শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন ২০২০ : কৃষ্ণাঙ্গদের যেভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত রাখা হয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন ২০২০ : কৃষ্ণাঙ্গদের যেভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত রাখা হয়

সেলমা, অ্যালাবামা, ২৫ জানুয়ারি, ১৯৬৫। ডালাস কাউন্টির কোর্টহাউসে ভোটার হিসেবে নাম লেখাতে এসেছেন অ্যানি লী কুপার।

শুধু তিনি নন, লাইনে দাঁড়িয়ে আরও বহু কালো মানুষ। তারা সবাই ভোটার হতে চান।

অ্যালাবামা রাজ্যে ভোটার হওয়ার জন্য এটিই অ্যানি লী কুপারের প্রথম চেষ্টা নয়। এর আগেও তিনি বহু বার এই কাউন্টি অফিসে এসেছেন। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেছেন।

"একদিন আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম সকাল সাতটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত। কিন্তু তারপরও নাম লেখাতে পারিনি," জানিয়েছিলেন তিনি।

সেলমা শহরের প্রায় অর্ধেক লোক ছিল কৃষ্ণাঙ্গ, কিন্তু তাদের মধ্যে তখন ভোটার হতে পেরেছিল মাত্র এক শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলন তখন তুঙ্গে, মার্টিন লুথার কিং সারাদেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন তার অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে।

তাদের মনোযোগ এবার নিবদ্ধ সেলমায়। সেখানে কালোদের সংগঠিত করতে কাজ করছে কয়েকটি সংগঠন। লোকজনকে ভোটার হতে উদ্বুদ্ধ করছে তারা।

উনিশশো পঁয়ষট্টি সালের ২৫শে জানুয়ারি সকালে তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে বহু কালো মানুষ গিয়ে লাইন দিলেন ডালাস কাউন্টির অফিসে।

কিন্তু আগের বহুবারের মতো, এবারো অ্যানি লী কুপার এবং তার সতীর্থদের ব্যর্থ হতে হলো। শহরের শেরিফ জিম ক্লার্ক তাদের নির্দেশ দিলেন সেখান থেকে চলে যাওয়ার জন্য। শেরিফ ক্লার্ক তার হাতের লাঠি দিয়ে গুতো দিলেন অ্যানি লী কুপারের ঘাড়ে।

এবার যেন অ্যানি লী কুপারের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেল। মূহুর্তের ঘুরে কষে ঘুষি মারলেন শেরিফের চোয়ালে। সেই ঘুষিতেই মাটিতে পড়ে গেলেন জিম ক্লার্ক।

এরপর সেদিন এই কোর্ট হাউসে যা ঘটেছিল, তা ইতিহাস হয়ে আছে। মার্টিন লুথার কিং এর জীবনকাহিনী নিয়ে তৈরি অস্কার বিজয়ী বিখ্যাত ছবি সেলমা-তে এই দৃশ্যে অ্যানি লী কুপারের ভূমিকায় অভিনয় করেন মার্কিন শো বিজ তারকা অপ্রা উইনফ্রে।

অ্যানি লী কুপারকে এরপর সেদিন মাটিতে ফেলে লাঠি দিয়ে বেদম পেটানো হয়। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ আনা হয়। তাকে গ্রেফতার করে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। কাউন্টি শেরিফের অফিসে কেউ কেউ তার বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মামলা আনতে চেয়েছিল।

আর এসব কিছুই ঘটেছিল অ্যানি লী কুপার ভোটার তালিকায় নাম লেখাতে চেয়েছিলেন বলে। এটি ঘটছিল এমন এক দেশে, যে দেশটি তখনো এবং এখনো পরিচিত গণতান্ত্রিক বিশ্বের একনম্বর দেশ হিসেবে।

'দ্য ব্লাডি সানডে'

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলন এবং কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে সেলমা এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে আছে।

ভোটার হওয়ার জন্য জানুয়ারির ব্যর্থ চেষ্টার পর সেখানে এক গণমিছিলের কর্মসূচি নেয়া হয়। এই মিছিল যাবে সেলমা থেকে অ্যালাবামা রাজ্যের রাজধানী মন্টোগোমারি। পথের দূরত্ব ৫৪ মাইল।

উনিশশো পঁয়ষট্টি সালের ৭ই মার্চ মিছিল শুরু হলো সেলমার এক চার্চ থেকে। ছয়শোর মতো কৃষ্ণাঙ্গ নারী-পুরুষ সেই মিছিলে।

অ্যালাবামার গভর্নর জর্জ ওয়ালেস এরই মধ্যে এই মিছিলকে বেআইনি ঘোষণা করেছেন। রাজ্যের পুলিশ বাহিনীকে নামিয়ে দেয়া হয়েছে মিছিলে বাধা দেয়ার জন্য।

পঁচিশ বছর-বয়সী জন লুইসের নেতৃত্বে মিছিল পৌঁছালো একটি ব্রীজের ওপর। ব্রিজের অপর পাশে পুলিশ প্রস্তুত। সঙ্গে আছে ঘোড় সওয়ার বাহিনীও।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের এটি এক যুগান্তকারী মূহুর্ত। সেদিন এই ব্রীজের ওপর যা ঘটেছিল, তা স্মরণীয় হয়ে আছে ব্লাডি সানডে নামে।

জন লুইসের নেতৃত্বে ব্রীজের ওপর দিয়ে মিছিল যখন এগিয়ে যাচ্ছে, ব্যাটন হাতে দ্রুত ধেয়ে এলো রাজ্য পুলিশ। তাদের ওপর চালিয়ে দেয়া হলো ঘোড়া। আহত হলো বহু নারী-পুরুষ। তাদের রক্তাক্ত আহত মুখের ছবি দেখলো গোটা দেশের মানুষ।

পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে। টেলিভিশনের পর্দায় গোটা পৃথিবী দেখলো, আমেরিকায় ভোটের দাবিতে মিছিল করা কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর কিভাবে নিষ্ঠুরভাবে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে পুলিশ।

কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকারের দাবি যেন এবার জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হলো।

যেভাবে বাদ দেয়া হতো ভোটার তালিকা থেকে

ধরা যাক, যুক্তরাষ্ট্রে কেউ ভোটার তালিকায় নাম লেখাতে গেছেন। রাজ্য নির্বাচন অফিসের কেরানি তাকে বললেন, "সংবিধানের এই ধারাটির ওপর একটি রচনা লিখে আনুন। তারপরই আপনাকে ভোটার করা হবে।"

এই ব্যক্তির ভোটার হওয়ার সম্ভাবনা কতটা? নেই বললেই চলে।

কোন দেশের ভোটাররাই দেশের সংবিধান মুখস্থ রাখেন না। সংবিধান যে ভাষায় লেখা হয়, তার মর্ম সাধারণের পক্ষে উপলব্ধি করাও কঠিন। এর অনেক রকম ব্যাখ্যা থাকে। সেই ব্যাখ্যা দিতে পারেন ঝানু সংবিধান বিশেষজ্ঞরা।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের অনেক রাজ্যে ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে এমন নানা রকম নিয়মই চালু করা হয়েছিল। এসব নিয়মের লক্ষ্য ছিল মূলত কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা।

এক কৃষ্ণাঙ্গ নারী তার এরকম এক অভিজ্ঞতার কথা রেকর্ড করে গেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাদার্ন মিসিসিপির সেন্টার ফর ওরাল হিস্ট্রি এন্ড কালচারাল হেরিটেজে।

উনিশশো বাষট্টি সালে ফ্যানি লো হেমার গিয়েছিলেন মিসিসিপির ইন্ডিয়ানোলা শহরের কাউন্টি ক্লার্কের অফিসে ভোটার তালিকায় নাম লেখাতে। তাকে রাজ্যের সংবিধানের একটি অংশের ওপর প্রবন্ধ লিখতে বলা হয়েছিল।

"সেটা ছিল অসম্ভব। এই সংবিধান কি, সেটাই তো আমি বুঝি না। আর আমাকে বলা হচ্ছে সেটা ব্যাখ্যা করতে," বলেছিলেন তিনি।

সেদিন বাড়ি ফেরার পর ফ্যানি লো হেমার নানা রকমের হুমকির মুখে পড়লেন। ভোটার হওয়ার আবেদন প্রত্যাহারের জন্য তার ওপর চাপ দিলেন বাড়িওয়ালা। নইলে তাকে বাড়ি ছাড়তে হবে।

সেই রাতেই বাড়ি ছাড়লেন তিনি।

ভোটার হতে গেলে এরকম নানা বাধা-বিপত্তি আর হুমকির মুখে পড়তে হতো কৃষ্ণাঙ্গদের। যেসব নিয়ম-কানুনের বেড়াজাল দিয়ে তাদের ভোটার তালিকার বাইরে রাখা হতো সেগুলো মূলত তৈরি করতো প্রতিটি রাজ্য নিজের মতো করে। এই আইনগুলো পরিচিত 'জিম ক্রো' আইন নামে।

নিউ অরলিন্স, ১৮৬৭: এই এনগ্রেভ করা চিত্রে দেখা যাচ্ছে দাসত্ব থেকে মুক্ত কৃষ্ণাঙ্গ মানুষেরা নির্বাচনে ভোট দিচ্ছে

জিম ক্রো আইন মানে কী?

কেন এসব আইনকে জিম ক্রো আইন বলা হয়, তারও একটা ইতিহাস আছে। এক শ্বেতাঙ্গ কমেডিয়ান এক কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাসের চরিত্র নিয়ে বানিয়েছিল একটি কমেডি। কৃষ্ণাঙ্গদের ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করে তৈরি সেই কমেডির চরিত্রটির নাম 'জিম ক্রো।' শ্বেতাঙ্গদের কাছে এই 'জিম ক্রো‌' হয়ে উঠলো কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাসের প্রতীক।

যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের পর দাস প্রথা যখন বিলুপ্ত হলো, তখন দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো নিত্য নতুন আইন-কানুন জারি করতে লাগলো কৃষ্ণাঙ্গদের নাগরিক অধিকার হরণের জন্য।

ভোটার তালিকায় নাম লেখাতে গেলে ফ্যানি লো হেমারকে বলা হয়েছিল, সংবিধানের ওপর প্রবন্ধ লিখে আনতে। কাউকে দিতে হতো স্বাক্ষরতার পরীক্ষা। ইংরেজি ভাষার পরীক্ষা। কোন কোন রাজ্যে বসানো হয়েছিল 'পোল ট্যাক্স' বা 'ভোট কর'। এসব নিয়ম যেন করাই হয়েছিল কালোদের বাদ দেয়ার জন্য।

জিম ক্রো যুগে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে যেসব কৃষ্ণাঙ্গ ভোটার হওয়ার চেষ্টা করেছেন, তাদের অনেকের অভিজ্ঞতাই এরকম।

রাজ্য কর্তৃপক্ষের সক্রিয় সহযোগিতায় এসব কাজ চলতো। সেখানে কৃষ্ণাঙ্গদের ভয়ভীতি, সহিংসতা এবং সামাজিক চাপ দিয়ে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হতো। আর নির্বাচনের দিন শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদী গ্রুপ ক্লু ক্লাক্স ক্লানের সদস্যরা ঘুরে বেড়াতো, যাতে কৃষ্ণাঙ্গরা ভোট দিতে না পারে।

উনিশশো বাষট্টি সালে মিসিসিপিতে যত কালো মানুষ ভোটার হওয়ার উপযুক্ত, তাদের মাত্র পাঁচ শতাংশ ছিল ভোটার। ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের একটির রিপোর্টে বলা হয়েছিল, মিসিসিপির ১১টি কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ কাউন্টিতে একজনও কালো ভোটার নেই। একই চিত্র ছিল দক্ষিণের বেশিরভাগ রাজ্যে।

মার্কিন সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের হিসেবে, ১৯৪০-এর দশকে পুরো দক্ষিণাঞ্চলে মাত্র তিন শতাংশ কালো লোক ভোটার ছিল।

মার্কিন সংবিধানের দুর্বলতা

যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের পথে বাধা সৃষ্টির ইতিহাস অনেক পুরোনো।

দেশটির ক্ষমতাবানরা শুরু থেকেই ভোটাধিকার কেবল তাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখে বাকীদের এ থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা গণতন্ত্রে তাদের আস্থা রেখেছিলেন, কিন্তু একই সঙ্গে তারা ভোটাধিকারের ওপর মারাত্মক সব বিধিনিষেধ আরোপ করেছিলেন। কে ভোট দিতে পারবে আর কে পারবে না, সেটা ঠিক করার দায়িত্ব মার্কিন সংবিধানে ছেড়ে দেয়া হয় রাজ্যগুলোর ওপর। এটিকে মার্কিন সংবিধান এবং গণতন্ত্রের একটি বড় দুর্বলতা মনে করা হতো।

অষ্টাদশ শতকের শেষে যখন যুক্তরাষ্ট্র গণতান্ত্রিক নিরীক্ষা শুরু করে, তখন সমাজের একটি ক্ষুদ্র অংশকেই কেবল ভোটাধিকার দেয়া হয় - শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ভুস্বামীদের।

অনেক রাজ্যে আইন করা হয়, কেবল খ্রিষ্টানরাই ভোটার হতে পারবে, অন্য ধর্মের লোক নয়। এজন্যে ধর্মীয় পরীক্ষাও চালু করা হয়।

উনিশ শতকের শুরুর দিকে, বিভিন্ন রাজ্যে যে নতুন নিয়ম করা হতে থাকে, সেখানে ভোটার হওয়ার পূর্ব শর্ত হিসেবে জমির মালিক হতেই হবে বলে যে নিয়ম, সেটা তুলে দেয়া হয়।

বিংশ শতাব্দীর শুরুতে পর্যন্ত মেয়েরা ভোট দিতে পারতো যুক্তরাষ্ট্রের অল্প কয়েকটা রাজ্যে। বহু বছর ধরে আন্দোলনের পর ১৯২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে ১৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে সব রাজ্যে মেয়েদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা হলো।

কিন্তু এত কিছুর পরও কৃষ্ণাঙ্গরা হয়ে রইলো দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক। তারা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হয়েও যেন সবচেয়ে বড় এক নাগরিক অধিকার, ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত।

১৯৬৫: ভোটিং রাইটস এ্যাক্ট

সেলমার আন্দোলন যেন কৃষ্ণাঙ্গ ভোটাধিকার আন্দোলনে নতুন গতি আনলো। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে ১৯৬৪ সালেই পাশ হয়ে গেছে সিভিল লিবার্টিজ এ্যাক্ট। কিন্তু মার্টিন লুথার কিং এবং আন্দোলনের অন্যান্য নেতাদের উপলব্ধি হচ্ছে, যতক্ষণ পর্যন্ত কৃষ্ণাঙ্গরা নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারছে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন অধিকারেরই সুরক্ষা আসলে নেই।

প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসনের প্রশাসন প্রচন্ড চাপের মুখে পড়লেন দ্রুত কংগ্রেসে বিল আনার জন্য।

শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ১৯৬৫ সালে ভোটিং রাইটস আইন পাশ করলো। এই ভোটে উভয় দলই সমর্থন দিয়েছিল।

সেনেটে বিলটির পক্ষে ৭৯ জন এবং বিপক্ষে ১৮ জন ভোট দেয়। হাউসে ৩২৮ জন পক্ষে এবং ৭৪ জন বিপক্ষে ভোট দেয়।

প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন ৬ই আগস্ট আইনটিতে স্বাক্ষর করেন। তার পাশে ছিলেন মার্টিন লুথার কিং এবং রোজা পার্কসের মতো সিভিল রাইটস আন্দোলনের শীর্ষ নেতারা ।

আফ্রিকান-আমেরিকানদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হতো যেসব আইন-কানুন বিধি বিধান দিয়ে, কংগ্রেসের এই আইন শুধু সেগুলোই বাতিল করে দিল না, একই সঙ্গে এই সংবিধানে বলা হলো, ভবিষ্যতে যদি রাজ্যগুলো ভোটাধিকার সীমিত করতে কোন আইন করতে চায়, সেটি তাদের আগে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে (ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস) পূর্বানুমোদনের জন্য পাঠাতে হবে। এই বিধানটি খুবই কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছিল।

ভোটিং রাইটস এ্যাক্টের পর আফ্রিকান-আমেরিকানদের সামনে যেন এক বন্ধ দরোজা খুলে গেল। কেবল ১৯৬৫ সালেই দশ লাখ আফ্রিকান-আমেরিকান ভোটার তালিকায় নাম লেখালেন।

ষাটের দশক শেষ হওয়ার আগে দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে উপযুক্ত কৃষ্ণাঙ্গ ভোটারদের ৬৫ শতাংশ ভোটার তালিকাভুক্ত হলেন।

জিম ক্রো আইনের ছায়া

কিন্তু কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে তৈরি এই আইনের ওপর আঘাত আসে ২০১৩ সালে।

অ্যালাবামার শেলবি কাউন্টি সে বছর ভোটিং রাইটস এ্যাক্টের দুটি বিধান আদালতে চ্যালেঞ্জ করে। এই বিধান দুটির একটিতে ছিল, কোন রাজ্য বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ যদি ভোট সম্পর্কিত স্থানীয় আইনে কোন পরিবর্তন আনতে হয়, সেটিতে ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের পূর্বানুমোদন নিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের রায় শেলবি কাউন্টির পক্ষে যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো বলছে, এর ফলে নতুন করে বিভিন্ন রাজ্যে এমন সব বিধি-বিধান তৈরি হচ্ছে, যার কারণে সংখ্যালঘুদের ভোটাধিকার ক্ষুন্ন হচ্ছে।

যেদিন সুপ্রিম কোর্ট রায়টি দিল, সেদিনই কয়েক ঘন্টার মধ্যে টেক্সাস রাজ্যে ভোটার পরিচয় শনাক্ত করার এক কঠিন বিল আনা হয়, যেটি এর আগে ভোটিং রাইটস এ্যাক্টের কারণে করার কোন উপায় ছিল না। সমালোচকরা বলে থাকেন, টেক্সাসের এই আইনের লক্ষ্য নিম্ন আয়ের এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ভোট দানে নিরুৎসাহিত করা।

দু'হাজার তের সালের ১১ই আগষ্ট নর্থ ক্যারোলাইনা রাজ্যের গভর্নর এক ভোটার শনাক্তকরণ আইনে সই করেন, যেটি অনেকের মতে আসলে অশ্বেতাঙ্গদের ভোট থেকে বঞ্চিত করার একটা কালাকানুন।

একটি নাগরিক অধিকার গোষ্ঠি এর বিরুদ্ধে মামলা করে। এরপর একজন ফেডারেল বিচারক আইনটিকে অন্যায্য বলে বাতিল করে দেন। তিনি বলেন, আইনটির একমাত্র টার্গেট যেন ছিল আফ্রিকান-আমেরিকানরা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন