শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪

যেভাবে দিয়াশলাই আবিষ্কার

টেকনোলজি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে দিয়াশলাই আবিষ্কার

পাথরের সঙ্গে পাথর ঘষে এক সময় আদিম যুগের মানুষ আগুন জ্বালাত। সে ৬০০ বছর আগের কথা। তখন আগুন জ্বালানো ছিল খুব শ্রমসাধ্য কাজ। ওই সময় আগুন নিয়ন্ত্রণ কিংবা সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা ছিল না, এ কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ১৮৬ বছর আগে আজকের আধুনিক বিশ্বের জন্য যে মানুষটি আগুনকে বাক্সবন্দি করার কথা ভেবেছিলেন তার কথা আমরা কি জানি?

সেই মহামানবের নাম জন ওয়াকার। ইংল্যান্ডের একটি গ্রাম, স্টকটন-অন-টিজ-এ ১৭৮১ সালের ২৯ মে জন ওয়াকার জন্মগ্রহণ করেন। ১০৪ নম্বর হাইস্ট্রিটে ছিল তাদের বাড়ি। এখানেই জন তার বাকি তিন ভাই ও দুই বোনের সঙ্গে বেড়ে ীঠেন। ১৮১৯ সালে ৫৬ নম্বর হাইস্ট্রিট, স্টকটনে জন একটি কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্টের দোকান খোলেন। যার পেছনে তার একটি পরীক্ষাগারও ছিল। আর এখান থেকেই তিনি আবিষ্কার করেন আজকের দিয়াশলাই বা ম্যাচবাক্স। ঘটনাটি ছিল এরকম-জন ওয়াকার একদিন তার পরীক্ষাগারে কাজ করছিলেন। হঠাৎ কিছু রাসায়নিক দ্রব্য যা ছিল অ্যান্টিমনি সালফাইড, পটাসিয়াম ক্লোরাইড, আঠা ও মাড়ের সংমিশ্রণ। সেই সংমিশ্রণের খানিকটা প্রলেপ তার টেবিলের ওপরে থাকা একটি কাঠির চলার ওপর পড়ে যায়। যা জন খেয়াল করেননি। পরে জনের হাতেই সেই কাঠিটি একটা কিছুর সঙ্গে ঘষা খেয়ে আগুন জ্বলে ওঠে। যা জন ওয়াকার বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। ১৮২৬ সালে এভাবেই দুর্ঘটনাবশত জন আবিষ্কার করেন পৃথিবীর প্রথম ঘর্ষণ পদ্ধতির দিয়াশলাই। বিষয়টি জনকে ভীষণ বিচলিত করে তোলে এবং তিনি ভাবতে থাকেন কীভাবে তার এই আবিষ্কার বাণিজ্যিকভাবে বিপণন করা যায়। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া তখনো পৃথিবীতে আসেনি। তাই প্রথম অবস্থায় জন ওয়াকার সরু লম্বা টিনের কৌটায় দিয়াশলাই তৈরি শুরু করেন। প্রতিটি কৌটায় থাকত ১০০ কাঠি। সে সব কাঠির মাথায় থাকত রাসায়নিক প্রলেপ আর সঙ্গে থাকত আগুন জ্বালানোর জন্য এক টুকরা স্যান্ড পেপার। এ সরু টিনের কৌটাগুলোকে দেখলে ঠিক বোঝা যেত না যে, এগুলো ম্যাচবক্স। কারণ এর গায়ে কোনো লেভেল ছিল না। লেভেল না থাকলেও এ টিনের কৌটার ম্যাচগুলো ‘ওয়াকার্স ফ্রিকশন ম্যাচ’ নামে পরিচিত এবং জনপ্রিয় ছিল। জন ওয়াকার তার ব্যবসায়িক হিসাবপত্র রাখতেন একটি ডায়েরিতে। যে ডায়েরিটি সংরক্ষিত আছে লন্ডনের সায়েন্স মিউজিয়ামে। ওই ডায়েরিতে তারই লেখা একটি তথ্য থেকে জানা যায়, জন ওয়াকার তার প্রথম টিন ম্যাটটি বিক্রি করেন ৭ এপ্রিল ১৮২৭ সালে জনৈক ব্যারিস্টার মি. হিক্সনের কাছে এক শিলিংয়ের বিনিময়ে। যিনি ছিলেন স্টকটনের বাসিন্দা। প্রযুক্তিগত কারণে কিছুটা হলেও জন ওয়াকারকে বেগ পেতে হয়েছিল, কিন্তু ম্যাচের নিরাপদ মোড়ক খুব জরুরি হয়ে ওঠে। জন ম্যাচগুলোকে হার্ডবোর্ডের বাক্সে প্যাকেটজাত শুরু করেন যাতে ঘর্ষণের জন্য লাগিয়ে দেওয়া হতো স্যান্ড পেপারের টুকরো। জন ওয়াকারের এটি ছিল এক যুগান্তকারী আবিষ্কার যা রাতারাতি বদলে দেয় মানুষের জীবনধারা। ১৮৪০ সালের মধ্যে পাশ্চাত্যের বিভিন্ন দেশে ম্যাচবক্সের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়। যা জন ওয়াকারের আবিষ্কৃত পদ্ধতিতেই তৈরি হতো। কিন্তু ততদিনে ইংল্যান্ডে আরও অনেকেই ম্যাচ ফ্যাক্টরি তৈরি করেন। ওই সময় ম্যাচ তৈরি হতো সাদা ফসফরাসের মাধ্যমে। ফসফরাস হলো এমন একটি রাসায়নিক দ্রব্য যা ম্যাচের কাঠির মাথায় লাগানো হতো। ফসফরাসের একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছিল। যা মূলত তখনকার ম্যাচ কারখানা শ্রমিকদের চোয়ালের হাড্ডিতে মারাত্মক রোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এ রোগের কারণে অনেক শ্রমিকের মৃত্যুও হয়েছে। ১৮৮৬ সালে ম্যাচ কারখানাগুলোতে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ, ন্যায্য মজুরি ও অন্যান্য দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি নারী জাগরণ হয়। ১৯১১ সাল পর্যন্ত ম্যাচ ফ্যাক্টরিগুলোর অবস্থা একই রকম ছিল। একই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডায়মন্ড ম্যাচ কোম্পানি ‘নন টক্সিন’ বা ক্ষতিকারক দ্রব্যহীন ম্যাচ বা নিরাপদ দিয়াশলাই উৎপাদন শুরু করে ক্রেতাদের জন্য। যার ফলশ্র“তিতে ডায়মন্ড ম্যাচ কোম্পানিকে ভূষিত করা হয় ‘লুইস লিভিংস্টোন সিম্যান’ পদকে। অবসান হয় ফসফরাসের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং সূচনা হয় ম্যাচ শিল্পের নতুন অধ্যায়।

পৃথিবীজুড়ে রয়েছে অনেক দিয়াশলাই তৈরির কারখানা। যারা একটি দিয়াশলাইকে দিয়েছে আধুনিক রূপ। দিয়েছে নানা রং, মাপ আর নকশা। এটি এখন আর শুধু একটি ম্যাচবাক্সই নয়, এটি একটি শিল্পকর্ম। যে শিল্পকর্মের মূল স্রষ্টা জন ওয়াকার। যাকে ছাড়া দিয়াশলাইয়ের ইতিহাস লেখা সম্ভব নয়। ১৮৫৯ সালে ৭৮ বছর বয়সে চিরকুমার জন ওয়াকার মৃত্যুবরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
লিও কুইন্টেট (এম৯৬ গ্রুপ)
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
নিজের পছন্দে সাজাতে পারবেন ইনস্টাগ্রাম
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
ফোন যেন অতিরিক্ত গরম না হয়
গুগল ফটোজে স্টোরেজ ফাঁকা করার সহজ কৌশল
গুগল ফটোজে স্টোরেজ ফাঁকা করার সহজ কৌশল
নতুন আইওএস সংস্করণে লিকুইড গ্লাস ইফেক্ট
নতুন আইওএস সংস্করণে লিকুইড গ্লাস ইফেক্ট
বিশ্ববাজারে আসছে ওয়ান প্লাস ১৫
বিশ্ববাজারে আসছে ওয়ান প্লাস ১৫
উইন্ডোজে স্যামসাংয়ের এআই-চালিত ব্রাউজার
উইন্ডোজে স্যামসাংয়ের এআই-চালিত ব্রাউজার
সোমব্রেরো গ্যালাক্সি
সোমব্রেরো গ্যালাক্সি
বিদেশ থেকে আনা ফোন নিবন্ধন বাধ্যতামূলক : কীভাবে করবেন
বিদেশ থেকে আনা ফোন নিবন্ধন বাধ্যতামূলক : কীভাবে করবেন
কিবোর্ডের যে ছয়টি ‘অর্থহীন’ বাটন
কিবোর্ডের যে ছয়টি ‘অর্থহীন’ বাটন
প্রযুক্তির বিপ্লব : কক্ষপথ থেকে পৃথিবী, স্বপ্ন না বাস্তবতা!
প্রযুক্তির বিপ্লব : কক্ষপথ থেকে পৃথিবী, স্বপ্ন না বাস্তবতা!
আকাশে উড়ল সুপারসনিক জেট ‘এক্স-৫৯
আকাশে উড়ল সুপারসনিক জেট ‘এক্স-৫৯
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন