শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

আমিনুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

ফিরোজা বেগম সেই ক্ষণজন্মা প্রতিভা যার হাতে নজরুল সংগীতের পুনরুজ্জীবন ঘটেছে। সম্রাজ্ঞী নিজের কাঁধেই নিয়েছিলেন নজরুলের গানগুলোকে নতুনভাবে রেকর্ড করার এবং শ্রোতার কাছে যথাযথভাবে পুনঃউপস্থাপনের গুরুভার। আবার তিনি নিজের উদ্যোগে সেই সময়ের কলকাতার বহু বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পীকে দিয়ে রেকর্ড করিয়েছেন নজরুলের বহু গান। প্রত্যাবৃত্ত জোয়ারের মতো আবারও জেগে উঠেছে নজরুলের গান। ফিরোজা বেগমের প্রবল ব্যক্তিত্ব, মোহনীয় সৌন্দর্য, লম্বা-চওড়া রাজকীয় চেহারা, আপসহীন নৈতিকতা এবং অক্লান্ত ও নিরবচ্ছিন্ন শ্রম ও সাধনা, প্রতিদ্বন্দ্বীহীন সুরকার কমল দাশগুপ্তের যথাযোগ্য সহযোগিতা এবং বিধাতা প্রদত্ত একটি ভরাট-সুরেলা-উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন-নমনীয় স্বর্ণকণ্ঠ তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী সুরশিল্পী করে তুলেছিল। এই মহান শিল্পীর জন্ম ২৮ জুলাই ১৯৩০, ফরিদপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে।

শিল্পী জীবনে ফিরোজা বেগম একটি অঘোষিত প্রতিষ্ঠানের নাম। তিনি বছরের পর বছর নজরুলসংগীতের সাধনা করেছেন অক্লান্ত শ্রমে ও গভীর নিবিড় ভালোবাসায়। সংগীতের জন্য দরকার বিধাতাপ্রদত্ত সুরেলা কণ্ঠ। কণ্ঠে বিধাতাপ্রদত্ত সুরের সাম্রাজ্য নিয়েই তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সংগীত হচ্ছে শুদ্ধ সুরেলা উচ্চারণের আর্ট। একজন সংগীতশিল্পীর অন্যতম অপরিহার্য যোগ্যতা হচ্ছে বিশুদ্ধ উচ্চারণক্ষমতা। উচ্চারণ শুদ্ধ না হলে তার পক্ষে গুণী সংগীতশিল্পী হওয়া সম্ভব নয়। ফিরোজা বেগম শুদ্ধ উচ্চারণের মডেল কণ্ঠ। নজরুলের গান বৈচিত্র্যে তুলনাহীন। আধুনিক গান, ক্লাসিক গান, রাগপ্রধান গান, লোকসংগীত, ইসলামী গান, শ্যামাসংগীত, প্রেমসংগীত, রণসংগীত, মার্চের গান, দেশপ্রেমের উদ্দীপনামূলক গান, সাঁওতালী গান, ঝুমুর গান, বেদেদের গান, ভাটিয়ালী গান, হামদ-নাত, আরবি-ইরানি-তুর্কি-কিউবান-ইংরেজি সুরের গান—কত বিচিত্র ধরনের ও আঙ্গিকের গান তিনি রচনা করেছেন! গানের ধরন অনুসারে ব্যবহার করেছেন দেশি-বিদেশি-লোকায়ত-প্রমিত-হালকা-গুরুগম্ভীর শব্দরাজি। নজরুলের গান যথাযথভাবে গাওয়ার ক্ষেত্রে ফিরোজা বেগম অতুলনীয় সক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তিনি গান গাইবার সময় গানের বাণী তার নিজস্ব চরিত্র্যে শুদ্ধভাবে, সাংকেতিক ও সাংগীতিক অর্থ-ব্যঞ্জনার অনুকূলে উচ্চারণ করেছেন।

ফিরোজা বেগমের অতুলনীয় কণ্ঠশিল্পী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ হচ্ছে শব্দের ভিতরের শক্তি সম্পর্কে তার পরিষ্কার ধারণা এবং গান গাইবার সময় শব্দের সেই শক্তিকে প্রস্ফুটিত করে তোলা। বস্তুর ভিতরে গতি ও মহাকর্ষ থাকার মতো শব্দের ভিতরে গতি আছে, ছন্দ আছে, ধ্বনি আছে, ভাব আছে, বেদনা আছে, উচ্ছলতা আছে, ক্রীড়া আছে, মহাকর্ষ আছে, মাধুর্য আছে, ঘ্রাণ আছে, স্বাদ আছে, মেলোডি আছে, ব্যঞ্জনা আছে। শব্দের এই শক্তি ও সম্পদ এবং সে অনুসারে শব্দের সঙ্গে শব্দের পার্থক্য ও মিল বিষয়ে যে-আবৃত্তিশিল্পী এবং যে-কণ্ঠশিল্পী যত বেশি সজাগ ও সক্রিয় থাকেন, তার আবৃত্তি ও গায়কী তত বেশি সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফিরোজা বেগম এক্ষেত্রে প্রায় ষোলআনা সফল এক শব্দশিল্পী।

ফিরোজা বেগমের এতটা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গানের ভিতরে যে-সংলাপ আছে, শব্দের অধিক যে-অর্থব্যঞ্জনা আছে, সেটিকে সম্যকভাবে উপলব্ধি করে উচ্চারণে তাকে বাঙ্ময় করে তোলা। তিনি সেই নাটকীয়তা, সেই অর্থব্যঞ্জনাকে ধারণ করেছেন তার উচ্চারণে। তিনি শব্দগুলো গেয়েছেন, সুরটুকু গেয়েছেন, একই সঙ্গে গেয়েছেন—অর্থের ব্যঞ্জনা, শব্দের সংকেতময়তা এবং সুরের মাধুরীখানিও। পদার্থবিজ্ঞানে একটি কথা আছে, ‘ভারকেন্দ্র’। কোনো বস্তুর যে বিন্দুতে মহাকর্ষ-অভিকর্ষজনিত মোট ওজন ক্রিয়া করে বা সবচেয়ে বেশি বল প্রয়োগজনিত ত্বরণ সৃষ্টি করে, তাকে ওই বস্তুর ভারকেন্দ্র বা সেন্টার অব গ্রাভিটি বলা হয়। ফিরোজা বেগম গান গাইবার সময় কিছু কিছু শব্দকে তারের সুরের ও মাদকতা সৃষ্টির ভারকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার সাফল্য লাভের অন্যতম কারণ তিনি সমগ্র নজরুলকে ধারণ করেছিলেন ধ্যানে, জ্ঞানে, ভাবনায় ও ভালোবাসায়। 

নজরুলের গান মানে রক্তাক্ত হৃদয়ের গান। নজরুলের গান মানেই অশ্রুভেজা অনুভূতির গান। ফিরোজা বেগম নজরুলের গানের বেদনার সঙ্গে নিজেকে আত্মলীন করে ফেলেছেন। কারণ, তার নিজের বেদনা ছিল অনেক, তদুপরি নজরুলের গানের বেদনা এবং ব্যক্তি-নজরুলের বাক্হারা জীবনের বেদনা তাকে কবির গানের প্রতি বেশি মাত্রায় সহমর্মী করে তুলেছিল। গায়িকা ফিরোজা বেগম আর গীতিকার নজরুল এই গঙ্গা-যমুনার মতো মিশে গিয়েছিলেন ভাবনায় ও বেদনার উপলব্ধিতে। দুটোর মিলন ফুলে উঠেছে সমুদ্রগামী মেঘনার মতো নতুন সৃষ্টিতে। ফিরোজা বেগমের গাওয়া নজরুলসংগীত হয়ে উঠেছে ফিরোজা বেগমের গান। বিশেষ করে নজরুলের কাব্যগীতিগুলো এমন অনন্যতায় ও অতুলনীয় সাফল্যে গেয়েছেন ফিরোজা বেগম যে সেসব গান আর কারও কণ্ঠে সেভাবে পরস্ফুিটিত হয়ে ওঠে না।

ফিরোজা বেগমের আরেকটি দান হচ্ছে গানে প্রয়োজনীয় আবেগ ঢেলে প্রাণ সৃষ্টি করা। ফিরোজা বেগম বুকভরা ভালোবাসা, মনভরা সংবেদনশীলতা ও হৃদয়ভরা বেদনা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রতিটি সাক্ষাত্কারের সময় তার কণ্ঠে ও কথায় আবেগ উপচে পড়ত। তিনি গান গাওয়ার সময় এই আবেগ নিবিড় সংবেদনশীলতা ও আনন্দ-বেদনাকে গানের ভিতর জুড়ে দিতে পারতেন এবং দিয়েছেন। দরদভরা সাধিত কণ্ঠ, শুদ্ধ উচ্চারণ ও প্রমিত সুরের সঙ্গে এই আবেগ যুক্ত হয়ে তার গাওয়া গানগুলোকে করে তুলেছে প্রাণপ্রাচুর্যময় সংবেদনশীল সত্তা। এই প্রাণ সৃষ্টির কাজটি অধিকাংশ শিল্পী করতে পারেন না। গানের প্রাণ কি? বিরহের গানের প্রাণ বেদনার ব্যঞ্জনা, মিলনের গানের প্রাণ আনন্দের গভীর অভিব্যক্তি, নৃত্যের গানের প্রাণ ছন্দময় গতি, অভিমানের গানের প্রাণ আবেদন-কাম-অভিযোগের আকুলতা, শারীরিক মিলন-বাসনার গানের প্রাণ মনোদৈহিক রিরংসময়তার নিবিড় প্রকাশ এবং ধর্মীয় গানের প্রাণ নিবিড় ভক্তিভাবের জীবন্ত ব্যঞ্জনা। ফিরোজা বেগম এই বেদনার বিহ্বলতা, আনন্দের অভিব্যক্তি, ছন্দময় গতি চাঞ্চল্য, আবেদন-কাম অভিযোগের আকুলতা, রিরংসময়তা, ভক্তি—সবই তার কণ্ঠে ধারণ করেন প্রমিত পরিমাণে এবং গানের প্রকৃতি অনুসারে। ফলে তার কণ্ঠে সব ধরনের গানই লাভ করেছে অফুরন্ত প্রাণ, হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত চিন্ময়-মৃন্ময় সত্তার যৌথতা। 

তার সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল বিধাতাপ্রদত্ত একটি অতুলনীয়ভাবে উন্নত কণ্ঠ। নারীর কণ্ঠ যতখানি ভরাট ও ওজনদার হওয়া সম্ভব ও সঙ্গত, ফিরোজা বেগমের কণ্ঠ ছিল ততখানি ভরাট ও ওজনদার। তার কণ্ঠ ছিল প্রবল ও গতিশীল। একই সঙ্গে তা ছিল অত্যন্ত মিষ্টি ও মাধুর্যময়। তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। তিনি যতদিন গেয়েছেন, কোনো রোগবালাই তার কণ্ঠকে কাবু করতে পারেনি। তার কোনো শ্বাসকষ্ট ছিল না; উচ্চারণে আড়ষ্ঠতা ছিল না; তিনি ইচ্ছামতো এবং গানের প্রয়োজন মাফিক কণ্ঠকে উচ্চগ্রামে ওঠাতে এবং নিম্নস্কেলে নামাতে পারতেন। তার কণ্ঠ এতটাই প্রবল, গভীর, গতিশীল, নমনীয় ও সুরেলা ছিল যে তিনি কণ্ঠকে কখনো মাধবকুণ্ডের বর্ষার ঝরনাধারায়, কখনো আশ্বিনের শান্তস্রোতা যমুনায়, কখনোবা জোয়ারের মেঘনায় রূপান্তরিত করতে পারতেন।

ফিরোজা বেগম প্রমিত সুরের শিল্পী। বাণীর সর্বোচ্চ প্রকাশ যতখানি সুরলীলা দাবি করে, তিনি ততখানি সুরে গাইতেন। তার গায়কীতে সুরের অনটন ছিল না কখনই। আবার তিনি ওস্তাদি আতিশয্যকেও এড়িয়ে চলেছেন। তিনি বিধাতাপ্রদত্ত একটি উন্নত কণ্ঠের অধিকারী হয়ে সে কণ্ঠকে পুরোপুরি প্রস্তুত করেছেন অনুশীলন ও শিক্ষণের মাধ্যমে; অতঃপর এক ধরনের সহজ সাবলীলতায় ও মধুর প্রবলতায় পরিবেশন করেছেন শিক্ষালব্ধ গান। ফলে তার গান প্রমিত সুরের গান হয়ে উঠেছে; কিন্তু স্বলিপির খোয়ারে ঘুরপাক খেয়ে মরেনি। তার গান সুরের ব্যাকরণ মেনে নিয়েই সুরের পাখায় ভর করে পাড়ি দিয়েছে মুক্তির আকাশে। এ যেন সমুদ্রজোয়ার সমুদ্রকেই চূড়ান্ত ঠিকানা জেনে ও মেনে স্রোত এবং ঢেউয়ের উল্লাসে-উচ্ছ্বাসে-বেদনায়-ব্যাকুলতায় উপচে পড়েছে সৈকতে-উপকূলে-নদীতে-তীরভূমিতে এবং তার স্রোতেলা অনুরণন ছুঁয়ে ফেলেছে ঊর্ধ্বাকাশের সীমানা।

ফিরোজা বেগম উদাত্ত কণ্ঠের অধিকারী। বিস্ময়কর ব্যাপার এই যে, তিনি প্রমিত সুরের শিল্পী হয়েও একই সঙ্গে উদাত্তকণ্ঠের শিল্পী। তার কণ্ঠ সুরেলা, প্রবল, গভীর  এবং খোলা। তিনি সুরের বাঁধন কণ্ঠে নিয়েই গলা ছেড়ে গান গেয়েছেন। আমাদের দেশের সংগীতের আদি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে—আমাদের গান  মানেই খোলা গলার গান। ঘাটে-মাঠে-নদীতে-বাথরুমে-যাত্রাপালায় সর্বত্র এদেশের মানুষ গলা ছেড়ে গান গাইতে ভালোবাসে। ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, আলকাপ, যাত্রাপালা—সবই মূলত খোলা গলার গান। ফিরোজা বেগমও খোলা গলার গানের শিল্পী।

ফিরোজা বেগমের সম্পর্কে একটি মৃদু অনুযোগ শোনা যায় যে তিনি তার গানের কোনো শিষ্য বা উত্তরাধিকার তৈরি করতে পারেননি। বা রেখে যাননি। আমি বলি অনুযোগটি তথ্যনির্ভর বটে, তবে একই সঙ্গে সেটি এক ধরনের অজ্ঞতারও ফসল। ফিরোজা বেগম সংগীতসম্রাজ্ঞী ছিলেন। তার মৃত্যুতে খালি হয়ে গেছে সিংহাসন। সেই সিংহাসনে বসার মতো যোগ্য কেউ নেই। তিনি চেষ্টা করলেও তার মতো আরেকজন সম্রাজ্ঞী তৈরি করে যেতে পারতেন না। তার যোগ্য উত্তরসূরি নগদানগদী তৈরি হওয়ার কথা নয়। ক্লিওপেট্রার যোগ্য উত্তরসূরি কে ছিল? কে ছিল সম্রাট আকবরের যোগ্য উত্তরসূরি? কে হতে পেরেছেন মুহম্মদ রফির কিংবা মেহেদি হাসানের যোগ্য শিষ্য? কিংবা উত্তম কুমারের যোগ্য অনুসারীইবা কে হয়েছে? আবদুল আলীমও দুবার জন্মগ্রহণ করেন না। ফিরোজা বেগমও তাই। বিধাতার মজুদ রেজিস্ট্রারে সম্পদের কোনো অভাব না থাকলেও তার এলোটমেন্ট রেজিস্ট্রার কোনোভাবেই সবার ইচ্ছাপূরণের খাতা নয়।  জয়তু ফিরোজা বেগম! জয়তু নজরুলসংগীত!

২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি ৮৪ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন। তার অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা