শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

জয়ন্ত ঘোষাল, সিনিয়র সাংবাদিক, দিল্লি, ভারত
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি...

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক সেমিনারের একটি পুরনো ঘটনা বার বার মনে পড়ে। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। আলোচনা শেষে এক ছাত্রী খুব উত্তেজিত হয়ে আমাকে প্রশ্ন করেন, ভারতের সীমান্ত রক্ষাবাহিনী বিএসএফ যেভাবে এক অসহায় বাংলাদেশের কিশোরীকে হত্যা করেছে গুলি চালিয়ে তার জন্য আপনারা কী করছেন? অত্যাচারের পর সেই কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ টাঙিয়ে তার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। আপনাদের সরকার এহেন কাজ করেছে আর আপনারা এখানে এসে মৈত্রীর কথা বলছেন? তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ড. মনমোহন সিং।

সেদিন সেই সংবেদনশীল ছাত্রীটিকে বলেছিলাম আমি বা আমার মতো ভারতীয় সাংবাদিকরা আমরা কিন্তু ভারত সরকারের প্রতিনিধি নই। আমরা স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের স্বাধীন সাংবাদিক। আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের অঙ্গ নয়। কাজেই তুমি যেভাবে বিএসএফের এ অমানবিক বর্বর ঘটনার নিন্দা করছ, আমিও করছি। আমরা দেশ চালাই না। আমরা উপদেষ্টাও নই। আমরা সাংবাদিক। আমরা আমাদের সংবাদমাধ্যমে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছি। অবৈধ অনুপ্রবেশ যদি একটি পৃথক বিষয় হয় এহেন বর্বরোচিত আক্রমণ আরেকটি ভিন্ন বিষয়। এটি মানবিকতার সঙ্গে যুক্ত একটি বিষয়। রাষ্ট্রসংঘ পর্যন্ত যে বিষয়ে সর্বদা সচেতন। একইভাবে আমরা কাশ্মীরের উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে তার নিন্দা করি। কাশ্মীর সেনাবাহিনী বা আধা-সামরিক বাহিনীর নিন্দা নিয়েও আমরা সোচ্চার হই। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে।

এ পুরনো ঘটনাটি আজ এত বছর পর আবার বললাম কেন? বললাম কারণ আজ শুধু ভারত বাংলাদেশ নয়, গোটা উপমহাদেশের মিডিয়াই ঠিক এ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রথমত সংবাদপত্রের সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ থেকে কতটা মুক্ত থাকতে পারছে? এই সাংবাদিকরা শুধু রাষ্ট্রের ভিতরেই নয়, এ উপমহাদেশের একটা সীমান্ত থেকে আর এক সীমান্তে অনায়াসে চলে যেতে পারে। ভৌগোলিক সীমানা পেরোতে পাসপোর্ট ভিসা লাগে। কিন্তু একজন সাংবাদিকের মন হৃদয়ের অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ পেরিয়ে অন্য দেশের সাংবাদিকের মন তথা সেদেশের মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে। মানব জমিন অখন্ড। সেখানে মানুষ এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলে।

সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকতার পরিসরটি তাই স্বাধীন, নিজস্ব, ভৌগোলিক সীমানার দ্বারা তাকে খন্ডিত করা ঠিক নয়। ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ যতই তীব্র হোক, ভারত এবং পাকিস্তানের সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। ভারত এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের মধ্যেও তো কোনো মতাদর্শগত বিরোধ থাকতেই পারে না। তবে আজ আমরা যে অসময়ের মধ্য দিয়ে চলেছি তা এ উপমহাদেশের এক সংকটজনক অধ্যায়। রাজনীতিতে এসেছে গণতন্ত্রের বদলে স্বৈরতন্ত্রের ঝোঁক। এ এক নতুন ধরনের একনায়কতন্ত্র, নতুন ধরনের ফ্যাসিবাদ, নতুন ধরনের Populism, আমরা অতীতে এ রাজনীতিটা দেখিনি।

সংবাদমাধ্যমের ওপর রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ অবশ্য আজ হঠাৎ নতুন নয়। ১৯৪৩-৪৪ সালে যখন বাংলায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারত স্টেটসম্যান আর অমৃতবাজার পত্রিকার মাধ্যমে দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ তথ্যের ওপর প্রখর সেন্সরশিপ প্রয়োগ করত। সরকারি খাদ্য আমজনতার ওপর কতটা কীভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে তা গোপন করা প্রয়োজন ছিল যাতে মানুষের মধ্যে আশঙ্কা ছড়িয়ে না পড়ে। এমনকি দুর্ভিক্ষ শব্দটিও লিখতে বারণ করা হয়েছিল। সমস্যা হচ্ছে আজও এ নিয়ন্ত্রণ সংবাদমাধ্যমের ওপর আছে। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীন শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়েছে ভারতে, পাকিস্তানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক শাসন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হলেও সেনাবাহিনীই তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। পাক সংবাদমাধ্যমের ওপরও তাই আজ যতটা ইমরান খানের তথাকথিত রাজনৈতিক কর্তৃত্বের ওপর, তার চেয়ে বেশি সেনা নিয়ন্ত্রণের।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাস তো বড় গর্বের। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে তো রাশি রাশি বই লেখা হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সামরিক শক্তি যখন গোটা দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছিল তখন বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যে সাহস দেখিয়েছিলেন তা তো কেউ ভোলেনি। বহু ভারতীয়, বিশেষত ভারতের বাঙালি সাংবাদিকও তাদের পাশে দাঁড়ান। আবার শুধু ভারত কেন পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা সাংবাদিক তখন হাতে হাত মেলান। ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফ কাগজের প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি তখন ঢাকায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে গিয়েছিলেন। পাক সেনা তখন পাশবিক গণহত্যা শুরু করার আগে বিদেশি সাংবাদিকদের এক লিখিত চিঠি দিয়ে নির্দেশ দেয় যে, তারা যেন সত্বর ঢাকা ছেড়ে চলে যায়। সাইমন ড্রিং একটি হোটেলের রান্নাঘরে লুকিয়ে ছিলেন। প্রচন্ড ঝুঁঁকি নেন। কিন্তু ২৫ মার্চ ঢাকায় কী হয়েছিল সেটা তিনিই প্রথম দুনিয়ার কাছে ফ্লাস করে দিয়েছিলেন। এম আর আখতার মুকুল নামের সাংবাদিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ‘চরমপত্র’ নামের একটি অনুষ্ঠানে সব পড়ে শোনাতেন। সেই ভয়াবহ সেনা নিয়ন্ত্রণকে উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের পাশে দাঁড়ায় সাংবাদিকরা। রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে যে বিপ্লব তার পাশে দাঁড়ানোতেও Media blash আছে কিন্তু এই blash  হলো মানবিকতার স্বার্থে।

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি। তবে ইলেকট্রনিক মাধ্যম এবং তারপর ডিজিটাল মাধ্যমও এখন অনেক বেশি এগিয়ে গেছে। কিন্তু ইলেকট্রনিক এবং বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যম এখন নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আর এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ফেক নিউজ বা অসত্য খবরের প্রচার। এ ধরনের অসত্য খবরের মোকাবিলা মস্ত বড় সমস্যা, বিশেষত সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার জন্য, সন্ত্রাসের বীজ বপন করতে কায়েমি স্বার্থ যখন এ ধরনের অসত্য প্রচার ডিজিটাল বা সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা হয় তখন সাংবাদিকরা তার মোকাবিলা করবে কীভাবে? বাংলাদেশের ছবি বলে ফেসবুক টুইটে দেখানো হচ্ছে কোন ছবি দেখা যাচ্ছে তা আদৌ বাংলাদেশেরই নয়।

সংবাদমাধ্যমের মালিক আর সাংবাদিকদের সর্বদা এক করে দেখা ঠিক নয়। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক প্রয়াত অশোক মিত্র একদা আমাকে বলেছিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা তো সংবাদপত্রের মালিকের স্বাধীনতা। তোমরা তো উৎপাদন ব্যবস্থার একটি নাটবল্টু। আজ এত বছর পরও মাঝে মাঝেই সে কথা মনে পড়ে।

এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই তাই আমাদের দায়িত্ব অনেক বেশি। প্রথমত ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বের নানা দিক আছে, তার মধ্যে সাংবাদিককুল এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। দুই দেশের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে আরও পত্র-পত্রিকা এমনকি সংবাদপত্র প্রকাশিত হলে আমি খুশি হব। খুব প্রয়োজন বলেও মনে হয় কিন্তু এ প্রকল্পের অনেক বাণিজ্যিক দিক আছে এটি কতটা সম্ভব কতটা অসম্ভব তাও বিচার করতে হবে।

পাকিস্তানে ১৯৮৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত নানা সময়ে পাঁচবার গিয়েছি। সব সময়ই মনে হয়েছে, পাকিস্তানে সাংবাদিকরাও আমাদের মতোই রক্ত মাংসের মানুষ। তারাও যে সরকারের ক্ষমতাসীন হন তারা ভালো কাজে সাধুবাদ দেয় আর খারাপ কাজে নিন্দা করেন। সব পেশাতেই ভালো থাকে খারাপ থাকে। চিকিৎসক পুলিশ শিক্ষক ভালো হয়, খারাপ হয় তার জন্য সব সংবাদমাধ্যমকে দোষী সাব্যস্ত করা ঠিক নয়।

গণতন্ত্র সংবাদমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় শক্তি। সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্র নামক ধারণীর বিকাশের সঙ্গে সঙ্গেই জন্ম নিয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত তথা এ উপমহাদেশের সর্বত্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এক জরুরি দাবি। শাসক দলের চরিত্র শুধু এ উপমহাদেশে কেন গোটা বিশ্বেই একই রকম। তাই শাসক দলের দমননীতির বিরুদ্ধে চিরকাল যেভাবে সংবাদমাধ্যম ঐক্যবদ্ধ থেকেছে আজও তা থাকা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়