শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ইরাক-ইরানে যুদ্ধের ইতিহাস

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইরাক-ইরানে যুদ্ধের ইতিহাস

ইরাক এবং ইরানের রয়েছে যুদ্ধের ইতিহাস। দেশ দুটি নিজেদের মধ্যেও যুদ্ধ শুরু করে ১৯৮০ সালে। সেপ্টেম্বরের একদিনে সাদ্দাম হোসেন ইরানে সৈন্য পাঠালেন। তারপর সেই লড়াই বিংশ শতাব্দীর দীর্ঘতম যুদ্ধগুলোর একটিতে রূপ নিয়েছিল। অমীমাংসিতভাবে এই যুদ্ধ শেষও হয়েছিল। কালক্রমে ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্র।

সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে ইরানের সঙ্গেও মার্কিন বৈরিতা তীব্র হয়ে উঠেছে। যার ফলে বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা : মধ্যপ্রাচ্য এগিয়ে যাচ্ছে যুদ্ধের দিকে।  

 

ইরাক-ইরান যুদ্ধ

ইরান-ইরাক যুদ্ধের সূচনা ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বরে। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ১৯৮৮ সালের আগস্টে যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে এর অবসান ঘটে। ইরানের কাছে এ যুদ্ধ অন্যায়ভাবে চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ এবং পবিত্র প্রতিরোধ হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে ইরাকের সাদ্দাম হোসেন এ যুদ্ধকে ব্যাটল অব ক্বাদেসিয়া নামে অভিহিত করতেন। সীমান্ত বিরোধ এবং ইরাকের অভ্যন্তরে শিয়া জঙ্গিদের ইরানি মদদ দেওয়ার অভিযোগে ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাকি বাহিনী পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অবৈধভাবে ইরানি ভূখন্ডে আক্রমণ এবং অনুপ্রবেশ চালায়। সদ্য ঘটে যাওয়া ইরানি ইসলামী বিপ্লবের নাজুক অবস্থাকে ব্যবহার করে ইরাক যুদ্ধে দ্রুত অগ্রগতি অর্জনের চেষ্টা চালায়। কিন্তু কার্যত সে চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। ১৯৮২ সালের জুনের মধ্যে ইরান তার হারানো সব ভূখন্ড  পুনরুদ্ধার করতে সমর্থ হয়। এর পরের ৬ বছর ইরানি বাহিনী যুদ্ধে অগ্রসর ভূমিকায় ছিল। জাতিসংঘের বারবার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ১৯৮৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়। ২০০৩ সালে দুই দেশের মধ্যে সর্বশেষ যুদ্ধবন্দী বিনিময় ঘটে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কৌশলের সঙ্গে এ যুদ্ধের বেশ মিল খুঁজে পাওয়া যায়। পরিখা, কাঁটাতার, মানব স্রোত, বেয়োনেট চার্জ এ যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। ইরাকি বাহিনী ইরানি সৈন্য, বেসামরিক নাগরিক এবং ইরাকি কুর্দিদের ওপর রাসায়নিক গ্যাস এবং মাস্টারড গ্যাস প্রয়োগ করে।

 

ইরাকে  মার্কিন আগ্রাসন

মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে ইরাকে বোমা হামলা শুরু করেছিল। সেই আগ্রাসন এখনো শেষ হয়ে যায়নি। আগ্রাসনের প্রায় ১৮ বছর হতে চলেছে। ১ হাজার মার্কিন টোমাহক-রকেট ইরাকের আকাশের দখল নিয়েছিল ২০০৩ সালের ২০ মার্চ। প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশ ‘চূড়ান্ত ইনসাফ প্রতিষ্ঠা’র (অপারেশন ইনফিনিট জাস্টিস) ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মাথায় মধ্য রাতে বাগদাদ জেগে উঠেছিল বোমার শব্দে। গত ১৫ বছরে হারিয়ে গেছে আনুমানিক ৩৪ লাখ মানুষ। ইরাক আগ্রাসনের ১৬ বছরে এসে প্রায় অর্ধেক মার্কিনি (৪৮%) মনে করছে, সামরিক হস্তক্ষেপ ভুল ছিল। মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক জরিপে উঠে এসেছে এই তথ্য। ২০০৩ সালে যুদ্ধকালীন পরিচালিত জরিপে মাত্র ২২ শতাংশ মানুষ সে সময় যুদ্ধকে ভুল বললেও এতে সমর্থন ছিল ৭১ শতাংশ মার্কিনির।

 

 

সোলাইমানির মৃত্যু

গত শুক্রবার ইরাকের রাজধানী বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যুক্তরাষ্ট্রের এক হামলায় ইরানের কুদস বাহিনীর ক্ষমতাধর জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করা হয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশেই সোলাইমানিকে হত্যা করা হয়েছে। জেনারেল কাসেম সোলাইমানির হত্যাকান্ডের পর ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা শুরু হয়েছে।

 

ট্রাম্পের মাথার মূল্য

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাথার দাম ৮ কোটি ডলার ঘোষণা করা হয়েছে। ইরানের মাশহাদ শহরে জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। বিক্ষোভ-সমাবেশের আয়োজকরা বলেন, ইরানের আট কোটি জনগণের প্রত্যেকে এক ডলার করে দান করলে তা আট কোটি ডলারে দাঁড়াবে।

 

ট্রাম্পের হুমকি

ইরাক থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হলে আমেরিকা সে দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর হুমকি দিয়েছে। জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেন সব পক্ষের উদ্দেশ্যে সংযমের ডাক দিয়েছে। বাগদাদে কাসেম সোলাইমানি হত্যাকা-ের পর ইরাকের মাটিতে আমেরিকা ও ইরানের সংঘাতের পরিণতি ইরাকের বর্তমান শাসকদের জন্য চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

 

পেন্টাগনের বোমারু

ভারত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলে ডিয়েগো গার্সিয়া সামরিক ঘাঁটিতে ছয়টি বি-৫২ বোমারু বিমান পাঠাচ্ছে পেন্টাগন। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশনা পেলে সঙ্গে সঙ্গেই এগুলো তেহরানে আঘাত হানবে। তবে ইরানের ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের আওতার বাইরে ওই বিমানগুলো মোতায়েন করা হচ্ছে। নির্দেশনা পেলেই ইরানের বিরুদ্ধে অপারেশন শুরু করবে।

 

ইরানের সামরিক শক্তি

জেনারেল সোলাইমানিকে হত্যার জেরে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই হত্যাকা-ের পর আমেরিকার ওপর কঠোর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত বলে ঘোষণা দিয়েছে।

এমন অবস্থায় মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি যুদ্ধের আশঙ্কা করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। সামরিক শক্তিতে ইরানের অবস্থান ১৪তম। মধ্যপ্রাচ্যে দেশটির অবস্থান খুবই শক্ত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলোকে একহাত নেওয়ার ক্ষমতা আছে ইরানের।

ইরানের বর্তমান সক্রিয় সেনাসদস্য পাঁচ লাখ ২৩ হাজার। এছাড়া সংরক্ষিত সদস্য রয়েছে তিন লাখ ৫০ হাজার জন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মতে, কমপক্ষে দেড় লাখ ইসলামিক রিভ্যুলুশনারি গার্ড কর্পস বা আইআরজিসি সেনা আছে দেশটিতে। আইআরজিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ৪০ বছর আগে যা পরে বড় মিলিটারি, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়। এটাকে ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী ফোর্স বলে মনে করা হয়। দেশটির ট্যাংকের সংখ্যা এক হাজার ৬৩৪টি। সাঁজোয়া যানের (আর্মড ফাইটিং ভেহিকল) সংখ্যা দুই হাজার ৩৪৫টি। সেনাসদস্যের ব্যবহারের জন্য কামান (টোয়েড আর্টিলারি) রয়েছে দুই হাজার ১২৮টি। পাশাপাশি ৫৭০টি স্বয়ংক্রিয় কামান (সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি) ও এক হাজার ৯০০টি রকেটচালিত কামান (রকেট আর্টিলারি) রয়েছে। আর ইরানের বিমানবাহিনীর মোট আকাশযানের সংখ্যা ৫০৯টি। এর মধ্যে রয়েছে-- ফাইটার বিমান ১৪২টি, অ্যাটাক বিমান ১৬৫টি, হেলিকপ্টার ১২৬টি ও অ্যাটাক হেলিকপ্টার ১২টি। পাশাপাশি প্রশিক্ষণের জন্য ১০৪টি ও পরিবহনের জন্য ৯৮টি উড়োজাহাজ রয়েছে বাহিনীটির। ইরানের হাতে এখন পর্যন্ত স্বীকৃত কোনো স্টিলথ ফাইটার বিমান নেই।  ইরানের নৌবাহিনীতে এখন পর্যন্ত যোগ হয়নি কোনো এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার। বাহিনীটিতে ফ্রিগেট রয়েছে ছয়টি, করভেট রয়েছে তিনটি এবং সাবমেরিন রয়েছে ৩৪টি। নেই কোনো ডেস্ট্রয়ার। তবে ইরানের ৮৮টি পেট্রোলবোট ও তিনটি মাইন ওয়্যাফেয়ার রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ইরানের পারমাণবিক বোমা নেই বলে ধারণা করা হয়। ইরানের কুদস ফোর্স যার নেতৃত্বে ছিলেন সেটি বিদেশে অনেক গোপন অভিযান পরিচালনা করে।

 

ইরাক যুদ্ধ

২০০৩ সালের ২০ মার্চ রাজধানী বাগদাদের ওপর বোমাবর্ষণের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল ইরাক যুদ্ধ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ ওই যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু তারপর থেকে এখনো ইরাকে শান্তি ফিরে আসেনি। ২০ মার্চ বৃহস্পতিবার ইরাকি সময় ভোর ৪টায় রাতের নীরবতা ভঙ্গ করে বোমাবর্ষণের মাধ্যমে শুরু হয় ইরাকের ওপর মার্কিন আক্রমণ। এক হাজার টোমাহক-রকেটের সাহায্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণ চালাল ইরাকের বিভিন্ন স্থাপনার ওপর। যুদ্ধ পরিচালনার লক্ষ্যে সাদ্দাম হোসেনের ক্ষমতা খর্ব করে দেওয়ার উদ্দেশ্যে সামরিক গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাছাই লক্ষ্যস্থলে আক্রমণ শুরু করে।

মধ্যপ্রাচ্যের তেলের দিকে নজর যুক্তরাষ্ট্রের বহু আগে থেকেই। বিশ্ব চলে তেলের দামে। তেল অর্থনীতি চালায়। বিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি ইরাক। খুব সহজ অঙ্ক, ইরাক-ইরান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইরাকের পক্ষ নিয়ে লড়েছিল। তখন ইরাক-যুক্তরাষ্ট্র গলায় গলায় ভাব। কিন্তু সেই বন্ধুত্বে ফাটল ধরল যখন সাদ্দাম হোসেন তার দেশের তেল দেশের উন্নয়নেই লাগাতে চাইলেন। ইরাকের তেল শুধু নিজের দেশের জন্য নয়, মধ্যপ্রাচ্যে জাতীয়করণের মাধ্যমে সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে ছিলেন সাদ্দাম। তখনই বাধে ঝামেলা।

 

ইমাম খোমেনির ক্ষমতা দখল

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নায়ক ইমাম খোমেনি (রহ.) ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী একজন নেতা। প্রথমত তিনি ছিলেন একজন ইসলামী নেতা, দ্বিতীয়ত ইরানের জনমানুষের নেতা। তিনি প্রথম গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে। তখন ইরানের শাহ মুহাম্মদ রেজা পাহলভির বিরুদ্ধে ইমাম খোমেনির ঘোষিত যুদ্ধ এবং আমেরিকাবিরোধী কঠোর বক্তব্য তাকে বিশ শতকের অন্যতম বিপ্লবী চরিত্রে পরিণত করে। ১৯৬৩ সালে ইমাম খোমেনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। এক সময় রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। দিনটি ছিল ইরানের ইতিহাসে বিশেষ অর্থবহ। শাহ রাজতন্ত্রের পতনের পর ইরানের ভূমিতে পদার্পণ করেন ১৪ বছরের নির্বাসনে থাকা ইমাম খোমেনি। এর সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়।

 

 

ট্র্যাজেডির মধ্যমণি সাদ্দাম

সাদ্দাম হোসেন। ইরাকের সাবেক রাষ্ট্রপতি। এ পরিচয়ের চেয়ে বড় ছিলÑ তিনি পশ্চিমাদের ত্রাস। বলা হয়ে থাকে, পশ্চিমা বিশ্বের পাতানো ফাঁদে প্রাণপ্রদীপ নিভেছে তার। সাদ্দাম ১৬ জুলাই ১৯৭৯ থেকে ৯ এপ্রিল ২০০৩ পর্যন্ত ইরাকের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ইরাকের রাষ্ট্রপতি ও বাথ পার্টির প্রধান হিসেবে সাদ্দাম হোসেন আরব জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে ধর্মনিরপেক্ষ ও আধুনিক ইরাক গড়ে তোলার পথে পা বাড়ান। সাদ্দাম একদলীয় শাসন কায়েম করেন, যা ভালোভাবে নেয়নি সভ্যরাষ্ট্রগুলো। সাদ্দাম ইরানের সঙ্গে ৯ বছরের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ১৯৯১ সালে সাদ্দাম উপসাগরীয় যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। সাদ্দাম ইরাকের স্থিতিশীলতার বিরুদ্ধের সব পক্ষকে নির্মূল করার উদ্যোগ নেন। ইরাকি শিয়া মুসলমান, কুর্দি ও ইরাকি তুর্কি জনগণ এর বিরোধিতা করে স্বাধীনতা দাবি করে। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণ করে। সাদ্দাম ব্যাপক ধ্বংসাত্মক জীবাণু অস্ত্র  তৈরি করছেন এই অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ইরাকে আগ্রাসন ঘটায়। কিন্তু তাদের এই অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন ছিল। যুদ্ধপরবর্তী সময়ে এমন কোনো অস্ত্রের সন্ধান পায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত
লেবাননের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল আমিরাত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব
ফোনের ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি ফিরে পাওয়া সম্ভব

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মাছের ঘের থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ
আব্দুর রাজ্জাকের প্রতি শ্রদ্ধা : সুপ্রিম কোর্টে আধাবেলা বিচার কাজ বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫
ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক
কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা
হাতিরঝিলে চলাচলে শৃঙ্খলা ও সবুজায়ন বাড়াতে নির্দেশনা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’
‘অভিজ্ঞতার জন্য শান্তকে টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়েছে’

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩
কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ৩

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়
আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে যা করবেন
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যর্থ ঋষভ পান্ত
আবারও ব্যর্থ ঋষভ পান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুরু হোক স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে পরে জাতীয় নির্বাচন
শুরু হোক স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে পরে জাতীয় নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব
লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫
ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা
সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬
পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়
জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে