শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০১৭

হাসন রাজা

আমার প্রপিতামহ

নিবন্ধ ♦ দেওয়ান সমশের রাজা চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রপিতামহ

মাটি ও মানুষের কবি, গ্রাম-বাংলার কবি, বাউল ও মরমি কবি দেওয়ান হাসন রাজা আজ থেকে ১৬২ বছর আগে ১২৬১ বঙ্গাব্দের ৭ পৌষ মোতাবেক ২১ ডিসেম্বর ১৮৫৪ ইংরেজি সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবন কাহিনী অতি গৌরবময়, যিনি প্রতাপশালী জমিদার হয়েও সব ভোগ-লালসা ত্যাগ করে একদিন সাধারণ জনগণ ও আমজনতার মাঝে-বাউল ও মরমি গানের মাধ্যমে বিলীন হয়ে গেছেন। হাসন রাজা লিখিত প্রথম গানের বই ‘হাসন উদাস’, সর্বপ্রথম প্রকাশ করেন তার পুত্র মরহুম দেওয়ান গণিউর রাজা। পরবর্তীতে ১৯৭৮ ইংরেজি সালে দেওয়ান সমশের রাজা (এই প্রবন্ধের লেখক) ‘হাসন রাজার তিন পুরুষ’ শিরোনামে হাসন রাজার দ্বিতীয় গানের বই প্রকাশ করেন।

হাসন রাজার নাম দেশে বিদেশে প্রসিদ্ধ। তার লেখা মরমি গান পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে শ্রোতা ও শিল্পীদের মনে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরছে। তার লেখা মরমি সংগীত লেখক, গবেষক ও আমজনতাসহ বহির্বিশ্বে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। আরও চলচ্চিত্র নির্মাণের পথে। তবে দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এখন পর্যন্ত মানসম্মত ও বস্তুনিষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মিত হয়নি। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে নির্মিত হলেও হতে পারে।

মরমি কবি হাসন রাজার জীবনী সম্পর্কে অনেকেই ভুলভ্রান্তিতে রয়েছেন। মরমি কবির জন্মস্থান লক্ষণশ্রী হলেও তার পিতা মরহুম দেওয়ান আলী রাজা বিশ্বনাথ উপজেলার অন্তর্গত রামপাশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেওয়ান আলী রাজা ও তার জ্যেষ্ঠ পুত্র দেওয়ান ওবেদুর রাজা— তাদের কবর রামপাশা গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে অবস্থিত। এই বংশের প্রথম মুসলমান রাজা বাবু রায় সিংহ যার মুসলমানী নাম দেওয়ান বাবর রাজা খাঁন ওরফে বাবু খাঁ। তার সমাধি স্থান রামপাশা গ্রামে হাসন রাজার পিতার পাশে অবস্থিত।

হাসন রাজার প্রপিতামহ রাজা বীরেন্দ্র চন্দ্র সিংহ দেব আরবি ও ফার্সি ভাষায় জ্ঞানার্জন করে ইসলাম ধর্মের মাহাত্ম্যে আস্থা স্থাপন করেন। মুসলমান হয়ে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে রাখেন, বাবু খাঁন। হাসন রাজার পিতামহ আনোয়ার খাঁনকে নবাবী আমলে কৌড়িয়া পরগনার (সিলেট) রাজস্ব আদায়কারী বা ‘চৌধুরী’ উপাধি দেওয়া হয়। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের (১৭৯৩ খ্রিঃ) আগে থেকেই তিনি নামের শেষে ‘চৌধুরী’ লিখে আসছেন। সিলেট ডিস্ট্রিক্ট রেকর্ড (ভলিউম নং দুই) এ তার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে হাসন রাজার পিতা দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরীকে ইংরেজ সরকারের পক্ষ থেকে সিলেটের তৎকালীন কালেক্টর ‘দেওয়ান’ উপাধি ব্যবহার করার লিখিত অনুমতি প্রদান করেন। মরমি কবি হাসন রাজার পূর্ব পুরুষেরা আর্য বংশোদ্ভূত ক্ষত্রীয় ছিলেন। তারা যুক্ত প্রদেশের অযোধ্যা থেকে যশোর হয়ে সিলেটে এসে বসতি স্থাপন করেন। তাদের পূর্ব পুরুষ রাজা বিজয় সিংহ দেব তার পূর্ব পুরুষ রামচন্দ্র সিংহের নামানুসারে বর্তমান বিশ্বনাথ উপজেলার অন্তর্গত রামপাশা গ্রামের গোড়াপত্তন করেন। হাসন রাজার পিতা দেওয়ান আলী রাজা লক্ষণশ্রীর জমিদার আমির চৌধুরীর মৃত্যুর পর তার বিধবা পত্নী হুরমত জাহান বানুকে বিয়ে করে লক্ষণশ্রী জমিদারি লাভ করেন।

ইংরেজ শাসনামলে হাসন রাজার পিতা বৃহত্তর সিলেটের বিখ্যাত জমিদার ছিলেন। সিলেটের বিশ্বনাথ থানার কৌড়িয়া পরগনার বিশাল রামপাশা এস্টেট ছাড়াও সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী, চামতলা, মহারাম, পাগলা, লাউড় ও বর্তমান ভারতের করিমগঞ্জের অনেক সম্পত্তির মালিক ছিলেন। তাদের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক ৩-৫ লাখ বিঘা ছিল। কিশোর বয়সে তিনি তার বৈমাত্রেয় জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা দেওয়ান ওবেদুর রাজাকে হারান। এ শোকের চল্লিশ দিন কাটার আগেই তার পিতা দেওয়ান আলী রাজা মৃত্যুবরণ করেন। ওই সময় তার মা হুরমত জাহান বানু তাকে জমিদারি দেখার ভার দেন। অল্প বয়সে এত সম্পত্তির মালিক হওয়ায় কিছুটা আবেগহীন বিলাসী জীবনযাপনের দিকে ধাবিত হন। তিনি ভাওয়ালী নৌকা এবং ঘোড়ায় চড়তে পছন্দ করতেন। জীবনের প্রথম পর্যায়ে তিনি ইংরেজবিদ্বেষী ছিলেন। পরাধীনতা পছন্দ করতেন না। তিনি তার এস্টেটের জন্য ইংরেজ ম্যানেজার (মিস্টার লিটন) ও দেহরক্ষী রেখেছিলেন।

তারপরেও তার ভাই-পিতার মৃত্যু তার মনে বিরাট দাগ কেটেছিল। ওই সময় সিলেট অঞ্চলে ১৮৯৭ সালে বিরাট ভূমিকম্প হয়েছিল। এ ভূমিকম্প তার অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে তুলেছিল এবং গভীরভাবে এই নশ্বর পৃথিবীতে মনেপ্রাণে আল্লাহর অস্তিত্ব অনুভব করেছিলেন। হাসন রাজা বলেন—

‘ভৈসালের বৎসরে বন্ধে দরশন দিল রে

দয়া করিয়া আমার সঙ্গে কথাবার্তা কইল রে।

তুমি আমার, আমি তোমার, বন্ধে যে বলিলরে

আমার দুঃখের কথা শুনিয়া বন্ধের দয়া হইলরে।’

তারপরে তিমি মরমি সংগীত রচনা আরম্ভ করলেন। ভ্রমণবিলাসী হাসন রাজা ভারতের বিভিন্ন মাজারে যাতায়াত শুরু করলেন। বিশেষ করে দিল্লির নিজাম উদ্দীন (রহ.) আজমীরের খাজা মঈনউদ্দীন চিশতী (রহ.) ও সেলিম চিশতী (রহ.) এর মাজারে যাতায়াত করতেন। তিনি চিশতীয়া তরিকার মৌলানা সৈয়দ মাহমুদ বাগদাদীর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। হাসন রাজা বলেন—

‘হাসন রাজা বলে মুর্শিদ কর তার উপায়।

ভব সিন্ধু উদ্ধারিয়া, রাখ রাঙ্গা পায়।’

‘আমি যাইমুরে যাইমুরে আল্লাহর সঙ্গে

...........................................

হাসন রাজা আল্লাহ্ বিনে কিছু নাহি মাঙ্গে।’

হাসন রাজা আরও বলেন—

‘হাসন রাজায় কয়, আমি কিছু নয়রে, আমি কিছু নয়

অন্তরে বাহিরে দেখি কেবল দয়াময়।’

মরমি কবি হাসন-রাজা লক্ষণশ্রী ও রামপাশাকে তার দেহের অঙ্গের দুচোখ মনে করতেন। হাসন রাজা বর্ষাকালে লক্ষণশ্রীর সুরমা নদী ও রামপাশার কাপনা নদী দিয়ে নৌকায় ভ্রমণ করতেন। তিনি বছরে ছয় মাস লক্ষণশ্রী ও বাকি ছয় মাস রামপাশাতে অবস্থান করতেন। তিনি রামপাশা ও লক্ষণশ্রী গ্রামকে নিয়ে অনেক গান রচনা করেন।

নয়ন তুলিয়ে একবার হের।

প্রাণ বাঁচাও দেখা দিয়া \

চরণতলে পাইব বাসা।

ছাড়িয়া আমি রামপাশা, থাকতাম চরণ ধরিয়া \

 

হাসন রাজা কান্দিয়া বলে (করি) রামপাশার উন্নতি।

চিরকাল করিবায় নি হাসন রামপাশায় বসতি\

অত্যন্ত দুঃখের বিষয় মরমি কবি হাসন রাজা সম্পর্কে যতটুকু গবেষণা করার কথা ছিল ততটুকু এখন পর্যন্ত হয়নি। হাসন রাজা শুধু পারিবারিক বেষ্টনীতে আবদ্ধ মরমি কবি নন। তিনি সর্বসাধারণের কবি ও আপনজন।

দেওয়ান হাসন রাজা দানশীল হলেও ছন্নছাড়া, খামখেয়ালী জমিদার ছিলেন। দুর্ভিক্ষ ও মহামারীতে মুক্ত হস্তে দান করতেন বটে, তবে ভণ্ডপীর দরবেশদেরও পর্যাপ্ত টাকা কড়ি, এমনকি হাতি ঘোড়া পর্যন্ত দান করতে দেখা গেছে। হাসন রাজা ইচ্ছা করলেই প্রাসাদতুল্য দালান কোঠা তৈরি করতে পারতেন বটে। কিন্তু তিনি কস্মিনকালেও ঘরবাড়ির প্রতি লক্ষ দিতেন না। তিনি তার গানের ভিতর দিয়ে নিজেই বর্ণনা করেছেন—

‘লোকে বলে বলেরে।

ঘরবাড়ী ভালা নায় আমার \

কি ঘর বানাইমু আমি।

শূন্যের মাঝার \

 

হাসন রাজা জানতো যদি।

বাঁচব কতদিন \

বানাইত দালান কোঠা।

করিয়া রঙ্গীন \’

 

শৌখিন হাসন রাজা কুড়া, ডাহুক, দোয়েল এবং ঘোড়া দৌড়ানো নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। হাসন রাজার ঘোড়া ‘জংবাহাদুর’ ঢাকার নবাব আহসান উল্লাহর ঘোড়া ‘চান্দ মুশকী’কে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে প্রতিযোগিতায় হারায়। তারপরও তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব অক্ষুণ্ন ছিল। হাসন রাজা প্রতি বছর নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীতে তিনি নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। নৌকাবাইচে তার রচিত গান গাওয়া হতো।

হাসন রাজার কিছু খেয়ালী ঝোঁক ছিল। তিনি কোনো দুঃসাহসী কাজে ভীত হতেন না। শিকারে গেলে বাঘ কিংবা হিংস্র প্রাণিকে ভয় পেতেন না। আবার কখনো অতি সাধারণ বিষয়ে বিচলিত ও অস্থির হয়ে পড়তেন। যেমন কোথাও রওয়ানা হওয়ার পথে ঘোড়া হ্রেষা ধ্বনি করলে তিনি হতাশ ও শংকিত হয়ে পড়তেন এবং যাত্রা ভঙ্গ করতেন। তার সময় বাতিক ও বার বাতিকের কারণে প্রায়ই বিচলিত থাকতেন। শুক্রবার নামাজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো কাজ শুরু করতে পছন্দ করতেন না। পুত্র-কন্যা ও নাতি নাতনিদের পরামর্শ দিতেন শ্লোকের ছলে। যেমন—‘বাদ জুম্মা কর কাম

তার জিম্মা শাহ নিজাম (রহ.)।’

দিনের শুভ-অশুভ দেখতে গিয়ে তিনি বলেছেন—

‘শনির ঊষা, রবির শেষ

মুণ্ডে মাথা ভ্রমে দেশ।’

তার ‘শৌখিন বাহার’ গ্রন্থে অসংখ্য বাতিক ও শ্লোক আমরা দেখতে পাই—

‘স্ত্রী-নায়ক, শিশু নায়ক, ভৃত্য-নায়ক হইল

নিশ্চয় জানিও তার সংসার গেল।’

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম ব্যক্তি যিনি মরমি গ্রাম্য কবি হাসন রাজার যথার্থ মূল্যায়ন করেন এবং ভারত ও বিশ্বসভায় তার গানকে পরিচয় করিয়ে দেন। দেওয়ান হাসন রাজার বহুল পরিচিত গান কবিগুরু রবীন্দ্রনাথও বেশি পছন্দ করতেন। তিনি তার ১৯৩১ সালে লন্ডনের ‘ফিলসফিক্যাল কনফারেন্স এবং হিবার্ট লেকচার’ এ হাসন রাজার গানের অংশবিশেষ ইংরেজিতে অনুবাদ করে উদ্ধৃত করেন।

মম আঁখি হইতে পয়দা হইল।

আসমান জমিন \

শরীরে করিলে পয়দা শক্ত আর নরম।

আর পয়দা করিয়াছ ঠাণ্ডা আর গরম \

নাকে পয়দা খুশবু ও বদ্বয়।

দিলেতে হইল পয়দা \

মোহাম্মদী দ্বীন।

 

নোবেল প্রাইজ জয়ী রমা রোলা ফরাসি ভাষায় ‘হাসন উদাস’ গ্রন্থখানা অনুবাদ করতে শুরু করেন। কিন্তু গ্রন্থখানার অনুবাদ শেষ হওয়ার আগে তার জীবন প্রদীপ নিভে গিয়ে শেষ হয়ে যায়। দিন শেষ হয় অনুবাদ আর শেষ হলো না। বাংলাদেশের প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ হাসন রাজার গানের ভক্ত ছিলেন। ১৯৯৪ সালে তিনি সেলিম চৌধুরীকে দিয়ে ‘বাউলা কে বানাইলরে’ গানের সিডি বের করেন। তার জনপ্রিয় নাটক ‘আজ রবিবার’ নাটকের প্রতি পর্বে হাসন রাজার গান সন্নিবেশিত করে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির মাঝে হাসন রাজার গান জনপ্রিয় করেছেন। তিনি হাসন রাজার উপন্যাস লেখার প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন। কিন্তু তিনি আর সে সময় পাননি।

মরমি কবি হাসন রাজার চার ছেলে (মরহুম খান বাহাদুর দেওয়ান গণিউর রাজা, মরহুম দেওয়ান হাসিনুর রাজা, মরহুম খান বাহাদুর দেওয়ান একলিমুর রাজা (কাব্যবিশারদ) ও  মরহুম দেওয়ান আপ্তাবুর রাজা। তারা প্রত্যেকে স্ব স্ব প্রতিভায় উজ্জ্বল ছিলেন। তাদের মধ্যে দেওয়ান গণিউর রাজা, একলিমুর রাজা ও আপ্তাবুর রাজা গীতিকার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। হাসন রাজার বৈমাত্রেয় বোন হাজি ছহিফা বানু সিলেটের প্রথম মহিলা কবি ও বিশিষ্ট বক্তা। তার গানের বই ‘ছহিফা সঙ্গীত’ বিশেষভাবে সমাদৃত হয়েছিল। বিশেষ করে দেওয়ান একলিমুর রাজা অনেক গান, কবিতা ও উপন্যাস রচনা করেছেন। ভারতের নব দ্বীপের সারস্বত সমাজ তাকে কাব্যবিশারদ উপাধি দ্বারা সম্মানিত করেন।

মেঘে মেঘে অনেক বেলা হয়েছে। আজ আমাদের সংস্কৃতি চরম দৈন্যতার শিকার। সংস্কৃতিতে যোগ হয়েছে অপসংস্কৃতি। আধুনিকতার নামে ভিনদেশি সংস্কৃতির প্রভাবে আমরা হারিয়ে ফেলেছি আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্যতা। নতুন প্রজন্ম আমাদের সোনালি অতীত সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য থেকে বিস্মৃত হচ্ছে। তারা হয়তো প্রকৃতভাবে জানে না আমাদের সংস্কৃতির উৎস কোথায়? আমরা বাঙালি; আমাদের হৃদয় হতে যে কথা-সুর, গান-গল্প উৎসারিত হয় তা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি। আমি আশা করি আমাদের বর্তমান প্রজন্ম তাদের গৌরবান্বিত অতীত সংস্কৃতির দিকে নজর দেবে।.

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে