শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

আমিনুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

ফিরোজা বেগম সেই ক্ষণজন্মা প্রতিভা যার হাতে নজরুল সংগীতের পুনরুজ্জীবন ঘটেছে। সম্রাজ্ঞী নিজের কাঁধেই নিয়েছিলেন নজরুলের গানগুলোকে নতুনভাবে রেকর্ড করার এবং শ্রোতার কাছে যথাযথভাবে পুনঃউপস্থাপনের গুরুভার। আবার তিনি নিজের উদ্যোগে সেই সময়ের কলকাতার বহু বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পীকে দিয়ে রেকর্ড করিয়েছেন নজরুলের বহু গান। প্রত্যাবৃত্ত জোয়ারের মতো আবারও জেগে উঠেছে নজরুলের গান। ফিরোজা বেগমের প্রবল ব্যক্তিত্ব, মোহনীয় সৌন্দর্য, লম্বা-চওড়া রাজকীয় চেহারা, আপসহীন নৈতিকতা এবং অক্লান্ত ও নিরবচ্ছিন্ন শ্রম ও সাধনা, প্রতিদ্বন্দ্বীহীন সুরকার কমল দাশগুপ্তের যথাযোগ্য সহযোগিতা এবং বিধাতা প্রদত্ত একটি ভরাট-সুরেলা-উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন-নমনীয় স্বর্ণকণ্ঠ তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী সুরশিল্পী করে তুলেছিল। এই মহান শিল্পীর জন্ম ২৮ জুলাই ১৯৩০, ফরিদপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে।

শিল্পী জীবনে ফিরোজা বেগম একটি অঘোষিত প্রতিষ্ঠানের নাম। তিনি বছরের পর বছর নজরুলসংগীতের সাধনা করেছেন অক্লান্ত শ্রমে ও গভীর নিবিড় ভালোবাসায়। সংগীতের জন্য দরকার বিধাতাপ্রদত্ত সুরেলা কণ্ঠ। কণ্ঠে বিধাতাপ্রদত্ত সুরের সাম্রাজ্য নিয়েই তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সংগীত হচ্ছে শুদ্ধ সুরেলা উচ্চারণের আর্ট। একজন সংগীতশিল্পীর অন্যতম অপরিহার্য যোগ্যতা হচ্ছে বিশুদ্ধ উচ্চারণক্ষমতা। উচ্চারণ শুদ্ধ না হলে তার পক্ষে গুণী সংগীতশিল্পী হওয়া সম্ভব নয়। ফিরোজা বেগম শুদ্ধ উচ্চারণের মডেল কণ্ঠ। নজরুলের গান বৈচিত্র্যে তুলনাহীন। আধুনিক গান, ক্লাসিক গান, রাগপ্রধান গান, লোকসংগীত, ইসলামী গান, শ্যামাসংগীত, প্রেমসংগীত, রণসংগীত, মার্চের গান, দেশপ্রেমের উদ্দীপনামূলক গান, সাঁওতালী গান, ঝুমুর গান, বেদেদের গান, ভাটিয়ালী গান, হামদ-নাত, আরবি-ইরানি-তুর্কি-কিউবান-ইংরেজি সুরের গান—কত বিচিত্র ধরনের ও আঙ্গিকের গান তিনি রচনা করেছেন! গানের ধরন অনুসারে ব্যবহার করেছেন দেশি-বিদেশি-লোকায়ত-প্রমিত-হালকা-গুরুগম্ভীর শব্দরাজি। নজরুলের গান যথাযথভাবে গাওয়ার ক্ষেত্রে ফিরোজা বেগম অতুলনীয় সক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তিনি গান গাইবার সময় গানের বাণী তার নিজস্ব চরিত্র্যে শুদ্ধভাবে, সাংকেতিক ও সাংগীতিক অর্থ-ব্যঞ্জনার অনুকূলে উচ্চারণ করেছেন।

ফিরোজা বেগমের অতুলনীয় কণ্ঠশিল্পী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ হচ্ছে শব্দের ভিতরের শক্তি সম্পর্কে তার পরিষ্কার ধারণা এবং গান গাইবার সময় শব্দের সেই শক্তিকে প্রস্ফুটিত করে তোলা। বস্তুর ভিতরে গতি ও মহাকর্ষ থাকার মতো শব্দের ভিতরে গতি আছে, ছন্দ আছে, ধ্বনি আছে, ভাব আছে, বেদনা আছে, উচ্ছলতা আছে, ক্রীড়া আছে, মহাকর্ষ আছে, মাধুর্য আছে, ঘ্রাণ আছে, স্বাদ আছে, মেলোডি আছে, ব্যঞ্জনা আছে। শব্দের এই শক্তি ও সম্পদ এবং সে অনুসারে শব্দের সঙ্গে শব্দের পার্থক্য ও মিল বিষয়ে যে-আবৃত্তিশিল্পী এবং যে-কণ্ঠশিল্পী যত বেশি সজাগ ও সক্রিয় থাকেন, তার আবৃত্তি ও গায়কী তত বেশি সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফিরোজা বেগম এক্ষেত্রে প্রায় ষোলআনা সফল এক শব্দশিল্পী।

ফিরোজা বেগমের এতটা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গানের ভিতরে যে-সংলাপ আছে, শব্দের অধিক যে-অর্থব্যঞ্জনা আছে, সেটিকে সম্যকভাবে উপলব্ধি করে উচ্চারণে তাকে বাঙ্ময় করে তোলা। তিনি সেই নাটকীয়তা, সেই অর্থব্যঞ্জনাকে ধারণ করেছেন তার উচ্চারণে। তিনি শব্দগুলো গেয়েছেন, সুরটুকু গেয়েছেন, একই সঙ্গে গেয়েছেন—অর্থের ব্যঞ্জনা, শব্দের সংকেতময়তা এবং সুরের মাধুরীখানিও। পদার্থবিজ্ঞানে একটি কথা আছে, ‘ভারকেন্দ্র’। কোনো বস্তুর যে বিন্দুতে মহাকর্ষ-অভিকর্ষজনিত মোট ওজন ক্রিয়া করে বা সবচেয়ে বেশি বল প্রয়োগজনিত ত্বরণ সৃষ্টি করে, তাকে ওই বস্তুর ভারকেন্দ্র বা সেন্টার অব গ্রাভিটি বলা হয়। ফিরোজা বেগম গান গাইবার সময় কিছু কিছু শব্দকে তারের সুরের ও মাদকতা সৃষ্টির ভারকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার সাফল্য লাভের অন্যতম কারণ তিনি সমগ্র নজরুলকে ধারণ করেছিলেন ধ্যানে, জ্ঞানে, ভাবনায় ও ভালোবাসায়। 

নজরুলের গান মানে রক্তাক্ত হৃদয়ের গান। নজরুলের গান মানেই অশ্রুভেজা অনুভূতির গান। ফিরোজা বেগম নজরুলের গানের বেদনার সঙ্গে নিজেকে আত্মলীন করে ফেলেছেন। কারণ, তার নিজের বেদনা ছিল অনেক, তদুপরি নজরুলের গানের বেদনা এবং ব্যক্তি-নজরুলের বাক্হারা জীবনের বেদনা তাকে কবির গানের প্রতি বেশি মাত্রায় সহমর্মী করে তুলেছিল। গায়িকা ফিরোজা বেগম আর গীতিকার নজরুল এই গঙ্গা-যমুনার মতো মিশে গিয়েছিলেন ভাবনায় ও বেদনার উপলব্ধিতে। দুটোর মিলন ফুলে উঠেছে সমুদ্রগামী মেঘনার মতো নতুন সৃষ্টিতে। ফিরোজা বেগমের গাওয়া নজরুলসংগীত হয়ে উঠেছে ফিরোজা বেগমের গান। বিশেষ করে নজরুলের কাব্যগীতিগুলো এমন অনন্যতায় ও অতুলনীয় সাফল্যে গেয়েছেন ফিরোজা বেগম যে সেসব গান আর কারও কণ্ঠে সেভাবে পরস্ফুিটিত হয়ে ওঠে না।

ফিরোজা বেগমের আরেকটি দান হচ্ছে গানে প্রয়োজনীয় আবেগ ঢেলে প্রাণ সৃষ্টি করা। ফিরোজা বেগম বুকভরা ভালোবাসা, মনভরা সংবেদনশীলতা ও হৃদয়ভরা বেদনা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রতিটি সাক্ষাত্কারের সময় তার কণ্ঠে ও কথায় আবেগ উপচে পড়ত। তিনি গান গাওয়ার সময় এই আবেগ নিবিড় সংবেদনশীলতা ও আনন্দ-বেদনাকে গানের ভিতর জুড়ে দিতে পারতেন এবং দিয়েছেন। দরদভরা সাধিত কণ্ঠ, শুদ্ধ উচ্চারণ ও প্রমিত সুরের সঙ্গে এই আবেগ যুক্ত হয়ে তার গাওয়া গানগুলোকে করে তুলেছে প্রাণপ্রাচুর্যময় সংবেদনশীল সত্তা। এই প্রাণ সৃষ্টির কাজটি অধিকাংশ শিল্পী করতে পারেন না। গানের প্রাণ কি? বিরহের গানের প্রাণ বেদনার ব্যঞ্জনা, মিলনের গানের প্রাণ আনন্দের গভীর অভিব্যক্তি, নৃত্যের গানের প্রাণ ছন্দময় গতি, অভিমানের গানের প্রাণ আবেদন-কাম-অভিযোগের আকুলতা, শারীরিক মিলন-বাসনার গানের প্রাণ মনোদৈহিক রিরংসময়তার নিবিড় প্রকাশ এবং ধর্মীয় গানের প্রাণ নিবিড় ভক্তিভাবের জীবন্ত ব্যঞ্জনা। ফিরোজা বেগম এই বেদনার বিহ্বলতা, আনন্দের অভিব্যক্তি, ছন্দময় গতি চাঞ্চল্য, আবেদন-কাম অভিযোগের আকুলতা, রিরংসময়তা, ভক্তি—সবই তার কণ্ঠে ধারণ করেন প্রমিত পরিমাণে এবং গানের প্রকৃতি অনুসারে। ফলে তার কণ্ঠে সব ধরনের গানই লাভ করেছে অফুরন্ত প্রাণ, হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত চিন্ময়-মৃন্ময় সত্তার যৌথতা। 

তার সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল বিধাতাপ্রদত্ত একটি অতুলনীয়ভাবে উন্নত কণ্ঠ। নারীর কণ্ঠ যতখানি ভরাট ও ওজনদার হওয়া সম্ভব ও সঙ্গত, ফিরোজা বেগমের কণ্ঠ ছিল ততখানি ভরাট ও ওজনদার। তার কণ্ঠ ছিল প্রবল ও গতিশীল। একই সঙ্গে তা ছিল অত্যন্ত মিষ্টি ও মাধুর্যময়। তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। তিনি যতদিন গেয়েছেন, কোনো রোগবালাই তার কণ্ঠকে কাবু করতে পারেনি। তার কোনো শ্বাসকষ্ট ছিল না; উচ্চারণে আড়ষ্ঠতা ছিল না; তিনি ইচ্ছামতো এবং গানের প্রয়োজন মাফিক কণ্ঠকে উচ্চগ্রামে ওঠাতে এবং নিম্নস্কেলে নামাতে পারতেন। তার কণ্ঠ এতটাই প্রবল, গভীর, গতিশীল, নমনীয় ও সুরেলা ছিল যে তিনি কণ্ঠকে কখনো মাধবকুণ্ডের বর্ষার ঝরনাধারায়, কখনো আশ্বিনের শান্তস্রোতা যমুনায়, কখনোবা জোয়ারের মেঘনায় রূপান্তরিত করতে পারতেন।

ফিরোজা বেগম প্রমিত সুরের শিল্পী। বাণীর সর্বোচ্চ প্রকাশ যতখানি সুরলীলা দাবি করে, তিনি ততখানি সুরে গাইতেন। তার গায়কীতে সুরের অনটন ছিল না কখনই। আবার তিনি ওস্তাদি আতিশয্যকেও এড়িয়ে চলেছেন। তিনি বিধাতাপ্রদত্ত একটি উন্নত কণ্ঠের অধিকারী হয়ে সে কণ্ঠকে পুরোপুরি প্রস্তুত করেছেন অনুশীলন ও শিক্ষণের মাধ্যমে; অতঃপর এক ধরনের সহজ সাবলীলতায় ও মধুর প্রবলতায় পরিবেশন করেছেন শিক্ষালব্ধ গান। ফলে তার গান প্রমিত সুরের গান হয়ে উঠেছে; কিন্তু স্বলিপির খোয়ারে ঘুরপাক খেয়ে মরেনি। তার গান সুরের ব্যাকরণ মেনে নিয়েই সুরের পাখায় ভর করে পাড়ি দিয়েছে মুক্তির আকাশে। এ যেন সমুদ্রজোয়ার সমুদ্রকেই চূড়ান্ত ঠিকানা জেনে ও মেনে স্রোত এবং ঢেউয়ের উল্লাসে-উচ্ছ্বাসে-বেদনায়-ব্যাকুলতায় উপচে পড়েছে সৈকতে-উপকূলে-নদীতে-তীরভূমিতে এবং তার স্রোতেলা অনুরণন ছুঁয়ে ফেলেছে ঊর্ধ্বাকাশের সীমানা।

ফিরোজা বেগম উদাত্ত কণ্ঠের অধিকারী। বিস্ময়কর ব্যাপার এই যে, তিনি প্রমিত সুরের শিল্পী হয়েও একই সঙ্গে উদাত্তকণ্ঠের শিল্পী। তার কণ্ঠ সুরেলা, প্রবল, গভীর  এবং খোলা। তিনি সুরের বাঁধন কণ্ঠে নিয়েই গলা ছেড়ে গান গেয়েছেন। আমাদের দেশের সংগীতের আদি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে—আমাদের গান  মানেই খোলা গলার গান। ঘাটে-মাঠে-নদীতে-বাথরুমে-যাত্রাপালায় সর্বত্র এদেশের মানুষ গলা ছেড়ে গান গাইতে ভালোবাসে। ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, আলকাপ, যাত্রাপালা—সবই মূলত খোলা গলার গান। ফিরোজা বেগমও খোলা গলার গানের শিল্পী।

ফিরোজা বেগমের সম্পর্কে একটি মৃদু অনুযোগ শোনা যায় যে তিনি তার গানের কোনো শিষ্য বা উত্তরাধিকার তৈরি করতে পারেননি। বা রেখে যাননি। আমি বলি অনুযোগটি তথ্যনির্ভর বটে, তবে একই সঙ্গে সেটি এক ধরনের অজ্ঞতারও ফসল। ফিরোজা বেগম সংগীতসম্রাজ্ঞী ছিলেন। তার মৃত্যুতে খালি হয়ে গেছে সিংহাসন। সেই সিংহাসনে বসার মতো যোগ্য কেউ নেই। তিনি চেষ্টা করলেও তার মতো আরেকজন সম্রাজ্ঞী তৈরি করে যেতে পারতেন না। তার যোগ্য উত্তরসূরি নগদানগদী তৈরি হওয়ার কথা নয়। ক্লিওপেট্রার যোগ্য উত্তরসূরি কে ছিল? কে ছিল সম্রাট আকবরের যোগ্য উত্তরসূরি? কে হতে পেরেছেন মুহম্মদ রফির কিংবা মেহেদি হাসানের যোগ্য শিষ্য? কিংবা উত্তম কুমারের যোগ্য অনুসারীইবা কে হয়েছে? আবদুল আলীমও দুবার জন্মগ্রহণ করেন না। ফিরোজা বেগমও তাই। বিধাতার মজুদ রেজিস্ট্রারে সম্পদের কোনো অভাব না থাকলেও তার এলোটমেন্ট রেজিস্ট্রার কোনোভাবেই সবার ইচ্ছাপূরণের খাতা নয়।  জয়তু ফিরোজা বেগম! জয়তু নজরুলসংগীত!

২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি ৮৪ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন। তার অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা