শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

জয়ন্ত ঘোষাল, সিনিয়র সাংবাদিক, দিল্লি, ভারত
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশে সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি...

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এক সেমিনারের একটি পুরনো ঘটনা বার বার মনে পড়ে। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। আলোচনা শেষে এক ছাত্রী খুব উত্তেজিত হয়ে আমাকে প্রশ্ন করেন, ভারতের সীমান্ত রক্ষাবাহিনী বিএসএফ যেভাবে এক অসহায় বাংলাদেশের কিশোরীকে হত্যা করেছে গুলি চালিয়ে তার জন্য আপনারা কী করছেন? অত্যাচারের পর সেই কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ টাঙিয়ে তার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। আপনাদের সরকার এহেন কাজ করেছে আর আপনারা এখানে এসে মৈত্রীর কথা বলছেন? তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ড. মনমোহন সিং।

সেদিন সেই সংবেদনশীল ছাত্রীটিকে বলেছিলাম আমি বা আমার মতো ভারতীয় সাংবাদিকরা আমরা কিন্তু ভারত সরকারের প্রতিনিধি নই। আমরা স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের স্বাধীন সাংবাদিক। আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের অঙ্গ নয়। কাজেই তুমি যেভাবে বিএসএফের এ অমানবিক বর্বর ঘটনার নিন্দা করছ, আমিও করছি। আমরা দেশ চালাই না। আমরা উপদেষ্টাও নই। আমরা সাংবাদিক। আমরা আমাদের সংবাদমাধ্যমে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছি। অবৈধ অনুপ্রবেশ যদি একটি পৃথক বিষয় হয় এহেন বর্বরোচিত আক্রমণ আরেকটি ভিন্ন বিষয়। এটি মানবিকতার সঙ্গে যুক্ত একটি বিষয়। রাষ্ট্রসংঘ পর্যন্ত যে বিষয়ে সর্বদা সচেতন। একইভাবে আমরা কাশ্মীরের উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে তার নিন্দা করি। কাশ্মীর সেনাবাহিনী বা আধা-সামরিক বাহিনীর নিন্দা নিয়েও আমরা সোচ্চার হই। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে।

এ পুরনো ঘটনাটি আজ এত বছর পর আবার বললাম কেন? বললাম কারণ আজ শুধু ভারত বাংলাদেশ নয়, গোটা উপমহাদেশের মিডিয়াই ঠিক এ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। প্রথমত সংবাদপত্রের সংবাদকর্মীরা রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ থেকে কতটা মুক্ত থাকতে পারছে? এই সাংবাদিকরা শুধু রাষ্ট্রের ভিতরেই নয়, এ উপমহাদেশের একটা সীমান্ত থেকে আর এক সীমান্তে অনায়াসে চলে যেতে পারে। ভৌগোলিক সীমানা পেরোতে পাসপোর্ট ভিসা লাগে। কিন্তু একজন সাংবাদিকের মন হৃদয়ের অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ পেরিয়ে অন্য দেশের সাংবাদিকের মন তথা সেদেশের মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করতে পারে। মানব জমিন অখন্ড। সেখানে মানুষ এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলে।

সংবাদমাধ্যম আর সাংবাদিকতার পরিসরটি তাই স্বাধীন, নিজস্ব, ভৌগোলিক সীমানার দ্বারা তাকে খন্ডিত করা ঠিক নয়। ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ যতই তীব্র হোক, ভারত এবং পাকিস্তানের সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। ভারত এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের মধ্যেও তো কোনো মতাদর্শগত বিরোধ থাকতেই পারে না। তবে আজ আমরা যে অসময়ের মধ্য দিয়ে চলেছি তা এ উপমহাদেশের এক সংকটজনক অধ্যায়। রাজনীতিতে এসেছে গণতন্ত্রের বদলে স্বৈরতন্ত্রের ঝোঁক। এ এক নতুন ধরনের একনায়কতন্ত্র, নতুন ধরনের ফ্যাসিবাদ, নতুন ধরনের Populism, আমরা অতীতে এ রাজনীতিটা দেখিনি।

সংবাদমাধ্যমের ওপর রাষ্ট্রযন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ অবশ্য আজ হঠাৎ নতুন নয়। ১৯৪৩-৪৪ সালে যখন বাংলায় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারত স্টেটসম্যান আর অমৃতবাজার পত্রিকার মাধ্যমে দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ তথ্যের ওপর প্রখর সেন্সরশিপ প্রয়োগ করত। সরকারি খাদ্য আমজনতার ওপর কতটা কীভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে তা গোপন করা প্রয়োজন ছিল যাতে মানুষের মধ্যে আশঙ্কা ছড়িয়ে না পড়ে। এমনকি দুর্ভিক্ষ শব্দটিও লিখতে বারণ করা হয়েছিল। সমস্যা হচ্ছে আজও এ নিয়ন্ত্রণ সংবাদমাধ্যমের ওপর আছে। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীন শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়েছে ভারতে, পাকিস্তানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক শাসন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হলেও সেনাবাহিনীই তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। পাক সংবাদমাধ্যমের ওপরও তাই আজ যতটা ইমরান খানের তথাকথিত রাজনৈতিক কর্তৃত্বের ওপর, তার চেয়ে বেশি সেনা নিয়ন্ত্রণের।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাস তো বড় গর্বের। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে তো রাশি রাশি বই লেখা হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সামরিক শক্তি যখন গোটা দেশকে নিয়ন্ত্রণ করছিল তখন বাংলাদেশের সাংবাদিকরা যে সাহস দেখিয়েছিলেন তা তো কেউ ভোলেনি। বহু ভারতীয়, বিশেষত ভারতের বাঙালি সাংবাদিকও তাদের পাশে দাঁড়ান। আবার শুধু ভারত কেন পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা সাংবাদিক তখন হাতে হাত মেলান। ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং ১৯৭১ সালে ডেইলি টেলিগ্রাফ কাগজের প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি তখন ঢাকায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে গিয়েছিলেন। পাক সেনা তখন পাশবিক গণহত্যা শুরু করার আগে বিদেশি সাংবাদিকদের এক লিখিত চিঠি দিয়ে নির্দেশ দেয় যে, তারা যেন সত্বর ঢাকা ছেড়ে চলে যায়। সাইমন ড্রিং একটি হোটেলের রান্নাঘরে লুকিয়ে ছিলেন। প্রচন্ড ঝুঁঁকি নেন। কিন্তু ২৫ মার্চ ঢাকায় কী হয়েছিল সেটা তিনিই প্রথম দুনিয়ার কাছে ফ্লাস করে দিয়েছিলেন। এম আর আখতার মুকুল নামের সাংবাদিক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ‘চরমপত্র’ নামের একটি অনুষ্ঠানে সব পড়ে শোনাতেন। সেই ভয়াবহ সেনা নিয়ন্ত্রণকে উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের পাশে দাঁড়ায় সাংবাদিকরা। রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে যে বিপ্লব তার পাশে দাঁড়ানোতেও Media blash আছে কিন্তু এই blash  হলো মানবিকতার স্বার্থে।

সংবাদপত্র গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম, এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠতম মাধ্যম রূপেই স্বীকৃত। সমাজে রেডিও টেলিভিশন চলচ্চিত্র প্রভৃতির বিস্তার ও প্রভাব যতই বাড়ুক না কেন সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও প্রভাব কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্রও ক্ষুণ্ন হয়নি। তবে ইলেকট্রনিক মাধ্যম এবং তারপর ডিজিটাল মাধ্যমও এখন অনেক বেশি এগিয়ে গেছে। কিন্তু ইলেকট্রনিক এবং বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যম এখন নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আর এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ফেক নিউজ বা অসত্য খবরের প্রচার। এ ধরনের অসত্য খবরের মোকাবিলা মস্ত বড় সমস্যা, বিশেষত সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার জন্য, সন্ত্রাসের বীজ বপন করতে কায়েমি স্বার্থ যখন এ ধরনের অসত্য প্রচার ডিজিটাল বা সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা হয় তখন সাংবাদিকরা তার মোকাবিলা করবে কীভাবে? বাংলাদেশের ছবি বলে ফেসবুক টুইটে দেখানো হচ্ছে কোন ছবি দেখা যাচ্ছে তা আদৌ বাংলাদেশেরই নয়।

সংবাদমাধ্যমের মালিক আর সাংবাদিকদের সর্বদা এক করে দেখা ঠিক নয়। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক প্রয়াত অশোক মিত্র একদা আমাকে বলেছিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা তো সংবাদপত্রের মালিকের স্বাধীনতা। তোমরা তো উৎপাদন ব্যবস্থার একটি নাটবল্টু। আজ এত বছর পরও মাঝে মাঝেই সে কথা মনে পড়ে।

এ চ্যালেঞ্জের মধ্যেই তাই আমাদের দায়িত্ব অনেক বেশি। প্রথমত ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বের নানা দিক আছে, তার মধ্যে সাংবাদিককুল এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। দুই দেশের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে আরও পত্র-পত্রিকা এমনকি সংবাদপত্র প্রকাশিত হলে আমি খুশি হব। খুব প্রয়োজন বলেও মনে হয় কিন্তু এ প্রকল্পের অনেক বাণিজ্যিক দিক আছে এটি কতটা সম্ভব কতটা অসম্ভব তাও বিচার করতে হবে।

পাকিস্তানে ১৯৮৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত নানা সময়ে পাঁচবার গিয়েছি। সব সময়ই মনে হয়েছে, পাকিস্তানে সাংবাদিকরাও আমাদের মতোই রক্ত মাংসের মানুষ। তারাও যে সরকারের ক্ষমতাসীন হন তারা ভালো কাজে সাধুবাদ দেয় আর খারাপ কাজে নিন্দা করেন। সব পেশাতেই ভালো থাকে খারাপ থাকে। চিকিৎসক পুলিশ শিক্ষক ভালো হয়, খারাপ হয় তার জন্য সব সংবাদমাধ্যমকে দোষী সাব্যস্ত করা ঠিক নয়।

গণতন্ত্র সংবাদমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় শক্তি। সংবাদমাধ্যম গণতন্ত্র নামক ধারণীর বিকাশের সঙ্গে সঙ্গেই জন্ম নিয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত তথা এ উপমহাদেশের সর্বত্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এক জরুরি দাবি। শাসক দলের চরিত্র শুধু এ উপমহাদেশে কেন গোটা বিশ্বেই একই রকম। তাই শাসক দলের দমননীতির বিরুদ্ধে চিরকাল যেভাবে সংবাদমাধ্যম ঐক্যবদ্ধ থেকেছে আজও তা থাকা প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ