শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪১, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

রাজউকের আইনপরিপন্থী কাজ

সরকারের জরুরি প্রকল্পের অগ্রগতিতে বাধা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সরকারের জরুরি প্রকল্পের অগ্রগতিতে বাধা

কুড়িল-পূর্বাচল লিংক রোডের দুই পাশে ১০০ ফুট খাল খনন করছে রাজউক (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ)। এ জন্য প্রায় ৩০০ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র করছে রাজউকের একটি চক্র। ভূমি অধিগ্রহণ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজেদের মনগড়া সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভূমি মালিকদের উপর। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো বর্তমান বাজার দরের চেয়ে ১০ গুণ কম ক্ষতিপূরণ পাবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন।

২২ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক যৌথসভায় ক্ষতিপূরণের বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যা নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ১৫ বছর আগে সম্পন্ন হওয়া সিটি জরিপ অনুযায়ী জমির শ্রেণী নির্ধারণ করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সে সভায়। তখন সেখানকার অধিকাংশ জমি ছিল নাল কিংবা বোরো শ্রেণীর। কিন্তু বর্তমানে সে সব জমি ভরাট করে প্লট আকারে বহুতল কিংবা হাই-রাইজ ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করছেন। বাড়ি মালিকরা সেখানে অসংখ্য গাছপালা লাগিয়েছেন। এর মধ্যে কিছু জমি ভরাট করে অনেকে বাড়ি নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কেউ বা প্লট বিক্রি করে দিয়েছেন। অথচ এসব জমিকে একটি চক্র নিচু পানি কিংবা নাল জমি দেখিয়ে ক্ষতিপূরণের চেষ্টা করছেন।

জোয়ার সাহারার আব্দুল বাতেন বলেন, ‘এলাকাবাসীকে এ পর্যন্ত ৭ বার জমি অধিগ্রহণের নির্মম শিকার হতে হয়েছে। বৃটিশ আমলে রেল লাইন, ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক, পাকিস্তান আমলে বিমানবন্দর, নিকুঞ্জ, বাংলাদেশ আমলে পূর্বাচল, ৩০০ ফুট রাস্তা নির্মাণের নামে আমাদেরকে সর্বস্বান্ত এবং বাস্তুহারা করা হয়েছে। সর্বশেষ খাল খননের নামে আমাদের শেষ সম্বল কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে জমির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ প্রদান নিয়ে চলছে নানা তালবাহানা। বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী জমির মূল্য পেলে হয়তো ছেলেমেয়ে নিয়ে শেষ জীবনটা কাটাতে পারবো। তা না হলে পথে বসা ছাড়া আমাদের আর কোন গতি থাকবে না।’

খাল খনন প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগের জরিপ অনুযায়ী জমির শ্রেণী ধরে ক্ষতিপূরণের কোন বিধান ভূমি অধিগ্রহণ আইনে নেই। কিভাবে রাজউকের সভায় সিটি জরিপ অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের সিদ্ধান্ত হলো সেটা আমার বোধগম্য নয়। যদি তাই হয়, তাহলে যৌথ জরিপের প্রয়োজন নেই। সিটি জরিপের পর্চা বই দেখেই ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা যায়। এক্ষেত্রে যেহেতু সরেজমিন তদন্তের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের বিষয়টি নির্ধারণ হয়ে থাকে, সে জন্য সিটি জরিপের বিষয়টি গ্রহণযোগ্য নয়। আর সেটা করা হলে ক্ষতিগ্রস্ত কেউ উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করলে পুরো প্রকল্পের ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে যেতে পারে।’
 
ঢাকা জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে খাল খননের অনুমোদন পাওয়ার পর একটি যৌথ কমিটি সরেজমিনে তদন্তপূর্বক ক্ষতিপূরণ নির্ধারণের কাজ শুরু করা হয়। উক্ত কমিটিতে জেলা প্রশাসনের এলএ শাখা ছাড়াও প্রত্যাশী সংস্থার প্রতিনিধি থাকেন। তারা যৌথভাবে জমির শ্রেণী, জমির উপর স্থাপনা, গাছপালাসহ অন্যান্য স্থাবর সম্পত্তির ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করেন। এর স্বচ্ছতার জন্য অধিগ্রহণকৃত এলাকার ভিডিওচিত্র ধারণ করা হয়। এর বাইরে আর কোন প্রক্রিয়ায় অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণ প্রদানের আর কোন সুযোগ নেই।

ভূমি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েলে স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়েছে, অধিগ্রহষকৃত যে জমির উপর গাছপালা থাকে সেগুলোকে উঁচু জমি হিসাবে বিবেচনা করতে হবে। এসব জমির শ্রেণী হয়ে থাকে ভিটি বা বাগান। বর্তমানে খালের জন্য যেসব জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে সেখানে গাছের আধিক্য রয়েছে। তাই অতীতের জরিপ ধরে জমির শ্রেণী নির্ণয় করা হলে বাস্তবের সঙ্গে তার কোন মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না। অধিগ্রহণ আইনে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণ এভাবে নির্ধারণ করতে হবে যাতে জমির মালিকরা কোনোভাবেই ক্ষতির শিকার না হন।

ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আল মামুন বলেন, ‘প্রত্যাশী সংস্থার কথা মতো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কোন বিধান নেই। বাস্তবে জমির অবস্থান এবং স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির হিসাবে করেও ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ হয়ে থাকে। এজন্য সরেজমিনে ভূমি এবং স্থাপনার অবস্থান দেখার বিধান রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে জমির শ্রেণী নির্ধারণের জন্য সেখানকার জমির রেজিস্ট্রিকৃত এক বছরে দলিল পরীক্ষা-নিরীক্ষারও সুযোগ রয়েছে।

জেলা প্রশাসনের এল এ শাখায় কর্মরত একাধিক কানুনগো ও সার্ভেয়ার জানান, ভূমি অধিগ্রহণ এবং ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণের জন্য নির্দিষ্ট আইন-কানুন রয়েছে। রাজউক ইচ্ছা করলেই ভূমি মালিকদেরকে জমির মূল্য কম দেখিয়ে ক্ষতিপূরণ দিতে পারবেন না। কারণ শুধু ৩০০ ফুটের দুই পাশে খালের জন্যই জমি অধিগ্রহণ হয়নি, দেশের আরও অনেক উন্নয়নমূলক কাজে জমি অধিগ্রহণ হয়েছে। যেমন উক্ত খাল প্রকল্পের অদূরে মাদানী এভিনিউ করার সময় যে জমির অধিগ্রহণ করা হয়েছিল সেখানে বর্তমান সময়কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বাস্তব অবস্থা দেখে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয় ক্ষতিগ্রন্তদের। সেখানে তো সিটি জরিপ অনুযায়ী জমির শ্রেণী বিভাগ করা হয়নি। আর সেটা করা হলে তা কেউ মানবেও না। এক্ষেত্রে বেআইনি কিছু করা হলে রাজউকের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা সৃষ্টি হবে।

রাজউক চেয়ারম্যান এম. বজলুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘কিভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের টাকা দিলে ভাল হবে সেজন্য আমরা কিছুদিনের মধ্যেই গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি সভা করার চিন্তা-ভাবনা করছি। বর্তমান জমির অবস্থার উপর নির্ভর করে কি জমির শ্রেণীবিভাগ করা হবে, না সিটি জরিপ অনুযায়ী করা হবে সেটা নির্ভর করবে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের উপর। তবে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা আরও ক্ষতির শিকার হবেন এমন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে না।’


বিডি-প্রতিদিন/০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
রোটারীর বার্ষিক কর্মসূচী ঘোষণা
রোটারীর বার্ষিক কর্মসূচী ঘোষণা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৪৯ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩৬ মিনিট আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন