শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিবাদের হুমকি গুরুত্ব না দেওয়ায় আজ এ দশা

জঙ্গিবাদের হুমকিকে যথাযথ গুরুত্ব না দেওয়ায় বর্তমান বিশ্ব-পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ড.  দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী ‘টেররিজম’ বা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ উন্নত দেশগুলোর যে ধরনের প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ছিল তা নেওয়া হয়নি। এমনকি এ বিষয়টিকে যতটা গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করার কথা ছিল তাও করা হয়নি। জঙ্গি হামলার ফলে বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় যে ভয়ঙ্কর প্রভাব তৈরি হতে পারে তা খতিয়ে দেখা হয়নি। আর বর্তমানে জঙ্গিবাদের হুমকিকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেভাবে মোকাবিলা করা হচ্ছে সেটি ‘অকার্যকর’। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন। অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন, তুরস্কে গতকালের সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনাটি রাজনৈতিক কিন্তু কিছুদিন আগেও সেখানে জঙ্গি হামলা হয়েছিল। অর্থাৎ একাধিকবার একটি রাষ্ট্রে হামলার পাশাপাশি বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হামলা, শক্তিশালী সুরক্ষিত রাষ্ট্র এবং যেসব রাষ্ট্র এ হামলার জন্য প্রস্তুত নয় সেখানেও হামলা হচ্ছে। এ মুহূর্তে এ হুমকি প্রতিরোধে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় তার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আঞ্চলিক বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। অর্থাৎ বিশ্ব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একে বড় হুমকি বিবেচনা করে একে যে ধরনের গুরুত্ব দেওয়ার কথা তা দেওয়া হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের গৃহীত পদক্ষেপে পরিবর্তন আনা উচিত। তিনি আরও বলেন, তুরস্কের ঘটনাটি দেশটির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঘটেছে। এটি দেশটির জন্য নতুন কিছু নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় ক্ষমতাসীনদের উত্খাত করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এক সময় সামরিক শাসকরা নিয়মিত ঘটাত। সম্প্রতি মিসরেও আমরা এক ধরনের সফল সামরিক অভ্যুত্থান দেখেছি। আর এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে যতটা না আন্তর্জাতিক বা বৈশ্বিক বিষয় যুক্ত তার চেয়ে বেশি দেশটির রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার বিষয় জড়িত। কিন্তু অতি সম্প্রতি কাকতালীয়ভাবে বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিশাল হুমকি আমরা লক্ষ্য করছি, যা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক। সেখান থেকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হচ্ছে। এটি বিশ্বের জন্য এক ধরনের নতুন হুমকি। সমগ্র বিশ্বই নাইন/ইলেভেনের পর নতুন একটি হুমকির সঙ্গে পরিচিত হয়। সে হুমকিকে যতটা গুরুত্বসহকারে মোকাবিলা করা উচিত ছিল, তা করা হয়নি। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে জঙ্গি দমনের জন্য যেভাবে চেষ্টা করা হয়েছিল সেটি সফল হয়নি। একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ করার বিষয়টি যুক্ত হয়। এর ফলে আজ ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়া এই পুরো বেল্টের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা জন্ম নিয়েছে। আমি মনে জঙ্গিবাদী এই শক্তিটি বেশ বড় আকারে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, অনেক সময় বাংলাদেশসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যখন জঙ্গি হামলা হয় তখন এ হামলা প্রতিরোধে দেশগুলোর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। কিন্তু আমরা যখন দেখি যথেষ্ট সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও ফ্রান্সের মতো একটি দেশে বারবার হামলা চালানো হয় তখন বুঝতে হবে, জঙ্গিবাদী হামলা পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে হতে পারে এবং এটি প্রতিরোধে যত ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হোক না কেন, তা থামানো যাবে না।  অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন মনে করেন, জঙ্গিবাদের বিষয়টিকে ক্ষুদ্র কূটনৈতিক বা জাতীয় স্বার্থের বাইরে থেকে বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশগুলোর এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। আর যেসব দেশ এর ভিকটিম নয়, বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকার বাইরের দেশগুলো তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির বাইরে, রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে জঙ্গিবাদকে সংকীর্ণ দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। তবে জঙ্গিবাদ দমনের জন্য সামরিক শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন উপায়ের কথাও বিবেচনায় আনতে হবে।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এই শিক্ষক বলেন, জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো অত্যন্ত জরুরি এবং এই পদক্ষেপগুলো আরও আগেই নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সাধারণের মনে প্রশ্ন উঠবে এ ভূমিকা কতদিন স্থায়ী হবে। কিংবা দ্বিধা থাকতে পারে যে, এর পেছনে বিভিন্ন ক্ষুদ্র স্বার্থ বিবেচনা করে এ ভূমিকায় কোনো শিথিলতা আসবে কিনা। আমি মনে করি, এ বিষয়ে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে যুক্ত করার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

সরকারকেও রাজনৈতিক গণ্ডির বাইরে গিয়ে নাগরিক সমাজকে এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে হবে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বড় বিষয় হচ্ছে সদিচ্ছা। এখানে উগ্রবাদী চেতনা বিকশিত হচ্ছে এবং তার সঙ্গে যুক্ত হয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলাগুলো সংগঠিত হচ্ছে। জঙ্গিবাদ দমনে আমাদের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। কোনো একটি ঘটনা ঘটলেই যে সরকার প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন অবস্থান থেকে সরে এসে সরকারকে প্রোঅ্যাক্টিভলি কাজ করতে হবে। তরুণদের জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদে তরুণদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়টি এক ধরনের ‘গ্লোবাল ফেনোমেনা’। যারা ফ্রান্স, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া থেকে সিরিয়া চলে যাচ্ছে, সেখানে যুদ্ধ করছে তারাও কিন্তু তরুণ। আমাদের দেশে যেসব তরুণরা এই ধরনের হামলা করছে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে তারা রাষ্ট্র পরিবর্তন করছে। কিন্তু এই আত্মঘাতী হামলা চালাচ্ছে যে তরুণরা তারা শুধু বাহক। তাদের এ কাজে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে, এসব কাজের জন্য রিক্রুট করা হচ্ছে। আর দেশে বা দেশের বাইরে যারা তাদের রিক্রুট করছে তাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য আছে। এই শক্তি তরুণদেরই সব সময় টার্গেট করে, তাদের ওপর বিনিয়োগ করে। মাদ্রাসাভিত্তিক এবং যারা আর্থিকভাবে দুর্বল, আবার যারা সচ্ছল ও আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত সেই তরুণদের এই শক্তি এক ধরনের উগ্র ধর্মীয় চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত করছে। আমরা জানি বাংলাদেশে মাদকের ভয়াবহ বিস্তার, এখানে এক ধরনের সংকট আছে। এখানে যুবসমাজের বড় অংশই দ্বিধাগ্রস্ত। একদিকে তাদের সামনে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রলোভন আবার আমাদের দেশীয় মূল্যবোধের মধ্যেও সংকট দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে তরুণরা যাতে বিপথগামী হতে না পারে সে জন্য দেশের রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ ও ক্ষমতাসীনরা নিজেদের দায়িত্ব পালন করছেন না। গত দুই দশক ধরে বাংলাদেশে যে সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানে কোনো ধরনের দিক-নির্দেশনা নেই। ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে তরুণদের যে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তা দেখা যাচ্ছে না। যুবসমাজ জানে না তারা কোনদিকে যাবে। ফলে তাদের সহজেই এ ধরনের নেতিবাচক কাজে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। এমনকি আমাদের সমাজের সংকটগুলোও ‘অ্যাড্রেস’ করা হচ্ছে না। সমাজে এক ধরনের নৈরাজ্যজনক অবস্থা চলছে। পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এ বিষয়ে তদারকি করা হচ্ছে না। আমাদের সামাজিক জীবনধারায় যে নৈরাজ্য চলছে তা চিহ্নিত করা হচ্ছে না। সমাজ শুধু রাজনীতি, ক্ষমতা ও লাভ এগুলোর পেছনেই ছুটছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে