শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ফ্যাসিবাদী শাসন, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
ফ্যাসিবাদী শাসন, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মহৎ আদর্শ বা দর্শন-‘সাম্য’, ‘মানবিক মর্যাদা’ ও ‘সামাজিক সুবিচার’কে অতীতের ক্ষমতাসীনরা ঝেঁটিয়ে বিদায় করে দিয়েছে। ন্যায়ভিত্তিক, নৈতিক, মানবিক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের পরিবর্তে চরম অগণতান্ত্রিক ও অন্যায়কেই রাষ্ট্রীয় আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছে। প্রজাতন্ত্র হিসেবে আবির্ভাবের পর গত ৫৩ বছরে সামরিক এবং কর্তৃত্ববাদী দলীয় শাসনে-রাষ্ট্র ক্রমাগত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে বিচ্যুত হয়েছে। নামসর্বস্ব প্রজাতন্ত্র নগ্ন হয়ে পড়েছে। শাসকগোষ্ঠী ন্যায়কে পরিত্যাগ করে অন্যায়কে বরণ করেছে। যারা অন্যায়ের বিরুদ্ধাচরণ করে, রাষ্ট্র বা সরকার তাদের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে ভীত ও শঙ্কিত রেখেছে। নিরস্ত্র জনগণের ওপর সশস্ত্র রাষ্ট্রশক্তি বল প্রয়োগ করে ন্যায়কে ধূলিসাৎ করেছে আর শাসককে গগনচুম্বী ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র জনগণের পক্ষে অবস্থান না নিয়ে জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে, সরকারের স্বার্থ রক্ষা করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। রাষ্ট্র যেহেতু ন্যায়পরায়ণ ছিল না, সেহেতু ব্যক্তির মাঝেও তার প্রতিফলন ঘটেছে। অন্যায়, ন্যায়ের চেয়ে উত্তম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। রাষ্ট্র আর নাগরিকের মাঝে পারস্পরিক লেনদেনে ন্যায় অনুপস্থিত হয়ে পড়ায় সমাজ ভয়ংকর অন্যায্য হয়ে উঠেছিল। অন্যায় অনুসন্ধানে বা প্রতিকারে রাষ্ট্র অক্ষম, ফলে রাষ্ট্র দুর্বৃত্ত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ছিল। অরাজকতা, দুর্নীতি ও অপশাসনে রাষ্ট্র এবং সমাজ চরম বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। অবৈধ শাসন, অন্যায়ের শাসন এবং অন্যায়ের প্রতিপত্তি রাষ্ট্রের মূল বৈশিষ্ট্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় জাতীয়তাবাদ বিকাশ বা উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করার আর কোনো দর্শন নেই। ঔপনিবেশিক শোষণ থেকে রক্তের বিনিময়ে প্রজাতন্ত্র পেয়েছিলাম কিন্তু শাসকদের ক্ষমতা দখলের উদগ্র বাসনায় আবার ঔপনিবেশেই প্রত্যাবর্তন করেছে রাষ্ট্র। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধের রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ বাস্তবে অনুপস্থিত ছিল।

বাংলাদেশ, স্বাধীনতা ও সমৃদ্ধির বৈশ্বিক সূচকে পিছিয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা প্রতিষ্ঠান আটলান্টিক কাউন্সিলের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-স্বাধীনতা সূচকে ১৬৪ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪১তম এবং সমৃদ্ধি সূচকে ৯৯তম। বাংলাদেশ ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বাধীনতাবঞ্চিত’ এবং ‘সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে’ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সমৃদ্ধ নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভুটান। যার সূচক ৬১, নেপাল ৮৬, শ্রীলঙ্কা ৯৭, ভারত ১০৪ ও পাকিস্তান ১১৩। রক্তের বন্যায় ভেসে যাওয়া একটি রাষ্ট্রের বুক থেকে স্বাধীনতা ক্রমাগত ছিনতাই হয়েছে, তারপরও সরকারের বাগাড়ম্বরের শেষ ছিল না। পতিত সরকার প্রতিনিয়ত দম্ভ করে বেড়িয়েছে বাংলাদেশ নাকি এগিয়ে গেছে! ’৭১ সালে ভোটের মর্যাদা রক্ষার জন্য সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়েছে যে দেশে, সেই দেশে একটি দল-গত ১৫ বছর নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ধ্বংসের তলানিতে নিয়ে গেছে। অথচ দলটি বলে বেড়িয়েছে-তারা নাকি ক্ষমতায় থাকলে ভোটাধিকার নিশ্চিত হয়, তারা নাকি জনগণের হাতে গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে দিয়েছে।

আত্মবিকাশের জন্যই স্বাধীনতা। রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতেই মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। যে স্বাধীনতার জন্য অকাতরে এ দেশের মানুষ বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে, সেই স্বাধীনতা হরণ করে বিগত সরকার কীসের স্বপ্ন দেখিয়েছে? ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় রাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতারণা করে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করেছিল! মুক্তিযুদ্ধ ও এর চেতনা মূলত ছিল আওয়ামী সরকারের একটি ফাঁকা অবলম্বন। স্বাধীনতা হচ্ছে জনগণের জন্য আশীর্বাদ কিন্তু রাষ্ট্রের অধিকাংশ ক্ষেত্রে জনগণ ছিল স্বাধীনতাবঞ্চিত। রক্ত-সংগ্রামে আত্মবলিদান করা হয়েছে স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত থাকার জন্য নয়। রাষ্ট্রযন্ত্রকে অবৈধ ব্যবহারের মাধ্যমে সরকার লুণ্ঠন প্রক্রিয়ায় সম্পদশালী হয়েছে, জনগণকে ঠেলে দিয়েছে চরম বিপর্যয়ের দিকে। গুটিকতক মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়নি। সবার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই ছিল মুক্তিসংগ্রাম। দাসত্বের বন্ধন ছিন্ন করার জন্যই ছিল মুক্তিযুদ্ধ। সরকার তার অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে আমাদের বারবার দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ করেছে। দাসত্বের বন্ধন থেকে মুক্তির আস্বাদ লাভ করার নামই স্বাধীনতা। সরকার প্রতিনিয়ত আমাদের মুক্তির আনন্দকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মাটি করে দিয়েছিল। অগণিত ভাইবোনের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, নানান কৌশলে হরণ করা হয়েছে-স্বাধীন দেশে। যে আওয়ামী লীগ সত্তরের নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকারের মর্যাদা পায়নি বলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, সেই আওয়ামী লীগ ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকারকে ছিনতাই করে সংবিধানকে পদদলিত করেছে। জনগণের অধিকার এবং মর্যাদাকে ভূলুণ্ঠিত করে মহা উৎসবে রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনা করেছে। ’৭১ সালে ভোটের মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ জনগণ বুকের রক্ত দিয়েছে, অথচ সেই আওয়ামী লীগই-যারা ভোটাধিকার নিশ্চিত করার আন্দোলন করেছে, তাদের অবলীলায় হত্যা করেছে। পাকিস্তানের অবিচার, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাঙালি বিদ্রোহ করতে বাধ্য হয়েছিল। পরিশেষে বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েও পাকিস্তান রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখতে পারেনি। তেমনি আওয়ামী লীগের লাগামহীন অন্যায়, অবিচার ও নিপীড়নের কারণে মুক্তিযুদ্ধের রাষ্ট্র হাতছাড়া হয়ে গেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও আইনের শাসনকে রাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করে দিয়ে, জনগণকে অবাঞ্ছিত, অপাঙ্তেয় ও অপ্রয়োজনীয় করে দিয়ে, যে বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে আছে-তা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ নয়। অন্যায়-অবিচার এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলের পাপকে রক্ত দিয়ে ধুয়েমুছে দেওয়ার বাংলাদেশ এটা নয়। ভোটাধিকারের লড়াই, অধিকার অর্জনের লড়াই, জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে যারা জড়িত, তাদের পাকিস্তানি শাসকদের মতো এই বাংলাদেশেও ষড়যন্ত্রকারী এবং স্বাধীনতাবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত একটি দেশে নির্বাচনবিহীন সংস্কৃতি, বল প্রয়োগের সংস্কৃতি, অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার সংস্কৃতি, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনকে অসাংবিধানিক কাজে ব্যবহার করার সংস্কৃতি, সম্পূর্ণভাবে পুলিশি রাষ্ট্র তৈরি করার সংস্কৃতি যে-কী ভয়াবহ রূপ লাভ করতে পারে, অমানবিকতা, অনৈতিকতা এবং অপশাসনের ভয়ংকর সংস্কৃতি-সমাজে যে কী পরিমাণে দ্রুত বিস্তার লাভ করতে পারে তা, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম নিদর্শন। কীভাবে জাতীয়তাবোধ, মনন, অসাম্প্রদায়িকতা, মানবিকতা, নৈতিকতা ও সহনশীলতা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে তা কেউ পর্যালোচনাও করেনি বা করছে না।

বাংলাদেশ অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বাধীনতাবঞ্চিত। এটা হচ্ছে দীর্ঘ অপশাসনের ফসল। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আদালতে-সংশ্লিষ্টদের কর্মরত থাকা অবস্থায় কতটা যে নির্দলীয় থাকা বাঞ্ছনীয় কিন্তু প্রজাতন্ত্রের বেশির ভাগ কর্মচারী একটি দলের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেছিল, যা প্রজাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যকে এবং রাষ্ট্রকে অস্বীকার করার শামিল। ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে ইচ্ছা তাকে দেব’-নির্বাচনি জগতের এই অনুপম অবদান বা অর্জনকে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার স্বার্থে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে। নির্বাচনে কোনো প্রতিযোগিতা ছিল না। যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সব প্রতিযোগীর নির্বাচনি প্রতীক ‘নৌকা’। সাদা টাকা বা কালো টাকার কোনো ফারাক নেই, পার্থক্য ছিল না। এক নির্বাচনে প্রার্থীর হলফনামায় যে সম্পদের উল্লেখ থাকে, পরবর্তী নির্বাচনে যদি তা ৫ হাজার গুণ বৃদ্ধি হয়ে যায় তবু রাষ্ট্র থেকে কেউ জিজ্ঞেস করবে না। একজন সাবেক আইজিপির বিরুদ্ধে অনুপার্জিত আয়ের তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পরও রাষ্ট্রের এমন কোনো সংস্থা নেই যারা এই উত্থাপিত অভিযোগের তদন্ত করবে বা নিষ্পত্তি করবে। রাষ্ট্রে একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান নির্বাহী বিভাগ। আর সব বিভাগ বা প্রতিষ্ঠান সরকারের অভিপ্রায়ের অধীন। শুধু নির্বাহী বিভাগ দিয়ে একটি ভূখন্ড চলে-রাষ্ট্র চলে না।

গণতন্ত্রের ন্যূনতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-নিয়মিত নির্বাচন, প্রাপ্তবয়স্কের সর্বজনীন ভোটাধিকার, সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের অধীন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা। জনগণের অভিপ্রায় প্রয়োগের নির্বাচনি ব্যবস্থা নিশ্চিত না হলে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব নয়। দেশ স্বাধীন কিন্তু প্রজা পরাধীন। সরকার থাকবে সংবিধানের অধীন। অথচ বাংলাদেশের সংবিধান ছিল ব্যক্তি বা দলের ইচ্ছাধীন। এখানে আইন প্রণয়ন, আইনের প্রয়োগ, আইনের এখতিয়ার যথাযথভাবে অনুসৃত হয়নি। রাষ্ট্র থেকে ন্যায়কে উচ্ছেদ করে দিলে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা থাকে না। অবিচারের শাসন আর অন্যায়ের প্রতিপত্তি দেখার জন্য অগণিত মানুষ জীবন উৎসর্গ করেনি।

যে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উপস্থিত থাকলে রাষ্ট্র নির্ধারণ করা যায় তার অনেক বৈশিষ্ট্যই বিগত সময়ে বাংলাদেশে অনুপস্থিত ছিল। আইনের শাসন, সুযোগের সমতা, আইনের দৃষ্টিতে সমতা-এসব রাষ্ট্রীয় দর্শনের প্রতিফলন বাংলাদেশে নেই। আইনের সমতা বা সুযোগের সমতার যে অবিচল সত্তা, তাকে প্রয়োগ করা বা অনুধাবন করার সক্ষমতাই সরকারের ছিল না। স্বাধীনতা না থাকলে যে, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণ হতে পারে না-এটুকু দর্শন গ্রহণ করার নৈতিক উচ্চতাও আওয়ামী লীগের ছিল না এবং নেই। দার্শনিক প্লেটো তার রিপাবলিক গ্রন্থে বলেছিলেন-‘ন্যায় একটা সত্তাবান অবিচল অস্তিত্ব। তাকে জানা যায়। তাকে জানার মাধ্যমেই মানুষ ক্রমান্বয়ে মহৎ জীবনযাপন করতে সক্ষম হবে।’ আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থাকায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বাধীনতাবঞ্চিত ছিল মানুষ। সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রামের ফলশ্রুতিতে অর্জিত রাষ্ট্র বেহাত হয়ে গেছে। সুতরাং সেই রাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধার করতে আরেকটি নৈতিক জাগরণ এবং নতুন মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজন ছিল। যা ২০২৪-এ ছাত্র-জনতা অকাতরে আত্মদান ও সর্বদেশে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বীরত্ব প্রদর্শন করে মুক্তিযুদ্ধের রাষ্ট্রকে আবার বাস্তব করেছে।

 

লেখক : গীতিকবি, সংবিধান বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি
আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ
নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি
শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ
চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল
সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন
পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা