শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪

পরিবার ও সমাজে ইসলামের সাম্যনীতি

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
পরিবার ও সমাজে ইসলামের সাম্যনীতি

মানুষ মহান আল্লাহর সর্বোত্তম সৃষ্টি। মানুষ কখন কোথায় জন্ম লাভ করবে, তা মহান আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। মানুষের আকার-আকৃতি, ভাষা, গোত্র, বর্ণ—সবই আল্লাহ প্রদত্ত। এসবে মানুষের ইচ্ছার কোনো সুযোগ নেই।

কাজেই এসবের সঙ্গে মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের কোনো সম্পর্কও নেই। মানুষ হিসেবে সবাই সমান। মুক্ত ও স্বাভাবিক প্রকৃতি নিয়েই সব মানুষ জন্ম গ্রহণ করে। এরপর আল্লাহর আনুগত্যের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের সুযোগ পায়।

পৃথিবীতে শারীরিকভাবে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ার কারণে বা ভাষা, গোত্র, বর্ণের কারণে কাউকে ভিন্নভাবে দেখা বা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার কোনো সুযোগ ইসলামে নেই। পরিবার ও সমাজে ইসলামের সাম্যনীতি নিম্নরূপ—

(১) মানুষ হিসেবে সবাই সমান : মহান আল্লাহ প্রথমে এই সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। এরপর তাতে মানবজাতিকে পাঠিয়েছেন। প্রথমে আদম (আ.), এরপর হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টি করে তাঁদের মাধ্যমে অসংখ্য মানবের বিস্তৃতি ঘটিয়েছেন।

কাজেই সবাই তাঁদেরই সন্তান। মানুষ হিসেবে সবাই সমান। আল্লাহ বলেন, ‘হে মানব! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় করো, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি (আদম) থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তাঁর থেকে তাঁর সঙ্গিনীকে (হাওয়া) সৃষ্টি করেছেন আর বিস্তার করেছেন তাঁদের দুজন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১) 

(২) ভাষা ও বর্ণের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই : বিদায় হজের ভাষণে রাসুলুল্লাহ (সা.) অন্যায়ভাবে মানুষের রক্তপাত বন্ধ, সুদের কুফল, নারীর অধিকার ইত্যাদি আলোচনার পাশাপাশি ভাষা ও বর্ণবৈষম্য পরিহার করে সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘হে লোকসকল! জেনে রেখো, তোমাদের রব একজন এবং তোমাদের পিতাও একজন। জেনে রেখো, অনারবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই এবং আরবের ওপরও অনারবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। কালোর ওপর সাদার এবং সাদার ওপর কালোরও কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের একমাত্র ভিত্তি তাকওয়া। আমি কি তোমাদের নিকট পৌঁছিয়েছি? উপস্থিত সাহাবারা বলেন, হ্যাঁ, আল্লাহর রাসুল! আপনি পৌঁছিয়েছেন।’

(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২৩৪৮৯)

(৩) ভালোবাসা প্রকাশে সমতা : ভালোবাসা অন্তরের বিষয় হলেও তা প্রকাশ করার পদ্ধতি মানুষের ইচ্ছাধীন। সন্তানদের মধ্যে ভালোবাসা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে কমবেশি কাম্য নয়। মা-বাবার কথা ও কাজে এমন ভাব প্রকাশ পাওয়া উচিত নয়, যাতে সন্তানরা বুঝতে পারে যে মা-বাবা অমুককে বেশি ভালোবাসেন বা অমুককে কম ভালোবাসেন। ইবনে জুরাইয থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জনৈক আনসারি সাহাবিকে ডাকলেন। এরই মধ্যে ওই সাহাবির এক পুত্রসন্তান তাঁর কাছে এলো। তিনি তাকে চুমু খেয়ে বুকে জড়িয়ে নিলেন এবং কোলে বসালেন। কিছুক্ষণ পর তাঁর এক কন্যাসন্তান সেখানে উপস্থিত হলে তিনি তার হাত ধরে নিজের কাছে বসালেন। এটি লক্ষ করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘উভয় সন্তানের প্রতি তোমার আচরণ অভিন্ন হওয়া উচিত ছিল। তোমরা নিজেদের সন্তানদের মধ্যে সমতা রক্ষা করো। এমনকি চুমু দেওয়ার ক্ষেত্রেও।’ (মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ১৬৫০১)

(৪) সন্তানদের সম্পদ প্রদানে সমতা : সন্তানদের কোনো কিছু দেওয়ার ক্ষেত্রেও সমতা রক্ষা করা জরুরি। স্নেহের আতিশয্যে কোনো সন্তানের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ কাম্য নয়। আমের (রহ.) বলেন, আমি নুমান ইবনে বশীরকে (রা.) মিম্বারের ওপর বলতে শুনেছি যে আমার পিতা আমাকে কিছু দান করেছিলেন। তখন (আমার মা) আমরা বিনতে রাওয়াহা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সাক্ষী রাখা ছাড়া আমি এতে সম্মত হবো না। তখন তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলেন এবং বললেন, আমি আমরা বিনতে রাওয়াহার গর্ভজাত আমার পুত্রকে কিছু দান করেছি। আপনাকে সাক্ষী রাখার জন্য সে আমাকে বলেছে। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার সব ছেলেকেই কি এ রকম দিয়েছ?’ তিনি বললেন, না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তবে আল্লাহকে ভয় করো এবং আপন সন্তানদের মধ্যে সমতা রক্ষা করো।’ নুমান (রা.) বলেন, অতঃপর তিনি ফিরে এসে সেই দানটি ফিরিয়ে নিলেন।

(বুখারি, হাদিস : ২৫৮৭) 

(৫) একাধিক স্ত্রীর মধ্যে সমতা : একাধিক স্ত্রী থাকলে তাদের মধ্যে অবশ্যই সমতা রক্ষা করতে হবে, অন্যথায় পরিবারে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি স্বামীকে পরকালে আল্লাহর কাজে জবাবদিহি করতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা একজনের প্রতি পুরোপুরি ঝুঁকে পড়ে আরেকজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় ফেলে রেখো না।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১২৯) 

হাদিসে বলা হয়েছে—আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যার দুজন স্ত্রী আছে, কিন্তু সে তাদের একজনের প্রতি ঝুঁকে পড়ে, কিয়ামতের দিন সে এক অংশ অবশ অবস্থায় উঠবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৩৩)

(৬) উত্তরাধিকার ও অসিয়তে সমতা : মৃত্যুর সময় কোনো সন্তান বা উত্তরসূরিকে বেশি সম্পদ দেওয়ার অসিয়ত করে অন্যকে বঞ্চিত বা ক্ষতিগ্রস্ত করা এতটাই অন্যায়, যা জাহান্নাম পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। এ ছাড়া কোনো উত্তরাধিকারীকে উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। মহান আল্লাহ কোরআন মাজিদে উত্তরাধিকার নীতিমালা সবিস্তারে বর্ণনা করেছেন। এখানে কমবেশি করার সুযোগ নেই। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, কোনো পুরুষ বা স্ত্রীলোক ৬০ বছর ধরে আল্লাহর আনুগত্যমূলক কাজ করে। অতঃপর তাদের মৃত্যু হাজির হলে তারা অসিয়াতের মাধ্যমে ক্ষতিকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ফলে তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন নির্ধারিত হয়ে যায়। (তিরমিজি, হাদিস : ২১১৭; আবু দাউদ, হাদিস : ২৮৬৭) উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা বিষয়ে বলা হয়েছে—আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার উত্তরাধিকারীকে উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন জান্নাতের উত্তরাধিকার হওয়া থেকে বঞ্চিত করবেন।’

(ইবনু মাজাহ, হাদিস : ২৭০৩)

(৭) আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সমতা : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের নীতি সবার জন্য সমান। এ ক্ষেত্রে গোত্র, বর্ণ বা ভাষার কোনো প্রভাব নেই। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সময়ে অভিজাত পরিবারের এক নারীর চুরির অপরাধ প্রমাণিত হয়েছিল। সবার অনুরোধে উসামা (রা.) তার ব্যাপারে নবী (সা.)-এর কাছে সুপারিশ নিয়ে গিয়েছিলেন। তখন নবী (সা.) কিছুটা রাগান্বিত হয়েছিলেন। এরপর মিম্বারে খুতবা দিয়ে বলেছিলেন—‘তোমাদের আগের সম্প্রদায়গুলো ধ্বংস হয়েছে, কারণ তারা নিম্নশ্রেণির লোকদের ওপর দণ্ডবিধি কার্যকর করত আর অভিজাত লোকদের অব্যাহতি দিত। সেই সত্তার শপথ! যাঁর হাতে আমার জীবন, (আমার কন্যা) ফাতিমাও যদি এমন কাজ করত, তাহলে অবশ্যই আমি তার হাত কেটে দিতাম।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৭৮৭)


লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি
আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ
নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি
শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ
চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল
সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন
পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা