শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭

আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার যত আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি

তারা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি আমেরিকান প্রেসিডেন্টের স্ত্রী। জনসাধারণের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন শক্তি, সম্মান আর জনপ্রিয়তা নিয়ে। তারা হোয়াইট হাউসে দৌড়েছেন, চ্যারিটি ইভেন্ট করেছেন, স্টেট ডিনারের হোস্টও হয়েছেন। তারপরও নিজেকে রেখেছেন আবেদনময়তার শীর্ষে। এমন কিছু ফার্স্ট লেডি নিয়ে লিখেছেন — তানিয়া তুষ্টি

 

সুপার মডেল থেকে হোয়াইট হাউসে মেলানিয়া ট্রাম্প

[বর্তমান ফার্স্ট লেডি]

মেলানিয়া ট্রাম্প বা মেলানিয়া নাউস বর্তমান আমেরিকান ফার্স্ট লেডি। আমেরিকার ইতিহাসে তিনি অন্যতম আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লেখালেন। তার সঙ্গে বর্তমান আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৯৯৮ সালে। উপলক্ষ ছিল নিউইয়র্কের একটি ফ্যাশন উইক পার্টি। আবেদনময়ী এই নারী নজর কেড়ে নেন ২০ বছরের বড় ট্রাম্পের। যদিও ট্রাম্প বরাবরই সুন্দরীদের প্রতি বিশেষভাবে আকৃষ্ট ছিলেন। সে সময় ট্রাম্প দ্বিতীয় স্ত্রী অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলের সঙ্গে বিচ্ছেদে চলে গিয়েছিলেন। মেলানিয়া ১৯৭০ সালে জন্মেছিলেন স্লোভেনিয়ার শহর সেভনিকায়। তার বাবা মেয়র দফতরের কর্মী ও সফল গাড়ি ব্যবসায়ী ছিলেন। মেলানিয়ার মা ছিলেন পোশাকের নকশাকার। মেলানিয়ার পেশাগত ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তিনি লুবিয়ানায় নকশা ও স্থাপত্যবিদ্যা বিষয়ের ওপর ডিগ্রিধারী। ১৮ বছর বয়সে ইতালির একটি মডেলিং এজেন্সির সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন।

মেলানিয়া আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন ২০০১ সাল থেকে। কিন্তু নাগরিকত্ব পান ২০০৬ সালে। দীর্ঘদিন বন্ধুত্বের সম্পর্ক চলার পর তাদের বাগদান সম্পন্ন হয় ২০০৪ সালে। তারপর মেলানিয়া ট্রাম্প ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিয়ে সম্পন্ন হয় ২০০৫ সালের ২২ জানুয়ারি। এরপর ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডির ভূমিকা পালন করছেন। প্রথম স্ত্রী ইভানা জেলনিকভাকে প্রিয় হিসেবে ঘোষণা করলেও ট্রাম্প কিন্তু দারুণ সময় পার করছেন আবেদনময়ী মডেল মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে।


হিলারি ক্লিনটন

[১৯৯৩-২০০১]

কে কার থেকে কম বা বেশি তা নির্ধারণ করা অনেকটাই মুশকিল হবে যখন আপনি আমেরিকান ফার্স্ট লেডিদের মোহনীয়তার আপেক্ষিকতা বিচারে যাবেন। সবাই যেন আবেদনময়তার শীর্ষে। রূপে গুণে কেউ কারও থেকে কম নন। উপরন্তু তাদের চরিত্রে থাকে বিশেষ কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। আকর্ষণীয় রূপের পাশাপাশি যদি যোগ হয় নির্ভীক, মহান ও নিজেকে আলাদা সম্মানে ভূষিত করার প্রচেষ্টাকারীর গুণ, তবে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। সে হিসেবে অবশ্যই নাম আসবে হিলারি ক্লিনটনের। সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের স্ত্রী তিনি। গুণী এই নারীকে বর্ণনায় আনতে গেলে উঠে আসবে হিলারি একজন আলোচিত মার্কিন রাজনীতিবিদ। ফার্স্ট লেডির সময়কাল পরে তিনি দেশটির নারী প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনী লড়াই করেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হিসেবেও দায়িত্বে ছিলেন। রাজনীতিতে প্রবেশের আগে হিলারি ক্লিনটন আইন পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।


মিশেল ওবামা

[২০০৯-২০১৭]

কালোই জগতের আলো, অপার সৌন্দর্যের আধার। কথাটি কখনো কখনো পরম সত্য। ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল ২০ জানুয়ারি মেয়াদের আমেরিকান ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি যেন উদাহরণ হয়েছেন ব্লাক বিউটি হিসেবে। সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সহধর্মিণী মিশেল পেশাজীবনে আইনজীবী ও একজন লেখক। সৌন্দর্যের দিক থেকে তিনি কোনো অংশেই পিছিয়ে নন। বরং কৃষ্ণাঙ্গ হয়েও তিনি অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী হিসেবেই সারা বিশ্বে বিবেচিত। এমনকি, আমেরিকার ইতিহাসে তিনি আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে নিজের নাম লিখিয়েছেন। তার ফ্যাশন সচেতনতা সবাইকে মুগ্ধ করে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত তার ফ্যাশন শৈলী শীর্ষে অবস্থান করেছে। সবাই তার সাবলীল ফ্যাশন বৈচিত্র্যতার জন্য নিজেদের অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব ভাবেন।


বারবারা বুশ

[১৯৮৯-১৯৯৩]

বারবারা বুশ ছিলেন আমেরিকান ৪১তম প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী। বারবারা ও সিনিয়র বুশের বিয়ে হয় তরুণ বয়সেই। তাদের প্রথম সাক্ষাৎ হয় কলেজ প্রাঙ্গণে। বারবারা বলেন, শুধু সেই ছেলেটিই চুমু দিতে পারবে যে আমাকে বিয়ে করবে। সুন্দরী বারবারার সেই চ্যালেঞ্জ অকপটে নিয়ে নেন সিনিয়র বুশ। বিয়ে হয় তাদের, স্বামী হন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। ভাগ্য ফিরলে এমনই অভাবনীয় কিছু হতে পারে। এমনকি ভাগ্য পক্ষে থাকলে আপনিও হতে পারেন অভাবনীয় প্রাপ্তির অধিকারী। বারবারা শুধু ভাগ্যবতীই নন, তিনি আমেরিকার ইতিহাসে আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবেও অগ্রগণ্য।


রোজালিন কার্টার

[১৯৭৭-১৯৮১]

আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডির তালিকায় অন্যতম নাম রোজালিন কার্টার। তিনি আমেরিকার ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের স্ত্রী। সুন্দরী রোজালিন শুধু নিজের রূপচর্চায় দিনপার করেননি। সক্রিয় ছিলেন রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগে কাজ করে। রোজালিন ল্যাটিন আমেরিকাতে বিদেশি রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেন। তা ছাড়া নিয়মিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকও করতেন। তিনি মানসিক রোগীদের কল্যাণে আবেগপ্রবণভাবে লড়াই ও গবেষণা করে গেছেন। বলা বাহুল্য, রোজালিন পোশাকের ব্যাপারে খুব মার্জিত রুচির পরিচয় দিতেন। সবমিলে তিনি সবার পছন্দের জায়গায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিলেন।


লরা বুশ

[২০০১-২০০৯]

আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের স্ত্রী লরা বুশ। তিনি অন্যতম জনপ্রিয় ও আবেদনময়ী ফার্স্ট লেডি হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। স্বামীর সঙ্গে তিনি অনেক কাজে প্রত্যক্ষ অংশীদারিত্ব করেছেন। জর্জ বুশের গভর্নরটারিয়াল রেস ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি মূল বক্তব্যও প্রদান করতেন। তাতে আশ্বস্ত হয়ে অসংখ্য অনুসারী ও সমর্থক হয় বুশের। ফার্স্ট লেডি হিসেবে তিনি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিষয়ে অগ্রগামী বেশকিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছেন। রূপবতী এই নারীর গুণ থেকে হেঁসেল ঘরের দক্ষতাও বাদ যায়নি। তিনি নতুন রেসিপি দিতে পছন্দ করতেন। পরবর্তীতে তা আমেরিকার বহু পরিবারের প্রিয় খাদ্যের রেসিপি হয়।


গ্রেস কুলিজ

[১৯২৩-১৯২৯]

মোহময় সৌন্দর্যের অধিকারী গ্রেস কুলিজ। আমেরিকার ৩০তম প্রেসিডেন্ট গ্রেস কুলিজের স্ত্রী। গ্রেস কুলিজের চেহারায় কেমন যেন মাদকতা ছিল। তার মায়া হরিণ নয়ন যুগল ছিল সবচেয়ে আকর্ষণের কেন্দ্রস্থল। রূপের বৈচিত্র্যে গ্রেসের হাসি ছিল আলাদা দ্যোতনা। সে হাসিতে খেলে যেত অজানা রহস্যময়তা। প্রতিক্ষণে রচিত হতো নতুন কোনো কাব্য। আকর্ষণীয় দেহগড়নেও গ্রেস কুলিজে মুগ্ধ হতো সবাই। তার পোশাক নির্বাচন ছিল মার্জিত রুচির। আলাদা শিষ্ঠাচার গ্রেস কুলিজের ব্যক্তিত্বে দিয়েছিল শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। কোনো ফার্স্ট লেডি এতো রূপের অধিকারী হতে পারে তার প্রমাণ গ্রেস নিজেই।


ন্যান্সি রিগ্যান

[১৯৮১-১৯৮৯]

সুন্দরের অন্যতম উদাহরণ ন্যান্সি রিগ্যান। তিনি ৪০তম আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের স্ত্রী। ফার্স্ট লেডি হিসেবে প্রথমেই তিনি নিজেকে সুন্দর দেখানোয় সচেষ্ট ছিলেন। দ্বিতীয়ত আমেরিকার ইতিহাসে তিনি নিজেকে সবচেয়ে বেশি আবেদনময়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেও আগ্রহী ছিলেন। এ কারণে তিনি রূপ, পোশাক ও শারীরিক ফিটনেসের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন। বলা বাহুল্য তিনি দেখতেও অনেক আকর্ষণীয় ছিলেন। বিয়ের আগে ন্যান্সি একজন নামকরা অভিনেত্রী ছিলেন। থিয়েটার ও নাটক ছিল তার প্রাণ। আমেরিকার ফার্স্ট লেডি হওয়ার পরও এসবের প্রতি ন্যান্সির প্রচণ্ড ভালোবাসা কাজ করত। তিনি বিভিন্ন নাটক এবং বাদ্যযন্ত্রের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেন। এমনকি হোয়াইট হাউসে বিভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত ডিনার পার্টিতে ন্যান্সির পারফরম্যান্স দেখেছে সবাই। বিদেশি অতিথিদের আপ্যায়নের সময়ও তিনি নানা রকম পারফর্মে সবাইকে মুগ্ধ রাখতেন। তার স্টাইল সেন্স ছিল প্রশ্নাতীতভাবে গ্রহণযোগ্য। ন্যান্সির পরিহিত পোশাকের বর্ণনাও ছিল মনোমুগ্ধকর। এসব পোশাক তৈরি করত দেশের নামকরা সব পোশাক নকশাকাররা। এজন্য অবশ্য তাকে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবু তিনি নিজের রুচি থেকে সরে আসতে রাজি ছিলেন না একচুল।


ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড

[১৮৯৩-১৮৯৭]

এ পর্যন্ত আমেরিকাতে যত ফার্স্ট লেডি এসেছেন তার মধ্যে সবচেয়ে কম বয়স্ক ছিলেন ফ্রান্সিস ক্লিবল্যান্ড। তার পুরো নাম ফ্রান্সিস ক্লারা ফ্লোসোম ক্লিবল্যান্ড প্রিস্টন। তার জন্ম নিউইয়র্কের বাফেলোতে। তার বাবা অস্কার ফ্লোসোম পেশায় ছিলেন একজন আইনজীবী। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি ফার্স্ট লেডির খ্যাতি অর্জন করেন। ১৮৮৬ সালের ২ জুন ৪৯ বছর বয়সী গ্রোভার ক্লিবল্যান্ডের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। এ সূত্রে ফ্রান্সিস হয়ে যান আমেরিকার ২৪তম প্রেসিডেন্ট গ্রোভারের স্ত্রী ও হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। এটিই প্রথমবার যখন কেউ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর বিয়ে করেন এবং ফ্রান্সিসই প্রথম যিনি হোয়াইট হাউসে বউ হয়ে আসেন। অসাধারণ রূপবতী ফ্রান্সিস ছিলেন প্রেসিডেন্টের খুশি থাকার অন্যতম কারণ। আমরা সবাই জানি, তরুণীরা সবসময় আবেদনময়তায় শীর্ষে থাকে। এর সঙ্গে যদি কারও নজরকাড়া পোশাক নির্বাচনের দক্ষতা থাকে তবে তো আর কথাই থাকে না। ফ্রান্সিসেরও সে গুণটি ছিল প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট গ্রোভার জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছিলেন এমন এক আবেদনময়ী নারীকে। আর সে কারণেই হয়তো প্রেসিডেন্ট গ্রোভার সব সময় প্রফুল্ল থাকতেন। রাষ্ট্র শাসনকালে দিনে দিনে তার জনপ্রিয়তাও বেড়ে চলে। আমেরিকাবাসীর কাছে প্রেসিডেন্ট হন প্রশংসিত।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা