শিরোনাম

একুশ শতকে বাঙালির সংস্কৃতি

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশ শতকে বাঙালির সংস্কৃতি

সংস্কৃতি মানে জীবনযাপন। জীবনযাপনের ভঙ্গি, জীবনযাপনের ধারা ও মূল্যবোধ। যতদিন জীবন আছে ততদিন তা যাপিত হবেই। যতদিন তা যাপিত হবে, ততদিন তার নিজস্ব ভঙ্গি, নিজস্ব ধারা ও মূল্যবোধ থাকবেই। সুতরাং একুশ শতকে যদি বাঙালি জাতি বেঁচে থাকে, তার সংস্কৃতিও বেঁচে থাকবে। কিন্তু সে সংস্কৃতি আজকের বাঙালির সংস্কৃতির মতো নাও হতে পারে। নাও হতে পারে কেন? ধরেই নেওয়া যায় যে অবশ্যই হবে না। তার কারণ পৃথিবী এত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে যে, ১৯৯৯-এর বাঙালি জীবনের সঙ্গে ২০৯৯-এর বাঙালি জীবনের বড় রকমের মিল থাকা একটি অত্যাশ্চর্য ঘটনা হবে। মিল না থাকলেই ২০৯৯ সালের জীবন ও সংস্কৃতি বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতি থাকবে না, এ কথা কেবল তিনিই বলতে পারেন যিনি জীবনের চলমানতায় বিশ্বাসী নন। কিংবা যিনি জীবন এখন যেমন আছে তাকেই চূড়ান্ত মনে করেন। যিনি জীবনের চলমানতায় বিশ্বাস করেন না কিংবা কোনো এক বিশেষ সময়ের জীবনকে চূড়ান্ত মনে করেন, তিনি প্রকৃতপক্ষে জীবিত কি-না সে বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।

এই যে আমরা বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতির কথা বলি, বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতি মানে কি? এখন থেকে দু’শ বছর আগে বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতি কেমন ছিল, এখন থেকে একশ বছর আগে তেমন ছিল না। আবার একশ বছর আগে বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতি যেমন ছিল এখন তেমন নেই। দু’শ বছর আগের একজন বাঙালি আমাদের আজকের জীবন ও সংস্কৃতি দেখে যদি বলেন এটি বাঙালি জীবন বা বাঙালি সংস্কৃতি নয়, আমরা কি তা মেনে নেব? এক সময় তো এই ভূখণ্ডে ইসলাম ধর্ম ছিল না। ইসলাম ধর্ম এই ভূখণ্ডে আসার পর আমাদের জীবন ও সংস্কৃতি, এমনকি ভাষা মারাত্মকভাবে পাল্টে গেছে। তার মানে কি আমরা বাঙালিত্ব হারিয়ে ফেলেছি? মোটেও না। কথাটি হচ্ছে জীবন ও সংস্কৃতিতে খুব কম বিষয়ই স্থায়ী হয়ে থাকে। যেটুকু স্থায়ী হয়ে থাকে সেটুকু একইভাবে এবং একই পরিচয়ে স্থায়ী হয়ে থাকে না। সুতরাং এখনকার জীবন ও সংস্কৃতি আগামী শতকের জীবন ও সংস্কৃতি থেকে ভিন্ন হতে বাধ্য। আমাদের জীবনে ও সংস্কৃতিতে সবচাইতে স্থায়ী যে বিষয়টি আছে, সেটি আমার মনে হয়, আমাদের ভাষা। এই ভাষাও পরিবর্তিত হচ্ছে। একশ বছর পরের বাংলা ভাষা এবং এখনকার ভাষা এক হবে না। আবার পশ্চিমবঙ্গের বাংলা ভাষা এবং আমাদের বাংলা ভাষা এক নয়। তবু শত পরিবর্তন সত্ত্বেও ভাষাই বোধ হয় একমাত্র উপাদান, যা বাঙালি হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করে।

এই কয়েক বছর আগেও বাঙালি মেয়েরা শাড়ি পরত, বিশেষ করে বিবাহিত মেয়েরা শাড়ি ছাড়া অন্য পোশাক পরত না, কিন্তু এখন বিবাহিত-অবিবাহিত নির্বিশেষে সবাই শাড়ি ছাড়াও সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট, ট্রাউজার্স-শার্ট পরে। ব্যাপক হারে অন্য পোশাক পরলেও, শাড়ি বাঙালি মেয়েদের অন্যতম আনুষ্ঠানিক পোশাক হিসেবেই বিবেচিত হয়। নতুন পোশাক পরছে বলেই তো বলা যাবে না যে আমাদের মেয়েরা অবাঙালি হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত গ্রামবাংলার একশভাগ মেয়ে শাড়িই পরে।

এখনকার মেয়েরা একাধিক ভাষায় কথা বলে। তাই বলে বলা যাবে না যে তারা বাঙালি নয়। এখনকার মেয়েরা ভিন্ন দেশের ছেলেকেও জীবনসঙ্গী হিসেবে বিয়ে করে। আগে বিয়ের ভালো পাত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল উচ্চ চাকরি কিংবা বিত্ত, এখনকার মেয়েরা জীবনসঙ্গী হিসেবে তেমন ছেলে খোঁজে, যে তাদের সঙ্গী হবে, স্বামী হিসেবে প্রভুত্ব করবে না। প্রকৃত অর্থে সুখে-দুঃখে, ভালো-মন্দে জীবনসঙ্গী হবে। এই যে পরিবর্তন তা জীবনের পক্ষের পরিবর্তন, একে অস্বীকার করা যাবে না। বরং একে চলমান জীবনপ্রবাহে অঙ্গীভূত করে নিলে সেটাই হবে সংস্কৃতির রূপান্তরের বৈশিষ্ট্য। রূপান্তরের ভেতর দিয়েই সংস্কৃতি এগোয়।

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ এই সনাতন ধারণাটি এখন আর আমাদের মধ্যে নেই। এখন গ্রামের মানুষও রুটি খায়। তাই বলে কি আমরা খোট্টা হয়ে গেছি? রূপান্তর আমাদের খাদ্যাভ্যাস বদলে দিয়ে গরিব জনগোষ্ঠীর ভেতর ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। এটা নিঃসন্দেহে সংস্কৃতির সমৃদ্ধি, সংস্কৃতির পিছুটান নয়। কারণ যে সময়ে ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ প্রবাদ চালু হয়েছিল সেই আর্থ-সামাজিক এবং ভৌগোলিক পরিবেশ এখন নেই। পরিবর্তন মেনে নিয়ে তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ জীবনযাপনই সংস্কৃতির ধর্ম।

এটা তো সত্যি একুশ শতক পূর্ববর্তী শতকগুলোরই ধারাবাহিকতা। এই শতকে রাতারাতি সংস্কৃতির ব্যাপক পরিবর্তন আসবে এমন ভাবার কোনো সংগত কারণ নেই। বিশেষ করে জীবনযাপনের কিংবা মূল্যবোধের কোনো বড় পরিবর্তন তো নয়ই। এর মূল কারণ চিরকালীন স্বকীয়তার প্রতি বাঙালির প্রবল বোধ এবং প্রবল দারিদ্র্য বাঙালির ব্যাপক পরিবর্তনের পক্ষে একটি প্রধান অন্তরায়। বাঙালি খুব সহজেই তৃণমূল পর্যায়ের ধারণা থেকে নিজেদের উঠিয়ে এনে বলতে পারবে না আমরা এগিয়েছি, এই এগোনোটা গোটা দেশের এবং গোটা জাতির সমগ্রতার। এখনো কৃষিভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় লাঙল জোয়ালই অবলম্বন। প্রযুক্তির ভিত এ ব্যবস্থাকে দ্রুত আধুনিক করতে পারবে এটা ভাবা যায় না। এর জন্য আরও কয় প্রজন্মের অপেক্ষা আমাদের করতে হবে আমরা জানি না। রাজনীতির হতাশা আমাদেরকে তমসাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। এখনকার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ক্ষমতাই প্রধান বিষয়, উন্নয়ন যেটুকু করে সেটুকু নিজেদের গায়ের চামড়া রক্ষার জন্য করে। আমার মনে হয় রাজনীতির হতাশা হবে আমাদের জন্য একুশ শতকের সবচেয়ে বড় দুর্যোগ। মৌলবাদের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা এবং অন্য দলগুলোর তাদের মদদ জোগানো দেখে মনে হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যর্থতা পিছিয়ে দেবে আমাদের উন্নয়নের ধারা। কতকাল যে টিকে থাকবে লাঙল জোয়াল এবং ধান মাড়াইয়ের কায়িক শ্রম, আমরা জানি না— বানভাসি মানুষ আর কতকাল ধরে বেছে নেবে বস্তিজীবন আমরা জানি না— চাঁদাবাজ, সংঘাত, সন্ত্রাস আর কতকাল কেড়ে নেবে মানুষের স্বস্তি আমরা জানি না— ধর্ষণ, নির্যাতন, পরিত্যক্ত স্বামীর যন্ত্রণা বয়ে বেড়াবে কতকাল মেয়েরা আমরা জানি না। একুশ শতকে সামগ্রিক উন্নয়নের ভেতর দিয়ে জনজীবনের জীবনমান দারিদ্র্যমুক্ত হবে এবং সংস্কৃতিতে আনবে বড় জোয়ার এটা স্বপ্নেও আনতে পারছি না।

একুশ শতক কি দেবে শিশুদের? গাড়ির কালো ধোঁয়ায় আক্রান্ত শিশুদের ফুসফুস, যক্ষ্মা? বিষাক্ত আর্সেনিক আক্রান্ত শিশুদের করতল? ভাবতেও ভয় হয়। আগেই বলেছি সংস্কৃতি মানে জীবনযাপন। শিশু সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। শিশুদের জন্য পরিশীলিত স্নিগ্ধ, পরিবেশ তৈরি করতে না পারা সংস্কৃতির ব্যর্থতা। এ ব্যর্থতাকে অতিক্রম করতে না পারলে জাতি তার নান্দনিক বোধ হারায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও পীড়িত হয় মনন এবং সংস্কৃতি হয় অন্ধকারাচ্ছন্ন। আমাদের শিশুদের সামনে সুদিন— এমন ভাবতে পারছি না। শতক আসবে আর যাবে, যদি তার গুণগত পরিবর্তন না হয় তাহলে এই আসা-যাওয়া অর্থহীন, সেটা নিয়ে উৎসবই হতে পারে, বড় অর্জন নয়।

এতকিছুর মাঝেও দুটো পরিবর্তন আমার চোখের সামনে স্পষ্ট। এক. মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে পুঁজির আড়ালে সংস্কৃতির আগ্রাসন। দুই. বিশ্বায়নের ধারণায় সংস্কৃতির গ্রহণ-বর্জনের মধ্য দিয়ে বাঙালির জীবনে নানা অনুষঙ্গের প্রবেশ।

পুঁজির আড়ালে সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে আমি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক মনে করি। কারণ প্রতিদিনের ব্যবহার্য দ্রব্যের মধ্য দিয়ে বাজার দখলের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ। কারণ একদিকে যেমন জাতি অর্থনৈতিকভাবে মেরুদণ্ডহীন হয়, অন্যদিকে তাদের দেশপ্রেম খুব ধীরগতিতে আচ্ছন্ন হতে থাকে, যেটার ফল সুখময় নাও হতে পারে। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে, যারা অন্য দেশের আগ্রাসনের কারণে নিজ মাতৃভাষা পর্যন্ত ভুলে গেছে। মেরুদণ্ডহীন জাতির পক্ষে এটিই সহজ। কারণ ক্ষুধা বিলুপ্ত করে সাংস্কৃতিক চৈতন্য আর সাংস্কৃতিক চৈতন্যহীনতা বিলুপ্ত করে অস্তিত্বের শেকড়। একটি জাতির জন্য এ এক চরম নিষ্ঠুরতা।

দ্বিতীয় বিষয়টি হলো বিশ্বায়ন। ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলে একটি সাধারণ ধারণা চালু হয়েছে। ধারণাটি ঠিক থাকবে, যতক্ষণ প্রতিটি দেশ নিজের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যকে টিকিয়ে রাখতে পারবে। রূপান্তর আসবে, কিন্তু সে রূপান্তরের ভেতর স্বকীয়তাটুকু বিনষ্ট হবে না। সেটাকে উজ্জ্বল রাখতে হবে। ধরা যাক, আমাদের লোকসংগীতের কথা। আমার গভীর বিশ্বাস, এটি আমাদের সবচাইতে শক্তিশালী সংগীতমাধ্যম। জনগণের স্বতঃস্ফূর্ততার মধ্য থেকে উঠে আসে। লোকসংগীতকে ধারণ করে পপসংগীত তৈরি হচ্ছে। কেন? কারণ নিজেদের শেকড় আঁকড়ে ধরেই শক্তিশালী হতে চায় আরেকটি মাধ্যম। এটিই নিয়ম। শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া খুব কঠিন এবং আঁকড়ে থাকাটা কঠিন। এ কঠিন কাজ যে সংস্কৃতি সম্পন্ন করে, সে তার প্রাণ দিয়েই করে। বাঙালির প্রাণটুকুই এখানে। শুধু সংগীত নয়, নাটকও আমাদের এখন অতীতের সঙ্গে বর্তমানের সেতুবন্ধ।

শুরুতেই বলেছিলাম একুশ শতকে পরিবর্তন আসবে। আসাটাই স্বাভাবিক। স্থবিরতা যে সময় আঁকড়ে ধরে সে সময় মৃত হয়ে যায়। আমাদের জীবনে তেমন দিন আসুক তা আমরা চাই না। আমরা শস্য এবং আগাছার ভেতর দিয়ে হেঁটে যাব, তুলে নেব মূলটুকু, ফেলে দেব অসার বস্তু। একুশ শতকের বাঙালির সংস্কৃতির রূপ হবে রূপান্তরের কিন্তু তার বাঙালিত্ব থাকবে তৃণমূলে, থাকবে শহুরে জীবনে।

এ কথাটা কয়েক শতাব্দী ধরে প্রবাহিত পরীক্ষিত সত্য। অলীক স্বপ্ন আমি দেখি না। একুশ শতক নিয়ে প্রবল আশাবাদী হওয়ারও কোনো কারণ নেই। তবে এটুকু নিঃসন্দেহের বলব— শত টানাপড়েনের ভেতরে আমরা ছিলাম, আছি এবং থাকব। থাকব আমাদের রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে। থাকব সংস্কৃতির গ্রহণ-বর্জনের মধ্য দিয়ে।

আমি বিশ্বাস করি, পরিবর্তন আসবে, কিন্তু একটি স্বাধীন জাতির সামগ্রিক সত্তায় বাঙালি থাকার অনুপ্রেরণা কখনোই নিঃশেষিত হবে না। আমরা তেমন জাতি হব না, যার ভাষা বিনষ্ট হবে, যার হৃদয় থেকে বাঙালির বৈশিষ্ট্যটুকু মুছে যাবে। বাঙালির উৎসব থাকবে, গানে-নাটকে, শিল্প-সাহিত্যে চিরজীবী হয়ে থাকবে তার সংস্কৃতি স্বাতন্ত্র্য। এই দিকনির্দেশনা একুশ শতককে করবে আলোকিত।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা