শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

সন্ত্রাসীযুগলের প্রেম কাহিনি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসীযুগলের প্রেম কাহিনি

ত্রিশের দশক। আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বিখ্যাত কিন্তু সন্ত্রাসীযুগল বনি পার্কার ও ক্লাইড ব্যারো। প্রচলিত আইন ভাঙা ছিল তাদের নিত্যদিনের কাজ। শীর্ষ অপরাধী হিসেবে মিডিয়াতে ছিল ব্যাপক আলোচিত। সাধারণ মানুষের কাছেও তারা অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই পরিচিতি লাভ করে। এ দুজনের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে চুরি আর খুনের ঘটনা। বনি পার্কার তখন ঘুরত গুলিভরা রাইফেল হাতে আর ক্লাইড ব্যারোর কাজ ছিল ব্যাংক লুট করা। টাকা-পয়সার কমতি ছিল না তাদের। তবুও একের পর এক ব্যাংক লুটের ঘটনায় তারা ক্রমেই ফুলেফেঁপে উঠেছিল। এ দুজনের ব্যাংক লুুটের ঘটনা যে কোনো ফিল্মি ঘটনাকেও হার মানায়। আগে থেকে ব্যাংক চিহ্নিত করত তারা। চুরির বিস্তারিত পরিকল্পনা করে তারপর সুযোগ বুঝে ব্যাংকে হামলা করে টাকা লুট তাদের কাছে ছেলেখেলা ছিল। লুটেরাদের পেছনে পুলিশ ছুটেছে আর তারা ছুটেছে দুরন্ত গতির গাড়িতে। ছোট পরিসরের জীবনে এমন চুরি করেই বেড়িয়েছে তারা। তাদের অনেকে চেনে ‘ক্রিমিনাল কাপল’ বা সন্ত্রাসী দম্পতি হিসেবে। তাদের ঘিরে অনেক মিথ ছড়িয়ে ছিল ত্রিশের দশকে। কিন্তু তাদের প্রণয়ের গল্পটি মোটেই মিথ নয়। সেই প্রেমের পরতে পরতে মেশানো রয়েছে রোমাঞ্চ আর উত্তেজনা। সুখী ও সচ্ছল জীবনযাপনের জন্যই তারা চুরি শুরু করে। একপর্যায়ে অপরাধের সঙ্গে মিশে গিয়ে শুরু করে খুন। সন্ত্রাসীদের দুনিয়ায় তারা দুজন স্থানীয় গডফাদার হয়ে ওঠে। দামি গাড়িতে চড়ত, দামি ফ্যাশনেবল কাপড় পরে বিভিন্ন পার্টিতে বেড়াত এই যুগল। সবাই জানত তারা চোর, খুনি তবে এতে যেন তাদের জনপ্রিয়তা বরং বেড়েছিল। দুজনের সম্পর্কের রসায়নও ছিল চমৎকার। কোনো ধরনের বিপৎকেই তারা তোয়াক্কা করত না। পুলিশের তাক করা বন্দুকের নলের সামনে দৌড়ে বেড়ানোই যেন তাদের নেশা ছিল। গ্লামারাস ও বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত এই যুগলের প্রেমকাহিনী গল্পকেও হার মানায়। আইনের চোখে মারাত্মক সন্ত্রাসীর তকমা গায়ে জড়িয়ে রীতিমতো জনপ্রিয় তারকাদের মতো জীবনযাপন করত তারা। তাদের প্রেমের শুরুটাই ছিল কিছুটা ব্যতিক্রম। ক্লাইড ব্যারো তখন শীর্ষ সন্ত্রাসীদের একজন। তার সঙ্গে হঠাৎ পরিচয় হয় বনি পার্কারের। কিশোরী বয়সী বনিকে দেখে মনে ধরে যায় ক্লাইডের। তার ছন্নছাড়া আর পুলিশের তাড়া খাওয়া জীবনের সঙ্গে কে নিজের জীবন বাঁধতে চাইবে? এ প্রশ্ন নিয়েই ছুটে বেড়াত ক্লাইড। ওদিকে বনি পার্কারের অতীতেও রয়েছে দুঃখের ছোঁয়া। ১৬ বছর বয়সে সে প্রেমে পড়েছিল তার সহপাঠী রয় থর্টনের। সুদর্শন পুরুষ থর্টনকে সে এতটাই ভালোবেসেছিল যে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার পরানো বিয়ের আংটি একদিনের জন্যও খোলেনি বনি পার্কার। সে বিয়ে নিয়ে খুব সন্তুষ্ট ছিল তাও নয়। বনি পার্কার কিছুটা খেয়ালি স্বভাবের ছিল। সে কারণেই তার দুরন্তপনার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি তার স্বামী। এই দূরত্ব থাকার পরও সে ডিভোর্সের পথ ধরেনি কখনো। তার স্ত্রী তার থেকে দূরে সরে যায়। পরিচয় ঘটে ক্লাইডের সঙ্গে। ক্লাইডের সঙ্গ পেয়ে বেপরোয়া জীবনকেই বেছে নেয় বনি। চুরি, ব্যাংক লুট, ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি আর খুনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ে তারা। ধীরে ধীরে ক্লাইডের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। ক্লাইড এ অন্যরকম নারীকে তার জীবনের অংশ হিসেবেই গ্রহণ করে। দুজনে গড়ে তোলে সন্ত্রাসীর অন্য এক রাজ্য। এ রাজ্যে তারা দুজনেই রাজা-রানী। কিন্তু ব্যাংক লুট আর খুনের ঘটনা ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। মানুষের মুখে মুখে তাদের নাম। পুলিশ তাদের হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে। এসবের মধ্যেই চলছিল তাদের জীবন। এই যুগলকে নিয়ে অনেক মিথ রয়েছে। যার কিছু কিছু সত্যি হলেও সবটা নয়। যেমন, তাদের সম্পর্কে বলা হয় কেউ অবাধ্য হলেই তারা খুন করত। আসলে বাস্তবতা বলে তারা খুন করেছে খুবই কম এবং এ খুনগুলো তারা প্রয়োজনের তাগিদেই করেছে। নয়তো নিজেদের প্রাণই হারাতে হতো। উল্টো তারা অনেক নিরপরাধ মানুষকে ছেড়ে দিয়েছে। বনি পার্কারকে নিয়ে মিথ রয়েছে সে বহু পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিল, সে মদ্যপ ও একের পর এক সিগারেট পান করত। এসবই ভুল। তাদের জীবনী নিয়ে কাজ করেন এমন অনেকেই একমত হয়েছেন বনি পার্কার সম্পর্কের ব্যাপারে উদাসীন ছিল। বরং ব্যাংক লুট ও চুরি করাতেই সে ভিন্নরকম উত্তেজনা অনুভব করত। শুধু টাকার লোভে নয় জীবনে রোমাঞ্চ যোগ করতেই সে এসবে জড়িয়ে পড়েছিল। তাদের ঘিরে আরেকটি বাস্তবতা হলো তারা কখনই কুখ্যাতি লাভ করতে চায়নি। তারা খ্যাতিও চায়নি। সফল ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনকে তারা প্রাধান্য দিত। কিন্তু টাকা রোজগারের জন্য তারা ভুল পথটিই বেছে নিয়েছিল। তারা গিটার বাজাতে খুব পছন্দ করত। খোলা প্রান্তরে গিয়ে গলা ছেড়ে গান গাইত। কে বুঝত এই মাত্র ব্যাংক থেকে হাজার হাজার ডলার লুট করে এসেছে তারা! বিশেষ করে বনি পার্কারের গানের গলা নিয়ে আলাদা করে বলতেই হয়। স্কুল থেকেই সে গানে বিশেষ পারদর্শী ছিল। টেক্সাসের টেলেন্ট হান্টিংয়ে সে উঠে এসেছিল খ্যাতিমান গায়িকা হিসেবে। সে দেখতেও চমৎকার, মিষ্টি মেয়ে ছিল। ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছে ছিল সিনেমার রুপালি পর্দায় নিজেকে দেখার। ক্লাইডও বনির এই স্বপ্ন পূরণের পথ ধরেই এগিয়ে নিয়েছিল। সন্ত্রাসী হয়ে উঠলেও অভিজাত সমাজে বনি পার্কারকে সে উপস্থাপন করত শিল্পী হিসেবেই। যেখানেই যেত ক্লাইড তার সঙ্গে প্রিয় গিটারটি নিতে ভুল করত না। তারা সিনেমার তারকা হতে পারলেও সন্ত্রাসী হিসেবে কুখ্যাতি লাভ করে। তাদের অভিজাত ও বিলাসী জীবন দেখে লোকে তাদের তারকাতুল্য খ্যাতি দিয়েছিল। বনি পার্কার আর ক্লাইডের কথা উঠলেই সবার চোখে ব্যাংক লুটেরাদের দৃশ্য ভেসে উঠলেই এ নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের মিথ ছড়িয়ে পড়ে। অথচ বাস্তবতা বলে তারা মাত্র ১৫টির মতো ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত। বড় বড় ব্যাংক লুটের ঘটনায় ক্লাইড আর বনিকে সাহায্য করত আরেকজন লুটেরা যার নাম ছিল রেমন্ড হ্যামিল্টন। বনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গাড়ি চালিয়ে তাদের পুলিশের হাত থেকে রক্ষা করত। আর লুটে যাওয়া টাকার ভাগ পেত ক্লাইড। তাদের জীবনে সচ্ছলতা আর খ্যাতি ছাড়াও আরেকটি জিনিস মিলেমিশে ছিল তা হলো, বিপদ। পুলিশের তাড়া ছিল তাদের জীবনভর। সবার সামনে তারা আসতে পারত না। গোপনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা কিছু সময়ের জন্য উপস্থিত থাকত আর সেখানে উপস্থিত সবাই তাদের কাছে ছুটে যেত। ফটোগ্রাফারদের ক্যামেরা সব সময়ই তাদের খুঁজে বেড়াত। তাদের টাকা পয়সা উৎস ছিল ব্যাংক লুট, দোকান লুট আর গাড়ি চুরি। এ ছাড়া চাঁদাবাজিতেও তারা কুখ্যাত ছিল। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা বড় অঙ্কের চাঁদা তুলত। লুট করা গাড়ি বিক্রি করেও তারা বেশ ভালোই আয় করত। এসব ছাড়াও তাদের অপরাধ কর্মের মধ্যে ছিল খুন। বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনার ব্যাপারে সরাসরি তাদের নাম জড়িত থাকায় পুলিশের কাছে তারা শীর্ষ সন্ত্রাসীতে পরিণত হয়। সব খুনের ঘটনার জন্য মানুষের কাছে তারা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।

 

অপরাধী দুজন

ক্লাইড ব্যারো

তার খ্যাতির চেয়ে কুখ্যাতি ছিল বেশি। ব্যাংক লুট, দোকান লুট আর খুন ছিল তার নেশা ও পেশা। প্রচুর অর্থ সম্পদের মালিক বনে যায় সে। বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত ছিল। তার জীবনে বনি পার্কার আসার পর থেকেই দৃশ্যপট পাল্টাতে শুরু করে। বনি পার্কারের সঙ্গে প্রেমের পর থেকেই রীতিমতো তারকা অপরাধী যুগল হিসেবে অভিজাত সমাজে চলাফেরা শুরু করে।

 

বনি পার্কার

সুন্দরী নারী। অসম্ভব মেধাবী শিল্পী ছিল ছোটবেলায়। কিন্তু রোমাঞ্চপ্রিয় হওয়ায় ব্যক্তিগত জীবনে ছিল কিছুটা খেয়ালি। ১৯৩০ সালে তার দেখা হয় ক্লাইড ব্যারোর সঙ্গে। তার হাত ধরেই অপরাধের জগতে প্রবেশ করে সে। ক্লাইডের সঙ্গে অস্ত্র ও মাদক ব্যবসা ছাড়াও ব্যাংক লুটে সহযোগী ছিল সে। ত্রিশের দশকে অন্যতম শীর্ষ অপরাধী হিসেবে নাম লেখায় সে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা