থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনকে পদচ্যুত করা হয়েছে। বুধবার তাকে পদচ্যুতির পক্ষে রায় দিয়েছেন দেশটির সাংবিধানিক আদালত। পাশাপাশি ভেঙে দেয়া হয়েছে মন্ত্রিসভা। খবর সিএনএনের।
বুধবার তার পদচ্যুতির পক্ষে রায় দিয়েছেন পাঁচজন বিচারপতি। তবে চারজন বিচারপতি বিপক্ষে ছিলেন। স্রেথাকে নিয়ে ফেউ থাই পার্টির তিনজন সাংবিধানিক আদালতের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর পদ হারিয়েছেন।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সাংবাদিকদের স্রেথা বলেন, ‘আমি আদালতের রায়কে সম্মান করি। তবে আমি আবারও জোর দিয়ে বলছি, যে সময়টা আমি ক্ষমতায় ছিলাম, সৎভাবেই দেশ চালাতে চেয়েছিলাম।’
এক বছরের কম সময়ের মধ্যে স্রেথা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ায় দুই দশক ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভোগা দেশটিতে নতুন করে অস্থিতিশীলতা তৈরি হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। গত ২০ বছরে সেনাবাহিনী, রাজতন্ত্রের অনুগত রাজনৈতিক দল ও প্রগতিশীল দলগুলোর মধ্যকার দ্বন্দ্বের কারণে দেশটিতে কয়েকবার সামরিক অভ্যুত্থান ঘটেছে।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক