শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

জয়ন্ত ঘোষাল, সিনিয়র সাংবাদিক, দিল্লি, ভারত
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি...

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক সেমিনারের একটি পুরনো ঘটনা বার বার মনে পড়ে। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। আলোচনা শেষে এক ছাত্রী খুব উত্তেজিত হয়ে আমাকে প্রশ্ন করেন, ভারতের সীমান্ত রক্ষাবাহিনী বিএসএফ যেভাবে এক অসহায় বাংলাদেশের কিশোরীকে হত্যা করেছে গুলি চালিয়ে তার জন্য আপনারা কী করছেন? অত্যাচারের পর সেই কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ টাঙিয়ে তার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। আপনাদের সরকার এহেন কাজ করেছে আর আপনারা এখানে এসে মৈত্রীর কথা বলছেন? তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ড. মনমোহন সিং।

সেদিন সেই সংবেদনশীল ছাত্রীটিকে বলেছিলাম আমি বা আমার মতো ভারতীয় সাংবাদিকরা আমরা কিন্তু ভারত সরকারের প্রতিনিধি নই। আমরা স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের স্বাধীন সাংবাদিক। আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের অঙ্গ নয়। কাজেই তুমি যেভাবে বিএসএফের এ অমানবিক বর্বর ঘটনার নিন্দা করছ, আমিও করছি। আমরা দেশ চালাই না। আমরা উপদেষ্টাও নই। আমরা সাংবাদিক। আমরা আমাদের সংবাদমাধ্যমে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছি। অবৈধ অনুপ্রবেশ যদি একটি পৃথক বিষয় হয় এহেন বর্বরোচিত আক্রমণ আরেকটি ভিন্ন বিষয়। এটি মানবিকতার সঙ্গে যুক্ত একটি বিষয়। রাষ্ট্রসংঘ পর্যন্ত যে বিষয়ে সর্বদা সচেতন। একইভাবে আমরা কাশ্মীরের উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে তার নিন্দা করি। কাশ্মীর সেনাবাহিনী বা আধা-সামরিক বাহিনীর নিন্দা নিয়েও আমরা সোচ্চার হই। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে।

এ পুরনো ঘটনাটি আজ এত বছর পর আবার বললাম কেন? বললাম কারণ আজ শুধু ভারত বাংলাদেশ নয়, গোটা উপমহাদেশের মিডিয়াই ঠিক এ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রথমত সংবাদপত্রের সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ থেকে কতটা মুক্ত থাকতে পারছে? এই সাংবাদিকরা শুধু রাষ্ট্রের ভিতরেই নয়, এ উপমহাদেশের একটা সীমান্ত থেকে আর এক সীমান্তে অনায়াসে চলে যেতে পারে। ভৌগোলিক সীমানা পেরোতে পাসপোর্ট ভিসা লাগে। কিন্তু একজন সাংবাদিকের মন হৃদয়ের অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ পেরিয়ে অন্য দেশের সাংবাদিকের মন তথা সেদেশের মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে। মানব জমিন অখন্ড। সেখানে মানুষ এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলে।

সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকতার পরিসরটি তাই স্বাধীন, নিজস্ব, ভৌগোলিক সীমানার দ্বারা তাকে খন্ডিত করা ঠিক নয়। ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ যতই তীব্র হোক, ভারত এবং পাকিস্তানের সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। ভারত এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের মধ্যেও তো কোনো মতাদর্শগত বিরোধ থাকতেই পারে না। তবে আজ আমরা যে অসময়ের মধ্য দিয়ে চলেছি তা এ উপমহাদেশের এক সংকটজনক অধ্যায়। রাজনীতিতে এসেছে গণতন্ত্রের বদলে স্বৈরতন্ত্রের ঝোঁক। এ এক নতুন ধরনের একনায়কতন্ত্র, নতুন ধরনের ফ্যাসিবাদ, নতুন ধরনের Populism, আমরা অতীতে এ রাজনীতিটা দেখিনি।

সংবাদমাধ্যমের ওপর রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ অবশ্য আজ হঠাৎ নতুন নয়। ১৯৪৩-৪৪ সালে যখন বাংলায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারত স্টেটসম্যান আর অমৃতবাজার পত্রিকার মাধ্যমে দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ তথ্যের ওপর প্রখর সেন্সরশিপ প্রয়োগ করত। সরকারি খাদ্য আমজনতার ওপর কতটা কীভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে তা গোপন করা প্রয়োজন ছিল যাতে মানুষের মধ্যে আশঙ্কা ছড়িয়ে না পড়ে। এমনকি দুর্ভিক্ষ শব্দটিও লিখতে বারণ করা হয়েছিল। সমস্যা হচ্ছে আজও এ নিয়ন্ত্রণ সংবাদমাধ্যমের ওপর আছে। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীন শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়েছে ভারতে, পাকিস্তানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক শাসন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হলেও সেনাবাহিনীই তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। পাক সংবাদমাধ্যমের ওপরও তাই আজ যতটা ইমরান খানের তথাকথিত রাজনৈতিক কর্তৃত্বের ওপর, তার চেয়ে বেশি সেনা নিয়ন্ত্রণের।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাস তো বড় গর্বের। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে তো রাশি রাশি বই লেখা হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সামরিক শক্তি যখন গোটা দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছিল তখন বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যে সাহস দেখিয়েছিলেন তা তো কেউ ভোলেনি। বহু ভারতীয়, বিশেষত ভারতের বাঙালি সাংবাদিকও তাদের পাশে দাঁড়ান। আবার শুধু ভারত কেন পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা সাংবাদিক তখন হাতে হাত মেলান। ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফ কাগজের প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি তখন ঢাকায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে গিয়েছিলেন। পাক সেনা তখন পাশবিক গণহত্যা শুরু করার আগে বিদেশি সাংবাদিকদের এক লিখিত চিঠি দিয়ে নির্দেশ দেয় যে, তারা যেন সত্বর ঢাকা ছেড়ে চলে যায়। সাইমন ড্রিং একটি হোটেলের রান্নাঘরে লুকিয়ে ছিলেন। প্রচন্ড ঝুঁঁকি নেন। কিন্তু ২৫ মার্চ ঢাকায় কী হয়েছিল সেটা তিনিই প্রথম দুনিয়ার কাছে ফ্লাস করে দিয়েছিলেন। এম আর আখতার মুকুল নামের সাংবাদিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ‘চরমপত্র’ নামের একটি অনুষ্ঠানে সব পড়ে শোনাতেন। সেই ভয়াবহ সেনা নিয়ন্ত্রণকে উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের পাশে দাঁড়ায় সাংবাদিকরা। রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে যে বিপ্লব তার পাশে দাঁড়ানোতেও Media blash আছে কিন্তু এই blash  হলো মানবিকতার স্বার্থে।

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি। তবে ইলেকট্রনিক মাধ্যম এবং তারপর ডিজিটাল মাধ্যমও এখন অনেক বেশি এগিয়ে গেছে। কিন্তু ইলেকট্রনিক এবং বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যম এখন নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আর এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ফেক নিউজ বা অসত্য খবরের প্রচার। এ ধরনের অসত্য খবরের মোকাবিলা মস্ত বড় সমস্যা, বিশেষত সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার জন্য, সন্ত্রাসের বীজ বপন করতে কায়েমি স্বার্থ যখন এ ধরনের অসত্য প্রচার ডিজিটাল বা সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা হয় তখন সাংবাদিকরা তার মোকাবিলা করবে কীভাবে? বাংলাদেশের ছবি বলে ফেসবুক টুইটে দেখানো হচ্ছে কোন ছবি দেখা যাচ্ছে তা আদৌ বাংলাদেশেরই নয়।

সংবাদমাধ্যমের মালিক আর সাংবাদিকদের সর্বদা এক করে দেখা ঠিক নয়। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক প্রয়াত অশোক মিত্র একদা আমাকে বলেছিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা তো সংবাদপত্রের মালিকের স্বাধীনতা। তোমরা তো উৎপাদন ব্যবস্থার একটি নাটবল্টু। আজ এত বছর পরও মাঝে মাঝেই সে কথা মনে পড়ে।

এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই তাই আমাদের দায়িত্ব অনেক বেশি। প্রথমত ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বের নানা দিক আছে, তার মধ্যে সাংবাদিককুল এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। দুই দেশের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে আরও পত্র-পত্রিকা এমনকি সংবাদপত্র প্রকাশিত হলে আমি খুশি হব। খুব প্রয়োজন বলেও মনে হয় কিন্তু এ প্রকল্পের অনেক বাণিজ্যিক দিক আছে এটি কতটা সম্ভব কতটা অসম্ভব তাও বিচার করতে হবে।

পাকিস্তানে ১৯৮৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত নানা সময়ে পাঁচবার গিয়েছি। সব সময়ই মনে হয়েছে, পাকিস্তানে সাংবাদিকরাও আমাদের মতোই রক্ত মাংসের মানুষ। তারাও যে সরকারের ক্ষমতাসীন হন তারা ভালো কাজে সাধুবাদ দেয় আর খারাপ কাজে নিন্দা করেন। সব পেশাতেই ভালো থাকে খারাপ থাকে। চিকিৎসক পুলিশ শিক্ষক ভালো হয়, খারাপ হয় তার জন্য সব সংবাদমাধ্যমকে দোষী সাব্যস্ত করা ঠিক নয়।

গণতন্ত্র সংবাদমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় শক্তি। সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্র নামক ধারণীর বিকাশের সঙ্গে সঙ্গেই জন্ম নিয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত তথা এ উপমহাদেশের সর্বত্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এক জরুরি দাবি। শাসক দলের চরিত্র শুধু এ উপমহাদেশে কেন গোটা বিশ্বেই একই রকম। তাই শাসক দলের দমননীতির বিরুদ্ধে চিরকাল যেভাবে সংবাদমাধ্যম ঐক্যবদ্ধ থেকেছে আজও তা থাকা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা