শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ট্র্যাজেডি পিছু ছাড়ছে না পাকিস্তানের

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্র্যাজেডি পিছু ছাড়ছে না পাকিস্তানের

পাকিস্তানের রাজনীতিতে হামলা, খুন ও সামরিক অভ্যুত্থানের ইতিহাস জড়িয়ে আছে। বারবার ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে। সরকারপ্রধানের চেয়ারে বসে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই সরে যেতে হয়েছে তাঁদের। ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে কপাল পুড়েছে কমবেশি সবারই।  রাজনীতি করতে এসে প্রাণ দিতে হয়েছে আততায়ীর হাতে। কাউকে করা হয়েছে গুলি, কেউ পড়েছেন বোমা হামলায়। বিমানে চড়েও প্রাণ গেছে জেনারেলের। রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে গুলি, গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা বিস্ফোরণের পরও ভাগ্যগুণে কেউ কেউ প্রাণে বেঁচেছেন। হামলায় বাঁচলেও মামলায় মিলেছে মৃত্যুদণ্ড। দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন কেউ কেউ।  ফুল হাতে এগিয়ে এসে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গুলি করলেন হামলাকারী। ট্র্যাজেডি পিছু ছাড়ছে না পাকিস্তানের-

 

ফুল দেওয়ার নাম করে গুলি

প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরানকে হত্যা করার জন্য হামলাকারী ফুল দেওয়ার নাম করে একেবারে তার সামনে চলে গিয়েছিলেন। তারপরই গুলি চালাতে থাকেন। গুলিতে আহত হন সাতজন। পরে তাদের একজন মারা যান। যে ব্যক্তি গুলি চালিয়েছেন তার নাম মোহাম্মদ নাভিদ। তার লাল-সাদা-কালো স্ট্রাইপ দেওয়া টি-শার্ট পরা ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। তার বাবার নাম মোহাম্মদ বশির। তারা ওয়াজিরাবাদের সোধরা জেলার বাসিন্দা। তবে গুলি চালানোর জন্য কে অস্ত্র ও গুলি দিয়েছে, হত্যাচেষ্টার মূল লক্ষ্য কী, এসব প্রশ্নের উত্তর মিলছে না। পুলিশ ওই ব্যক্তিকে আটক রাখলেও এসব প্রশ্নে কোনো জবাব নেই।

এরই মধ্যে ঘটনার পর্যবেক্ষণে নানা তথ্য উঠে আসছে। রাজনৈতিকভাবে উত্তাল পাকিস্তানে আবারও সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের ছক তৈরি করে অগ্রসর হচ্ছে বলে কথা উঠেছে। হামলাকারী ইমরানকে হত্যা করতে সমর্থ হলে এ ছক বাস্তবায়ন সহজ হতো। পর্যবেক্ষকরা ইমরানকে হত্যাচেষ্টার নেপথ্যে বেনজির ভুট্টো হত্যাকাণ্ডের ছায়াও দেখতে পাচ্ছেন। ইমরান খানের ওপর হামলার ঘটনায় একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য বের হতে শুরু করেছে।

হত্যা করার জন্যই যে তার ওপর গুলি চালানো হয়েছিল- তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে। আততায়ী নিজেও দাবি করেছেন, তিনি খুন করতে চেয়েছিলেন ইমরান খানকে। যদিও আগে থেকেই ইমরান খান এবং তার দলের নেতারা বলে আসছিলেন, ইমরান খানকে হত্যার ছক কষা হয়েছে। এর নেপথ্য রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। পরে তার সঙ্গে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সালাউল্লাহর নাম যুক্ত হয়। সব শেষে যুক্ত হয় মেজর জেনারেল ফয়জন নাসিরের নাম। এই তিন চক্র মিলেই ইমরান খানকে হত্যার পরিকল্পনা করছে বলে উল্লেখ করেছিলেন ইমরানের বিশেষ উপদেষ্টা। সব শেষে আবারও এই তিনজনকেই অভিযুক্ত করা হলো।

 

লিয়াকত আলী খান

সিআইএর পরিকল্পনায় খুন হন পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী

পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। ১৯৪৭ সালে তিনি এ পদে বসেন। কিন্তু ক্ষমতায় টিকে থাকতে পেরেছিলেন মাত্র চার বছর। পঞ্চাশের দশকের কথা। মার্কিন তেল কোম্পানিগুলোকে ইরানের তেল-সংশ্লিষ্ট চুক্তি পাইয়ে দিতে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে তখন লিয়াকত আলী খানের সম্পর্ক ছিল দারুণ। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন তিনি। উল্টো পাকিস্তান থেকে মার্কিন ঘাঁটি সরিয়ে নিতে বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হয়। তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। তারা কাজে লাগায় পাশের দেশ আফগানিস্তানকে। সিআইএর পরিকল্পনায় রাজি হয় তারা। ১৯৫১ সালের ১৬ অক্টোবর এক জনসভায় ভাষণ দিতে ওঠেন লিয়াকত আলী খান। সে সময় সৈয়দ আকবর নামের এক আততায়ী লিয়াকত আলী খানের বুক বরাবর দুটি গুলি করেন। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি লিয়াকত আলী খানকে। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের ৬৪ বছর পর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে প্রকাশিত এক গোপন নথি থেকে পুরো ঘটনা জানতে পারে বিশ্ববাসী।

 

জুলফিকার আলী ভুট্টো

রাওয়ালপিণ্ডি কারাগারে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রতিষ্ঠাতা জুলফিকার আলী ভুট্টো। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত-বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের পর ইয়াহিয়া খানের জায়গায় প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৭৩ সালে সংবিধান পরিবর্তনের মাধ্যমে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বিশ্লেষকদের মতে, ভুট্টোর ‘একনায়কতান্ত্রিক’ আচরণের কারণে পাকিস্তানজুড়ে ক্ষোভ দানা বাঁধতে থাকে। তাঁর গ্রহণযোগ্যতাও দুর্বল হতে থাকে। এই সুযোগে ১৯৭৮ সালে ভুট্টোকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে নেন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউল হক। অথচ জুলফিকার আলী ভুট্টোই তাঁকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। শুধু ক্ষমতা হারানোই নয়, ভুট্টোর জন্য অপেক্ষা করছিল আরও বড় দণ্ড। ১৯৭৪ সালে এক রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীর বাবাকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন ভুট্টো। রায়ে তাঁর মৃত্যুদণ্ড হয়। অবশেষে ১৯৭৯ সালের ৩ এপ্রিল মাঝরাতে রাওয়ালপিণ্ডি কারাগারে ভুট্টোর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। 

 

আবদুল জব্বর খান

বাড়ির বাগানে বসে ছিলেন, হঠাৎ হামলায় খুন

খান আবদুল জব্বর খান ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী। ১৯৫৮ সালের ৯ মে তাকে হত্যা করা হয়। সে সময় জব্বর খান লাহোরে তার ছেলের বাড়ির বাগানে বসে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে যাবেন কর্নেল সৈয়দ আবিদ হোসেন। আসন্ন সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে এক জনসভায় যোগ দিতে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন জব্বর খান। সে সময়ে আততায়ী তাঁর ওপর হামলা করেন। পরে জানা যায়, খাকসারদের নেতা আল্লামা মাশরাকির নির্দেশে  জব্বর খানকে হত্যা করা হয়। হামলাকারী ছিলেন মিয়ানওয়ালির একজন ‘পাটোয়ারী’ (ভূমি রাজস্ব ক্লার্ক)। তাঁকে দুই বছর আগে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। আদালতে আপিল করা সত্ত্বেও আততায়ীকে ‘পাটোয়ারী’ পদে পুনর্বহাল করা হয়নি। এ কারণেও হামলাকারী হামলা করে থাকতে পারেন বলে মনে করেন অনেকে। জব্বর খানের লাশ পেশোয়ার থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরে চরসাদ্দার গ্রাম উতমানজাইতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে স্ত্রী মেরি খানের পাশে শায়িত করা হয়।

 

জেনারেল জিয়াউল হক

আকাশে ওড়ার মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই বিধ্বস্ত হয় প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান

জেনারেল জিয়াউল হকের পরিণতিও ছিল ভয়াবহ। জুলফিকার আলী ভুট্টোকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন এই জেনারেল। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসেন তিনি। ক্ষমতায় ছিলেন ১০ বছর। ১৯৮৮ সালের ৭ আগস্ট রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ৪০০ মাইল দক্ষিণে বাহওয়ালপুর থেকে রাজধানীতে ফিরছিলেন তিনি। পাকিস্তানে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরনল্ড রাফেল ও মার্কিন সামরিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হারবার্ট এম ওয়াসমও তাঁর সঙ্গে একই উড়োজাহাজে ছিলেন। স্থানীয় সময় বেলা ৩টা ৪০ মিনিটে বাহওয়ালপুর থেকে আকাশে ওড়ার মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই বিধ্বস্ত হয় প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান। এতে উড়োজাহাজে থাকা ৩১ জন আরোহীর সবাই নিহত হন। এই দুর্ঘটনা ঘিরে শুরু থেকেই রহস্যের গন্ধ পেয়েছিলেন অনেকে। এর পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত ছিল বলে দাবি করেন পাকিস্তানের সিনেটর মুশাহিদ হোসেইন।  পাকিস্তানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, জিয়াউল হককে হত্যার পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক প্রশাসন যৌথভাবে কাজ করেছিল।

 

বেনজির ভুট্টো

প্রথমে গুলি তারপর আত্মঘাতী বোমা হামলায় খুন হন

জুলফিকার আলী ভুট্টোর মেয়ে বেনজির ভুট্টো। বেনজির ১৯৮৬ সালে নির্বাচনে জিতে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি হার্ভার্ড ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করেছিলেন। রাজনীতির মাঠে নেমে তাঁকে করুণ পরিণতি ভোগ করতে হয়। তিনিও ক্ষমতার মেয়াদ শেষ করতে পারেননি। ১৯৯০ সালে তিনি বরখাস্ত হন। ১৯৯৩ সালে দ্বিতীয়বার নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু সেবারও মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেননি। উৎখাত হন তিন বছর পরেই। এরপর একপ্রকার স্বেচ্ছা নির্বাসনে চলে যান বেনজির। ২০০৭ সালের অক্টোবরে পুনরায় পাকিস্তানে ফেরেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরার দিনই করাচিতে ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হন। সৌভাগ্যবশত ওই ঘটনায় বেঁচে যান বেনজির। কিন্তু দুই মাস পর সৌভাগ্য আর সঙ্গ দেয়নি তাঁকে। লিয়াকত আলী খানকে যেখানে হত্যা করা হয়েছিল, রাওয়ালপিণ্ডির সেই এলাকাতেই ২০০৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর এক নির্বাচনী জনসভায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন বেনজির। হামলাকারী প্রথমে তাঁর ঘাড়ে গুলি করেন এবং পরে আত্মঘাতী বোমার বিস্ফোরণ ঘটান।

 

নওয়াব আকবর বুগতি

গুহায় সেনা অভিযানে নিহত হন

পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের আন্দোলনের শীর্ষ নেতা ছিলেন নওয়াব আকবর বুগতি। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ দাবি করে, সেনাবাহিনীর জঙ্গিবিরোধী এক অভিযানে নিহত হন এই প্রভাবশালী নেতা। দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র জানান, নিরাপত্তাবাহিনী তাদের জঙ্গিবিরোধী অভিযানের সময় বেশ কয়েকটি গুহার সন্ধান পায় এবং তার একটিতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে প্রবল গুলিবিনিময় হয়। সেই সংঘর্ষে ভেঙে পড়া এক গুহায় আকবর বুগতি এবং বেশ কয়েকজন জঙ্গি চাপা পড়ে নিহত হন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর পরই বেলুচিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় লোকজন রাস্তায় নেমে আসে। বিক্ষোভকারীরা শহরের রাস্তায় অবরোধ সৃষ্টি করার পর পুলিশের সঙ্গে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় গাড়িতে আগুন দিয়েছে, গোলযোগ থামাতে কোথাও কোথাও কারফিউ বা সান্ধ্য আইন জারি করতে হয়।

 

পারভেজ মোশাররফ

বোমায় উড়ে যায় সেতু, গাড়িতে জ্যামিং ডিভাইস থাকায় বেঁচে যান তিনি

২০০৩ সালে দেশটির সামরিক শাসক জেনারেল মোশাররফকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। গাড়িতে জ্যামিং ডিভাইস থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। রাওয়ালপিণ্ডিতে তাঁর কনভয় একটি সেতু অতিক্রম করার কয়েক মিনিট পরই সেখানে তীব্র বিস্ফোরণে সেতুটি উড়ে যায়। তাঁর গাড়িতে থাকা জ্যামিং ডিভাইস দূর-নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ রুখে দিয়েছিল সেবার। প্রাণ ফিরে পেলেও ষড়যন্ত্র থেকে বাঁচতে পারেননি। সেনাবাহিনী প্রধান হওয়ার প্রায় এক বছর পর পারভেজ মোশাররফ নওয়াজ শরিফ ক্ষমতাচ্যুত হন। যুক্তরাষ্ট্রে টুইন টাওয়ারে হামলার কারিগর ওসামা বিন লাদেন দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানে বসবাস করছেন এবং তার অবস্থান সেনা একাডেমি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। তখন মোশাররফের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। জেনারেল মোশাররফ দেশের আইনের বিরুদ্ধে গিয়ে একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর প্রধান ও প্রেসিডেন্ট পদে আসীন থাকতে চেয়েছিলেন। মোশাররফ জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছিলেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে হেরে যায় তাঁর দল। তার ছয় মাস পর অভিশংসন এড়াতে পদত্যাগ করেন তিনি। পাকিস্তানে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। ২০১৪ সালে তাঁকে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। আদালত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিলেও পরে তা বাতিল হয়। মোশাররফ ২০১৬ সালের মার্চে পাকিস্তান ছেড়ে চলে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
আরাকান আর্মির গুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ, ৩ জেলেকে অপহরণ
আরাকান আর্মির গুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ, ৩ জেলেকে অপহরণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম 
ফ্যাক্টরিতে জরিমানা
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম  ফ্যাক্টরিতে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন