শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭

আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

তারা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি আমেরিকান প্রেসিডেন্টের স্ত্রী। জনসাধারণের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন শক্তি, সম্মান আর জনপ্রিয়তা নিয়ে। তারা হোয়াইট হাউসে দৌড়েছেন, চ্যারিটি ইভেন্ট করেছেন, স্টেট ডিনারের হোস্টও হয়েছেন। তারপরও নিজেকে রেখেছেন আবেদনময়তার শীর্ষে। এমন কিছু ফার্স্ট লেডি নিয়ে লিখেছেন — তানিয়া তুষ্টি

 

সুপার মডেল থেকে হোয়াইট হাউসে মেলানিয়া ট্রাম্প

[বর্তমান ফার্স্ট লেডি]

মেলানিয়া ট্রাম্প বা মেলানিয়া নাউস বর্তমান আমেরিকান ফার্স্ট লেডি। আমেরিকার ইতিহাসে তিনি অন্যতম আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লেখালেন। তার সঙ্গে বর্তমান আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৯৯৮ সালে। উপলক্ষ ছিল নিউইয়র্কের একটি ফ্যাশন উইক পার্টি। আবেদনময়ী এই নারী নজর কেড়ে নেন ২০ বছরের বড় ট্রাম্পের। যদিও ট্রাম্প বরাবরই সুন্দরীদের প্রতি বিশেষভাবে আকৃষ্ট ছিলেন। সে সময় ট্রাম্প দ্বিতীয় স্ত্রী অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলের সঙ্গে বিচ্ছেদে চলে গিয়েছিলেন। মেলানিয়া ১৯৭০ সালে জন্মেছিলেন স্লোভেনিয়ার শহর সেভনিকায়। তার বাবা মেয়র দফতরের কর্মী ও সফল গাড়ি ব্যবসায়ী ছিলেন। মেলানিয়ার মা ছিলেন পোশাকের নকশাকার। মেলানিয়ার পেশাগত ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তিনি লুবিয়ানায় নকশা ও স্থাপত্যবিদ্যা বিষয়ের ওপর ডিগ্রিধারী। ১৮ বছর বয়সে ইতালির একটি মডেলিং এজেন্সির সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন।

মেলানিয়া আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন ২০০১ সাল থেকে। কিন্তু নাগরিকত্ব পান ২০০৬ সালে। দীর্ঘদিন বন্ধুত্বের সম্পর্ক চলার পর তাদের বাগদান সম্পন্ন হয় ২০০৪ সালে। তারপর মেলানিয়া ট্রাম্প ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিয়ে সম্পন্ন হয় ২০০৫ সালের ২২ জানুয়ারি। এরপর ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডির ভূমিকা পালন করছেন। প্রথম স্ত্রী ইভানা জেলনিকভাকে প্রিয় হিসেবে ঘোষণা করলেও ট্রাম্প কিন্তু দারুণ সময় পার করছেন আবেদনময়ী মডেল মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে।


হিলারি ক্লিনটন

[১৯৯৩-২০০১]

কে কার থেকে কম বা বেশি তা নির্ধারণ করা অনেকটাই মুশকিল হবে যখন আপনি আমেরিকান ফার্স্ট লেডিদের মোহনীয়তার আপেক্ষিকতা বিচারে যাবেন। সবাই যেন আবেদনময়তার শীর্ষে। রূপে গুণে কেউ কারও থেকে কম নন। উপরন্তু তাদের চরিত্রে থাকে বিশেষ কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। আকর্ষণীয় রূপের পাশাপাশি যদি যোগ হয় নির্ভীক, মহান ও নিজেকে আলাদা সম্মানে ভূষিত করার প্রচেষ্টাকারীর গুণ, তবে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। সে হিসেবে অবশ্যই নাম আসবে হিলারি ক্লিনটনের। সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের স্ত্রী তিনি। গুণী এই নারীকে বর্ণনায় আনতে গেলে উঠে আসবে হিলারি একজন আলোচিত মার্কিন রাজনীতিবিদ। ফার্স্ট লেডির সময়কাল পরে তিনি দেশটির নারী প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনী লড়াই করেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হিসেবেও দায়িত্বে ছিলেন। রাজনীতিতে প্রবেশের আগে হিলারি ক্লিনটন আইন পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।


মিশেল ওবামা

[২০০৯-২০১৭]

কালোই জগতের আলো, অপার সৌন্দর্যের আধার। কথাটি কখনো কখনো পরম সত্য। ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল ২০ জানুয়ারি মেয়াদের আমেরিকান ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি যেন উদাহরণ হয়েছেন ব্লাক বিউটি হিসেবে। সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সহধর্মিণী মিশেল পেশাজীবনে আইনজীবী ও একজন লেখক। সৌন্দর্যের দিক থেকে তিনি কোনো অংশেই পিছিয়ে নন। বরং কৃষ্ণাঙ্গ হয়েও তিনি অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী হিসেবেই সারা বিশ্বে বিবেচিত। এমনকি, আমেরিকার ইতিহাসে তিনি আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লিখিয়েছেন। তার ফ্যাশন সচেতনতা সবাইকে মুগ্ধ করে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত তার ফ্যাশন শৈলী শীর্ষে অবস্থান করেছে। সবাই তার সাবলীল ফ্যাশন বৈচিত্র্যতার জন্য নিজেদের অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব ভাবেন।


বারবারা বুশ

[১৯৮৯-১৯৯৩]

বারবারা বুশ ছিলেন আমেরিকান ৪১তম প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী। বারবারা ও সিনিয়র বুশের বিয়ে হয় তরুণ বয়সেই। তাদের প্রথম সাক্ষাৎ হয় কলেজ প্রাঙ্গণে। বারবারা বলেন, শুধু সেই ছেলেটিই চুমু দিতে পারবে যে আমাকে বিয়ে করবে। সুন্দরী বারবারার সেই চ্যালেঞ্জ অকপটে নিয়ে নেন সিনিয়র বুশ। বিয়ে হয় তাদের, স্বামী হন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ভাগ্য ফিরলে এমনই অভাবনীয় কিছু হতে পারে। এমনকি ভাগ্য পক্ষে থাকলে আপনিও হতে পারেন অভাবনীয় প্রাপ্তির অধিকারী। বারবারা শুধু ভাগ্যবতীই নন, তিনি আমেরিকার ইতিহাসে আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবেও অগ্রগণ্য।


রোজালিন কার্টার

[১৯৭৭-১৯৮১]

আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডির তালিকায় অন্যতম নাম রোজালিন কার্টার। তিনি আমেরিকার ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের স্ত্রী। সুন্দরী রোজালিন শুধু নিজের রূপচর্চায় দিনপার করেননি। সক্রিয় ছিলেন রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগে কাজ করে। রোজালিন ল্যাটিন আমেরিকাতে বিদেশি রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেন। তা ছাড়া নিয়মিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকও করতেন। তিনি মানসিক রোগীদের কল্যাণে আবেগপ্রবণভাবে লড়াই ও গবেষণা করে গেছেন। বলা বাহুল্য, রোজালিন পোশাকের ব্যাপারে খুব মার্জিত রুচির পরিচয় দিতেন। সবমিলে তিনি সবার পছন্দের জায়গায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিলেন।


লরা বুশ

[২০০১-২০০৯]

আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী লরা বুশ। তিনি অন্যতম জনপ্রিয় ও আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। স্বামীর সঙ্গে তিনি অনেক কাজে প্রত্যক্ষ অংশীদারিত্ব করেছেন। জর্জ বুশের গভর্নরটারিয়াল রেস ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি মূল বক্তব্যও প্রদান করতেন। তাতে আশ্বস্ত হয়ে অসংখ্য অনুসারী ও সমর্থক হয় বুশের। ফার্স্ট লেডি হিসেবে তিনি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিষয়ে অগ্রগামী বেশকিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছেন। রূপবতী এই নারীর গুণ থেকে হেঁসেল ঘরের দক্ষতাও বাদ যায়নি। তিনি নতুন রেসিপি দিতে পছন্দ করতেন। পরবর্তীতে তা আমেরিকার বহু পরিবারের প্রিয় খাদ্যের রেসিপি হয়।


গ্রেস কুলিজ

[১৯২৩-১৯২৯]

মোহময় সৌন্দর্যের অধিকারী গ্রেস কুলিজ। আমেরিকার ৩০তম প্রেসিডেন্ট গ্রেস কুলিজের স্ত্রী। গ্রেস কুলিজের চেহারায় কেমন যেন মাদকতা ছিল। তার মায়া হরিণ নয়ন যুগল ছিল সবচেয়ে আকর্ষণের কেন্দ্রস্থল। রূপের বৈচিত্র্যে গ্রেসের হাসি ছিল আলাদা দ্যোতনা। সে হাসিতে খেলে যেত অজানা রহস্যময়তা। প্রতিক্ষণে রচিত হতো নতুন কোনো কাব্য। আকর্ষণীয় দেহগড়নেও গ্রেস কুলিজে মুগ্ধ হতো সবাই। তার পোশাক নির্বাচন ছিল মার্জিত রুচির। আলাদা শিষ্ঠাচার গ্রেস কুলিজের ব্যক্তিত্বে দিয়েছিল শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। কোনো ফার্স্ট লেডি এতো রূপের অধিকারী হতে পারে তার প্রমাণ গ্রেস নিজেই।


ন্যান্সি রিগ্যান

[১৯৮১-১৯৮৯]

সুন্দরের অন্যতম উদাহরণ ন্যান্সি রিগ্যান। তিনি ৪০তম আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের স্ত্রী। ফার্স্ট লেডি হিসেবে প্রথমেই তিনি নিজেকে সুন্দর দেখানোয় সচেষ্ট ছিলেন। দ্বিতীয়ত আমেরিকার ইতিহাসে তিনি নিজেকে সবচেয়ে বেশি আবেদনময়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেও আগ্রহী ছিলেন। এ কারণে তিনি রূপ, পোশাক ও শারীরিক ফিটনেসের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন। বলা বাহুল্য তিনি দেখতেও অনেক আকর্ষণীয় ছিলেন। বিয়ের আগে ন্যান্সি একজন নামকরা অভিনেত্রী ছিলেন। থিয়েটার ও নাটক ছিল তার প্রাণ। আমেরিকার ফার্স্ট লেডি হওয়ার পরও এসবের প্রতি ন্যান্সির প্রচণ্ড ভালোবাসা কাজ করত। তিনি বিভিন্ন নাটক এবং বাদ্যযন্ত্রের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেন। এমনকি হোয়াইট হাউসে বিভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত ডিনার পার্টিতে ন্যান্সির পারফরম্যান্স দেখেছে সবাই। বিদেশি অতিথিদের আপ্যায়নের সময়ও তিনি নানা রকম পারফর্মে সবাইকে মুগ্ধ রাখতেন। তার স্টাইল সেন্স ছিল প্রশ্নাতীতভাবে গ্রহণযোগ্য। ন্যান্সির পরিহিত পোশাকের বর্ণনাও ছিল মনোমুগ্ধকর। এসব পোশাক তৈরি করত দেশের নামকরা সব পোশাক নকশাকাররা। এজন্য অবশ্য তাকে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবু তিনি নিজের রুচি থেকে সরে আসতে রাজি ছিলেন না একচুল।


ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড

[১৮৯৩-১৮৯৭]

এ পর্যন্ত আমেরিকাতে যত ফার্স্ট লেডি এসেছেন তার মধ্যে সবচেয়ে কম বয়স্ক ছিলেন ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড। তার পুরো নাম ফ্রান্সিস ক্লারা ফ্লোসোম ক্লিবল্যান্ড প্রিস্টন। তার জন্ম নিউইয়র্কের বাফেলোতে। তার বাবা অস্কার ফ্লোসোম পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবী। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি ফার্স্ট লেডির খ্যাতি অর্জন করেন। ১৮৮৬ সালের ২ জুন ৪৯ বছর বয়সী গ্রোভার ক্লিবল্যান্ডের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। এ সূত্রে ফ্রান্সিস হয়ে যান আমেরিকার ২৪তম প্রেসিডেন্ট গ্রোভারের স্ত্রী ও হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। এটিই প্রথমবার যখন কেউ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর বিয়ে করেন এবং ফ্রান্সিসই প্রথম যিনি হোয়াইট হাউসে বউ হয়ে আসেন। অসাধারণ রূপবতী ফ্রান্সিস ছিলেন প্রেসিডেন্টের খুশি থাকার অন্যতম কারণ। আমরা সবাই জানি, তরুণীরা সবসময় আবেদনময়তায় শীর্ষে থাকে। এর সঙ্গে যদি কারও নজরকাড়া পোশাক নির্বাচনের দক্ষতা থাকে তবে তো আর কথাই থাকে না। ফ্রান্সিসেরও সে গুণটি ছিল প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট গ্রোভার জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছিলেন এমন এক আবেদনময়ী নারীকে। আর সে কারণেই হয়তো প্রেসিডেন্ট গ্রোভার সব সময় প্রফুল্ল থাকতেন। রাষ্ট্র শাসনকালে দিনে দিনে তার জনপ্রিয়তাও বেড়ে চলে। আমেরিকাবাসীর কাছে প্রেসিডেন্ট হন প্রশংসিত।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ধর্মেন্দ্র যা যা রেখে গেলেন
ধর্মেন্দ্র যা যা রেখে গেলেন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই ৩১ দফার বাস্তবায়ন: নিপুণ রায়
ধানের শীষের বিজয় মানেই ৩১ দফার বাস্তবায়ন: নিপুণ রায়

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ধর্মেন্দ্র যা যা রেখে গেলেন
ধর্মেন্দ্র যা যা রেখে গেলেন

১ মিনিট আগে | শোবিজ

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩ জানুয়ারি, আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩ জানুয়ারি, আসন ৩৭০১

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা
জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ