শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

কিংবদন্তি মহাত্মা গান্ধী

প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি মহাত্মা গান্ধী

যুগে যুগে কিছু মানুষ আসেন যাদের নেতৃত্ব, দর্শন পাল্টে দেয় গোটা দুনিয়াকে। মানুষ খুঁজে পায় স্বাধীনতার স্বাদ। তাদের জীবনাচরণ, আদর্শ ও নীতিগত দিক পথ দেখায়। অন্ধকারে তারা আসেন আলোর মশাল নিয়ে। নতুন করে ভাবতে শেখান, নিজেদের অধিকার আদায় করতে শেখান। তেমনি একজন মহামানব কিংবদন্তি মহাত্মা গান্ধী। যার হাতে দমিত হয়েছে ব্রিটিশ শাসকের শাসন। সূচিত হয়েছে স্বাধীনতার সূর্য। জীবনের সবটুকু দিয়ে রচনা করেছেন মানবকল্যাণের বাণী। তাকে নিয়ে লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি

 

সার্বজনীন এক নেতা

মহান আত্মা যার তাকেই তো মহাত্মা বলা যায়। জনমানবের কল্যাণে তারা নিজেকে মহানুভবতার উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরতে সক্ষম। মহাত্মা গান্ধীও ছিলেন তেমনি একজন মানুষ। তাই মানবহিতৈষী মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী সবার কাছে পরিচিত ছিলেন মহাত্মা গান্ধী নামে। তিনি ছিলেন ভারতবর্ষের জন্য বিধাতার অকৃত্রিম দান। এই মানব সন্তানের জন্ম হয় ২ অক্টোবর ১৮৬৯ সালে। ভারতের অন্যতম প্রধান রাজনীতিবিদ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রগামী ব্যক্তিদের একজন এবং প্রভাবশালী আধ্যাত্মিক নেতা ছিলেন তিনি। সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। এর মাধ্যমে স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জনসাধারণের অবাধ্যতা ঘোষিত হয়েছিল। আন্দোলনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অহিংস মতবাদ বা দর্শনের ওপর। আর সেই দর্শনই ছিল ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম চালিকাশক্তি। গোটা বিশ্বে মানুষের স্বাধীনতা এবং অধিকার পাওয়ার আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণা হিসেবেও এটিকে ধরা হয়। ভারতসহ গোটা বিশ্বে তিনি মহাত্মা এবং বাপু বা বাবা নামে পরিচিত। ভারত সরকার মহাত্মা গান্ধীকে ভারতের জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করেছে। গান্ধীর জন্মদিনে থাকে সরকারি ছুটি এবং গান্ধী জয়ন্তী হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়। ২০০৭ সালের ১৫ জুন জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ২ অক্টোবরকে আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। জাতিসংঘের সব সদস্য দেশ এ দিবস পালনে সম্মতি জ্ঞাপন করে। একজন শিক্ষিত ব্রিটিশ আইনজীবী হিসেবে, গান্ধী প্রথম তাঁর অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের মতাদর্শ প্রয়োগ করেন। সে আলোকে দক্ষিণ আফ্রিকায় নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ঘটে। ভারতে ফিরে এসে দুস্থ কৃষক এবং দিনমজুরকে সঙ্গে নিয়ে বৈষম্যমূলক কর আদায় ব্যবস্থা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে আসার পর গান্ধী ভারতব্যাপী দারিদ্র্য দূরীকরণ, নারী স্বাধীনতা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, বর্ণবৈষম্য দূরীকরণ, জাতির অর্থনৈতিক সচ্ছলতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রচার শুরু করেন। কিন্তু এর সবগুলোই ছিল স্বরাজ বা ভারতকে বিদেশি শাসন থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে। শুধু তাই নয়, ১৯৩০ সালে গান্ধী ভারতীয়দের লবণ করের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ৪০০ কিলোমিটার বা ২৪৮ মাইল দীর্ঘ ডান্ডি লবণ কুচকাওয়াজে নেতৃত্ব দেন। ১৯৪২ সালে এটি ইংরেজ শাসকদের প্রতি সরাসরি ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটায়। নিষ্ঠুর শাসকদের বিরোধিতা করায় বেশ কয়েকবার দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতে কারাভোগ করেন। ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি মহান এই নেতার মৃত্যু হয়।

 

তাঁর হাতে স্বাধীনতার সূচনা

নিজের দেশ থেকে অপরের কর্তৃত্ব বিলীন করার নামই শুধু স্বাধীনতা নয়, এর জন্য প্রস্তুতি নিতে হয় অনেক আগে থেকে। সে কাজটিই করেছিলেন মহাত্মা গান্ধী। ১৯১৮ সালের চম্পারন বিক্ষোভ এবং খেদা সত্যাগ্রহের মাধ্যমে তাঁর প্রথম অর্জন ঘটে। সে সময় মারাত্মক দুর্ভিক্ষের মাঝে ব্রিটিশরা একটি শোষণমূলক কর চালু করে এবং তা বাড়ানোর চেষ্টা চলে। এতে পরিস্থিতি প্রচণ্ড অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। তখন স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকদের জড়ো করে গ্রামবাসীর জন্য আশ্রম তৈরি করা হয়। গান্ধী জমিদারদের বিরুদ্ধে সুসংগঠিত বিক্ষোভ এবং আন্দোলনে নেতৃত্ব দান করেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে গান্ধীর অস্ত্র ছিল অসহযোগ এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধ। ১৯২১ সালের ডিসেম্বর মাসে মহাত্মা গান্ধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নির্বাহী দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তাঁর নেতৃত্বে কংগ্রেস স্বরাজের লক্ষ্যকে সামনে রেখে নতুন সংবিধান গ্রহণ করেন। ১৯২২ সালের ১০ মার্চ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে তাকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। শাস্তির দুই বছরের মাথায় তাকে আবার মুক্তিও দেয়। হিন্দু-মুসলিমের অহিংস আন্দোলন চলাকালীন সৌহার্দ্যের ভাঙন ধরে। বিরোধ মেটাতে ১৯২৪ সালের শরৎকালে তিন সপ্তাহের অনশন করেন। স্বরাজ পার্টি এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মাঝে বাধা দূর করতে চেষ্টা করেন। অস্পৃশ্যতা, মদপান, অবজ্ঞা এবং দরিদ্রতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। ১৯২৮ সালে তিনি আবার সামনে এগিয়ে আসেন। এর আগের বছর ব্রিটিশ সরকার স্যার জন সাইমনের নেতৃত্বে একটি নতুন সংবিধান সংশোধনী কমিশন গঠন করে। গান্ধী কলকাতা কংগ্রেসে ১৯২৮ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ভারতকে ডোমিনিয়নের মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানান, অন্যথায় নতুন অহিংস নীতির পাশাপাশি পূর্ণ স্বাধীনতার হুমকি দেন।

 

তাঁর ৭ মূলনীতি

সত্য : নিজের জীবনকে সত্য অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছিলেন। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এবং নিজের ওপর নিরীক্ষা চালিয়ে তা অর্জন করেছিলেন।

অহিংসা : গান্ধী জীবনীতে বলেন, ‘যখন আমি হতাশ হই, আমি স্মরণ করি সমগ্র ইতিহাসেই সত্য ও ভালোবাসার জয় হয়েছে। দুঃশাসক ও হত্যাকারীদের অপরাজেয় মনে হলেও শেষ সবসময়ই তাদের পতন ঘটে মনে রাখবেন।

নিরামিষভোজন : নিরামিষভোজনের ওপর ‘দি মোরাল বেসিস অব ভেজিটেরিয়ানিজম বইসহ বেশকিছু নিবন্ধ লেখেন। নিরামিষ খাওয়ার পক্ষে আন্দোলনকারীদের সঙ্গেও মাঝে মাঝে যোগ দেন। গান্ধীর মতে, নিরামিষ শুধু শরীরের চাহিদাই মেটাবে না, এটি মাংসের প্রয়োজন মেটানোর মাধ্যমে অর্থনৈতিক উদ্দেশ্যও পূরণ করবে।

ব্রহ্মচর্য : স্ত্রীর সঙ্গে প্রণয়ের কিছু পর বাবার মৃত্যুর সংবাদ আসে। ঘটনা তাঁর কাছে দ্বিগুণ লজ্জার হয়ে যায়। এই কারণটি গান্ধীকে ৩৬ বছর বয়সে বিবাহিত থাকা অবস্থায় ব্রহ্মচারী হতে বাধ্য করে। গান্ধীর কাছে ব্রহ্মচর্যের অর্থ চিন্তা, বাক্য ও কর্মের নিয়ন্ত্রণ।

বিশ্বাস : একজন সাধারণ হিন্দু হিসেবে তিনি সব ধর্মকে সমানভাবে বিবেচনা করতেন। এই ধারণা থেকে বিচ্যুত করার সব প্রচেষ্টা প্রতিহত করেন। তিনি ব্রহ্মবাদে আগ্রহী ছিলেন এবং সব বড় ধর্ম নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।

সরলতা : মহাত্মা গান্ধী প্রবলভাবে বিশ্বাস করতেন যে, সামাজিক কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি অবশ্যই সরল সাধারণ জীবন-যাপন করবে। তিনি নিজেও দক্ষিণ আফ্রিকায় যাপিত পশ্চিমা জীবনাচরণ ত্যাগ করার মাধ্যমে এর প্রমাণ দেন। এমন জীবনধারণ ব্যবস্থাকে শূন্যে নেমে যাওয়া হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তাঁর জীবনাচরণে ছিল অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা, সাদামাটা জীবন-যাপন গ্রহণ এবং নিজের কাপড় নিজে ধোয়া।

পরিধানের বস্ত্র

গান্ধী স্বল্প বসনের মানুষ ছিলেন। আন্তর্জাতিক বৈঠকেও তিনি এই পোশাকে উপস্থিত হতেন। গান্ধীর জামাকাপড়ের হ্রস্বতা দেখে অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের মনে হয়েছিল, শীতের দেশে গান্ধী নিজেকে এমনভাবে প্রত্যক্ষ করে না-তুললেও পারতেন। কিন্তু উষ্ণ আবহাওয়া ও দরিদ্র ভারতীয়দের পোশাক ওই রকমেরই মামুলি হওয়া দরকার বলে তিনি ভাবতেন।

 

প্রাথমিক জীবন

মহাত্মা গান্ধীর বাবা ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান বা প্রধানমন্ত্রী করমচাঁদ। করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী পুতলিবার কোলে জন্ম নেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। মা প্রণামী বৈষ্ণব গোষ্ঠীর ছিলেন। তাই শিশু গান্ধীও ছোটবেলা থেকে জীবের প্রতি অহিংসা, নিরামিষভোজন, আত্মশুদ্ধির জন্য উপবাসে থাকা, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয় শিখতে শুরু করেন। ১৮৮৩ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে মহাত্মা গান্ধী বাবা মায়ের পছন্দে কস্তুরবা মাখাঞ্জীকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির চার ছেলে হরিলাল গান্ধী, মনিলাল গান্ধী, রামদাস গান্ধী এবং দেবদাস গান্ধীর জন্ম হয়। মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবনের অনেকটা সময় কাটে পোরবন্দর ও রাজকোটে। মোটামুটি ছাত্র থাকায় কোনো রকমে গুজরাটের ভবনগরের সামালদাস কলেজ থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৮ বছর বয়সে ১৮৮৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে চলে যান। রাজকীয় রাজধানী লন্ডনে তাঁর জীবন-যাপন ছিল ভারতে থাকতে তাঁর মায়ের কাছে করা শপথ প্রভাবিত। জৈন সন্ন্যাসী বেচার্জির সামনে তিনি তাঁর মায়ের কাছে শপথ করেছিলেন যে, তিনি মাংস, মদ এবং উচ্ছৃঙ্খলতা ত্যাগ করার হিন্দু নৈতিক উপদেশ পালন করবেন। তবে তিনি নিজেকে কোনো গুণের চর্চা থেকে বিরত রাখেননি। ব্যারিস্টারি পড়ার পাশাপাশি নাচের শিক্ষায় নিজেকে পারদর্শী করেন। তখনকার সময়ে লন্ডনের গুটিকয়েক নিরামিষভোজি খাবারের দোকানের একটিতে নিয়মিত যেতেন। আমিষভোজি প্রতিবেশী দেওয়া খাবার এড়িয়ে যেতেন। এই নিরামিষভোজন যে শুধু মায়ের কথা অনুসারে তা নয়, তিনি সাধারণ নিরামিষভোজি জীবন-যাপন বিষয়ে পর্যাপ্ত পড়াশোনা করে একান্ত আগ্রহী হয়ে নিরামিষভোজন গ্রহণ করেন। নিরামিষভোজি সংঘে যোগ দেন এবং কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর সংস্থাটির স্থানীয় শাখাও প্রচলন করেন। তাঁর এই অভিজ্ঞতা পরবর্তী জীবনে সাংগঠনিক কার্যক্রমে অনেকভাবে কাজে লাগে। নিরামিষভোজি অনেক সদস্যই আবার থিওসোফিক্যাল সোসাইটির সদস্য ছিলেন। সোসাইটিটি ১৮৭৫ সালে সার্বজনীন ভ্রাতৃত্বের উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছিল এবং এতে ধর্মশিক্ষায় বৌদ্ধ এবং হিন্দু ব্রাহ্মণ্য সাহিত্য পড়ানো হতো। তারা গান্ধীকে ভগবত গীতা পড়তে উৎসাহিত করেছিলেন। আগে ধর্ম বিষয়ে তেমন কোনো আগ্রহ না থাকলেও গান্ধী হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, ইসলামসহ অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে এবং বিভিন্ন রীতি সম্পর্কে পড়াশোনা করেন।

 

ভারতীয়দের অধিকার আদায়ে সোচ্চার

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতীয় ও কৃষ্ণাঙ্গরা সাধারণভাবে প্রচলিত বৈষম্যের শিকার হন। একদিন পিটার ম্যারিজবার্গের একটি ট্রেনের প্রথম শ্রেণির কামরা থেকে তৃতীয় শ্রেণির কামরায় যেতে বাধ্য করা হয়। স্টেজকোচে ভ্রমণের সময় একজন চালক তাকে প্রহার করে, কারণ তিনি এক ইউরোপীয় যাত্রীকে জায়গা দিতে ফুট বোর্ডে চড়তে রাজি হননি। যাত্রাপথে তাকে আরও কষ্ট করতে হয়। হোটেল থেকেও বহিষ্কার করা হয়। এই ঘটনাগুলো ভারতীয়দের বিরুদ্ধে বর্ণবাদ, কুসংস্কার এবং অবিচার দূরীকরণের আন্দোলনে সহায়তা করে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতীয়দের ভোটাধিকার ছিল না। এই অধিকার আদায়ের বিল উত্থাপনের জন্য তিনি আরও কিছুদিন দেশটিতে থেকে যান। বিলের উদ্দেশ্য সাধন না হলেও এই আন্দোলন সেদেশের ভারতীয়দের অধিকার সচেতন করে তুলেছিল। ১৮৯৪ সালে গান্ধী নাটাল ইন্ডিয়ান কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংগঠনের মাধ্যমে সেখানকার ভারতীয়দের রাজনৈতিকভাবে সংঘবদ্ধ করেন। ১৮৯৭ সালের জানুয়ারিতে ভারতে এক সংক্ষিপ্ত সফর শেষে ফিরে আসার পর এক শ্বেতাঙ্গ মব তাকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। গান্ধী তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেননি। কারণ তার মতে, কারও ব্যক্তিগত ভুলের জন্য পুরো দলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়াকে তিনি সমর্থন করেন না।

 

বহুমুখী লেখায় পারদর্শী 

বহুমুখী লেখায় পারদর্শী মহাত্মা গান্ধী সম্পাদনা করেছেন গুজরাটি, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষার পত্রিকা ‘হরিজন’। তাঁর সম্পাদনায় গুজরাটি ভাষার মাসিকপত্র নবজীবন প্রকাশিত হতো। দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকাকালীন ইন্ডিয়ান অপিনিয়ন ও দেশে ফেরার পর ইয়ং ইন্ডিয়ার সম্পাদনা করেছেন। তাঁর লেখা চিঠি প্রতিদিনই কোনো না কোনো পত্রিকায় প্রকাশিত হতো।

গান্ধীর বেশকিছু বইয়ের মধ্যে রয়েছে আত্মজীবনী, সত্যের সঙ্গে আমার অভিজ্ঞতার গল্প। দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রাম নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় সত্যাগ্রহ স্বাধিকার বিষয়ে মেনিফেস্টো হিন্দি স্বরাজ ও গুজরাটি ভাষায় জন রাসকিন-এর Unto This Last রয়েছে। এ ছাড়া নিরামিষভোজন বিষয়েও প্রচুর লেখা আছে। ১৯৬০ দশকে ভারত সরকার গান্ধীর রচনাবলি দ্য কালেক্টেড ওয়ার্ক অব মহাত্মা গান্ধী প্রকাশ করে। বইটি শতাধিক খণ্ডে প্রকাশিত হয়।

 

যেভাবে খুন হন

দেশের মানুষের জন্য যারা জীবনের সব অর্জন উৎসর্গ করেন তাদের বলি হতে হয় নষ্টদের হাতে। তার প্রমাণ মহাত্মা গান্ধী নিজে। পশ্চাৎপদ ভারতীয়দের সামনে যিনি আলোর মশাল হাতে ছিলেন তাকেও ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গুলি করে হত্যা করা হয়। সে সময় তিনি নয়াদিল্লিতে পথসভা করছিলেন। তাঁর হত্যাকারী নাথুরাম গডসে ছিলেন একজন হিন্দু মৌলবাদী। নাথুরামের সঙ্গে চরমপন্থি হিন্দু মহাসভার যোগাযোগ ছিল। গডসে এবং সহায়তাকারী নারায়ণ আপতেকে পরবর্তীতে আইনের আওতায় এনে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ১৯৪৯ সালের ১৪ নভেম্বর তাদের ফাঁসি দেওয়া হয়। নয়াদিল্লির রাজঘাটের স্মৃতিসৌধে লেখা ‘ও ঈশ্বর’ শব্দ দুটিকে গান্ধীর শেষ কথা বলে বিশ্বাস করা হয়। গান্ধীর ইচ্ছানুযায়ী তাঁর দেহভস্ম বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রধান নদী যেমন— নীল নদ, ভোলগা, টেমস প্রভৃতিতে ভাসানো হয়। এরপর তাঁর দেহভস্ম সেলফ রিয়ালাইজেশন ফেলোশিপ লেক স্রাইনের মহাত্মা গান্ধী বিশ্বশান্তি সৌধে একটি হাজার বছরের পুরনো চৈনিক পাথরের পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়।

 

বাণীতে স্মরণীয়

>> জীবন নশ্বর, তাকে অমর করতে শেখো।

>> একজন মানুষ তার চিন্তার দ্বারা পরিচালিত, তার ভাবনার মতোই তার ভবিষ্যতের চেহারা হয়।

>> দুর্বল মানুষ ক্ষমাশীল হতে পারে না, ক্ষমা শক্তিমানের ধর্ম।

>> শক্তি দেহের ক্ষমতা থেকে আসে না, আসে মনের বলের মাধ্যমে।

>>  কয়েক টন ব্যক্তিত্বের থেকে এক আউন্স ধৈর্য অনেক দামি।

>> চোখের বদলে চোখ গোটা বিশ্বকে অন্ধ করে দেবে।

>> লক্ষ্যে পৌঁছানোর চেষ্টার মধ্যে সম্মান আছে, শুধু লক্ষ্যে পৌঁছানোর মধ্যে নয়।

>> নিজেকে পাল্টাও, নিজকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

>> প্রতিদিন কিছু শেখো, প্রতিদিন পরিণত হও।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু
গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি
ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে
নদের স্রোতে ভেসে এলে মৃত গন্ডার, হাড়গোড় যাবে জাদুঘরে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ
আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল
আরো ৫ মামলায় অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুল

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন
২৩৭টি ভারতীয় গরু ও ৪২টি মহিষ আটক করেছে বিজিবির সিলেট ব্যাটালিয়ন

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা
রাজশাহী রেলভবনে দুদকের হানা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের
সার ডিলার নিয়োগ নীতিমালা পেছানোর দাবি ডিলারদের

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী
ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন
শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান যুবাদের বিপক্ষে সিরিজ বগুড়া ও রাজশাহীতে
আফগান যুবাদের বিপক্ষে সিরিজ বগুড়া ও রাজশাহীতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ
পাবনায় আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের যাত্রা পথে নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে : প্রিন্স
গণতন্ত্রের যাত্রা পথে নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিন কাণ্ডে নতুন মোড়, গ্রেফতার তারই পুলিশ কর্মকর্তা চাচাতো ভাই
জুবিন কাণ্ডে নতুন মোড়, গ্রেফতার তারই পুলিশ কর্মকর্তা চাচাতো ভাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অনিশ্চিত প্যাট কামিন্স
অ্যাশেজে অনিশ্চিত প্যাট কামিন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর
সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম