শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

আমিনুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

ফিরোজা বেগম সেই ক্ষণজন্মা প্রতিভা যার হাতে নজরুল সংগীতের পুনরুজ্জীবন ঘটেছে। সম্রাজ্ঞী নিজের কাঁধেই নিয়েছিলেন নজরুলের গানগুলোকে নতুনভাবে রেকর্ড করার এবং শ্রোতার কাছে যথাযথভাবে পুনঃউপস্থাপনের গুরুভার। আবার তিনি নিজের উদ্যোগে সেই সময়ের কলকাতার বহু বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পীকে দিয়ে রেকর্ড করিয়েছেন নজরুলের বহু গান। প্রত্যাবৃত্ত জোয়ারের মতো আবারও জেগে উঠেছে নজরুলের গান। ফিরোজা বেগমের প্রবল ব্যক্তিত্ব, মোহনীয় সৌন্দর্য, লম্বা-চওড়া রাজকীয় চেহারা, আপসহীন নৈতিকতা এবং অক্লান্ত ও নিরবচ্ছিন্ন শ্রম ও সাধনা, প্রতিদ্বন্দ্বীহীন সুরকার কমল দাশগুপ্তের যথাযোগ্য সহযোগিতা এবং বিধাতা প্রদত্ত একটি ভরাট-সুরেলা-উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন-নমনীয় স্বর্ণকণ্ঠ তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী সুরশিল্পী করে তুলেছিল। এই মহান শিল্পীর জন্ম ২৮ জুলাই ১৯৩০, ফরিদপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে।

শিল্পী জীবনে ফিরোজা বেগম একটি অঘোষিত প্রতিষ্ঠানের নাম। তিনি বছরের পর বছর নজরুলসংগীতের সাধনা করেছেন অক্লান্ত শ্রমে ও গভীর নিবিড় ভালোবাসায়। সংগীতের জন্য দরকার বিধাতাপ্রদত্ত সুরেলা কণ্ঠ। কণ্ঠে বিধাতাপ্রদত্ত সুরের সাম্রাজ্য নিয়েই তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সংগীত হচ্ছে শুদ্ধ সুরেলা উচ্চারণের আর্ট। একজন সংগীতশিল্পীর অন্যতম অপরিহার্য যোগ্যতা হচ্ছে বিশুদ্ধ উচ্চারণক্ষমতা। উচ্চারণ শুদ্ধ না হলে তার পক্ষে গুণী সংগীতশিল্পী হওয়া সম্ভব নয়। ফিরোজা বেগম শুদ্ধ উচ্চারণের মডেল কণ্ঠ। নজরুলের গান বৈচিত্র্যে তুলনাহীন। আধুনিক গান, ক্লাসিক গান, রাগপ্রধান গান, লোকসংগীত, ইসলামী গান, শ্যামাসংগীত, প্রেমসংগীত, রণসংগীত, মার্চের গান, দেশপ্রেমের উদ্দীপনামূলক গান, সাঁওতালী গান, ঝুমুর গান, বেদেদের গান, ভাটিয়ালী গান, হামদ-নাত, আরবি-ইরানি-তুর্কি-কিউবান-ইংরেজি সুরের গান—কত বিচিত্র ধরনের ও আঙ্গিকের গান তিনি রচনা করেছেন! গানের ধরন অনুসারে ব্যবহার করেছেন দেশি-বিদেশি-লোকায়ত-প্রমিত-হালকা-গুরুগম্ভীর শব্দরাজি। নজরুলের গান যথাযথভাবে গাওয়ার ক্ষেত্রে ফিরোজা বেগম অতুলনীয় সক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তিনি গান গাইবার সময় গানের বাণী তার নিজস্ব চরিত্র্যে শুদ্ধভাবে, সাংকেতিক ও সাংগীতিক অর্থ-ব্যঞ্জনার অনুকূলে উচ্চারণ করেছেন।

ফিরোজা বেগমের অতুলনীয় কণ্ঠশিল্পী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ হচ্ছে শব্দের ভিতরের শক্তি সম্পর্কে তার পরিষ্কার ধারণা এবং গান গাইবার সময় শব্দের সেই শক্তিকে প্রস্ফুটিত করে তোলা। বস্তুর ভিতরে গতি ও মহাকর্ষ থাকার মতো শব্দের ভিতরে গতি আছে, ছন্দ আছে, ধ্বনি আছে, ভাব আছে, বেদনা আছে, উচ্ছলতা আছে, ক্রীড়া আছে, মহাকর্ষ আছে, মাধুর্য আছে, ঘ্রাণ আছে, স্বাদ আছে, মেলোডি আছে, ব্যঞ্জনা আছে। শব্দের এই শক্তি ও সম্পদ এবং সে অনুসারে শব্দের সঙ্গে শব্দের পার্থক্য ও মিল বিষয়ে যে-আবৃত্তিশিল্পী এবং যে-কণ্ঠশিল্পী যত বেশি সজাগ ও সক্রিয় থাকেন, তার আবৃত্তি ও গায়কী তত বেশি সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফিরোজা বেগম এক্ষেত্রে প্রায় ষোলআনা সফল এক শব্দশিল্পী।

ফিরোজা বেগমের এতটা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গানের ভিতরে যে-সংলাপ আছে, শব্দের অধিক যে-অর্থব্যঞ্জনা আছে, সেটিকে সম্যকভাবে উপলব্ধি করে উচ্চারণে তাকে বাঙ্ময় করে তোলা। তিনি সেই নাটকীয়তা, সেই অর্থব্যঞ্জনাকে ধারণ করেছেন তার উচ্চারণে। তিনি শব্দগুলো গেয়েছেন, সুরটুকু গেয়েছেন, একই সঙ্গে গেয়েছেন—অর্থের ব্যঞ্জনা, শব্দের সংকেতময়তা এবং সুরের মাধুরীখানিও। পদার্থবিজ্ঞানে একটি কথা আছে, ‘ভারকেন্দ্র’। কোনো বস্তুর যে বিন্দুতে মহাকর্ষ-অভিকর্ষজনিত মোট ওজন ক্রিয়া করে বা সবচেয়ে বেশি বল প্রয়োগজনিত ত্বরণ সৃষ্টি করে, তাকে ওই বস্তুর ভারকেন্দ্র বা সেন্টার অব গ্রাভিটি বলা হয়। ফিরোজা বেগম গান গাইবার সময় কিছু কিছু শব্দকে তারের সুরের ও মাদকতা সৃষ্টির ভারকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার সাফল্য লাভের অন্যতম কারণ তিনি সমগ্র নজরুলকে ধারণ করেছিলেন ধ্যানে, জ্ঞানে, ভাবনায় ও ভালোবাসায়। 

নজরুলের গান মানে রক্তাক্ত হৃদয়ের গান। নজরুলের গান মানেই অশ্রুভেজা অনুভূতির গান। ফিরোজা বেগম নজরুলের গানের বেদনার সঙ্গে নিজেকে আত্মলীন করে ফেলেছেন। কারণ, তার নিজের বেদনা ছিল অনেক, তদুপরি নজরুলের গানের বেদনা এবং ব্যক্তি-নজরুলের বাক্হারা জীবনের বেদনা তাকে কবির গানের প্রতি বেশি মাত্রায় সহমর্মী করে তুলেছিল। গায়িকা ফিরোজা বেগম আর গীতিকার নজরুল এই গঙ্গা-যমুনার মতো মিশে গিয়েছিলেন ভাবনায় ও বেদনার উপলব্ধিতে। দুটোর মিলন ফুলে উঠেছে সমুদ্রগামী মেঘনার মতো নতুন সৃষ্টিতে। ফিরোজা বেগমের গাওয়া নজরুলসংগীত হয়ে উঠেছে ফিরোজা বেগমের গান। বিশেষ করে নজরুলের কাব্যগীতিগুলো এমন অনন্যতায় ও অতুলনীয় সাফল্যে গেয়েছেন ফিরোজা বেগম যে সেসব গান আর কারও কণ্ঠে সেভাবে পরস্ফুিটিত হয়ে ওঠে না।

ফিরোজা বেগমের আরেকটি দান হচ্ছে গানে প্রয়োজনীয় আবেগ ঢেলে প্রাণ সৃষ্টি করা। ফিরোজা বেগম বুকভরা ভালোবাসা, মনভরা সংবেদনশীলতা ও হৃদয়ভরা বেদনা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রতিটি সাক্ষাত্কারের সময় তার কণ্ঠে ও কথায় আবেগ উপচে পড়ত। তিনি গান গাওয়ার সময় এই আবেগ নিবিড় সংবেদনশীলতা ও আনন্দ-বেদনাকে গানের ভিতর জুড়ে দিতে পারতেন এবং দিয়েছেন। দরদভরা সাধিত কণ্ঠ, শুদ্ধ উচ্চারণ ও প্রমিত সুরের সঙ্গে এই আবেগ যুক্ত হয়ে তার গাওয়া গানগুলোকে করে তুলেছে প্রাণপ্রাচুর্যময় সংবেদনশীল সত্তা। এই প্রাণ সৃষ্টির কাজটি অধিকাংশ শিল্পী করতে পারেন না। গানের প্রাণ কি? বিরহের গানের প্রাণ বেদনার ব্যঞ্জনা, মিলনের গানের প্রাণ আনন্দের গভীর অভিব্যক্তি, নৃত্যের গানের প্রাণ ছন্দময় গতি, অভিমানের গানের প্রাণ আবেদন-কাম-অভিযোগের আকুলতা, শারীরিক মিলন-বাসনার গানের প্রাণ মনোদৈহিক রিরংসময়তার নিবিড় প্রকাশ এবং ধর্মীয় গানের প্রাণ নিবিড় ভক্তিভাবের জীবন্ত ব্যঞ্জনা। ফিরোজা বেগম এই বেদনার বিহ্বলতা, আনন্দের অভিব্যক্তি, ছন্দময় গতি চাঞ্চল্য, আবেদন-কাম অভিযোগের আকুলতা, রিরংসময়তা, ভক্তি—সবই তার কণ্ঠে ধারণ করেন প্রমিত পরিমাণে এবং গানের প্রকৃতি অনুসারে। ফলে তার কণ্ঠে সব ধরনের গানই লাভ করেছে অফুরন্ত প্রাণ, হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত চিন্ময়-মৃন্ময় সত্তার যৌথতা। 

তার সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল বিধাতাপ্রদত্ত একটি অতুলনীয়ভাবে উন্নত কণ্ঠ। নারীর কণ্ঠ যতখানি ভরাট ও ওজনদার হওয়া সম্ভব ও সঙ্গত, ফিরোজা বেগমের কণ্ঠ ছিল ততখানি ভরাট ও ওজনদার। তার কণ্ঠ ছিল প্রবল ও গতিশীল। একই সঙ্গে তা ছিল অত্যন্ত মিষ্টি ও মাধুর্যময়। তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। তিনি যতদিন গেয়েছেন, কোনো রোগবালাই তার কণ্ঠকে কাবু করতে পারেনি। তার কোনো শ্বাসকষ্ট ছিল না; উচ্চারণে আড়ষ্ঠতা ছিল না; তিনি ইচ্ছামতো এবং গানের প্রয়োজন মাফিক কণ্ঠকে উচ্চগ্রামে ওঠাতে এবং নিম্নস্কেলে নামাতে পারতেন। তার কণ্ঠ এতটাই প্রবল, গভীর, গতিশীল, নমনীয় ও সুরেলা ছিল যে তিনি কণ্ঠকে কখনো মাধবকুণ্ডের বর্ষার ঝরনাধারায়, কখনো আশ্বিনের শান্তস্রোতা যমুনায়, কখনোবা জোয়ারের মেঘনায় রূপান্তরিত করতে পারতেন।

ফিরোজা বেগম প্রমিত সুরের শিল্পী। বাণীর সর্বোচ্চ প্রকাশ যতখানি সুরলীলা দাবি করে, তিনি ততখানি সুরে গাইতেন। তার গায়কীতে সুরের অনটন ছিল না কখনই। আবার তিনি ওস্তাদি আতিশয্যকেও এড়িয়ে চলেছেন। তিনি বিধাতাপ্রদত্ত একটি উন্নত কণ্ঠের অধিকারী হয়ে সে কণ্ঠকে পুরোপুরি প্রস্তুত করেছেন অনুশীলন ও শিক্ষণের মাধ্যমে; অতঃপর এক ধরনের সহজ সাবলীলতায় ও মধুর প্রবলতায় পরিবেশন করেছেন শিক্ষালব্ধ গান। ফলে তার গান প্রমিত সুরের গান হয়ে উঠেছে; কিন্তু স্বলিপির খোয়ারে ঘুরপাক খেয়ে মরেনি। তার গান সুরের ব্যাকরণ মেনে নিয়েই সুরের পাখায় ভর করে পাড়ি দিয়েছে মুক্তির আকাশে। এ যেন সমুদ্রজোয়ার সমুদ্রকেই চূড়ান্ত ঠিকানা জেনে ও মেনে স্রোত এবং ঢেউয়ের উল্লাসে-উচ্ছ্বাসে-বেদনায়-ব্যাকুলতায় উপচে পড়েছে সৈকতে-উপকূলে-নদীতে-তীরভূমিতে এবং তার স্রোতেলা অনুরণন ছুঁয়ে ফেলেছে ঊর্ধ্বাকাশের সীমানা।

ফিরোজা বেগম উদাত্ত কণ্ঠের অধিকারী। বিস্ময়কর ব্যাপার এই যে, তিনি প্রমিত সুরের শিল্পী হয়েও একই সঙ্গে উদাত্তকণ্ঠের শিল্পী। তার কণ্ঠ সুরেলা, প্রবল, গভীর  এবং খোলা। তিনি সুরের বাঁধন কণ্ঠে নিয়েই গলা ছেড়ে গান গেয়েছেন। আমাদের দেশের সংগীতের আদি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে—আমাদের গান  মানেই খোলা গলার গান। ঘাটে-মাঠে-নদীতে-বাথরুমে-যাত্রাপালায় সর্বত্র এদেশের মানুষ গলা ছেড়ে গান গাইতে ভালোবাসে। ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, আলকাপ, যাত্রাপালা—সবই মূলত খোলা গলার গান। ফিরোজা বেগমও খোলা গলার গানের শিল্পী।

ফিরোজা বেগমের সম্পর্কে একটি মৃদু অনুযোগ শোনা যায় যে তিনি তার গানের কোনো শিষ্য বা উত্তরাধিকার তৈরি করতে পারেননি। বা রেখে যাননি। আমি বলি অনুযোগটি তথ্যনির্ভর বটে, তবে একই সঙ্গে সেটি এক ধরনের অজ্ঞতারও ফসল। ফিরোজা বেগম সংগীতসম্রাজ্ঞী ছিলেন। তার মৃত্যুতে খালি হয়ে গেছে সিংহাসন। সেই সিংহাসনে বসার মতো যোগ্য কেউ নেই। তিনি চেষ্টা করলেও তার মতো আরেকজন সম্রাজ্ঞী তৈরি করে যেতে পারতেন না। তার যোগ্য উত্তরসূরি নগদানগদী তৈরি হওয়ার কথা নয়। ক্লিওপেট্রার যোগ্য উত্তরসূরি কে ছিল? কে ছিল সম্রাট আকবরের যোগ্য উত্তরসূরি? কে হতে পেরেছেন মুহম্মদ রফির কিংবা মেহেদি হাসানের যোগ্য শিষ্য? কিংবা উত্তম কুমারের যোগ্য অনুসারীইবা কে হয়েছে? আবদুল আলীমও দুবার জন্মগ্রহণ করেন না। ফিরোজা বেগমও তাই। বিধাতার মজুদ রেজিস্ট্রারে সম্পদের কোনো অভাব না থাকলেও তার এলোটমেন্ট রেজিস্ট্রার কোনোভাবেই সবার ইচ্ছাপূরণের খাতা নয়।  জয়তু ফিরোজা বেগম! জয়তু নজরুলসংগীত!

২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি ৮৪ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন। তার অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন