শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতিস্মারক

সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

স্মৃতিচিহ্ন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত সেই লাল জিপ ব্যবহৃত হতো মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের কাজে। যুদ্ধের পর সেই জিপটির স্থান হয় হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। কিন্তু সেখানে যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে শুধু। এরপর সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেই মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটিও।

হবিগঞ্জ। মুক্তিযুদ্ধের নানা স্মৃতি সেখানে জমা রয়েছে। সে স্মৃতি কথায় জড়িয়ে আছে কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর নাম।  ভাষা আন্দোলনসহ ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য তিনি কারাভোগ করেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে চুনারুঘাট-বাহুবল-শ্রীমঙ্গল আসন থেকে তদানীন্তন জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৭০। ১৯৭০-এর ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ওয়ারলেসে প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানিক চৌধুরী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর এই বীর মুক্তিযোদ্ধা হবিগঞ্জে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এ সময় তার নির্বাচনী এলাকার চা-শ্রমিকদের নিয়ে তিনি গঠন করেন বিশাল ‘তীরন্দাজ বাহিনী’। এ লক্ষ্যে হবিগঞ্জ সরকারি অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র-গোলা বারুদ সংগ্রহ করে সিলেটের প্রথম ও দীর্ঘস্থায়ী শেরপুর-সাদীপুর যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। মুক্তিযুদ্ধের চার নম্বর সেক্টরে অসামান্য সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ প্রদান, খাদ্য সংগ্রহ এবং ভারত থেকে অস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে মানিক চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার বহুমুখী সাহসী ভূমিকার জন্য মুক্তিযুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ মেজর জেনারেল এম এ রব, বীর উত্তম তাকে ‘কমান্ড্যান্ট’ উপাধিতে ভূষিত করেন। কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কন্যা অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বর্তমান জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতা ও বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীকে স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) ২০১৫ প্রদান করা হয়েছে। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপের গল্পটা আলাদা করেই বলতে হয়। হবিগঞ্জ জেলা প্রকাশক কার্যালয়ে এখনো পড়ে আছে সেই লাল জিপটি। যার সঙ্গে জড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঘটনাবহুল স্মৃতি। কড়া লাল রঙের জিপটি রোদ-বৃষ্টির ঝাপটা সইতে সইতে এখন বিবর্ণ। এখন একটি পলিথিনের ছাউনি দিয়ে কোনোমতে অবকাঠামো টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস যুদ্ধে দেশ স্বাধীন হয়। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৫ বছর। এর মধ্যেও সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপটির। খোলা আকাশের নিচে পরিচর্যাবিহীন ও অযত্ন- অবহেলায় জিপটি আজ জীর্ণদশায়। মুক্তিযুদ্ধকালীন ফোর হুইলার আট আসন বিশিষ্ট লাল টকটকে এ ‘টয়োটা’ জিপটি কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী ব্যবহার করে মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এ জিপটিতে আরোহণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের উপ-অধিনায়ক জেনারেল এম এ রব, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারাও। তৎকালীন সময়ে জিপটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল, সাদিপুর, শেরপুর রণক্ষেত্র, ভারতের খোয়াই, আগরতলা ও কৈলাশ শহরসহ বিভিন্নস্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল। যুদ্ধের পর সেই জিপের স্থান হয় জেলার প্রশাসকের গ্যারেজে। সেখানে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছিল এটি। তারপর ‘চেতনায় ৭১ হবিগঞ্জ’ এর সদস্য সচিব বর্তমান মহিলা আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীর চেষ্টায় জিপটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ছাদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়। এরপর এর উপরে কোনো শেড না থাকায় রোদ-বৃষ্টিতে নষ্টই হয়েছে শুধু। এরপর দফায় দফায় এটি সংরক্ষণের জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে অনেকবার বলেছেন কেয়া চৌধুরী। লাভ হয়নি। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই লাল জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই যেন আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে যাচ্ছে বারবার। এদিকে অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে এই মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতি স্মারকটি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারকের মধ্যে একইভাবে সংরক্ষণের অভাবে অরক্ষিত রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটি। মুক্তিযুদ্ধকালীন টেজারি অস্ত্রাগার বর্তমানে জেলা তথ্য অফিস। এমপি কেয়া চৌধুরী এ নিয়ে বলেন, ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (তার বার্তা) আসে তার পিতার কাছে। এ ঘোষণাপত্রসহ সংরক্ষণের অভাবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত জিপ, মুক্তিযুদ্ধের বহু স্মারক পড়ে রয়েছে হবিগঞ্জে। তাই তার পিতা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কর্তৃক রেখে যাওয়া জমিতে জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ সফল করতে পরিকল্পনামন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলে তারা ইতিবাচক সাড়া দেন। এই জাদুঘরে স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা সম্ভব। আর নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাস জানতে পারবে। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক সংরক্ষণ হবে। লাইব্রেরি, সেমিনার হল, কয়েকটি গ্যালারি। এ ছাড়া হবিগঞ্জের পুরাতন হাসপাতাল সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী সামগ্রীর দুর্লভ এক সংগ্রহশালা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এখানে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা স্বাধীনতা ঘোষণার মূল দলিল। রয়েছে যুদ্ধকালে বিভিন্ন সেক্টরের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকের নথি, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, গুলিবিদ্ধ গ্লাস, টিন, কাঠের টুকরো, গুলির ব্যাগ, পোশাক, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন চিঠিসহ নানাবিধ স্মারক। পৌনে দুই শতক জায়গার ওপর দীর্ঘদিনের চেষ্টায় জাদুঘরটি গড়ে তুলেছেন সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। ১০ বছর ধরে গ্রাম থেকে গ্রামে ঘরে ঘরে গিয়ে খুঁজে বের করছেন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন। এ ছাড়া জাদুঘরে বিভিন্ন সেক্টরের নীতিনির্ধারণী বৈঠকের নথি, ’৭২ সালে যুগভেরী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আব্বার সাক্ষাৎকার, প্রতিরোধযুদ্ধে তীরন্দাজবাহিনীর তীর-ধনুক, যুদ্ধের সময় হলদারপুর গ্রামে বিমান হামলায় গুলিবিদ্ধ বিভিন্ন জিনিস, মুছাপাড়া গ্রামের শহীদদের ব্যবহৃত আসবাব, গ্লাস, টাকার ব্যাগ, পাসপোর্ট, যুদ্ধকালীন আব্বার ব্যবহৃত দুরবিন, গুলির ব্যাগ, পোশাক, মুজিবকোট, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার বিভিন্ন মিটিংয়ের ছবি, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ’৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময়কার মেয়েকে লেখা বাবার চিঠি, স্ত্রীকে লেখা স্বামীর চিঠি, যুদ্ধের সময় লুট হওয়া কাঁসার বাসন-কোসন, খড়ম, হুক্কা, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, ১৯২৬ সালের এক বিয়ের শাড়ির টুকরোসহ অনেক কিছু আছে। এখনো খুঁজে যাচ্ছি।’ এমপি কেয়া চৌধুরী ২০০৬ সালে বীরাঙ্গনাদের নিয়ে কাজ শুরু করেন। ছয়জন বীরাঙ্গনাকে খুঁজে বের করে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা এখন  গেজেটভুক্ত। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মারক  পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘২০০৯ সালে হবিগঞ্জে “চেতনায় ৭১” নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিই। সংগঠনটি ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। এ সংগঠনের মাধ্যমে জাদুঘর স্থাপনের উদ্যোগ নিলাম।’ কেয়া চৌধুরীর দাবি, এ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার যে মূল দলিল আছে তা আর কারও কাছে নেই। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতিস্মারকগুলো সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখনই কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট না হলে এ সবই হারিয়ে যাবে কালের গহ্বরে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা