শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মে, ২০২৩

প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের গল্প

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের গল্প

ডাইনোসর কিংবা মোসোসোরাস কোনো রূপকথার গল্পের কাল্পনিক প্রাণী নয়। একটা সময় পৃথিবীর বুকে দাপিয়ে বেড়াত এসব প্রকা- ডাইনোসর ও মোসোসোরাস। তারপর পৃথিবীতে জন্ম নেয় স্তন্যপায়ী প্রাণী। এদের আয়তনও নেহাত কম ছিল না। আজকের বাঘ, সিংহের চেয়েও বহু গুণ হিংস্র ছিল তাদের স্বভাব। পৃথিবীর বুক থেকে এসব বিলুপ্ত হয়ে গেছে ঠিকই। তবে আজও জীবিত রয়েছে তাদের ‘বংশধর’।  যদিও বিবর্তনের সূত্র মেনে কমেছে আয়তন। দেখে নেওয়া যাক এমনই কিছু প্রজাতি ও তাদের পূর্বপুরুষদের।

 

ডাইনোসর

পৃথিবীতে ৩ হাজার ৪০০ প্রজাতির বেশি ডাইনোসর ছিল বলে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়। যার বেশির ভাগেরই জীবাশ্ম বা অস্তিত্ব আজ নেই।  তবে এদের বিচরণ ছিল পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে। এমনকি অ্যান্টার্কটিকায়ও এদের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

ডাইনোসর শব্দটি মনে হতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশালদেহী প্রাণীর অবয়ব। যে সব একসময় পৃথিবীর সবচেয়ে বিশাল ও শক্তিশালী প্রাণী হিসেবে পৃথিবীতে বিচরণ করত। এদের যে সব জীবাশ্ম রয়েছে, তা থেকে বিশ্লেষিত তথ্য আমাদের এ ধারণাই দেয় যে, পাখি থেরোপড ডাইনোসরেরই বিবর্তিত রূপ। বিজ্ঞানীদের মতে, ডাইনোসররা নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল পৃথিবীর ওপর এক বিশাল গ্রহাণুর আঘাতের পরিণামে। একদল বিজ্ঞানী সেই ঘটনাটির বিশদ বিবরণ তৈরি করেছেন সেকেন্ড-মিনিট-ঘণ্টা ধরে ধরে। পৃথিবীর বুকে একসময় বিচরণ করত যে সব অতিকায় ডাইনোসর, আজ শুধু পাওয়া যায় তাদের হাড়গোড়। কারণ, এখন থেকে প্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে এক ভয়ংকর ঘটনার পরিণতিতে তারা সবাই মারা গেছে। গবেষকরা মনে করেন, পৃথিবীতে এক বিরাট আকারের গ্রহাণুর আঘাত, বিস্ফোরণ ও পরিবেশগত পরিবর্তন এদের নিশ্চিহ্ন হওয়ার কারণ। এদের কিছু প্রজাতি ছিল মাংসাশী, কিছু ছিল তৃণভোজী। কিছু দুই পায়ে হাঁটতে পারত। আবার কিছু হাঁটত চার পায়ে। কোনোটি উচ্চতায় ছিল প্রায় ১০০ ফুট আবার কোনোটা ছিল ছোট। এ পর্যন্ত ডাইনোসরের আবিষ্কৃত প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ৫০০। তবে জীবাশ্ম রেকর্ডের ভিত্তিতে ১৮৫০টি প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। অর্থাৎ এখনো প্রায় ৭৫% প্রজাতি আবিষ্কারের অপেক্ষায়। যার বেশির ভাগেরই অস্তিত্ব বর্তমানে টিকে থাকা জীবাশ্মে নেই।

 

ডাইনোক্রোকুটা

এই প্রাণীটিরও সামনের পা থেকে পেছনের পা দুটি আয়তনে ছোট হতো। তবে দৈর্ঘ্যে ২.২ মিটার, উচ্চতায় ১২০ সেমি।  এরা ছিল প্রায় বাঘের সমান।

আদতে এটি ছিল স্তন্যপায়ী প্রাণী। আজকের দিনে হিংস্র হায়েনার পূর্বপুরুষও বলা চলে এদের। ধারণা করা হয়,  এদের থেকেই বিবর্তিত হয়েছে হায়েনারা। শক্তিশালী পেশি, বিশালাকৃতির মাথা আর কপাল এবং ভয়ংকর ধারালো দাঁত এদের হিংস্রতার পরিচয় বহন করে। প্রাগৈতিহাসিক এই প্রাণীটিরও সামনের পা থেকে পেছনের পা দুটি আয়তনে ছোট হতো। তবে দৈর্ঘ্যে ২.২ মিটার, উচ্চতায় ১২০ সেমি। এরা ছিল প্রায় বাঘের সমান। আফ্রিকা এবং এশিয়ায় জীবাশ্ম পাওয়া গেছে এই প্রাণীটির। হায়েনাদের আচরণ ইঙ্গিত দেয় যে, প্রাচীন ডাউনোক্রোকুটাও ছিল অত্যন্ত হিংস্র এবং খুব সফল শিকারি। বিজ্ঞানীদের ধারণা, প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীটি স্বাধীনভাবে বড় শিকারকে আক্রমণ করতে সক্ষম ছিল।

 

কলোসাস পেঙ্গুইন

কলোসাস পেঙ্গুইন- আজকের দিনের বৃহত্তম পেঙ্গুইন প্রজাতি। আর্জেন্টিনার লা প্লাটা মিউজিয়ামের গবেষকদের একটি দলের জীবাশ্মের বিশ্লেষণ অনুসারে, লাখ লাখ বছর আগে বেঁচে থাকা এই পেঙ্গুইন মানুষের মতোই লম্বা হয়ে দাঁড়াতে পারত। অ্যান্টার্কটিক থেকে আবিষ্কৃত সবচেয়ে সম্পূর্ণ জীবাশ্ম কলোসাস পেঙ্গুইনের। এরা উচ্চতা হয় প্রায় ১.১ মিটার। এদের থেকেও প্রায় দ্বিগুণ উচ্চতা ছিল এই প্রাগৈতিহাসিক পক্ষীটির। প্রজাতিটি পায়ের আঙুল থেকে ঠোঁটের ডগা পর্যন্ত ২ মিটার লম্বা হতো। অর্থাৎ, মানুষের থেকেও বেশ খানিকটা লম্বা ছিল এই পেঙ্গুইন। ওজন হতো ১১৫ কেজি। জার্নালে রিপোর্ট বলছে, স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ানো, ঠোঁট নামিয়ে, পেঙ্গুইনটি প্রায় ১.৬ মিটার পর্যন্ত লম্বা হবে। আজ থেকে ৩.৭ কোটি বছর আগেই পৃথিবী থেকে অবলুপ্ত হয়েছে কলোসাস পেঙ্গুইন।

 

মোসোসোরাস

মোসোসোরাস ছিল মাংসাশী প্রাণী। ৭০-৬৬ মিলিয়ন বছর আগের দানবাকৃতির এই সামুদ্রিক প্রাণী মোসাসোরাস ৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতো। এই প্রজাতির সবচেয়ে বড় প্রাণীটি ৫০ ফুটেরও বেশি লম্বা হতো। ক্রিটেসিয়াস যুগের সমুদ্রের হিংস্র প্রাণী মোসোসোরাস। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা অঞ্চলে ছিল এদের বসবাস। ফ্রান্সের সেন্টার-লোয়ার ভ্যালি, সাউথ ডাকোটা এবং নেব্রাস্কার মতো জায়গায় এদের জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। বিশাল দেহ, শক্তিশালী চোয়াল, শক্তিশালী লেজ আর ধারালো দাঁত এদের সমুদ্রের রাক্ষসের খেতাব দিয়েছিল। সমুদ্রের বহু প্রাণীই এদের এড়িয়ে যেত। জীবাশ্মবিদরা প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করেছিলেন যে, মোসোসোরাস একটি প্রাচীন কুমির। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রজাতির জলজ সরীসৃপ।

 

জায়েন্ট মোয়া

পেঙ্গুইনের কথা যখন উঠলই, তখন আরও এক পক্ষী প্রজাতির কথাও বলে রাখা যাক। লাখ লাখ বছর ধরে নিউজিল্যান্ডের মোয়াস অঞ্চলে ডিনোর্নিথিফর্মেস নামে পরিচিত ছিল একটি বড় প্রজাতির উড়ন্ত পাখি। এদের উচ্চতা হতো প্রায় সাড়ে তিন মিটার (১০ ফুট)। অর্থাৎ, এদের দুই মানুষ সমান উচ্চতা ধরতেই পারেন। ওজনও হতো ৩৫০ কেজি পর্যন্ত। আজকের কিউয়ি পাখির পূর্বপুরুষ জায়েন্ট মোয়া। আজ থেকে ৪০ হাজার বছর আগেও এদের অস্তিত্ব ছিল বলে ধারণা গবেষকদের। তারপর প্রায় ৬০০ বছর আগে হঠাৎ প্রাণীটি বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১৩ শতকের শেষে এই দ্বীপগুলোতে মানুষের (প্রাচীন মাওরি উপজাতি) আগমনের সঙ্গে সঙ্গে এদের বিলুপ্তি ঘটেছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, হোমো সেপিয়েন্সরা মোয়াসের এই প্রজাতি প্রাণীটির পতনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিল।

 

চ্যাপালম্যালানিয়া-র‌্যাকুন

আমেরিকার চ্যাপালম্যালানিয়ায় বিশাল আকৃতির  এই ভালুকের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল

দক্ষিণ আমেরিকার এই প্রাণীটির সঙ্গে ইদানীং সবাই পরিচিত মার্ভেল সিনেমার দৌলতে। এরা মূলত চ্যাপালম্যালানিয়া-র‌্যাকুন নামে বেশি পরিচিত। আমেরিকার চ্যাপালম্যালে সর্বপ্রথম ভালুকের এই প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, এরা প্রোসিওনিডে পরিবারের প্রাচীনতম সদস্য। যারা প্রাগৈতিহাসিক যুগে দাপিয়ে বেড়াত। একটি র‌্যাকুন সাধারণত দৈর্ঘ্য গড়ে এক ফুটের কাছাকাছি হয়ে থাকে। তবে এদের পূর্বপুরুষরা লম্বায় হতো প্রায় ১.৩ মিটার (৪ ফুট)। উচ্চতা হোত ৭০ সেমি পর্যন্ত। ৮০ কেজি ওজনের এই প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীটি খুব একটা শান্তশিষ্ট ছিল না বলেই বিশ্বাস গবেষকদের। তবে তাদের ধারণা, চ্যাপালম্যালানিয়ার প্লিওসিনে একসময় সমতল ভূমি ছিল। যেখানে ছিল সমৃদ্ধশীল তৃণভূমি ও গাছপালা। আর এখানেই ছিল প্রাচীন র‌্যাকুনদের আবাসস্থল।

 

স্যাবার টুথ লেপার্ড

স্যাবার টুথ লেপার্ড- নাম থেকেই বোঝা যায় এরা চিতা বাঘের পূর্বপুরুষ। স্যাবার টুথ ক্যাট (স্মাইলডন ফ্যাটালিস), যা স্যাবার টুথ টাইগার বা স্মিলোডন নামেও পরিচিত। ধারণা করা হয়, বরফ যুগের সবচেয়ে আইকনিক প্রাণী ছিল স্যাবার টুথ লেপার্ড। প্রাণীটির জোড়ালো খ্যাতির অন্যতম কারণ এদের ধারালো দাঁত, যা প্রায় সাত থেকে আট ইঞ্চি (১৭-২০ সেন্টিমিটার) পর্যন্ত লম্বা হতো! এদের আরও একটি বিশেষত্ব ছিল, প্রাণীটির নিচের চোয়াল ঘুরতে পারত প্রায় ৯০ ডিগ্রি। ফলে নিজেদের তুলনায় আয়তনে বড় কোনো প্রাণীদেরও অনায়াসেই ধরাশায়ী করতে পারত। সেই সঙ্গে দৌড়ানোর অসীম ক্ষমতা তো ছিলই। ২৭০ কেজি ওজনের এই জায়েন্ট ক্যাট ছিল আজকের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সম আয়তনের। এরা আসলে আধুনিক বাঘ বা সিংহের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নয়। এদের কাঁধ ১ মিটার লম্বা হতো, দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১.৭ মিটার (৫.৫ ফুট) এবং ওজন ৭৫০ পাউন্ড (৩৪০ কেজি) পর্যন্ত। এরা দেখতে সিংহের মতোই, যদিও খাট এবং প্রায় দ্বিগুণ ভারী। গবেষকদের ধারণা, এরা ছিল প্লাইস্টোসিন যুগের হিংস্র প্রাণী, প্রায় ৮০ লাখ বছর আগেও পৃথিবীতে এদের উপস্থিতি ছিল। গবেষকরা তাদের গবেষণায় জানিয়েছেন, প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার বছর আগে এই প্রাণীটি চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

 

গুবরে পোকা

অন্যান্য প্রাণীর মতো ডাইনোসরও মৃত্যুর পর ব্যাকটেরিয়া, কৃমি, পোকা ইত্যাদির সাহায্যে মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিল। এদের মধ্যে পরিচিত একটি পোকা হলো ‘বোন-বোরিং বিটল’ বা ডার্মেস্টিড বিটল। মূলত ডার্মেস্টিড পরিবারের উত্তসূরি কীটগুলো হাড়খেকো পোকা হিসেবেই পরিচিত। এই পোকাগুলো মাংসের চেয়ে হাড়ের প্রতি আকৃষ্ট হয় বেশি। প্রথমে এরা মৃত ডাইনোসরের হাড়ের ছিদ্রে ডিম পাড়ত, তারপর এগুলো থেকে লার্ভা বের হয়ে তা হাড়ের পুষ্টি সমৃদ্ধ হাড়ের মজ্জা খাওয়া শুরু করত। ফলে অল্প সময়ে হাড় ভেঙে মাটির সঙ্গে অতি সহজেই মিশে যেত। প্রায় ৭০০ প্রজাতির কীটপতঙ্গের (কোলিওপটেরা পোকামাকড়) মধ্যে ডার্মেস্টিড বিটল একসময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গৃহপালিত কীট হিসেবে পরিচিত ছিল। কারণ এই প্রজাতির পোকাগুলো কেবল হাড়ই নয়, পশম, চামড়া, পালক, শিং এমনকি চুলও খেয়ে সাবাড় করে ফেলত। আকৃতিতে এরা প্রায় ১ থেকে ১২ মিলিমিটার (১/২ ইঞ্চি) পর্যন্ত হতো।

 

ডায়োডন

ডায়োডন আকারে সবচেয়ে বড় না হলেও, প্রায় ২৫ লাখ বছর আগে উত্তর আমেরিকায় এদের বসবাস ছিল। ধারণা করা হয়, এরা বন্য শূকরের পূর্বপুরুষ। আজকের দিনের শূকরগুলো ভীষণ ভয়ানক এবং আক্রমণাত্মক। আর এদের প্রাগৈতিহাসিক পূর্বসূরিরা ছিল আরও ভয়ংকর। দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ মিটার (১০ ফুট)। এই প্রাণীটির কাঁধের আকৃতি প্রায় ১.৮ মিটার এবং মাথার খুলি ৯০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতো। দৈত্যাকার প্রাণীটির দেহের ওজন সাধারণত ৬০০ থেকে ১০০০ কেজি পর্যন্ত হতো। প্রাণীটি মূলত ভয়ানক দাঁত এবং লম্বা হাড়সহ বিশাল চোয়ালের অধিকারী। গবেষকরা ধারণা করেন, সম্ভবত এরা ছিল অত্যন্ত হিংস্র, বিশালাকৃতির শিকারি। যাদের অবশিষ্ট জীবাশ্ম আমেরিকার অ্যাগেট স্প্রিংস কোয়ারিতে পাওয়া গিয়েছিল। সুপরিচিত জেনাস ডিনোহাউস ডায়োডনের পূর্বসূরি হিসেবে পরিচিত। কারণ বর্তমান সময়ের শূকরের প্রজাতিটি দেখতে প্রাগৈতিহাসিক ডায়োডনের সম্পূর্ণ সাদৃশ্য।

 

পেলোরোভিস

এটি প্রাচীন মহিষ; যা পেলোরোভিস অ্যান্টিকাস নামে পরিচিত। এরা আফ্রিকান বন্য গবাদিপশুর একটি বিলুপ্ত প্রজাতি। প্রায় ২৫ লাখ বছর আগে প্লিওসিনে প্রাণীটি প্রথমবার আবির্ভূত হয়েছিল। দানবাকৃতির প্রাণীটি প্রায় ১২ হাজার বছর আগে সম্ভবত হলোসিনের সময় ৪ হাজার বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া এই প্রজাতি এখনকার আফ্রিকান মহিষের পূর্বসূরি। তবে এরা পেলোরোভিস ওল্ডোওয়েনসিস থেকে আলাদা। কেপ বাফেলো কিংবা সিনসারাস ক্যাফারের সঙ্গে এদের অনেক বেশি মিল রয়েছে। এদের বিশালাকৃতির লম্বা শিং আকৃতিতে প্রায় তিন মিটার (৯ ফুট) পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা কেপ বাফেলোর সম্পূর্ণ মাথা এবং শরীরের দৈর্ঘ্যরে চেয়ে দীর্ঘ! দানবাকৃতির প্রাণীটি দেড় থেকে ২ হাজার কেজি ওজনের; আয়তনে আজকের মহিষের প্রায় দ্বিগুণ। এরা আমেরিকান লম্বা শিংযুক্ত বাইসন ল্যাটিফ্রনদের প্রতিদ্বন্দ্বী। সর্বকালের সর্ববৃহৎ গবাদিপশুর মধ্যে অন্যতম হিসেবে স্থান পেয়েছে প্রাণীটি।

 

মেগালোচেলিস

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কচ্ছপ হিসেবে পরিচিত মেগালোচেলিস অ্যাটলাস। বর্তমানে পৃথিবীর বুকে সর্ববৃহৎ কচ্ছপ প্রজাতি গালাপাগোস। এদেরই পূর্বপুরুষ ছিল মেগালোচেলিস অ্যাটলাস। এরা দেখতে একটি ছোট আকারের গাড়ির চেয়েও বড়! এদের খোসার দৈর্ঘ্য ২.১ মিটারেরও (৬ ফুট) বেশি। এদের দেহের আকৃতি প্রায় ২.৫ থেকে ২.৭ মিটার (৮ ফুট) কিংবা তারও বেশি লম্বা এবং ১ টনের বেশি ওজনের ছিল, যা একে এখন পর্যন্ত বিদ্যমান বৃহত্তম কচ্ছপ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এশিয়ায় (ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমার) এই প্রজাতির জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। গবেষকরা সর্বশেষ মিয়ানমারেই মেগালোচেলিসের সবচেয়ে বড় (প্রায় ২.৭ মিটার) প্রজাতির সন্ধান পেয়েছিলেন। মেগালোচেলিস ছিল প্রাগৈতিহাসিক পৃথিবীর বৃহত্তম কচ্ছপ। এই প্রাণীটি অবলুপ্ত হয়েছে বহুকাল আগেই। এখন অবলুপ্তির সঙ্গে লড়াই করছে তাদের উত্তরসূরিরাও।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে