চতুর্থ দিনে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় দিনে অপরাজিত থাকা দুই ওপেনার ডিন এলগার ও সারেল এরউইয়ের ব্যাটে স্বাগতিকদের লিড শতরান ছাড়ায়।
তবে এরইউকে ফিরিয়ে ৪৮ রানের জুটি ভাঙেন এবাদত। ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে বাংলাদেশ এলবিডব্লিউর আবেদন করলেও আম্পায়ার সাড়া দেননি। তবে রিভিউ নেওয়ার পর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয় আম্পায়ারকে। ৮ রানে সাঝঘরে ফেরেন এরউই।
সারেল এরউই ফিরে যাওয়ার পর এলগারকে সঙ্গ দেন কিগান পিটারসেন। একপ্রান্তে থেকে থিতু হয়ে ৭৩ বলে ৬ চারে অর্ধশতক তুলে নেন এলগার। এ দুই ব্যাটারের জুটিতে প্রথম সেশনে ১০৫ রান সংগ্রহ করে স্বাগতিকরা।
এরপর দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই উইকেটের দেখা পান তাসকিন। দুইবার জিবন পাওয়া এলগারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১০২ বলে ৬৪ রান করে বিদায় নেন প্রোটিয়া অধিনায়ক।
এলগারের বিদায়ের পর বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি কিগান পিটারসেনও। দীর্ঘ সময় ধরে উইকেট নেওয়ার চেষ্টায় থাকা মেহেদি হাসান মিরাজ ৪৩তম ওভারে এসে তাকে ফেরালেন। জয়ের হাতে ক্যাচ তুলে ৮৫ বলে ৩৬ রানে বিদায় নেন প্রোটিয়া ব্যাটার। পরের ওভারেই টেম্বা বাভুমাকে নিজের দ্বিতীয় শিকার বানান এবাদত। ইয়াসিরের দারুণ ক্যাচে মাত্র ৪ রানেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন বাভুমা।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬১ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার আফ্রিকার সংগ্রহ ১৫৭ রান। চা বিরতির আগে ২২৬ রানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা।
বিডি প্রতিবেদন/জুনাইদ আহমেদ