শিরোনাম

একুশ শতকে বাঙালির সংস্কৃতি

সেলিনা হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একুশ শতকে বাঙালির সংস্কৃতি

সংস্কৃতি মানে জীবনযাপন। জীবনযাপনের ভঙ্গি, জীবনযাপনের ধারা ও মূল্যবোধ। যতদিন জীবন আছে ততদিন তা যাপিত হবেই। যতদিন তা যাপিত হবে, ততদিন তার নিজস্ব ভঙ্গি, নিজস্ব ধারা ও মূল্যবোধ থাকবেই। সুতরাং একুশ শতকে যদি বাঙালি জাতি বেঁচে থাকে, তার সংস্কৃতিও বেঁচে থাকবে। কিন্তু সে সংস্কৃতি আজকের বাঙালির সংস্কৃতির মতো নাও হতে পারে। নাও হতে পারে কেন? ধরেই নেওয়া যায় যে অবশ্যই হবে না। তার কারণ পৃথিবী এত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে যে, ১৯৯৯-এর বাঙালি জীবনের সঙ্গে ২০৯৯-এর বাঙালি জীবনের বড় রকমের মিল থাকা একটি অত্যাশ্চর্য ঘটনা হবে। মিল না থাকলেই ২০৯৯ সালের জীবন ও সংস্কৃতি বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতি থাকবে না, এ কথা কেবল তিনিই বলতে পারেন যিনি জীবনের চলমানতায় বিশ্বাসী নন। কিংবা যিনি জীবন এখন যেমন আছে তাকেই চূড়ান্ত মনে করেন। যিনি জীবনের চলমানতায় বিশ্বাস করেন না কিংবা কোনো এক বিশেষ সময়ের জীবনকে চূড়ান্ত মনে করেন, তিনি প্রকৃতপক্ষে জীবিত কি-না সে বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।

এই যে আমরা বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতির কথা বলি, বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতি মানে কি? এখন থেকে দু’শ বছর আগে বাঙালি জীবন ও বাঙালি সংস্কৃতি কেমন ছিল, এখন থেকে একশ বছর আগে তেমন ছিল না। আবার একশ বছর আগে বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতি যেমন ছিল এখন তেমন নেই। দু’শ বছর আগের একজন বাঙালি আমাদের আজকের জীবন ও সংস্কৃতি দেখে যদি বলেন এটি বাঙালি জীবন বা বাঙালি সংস্কৃতি নয়, আমরা কি তা মেনে নেব? এক সময় তো এই ভূখণ্ডে ইসলাম ধর্ম ছিল না। ইসলাম ধর্ম এই ভূখণ্ডে আসার পর আমাদের জীবন ও সংস্কৃতি, এমনকি ভাষা মারাত্মকভাবে পাল্টে গেছে। তার মানে কি আমরা বাঙালিত্ব হারিয়ে ফেলেছি? মোটেও না। কথাটি হচ্ছে জীবন ও সংস্কৃতিতে খুব কম বিষয়ই স্থায়ী হয়ে থাকে। যেটুকু স্থায়ী হয়ে থাকে সেটুকু একইভাবে এবং একই পরিচয়ে স্থায়ী হয়ে থাকে না। সুতরাং এখনকার জীবন ও সংস্কৃতি আগামী শতকের জীবন ও সংস্কৃতি থেকে ভিন্ন হতে বাধ্য। আমাদের জীবনে ও সংস্কৃতিতে সবচাইতে স্থায়ী যে বিষয়টি আছে, সেটি আমার মনে হয়, আমাদের ভাষা। এই ভাষাও পরিবর্তিত হচ্ছে। একশ বছর পরের বাংলা ভাষা এবং এখনকার ভাষা এক হবে না। আবার পশ্চিমবঙ্গের বাংলা ভাষা এবং আমাদের বাংলা ভাষা এক নয়। তবু শত পরিবর্তন সত্ত্বেও ভাষাই বোধ হয় একমাত্র উপাদান, যা বাঙালি হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করে।

এই কয়েক বছর আগেও বাঙালি মেয়েরা শাড়ি পরত, বিশেষ করে বিবাহিত মেয়েরা শাড়ি ছাড়া অন্য পোশাক পরত না, কিন্তু এখন বিবাহিত-অবিবাহিত নির্বিশেষে সবাই শাড়ি ছাড়াও সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট, ট্রাউজার্স-শার্ট পরে। ব্যাপক হারে অন্য পোশাক পরলেও, শাড়ি বাঙালি মেয়েদের অন্যতম আনুষ্ঠানিক পোশাক হিসেবেই বিবেচিত হয়। নতুন পোশাক পরছে বলেই তো বলা যাবে না যে আমাদের মেয়েরা অবাঙালি হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত গ্রামবাংলার একশভাগ মেয়ে শাড়িই পরে।

এখনকার মেয়েরা একাধিক ভাষায় কথা বলে। তাই বলে বলা যাবে না যে তারা বাঙালি নয়। এখনকার মেয়েরা ভিন্ন দেশের ছেলেকেও জীবনসঙ্গী হিসেবে বিয়ে করে। আগে বিয়ের ভালো পাত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল উচ্চ চাকরি কিংবা বিত্ত, এখনকার মেয়েরা জীবনসঙ্গী হিসেবে তেমন ছেলে খোঁজে, যে তাদের সঙ্গী হবে, স্বামী হিসেবে প্রভুত্ব করবে না। প্রকৃত অর্থে সুখে-দুঃখে, ভালো-মন্দে জীবনসঙ্গী হবে। এই যে পরিবর্তন তা জীবনের পক্ষের পরিবর্তন, একে অস্বীকার করা যাবে না। বরং একে চলমান জীবনপ্রবাহে অঙ্গীভূত করে নিলে সেটাই হবে সংস্কৃতির রূপান্তরের বৈশিষ্ট্য। রূপান্তরের ভেতর দিয়েই সংস্কৃতি এগোয়।

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ এই সনাতন ধারণাটি এখন আর আমাদের মধ্যে নেই। এখন গ্রামের মানুষও রুটি খায়। তাই বলে কি আমরা খোট্টা হয়ে গেছি? রূপান্তর আমাদের খাদ্যাভ্যাস বদলে দিয়ে গরিব জনগোষ্ঠীর ভেতর ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। এটা নিঃসন্দেহে সংস্কৃতির সমৃদ্ধি, সংস্কৃতির পিছুটান নয়। কারণ যে সময়ে ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ প্রবাদ চালু হয়েছিল সেই আর্থ-সামাজিক এবং ভৌগোলিক পরিবেশ এখন নেই। পরিবর্তন মেনে নিয়ে তার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ জীবনযাপনই সংস্কৃতির ধর্ম।

এটা তো সত্যি একুশ শতক পূর্ববর্তী শতকগুলোরই ধারাবাহিকতা। এই শতকে রাতারাতি সংস্কৃতির ব্যাপক পরিবর্তন আসবে এমন ভাবার কোনো সংগত কারণ নেই। বিশেষ করে জীবনযাপনের কিংবা মূল্যবোধের কোনো বড় পরিবর্তন তো নয়ই। এর মূল কারণ চিরকালীন স্বকীয়তার প্রতি বাঙালির প্রবল বোধ এবং প্রবল দারিদ্র্য বাঙালির ব্যাপক পরিবর্তনের পক্ষে একটি প্রধান অন্তরায়। বাঙালি খুব সহজেই তৃণমূল পর্যায়ের ধারণা থেকে নিজেদের উঠিয়ে এনে বলতে পারবে না আমরা এগিয়েছি, এই এগোনোটা গোটা দেশের এবং গোটা জাতির সমগ্রতার। এখনো কৃষিভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় লাঙল জোয়ালই অবলম্বন। প্রযুক্তির ভিত এ ব্যবস্থাকে দ্রুত আধুনিক করতে পারবে এটা ভাবা যায় না। এর জন্য আরও কয় প্রজন্মের অপেক্ষা আমাদের করতে হবে আমরা জানি না। রাজনীতির হতাশা আমাদেরকে তমসাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। এখনকার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ক্ষমতাই প্রধান বিষয়, উন্নয়ন যেটুকু করে সেটুকু নিজেদের গায়ের চামড়া রক্ষার জন্য করে। আমার মনে হয় রাজনীতির হতাশা হবে আমাদের জন্য একুশ শতকের সবচেয়ে বড় দুর্যোগ। মৌলবাদের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা এবং অন্য দলগুলোর তাদের মদদ জোগানো দেখে মনে হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যর্থতা পিছিয়ে দেবে আমাদের উন্নয়নের ধারা। কতকাল যে টিকে থাকবে লাঙল জোয়াল এবং ধান মাড়াইয়ের কায়িক শ্রম, আমরা জানি না— বানভাসি মানুষ আর কতকাল ধরে বেছে নেবে বস্তিজীবন আমরা জানি না— চাঁদাবাজ, সংঘাত, সন্ত্রাস আর কতকাল কেড়ে নেবে মানুষের স্বস্তি আমরা জানি না— ধর্ষণ, নির্যাতন, পরিত্যক্ত স্বামীর যন্ত্রণা বয়ে বেড়াবে কতকাল মেয়েরা আমরা জানি না। একুশ শতকে সামগ্রিক উন্নয়নের ভেতর দিয়ে জনজীবনের জীবনমান দারিদ্র্যমুক্ত হবে এবং সংস্কৃতিতে আনবে বড় জোয়ার এটা স্বপ্নেও আনতে পারছি না।

একুশ শতক কি দেবে শিশুদের? গাড়ির কালো ধোঁয়ায় আক্রান্ত শিশুদের ফুসফুস, যক্ষ্মা? বিষাক্ত আর্সেনিক আক্রান্ত শিশুদের করতল? ভাবতেও ভয় হয়। আগেই বলেছি সংস্কৃতি মানে জীবনযাপন। শিশু সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। শিশুদের জন্য পরিশীলিত স্নিগ্ধ, পরিবেশ তৈরি করতে না পারা সংস্কৃতির ব্যর্থতা। এ ব্যর্থতাকে অতিক্রম করতে না পারলে জাতি তার নান্দনিক বোধ হারায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমাজ ও পীড়িত হয় মনন এবং সংস্কৃতি হয় অন্ধকারাচ্ছন্ন। আমাদের শিশুদের সামনে সুদিন— এমন ভাবতে পারছি না। শতক আসবে আর যাবে, যদি তার গুণগত পরিবর্তন না হয় তাহলে এই আসা-যাওয়া অর্থহীন, সেটা নিয়ে উৎসবই হতে পারে, বড় অর্জন নয়।

এতকিছুর মাঝেও দুটো পরিবর্তন আমার চোখের সামনে স্পষ্ট। এক. মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে পুঁজির আড়ালে সংস্কৃতির আগ্রাসন। দুই. বিশ্বায়নের ধারণায় সংস্কৃতির গ্রহণ-বর্জনের মধ্য দিয়ে বাঙালির জীবনে নানা অনুষঙ্গের প্রবেশ।

পুঁজির আড়ালে সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে আমি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক মনে করি। কারণ প্রতিদিনের ব্যবহার্য দ্রব্যের মধ্য দিয়ে বাজার দখলের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ। কারণ একদিকে যেমন জাতি অর্থনৈতিকভাবে মেরুদণ্ডহীন হয়, অন্যদিকে তাদের দেশপ্রেম খুব ধীরগতিতে আচ্ছন্ন হতে থাকে, যেটার ফল সুখময় নাও হতে পারে। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে, যারা অন্য দেশের আগ্রাসনের কারণে নিজ মাতৃভাষা পর্যন্ত ভুলে গেছে। মেরুদণ্ডহীন জাতির পক্ষে এটিই সহজ। কারণ ক্ষুধা বিলুপ্ত করে সাংস্কৃতিক চৈতন্য আর সাংস্কৃতিক চৈতন্যহীনতা বিলুপ্ত করে অস্তিত্বের শেকড়। একটি জাতির জন্য এ এক চরম নিষ্ঠুরতা।

দ্বিতীয় বিষয়টি হলো বিশ্বায়ন। ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বলে একটি সাধারণ ধারণা চালু হয়েছে। ধারণাটি ঠিক থাকবে, যতক্ষণ প্রতিটি দেশ নিজের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যকে টিকিয়ে রাখতে পারবে। রূপান্তর আসবে, কিন্তু সে রূপান্তরের ভেতর স্বকীয়তাটুকু বিনষ্ট হবে না। সেটাকে উজ্জ্বল রাখতে হবে। ধরা যাক, আমাদের লোকসংগীতের কথা। আমার গভীর বিশ্বাস, এটি আমাদের সবচাইতে শক্তিশালী সংগীতমাধ্যম। জনগণের স্বতঃস্ফূর্ততার মধ্য থেকে উঠে আসে। লোকসংগীতকে ধারণ করে পপসংগীত তৈরি হচ্ছে। কেন? কারণ নিজেদের শেকড় আঁকড়ে ধরেই শক্তিশালী হতে চায় আরেকটি মাধ্যম। এটিই নিয়ম। শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া খুব কঠিন এবং আঁকড়ে থাকাটা কঠিন। এ কঠিন কাজ যে সংস্কৃতি সম্পন্ন করে, সে তার প্রাণ দিয়েই করে। বাঙালির প্রাণটুকুই এখানে। শুধু সংগীত নয়, নাটকও আমাদের এখন অতীতের সঙ্গে বর্তমানের সেতুবন্ধ।

শুরুতেই বলেছিলাম একুশ শতকে পরিবর্তন আসবে। আসাটাই স্বাভাবিক। স্থবিরতা যে সময় আঁকড়ে ধরে সে সময় মৃত হয়ে যায়। আমাদের জীবনে তেমন দিন আসুক তা আমরা চাই না। আমরা শস্য এবং আগাছার ভেতর দিয়ে হেঁটে যাব, তুলে নেব মূলটুকু, ফেলে দেব অসার বস্তু। একুশ শতকের বাঙালির সংস্কৃতির রূপ হবে রূপান্তরের কিন্তু তার বাঙালিত্ব থাকবে তৃণমূলে, থাকবে শহুরে জীবনে।

এ কথাটা কয়েক শতাব্দী ধরে প্রবাহিত পরীক্ষিত সত্য। অলীক স্বপ্ন আমি দেখি না। একুশ শতক নিয়ে প্রবল আশাবাদী হওয়ারও কোনো কারণ নেই। তবে এটুকু নিঃসন্দেহের বলব— শত টানাপড়েনের ভেতরে আমরা ছিলাম, আছি এবং থাকব। থাকব আমাদের রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে। থাকব সংস্কৃতির গ্রহণ-বর্জনের মধ্য দিয়ে।

আমি বিশ্বাস করি, পরিবর্তন আসবে, কিন্তু একটি স্বাধীন জাতির সামগ্রিক সত্তায় বাঙালি থাকার অনুপ্রেরণা কখনোই নিঃশেষিত হবে না। আমরা তেমন জাতি হব না, যার ভাষা বিনষ্ট হবে, যার হৃদয় থেকে বাঙালির বৈশিষ্ট্যটুকু মুছে যাবে। বাঙালির উৎসব থাকবে, গানে-নাটকে, শিল্প-সাহিত্যে চিরজীবী হয়ে থাকবে তার সংস্কৃতি স্বাতন্ত্র্য। এই দিকনির্দেশনা একুশ শতককে করবে আলোকিত।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা