শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ভয়ঙ্কর জাহাজ দুর্ঘটনা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর জাহাজ দুর্ঘটনা

প্রায় তিন মিলিয়ন জাহাজ সাগরে নানা সময়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হারিয়ে গেছে বা ডুবে গেছে। সমুদ্রের ঢেউয়ে বা প্রচ- ঝড়ের মধ্যে দিক হারিয়ে কিংবা ডুবু পাহাড়ে ধাক্কা খেয়ে এসব জাহাজ যাত্রীসহ নানা সময়ে তলিয়ে যায় সাগরের বুকে। এসব জাহাজের কাহিনি নিয়ে নানা সময়ে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র। টাইটানিকের কথা সবাই জানে। কিন্তু টাইটানিক ছাড়াও অনেক জাহাজ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে আলোচিত হয়েছে। এ রকম কিছু জাহাজ নিয়ে আজকের রকমারি...

এসেক্স

টাইটানিক বিপর্যয়ের প্রায় ১০০ বছর আগে প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে দুর্ঘটনায় ডুবে গিয়েছিল ‘এসেক্স’ নামের একটি জাহাজ। হলিউডে এ নিয়ে একটি চলচ্চিত্রও রয়েছে। রন হাওয়ার্ড পরিচালিত চলচ্চিত্রটির নাম ‘ইন দ্য হার্ট অব দ্য সি’। অনেকেই হয়তো চলচ্চিত্রটি দেখে থাকবেন। মূল কাহিনি এসেক্সের অন্তর্ধান নিয়ে। জাহাজটি কেন ডুবেছিল তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হয়েছিল ১৮২০ সালের দিকে। তারপর সেই কাহিনি একদিন লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে হারিয়ে যায়। এ ঘটনা নিয়ে একটি উপন্যাসও রয়েছে। মার্কিন ঔপন্যাসিক হারম্যান মেলভিলের ‘মবি ডিক’ উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় ছিল এটি। এসেক্স ছিল তিমি শিকারের জাহাজ। তিমি শিকারিদের জগতে ‘লাকি’ বলে সুনামও ছিল জাহাজটির। শেষ যাত্রায় জাহাজটির ক্যাপ্টেন ছিলেন জর্জ পোলার্ড। তার সুনাম ছিল অনেক। পুরো ঘটনার সাক্ষী ছিল ১৪ বছরের এক কেবিন বয়। তার নাম টমাস নিকারসন। ম্যাসাচুসেটসের নানটাকেট বন্দর থেকে ১৮১৯ সালের ১২ আগস্ট এসেক্স শেষ যাত্রা শুরু করে। দক্ষিণ আমেরিকার তিমি অধ্যুষিত সমুদ্রে গিয়ে তিমি শিকার ও তিমির তেল সংগ্রহ ছিল এর উদ্দেশ্য। ১৮২০-এর জানুয়ারিতে এসেক্স কেপ হর্নে পৌঁছে। হঠাৎ জাহাজিদের মধ্যে অশুভ চিহ্ন দেখার গুজব রটে। যা রহস্যের জন্ম দেয়। এটি নিয়ে অবশ্য ইতিহাসবিদদের দ্বিমত রয়েছে।

ইউএসএস

এ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সমুদ্রে ডুবে গেছে প্রায় তিন মিলিয়ন জাহাজ! হাজার বছরের এই জাহাজডুবির ইতিহাস মানুষের মুখে মুখে ঘুরে-ফিরে জন্ম দেয় নানান রূপকথায়। এমনই এক জাহাজ ইউএসএস। যুক্তরাষ্ট্রের নৌ-ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে ইউএসএস সাইক্লপস নামক জাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায়। অতিরিক্ত ম্যাঙ্গানিজ আকরিক ভর্তি জাহাজটি ১৯১৮ সালের ৪ মার্চ বার্বাডোজ দ্বীপ থেকে যাত্রা শুরুর পর এর একটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায় এবং ৩০৯ জন ক্রুসহ নিখোঁজ হয়। যদিও এর কোনো শক্ত প্রমাণ নেই। তবু পরবর্তীতে অনেক কাহিনি শোনা যায়। কেউ বলেন, ঝড় দায়ী আবার কেউ বলেন, সমুদ্রে ডুবে গেছে। আবার কেউ এ ক্ষতির জন্য শত্রুপক্ষকে দায়ী করেন। উপরন্তু, সাইক্লপসের মতো আরও দুটি ছোট জাহাজ প্রোটিউস এবং নেরেউস দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়। সাইক্লপসের মতো এ জাহাজ দুটিও অতিরিক্ত আকরিকে ভর্তি ছিল। এখনো রহস্যই হয়ে আছে ইউএসএস দুর্ঘটনা।

ফ্লোর ডি লা মার

এই জাহাজটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে কলঙ্কজনক অধ্যায়। ১৫১১ সালে সুমাত্রার উত্তর তীরের সাগরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হারিয়ে যায় ফ্লোর ডি লা মার নামের জাহাজটি। পর্তুগিজরা যখন বাণিজ্যের অনুমতি চেয়ে মালয়েশিয়ার রাজার কাছে প্রত্যাখ্যাত হয়, তখন তারা লুটতরাজ শুরু করে। তারা তিন দিনে ৬০ টন সোনা, রাজার পারিবারিক সোনার সিংহাসন ও মূল্যবান মণিমুক্তা খচিত রাজকীয় তাজ, রাজভান্ডারের সোনার মোহর, ২০০ বাক্স হীরা, মণিমুক্তা, পান্না ইত্যাদি লুট করে। তারা এসব মূল্যবান ধনরত্ন ফ্লোর ডি লা মার জাহাজে বোঝাই করে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু মানুষের অভিশাপ লেগেছিল তিন বিলিয়ন ডলারের দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ট্রেজারে।

তাই আর গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি জাহাজটি। অভিশাপেই জাহাজটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চিরতরে হারিয়ে যায়। আজো জাহাজটির সব ধনসম্পদ অজ্ঞাত কোনো জায়গায় আছে বলে অনেকের ধারণা। অনেকেই এর সন্ধানে ডুব দিয়েছেন নানা সময়ে কিন্তু কোথাও পাওয়া যায়নি জাহাজটির কোনো অংশ।

দেশে যত

নৌ-দুর্ঘটনা

সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা; মাত্র নয় সেকেন্ডেই ডুবে যায় মর্নিং বার্ড নামের একটি লঞ্চ। ময়ূর-২ নামের বড় একটি লঞ্চ চলন্ত মর্নিং বার্ডের পেছন দিক দিয়ে উপরে উঠে যায়। নিমিষেই পানিতে তলিয়ে যায় মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী এম এল মর্নিং বার্ড। ময়ূর-২ এর মাস্টার এবং সহকারী চালকের গাফিলতির কারণে এমন দুর্ঘটনা ঘটে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার দিন তলিয়ে যাওয়া লঞ্চ থেকে ৩২ জনের লাশ এবং পরদিন উদ্ধার হয় আরও দুজনসহ মোট ৩৪ জনের লাশ। করোনাকালের এমন সময় দেশের মানুষ দেখল বুড়িগঙ্গায় লাশের ভেলা। যদিও দেশের ইতিহাসে এমন লঞ্চ দুর্ঘটনা প্রথম নয়, এর আগেও কালে কালে ঘটে গেছে এমন অসংখ্য মর্মান্তিক লঞ্চ দুর্ঘটনা। যেসব দুর্ঘটনা আজো কাঁদায় স্বজনহারাদের। ১৯৮৬ সালে অ্যাটলাস স্টার নামের একটি লঞ্চ তলিয়ে যায় পানির নিচে। তখনকার সেই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় প্রায় ২০০ জন। দুর্যোগময় আবহাওয়া আর ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে ডুবে যায় লঞ্চটি। ২০০০ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঈদুল আজহার রাত, চাঁদপুরের মতলব উপজেলার ষাটনল এলাকায় মেঘনা নদীতে ‘এমভি জলকপোত’ ও ‘এমভি রাজহংসী’ নামের দুটি যাত্রীবাহী লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে প্রাণ হারায় রাজহংসীর প্রায় ১৬২ জন যাত্রী। এর ঠিক দুই বছর পর ২০০২ সালের ৩ মে দেশের মানুষ দেখে আরেকটি ভয়াবহ লঞ্চ দুর্ঘটনা। একইভাবে চাঁদপুরের মতলব উপজেলার ষাটনল এলাকায় মেঘনায় ডুবে যায় সালাহউদ্দিন-২ নামের যাত্রীবাহী লঞ্চ। ওই দুর্ঘটনায় ভোলা ও পটুয়াখালী জেলার ৩৬৩ যাত্রী মারা যান। মাত্র এক বছর পর লালমোহনগামী ‘এমভি নাসরিন-১’ চাঁদপুরের ডাকাতিয়া এলাকায় পানির স্রোতের কারণে লঞ্চের তলা ফেটে যায়। এতে প্রায় দুই হাজারের বেশি যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি ডুবে যায়। এই দুর্ঘটনায় ৬৪১ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে ডুবুরিরা। অতিরিক্ত যাত্রী এবং মাল বোঝাইয়ের কারণে দুর্ঘটনা ঘটে বলে ধারণা করা হয়। পরের বছর ২০০৪ সালের মে মাসে আনন্দ বাজারে ‘এমভি লাইটিং সান’ লঞ্চ দুর্ঘটনায় ৮১ জন এবং ও ‘এমভি দিগন্ত’ ডুবির ঘটনায় শতাধিক যাত্রীর মৃত্যু ঘটে। একই বছর ভৈরবের মেঘনায় এম এল মজলিসপুর ডুবে ৯০ জনের মৃত্যু হয়। ২০০৬ সালে মেঘনা সেতুর কাছে ‘এম এল শাহ পরাণ’ লঞ্চ দুর্ঘটনায় ১৯ জন এবং ২০১১ সালে চাঁদপুরের বড় স্টেশন মোলহেড এলাকায় মেঘনা নদীতে দুটি লঞ্চের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় এমভি কোকো-৩ নামের একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ। ২০১৪ সালে মুন্সীগঞ্জের কাছে মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি মিরাজ-৪ ডুবে ২২ জন প্রাণ হারান। একই বছরের আগস্টে পদ্মায় আড়াই শতাধিক যাত্রী নিয়ে ডুবে যায় পিনাক-৬ নামের লঞ্চ। ওই দুর্ঘটনায় ২১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ২০১৭ সালে বরিশাল সদর উপজেলার কীর্তনখোলা নদীর বেলতলা খেয়াঘাট এলাকায় বালুবাহী একটি কার্গোর ধাক্কায় এমভি গ্রীনলাইন-২ লঞ্চের তলা ফেটে ডুবে যায়। একই বছরে শরীয়তপুরের নড়িয়ায় পদ্মা নদীর ওয়াপদা চেয়ারম্যান ঘাটের টার্মিনালে তীব্র স্রোতে ডুবে যায় তিনটি লঞ্চ। ২০১৯ সালের জুনে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া নৌরুটে এমভি রিয়াদ নামের লঞ্চের তলা ফেটে অর্ধেক পানিতে ডুবে যায়।

দ্য হানলে

এই রণতরীটির নাম এইচ এন হানলে। ইতিহাসে জাহাজটি বেশ উন্নত এক রণতরী হিসেবে পরিচিত। তবুও এটি তিন তিনবার ডুবে যাওয়ার সম্মুখীন হয়। এটিই কেন বারবার ডুবে যায় এ নিয়ে নানান আলোচনার জন্ম দেয়। ১৮৬৩ সালে প্রথম পানিতে নামে হানলে। মিত্রপক্ষ থেকে শুরু করে সোভিয়েত ইউনিয়নের অবরোধ ভাঙার চেষ্টায় লিপ্ত শার্লেস্টন হারবার পর্যন্ত কতজন যে জাহাজটির সওয়ার হয়েছেন, তার হিসাব নেই। প্রথমবার তো এক জলাবদ্ধ জায়গায় অদৃশ্য কিছু শেকড়-বাকড় রণতরীটিকে টেনে নেয় পানির নিচে। সেবার পাঁচজন কর্মী মারা যান। অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় হানলেকে। কয়েক মাস পর আট ক্রুসহ ফের বিপদের সম্মুখীন হয় জাহাজটি। আবারও খুঁজে বের করে ১৮৬৪ সালে জাহাজটিকে কাজে নিযুক্ত করা হয়। এবার ইউএসএস হোসাটোনিককে ধাক্কা দিয়ে ডুবিয়ে পাঁচজনকে হত্যা করে দ্য হানলে। এই দুর্ঘটনা অবশ্য হানলের নাবিকদের জন্যই আত্মঘাতী হিসেবে প্রতীয়মাণ হয়। ধ্বংসাবশেষ শিকারিরা প্রায় ২২ বছর আগে খুঁজে বের করে হানলেকে। এর ভিতরে ছিল আটজন নাবিকের কঙ্কাল। কিন্তু কীভাবে দুর্ঘটনা ঘটে, কেউ জানে না।

সান জোস

স্পেনিশ রণতরী সান জোস। জাহাজটি সে সময়ের উন্নত রণতরীগুলোর একটি। কিন্তু অবাক তথ্য হলো- প্রায় ৩০৭ বছর নিখোঁজ ছিল জাহাজটি। নিখোঁজের সময় জাহাজে ছিল অঢেল গুপ্তধন, যা অষ্টাদশ শতাব্দীতে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ইংরেজদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হতো। ১৭০৮ সালে জাহাজটি স্পেন থেকে আমেরিকায় যাচ্ছিল। পথিমধ্যে চারটি ইংরেজ জাহাজের সৈন্যদল আক্রমণ চালায়। সেই যুদ্ধে প্রাণ হারান প্রায় ৬০০ নাবিক। দুর্দান্ত সব সমরাস্ত্র আর দক্ষ নাবিক থাকা সত্ত্বেও সান জোস সমুদ্রে হারিয়ে যায়। টিকে থাকতে পারেনি। কেউ কেউ বলেন, সম্ভবত জাহাজটির পাউডার রুমে আগুন ধরেছিল। অনেকে আবার মনে করেন, ইংরেজদের গোলাবারুদের সামনে টিকতেই পারেনি স্পেনিশরা। সে যাই হোক না কেন, ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে উদ্ধার করা হয় জাহাজটি। তবে জাহাজটির গুপ্তধন আর মালিকানা নিয়ে বাধে বিরোধ। কলম্বিয়া সরকার জাহাজটি উদ্ধার করতে সরকারি-বেসরকারি পার্টনারশিপের ঘোষণা দিয়েছিল। অপরদিকে স্পেনিশ সরকারও ভাগ ছাড়তে নারাজ। আবার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও জাহাজটি নিজেদের দাবি করে।

ব্রিটিশ সুপার ড্রেডনট

ব্রিটিশ সুপার ড্রেডনট এইচএমএস অডেসিয়াস ছিল প্রথম ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ যেটি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হারিয়ে যায়। সে সময় এ ধরনের যুদ্ধজাহাজগুলো ছিল সবচেয়ে বড় এবং ব্যয়বহুল। বিশাল আকারের কামান, শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং অসাধারণ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা-সবই ছিল এই জাহাজে। ফলে এ ধরনের জাহাজ নৌবাহিনীতে থাকা মানেই শত্রুশিবিরে ত্রাস সৃষ্টি করা। যুদ্ধের সময় এই যুদ্ধজাহাজটি ছোট একটি ভুলের কারণে শত্রুপক্ষের মাইনের আঘাতে বিস্ফোরিত হয়েছিল। ফলে ডুবে যেতে থাকে এটি। ডুবে যাওয়ার আগে জাহাজটি থেকে কর্মকর্তারা বেরিয়ে যেতে পেরেছিলেন। ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু এমন ব্যয়বহুল আধুনিক যুদ্ধজাহাজ ডুবে যাওয়ায় সে সময় ঘটনাটি ব্যাপক আলোচিত হয়েছিল। ডুবে যাওয়ার আগে এটি সাগরে দাপিয়ে বেড়িয়েছে ঠিকই। ধ্বংস করতে সাহায্য করেছে শত্রু পক্ষের বহু নৌ-ঘাঁটি। পাশের ছবিটিতে জাহাজটির অংশবিশেষ দেখা যাচ্ছে।

সালেম এক্সপ্রেস

১৯৯১ সালের ১৭ ডিসেম্বর মধ্য রাতে মিসরের সাফাগা থেকে সৌদি আরবের জেদ্দা বন্দরে যাওয়ার পথে লোহিত সাগরে সালেম এক্সপ্রেস নামক ফেরি ডুবে যায়। বলা হয়ে থাকে লোহিত সাগরের প্রবাল প্রাচীরের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছিল সালেম এক্সপ্রেস। রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় ৬৯০ জন যাত্রী ছিল ওই ফেরিটিতে এবং ধারণা করা হয় কমপক্ষে ৪৭০ জনের মতো মারা গিয়েছিলেন ওই দুর্ঘটনায়।

মেরি সেলেস্ট

‘মেরি সেলেস্ট’ এক রহস্যময় নাম। জাহাজ দুর্ঘটনায় পড়েনি পড়েছিল কিন্তু তারপর ঘটে রহস্যময় ঘটনা। কেউ জানে না-যা আজো পৃথিবীতে অন্যতম রহস্যময় ঘটনা হিসেবে উল্লেখযোগ্য। ওই জাহাজটির প্রথম নাম ছিল ‘আমাজন’। ১৮৬০ সালের শেষ দিকে নোভা স্কোশিয়ার ‘বে অব ফান্দি’র পাড়ে স্পেন্সার দ্বীপে জাহাজটি তৈরি হয়। নাম রাখা হয় ‘মেরি সেলেস্ট’। ১৮৭২ সালের ৭ নভেম্বর ক্যাপ্টেন বেঞ্জামিন ব্রিগস তার স্ত্রী, সন্তান এবং সাতজন নাবিককে নিয়ে নিউইয়র্ক থেকে জেনোয়ার উদ্দেশে যাত্রা করেন। মাঝপথে প্রবল ঝড় এবং ভয়ঙ্কর ঢেউয়ের মুখোমুখি হতে হয় মেরিকে। এত বিপদে পড়েও কোনোরকম ক্ষতি হয়নি মেরির। ১৮৭২ সালের ৫ ডিসেম্বর পর্তুগালের তট থেকে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার দূরে আটলান্টিক মহাসাগরে আজর দ্বীপের কাছে ব্রিটিশ জাহাজ ‘দ্য গ্রাসিয়া’ দেখতে পায় মেরিকে। ফাঁকা জাহাজ দেখে সন্দেহ হয় গ্রাসিয়ার নাবিকদের। দেখা যায়, জাহাজটিতে ছয় মাসের খাবার থেকে শুরু করে নাবিকদের জামাকাপড় সবই সঠিক অবস্থায় রয়েছে। নেই শুধু কোনো মানুষের চিহ্ন। আশ্চর্যজনকভাবে নিখোঁজ ছিল একটি লাইফ বোটও।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে