শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

ম্যাডাম, বিএনপির বন্ধু-সমালোচকদের বলতে দিন

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম, বিএনপির বন্ধু-সমালোচকদের বলতে দিন

শুধু আমাদের দেশে নয়, সারা দুনিয়াতেই সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণে, এমন কী জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণে সুশীল সমাজ একটি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি-দুঃশাসনের বিরুদ্ধে, মৌলিক অধিকার হরণ ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সুশীল সমাজ নির্ভীক যোদ্ধাশ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। অনেক দেশে অনেক সময় রাজনীতিবিদদের ব্যর্থতা ঘুচিয়ে দিয়েছেন সুশীল সমাজের সাহসী প্রতিনিধিরা। আমাদের দেশেও অতীতে যেমন, তেমন স্মরণকালেও এমন কাহিনী আছে। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় রাজনীতিবিদরা যখন প্রায় ব্যর্থ, পারস্পরিক দ্বন্দ্ব-কলহে লিপ্ত, তখন ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমদ, অ্যাডভোকেট শামসুল হক, অ্যাডভোকেট গাজিউল হক, সাংবাদিক ফয়েজ আহমদদের অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা জাতি এখনো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। তারা দলান্ধ ছিলেন না, দলদাস তো ননই। তারা ছিলেন জাতির বিবেক। এখন সুশীল সমাজের সেই বলিষ্ঠ ও সার্বজনীন চরিত্র নেই বললেই চলে। সেখানে এখন দলবাজি। কেউ আওয়ামী বুদ্ধিজীবী, কেউ বিএনপি বুদ্ধিজীবী! এর মধ্যেও দল সমর্থক বা দলানুরাগী অথবা স্বাধীনচেতা কিছু মানুষ আছেন যারা কখনো কখনো কিছু সত্য কথা বলেন; এমন কি কোনো দলের প্রতি অনুরাগ থাকলেও তার প্রয়োজনীয় গঠনমূলক সমালোচনা করেন, ভুল ধরিয়ে দেন। দল চায় দাসত্ব, ষোলো আনার ওপর বত্রিশ আনা আনুগত্য। কিন্তু সবাই কি বন্ধন-শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকতে চান? যারা চান না, দল তাদের না পারে গিলতে, না পারে ওগলাতে।

বিএনপিপন্থি বলে পরিচিত বুদ্ধিজীবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদসহ সুধী সমাজের পাঁচজন প্রতিনিধি গত ১২ মার্চ রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। কী কী পরামর্শ দিয়েছেন তার কিছু মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। দৈনিক কালের কণ্ঠে তা ছাপা হয়েছে ১৪ মার্চ মঙ্গলবার। দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছে। তা হচ্ছে, ‘রাজপথে নামুন, নির্বাচনে অংশ নিন। বেগম জিয়ার আমন্ত্রণে আলোচনায় অংশ নেওয়া বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিএনপিপন্থি বলে পরিচিত হলেও দুজন কখনো কখনো এমন কিছু সত্যবাণী উচ্চারণ করেন, বিএনপি তা হজম করতে পারে না। তাদের কোনো কোনো বক্তব্য নিয়ে দলটিতে অসহিষ্ণু ভাবও পরিলক্ষিত হয়। এই দুজন হচ্ছেন অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ও ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. চৌধুরী বরাবরই স্বাধীনচেতা। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণযোগ্য। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখা না রাখা নিয়ে এরা দুজন প্রশ্ন তুলেছিলেন এবং জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ একজন দিয়েছিলেন কৌশলে আরেকজন দিয়েছিলেন সরাসরি। তারা বলেছিলেন, এতে বিএনপির ভালো হবে। দলের কর্মকাণ্ড, দল পুনর্গঠন নিয়েও এরা দুজন খোলামেলা পরামর্শ দিয়েছেন। অতিসম্প্রতি অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ও ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নির্বাচন কমিশন মানা না মানা নিয়ে দেওয়া বক্তব্য সর্বমহলে গ্রহণযোগ্যতা পেলেও বিএনপির উঁচুমহল তাতে বিরক্ত হয়েছিলেন বলে শোনা গিয়েছিল। আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করা নিয়েও তাদের অবস্থান বরাবরই ছিল পরিষ্কার। গত রবিবার তা তারা একেবারে পাবলিক করে দিলেন। সরকারি মহল কখনো কখনো তাদের বক্তব্য সরকার ও সরকারি দলের স্বার্থে ব্যবহার করেছে। কোনো দল সম্পর্কে কোনো বাস্তব ও সত্য ভাষণ যদি অন্যরা বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে ফেলে তো লাগাবে, তাই বলে সত্য বলা থেকে কি বিরত থাকতে হবে? বন্ধুর বন্ধুসুলভ গঠনমূলক সমালোচনা ও যৌক্তিক পরামর্শ নিজেদের ভ্রান্তি-বিলাসের কারণে যদি বিসদৃশ মনে করে উপেক্ষা করা হয় এবং প্রকৃত বন্ধুকে শত্রু বলে বিবেচনা করা হয় কিছু করার নেই। এ ব্যাপারে বিএনপির রেকর্ড ভালো নয়। অনেকের ধারণা বিএনপির কর্ণধাররা আপনপর চিনতে ভুল করেন। কখনো কখনো মিত্রকে শত্রু শিবিরে পাঠিয়ে দেন তেমন প্রমাণও আছে। যে পাঁচজন বুদ্ধিজীবী বেগম জিয়ার সঙ্গে আলোচনা করেছেন তাদের মধ্যে অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ও ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী জীবনে যা পেয়েছেন, তারচেয়ে বিএনপি থেকে আর বেশি কিছু পাওয়ার নেই। এ ধরনের ব্যক্তিদের পুরস্কৃত করার ক্ষেত্রেও বিএনপি নেতৃত্বের যে হীনম্মন্যতা তাও পীড়াদায়ক। বেগম জিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কালে অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদের মতো একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীকে সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করা হয়েছিল। যদিও তিনি সে পদ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। বিএনপির নেতারা তারপরও উপলব্ধি করেননি যে, এমন একজন সম্মানিত ব্যক্তিকে সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান করে অসম্মান করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান মিঞাকে বানানো হয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক। এটি তার যোগ্য পুরস্কার হয়েছিল বলে মনে করেননি দেশের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষিত মানুষ। ডা. জাফরুল্লাহ তো এসবের থোরাই কেয়ার করেন। রবিবারের বৈঠকের পর যে খবর পত্রিকায় ছাপা হয়েছে তার কোনো প্রতিবাদ বিএনপি বা অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে কেউ করেননি। কাজেই পাঁচ বুদ্ধিজীবীর এবং বেগম খালেদা জিয়ার বরাত দিয়ে যে বক্তব্য ছাপা হয়েছে তা সর্বাংশে সত্য বলে ধরে নেওয়া যেতেই পারে। বিএনপির অনেক শুভানুধ্যায়ী হতাশ এই কারণে যে, বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশে বেগম খালেদা জিয়া যে পরামর্শ দিয়েছেন যদি তা পালিত হয় তা হলে বিএনপির ভালোর জন্য সাহস করে সত্য কথা বলার কি আর খ্যাতিমান কোনো লোক থাকবেন না? অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ও ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো ব্যক্তিত্বশালীরাও মুখে কুলুপ এঁটে দেবেন? তাদের মুখে কৌশলে কুলুপ এঁটে দেওয়ার জন্যই কি তবে বৈঠকটির আয়োজন করা হয়েছিল?

আলোচনাকালে বেগম খালেদা জিয়া ‘বিএনপি’র বিরুদ্ধে যায় বা ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয় এমন বক্তব্য সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে সতর্কতার সঙ্গে দেওয়ার অনুরোধ করেন (কালের কণ্ঠ, ১৪ মার্চ, ২০১৭)। সুশীল সমাজের অন্তর্ভুক্ত বিএনপি সমর্থকরা অথবা দলটির প্রতি যাদের কিছুটা দুর্বলতা আছে তারা দলীয় ডিসিপ্লিনের অন্তর্ভুক্ত নন। তারা যা ভাবেন তা দলীয় ফোরামে আলোচনা করার কোনো সুযোগ তাদের নেই। এই ধরনের গুণীজনদের সঙ্গে মাঝে মাঝে আলোচনা ও পরামর্শ গ্রহণের কালচার বর্তমান বিএনপিতে নেই। অথচ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ভিন্নমতাবলম্বীদের সঙ্গেও আলোচনা করতেন, পরামর্শও নিতেন। প্রয়াত প্রবীণ সাংবাদিক এবিএম মূসার লেখায় এর উল্লেখ আছে। বিএনপি সমর্থক জাতীয়তাবাদী আবরণধারী নানা পদের ‘দোকান’ আয়োজিত সেমিনার-সিম্পোজিয়ামেই উল্লিখিত ব্যক্তিরা অতিথি হয়ে যান। ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরীর ব্যাপারটা অবশ্য ভিন্ন। বিএনপি ঘরানার বাইরের লোকজনও তাকে অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানায়। এসব জায়গায়ই তারা উদ্যোক্তাদের দলের ভুল-ভ্রান্তির সমালোচনা করেন সংশোধনের জন্য। আরও বড় ভুল করে সর্বনাশের ষোলোকলা পূর্ণ করার জন্য নয়। তারা নিশ্চয়ই এমন ধারণা থেকেই ওই সব সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে বক্তব্য রাখেন যে, তাদের সমালোচনা বা পরামর্শের বার্তাটা দলের শীর্ষ ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছবে। যারা পত্র-পত্রিকায় লেখেন তাদের উদ্দেশ্যও এই থাকে যে, লেখাটা বা লেখাগুলো ঠিক জায়গায় পৌঁছবে এবং তিনি বা তারা তা পড়ে চিন্তা-ভাবনা করবেন, ভালো পরামর্শ গ্রহণ করে দলের জন্য ক্ষতিকর দিকগুলো বর্জন করবেন। কিন্তু যদি তাদের মুখ বন্ধ করার এবং কলম থামিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় এবং সে পরামর্শ মেনে নেওয়া হয় তাহলে কি বিএনপি লাভবান হবে? গোপন কোনো পরামর্শ যদি আমলে নেওয়া না হয় তাহলে মানুষ কী করে বুঝবে যে, একটা ভালো পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল যা শুনলে দলের লাভ হতো! দল সমর্থক সংগঠন বা অঙ্গদল-সহযোগী দলের আয়োজিত সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে প্রদত্ত বক্তব্য মতামত গঠনেও সহায়ক হয়। যেহেতু বক্তব্যটি পাবলিক হয়ে যায় সেহেতু এ ব্যাপারে নেতৃত্বের ওপর একটা মনস্তাত্ত্বিক চাপ সৃষ্টি হয়। কিন্তু বক্তব্য বা পরামর্শ যদি পছন্দানুযায়ী নাও হয় তার প্রকাশ্য বিরোধিতা করা মুশকিল হয়। তখন রাজনৈতিক ও আদর্শিক সিদ্ধান্তহীনতা বা দোদুল্যমানতার কারণে নানা সমীকরণ মিলাতে গিয়ে পরামর্শ বা সমালোচনা ইগনোর করা হয়, কখনো বা নানামুখী চাপের মুখে তা বর্জনও করা হয়। যেমন— ডাক্তার জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী সাবেক সচিব ও সাবেক রাষ্ট্রদূত মোফাজ্জল করিমকে সসম্মানে দলে ফেরত আনার প্রস্তাব করেছেন বৈঠকে। তিনি সংস্কারপন্থি বলে পরিচিত। পরামর্শটি যদি গোপন থাকত তাহলে বিষয়টি ইগনোর করলে কারও কিছু বলার থাকত না না জানার কারণে। এখন যখন জানা গেল এরপর মোফাজ্জল করিমের মতো একজন সাবেক ঝানু আমলা-কূটনীতিকের ব্যাপারে দল যদি নীরব থাকে অথবা ‘কান ধরে উঠবোস করে আসতে বলা হয়’ তখন দলকর্তাদের মনোভাবটা স্পষ্ট হবে এবং বিষয়টি সাধারণ মানুষ, কর্মী-সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের কাছে একটি নিন্দিত বিষয় হবে। প্রতিপক্ষও এসবে মজা নিতে পারে। কিছুদিন আগে মুক্তিযোদ্ধা, কূটনীতিক ও সাবেক পররাষ্ট্র সচিব শমসের মবিন চৌধুরীর কথা লিখেছিলাম। এই ধরনের ব্যক্তিরা যে কোনো দলের জন্য অলঙ্কারই শুধু নন, অহংকারও বটে। দল উপকৃত হয় এমন সব ব্যক্তির দ্বারা। দেশেরও কাজে লাগেন তারা। দলের ভিতর এদের কথা বলেন না কেউ। একপক্ষ বলেন না নিজস্ব স্বার্থে। শিক্ষিত, মেধাবী ও যোগ্য ব্যক্তিরা প্রাধান্য পেলে মেধাহীন, যোগ্যতাহীন ‘রাজনৈতিক মূর্খ’রা দলে শান-শওকতে থাকতে পারেন না, বড় বড় পদ-পদবি দখল করে ‘পদগুণে বুদ্ধিমান, পতাকাগুণে ক্ষমতাবান’ থাকতে পারেন না। আরেক পক্ষ বলে না ভয়ে। দলে যারা রাজনীতি-আদর্শের কোনো গুরুত্ব দেন না, ভালো কাজ, ভালো মানুষের বিরোধিতা করেন বা পথ রোধ করেন তারা এতটাই শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান যে, তাদের বদনজরে পড়লে ছোটখাটো দলীয় পদ-পদবি যা আছে তাও যাবে। এমন পরিস্থিতিতে দলের ভালোর কথা চিন্তা করে ভালো কথা, হক কথা তো যাদের কোনো চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই তেমন স্বাধীন ও সৎ ব্যক্তিরাই বলবেন। দেশের পক্ষে জনগণের পক্ষে এবং কখনো কখনো প্রিয় দলের পক্ষে অনুরাগী বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজের লোকরা কথা বলেছেন অতীতেও। দেশে, এমন কি বিদেশেও।

অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ডাক্তার জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ্, অধ্যাপক আ. ক. ম. ইউসুফ হায়দার ও প্রবীণ সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ আমাদের দেশের অতি পরিচিত উজ্জ্বল মুখ। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও দেশের প্রয়োজন যথার্থভাবে উপলব্ধি করেই তারা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজপথে নামার ও নির্বাচনে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ‘স্নান করবেন, চুল ভেজাবেন না’, তা কি হয়? রাজনীতি করবেন, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিলেন, আবার ক্ষমতায় যেতে চান, দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর সমর্থনও এনজয় করেন, কিন্তু জেল-জুলুমের কথা বলে রাজপথে নামবেন না, তা হয় না। জনগণের জন্য, দেশের জন্য কাজ করে জীবন দেওয়া, কারা নির্যাতন, মামলা-মোকদ্দমার যন্ত্রণা ভোগ করা রাজনীতিবিদদের জন্য নতুন নয়। বলাই হয়ে থাকে রাজনীতিবিদের জন্য ‘ফুলের মালা আর বন্দীশালা’ যে কোনো সময় যে কোনোটাই জুটতে পারে। বুদ্ধিজীবীরা যথার্থই বলেছেন, জেল-জুলুমসহ সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে রাজপথে নামার সাহস দেখাতে না পারলে জনগণ অনন্তকাল বিএনপির জন্য অপেক্ষা করবেন না। তারা মাঠে নামার কৌশল উদ্ভাবনের কথা বলেছেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের যোগ্যতা, বিচক্ষণতার প্রমাণ মেলে শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে গণতান্ত্রিক পন্থায় কাবু করে দেওয়ার মাধ্যমে। জনগণ ভয়ে রাজপথে নামে না কথাটা ঠিক নয়, ভয়ে রাজপথে নামেন না বিএনপির ‘নেতারা’। একসময় নেমেছেন ‘হালকা-পাতলা’ ছিলেন, এখন এতই ‘মোটাতাজা’ যে, রাজপথকে ভয় পান, আগে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় নেমেছেন, এখন ‘হারানোর ভয়ে’ নামেন না। এমপি, মন্ত্রী-মিনিস্টার হবেন ‘নেতারা’; তারা না নামলে ‘জনগণের কী ঠেকা মাঠে নামার? সমর্থক বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধিবৃত্তিক, মতাদর্শগত লড়াইয়ে সহযোগিতা করতে পারেন, কিন্তু মূল কাজটা করতে হবে বিএনপিকেই। বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজের কাছ থেকে দলীয় ক্যাডারের সার্ভিস চাওয়ার কোনো মানে নেই। দলবাজ বুদ্ধিজীবীরা শেষে দলদাসে পরিণত হতে দেখা যায়। এই ধরনের দলদাস আলটিমেটলি দলের কোনো উপকারই করতে পারে না।

বিএনপিতে সংকটটা তীব্র। সমালোচনা সহ্যই করা হয় না সেখানে। দলীয় ফোরামে দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীদের কোনো গঠনমূলক সমালোচনাও সহ্য করা হয় না বলে শোনা যায়। নেতৃত্ব সম্পর্কে অভিযোগ, তারা বন্দনাপ্রিয়। আওয়ামী লীগে তোষামোদকারী-স্তুতিকারের ছড়াছড়ি থাকলেও কঠোর সমালোচকও আছেন। তাদের দল সহ্য করে, সমীহও করে। ড. মইনুল ইসলাম দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ; আওয়ামী অনুরাগী। কিন্তু কঠোর সমালোচকও। আবুল মোমেন। প্রয়োজনীয় সমালোচনায় ছাড়েন না দলকে, সরকারকে। এবার একুশে পদক পেলেন। বিএনপি হলে সুযোগ থাকলে ডা. জাফরুল্লাহ্ চৌধুরী কোনো পদকপ্রাপ্ত হলে তা কেড়ে নিত। সাবেক কেবিনেট সচিব মহিউদ্দিন আহমদের বঙ্গবন্ধুপ্রীতি সর্বজনবিদিত। কিন্তু আওয়ামী লীগ ও সরকারের প্রয়োজনীয় সমালোচনায় সর্বদা তাকে সরব দেখা যায়। কোনো ধুরন্ধর স্বার্থবাজ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে দিয়ে এদের কৌশলে প্রচ্ছন্নভাবে মাথায় হাত বুলিয়ে ‘কোমল ধমকেরও’ ব্যবস্থা করেছেন এমন নজির নেই। বিএনপি নেতৃত্বের উচিত যেহেতু দলে ন্যূনতমও গণতন্ত্রের চর্চা ও অনুশীলন নেই, বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যারা গঠনমূলক কিছু সমালোচনা করেন, তাদের বাধা না দেওয়া। অনুরোধ করব, ম্যাডাম, তাদের বলতে দিন।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা