শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪

যেভাবে দিয়াশলাই আবিষ্কার

টেকনোলজি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে দিয়াশলাই আবিষ্কার

পাথরের সঙ্গে পাথর ঘষে এক সময় আদিম যুগের মানুষ আগুন জ্বালাত। সে ৬০০ বছর আগের কথা। তখন আগুন জ্বালানো ছিল খুব শ্রমসাধ্য কাজ। ওই সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ কিংবা সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা ছিল না, এ কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ১৮৬ বছর আগে আজকের আধুনিক বিশ্বের জন্য যে মানুষটি আগুনকে বাক্সবন্দি করার কথা ভেবেছিলেন তার কথা আমরা কি জানি?

সেই মহামানবের নাম জন ওয়াকার। ইংল্যান্ডের একটি গ্রাম, স্টকটন-অন-টিজ-এ ১৭৮১ সালের ২৯ মে জন ওয়াকার জন্মগ্রহণ করেন। ১০৪ নম্বর হাইস্ট্রিটে ছিল তাদের বাড়ি। এখানেই জন তার বাকি তিন ভাই ও দুই বোনের সঙ্গে বেড়ে ীঠেন। ১৮১৯ সালে ৫৬ নম্বর হাইস্ট্রিট, স্টকটনে জন একটি কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্টের দোকান খোলেন। যার পেছনে তার একটি পরীক্ষাগারও ছিল। আর এখান থেকেই তিনি আবিষ্কার করেন আজকের দিয়াশলাই বা ম্যাচবাক্স। ঘটনাটি ছিল এরকম-জন ওয়াকার একদিন তার পরীক্ষাগারে কাজ করছিলেন। হঠাৎ কিছু রাসায়নিক দ্রব্য যা ছিল অ্যান্টিমনি সালফাইড, পটাসিয়াম ক্লোরাইড, আঠা ও মাড়ের সংমিশ্রণ। সেই সংমিশ্রণের খানিকটা প্রলেপ তার টেবিলের ওপরে থাকা একটি কাঠির চলার ওপর পড়ে যায়। যা জন খেয়াল করেননি। পরে জনের হাতেই সেই কাঠিটি একটা কিছুর সঙ্গে ঘষা খেয়ে আগুন জ্বলে ওঠে। যা জন ওয়াকার বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। ১৮২৬ সালে এভাবেই দুর্ঘটনাবশত জন আবিষ্কার করেন পৃথিবীর প্রথম ঘর্ষণ পদ্ধতির দিয়াশলাই। বিষয়টি জনকে ভীষণ বিচলিত করে তোলে এবং তিনি ভাবতে থাকেন কীভাবে তার এই আবিষ্কার বাণিজ্যিকভাবে বিপণন করা যায়। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া তখনো পৃথিবীতে আসেনি। তাই প্রথম অবস্থায় জন ওয়াকার সরু লম্বা টিনের কৌটায় দিয়াশলাই তৈরি শুরু করেন। প্রতিটি কৌটায় থাকত ১০০ কাঠি। সে সব কাঠির মাথায় থাকত রাসায়নিক প্রলেপ আর সঙ্গে থাকত আগুন জ্বালানোর জন্য এক টুকরা স্যান্ড পেপার। এ সরু টিনের কৌটাগুলোকে দেখলে ঠিক বোঝা যেত না যে, এগুলো ম্যাচবক্স। কারণ এর গায়ে কোনো লেভেল ছিল না। লেভেল না থাকলেও এ টিনের কৌটার ম্যাচগুলো ‘ওয়াকার্স ফ্রিকশন ম্যাচ’ নামে পরিচিত এবং জনপ্রিয় ছিল। জন ওয়াকার তার ব্যবসায়িক হিসাবপত্র রাখতেন একটি ডায়েরিতে। যে ডায়েরিটি সংরক্ষিত আছে লন্ডনের সায়েন্স মিউজিয়ামে। ওই ডায়েরিতে তারই লেখা একটি তথ্য থেকে জানা যায়, জন ওয়াকার তার প্রথম টিন ম্যাটটি বিক্রি করেন ৭ এপ্রিল ১৮২৭ সালে জনৈক ব্যারিস্টার মি. হিক্সনের কাছে এক শিলিংয়ের বিনিময়ে। যিনি ছিলেন স্টকটনের বাসিন্দা। প্রযুক্তিগত কারণে কিছুটা হলেও জন ওয়াকারকে বেগ পেতে হয়েছিল, কিন্তু ম্যাচের নিরাপদ মোড়ক খুব জরুরি হয়ে ওঠে। জন ম্যাচগুলোকে হার্ডবোর্ডের বাক্সে প্যাকেটজাত শুরু করেন যাতে ঘর্ষণের জন্য লাগিয়ে দেওয়া হতো স্যান্ড পেপারের টুকরো। জন ওয়াকারের এটি ছিল এক যুগান্তকারী আবিষ্কার যা রাতারাতি বদলে দেয় মানুষের জীবনধারা। ১৮৪০ সালের মধ্যে পাশ্চাত্যের বিভিন্ন দেশে ম্যাচবক্সের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়। যা জন ওয়াকারের আবিষ্কৃত পদ্ধতিতেই তৈরি হতো। কিন্তু ততদিনে ইংল্যান্ডে আরও অনেকেই ম্যাচ ফ্যাক্টরি তৈরি করেন। ওই সময় ম্যাচ তৈরি হতো সাদা ফসফরাসের মাধ্যমে। ফসফরাস হলো এমন একটি রাসায়নিক দ্রব্য যা ম্যাচের কাঠির মাথায় লাগানো হতো। ফসফরাসের একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছিল। যা মূলত তখনকার ম্যাচ কারখানা শ্রমিকদের চোয়ালের হাড্ডিতে মারাত্মক রোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এ রোগের কারণে অনেক শ্রমিকের মৃত্যুও হয়েছে। ১৮৮৬ সালে ম্যাচ কারখানাগুলোতে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, ন্যায্য মজুরি ও অন্যান্য দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি নারী জাগরণ হয়। ১৯১১ সাল পর্যন্ত ম্যাচ ফ্যাক্টরিগুলোর অবস্থা একই রকম ছিল। একই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডায়মন্ড ম্যাচ কোম্পানি ‘নন টক্সিন’ বা ক্ষতিকারক দ্রব্যহীন ম্যাচ বা নিরাপদ দিয়াশলাই উৎপাদন শুরু করে ক্রেতাদের জন্য। যার ফলশ্র“তিতে ডায়মন্ড ম্যাচ কোম্পানিকে ভূষিত করা হয় ‘লুইস লিভিংস্টোন সিম্যান’ পদকে। অবসান হয় ফসফরাসের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং সূচনা হয় ম্যাচ শিল্পের নতুন অধ্যায়।

পৃথিবীজুড়ে রয়েছে অনেক দিয়াশলাই তৈরির কারখানা। যারা একটি দিয়াশলাইকে দিয়েছে আধুনিক রূপ। দিয়েছে নানা রং, মাপ আর নকশা। এটি এখন আর শুধু একটি ম্যাচবাক্সই নয়, এটি একটি শিল্পকর্ম। যে শিল্পকর্মের মূল স্রষ্টা জন ওয়াকার। যাকে ছাড়া দিয়াশলাইয়ের ইতিহাস লেখা সম্ভব নয়। ১৮৫৯ সালে ৭৮ বছর বয়সে চিরকুমার জন ওয়াকার মৃত্যুবরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
গুগল ফটোজে স্টোরেজ ফাঁকা করার সহজ কৌশল
গুগল ফটোজে স্টোরেজ ফাঁকা করার সহজ কৌশল
নতুন আইওএস সংস্করণে লিকুইড গ্লাস ইফেক্ট
নতুন আইওএস সংস্করণে লিকুইড গ্লাস ইফেক্ট
বিশ্ববাজারে আসছে ওয়ান প্লাস ১৫
বিশ্ববাজারে আসছে ওয়ান প্লাস ১৫
উইন্ডোজে স্যামসাংয়ের এআই-চালিত ব্রাউজার
উইন্ডোজে স্যামসাংয়ের এআই-চালিত ব্রাউজার
সোমব্রেরো গ্যালাক্সি
সোমব্রেরো গ্যালাক্সি
বিদেশ থেকে আনা ফোন নিবন্ধন বাধ্যতামূলক : কীভাবে করবেন
বিদেশ থেকে আনা ফোন নিবন্ধন বাধ্যতামূলক : কীভাবে করবেন
কিবোর্ডের যে ছয়টি ‘অর্থহীন’ বাটন
কিবোর্ডের যে ছয়টি ‘অর্থহীন’ বাটন
প্রযুক্তির বিপ্লব : কক্ষপথ থেকে পৃথিবী, স্বপ্ন না বাস্তবতা!
প্রযুক্তির বিপ্লব : কক্ষপথ থেকে পৃথিবী, স্বপ্ন না বাস্তবতা!
আকাশে উড়ল সুপারসনিক জেট ‘এক্স-৫৯
আকাশে উড়ল সুপারসনিক জেট ‘এক্স-৫৯
সর্বশেষ খবর
মেট্রো রেলের লাইন থেকে দুই অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রো রেলের লাইন থেকে দুই অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা