শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৮, শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০

মার্কিন নির্বাচন-২০২০: কীভাবে এখনো নির্বাচনে জিতে যেতে পারেন ট্রাম্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন নির্বাচন-২০২০: কীভাবে এখনো নির্বাচনে জিতে যেতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের দিন ঘনিয়ে এসেছে, আর মাত্র সপ্তাহ দুয়েক বাকি। সম্প্রতি জনমত জরিপগুলোয় দেখা যাচ্ছে, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন অব্যাহত ভাবে বেশ কিছু পয়েন্টের ব্যবধানে রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে আছেন।

শুধু যে জাতীয়ভাবে মার্কিন ভোটাররা কাকে বেশি পছন্দ করছেন পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে - সেই জরিপেই জো বাইডেন এগিয়ে আছেন তা নয়।

যেসব অঙ্গরাজ্যগুলোকে বলে ''সুইং স্টেট'' অর্থাৎ যারা একেক নির্বাচনে একেক প্রার্থীকে ভোট দিয়েছে বলে দেখা গেছে - সেগুলোতে চালানো জরিপেও দেখা যাচ্ছে জো বাইডেনই এগিয়ে।

ডেমোক্র্যাটরা এবার নির্বাচনী প্রচারাভিযানের জন্য যে বিপুল পরিমাণ চাঁদা তুলেছে - তা এক নতুন রেকর্ড। ফলে আর্থিক দিক থেকেও তারা সুবিধাজনক অবস্থায় আছে।

এর অর্থ হলো, ভোটের ঠিক আগের সপ্তাহগুলোয় জো বাইডেন তার প্রচারণা ও বার্তা দিয়ে রেডিও-টিভি ছেয়ে ফেলতে পারবেন।

''ট্রাম্প এবার পুননির্বাচিত হতে পারবেন না" - এমন অনুমানের পক্ষেই অধিকাংশ নির্বাচনী বিশ্লেষক এখন বাজি ধরছেন।

নেট সিলভারের ফাইভথার্টিএইট ডট কম ব্লগ এখন মনে করছে, বাইডেনের জয়ের সম্ভাবনা ৮৭ শতাংশ। অন্যদিকে ডিসিশন ডেস্ক এইচ কিউ বলছে, এ সম্ভাবনা ৮৩.৫ শতাংশ।

তবে ডেমোক্র্যাটরা এরকম অবস্থা আগেও দেখেছে - যারা পরিণতি হয়েছে আশাভঙ্গের বেদনায়।

চার বছর আগে, নির্বাচনের আগে এমন সময়টায় হিলারি ক্লিনটনেরও জয়ের উচ্চ সম্ভাবনা আছে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তার পর কি ঘটেছিল - তা মনে আছে তাদের।

ট্রাম্পের আরেকটি বিজয়ের মধ্যে দিয়ে কি সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হতে পারে?

জানুয়ারি মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার শপথ নিচ্ছেন - এই দৃশ্য যদি সত্যি দেখা যায়, তাহলে তার পাঁচটি সম্ভাব্য কারণ এখানে বলা হলো।
১. আরেকটি 'অক্টোবর বিস্ময়'

চার বছর আগে নির্বাচনের ঠিক ১১ দিন আগে - এফবিআইয়ের পরিচালক জেরেমি কোমি জানিয়েছিলেন, হিলারি ক্লিনটন পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় তার ব্যক্তিগত ইমেইল সার্ভার ব্যবহারের ঘটনাটির তদন্ত নতুন করে শুরু করছে তার প্রতিষ্ঠান।

এক সপ্তাহ ধরে এ ঘটনা এবং সম্পর্কিত বিষয়গুলো ছিল সংবাদ মাধ্যমে বড় খবর এবং তা ট্রাম্পের প্রচারাভিযানকে দম ফেলার একটা সুযোগ এনে দিয়েছিল।

এখন ২০২০এর নির্বাচনের আগে বড়জোর দু সপ্তাহ সময় আছে। যদি এখন সেই রকম রাজনৈতিক ভূমিকম্প ঘটানোর মত কোন কিছু ঘটে যায় - তাহলে সেটাই হয়তো ট্রাম্পকে বিজয় এনে দিতে পারে।

এখন পর্যন্ত অবশ্য এ মাসের বড় চমক-লাগানো ঘটনাগুলো ট্রাম্পের বিপক্ষেই গেছে। যেমন: তার কর না দেয়া সংক্রান্ত খবর ফাঁস, এবং দু'নম্বর কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে তার হাসপাতালে ভর্তি হওয়া।

রক্ষণশীল শিবির অবশ্য অন্য একটি ঘটনাকে প্রচারাভিযানে কাঁপন ধরানোর মতো ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

নিউ ইয়র্ক পোস্ট পত্রিকা একটি রহস্যময় ল্যাপটপ এবং তাতে পাওয়া একটি ইমেইল নিয়ে এক নাটকীয় খবর প্রকাশ করেছে । এতে জো বাইডেনের সাথে তার পুত্র হান্টারের একটি ইউক্রেনিয়ান গ্যাস কোম্পানির লবিইং করার চেষ্টার সংশ্লিষ্টতা আছে বলে মনে হতে পারে।

কিন্তু এর উৎস প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় এবং সুনির্দিষ্ট কিছুর অভাবের কারণে মনে হয় এটা হয়তো খুব বেশি ভোটারের মত পরিবর্তন করতে পারবে না।

ট্রাম্প অবশ্য অঙ্গীকার করেছেন যে এটা শুরু মাত্র, আরো অনেক কিছু আসছে। যদি তাই হয়, এবং বাইডেন ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকার সময় কোন অন্যায় করার প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাওয়া যায় - তাহলে তা একটা ভিন্ন এবং বড় ঘটনায় পরিণত হতে পারে।

অথবা এমনও হতে পারে যে - এই প্রচারাভিযানের মধ্যে সবাইকে হতবাক করার মত অকল্পনীয় আরেকটা কিছু খুব শিগগিরই ঘটবে।

এটা কী হবে তা যদি আমরা বলতে পারতাম - তাহলে তো কেউ এতে অবাক হবে না।

২. 'জনমত জরিপ সব ভুল'

মোটামুটি যেদিন থেকে জো বাইডেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন - সেদিন থেকেই জাতীয় জনমত জরিপগুলোয় তাকে ট্রাম্পের চাইতে এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে।

এমনকি সুইং স্টেটগুলোতে - যেখানে দুই প্রার্থীর মধ্যে সমর্থনের ব্যবধান খুবই সামান্য - সেখানেও জো বাইডেনকে বরাবরই খানিকটা এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে।

এসব জনমত জরিপে যেটুকু ভুলের সম্ভাবনা থাকতে পারে বলে ধরে নেয়া হয় - এই ব্যবধানটা তার চেয়েও বেশি।

তবে ২০১৬ সালের নির্বাচনে দেখা গেছে, জাতীয় স্তরের জরিপগুলোয় কে এগিয়ে আছেন তা অপ্রাসঙ্গিক এবং অঙ্গরাজ্য-স্তরের জরিপেগুলোও ভুল হতে পারে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কত লোক আসলে ভোট দিতে যাবেন -এর পূর্বাভাস দেয়া প্রতি নির্বাচনের আগেই জরিপকারীদের জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।

২০১৬র নির্বাচনে জরিপকারীরা এ ক্ষেত্রে ভুল করেছিল। তারা শ্বেতাঙ্গ এবং কলেজে-পড়েনি এমন ভোটারদের সংখ্যা কম ধরেছিল -যারা বেশি সংখ্যায় ট্রাম্পকে ভোট দেয়।

দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, বাইডেন এখন যে ব্যবধানে এগিয়ে আছেন - তাতে জরিপকারীরা ২০১৬র মত ভুল করলেও তিনি জিতে যাবেন।

তবে জরিপকারী সংস্থাগুলো বলছে, ২০২০ সালের নির্বাচনে তাদের কিছু নতুন বাধা অতিক্রম করতে হচ্ছে।

যেমন, বহু আমেরিকানই এই প্রথমবারের মতো ডাকযোগে ভোট দেবার পরিকল্পনা করছে। রিপাবলিকানরা ইতিমধ্যেই বলে দিয়েছে যে তারা ডাকযোগে দেয়া ভোটকে জোরালোভাবে চ্যালেঞ্জ করবে - কারণ তাদের মতে এখানে ব্যাপক হারে জালিয়াতি হবার সম্ভাবনা আছে, এবং এটা তাদের ঠেকাতে হবে।

ডেমোক্র্যাটরা বলছে, এটা আসলে ভোটারদের দমন করার একটা প্রয়াস।

ভোটাররা যদি তাদের ফর্মগুলো ভুলভাবে পূরণ করে অথবা যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে, অথবা যদি ডাকযোগে ভোট পাঠানোর ক্ষেত্রে কোন বিঘ্ন বা বিলম্ব হয় - তাহলে এমন পরিস্থিতি হতে পারে যে সঠিকভাবে পূরণ করা ভোটও বাতিল হয়ে যেতে পারে।

ভোটকেন্দ্রগুলোর সংখ্যা যদি কম হয়, বা তাতে যদি কর্মকর্তা কম থাকে - তাহলে ৩রা নভেম্বর ভোট দিতে গিয়ে অনেকে অসুবিধায় পড়তে পারেন।

এতে হয়তো অনেক আমেরিকান - যাদের জনমত জরিপকারী সংস্থাগুলো সম্ভাব্য ভোটার হিসেবে চিহ্নিত করেছে - তারা হয়তো ভোট দিতে নিরুৎসাহিত হতে পারেন।
৩. টিভি বিতর্কে যদি ট্রাম্প ভালো করেন

টিভিতে ট্রাম্প ও বাইডেনের প্রথম বিতর্ক নিয়ে হৈচৈ থেমে গেছে, কারণ দু সপ্তাহ সময় পার হয়ে গেছে। ওই বিতর্কে অবশ্য ট্রাম্পই ছিলেন সবচেয়ে আক্রমণাত্মক।

জনমত জরিপগুলোতে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে ট্রাম্পের সেই আক্রমণাত্মক ভাব, বাইডেনের কথায় বার বার বাধা দেয়া শহরতলীগুলোতে থাকা মহিলাদের ভালো লাগেনি । এই নির্বাচনে তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

অন্যদিকে বাইডেন আক্রমণের মুখেও অবিচল ছিলেন, রিপাবলিকানরা ভোটারদের মনে বাইডেনের বয়স নিয়ে যে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল - সে উদ্বেগ কেটে গেছে।

খন ট্রাম্পের সামনে প্রথম বিতর্কে তৈরি হওয়া ধারণা পরিবর্তনের শেষ সুযোগ আসছে ২২শে অক্টোবর।

সেদিন যদি তিনি অপেক্ষাকৃত শান্ত এবং প্রেসিডেন্ট-সুলভ ভাব তুলে ধরতে পারেন, এবং বাইডেন যদি কোন নাটকীয় ভুল করে বসেন - তাহলে হয়তো এই প্রতিযোগিতার মোড় ঘুরে ট্রাম্পের পক্ষে চলে যেতে পারে।
৪. সুইং স্টেটগুলোতে বিজয়

যদিও জনমত জরিপগুলোর ফল বাইডেনের পক্ষে যাচ্ছে কিন্তু এমন অনেক অঙ্গরাজ্য আছে যেখানে ট্রাম্পই এগিয়ে আছেন, বা পিছিয়ে আছেন খুব সামান্য ব্যবধানে।

এখানে সামান্য এদিক-ওদিক হলেই হয়তো ইলেকটোরাল কলেজের ভোটগুলো ট্রাম্পের পক্ষে চলে আসতে পারে।

গত ২০১৬র নির্বাচনে যেমনটা হয়েছিল, জাতীয়ভাবে জনসাধারণের ভোট ট্রাম্প কম পেয়েছিলেন, কিন্তু ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে ট্রাম্প পান হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে অনেক বেশি।

যেসব সুইং স্টেটে ট্রাম্প জিতেছিলেন - যেমন মিশিগান ও উইসকনসিন - সেগুলো এবার তার নাগালের বাইরে বলেই মনে হচ্ছে।

কিন্তু বাকিগুলোতে যদি ট্রাম্প সামান্য ব্যবধানেও জিতে যান, পেনসিলভানিয়া এবং ফ্লোরিডায় শ্বেতাঙ্গ কলেজে-না-পড়া ভোটারদের আরো বেশি সংখ্যায় ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারেন - তাহলে তিনি হয়তো ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেয়ে জয় নিশ্চিত করে ফেলতে পারেন।

এমন একটা চিত্র্রও কেউ কেউ তুলে ধরছেন যে - ট্রাম্প এবং বাইডেন উভয়েই যদি ২৬৯টি করে ইলেকটোরাল ভোট পান, তাহলে এই 'টাই' অবস্থায় ফল নির্ধারিত হবে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে রাজ্যের প্রতিনিধিদের দ্বারা।

সে ক্ষেত্রে মনে করা হচ্ছে তাদের বেশির ভাগই ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দেবেন।

৫. বাইডেনের কোন ভুল

জো বাইডেন এ পর্যন্ত অত্যন্ত সুশৃঙ্খল এক প্রচারাভিযান চালিয়েছেন।

হয়তো এটা পরিকল্পিতভাবেই করা হয়েছে বা করোনাভাইরাস মহামারি-জনিত বাস্তবতার কারণেই হয়েছে।

তবে বাইডেন এমন একজন প্রার্থী - যিনি কখনো কখনো বেফাঁস কথা বলে ফেলতে পারেন বলে মনে করা হয় । তার পরও তিনি এখন পর্যন্ত মোটামুটি মস্যা এড়িয়ে চলতে পেরেছেন, তার মুখের কথার কারণে কোন সমস্যায় পড়েননি।

তবে এখন বাইডেন জোরেশোরে প্রচারভিযানে নেমেছেন। যেহেতু তাকে অনেক বেশি সভাসমাবেশ হচ্ছে - তাই হঠাৎ করে কোন বেফাঁস কথা বলে ফেলার ঝুঁকিও বেড়ে গেছে।

জো বাইডেনের নির্বাচনী জোটে বহু ধরণের লোক আছে। এখানে শহরতলীর মধ্যপন্থীরা আছে, ক্ষুব্ধ রিপাবলিকানরা আছে, সংখ্যালঘুরা আছে, আরো আছে শ্রমজীবী ঐতিহ্যগত ডেমোক্র্যাটরা এবং উদারনৈতিকরা।

মি. বাইডেন যদি এদের কোন একটি গোষ্ঠীর অসন্তুষ্ট হবার মত কিছু করেন তাহলে তার সমর্থকদের মধ্যে ক্রোধ সৃষ্টি হতে পারে।

এমন সম্ভাবনাও আছে যে প্রচারাভিযান-জনিত ক্লান্তির কারণে জো বাইডেনের যে অনেক বয়স হয়েছে এটা দৃশ্যমান হয়ে উঠতে পারে এবং তখন উদ্বেগ দেখা দেবে যে তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করার উপযুক্ত কিনা।

এরকম কিছু হলেই ট্রাম্পের প্রচারণা দল তার সুযোগ নিতে দ্বিধা করবে না।

বাইডেনের প্রচারাভিযান দল হয়তো মনে করছে, কোনমতে আর কয়েকটি দিন পার করে দিতে পারলেই হোয়াইট হাউস তাদের কব্জায় এসে যাবে।

কিন্তু এখন যদি তারা একটা হোঁচট খায়, তাহলে হয়তো এই রাজনৈতিক দলটি আরেকটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বসতে পারে যে কীভাবে 'নিশ্চিত জয়ের মুখ থেকে পরাজয় ছিনিয়ে নেয়া যায়।' সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হামলার অভিযোগ হাসনাতের
হামলার অভিযোগ হাসনাতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা
মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

সম্পাদকীয়

আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন
আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে

নগর জীবন

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিল দ্রুত শুনানির আবেদন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিল দ্রুত শুনানির আবেদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা