শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭

আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

তারা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি আমেরিকান প্রেসিডেন্টের স্ত্রী। জনসাধারণের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন শক্তি, সম্মান আর জনপ্রিয়তা নিয়ে। তারা হোয়াইট হাউসে দৌড়েছেন, চ্যারিটি ইভেন্ট করেছেন, স্টেট ডিনারের হোস্টও হয়েছেন। তারপরও নিজেকে রেখেছেন আবেদনময়তার শীর্ষে। এমন কিছু ফার্স্ট লেডি নিয়ে লিখেছেন — তানিয়া তুষ্টি

 

সুপার মডেল থেকে হোয়াইট হাউসে মেলানিয়া ট্রাম্প

[বর্তমান ফার্স্ট লেডি]

মেলানিয়া ট্রাম্প বা মেলানিয়া নাউস বর্তমান আমেরিকান ফার্স্ট লেডি। আমেরিকার ইতিহাসে তিনি অন্যতম আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লেখালেন। তার সঙ্গে বর্তমান আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৯৯৮ সালে। উপলক্ষ ছিল নিউইয়র্কের একটি ফ্যাশন উইক পার্টি। আবেদনময়ী এই নারী নজর কেড়ে নেন ২০ বছরের বড় ট্রাম্পের। যদিও ট্রাম্প বরাবরই সুন্দরীদের প্রতি বিশেষভাবে আকৃষ্ট ছিলেন। সে সময় ট্রাম্প দ্বিতীয় স্ত্রী অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলের সঙ্গে বিচ্ছেদে চলে গিয়েছিলেন। মেলানিয়া ১৯৭০ সালে জন্মেছিলেন স্লোভেনিয়ার শহর সেভনিকায়। তার বাবা মেয়র দফতরের কর্মী ও সফল গাড়ি ব্যবসায়ী ছিলেন। মেলানিয়ার মা ছিলেন পোশাকের নকশাকার। মেলানিয়ার পেশাগত ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তিনি লুবিয়ানায় নকশা ও স্থাপত্যবিদ্যা বিষয়ের ওপর ডিগ্রিধারী। ১৮ বছর বয়সে ইতালির একটি মডেলিং এজেন্সির সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন।

মেলানিয়া আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন ২০০১ সাল থেকে। কিন্তু নাগরিকত্ব পান ২০০৬ সালে। দীর্ঘদিন বন্ধুত্বের সম্পর্ক চলার পর তাদের বাগদান সম্পন্ন হয় ২০০৪ সালে। তারপর মেলানিয়া ট্রাম্প ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিয়ে সম্পন্ন হয় ২০০৫ সালের ২২ জানুয়ারি। এরপর ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডির ভূমিকা পালন করছেন। প্রথম স্ত্রী ইভানা জেলনিকভাকে প্রিয় হিসেবে ঘোষণা করলেও ট্রাম্প কিন্তু দারুণ সময় পার করছেন আবেদনময়ী মডেল মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে।


হিলারি ক্লিনটন

[১৯৯৩-২০০১]

কে কার থেকে কম বা বেশি তা নির্ধারণ করা অনেকটাই মুশকিল হবে যখন আপনি আমেরিকান ফার্স্ট লেডিদের মোহনীয়তার আপেক্ষিকতা বিচারে যাবেন। সবাই যেন আবেদনময়তার শীর্ষে। রূপে গুণে কেউ কারও থেকে কম নন। উপরন্তু তাদের চরিত্রে থাকে বিশেষ কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। আকর্ষণীয় রূপের পাশাপাশি যদি যোগ হয় নির্ভীক, মহান ও নিজেকে আলাদা সম্মানে ভূষিত করার প্রচেষ্টাকারীর গুণ, তবে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। সে হিসেবে অবশ্যই নাম আসবে হিলারি ক্লিনটনের। সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের স্ত্রী তিনি। গুণী এই নারীকে বর্ণনায় আনতে গেলে উঠে আসবে হিলারি একজন আলোচিত মার্কিন রাজনীতিবিদ। ফার্স্ট লেডির সময়কাল পরে তিনি দেশটির নারী প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনী লড়াই করেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হিসেবেও দায়িত্বে ছিলেন। রাজনীতিতে প্রবেশের আগে হিলারি ক্লিনটন আইন পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।


মিশেল ওবামা

[২০০৯-২০১৭]

কালোই জগতের আলো, অপার সৌন্দর্যের আধার। কথাটি কখনো কখনো পরম সত্য। ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল ২০ জানুয়ারি মেয়াদের আমেরিকান ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি যেন উদাহরণ হয়েছেন ব্লাক বিউটি হিসেবে। সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সহধর্মিণী মিশেল পেশাজীবনে আইনজীবী ও একজন লেখক। সৌন্দর্যের দিক থেকে তিনি কোনো অংশেই পিছিয়ে নন। বরং কৃষ্ণাঙ্গ হয়েও তিনি অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী হিসেবেই সারা বিশ্বে বিবেচিত। এমনকি, আমেরিকার ইতিহাসে তিনি আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লিখিয়েছেন। তার ফ্যাশন সচেতনতা সবাইকে মুগ্ধ করে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত তার ফ্যাশন শৈলী শীর্ষে অবস্থান করেছে। সবাই তার সাবলীল ফ্যাশন বৈচিত্র্যতার জন্য নিজেদের অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব ভাবেন।


বারবারা বুশ

[১৯৮৯-১৯৯৩]

বারবারা বুশ ছিলেন আমেরিকান ৪১তম প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী। বারবারা ও সিনিয়র বুশের বিয়ে হয় তরুণ বয়সেই। তাদের প্রথম সাক্ষাৎ হয় কলেজ প্রাঙ্গণে। বারবারা বলেন, শুধু সেই ছেলেটিই চুমু দিতে পারবে যে আমাকে বিয়ে করবে। সুন্দরী বারবারার সেই চ্যালেঞ্জ অকপটে নিয়ে নেন সিনিয়র বুশ। বিয়ে হয় তাদের, স্বামী হন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ভাগ্য ফিরলে এমনই অভাবনীয় কিছু হতে পারে। এমনকি ভাগ্য পক্ষে থাকলে আপনিও হতে পারেন অভাবনীয় প্রাপ্তির অধিকারী। বারবারা শুধু ভাগ্যবতীই নন, তিনি আমেরিকার ইতিহাসে আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবেও অগ্রগণ্য।


রোজালিন কার্টার

[১৯৭৭-১৯৮১]

আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডির তালিকায় অন্যতম নাম রোজালিন কার্টার। তিনি আমেরিকার ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের স্ত্রী। সুন্দরী রোজালিন শুধু নিজের রূপচর্চায় দিনপার করেননি। সক্রিয় ছিলেন রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগে কাজ করে। রোজালিন ল্যাটিন আমেরিকাতে বিদেশি রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেন। তা ছাড়া নিয়মিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকও করতেন। তিনি মানসিক রোগীদের কল্যাণে আবেগপ্রবণভাবে লড়াই ও গবেষণা করে গেছেন। বলা বাহুল্য, রোজালিন পোশাকের ব্যাপারে খুব মার্জিত রুচির পরিচয় দিতেন। সবমিলে তিনি সবার পছন্দের জায়গায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিলেন।


লরা বুশ

[২০০১-২০০৯]

আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী লরা বুশ। তিনি অন্যতম জনপ্রিয় ও আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। স্বামীর সঙ্গে তিনি অনেক কাজে প্রত্যক্ষ অংশীদারিত্ব করেছেন। জর্জ বুশের গভর্নরটারিয়াল রেস ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি মূল বক্তব্যও প্রদান করতেন। তাতে আশ্বস্ত হয়ে অসংখ্য অনুসারী ও সমর্থক হয় বুশের। ফার্স্ট লেডি হিসেবে তিনি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিষয়ে অগ্রগামী বেশকিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছেন। রূপবতী এই নারীর গুণ থেকে হেঁসেল ঘরের দক্ষতাও বাদ যায়নি। তিনি নতুন রেসিপি দিতে পছন্দ করতেন। পরবর্তীতে তা আমেরিকার বহু পরিবারের প্রিয় খাদ্যের রেসিপি হয়।


গ্রেস কুলিজ

[১৯২৩-১৯২৯]

মোহময় সৌন্দর্যের অধিকারী গ্রেস কুলিজ। আমেরিকার ৩০তম প্রেসিডেন্ট গ্রেস কুলিজের স্ত্রী। গ্রেস কুলিজের চেহারায় কেমন যেন মাদকতা ছিল। তার মায়া হরিণ নয়ন যুগল ছিল সবচেয়ে আকর্ষণের কেন্দ্রস্থল। রূপের বৈচিত্র্যে গ্রেসের হাসি ছিল আলাদা দ্যোতনা। সে হাসিতে খেলে যেত অজানা রহস্যময়তা। প্রতিক্ষণে রচিত হতো নতুন কোনো কাব্য। আকর্ষণীয় দেহগড়নেও গ্রেস কুলিজে মুগ্ধ হতো সবাই। তার পোশাক নির্বাচন ছিল মার্জিত রুচির। আলাদা শিষ্ঠাচার গ্রেস কুলিজের ব্যক্তিত্বে দিয়েছিল শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। কোনো ফার্স্ট লেডি এতো রূপের অধিকারী হতে পারে তার প্রমাণ গ্রেস নিজেই।


ন্যান্সি রিগ্যান

[১৯৮১-১৯৮৯]

সুন্দরের অন্যতম উদাহরণ ন্যান্সি রিগ্যান। তিনি ৪০তম আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের স্ত্রী। ফার্স্ট লেডি হিসেবে প্রথমেই তিনি নিজেকে সুন্দর দেখানোয় সচেষ্ট ছিলেন। দ্বিতীয়ত আমেরিকার ইতিহাসে তিনি নিজেকে সবচেয়ে বেশি আবেদনময়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেও আগ্রহী ছিলেন। এ কারণে তিনি রূপ, পোশাক ও শারীরিক ফিটনেসের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন। বলা বাহুল্য তিনি দেখতেও অনেক আকর্ষণীয় ছিলেন। বিয়ের আগে ন্যান্সি একজন নামকরা অভিনেত্রী ছিলেন। থিয়েটার ও নাটক ছিল তার প্রাণ। আমেরিকার ফার্স্ট লেডি হওয়ার পরও এসবের প্রতি ন্যান্সির প্রচণ্ড ভালোবাসা কাজ করত। তিনি বিভিন্ন নাটক এবং বাদ্যযন্ত্রের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেন। এমনকি হোয়াইট হাউসে বিভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত ডিনার পার্টিতে ন্যান্সির পারফরম্যান্স দেখেছে সবাই। বিদেশি অতিথিদের আপ্যায়নের সময়ও তিনি নানা রকম পারফর্মে সবাইকে মুগ্ধ রাখতেন। তার স্টাইল সেন্স ছিল প্রশ্নাতীতভাবে গ্রহণযোগ্য। ন্যান্সির পরিহিত পোশাকের বর্ণনাও ছিল মনোমুগ্ধকর। এসব পোশাক তৈরি করত দেশের নামকরা সব পোশাক নকশাকাররা। এজন্য অবশ্য তাকে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবু তিনি নিজের রুচি থেকে সরে আসতে রাজি ছিলেন না একচুল।


ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড

[১৮৯৩-১৮৯৭]

এ পর্যন্ত আমেরিকাতে যত ফার্স্ট লেডি এসেছেন তার মধ্যে সবচেয়ে কম বয়স্ক ছিলেন ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড। তার পুরো নাম ফ্রান্সিস ক্লারা ফ্লোসোম ক্লিবল্যান্ড প্রিস্টন। তার জন্ম নিউইয়র্কের বাফেলোতে। তার বাবা অস্কার ফ্লোসোম পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবী। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি ফার্স্ট লেডির খ্যাতি অর্জন করেন। ১৮৮৬ সালের ২ জুন ৪৯ বছর বয়সী গ্রোভার ক্লিবল্যান্ডের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। এ সূত্রে ফ্রান্সিস হয়ে যান আমেরিকার ২৪তম প্রেসিডেন্ট গ্রোভারের স্ত্রী ও হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। এটিই প্রথমবার যখন কেউ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর বিয়ে করেন এবং ফ্রান্সিসই প্রথম যিনি হোয়াইট হাউসে বউ হয়ে আসেন। অসাধারণ রূপবতী ফ্রান্সিস ছিলেন প্রেসিডেন্টের খুশি থাকার অন্যতম কারণ। আমরা সবাই জানি, তরুণীরা সবসময় আবেদনময়তায় শীর্ষে থাকে। এর সঙ্গে যদি কারও নজরকাড়া পোশাক নির্বাচনের দক্ষতা থাকে তবে তো আর কথাই থাকে না। ফ্রান্সিসেরও সে গুণটি ছিল প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট গ্রোভার জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছিলেন এমন এক আবেদনময়ী নারীকে। আর সে কারণেই হয়তো প্রেসিডেন্ট গ্রোভার সব সময় প্রফুল্ল থাকতেন। রাষ্ট্র শাসনকালে দিনে দিনে তার জনপ্রিয়তাও বেড়ে চলে। আমেরিকাবাসীর কাছে প্রেসিডেন্ট হন প্রশংসিত।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন