শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতিস্মারক

সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

স্মৃতিচিহ্ন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত সেই লাল জিপ ব্যবহৃত হতো মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের কাজে। যুদ্ধের পর সেই জিপটির স্থান হয় হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। কিন্তু সেখানে যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে শুধু। এরপর সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেই মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটিও।

হবিগঞ্জ। মুক্তিযুদ্ধের নানা স্মৃতি সেখানে জমা রয়েছে। সে স্মৃতি কথায় জড়িয়ে আছে কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর নাম।  ভাষা আন্দোলনসহ ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য তিনি কারাভোগ করেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে চুনারুঘাট-বাহুবল-শ্রীমঙ্গল আসন থেকে তদানীন্তন জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৭০। ১৯৭০-এর ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ওয়ারলেসে প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানিক চৌধুরী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর এই বীর মুক্তিযোদ্ধা হবিগঞ্জে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এ সময় তার নির্বাচনী এলাকার চা-শ্রমিকদের নিয়ে তিনি গঠন করেন বিশাল ‘তীরন্দাজ বাহিনী’। এ লক্ষ্যে হবিগঞ্জ সরকারি অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র-গোলা বারুদ সংগ্রহ করে সিলেটের প্রথম ও দীর্ঘস্থায়ী শেরপুর-সাদীপুর যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। মুক্তিযুদ্ধের চার নম্বর সেক্টরে অসামান্য সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ প্রদান, খাদ্য সংগ্রহ এবং ভারত থেকে অস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে মানিক চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার বহুমুখী সাহসী ভূমিকার জন্য মুক্তিযুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ মেজর জেনারেল এম এ রব, বীর উত্তম তাকে ‘কমান্ড্যান্ট’ উপাধিতে ভূষিত করেন। কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কন্যা অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বর্তমান জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতা ও বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীকে স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) ২০১৫ প্রদান করা হয়েছে। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপের গল্পটা আলাদা করেই বলতে হয়। হবিগঞ্জ জেলা প্রকাশক কার্যালয়ে এখনো পড়ে আছে সেই লাল জিপটি। যার সঙ্গে জড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঘটনাবহুল স্মৃতি। কড়া লাল রঙের জিপটি রোদ-বৃষ্টির ঝাপটা সইতে সইতে এখন বিবর্ণ। এখন একটি পলিথিনের ছাউনি দিয়ে কোনোমতে অবকাঠামো টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস যুদ্ধে দেশ স্বাধীন হয়। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৫ বছর। এর মধ্যেও সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপটির। খোলা আকাশের নিচে পরিচর্যাবিহীন ও অযত্ন- অবহেলায় জিপটি আজ জীর্ণদশায়। মুক্তিযুদ্ধকালীন ফোর হুইলার আট আসন বিশিষ্ট লাল টকটকে এ ‘টয়োটা’ জিপটি কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী ব্যবহার করে মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এ জিপটিতে আরোহণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের উপ-অধিনায়ক জেনারেল এম এ রব, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারাও। তৎকালীন সময়ে জিপটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল, সাদিপুর, শেরপুর রণক্ষেত্র, ভারতের খোয়াই, আগরতলা ও কৈলাশ শহরসহ বিভিন্নস্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল। যুদ্ধের পর সেই জিপের স্থান হয় জেলার প্রশাসকের গ্যারেজে। সেখানে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছিল এটি। তারপর ‘চেতনায় ৭১ হবিগঞ্জ’ এর সদস্য সচিব বর্তমান মহিলা আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীর চেষ্টায় জিপটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ছাদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়। এরপর এর উপরে কোনো শেড না থাকায় রোদ-বৃষ্টিতে নষ্টই হয়েছে শুধু। এরপর দফায় দফায় এটি সংরক্ষণের জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে অনেকবার বলেছেন কেয়া চৌধুরী। লাভ হয়নি। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই লাল জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই যেন আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে যাচ্ছে বারবার। এদিকে অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে এই মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতি স্মারকটি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারকের মধ্যে একইভাবে সংরক্ষণের অভাবে অরক্ষিত রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটি। মুক্তিযুদ্ধকালীন টেজারি অস্ত্রাগার বর্তমানে জেলা তথ্য অফিস। এমপি কেয়া চৌধুরী এ নিয়ে বলেন, ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (তার বার্তা) আসে তার পিতার কাছে। এ ঘোষণাপত্রসহ সংরক্ষণের অভাবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত জিপ, মুক্তিযুদ্ধের বহু স্মারক পড়ে রয়েছে হবিগঞ্জে। তাই তার পিতা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কর্তৃক রেখে যাওয়া জমিতে জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ সফল করতে পরিকল্পনামন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলে তারা ইতিবাচক সাড়া দেন। এই জাদুঘরে স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা সম্ভব। আর নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাস জানতে পারবে। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক সংরক্ষণ হবে। লাইব্রেরি, সেমিনার হল, কয়েকটি গ্যালারি। এ ছাড়া হবিগঞ্জের পুরাতন হাসপাতাল সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী সামগ্রীর দুর্লভ এক সংগ্রহশালা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এখানে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা স্বাধীনতা ঘোষণার মূল দলিল। রয়েছে যুদ্ধকালে বিভিন্ন সেক্টরের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকের নথি, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, গুলিবিদ্ধ গ্লাস, টিন, কাঠের টুকরো, গুলির ব্যাগ, পোশাক, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন চিঠিসহ নানাবিধ স্মারক। পৌনে দুই শতক জায়গার ওপর দীর্ঘদিনের চেষ্টায় জাদুঘরটি গড়ে তুলেছেন সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। ১০ বছর ধরে গ্রাম থেকে গ্রামে ঘরে ঘরে গিয়ে খুঁজে বের করছেন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন। এ ছাড়া জাদুঘরে বিভিন্ন সেক্টরের নীতিনির্ধারণী বৈঠকের নথি, ’৭২ সালে যুগভেরী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আব্বার সাক্ষাৎকার, প্রতিরোধযুদ্ধে তীরন্দাজবাহিনীর তীর-ধনুক, যুদ্ধের সময় হলদারপুর গ্রামে বিমান হামলায় গুলিবিদ্ধ বিভিন্ন জিনিস, মুছাপাড়া গ্রামের শহীদদের ব্যবহৃত আসবাব, গ্লাস, টাকার ব্যাগ, পাসপোর্ট, যুদ্ধকালীন আব্বার ব্যবহৃত দুরবিন, গুলির ব্যাগ, পোশাক, মুজিবকোট, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার বিভিন্ন মিটিংয়ের ছবি, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ’৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময়কার মেয়েকে লেখা বাবার চিঠি, স্ত্রীকে লেখা স্বামীর চিঠি, যুদ্ধের সময় লুট হওয়া কাঁসার বাসন-কোসন, খড়ম, হুক্কা, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, ১৯২৬ সালের এক বিয়ের শাড়ির টুকরোসহ অনেক কিছু আছে। এখনো খুঁজে যাচ্ছি।’ এমপি কেয়া চৌধুরী ২০০৬ সালে বীরাঙ্গনাদের নিয়ে কাজ শুরু করেন। ছয়জন বীরাঙ্গনাকে খুঁজে বের করে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা এখন  গেজেটভুক্ত। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মারক  পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘২০০৯ সালে হবিগঞ্জে “চেতনায় ৭১” নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিই। সংগঠনটি ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। এ সংগঠনের মাধ্যমে জাদুঘর স্থাপনের উদ্যোগ নিলাম।’ কেয়া চৌধুরীর দাবি, এ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার যে মূল দলিল আছে তা আর কারও কাছে নেই। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতিস্মারকগুলো সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখনই কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট না হলে এ সবই হারিয়ে যাবে কালের গহ্বরে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন