শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

আমিনুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতসম্রাজ্ঞী ফিরোজা বেগম

ফিরোজা বেগম সেই ক্ষণজন্মা প্রতিভা যার হাতে নজরুল সংগীতের পুনরুজ্জীবন ঘটেছে। সম্রাজ্ঞী নিজের কাঁধেই নিয়েছিলেন নজরুলের গানগুলোকে নতুনভাবে রেকর্ড করার এবং শ্রোতার কাছে যথাযথভাবে পুনঃউপস্থাপনের গুরুভার। আবার তিনি নিজের উদ্যোগে সেই সময়ের কলকাতার বহু বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পীকে দিয়ে রেকর্ড করিয়েছেন নজরুলের বহু গান। প্রত্যাবৃত্ত জোয়ারের মতো আবারও জেগে উঠেছে নজরুলের গান। ফিরোজা বেগমের প্রবল ব্যক্তিত্ব, মোহনীয় সৌন্দর্য, লম্বা-চওড়া রাজকীয় চেহারা, আপসহীন নৈতিকতা এবং অক্লান্ত ও নিরবচ্ছিন্ন শ্রম ও সাধনা, প্রতিদ্বন্দ্বীহীন সুরকার কমল দাশগুপ্তের যথাযোগ্য সহযোগিতা এবং বিধাতা প্রদত্ত একটি ভরাট-সুরেলা-উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন-নমনীয় স্বর্ণকণ্ঠ তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী সুরশিল্পী করে তুলেছিল। এই মহান শিল্পীর জন্ম ২৮ জুলাই ১৯৩০, ফরিদপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে।

শিল্পী জীবনে ফিরোজা বেগম একটি অঘোষিত প্রতিষ্ঠানের নাম। তিনি বছরের পর বছর নজরুলসংগীতের সাধনা করেছেন অক্লান্ত শ্রমে ও গভীর নিবিড় ভালোবাসায়। সংগীতের জন্য দরকার বিধাতাপ্রদত্ত সুরেলা কণ্ঠ। কণ্ঠে বিধাতাপ্রদত্ত সুরের সাম্রাজ্য নিয়েই তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সংগীত হচ্ছে শুদ্ধ সুরেলা উচ্চারণের আর্ট। একজন সংগীতশিল্পীর অন্যতম অপরিহার্য যোগ্যতা হচ্ছে বিশুদ্ধ উচ্চারণক্ষমতা। উচ্চারণ শুদ্ধ না হলে তার পক্ষে গুণী সংগীতশিল্পী হওয়া সম্ভব নয়। ফিরোজা বেগম শুদ্ধ উচ্চারণের মডেল কণ্ঠ। নজরুলের গান বৈচিত্র্যে তুলনাহীন। আধুনিক গান, ক্লাসিক গান, রাগপ্রধান গান, লোকসংগীত, ইসলামী গান, শ্যামাসংগীত, প্রেমসংগীত, রণসংগীত, মার্চের গান, দেশপ্রেমের উদ্দীপনামূলক গান, সাঁওতালী গান, ঝুমুর গান, বেদেদের গান, ভাটিয়ালী গান, হামদ-নাত, আরবি-ইরানি-তুর্কি-কিউবান-ইংরেজি সুরের গান—কত বিচিত্র ধরনের ও আঙ্গিকের গান তিনি রচনা করেছেন! গানের ধরন অনুসারে ব্যবহার করেছেন দেশি-বিদেশি-লোকায়ত-প্রমিত-হালকা-গুরুগম্ভীর শব্দরাজি। নজরুলের গান যথাযথভাবে গাওয়ার ক্ষেত্রে ফিরোজা বেগম অতুলনীয় সক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তিনি গান গাইবার সময় গানের বাণী তার নিজস্ব চরিত্র্যে শুদ্ধভাবে, সাংকেতিক ও সাংগীতিক অর্থ-ব্যঞ্জনার অনুকূলে উচ্চারণ করেছেন।

ফিরোজা বেগমের অতুলনীয় কণ্ঠশিল্পী হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ হচ্ছে শব্দের ভিতরের শক্তি সম্পর্কে তার পরিষ্কার ধারণা এবং গান গাইবার সময় শব্দের সেই শক্তিকে প্রস্ফুটিত করে তোলা। বস্তুর ভিতরে গতি ও মহাকর্ষ থাকার মতো শব্দের ভিতরে গতি আছে, ছন্দ আছে, ধ্বনি আছে, ভাব আছে, বেদনা আছে, উচ্ছলতা আছে, ক্রীড়া আছে, মহাকর্ষ আছে, মাধুর্য আছে, ঘ্রাণ আছে, স্বাদ আছে, মেলোডি আছে, ব্যঞ্জনা আছে। শব্দের এই শক্তি ও সম্পদ এবং সে অনুসারে শব্দের সঙ্গে শব্দের পার্থক্য ও মিল বিষয়ে যে-আবৃত্তিশিল্পী এবং যে-কণ্ঠশিল্পী যত বেশি সজাগ ও সক্রিয় থাকেন, তার আবৃত্তি ও গায়কী তত বেশি সফল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফিরোজা বেগম এক্ষেত্রে প্রায় ষোলআনা সফল এক শব্দশিল্পী।

ফিরোজা বেগমের এতটা সফল হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গানের ভিতরে যে-সংলাপ আছে, শব্দের অধিক যে-অর্থব্যঞ্জনা আছে, সেটিকে সম্যকভাবে উপলব্ধি করে উচ্চারণে তাকে বাঙ্ময় করে তোলা। তিনি সেই নাটকীয়তা, সেই অর্থব্যঞ্জনাকে ধারণ করেছেন তার উচ্চারণে। তিনি শব্দগুলো গেয়েছেন, সুরটুকু গেয়েছেন, একই সঙ্গে গেয়েছেন—অর্থের ব্যঞ্জনা, শব্দের সংকেতময়তা এবং সুরের মাধুরীখানিও। পদার্থবিজ্ঞানে একটি কথা আছে, ‘ভারকেন্দ্র’। কোনো বস্তুর যে বিন্দুতে মহাকর্ষ-অভিকর্ষজনিত মোট ওজন ক্রিয়া করে বা সবচেয়ে বেশি বল প্রয়োগজনিত ত্বরণ সৃষ্টি করে, তাকে ওই বস্তুর ভারকেন্দ্র বা সেন্টার অব গ্রাভিটি বলা হয়। ফিরোজা বেগম গান গাইবার সময় কিছু কিছু শব্দকে তারের সুরের ও মাদকতা সৃষ্টির ভারকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তার সাফল্য লাভের অন্যতম কারণ তিনি সমগ্র নজরুলকে ধারণ করেছিলেন ধ্যানে, জ্ঞানে, ভাবনায় ও ভালোবাসায়। 

নজরুলের গান মানে রক্তাক্ত হৃদয়ের গান। নজরুলের গান মানেই অশ্রুভেজা অনুভূতির গান। ফিরোজা বেগম নজরুলের গানের বেদনার সঙ্গে নিজেকে আত্মলীন করে ফেলেছেন। কারণ, তার নিজের বেদনা ছিল অনেক, তদুপরি নজরুলের গানের বেদনা এবং ব্যক্তি-নজরুলের বাক্হারা জীবনের বেদনা তাকে কবির গানের প্রতি বেশি মাত্রায় সহমর্মী করে তুলেছিল। গায়িকা ফিরোজা বেগম আর গীতিকার নজরুল এই গঙ্গা-যমুনার মতো মিশে গিয়েছিলেন ভাবনায় ও বেদনার উপলব্ধিতে। দুটোর মিলন ফুলে উঠেছে সমুদ্রগামী মেঘনার মতো নতুন সৃষ্টিতে। ফিরোজা বেগমের গাওয়া নজরুলসংগীত হয়ে উঠেছে ফিরোজা বেগমের গান। বিশেষ করে নজরুলের কাব্যগীতিগুলো এমন অনন্যতায় ও অতুলনীয় সাফল্যে গেয়েছেন ফিরোজা বেগম যে সেসব গান আর কারও কণ্ঠে সেভাবে পরস্ফুিটিত হয়ে ওঠে না।

ফিরোজা বেগমের আরেকটি দান হচ্ছে গানে প্রয়োজনীয় আবেগ ঢেলে প্রাণ সৃষ্টি করা। ফিরোজা বেগম বুকভরা ভালোবাসা, মনভরা সংবেদনশীলতা ও হৃদয়ভরা বেদনা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রতিটি সাক্ষাত্কারের সময় তার কণ্ঠে ও কথায় আবেগ উপচে পড়ত। তিনি গান গাওয়ার সময় এই আবেগ নিবিড় সংবেদনশীলতা ও আনন্দ-বেদনাকে গানের ভিতর জুড়ে দিতে পারতেন এবং দিয়েছেন। দরদভরা সাধিত কণ্ঠ, শুদ্ধ উচ্চারণ ও প্রমিত সুরের সঙ্গে এই আবেগ যুক্ত হয়ে তার গাওয়া গানগুলোকে করে তুলেছে প্রাণপ্রাচুর্যময় সংবেদনশীল সত্তা। এই প্রাণ সৃষ্টির কাজটি অধিকাংশ শিল্পী করতে পারেন না। গানের প্রাণ কি? বিরহের গানের প্রাণ বেদনার ব্যঞ্জনা, মিলনের গানের প্রাণ আনন্দের গভীর অভিব্যক্তি, নৃত্যের গানের প্রাণ ছন্দময় গতি, অভিমানের গানের প্রাণ আবেদন-কাম-অভিযোগের আকুলতা, শারীরিক মিলন-বাসনার গানের প্রাণ মনোদৈহিক রিরংসময়তার নিবিড় প্রকাশ এবং ধর্মীয় গানের প্রাণ নিবিড় ভক্তিভাবের জীবন্ত ব্যঞ্জনা। ফিরোজা বেগম এই বেদনার বিহ্বলতা, আনন্দের অভিব্যক্তি, ছন্দময় গতি চাঞ্চল্য, আবেদন-কাম অভিযোগের আকুলতা, রিরংসময়তা, ভক্তি—সবই তার কণ্ঠে ধারণ করেন প্রমিত পরিমাণে এবং গানের প্রকৃতি অনুসারে। ফলে তার কণ্ঠে সব ধরনের গানই লাভ করেছে অফুরন্ত প্রাণ, হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত চিন্ময়-মৃন্ময় সত্তার যৌথতা। 

তার সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল বিধাতাপ্রদত্ত একটি অতুলনীয়ভাবে উন্নত কণ্ঠ। নারীর কণ্ঠ যতখানি ভরাট ও ওজনদার হওয়া সম্ভব ও সঙ্গত, ফিরোজা বেগমের কণ্ঠ ছিল ততখানি ভরাট ও ওজনদার। তার কণ্ঠ ছিল প্রবল ও গতিশীল। একই সঙ্গে তা ছিল অত্যন্ত মিষ্টি ও মাধুর্যময়। তিনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলেন। তিনি যতদিন গেয়েছেন, কোনো রোগবালাই তার কণ্ঠকে কাবু করতে পারেনি। তার কোনো শ্বাসকষ্ট ছিল না; উচ্চারণে আড়ষ্ঠতা ছিল না; তিনি ইচ্ছামতো এবং গানের প্রয়োজন মাফিক কণ্ঠকে উচ্চগ্রামে ওঠাতে এবং নিম্নস্কেলে নামাতে পারতেন। তার কণ্ঠ এতটাই প্রবল, গভীর, গতিশীল, নমনীয় ও সুরেলা ছিল যে তিনি কণ্ঠকে কখনো মাধবকুণ্ডের বর্ষার ঝরনাধারায়, কখনো আশ্বিনের শান্তস্রোতা যমুনায়, কখনোবা জোয়ারের মেঘনায় রূপান্তরিত করতে পারতেন।

ফিরোজা বেগম প্রমিত সুরের শিল্পী। বাণীর সর্বোচ্চ প্রকাশ যতখানি সুরলীলা দাবি করে, তিনি ততখানি সুরে গাইতেন। তার গায়কীতে সুরের অনটন ছিল না কখনই। আবার তিনি ওস্তাদি আতিশয্যকেও এড়িয়ে চলেছেন। তিনি বিধাতাপ্রদত্ত একটি উন্নত কণ্ঠের অধিকারী হয়ে সে কণ্ঠকে পুরোপুরি প্রস্তুত করেছেন অনুশীলন ও শিক্ষণের মাধ্যমে; অতঃপর এক ধরনের সহজ সাবলীলতায় ও মধুর প্রবলতায় পরিবেশন করেছেন শিক্ষালব্ধ গান। ফলে তার গান প্রমিত সুরের গান হয়ে উঠেছে; কিন্তু স্বলিপির খোয়ারে ঘুরপাক খেয়ে মরেনি। তার গান সুরের ব্যাকরণ মেনে নিয়েই সুরের পাখায় ভর করে পাড়ি দিয়েছে মুক্তির আকাশে। এ যেন সমুদ্রজোয়ার সমুদ্রকেই চূড়ান্ত ঠিকানা জেনে ও মেনে স্রোত এবং ঢেউয়ের উল্লাসে-উচ্ছ্বাসে-বেদনায়-ব্যাকুলতায় উপচে পড়েছে সৈকতে-উপকূলে-নদীতে-তীরভূমিতে এবং তার স্রোতেলা অনুরণন ছুঁয়ে ফেলেছে ঊর্ধ্বাকাশের সীমানা।

ফিরোজা বেগম উদাত্ত কণ্ঠের অধিকারী। বিস্ময়কর ব্যাপার এই যে, তিনি প্রমিত সুরের শিল্পী হয়েও একই সঙ্গে উদাত্তকণ্ঠের শিল্পী। তার কণ্ঠ সুরেলা, প্রবল, গভীর  এবং খোলা। তিনি সুরের বাঁধন কণ্ঠে নিয়েই গলা ছেড়ে গান গেয়েছেন। আমাদের দেশের সংগীতের আদি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে—আমাদের গান  মানেই খোলা গলার গান। ঘাটে-মাঠে-নদীতে-বাথরুমে-যাত্রাপালায় সর্বত্র এদেশের মানুষ গলা ছেড়ে গান গাইতে ভালোবাসে। ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, আলকাপ, যাত্রাপালা—সবই মূলত খোলা গলার গান। ফিরোজা বেগমও খোলা গলার গানের শিল্পী।

ফিরোজা বেগমের সম্পর্কে একটি মৃদু অনুযোগ শোনা যায় যে তিনি তার গানের কোনো শিষ্য বা উত্তরাধিকার তৈরি করতে পারেননি। বা রেখে যাননি। আমি বলি অনুযোগটি তথ্যনির্ভর বটে, তবে একই সঙ্গে সেটি এক ধরনের অজ্ঞতারও ফসল। ফিরোজা বেগম সংগীতসম্রাজ্ঞী ছিলেন। তার মৃত্যুতে খালি হয়ে গেছে সিংহাসন। সেই সিংহাসনে বসার মতো যোগ্য কেউ নেই। তিনি চেষ্টা করলেও তার মতো আরেকজন সম্রাজ্ঞী তৈরি করে যেতে পারতেন না। তার যোগ্য উত্তরসূরি নগদানগদী তৈরি হওয়ার কথা নয়। ক্লিওপেট্রার যোগ্য উত্তরসূরি কে ছিল? কে ছিল সম্রাট আকবরের যোগ্য উত্তরসূরি? কে হতে পেরেছেন মুহম্মদ রফির কিংবা মেহেদি হাসানের যোগ্য শিষ্য? কিংবা উত্তম কুমারের যোগ্য অনুসারীইবা কে হয়েছে? আবদুল আলীমও দুবার জন্মগ্রহণ করেন না। ফিরোজা বেগমও তাই। বিধাতার মজুদ রেজিস্ট্রারে সম্পদের কোনো অভাব না থাকলেও তার এলোটমেন্ট রেজিস্ট্রার কোনোভাবেই সবার ইচ্ছাপূরণের খাতা নয়।  জয়তু ফিরোজা বেগম! জয়তু নজরুলসংগীত!

২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তিনি ৮৪ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন। তার অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা