শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

সন্ত্রাসীযুগলের প্রেম কাহিনি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসীযুগলের প্রেম কাহিনি

ত্রিশের দশক। আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বিখ্যাত কিন্তু সন্ত্রাসীযুগল বনি পার্কার ও ক্লাইড ব্যারো। প্রচলিত আইন ভাঙা ছিল তাদের নিত্যদিনের কাজ। শীর্ষ অপরাধী হিসেবে মিডিয়াতে ছিল ব্যাপক আলোচিত। সাধারণ মানুষের কাছেও তারা অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই পরিচিতি লাভ করে। এ দুজনের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে চুরি আর খুনের ঘটনা। বনি পার্কার তখন ঘুরত গুলিভরা রাইফেল হাতে আর ক্লাইড ব্যারোর কাজ ছিল ব্যাংক লুট করা। টাকা-পয়সার কমতি ছিল না তাদের। তবুও একের পর এক ব্যাংক লুটের ঘটনায় তারা ক্রমেই ফুলেফেঁপে উঠেছিল। এ দুজনের ব্যাংক লুুটের ঘটনা যে কোনো ফিল্মি ঘটনাকেও হার মানায়। আগে থেকে ব্যাংক চিহ্নিত করত তারা। চুরির বিস্তারিত পরিকল্পনা করে তারপর সুযোগ বুঝে ব্যাংকে হামলা করে টাকা লুট তাদের কাছে ছেলেখেলা ছিল। লুটেরাদের পেছনে পুলিশ ছুটেছে আর তারা ছুটেছে দুরন্ত গতির গাড়িতে। ছোট পরিসরের জীবনে এমন চুরি করেই বেড়িয়েছে তারা। তাদের অনেকে চেনে ‘ক্রিমিনাল কাপল’ বা সন্ত্রাসী দম্পতি হিসেবে। তাদের ঘিরে অনেক মিথ ছড়িয়ে ছিল ত্রিশের দশকে। কিন্তু তাদের প্রণয়ের গল্পটি মোটেই মিথ নয়। সেই প্রেমের পরতে পরতে মেশানো রয়েছে রোমাঞ্চ আর উত্তেজনা। সুখী ও সচ্ছল জীবনযাপনের জন্যই তারা চুরি শুরু করে। একপর্যায়ে অপরাধের সঙ্গে মিশে গিয়ে শুরু করে খুন। সন্ত্রাসীদের দুনিয়ায় তারা দুজন স্থানীয় গডফাদার হয়ে ওঠে। দামি গাড়িতে চড়ত, দামি ফ্যাশনেবল কাপড় পরে বিভিন্ন পার্টিতে বেড়াত এই যুগল। সবাই জানত তারা চোর, খুনি তবে এতে যেন তাদের জনপ্রিয়তা বরং বেড়েছিল। দুজনের সম্পর্কের রসায়নও ছিল চমৎকার। কোনো ধরনের বিপৎকেই তারা তোয়াক্কা করত না। পুলিশের তাক করা বন্দুকের নলের সামনে দৌড়ে বেড়ানোই যেন তাদের নেশা ছিল। গ্লামারাস ও বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত এই যুগলের প্রেমকাহিনী গল্পকেও হার মানায়। আইনের চোখে মারাত্মক সন্ত্রাসীর তকমা গায়ে জড়িয়ে রীতিমতো জনপ্রিয় তারকাদের মতো জীবনযাপন করত তারা। তাদের প্রেমের শুরুটাই ছিল কিছুটা ব্যতিক্রম। ক্লাইড ব্যারো তখন শীর্ষ সন্ত্রাসীদের একজন। তার সঙ্গে হঠাৎ পরিচয় হয় বনি পার্কারের। কিশোরী বয়সী বনিকে দেখে মনে ধরে যায় ক্লাইডের। তার ছন্নছাড়া আর পুলিশের তাড়া খাওয়া জীবনের সঙ্গে কে নিজের জীবন বাঁধতে চাইবে? এ প্রশ্ন নিয়েই ছুটে বেড়াত ক্লাইড। ওদিকে বনি পার্কারের অতীতেও রয়েছে দুঃখের ছোঁয়া। ১৬ বছর বয়সে সে প্রেমে পড়েছিল তার সহপাঠী রয় থর্টনের। সুদর্শন পুরুষ থর্টনকে সে এতটাই ভালোবেসেছিল যে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার পরানো বিয়ের আংটি একদিনের জন্যও খোলেনি বনি পার্কার। সে বিয়ে নিয়ে খুব সন্তুষ্ট ছিল তাও নয়। বনি পার্কার কিছুটা খেয়ালি স্বভাবের ছিল। সে কারণেই তার দুরন্তপনার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি তার স্বামী। এই দূরত্ব থাকার পরও সে ডিভোর্সের পথ ধরেনি কখনো। তার স্ত্রী তার থেকে দূরে সরে যায়। পরিচয় ঘটে ক্লাইডের সঙ্গে। ক্লাইডের সঙ্গ পেয়ে বেপরোয়া জীবনকেই বেছে নেয় বনি। চুরি, ব্যাংক লুট, ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি আর খুনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ে তারা। ধীরে ধীরে ক্লাইডের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। ক্লাইড এ অন্যরকম নারীকে তার জীবনের অংশ হিসেবেই গ্রহণ করে। দুজনে গড়ে তোলে সন্ত্রাসীর অন্য এক রাজ্য। এ রাজ্যে তারা দুজনেই রাজা-রানী। কিন্তু ব্যাংক লুট আর খুনের ঘটনা ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। মানুষের মুখে মুখে তাদের নাম। পুলিশ তাদের হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে। এসবের মধ্যেই চলছিল তাদের জীবন। এই যুগলকে নিয়ে অনেক মিথ রয়েছে। যার কিছু কিছু সত্যি হলেও সবটা নয়। যেমন, তাদের সম্পর্কে বলা হয় কেউ অবাধ্য হলেই তারা খুন করত। আসলে বাস্তবতা বলে তারা খুন করেছে খুবই কম এবং এ খুনগুলো তারা প্রয়োজনের তাগিদেই করেছে। নয়তো নিজেদের প্রাণই হারাতে হতো। উল্টো তারা অনেক নিরপরাধ মানুষকে ছেড়ে দিয়েছে। বনি পার্কারকে নিয়ে মিথ রয়েছে সে বহু পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিল, সে মদ্যপ ও একের পর এক সিগারেট পান করত। এসবই ভুল। তাদের জীবনী নিয়ে কাজ করেন এমন অনেকেই একমত হয়েছেন বনি পার্কার সম্পর্কের ব্যাপারে উদাসীন ছিল। বরং ব্যাংক লুট ও চুরি করাতেই সে ভিন্নরকম উত্তেজনা অনুভব করত। শুধু টাকার লোভে নয় জীবনে রোমাঞ্চ যোগ করতেই সে এসবে জড়িয়ে পড়েছিল। তাদের ঘিরে আরেকটি বাস্তবতা হলো তারা কখনই কুখ্যাতি লাভ করতে চায়নি। তারা খ্যাতিও চায়নি। সফল ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনকে তারা প্রাধান্য দিত। কিন্তু টাকা রোজগারের জন্য তারা ভুল পথটিই বেছে নিয়েছিল। তারা গিটার বাজাতে খুব পছন্দ করত। খোলা প্রান্তরে গিয়ে গলা ছেড়ে গান গাইত। কে বুঝত এই মাত্র ব্যাংক থেকে হাজার হাজার ডলার লুট করে এসেছে তারা! বিশেষ করে বনি পার্কারের গানের গলা নিয়ে আলাদা করে বলতেই হয়। স্কুল থেকেই সে গানে বিশেষ পারদর্শী ছিল। টেক্সাসের টেলেন্ট হান্টিংয়ে সে উঠে এসেছিল খ্যাতিমান গায়িকা হিসেবে। সে দেখতেও চমৎকার, মিষ্টি মেয়ে ছিল। ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছে ছিল সিনেমার রুপালি পর্দায় নিজেকে দেখার। ক্লাইডও বনির এই স্বপ্ন পূরণের পথ ধরেই এগিয়ে নিয়েছিল। সন্ত্রাসী হয়ে উঠলেও অভিজাত সমাজে বনি পার্কারকে সে উপস্থাপন করত শিল্পী হিসেবেই। যেখানেই যেত ক্লাইড তার সঙ্গে প্রিয় গিটারটি নিতে ভুল করত না। তারা সিনেমার তারকা হতে পারলেও সন্ত্রাসী হিসেবে কুখ্যাতি লাভ করে। তাদের অভিজাত ও বিলাসী জীবন দেখে লোকে তাদের তারকাতুল্য খ্যাতি দিয়েছিল। বনি পার্কার আর ক্লাইডের কথা উঠলেই সবার চোখে ব্যাংক লুটেরাদের দৃশ্য ভেসে উঠলেই এ নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের মিথ ছড়িয়ে পড়ে। অথচ বাস্তবতা বলে তারা মাত্র ১৫টির মতো ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত। বড় বড় ব্যাংক লুটের ঘটনায় ক্লাইড আর বনিকে সাহায্য করত আরেকজন লুটেরা যার নাম ছিল রেমন্ড হ্যামিল্টন। বনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গাড়ি চালিয়ে তাদের পুলিশের হাত থেকে রক্ষা করত। আর লুটে যাওয়া টাকার ভাগ পেত ক্লাইড। তাদের জীবনে সচ্ছলতা আর খ্যাতি ছাড়াও আরেকটি জিনিস মিলেমিশে ছিল তা হলো, বিপদ। পুলিশের তাড়া ছিল তাদের জীবনভর। সবার সামনে তারা আসতে পারত না। গোপনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা কিছু সময়ের জন্য উপস্থিত থাকত আর সেখানে উপস্থিত সবাই তাদের কাছে ছুটে যেত। ফটোগ্রাফারদের ক্যামেরা সব সময়ই তাদের খুঁজে বেড়াত। তাদের টাকা পয়সা উৎস ছিল ব্যাংক লুট, দোকান লুট আর গাড়ি চুরি। এ ছাড়া চাঁদাবাজিতেও তারা কুখ্যাত ছিল। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা বড় অঙ্কের চাঁদা তুলত। লুট করা গাড়ি বিক্রি করেও তারা বেশ ভালোই আয় করত। এসব ছাড়াও তাদের অপরাধ কর্মের মধ্যে ছিল খুন। বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনার ব্যাপারে সরাসরি তাদের নাম জড়িত থাকায় পুলিশের কাছে তারা শীর্ষ সন্ত্রাসীতে পরিণত হয়। সব খুনের ঘটনার জন্য মানুষের কাছে তারা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।

 

অপরাধী দুজন

ক্লাইড ব্যারো

তার খ্যাতির চেয়ে কুখ্যাতি ছিল বেশি। ব্যাংক লুট, দোকান লুট আর খুন ছিল তার নেশা ও পেশা। প্রচুর অর্থ সম্পদের মালিক বনে যায় সে। বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত ছিল। তার জীবনে বনি পার্কার আসার পর থেকেই দৃশ্যপট পাল্টাতে শুরু করে। বনি পার্কারের সঙ্গে প্রেমের পর থেকেই রীতিমতো তারকা অপরাধী যুগল হিসেবে অভিজাত সমাজে চলাফেরা শুরু করে।

 

বনি পার্কার

সুন্দরী নারী। অসম্ভব মেধাবী শিল্পী ছিল ছোটবেলায়। কিন্তু রোমাঞ্চপ্রিয় হওয়ায় ব্যক্তিগত জীবনে ছিল কিছুটা খেয়ালি। ১৯৩০ সালে তার দেখা হয় ক্লাইড ব্যারোর সঙ্গে। তার হাত ধরেই অপরাধের জগতে প্রবেশ করে সে। ক্লাইডের সঙ্গে অস্ত্র ও মাদক ব্যবসা ছাড়াও ব্যাংক লুটে সহযোগী ছিল সে। ত্রিশের দশকে অন্যতম শীর্ষ অপরাধী হিসেবে নাম লেখায় সে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

খবর