আগেও এশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়োজন করেছিল। তবে তা যৌথভাবে। ২০০২ সালে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া এত বড় আসরের দায়িত্ব পেয়েছিল। এবার কাতারের মতো ছোট দেশ এককভাবে আয়োজন করায় অনেকের সন্দেহ ছিল বিশ্বকাপ স্বার্থকভাবে শেষ হবে কিনা। তারপর আবার ইউরোপের কিছু দেশের ষড়যন্ত্র তো ছিলই। যাক সব কিছু ছাপিয়ে কাতার ইতিহাসের সেরা বিশ্বকাপের আয়োজন করেছে। ফিফার সভাপতি জিয়ানি ইনফ্যান্টিনো বলেছেন, কাতার বিশ্ববাসীর মন জয় করে নিয়েছেন।
কাতার বিশ্বকাপ আয়োজন করেও বসে থাকতে চাচ্ছে না। তাদের চোখ এখন বিশ্বসেরা গেমস অলিম্পিকের দিকে। বিশ্বকাপের আগে কাতার ২০০৬ সালে এশিয়ান গেমসের আয়োজন করে। অর্থাৎ গেমসের অভিজ্ঞতা তাদের রয়েছে। তবে অলিম্পিক বিশাল ব্যাপার। কয়েক হাজার ক্রীড়াবিদ অংশ নেয়। পৃথিবীর সব দেশই অংশগ্রহণ করে। কাতার তাই টার্গেট ২০৩৬ অলিম্পিকের জন্য। অবশ্য এখানে বড় চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে তাদের। ভারত ও ইন্দোনেশিয়া একই বছরে আয়োজনে আবেদন করে রেখেছে।