শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

জয়ন্ত ঘোষাল, সিনিয়র সাংবাদিক, দিল্লি, ভারত
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি...

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক সেমিনারের একটি পুরনো ঘটনা বার বার মনে পড়ে। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। আলোচনা শেষে এক ছাত্রী খুব উত্তেজিত হয়ে আমাকে প্রশ্ন করেন, ভারতের সীমান্ত রক্ষাবাহিনী বিএসএফ যেভাবে এক অসহায় বাংলাদেশের কিশোরীকে হত্যা করেছে গুলি চালিয়ে তার জন্য আপনারা কী করছেন? অত্যাচারের পর সেই কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ টাঙিয়ে তার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। আপনাদের সরকার এহেন কাজ করেছে আর আপনারা এখানে এসে মৈত্রীর কথা বলছেন? তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ড. মনমোহন সিং।

সেদিন সেই সংবেদনশীল ছাত্রীটিকে বলেছিলাম আমি বা আমার মতো ভারতীয় সাংবাদিকরা আমরা কিন্তু ভারত সরকারের প্রতিনিধি নই। আমরা স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের স্বাধীন সাংবাদিক। আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের অঙ্গ নয়। কাজেই তুমি যেভাবে বিএসএফের এ অমানবিক বর্বর ঘটনার নিন্দা করছ, আমিও করছি। আমরা দেশ চালাই না। আমরা উপদেষ্টাও নই। আমরা সাংবাদিক। আমরা আমাদের সংবাদমাধ্যমে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছি। অবৈধ অনুপ্রবেশ যদি একটি পৃথক বিষয় হয় এহেন বর্বরোচিত আক্রমণ আরেকটি ভিন্ন বিষয়। এটি মানবিকতার সঙ্গে যুক্ত একটি বিষয়। রাষ্ট্রসংঘ পর্যন্ত যে বিষয়ে সর্বদা সচেতন। একইভাবে আমরা কাশ্মীরের উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে তার নিন্দা করি। কাশ্মীর সেনাবাহিনী বা আধা-সামরিক বাহিনীর নিন্দা নিয়েও আমরা সোচ্চার হই। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে।

এ পুরনো ঘটনাটি আজ এত বছর পর আবার বললাম কেন? বললাম কারণ আজ শুধু ভারত বাংলাদেশ নয়, গোটা উপমহাদেশের মিডিয়াই ঠিক এ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রথমত সংবাদপত্রের সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ থেকে কতটা মুক্ত থাকতে পারছে? এই সাংবাদিকরা শুধু রাষ্ট্রের ভিতরেই নয়, এ উপমহাদেশের একটা সীমান্ত থেকে আর এক সীমান্তে অনায়াসে চলে যেতে পারে। ভৌগোলিক সীমানা পেরোতে পাসপোর্ট ভিসা লাগে। কিন্তু একজন সাংবাদিকের মন হৃদয়ের অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ পেরিয়ে অন্য দেশের সাংবাদিকের মন তথা সেদেশের মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে। মানব জমিন অখন্ড। সেখানে মানুষ এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলে।

সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকতার পরিসরটি তাই স্বাধীন, নিজস্ব, ভৌগোলিক সীমানার দ্বারা তাকে খন্ডিত করা ঠিক নয়। ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ যতই তীব্র হোক, ভারত এবং পাকিস্তানের সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। ভারত এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের মধ্যেও তো কোনো মতাদর্শগত বিরোধ থাকতেই পারে না। তবে আজ আমরা যে অসময়ের মধ্য দিয়ে চলেছি তা এ উপমহাদেশের এক সংকটজনক অধ্যায়। রাজনীতিতে এসেছে গণতন্ত্রের বদলে স্বৈরতন্ত্রের ঝোঁক। এ এক নতুন ধরনের একনায়কতন্ত্র, নতুন ধরনের ফ্যাসিবাদ, নতুন ধরনের Populism, আমরা অতীতে এ রাজনীতিটা দেখিনি।

সংবাদমাধ্যমের ওপর রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ অবশ্য আজ হঠাৎ নতুন নয়। ১৯৪৩-৪৪ সালে যখন বাংলায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারত স্টেটসম্যান আর অমৃতবাজার পত্রিকার মাধ্যমে দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ তথ্যের ওপর প্রখর সেন্সরশিপ প্রয়োগ করত। সরকারি খাদ্য আমজনতার ওপর কতটা কীভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে তা গোপন করা প্রয়োজন ছিল যাতে মানুষের মধ্যে আশঙ্কা ছড়িয়ে না পড়ে। এমনকি দুর্ভিক্ষ শব্দটিও লিখতে বারণ করা হয়েছিল। সমস্যা হচ্ছে আজও এ নিয়ন্ত্রণ সংবাদমাধ্যমের ওপর আছে। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীন শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়েছে ভারতে, পাকিস্তানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক শাসন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হলেও সেনাবাহিনীই তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। পাক সংবাদমাধ্যমের ওপরও তাই আজ যতটা ইমরান খানের তথাকথিত রাজনৈতিক কর্তৃত্বের ওপর, তার চেয়ে বেশি সেনা নিয়ন্ত্রণের।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাস তো বড় গর্বের। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে তো রাশি রাশি বই লেখা হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সামরিক শক্তি যখন গোটা দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছিল তখন বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যে সাহস দেখিয়েছিলেন তা তো কেউ ভোলেনি। বহু ভারতীয়, বিশেষত ভারতের বাঙালি সাংবাদিকও তাদের পাশে দাঁড়ান। আবার শুধু ভারত কেন পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা সাংবাদিক তখন হাতে হাত মেলান। ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফ কাগজের প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি তখন ঢাকায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে গিয়েছিলেন। পাক সেনা তখন পাশবিক গণহত্যা শুরু করার আগে বিদেশি সাংবাদিকদের এক লিখিত চিঠি দিয়ে নির্দেশ দেয় যে, তারা যেন সত্বর ঢাকা ছেড়ে চলে যায়। সাইমন ড্রিং একটি হোটেলের রান্নাঘরে লুকিয়ে ছিলেন। প্রচন্ড ঝুঁঁকি নেন। কিন্তু ২৫ মার্চ ঢাকায় কী হয়েছিল সেটা তিনিই প্রথম দুনিয়ার কাছে ফ্লাস করে দিয়েছিলেন। এম আর আখতার মুকুল নামের সাংবাদিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ‘চরমপত্র’ নামের একটি অনুষ্ঠানে সব পড়ে শোনাতেন। সেই ভয়াবহ সেনা নিয়ন্ত্রণকে উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের পাশে দাঁড়ায় সাংবাদিকরা। রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে যে বিপ্লব তার পাশে দাঁড়ানোতেও Media blash আছে কিন্তু এই blash  হলো মানবিকতার স্বার্থে।

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি। তবে ইলেকট্রনিক মাধ্যম এবং তারপর ডিজিটাল মাধ্যমও এখন অনেক বেশি এগিয়ে গেছে। কিন্তু ইলেকট্রনিক এবং বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যম এখন নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আর এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ফেক নিউজ বা অসত্য খবরের প্রচার। এ ধরনের অসত্য খবরের মোকাবিলা মস্ত বড় সমস্যা, বিশেষত সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার জন্য, সন্ত্রাসের বীজ বপন করতে কায়েমি স্বার্থ যখন এ ধরনের অসত্য প্রচার ডিজিটাল বা সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা হয় তখন সাংবাদিকরা তার মোকাবিলা করবে কীভাবে? বাংলাদেশের ছবি বলে ফেসবুক টুইটে দেখানো হচ্ছে কোন ছবি দেখা যাচ্ছে তা আদৌ বাংলাদেশেরই নয়।

সংবাদমাধ্যমের মালিক আর সাংবাদিকদের সর্বদা এক করে দেখা ঠিক নয়। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক প্রয়াত অশোক মিত্র একদা আমাকে বলেছিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা তো সংবাদপত্রের মালিকের স্বাধীনতা। তোমরা তো উৎপাদন ব্যবস্থার একটি নাটবল্টু। আজ এত বছর পরও মাঝে মাঝেই সে কথা মনে পড়ে।

এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই তাই আমাদের দায়িত্ব অনেক বেশি। প্রথমত ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বের নানা দিক আছে, তার মধ্যে সাংবাদিককুল এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। দুই দেশের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে আরও পত্র-পত্রিকা এমনকি সংবাদপত্র প্রকাশিত হলে আমি খুশি হব। খুব প্রয়োজন বলেও মনে হয় কিন্তু এ প্রকল্পের অনেক বাণিজ্যিক দিক আছে এটি কতটা সম্ভব কতটা অসম্ভব তাও বিচার করতে হবে।

পাকিস্তানে ১৯৮৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত নানা সময়ে পাঁচবার গিয়েছি। সব সময়ই মনে হয়েছে, পাকিস্তানে সাংবাদিকরাও আমাদের মতোই রক্ত মাংসের মানুষ। তারাও যে সরকারের ক্ষমতাসীন হন তারা ভালো কাজে সাধুবাদ দেয় আর খারাপ কাজে নিন্দা করেন। সব পেশাতেই ভালো থাকে খারাপ থাকে। চিকিৎসক পুলিশ শিক্ষক ভালো হয়, খারাপ হয় তার জন্য সব সংবাদমাধ্যমকে দোষী সাব্যস্ত করা ঠিক নয়।

গণতন্ত্র সংবাদমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় শক্তি। সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্র নামক ধারণীর বিকাশের সঙ্গে সঙ্গেই জন্ম নিয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত তথা এ উপমহাদেশের সর্বত্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এক জরুরি দাবি। শাসক দলের চরিত্র শুধু এ উপমহাদেশে কেন গোটা বিশ্বেই একই রকম। তাই শাসক দলের দমননীতির বিরুদ্ধে চিরকাল যেভাবে সংবাদমাধ্যম ঐক্যবদ্ধ থেকেছে আজও তা থাকা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন