শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

আব্বুকে মনে পড়ে...

ফওজিয়া দেওয়ান
প্রিন্ট ভার্সন
আব্বুকে মনে পড়ে...

বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি শামসুর রাহমান আমার বাবা। আমি তার মেজো মেয়ে। ছোটবেলা থেকে আমি আমার বাবাকে 'আব্বু' বলে ডাকি। আমার বড় বোন সুরাইয়া ইসলাম, ভাই ফাইজুর রাহমান, আমি ফওজিয়া দেওয়ান, মতিন (অকাল প্রয়াত) এবং সবার ছোট বোন সেবা রাহমান। আমরা ভাইবোনরা আব্বুর কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছিলাম। বাবা হিসেবে তিনি সবসময় আমাদের আদর-স্নেহে রাখতেন।

কবি শামসুর রাহমান ছিলেন একজন সহজ-সরল, সদা হাস্যোজ্জ্বল, পরিপাটি ভদ্র মানুষ। ছোটবেলায় দেখতাম কোনো অতিথি আমাদের বাসায় এলে আব্বু সাধ্যমতো সমাদর করতেন। তার কাছে কেউ সাহায্য চাইলে তিনি খালি হাতে কাউকে ফিরিয়ে দিতেন না। তিনি আম্মাকে অসম্ভব ভালোবাসতেন। অন্যদিকে সন্তানদের প্রতিও কোনো ত্রুটি করেননি। আমাদের পড়াশোনা, বেড়ে ওঠায় তার অসীম স্নেহ ছিল। আব্বুর মতোই আমার আম্মু জোহরা রাহমানও ছিলেন অদ্ভুত আন্তরিক, সরল ও শান্ত মানুষ। তার কাছেও কেউ সাহায্য চাইলে অনায়াসে তিনি দিয়ে দিতেন। তার কাছে ১০ টাকা থাকলে ছয় টাকা দান করতে তিনি দ্বিধা করতেন না। অনায়াসে বিলিয়ে দিতেন নিজের পছন্দের শাড়ি। আব্বুর নিজের লেখালেখি, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালেও সংসারে সমান মনোযোগ দিতেন। সংসারের অনেক দায়িত্ব নিঃশব্দে পালন করেছেন আমার আম্মা। আব্বু লেখায় নিমগ্ন থাকলে আম্মুই আমাদের দেখভাল করতেন। আমাদের কোলাহলে তার লেখার যেন ক্ষতি না হয় সেদিকে সদা যত্নবান থাকতেন। আমরাও যতটুকু সম্ভব নীরব থেকে আব্বুর লেখার পরিবেশ যাতে বিঘি্নত না হয় সে জন্য সচেষ্ট থাকতাম। আম্মুর চাহিদা ছিল কম। আব্বুকে বাড়তি কোনো চাপ কখনো দিতেন না। তিনি সবসময় আব্বুকে লেখার জন্য উৎসাহিত করতেন। আমি বিশ্বাস করি, আব্বুর প্রতিষ্ঠার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আম্মুর।

আম্মুর কাছ থেকে জেনেছি, জন্মের পর আমি জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছিলাম। ওই সময় সারারাত জেগে আব্বু আমার চিকিৎসাসেবা করেছেন। তার নিদ্রাহীনতার মধ্য দিয়ে বুঝতে পারি আব্বু আমাদের কতটা ভালোবাসতেন! আব্বু ছিলেন নম্র ও অত্যন্ত কোমল মনের অধিকারী। ভাইবোনরা দুষ্টমি করলে তিনি গায়ে হাত দেওয়া দূরে থাক কখনো রুষ্ট হননি। সময় পেলে আমাদের সময় দিতেন, গল্পগুজব করে সময় কাটাতেন। তার স্নেহমমতার কোনো তুলনা হয় না। সবকিছুতে তার পরিমিতি ছিল। বিলাসবহুল জীবন তিনি বিশ্বাস না করলেও পোশাক-পরিচ্ছদ ও খাওয়া-দাওয়ায় শৌখিন ছিলেন।

আম্মুর রান্নায় হাতযশ ছিল। প্রায়শই চমৎকার সব মেন্যু তৈরি করে আমাদের খাওয়াতেন। আব্বুও খাওয়া-দাওয়া খুব উপভোগ করতেন। আমি আব্বুর সঙ্গে খুব দুষ্টমি করতাম। আমি তখন বড় হয়েছি, একদিন আব্বু একটি পাঞ্জাবি গায়ে দিয়ে আমার মতামত জানতে চেয়েছিলেন। আমার অপছন্দের অভিব্যক্তি জানালে আব্বু পাঞ্জাবিটি সঙ্গে সঙ্গে খুলে ফেলেন। কথাটি মনে পড়লে এখনো হাসি পায়। আব্বুর চমৎকার কিছু গুণ আমরা লক্ষ করেছি। মানুষের প্রতি অগাধ বিশ্বাস রাখতেন। কাছের লোকদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল অসীম। একটি অদ্ভুত ব্যাপার এখনো আমার মনে দোলা দেয়, সেটি হলো_ আমাদের ভাইবোনদের তিনি তার বলয়ে কখনো নিতেন না। তিনি চাইতেন তার সন্তানরা নিজেদের পরিচয়ে প্রতিষ্ঠিত হোক। একজন আদর্শ পিতা হিসেবে সবসময় কামনা করতেন আমরা যেন জীবনে সুখী হই। আমার শ্বশুরবাড়ি সুদূর সুনামগঞ্জ হাছন রাজার বাড়ি। ১৯৮২ সালে ওই ঐতিহ্যবাহী পরিবারে স্বনামখ্যাত সমাজসেবী মরহুম দেওয়ান আনোয়ার রাজার তৃতীয় ছেলে সাবেরীনের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর আব্বু বলেছিলেন, 'এক সুতোয় দুটো মালা'। অর্থাৎ দেওয়ান হাছন রাজা নিজে গীতিকবি হিসেবে বিখ্যাত, আব্বুও সবার প্রিয় কবি; এই দুই পরিবারের আত্দীয়তার বন্ধনে তিনি খুশি হয়েছিলেন। আমার বিয়ের সুবাদে কয়েকবার সুনামগঞ্জে গিয়েছিলেন আব্বু। হাওর-বাঁওড়সমৃদ্ধ প্রকৃতির লীলাভূমি অবলোকন করে মুগ্ধ হয়েছিলেন তিনি। গল্পচ্ছলে বিভিন্ন সময় তা উল্লেখও করেছেন। পরবর্তীতে আমার ছেলেদের সানি্নধ্যে মুগ্ধ হয়ে আবেগপ্রবণ আব্বু আমাকে বলেছিলেন, আমি তোমার জন্য গর্ববোধ করি।

আমি পরিবারসহ দীর্ঘদিন আমেরিকায় বসবাস করছি। আব্বু দুবার বেড়াতে গিয়েছিলেন আমেরিকায়। প্রথমবার ১৯৯০ সালে আমার বড় ছেলে সামেয়ীন ও মেজো ছেলে তাবেয়ীনের সঙ্গে অনেক সময় কাটিয়েছিলেন। ওই সময় আমার আম্মুও সঙ্গে ছিল। একই বছরের ডিসেম্বরে আমার তৃতীয় ছেলে জেহীন ভূমিষ্ঠ হয়। ১৯৯৫ সালে আব্বু ফ্লোরিডায় গিয়েছিলেন আমাদের বাসায়। তখন জেহীন খুব ছোট। আব্বু জেহীনকে খুব আদর করতেন। আমি জেহীনকে স্কুল থেকে এনে আব্বুর সেবায় মন দিতাম। জেহীনের শিশুমন এটা সহ্য করতে পারত না। সে আমাকে বার বার জিজ্ঞেস করত_ নানু কখন দেশে যাবে? আমি দুষ্টমি করে বলতাম  কাল যাবে। এতে জেহীন খুব উচ্ছ্বসিত হতো। আব্বুও মজা পেত। আমার স্বামী সাবেরীনকেও আব্বু ভীষণ স্নেহ করতেন। সে-ও আব্বুর জন্য যথাসাধ্য করেছে। তাকে একবার তিনি বলেছিলেন  'ফওজিয়াকে তোমার সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ভুল করিনি। তুমি ছেলের চেয়ে বেশি করেছ।'

২০০৬ সালে শেষবারের মতো আব্বুর সঙ্গে নিবিড় সময় কাটিয়েছিলাম। অনেক বছরের তার মনে কিছু আকুতি ছিল। ওই সময় প্রায়শই তার মনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করতেন। আবেগ-আপ্লুত হয়ে বলতেন, তাবেয়ীনকে (আমার দ্বিতীয় ছেলে) পাঞ্জাবিতে কেমন মানাবে; এতে অনুমান করা যায় তার খেয়ালি মনের অভিব্যক্তি। তিনি প্রায়ই বলতেন, আমাদের ছেলেদের নিয়ে একসঙ্গে বাংলাদেশে আসবে। তার সে আশা পূরণ হয়নি। আমরা তিন সপ্তাহের সংক্ষিপ্ত সফর শেষ করে আমেরিকায় ফিরে যাই। মাঝে টেলিফোনে আলাপ হয়েছিল, কিন্তু আক্ষেপের বিষয় আমরা একসঙ্গে আর মিলিত হতে পারিনি। ওই বছরই তিনি মারা যান। পরবর্তীতে এসে আম্মুর সঙ্গে সময় কাটিয়েছিলাম। অবশেষে আম্মুও আমাদের ছেড়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন। এ দেশের বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক আন্দোলনে আব্বু গভীরভাবে যুক্ত ছিলেন। যেখানেই থাকি বুঝতে পারি কবি শামসুর রাহমানকে দেশের মানুষ গভীরভাবে শ্রদ্ধা করে ভালোবাসে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর ঢাকায় আমি বড় ছেলের বিয়ে উপলক্ষে স্বল্প সময়ের ছুটি থাকতে ফার্মেসি পেশাদারি সামেয়ীনের বিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। পুত্রবধূ নূসা ফারীন পেশায় একজন ডাক্তার। অত্যন্ত ভালো মেয়ে। আব্বু, আম্মু থাকলে খুবই খুশি হতেন। শুধু আফসোস রইল যে আব্বু, আম্মু আমার ছেলের বিয়ের আগেই পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। সকল সুখ, দুঃখ, আনন্দে আব্বুকে ভীষণ মনে পড়ে, বারবার মনে পড়ে।

লেখক : কবির মেজো কন্যা

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা