শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জঙ্গিবাদের হুমকিকে যথাযথ গুরুত্ব না দেওয়ায় বর্তমান বিশ্ব-পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ড.  দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী ‘টেররিজম’ বা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ উন্নত দেশগুলোর যে ধরনের প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ছিল তা নেওয়া হয়নি। এমনকি এ বিষয়টিকে যতটা গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করার কথা ছিল তাও করা হয়নি। জঙ্গি হামলার ফলে বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় যে ভয়ঙ্কর প্রভাব তৈরি হতে পারে তা খতিয়ে দেখা হয়নি। আর বর্তমানে জঙ্গিবাদের হুমকিকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেভাবে মোকাবিলা করা হচ্ছে সেটি ‘অকার্যকর’। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন। অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন, তুরস্কে গতকালের সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনাটি রাজনৈতিক কিন্তু কিছুদিন আগেও সেখানে জঙ্গি হামলা হয়েছিল। অর্থাৎ একাধিকবার একটি রাষ্ট্রে হামলার পাশাপাশি বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হামলা, শক্তিশালী সুরক্ষিত রাষ্ট্র এবং যেসব রাষ্ট্র এ হামলার জন্য প্রস্তুত নয় সেখানেও হামলা হচ্ছে। এ মুহূর্তে এ হুমকি প্রতিরোধে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় তার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। অর্থাৎ বিশ্ব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একে বড় হুমকি বিবেচনা করে একে যে ধরনের গুরুত্ব দেওয়ার কথা তা দেওয়া হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের গৃহীত পদক্ষেপে পরিবর্তন আনা উচিত। তিনি আরও বলেন, তুরস্কের ঘটনাটি দেশটির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঘটেছে। এটি দেশটির জন্য নতুন কিছু নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় ক্ষমতাসীনদের উত্খাত করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এক সময় সামরিক শাসকরা নিয়মিত ঘটাত। সম্প্রতি মিসরেও আমরা এক ধরনের সফল সামরিক অভ্যুত্থান দেখেছি। আর এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে যতটা না আন্তর্জাতিক বা বৈশ্বিক বিষয় যুক্ত তার চেয়ে বেশি দেশটির রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার বিষয় জড়িত। কিন্তু অতি সম্প্রতি কাকতালীয়ভাবে বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিশাল হুমকি আমরা লক্ষ্য করছি, যা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক। সেখান থেকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হচ্ছে। এটি বিশ্বের জন্য এক ধরনের নতুন হুমকি। সমগ্র বিশ্বই নাইন/ইলেভেনের পর নতুন একটি হুমকির সঙ্গে পরিচিত হয়। সে হুমকিকে যতটা গুরুত্বসহকারে মোকাবিলা করা উচিত ছিল, তা করা হয়নি। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে জঙ্গি দমনের জন্য যেভাবে চেষ্টা করা হয়েছিল সেটি সফল হয়নি। একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ করার বিষয়টি যুক্ত হয়। এর ফলে আজ ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়া এই পুরো বেল্টের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা জন্ম নিয়েছে। আমি মনে জঙ্গিবাদী এই শক্তিটি বেশ বড় আকারে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, অনেক সময় বাংলাদেশসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যখন জঙ্গি হামলা হয় তখন এ হামলা প্রতিরোধে দেশগুলোর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। কিন্তু আমরা যখন দেখি যথেষ্ট সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও ফ্রান্সের মতো একটি দেশে বারবার হামলা চালানো হয় তখন বুঝতে হবে, জঙ্গিবাদী হামলা পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে হতে পারে এবং এটি প্রতিরোধে যত ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হোক না কেন, তা থামানো যাবে না।  অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন মনে করেন, জঙ্গিবাদের বিষয়টিকে ক্ষুদ্র কূটনৈতিক বা জাতীয় স্বার্থের বাইরে থেকে বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশগুলোর এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। আর যেসব দেশ এর ভিকটিম নয়, বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকার বাইরের দেশগুলো তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির বাইরে, রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে জঙ্গিবাদকে সংকীর্ণ দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। তবে জঙ্গিবাদ দমনের জন্য সামরিক শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন উপায়ের কথাও বিবেচনায় আনতে হবে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এই শিক্ষক বলেন, জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো অত্যন্ত জরুরি এবং এই পদক্ষেপগুলো আরও আগেই নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সাধারণের মনে প্রশ্ন উঠবে এ ভূমিকা কতদিন স্থায়ী হবে। কিংবা দ্বিধা থাকতে পারে যে, এর পেছনে বিভিন্ন ক্ষুদ্র স্বার্থ বিবেচনা করে এ ভূমিকায় কোনো শিথিলতা আসবে কিনা। আমি মনে করি, এ বিষয়ে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

সরকারকেও রাজনৈতিক গণ্ডির বাইরে গিয়ে নাগরিক সমাজকে এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে হবে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বড় বিষয় হচ্ছে সদিচ্ছা। এখানে উগ্রবাদী চেতনা বিকশিত হচ্ছে এবং তার সঙ্গে যুক্ত হয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলাগুলো সংগঠিত হচ্ছে। জঙ্গিবাদ দমনে আমাদের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। কোনো একটি ঘটনা ঘটলেই যে সরকার প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন অবস্থান থেকে সরে এসে সরকারকে প্রোঅ্যাক্টিভলি কাজ করতে হবে। তরুণদের জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদে তরুণদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়টি এক ধরনের ‘গ্লোবাল ফেনোমেনা’। যারা ফ্রান্স, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া থেকে সিরিয়া চলে যাচ্ছে, সেখানে যুদ্ধ করছে তারাও কিন্তু তরুণ। আমাদের দেশে যেসব তরুণরা এই ধরনের হামলা করছে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে তারা রাষ্ট্র পরিবর্তন করছে। কিন্তু এই আত্মঘাতী হামলা চালাচ্ছে যে তরুণরা তারা শুধু বাহক। তাদের এ কাজে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে, এসব কাজের জন্য রিক্রুট করা হচ্ছে। আর দেশে বা দেশের বাইরে যারা তাদের রিক্রুট করছে তাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য আছে। এই শক্তি তরুণদেরই সব সময় টার্গেট করে, তাদের ওপর বিনিয়োগ করে। মাদ্রাসাভিত্তিক এবং যারা আর্থিকভাবে দুর্বল, আবার যারা সচ্ছল ও আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত সেই তরুণদের এই শক্তি এক ধরনের উগ্র ধর্মীয় চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত করছে। আমরা জানি বাংলাদেশে মাদকের ভয়াবহ বিস্তার, এখানে এক ধরনের সংকট আছে। এখানে যুবসমাজের বড় অংশই দ্বিধাগ্রস্ত। একদিকে তাদের সামনে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রলোভন আবার আমাদের দেশীয় মূল্যবোধের মধ্যেও সংকট দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে তরুণরা যাতে বিপথগামী হতে না পারে সে জন্য দেশের রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ ও ক্ষমতাসীনরা নিজেদের দায়িত্ব পালন করছেন না। গত দুই দশক ধরে বাংলাদেশে যে সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানে কোনো ধরনের দিক-নির্দেশনা নেই। ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে তরুণদের যে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তা দেখা যাচ্ছে না। যুবসমাজ জানে না তারা কোনদিকে যাবে। ফলে তাদের সহজেই এ ধরনের নেতিবাচক কাজে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। এমনকি আমাদের সমাজের সংকটগুলোও ‘অ্যাড্রেস’ করা হচ্ছে না। সমাজে এক ধরনের নৈরাজ্যজনক অবস্থা চলছে। পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এ বিষয়ে তদারকি করা হচ্ছে না। আমাদের সামাজিক জীবনধারায় যে নৈরাজ্য চলছে তা চিহ্নিত করা হচ্ছে না। সমাজ শুধু রাজনীতি, ক্ষমতা ও লাভ এগুলোর পেছনেই ছুটছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান
নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু
আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন