শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জঙ্গিবাদের হুমকিকে যথাযথ গুরুত্ব না দেওয়ায় বর্তমান বিশ্ব-পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ড.  দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী ‘টেররিজম’ বা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ উন্নত দেশগুলোর যে ধরনের প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ছিল তা নেওয়া হয়নি। এমনকি এ বিষয়টিকে যতটা গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করার কথা ছিল তাও করা হয়নি। জঙ্গি হামলার ফলে বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় যে ভয়ঙ্কর প্রভাব তৈরি হতে পারে তা খতিয়ে দেখা হয়নি। আর বর্তমানে জঙ্গিবাদের হুমকিকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেভাবে মোকাবিলা করা হচ্ছে সেটি ‘অকার্যকর’। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন। অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন, তুরস্কে গতকালের সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনাটি রাজনৈতিক কিন্তু কিছুদিন আগেও সেখানে জঙ্গি হামলা হয়েছিল। অর্থাৎ একাধিকবার একটি রাষ্ট্রে হামলার পাশাপাশি বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হামলা, শক্তিশালী সুরক্ষিত রাষ্ট্র এবং যেসব রাষ্ট্র এ হামলার জন্য প্রস্তুত নয় সেখানেও হামলা হচ্ছে। এ মুহূর্তে এ হুমকি প্রতিরোধে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় তার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। অর্থাৎ বিশ্ব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একে বড় হুমকি বিবেচনা করে একে যে ধরনের গুরুত্ব দেওয়ার কথা তা দেওয়া হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের গৃহীত পদক্ষেপে পরিবর্তন আনা উচিত। তিনি আরও বলেন, তুরস্কের ঘটনাটি দেশটির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঘটেছে। এটি দেশটির জন্য নতুন কিছু নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় ক্ষমতাসীনদের উত্খাত করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এক সময় সামরিক শাসকরা নিয়মিত ঘটাত। সম্প্রতি মিসরেও আমরা এক ধরনের সফল সামরিক অভ্যুত্থান দেখেছি। আর এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে যতটা না আন্তর্জাতিক বা বৈশ্বিক বিষয় যুক্ত তার চেয়ে বেশি দেশটির রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার বিষয় জড়িত। কিন্তু অতি সম্প্রতি কাকতালীয়ভাবে বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিশাল হুমকি আমরা লক্ষ্য করছি, যা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক। সেখান থেকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হচ্ছে। এটি বিশ্বের জন্য এক ধরনের নতুন হুমকি। সমগ্র বিশ্বই নাইন/ইলেভেনের পর নতুন একটি হুমকির সঙ্গে পরিচিত হয়। সে হুমকিকে যতটা গুরুত্বসহকারে মোকাবিলা করা উচিত ছিল, তা করা হয়নি। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে জঙ্গি দমনের জন্য যেভাবে চেষ্টা করা হয়েছিল সেটি সফল হয়নি। একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ করার বিষয়টি যুক্ত হয়। এর ফলে আজ ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়া এই পুরো বেল্টের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা জন্ম নিয়েছে। আমি মনে জঙ্গিবাদী এই শক্তিটি বেশ বড় আকারে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, অনেক সময় বাংলাদেশসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যখন জঙ্গি হামলা হয় তখন এ হামলা প্রতিরোধে দেশগুলোর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। কিন্তু আমরা যখন দেখি যথেষ্ট সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও ফ্রান্সের মতো একটি দেশে বারবার হামলা চালানো হয় তখন বুঝতে হবে, জঙ্গিবাদী হামলা পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে হতে পারে এবং এটি প্রতিরোধে যত ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হোক না কেন, তা থামানো যাবে না।  অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন মনে করেন, জঙ্গিবাদের বিষয়টিকে ক্ষুদ্র কূটনৈতিক বা জাতীয় স্বার্থের বাইরে থেকে বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশগুলোর এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। আর যেসব দেশ এর ভিকটিম নয়, বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকার বাইরের দেশগুলো তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির বাইরে, রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে জঙ্গিবাদকে সংকীর্ণ দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। তবে জঙ্গিবাদ দমনের জন্য সামরিক শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন উপায়ের কথাও বিবেচনায় আনতে হবে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এই শিক্ষক বলেন, জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো অত্যন্ত জরুরি এবং এই পদক্ষেপগুলো আরও আগেই নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সাধারণের মনে প্রশ্ন উঠবে এ ভূমিকা কতদিন স্থায়ী হবে। কিংবা দ্বিধা থাকতে পারে যে, এর পেছনে বিভিন্ন ক্ষুদ্র স্বার্থ বিবেচনা করে এ ভূমিকায় কোনো শিথিলতা আসবে কিনা। আমি মনে করি, এ বিষয়ে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

সরকারকেও রাজনৈতিক গণ্ডির বাইরে গিয়ে নাগরিক সমাজকে এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে হবে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বড় বিষয় হচ্ছে সদিচ্ছা। এখানে উগ্রবাদী চেতনা বিকশিত হচ্ছে এবং তার সঙ্গে যুক্ত হয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলাগুলো সংগঠিত হচ্ছে। জঙ্গিবাদ দমনে আমাদের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। কোনো একটি ঘটনা ঘটলেই যে সরকার প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন অবস্থান থেকে সরে এসে সরকারকে প্রোঅ্যাক্টিভলি কাজ করতে হবে। তরুণদের জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদে তরুণদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়টি এক ধরনের ‘গ্লোবাল ফেনোমেনা’। যারা ফ্রান্স, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া থেকে সিরিয়া চলে যাচ্ছে, সেখানে যুদ্ধ করছে তারাও কিন্তু তরুণ। আমাদের দেশে যেসব তরুণরা এই ধরনের হামলা করছে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে তারা রাষ্ট্র পরিবর্তন করছে। কিন্তু এই আত্মঘাতী হামলা চালাচ্ছে যে তরুণরা তারা শুধু বাহক। তাদের এ কাজে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে, এসব কাজের জন্য রিক্রুট করা হচ্ছে। আর দেশে বা দেশের বাইরে যারা তাদের রিক্রুট করছে তাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য আছে। এই শক্তি তরুণদেরই সব সময় টার্গেট করে, তাদের ওপর বিনিয়োগ করে। মাদ্রাসাভিত্তিক এবং যারা আর্থিকভাবে দুর্বল, আবার যারা সচ্ছল ও আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত সেই তরুণদের এই শক্তি এক ধরনের উগ্র ধর্মীয় চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত করছে। আমরা জানি বাংলাদেশে মাদকের ভয়াবহ বিস্তার, এখানে এক ধরনের সংকট আছে। এখানে যুবসমাজের বড় অংশই দ্বিধাগ্রস্ত। একদিকে তাদের সামনে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রলোভন আবার আমাদের দেশীয় মূল্যবোধের মধ্যেও সংকট দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে তরুণরা যাতে বিপথগামী হতে না পারে সে জন্য দেশের রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ ও ক্ষমতাসীনরা নিজেদের দায়িত্ব পালন করছেন না। গত দুই দশক ধরে বাংলাদেশে যে সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানে কোনো ধরনের দিক-নির্দেশনা নেই। ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে তরুণদের যে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তা দেখা যাচ্ছে না। যুবসমাজ জানে না তারা কোনদিকে যাবে। ফলে তাদের সহজেই এ ধরনের নেতিবাচক কাজে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। এমনকি আমাদের সমাজের সংকটগুলোও ‘অ্যাড্রেস’ করা হচ্ছে না। সমাজে এক ধরনের নৈরাজ্যজনক অবস্থা চলছে। পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এ বিষয়ে তদারকি করা হচ্ছে না। আমাদের সামাজিক জীবনধারায় যে নৈরাজ্য চলছে তা চিহ্নিত করা হচ্ছে না। সমাজ শুধু রাজনীতি, ক্ষমতা ও লাভ এগুলোর পেছনেই ছুটছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি