শেষ মুহূর্তে খুলনার মাছ বাজারগুলোতে ইলিশের আমদানি বেশি হলেও দাম তুলনামূলক কমেনি। শনিবার মধ্যরাত থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত মা ইলিশ সংরক্ষণে ইলিশ ধরা, পরিবহন, বাজারজাতকরণ এবং মজুতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। এ কারণে মাছ ব্যবসায়ীদের থাকা ইলিশের মজুত শনিবার রাতের মধ্যে বিক্রি শেষ করতে বাজারে বাজারে মাইকিং করে ইলিশ বিক্রি করা হয়। খুলনার বাজারগুলোতে বিভিন্ন সাইজের ইলিশের আমদানি বেশি হলেও দাম খুব একটা কমেনি। খুলনা সন্ধ্যা বাজারের মাছ ব্যবসায়ী ইমদাদুল বলেন, ইলিশের আমদানি বেশি থাকায় বড় মাছের দাম প্রতি কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কম।
আধা কেজি ওজনের ৫০০ টাকা, এক কেজি ওজনের ১৬০০ থকে ১৭০০ টাকা, দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২৪০০ থেকে ২৫০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে ৫/৬টিতে কেজি এমন ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা দরে।
এদিকে বরগুনার মাছ বাজারে দাম কমিয়ে মাইকিং করে বিক্রি হয়েছে ইলিশ। এতে বিভিন্ন আকারভেদে প্রতি কেজি ইলিশের দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা কমিয়ে বিক্রি করা হয়েছে। দাম কমানোর এই মাইকিং শুনে বরগুনার মাছ বাজারে ভিড় করেন বিভিন্ন ক্রেতা। শনিবার সন্ধ্যার দিকে বরগুনা পৌরসভার মাছ বাজারের বিভিন্ন মাছ বিক্রেতা এ মাইকিং করেন।