শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

এ কেমন ফুটবল!

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এ কেমন ফুটবল!

মাঠে খেলোয়াড়দের সংঘর্ষ হতেই পারে। কিন্তু সমর্থক আসেন কীভাবে? সানডে ও ড্যানিলো যখন তর্ক করছিলেন তখন আওলাদ হোসেন নামে মোহামেডানের এক সমর্থক তেড়ে যান ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের দিকে। আওলাদের এ কীর্তিকলাপ নতুন নয়। নানান কারণে তিনি বিতর্কিত। মাঠ প্রশাসন থাকা অবস্থায় তিনি মাঠে নামেন কীভাবে।

 

পেশাদার ফুটবল লিগে সব দলের জন্যই এক আইন হওয়ার কথা। কোনো খেলোয়াড় মাঠে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে রেফারি যে কোনো শাস্তি দিতে পারেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে-এবার কোনো বিশেষ দলকে সুবিধা দিতে রেফারি ভূমিকা রাখছেন কি না? এ ক্ষেত্রে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মোহামেডানের নামটি বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। মোহামেডান নিঃসন্দেহে দেশের জনপ্রিয় ক্লাব। তবে পেশাদার লিগে এখন পর্যন্ত তাদের শিরোপা জেতা হয়নি। এবার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। বলা যায় শিরোপার কাছাকাছি তারা। অনেকে আবার এও বলেন, মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হলে সামনে লিগ আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। বসুন্ধরা কিংস, ঢাকা আবাহনী তো আছেই; মোহামেডান বা অন্য দল শিরোপা লড়াইয়ে থাকলে ঘরোয়া ফুটবল আসর জমে উঠবে।

সত্যি বলতে কি, ঘরোয়া আসর আকর্ষণীয় করে তুলতে পেশাদার লিগ কমিটি নতুন নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে; যা প্রশংসিত হচ্ছে। কমিটি সৌন্দর্যের চেষ্টা করলেই কি ফুটবলে নতুনত্ব আসবে? এর জন্য দলগুলোর সহযোগিতা ও শৃঙ্খলা বড্ড জরুরি। তা কি হচ্ছে? এবার এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে মোহামেডান কেন যেন বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে। তাদের ম্যাচে রেফারিরা বাঁশি বাজাচ্ছেন রহস্যের সুরে। তাদের প্রতিপক্ষের ফাউলে কার্ড দেখানো হচ্ছে। কেন যেন এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় মোহামেডানের বেলায় তা করা হচ্ছে না!

প্রশ্ন হচ্ছে-কার ইঙ্গিতে রেফারিরা পক্ষপাতিত্ব করছেন। একটা বড় দল দীর্ঘদিন চ্যাম্পিয়ন হতে পারে না, তা তাদের সমর্থকদের কাছে বেদনাদায়ক। তাই বলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন তো কাউকে সমর্থন করতে পারে না। তারা হচ্ছে ফুটবলের অভিভাবক। লিগে শৃঙ্খলা রাখতে ডিসিপ্লিন কমিটি রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে-তারা এ ক্ষেত্রে কী করছে? একটি বিশেষ দলের খেলা থাকলেই কি তারা চোখ বন্ধ রাখে? অবশ্য ডিসিপ্লিন কমিটি কখনো তাৎক্ষণিক কারও বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যায় না। ভিডিও ফুটেজ দেখে দোষী সাব্যস্ত করে তারপর সিদ্ধান্ত দেয়।

একটা দল ভালো খেলে সাফল্য পেলে কোনো অভিযোগ ওঠে না। যদি পক্ষপাতিত্ব হয় তাহলে তো বিতর্ক উঠবেই। শুক্রবার কুমিল্লা ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে ঢাকা মোহামেডান ও পুলিশ এফসি মুখোমুখি হয়। ম্যাচে ৩-১ গোলে জিতে মোহামেডান মাঠ ছাড়ে। কিন্তু ম্যাচটির পরিচালনা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সরাসরি বললে ম্যাচের রেফারি আনিসুর রহমানের ভূমিকা নিয়েই যত প্রশ্ন। মোহামেডান ম্যাচে অজস্র ফাউল করেছে। রেফারি এ ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পেরেছেন কি? যদি করতেন তাহলে পকেট থেকে লাল কার্ড বের হয়ে আসত। অবশ্য পুলিশকে একটি পেনাল্টি দেন আনিসুর রহমান; যা থেকে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ড্যানিলো গোল করে সমতা ফেরান। আসলে এখানে পেনাল্টি না দিয়ে উপায়ও ছিল না। ম্যাচ শেষ এর পরও মোহামেডান যা ঘটাল তা কি মানার মতো। ড্যানিলো কী নিয়ে যেন মোহামেডানের এমানুয়েল সানডের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। একপর্যায়ে দুজন তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ পরিস্থিতি শান্ত করতে এগিয়ে আসেন সুলেমান দিয়াবাতে। ফিরে যাচ্ছিলেন ড্যানিলো। এর পরও সানডে আক্রমণ করে ড্যানিয়েলের মুখে হাত দিয়ে বসেন।

মাঠে খেলোয়াড়দের সংঘর্ষ হতেই পারে। কিন্তু সমর্থক আসেন কীভাবে? সানডে ও ড্যানিলো যখন তর্ক করছিলেন তখন আওলাদ হোসেন নামে মোহামেডানের এক সমর্থক তেড়ে যান ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের দিকে। আওলাদের এ কীর্তিকলাপ নতুন নয়। নানান কারণে তিনি বিতর্কিত। মাঠ প্রশাসন থাকা অবস্থায় তিনি মাঠে নামেন কীভাবে। যদি তিনি খেলোয়াড়কে আহত করতেন এর দায়দায়িত্ব নিত কে? একই দিনে কিংস অ্যারিনায় বসুন্ধরা কিংস ও ঢাকা আবাহনী মুখোমুখি হয়েছিল। ম্যাচ শেষে দুই দলের খেলোয়াড়রা তর্কে জড়িয়ে পড়েন। সেখানে তো রেফারি তরফদার কিংসের সাদউদ্দিন, সোহেল রানা ও আবাহনীর শাহিনকে লাল কার্ড দেখান!

প্রশ্ন হচ্ছে-সানডে মহা অন্যায় করার পরও রেফারি কেন কার্ড দেখালেন না? সামনে মোহামেডানের খেলা আছে বলে? মোহামেডান অন্যদের হোম ভেন্যু নিয়ে নানান অভিযোগ তোলে। শুক্রবার তারা কুমিল্লায় কী করল? সব গেট খুলে দিয়েছিল সমর্থকদের জন্য। শুধু শুক্রবারের ম্যাচ কেন, প্রথম লেগে মোহামেডান অন্তত তিনটি ম্যাচ জিতেছে বিতর্কিত রেফারিংয়ে। চ্যাম্পিয়ন হতে এ পথ যদি বেছে নেওয়া হয় তাহলে মাঠে কেন, টেবিলেই নিষ্পত্তি হোক। এ ব্যাপারে বাফুফে কী বলে।

এই বিভাগের আরও খবর
টি    ভি    তে
টি ভি তে
টি    স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
পেশাদার লিগে আবাহনীর প্রথম শিরোপা ২০০৭ সালে
পেশাদার লিগে আবাহনীর প্রথম শিরোপা ২০০৭ সালে
প্রবাসী ফুটবলারদের ট্রায়াল
প্রবাসী ফুটবলারদের ট্রায়াল
পাকিস্তানের টেস্ট কোচ আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের টেস্ট কোচ আজহার মাহমুদ
এনরিকের কাছে হেরে বিদায় মেসির
এনরিকের কাছে হেরে বিদায় মেসির
নতুন দল নোয়াখালী!
নতুন দল নোয়াখালী!
‘অভিষেক টেস্টে গাঙ্গুলি হেল্প করেছিলেন’
‘অভিষেক টেস্টে গাঙ্গুলি হেল্প করেছিলেন’
এশিয়ান কাপের স্বপ্ন কি পূরণ হবে মেয়েদের
এশিয়ান কাপের স্বপ্ন কি পূরণ হবে মেয়েদের
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
টি    ভি    তে
টি ভি তে
সর্বশেষ খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

এই মাত্র | পরবাস

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন
ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে
হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন