শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতিস্মারক

সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

স্মৃতিচিহ্ন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত সেই লাল জিপ ব্যবহৃত হতো মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের কাজে। যুদ্ধের পর সেই জিপটির স্থান হয় হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। কিন্তু সেখানে যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে শুধু। এরপর সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেই মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটিও।

হবিগঞ্জ। মুক্তিযুদ্ধের নানা স্মৃতি সেখানে জমা রয়েছে। সে স্মৃতি কথায় জড়িয়ে আছে কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর নাম।  ভাষা আন্দোলনসহ ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য তিনি কারাভোগ করেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে চুনারুঘাট-বাহুবল-শ্রীমঙ্গল আসন থেকে তদানীন্তন জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৭০। ১৯৭০-এর ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ওয়ারলেসে প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানিক চৌধুরী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর এই বীর মুক্তিযোদ্ধা হবিগঞ্জে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এ সময় তার নির্বাচনী এলাকার চা-শ্রমিকদের নিয়ে তিনি গঠন করেন বিশাল ‘তীরন্দাজ বাহিনী’। এ লক্ষ্যে হবিগঞ্জ সরকারি অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র-গোলা বারুদ সংগ্রহ করে সিলেটের প্রথম ও দীর্ঘস্থায়ী শেরপুর-সাদীপুর যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। মুক্তিযুদ্ধের চার নম্বর সেক্টরে অসামান্য সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ প্রদান, খাদ্য সংগ্রহ এবং ভারত থেকে অস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে মানিক চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার বহুমুখী সাহসী ভূমিকার জন্য মুক্তিযুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ মেজর জেনারেল এম এ রব, বীর উত্তম তাকে ‘কমান্ড্যান্ট’ উপাধিতে ভূষিত করেন। কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কন্যা অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বর্তমান জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতা ও বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীকে স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) ২০১৫ প্রদান করা হয়েছে। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপের গল্পটা আলাদা করেই বলতে হয়। হবিগঞ্জ জেলা প্রকাশক কার্যালয়ে এখনো পড়ে আছে সেই লাল জিপটি। যার সঙ্গে জড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঘটনাবহুল স্মৃতি। কড়া লাল রঙের জিপটি রোদ-বৃষ্টির ঝাপটা সইতে সইতে এখন বিবর্ণ। এখন একটি পলিথিনের ছাউনি দিয়ে কোনোমতে অবকাঠামো টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস যুদ্ধে দেশ স্বাধীন হয়। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৫ বছর। এর মধ্যেও সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপটির। খোলা আকাশের নিচে পরিচর্যাবিহীন ও অযত্ন- অবহেলায় জিপটি আজ জীর্ণদশায়। মুক্তিযুদ্ধকালীন ফোর হুইলার আট আসন বিশিষ্ট লাল টকটকে এ ‘টয়োটা’ জিপটি কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী ব্যবহার করে মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এ জিপটিতে আরোহণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের উপ-অধিনায়ক জেনারেল এম এ রব, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারাও। তৎকালীন সময়ে জিপটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল, সাদিপুর, শেরপুর রণক্ষেত্র, ভারতের খোয়াই, আগরতলা ও কৈলাশ শহরসহ বিভিন্নস্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল। যুদ্ধের পর সেই জিপের স্থান হয় জেলার প্রশাসকের গ্যারেজে। সেখানে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছিল এটি। তারপর ‘চেতনায় ৭১ হবিগঞ্জ’ এর সদস্য সচিব বর্তমান মহিলা আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীর চেষ্টায় জিপটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ছাদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়। এরপর এর উপরে কোনো শেড না থাকায় রোদ-বৃষ্টিতে নষ্টই হয়েছে শুধু। এরপর দফায় দফায় এটি সংরক্ষণের জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে অনেকবার বলেছেন কেয়া চৌধুরী। লাভ হয়নি। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই লাল জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই যেন আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে যাচ্ছে বারবার। এদিকে অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে এই মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতি স্মারকটি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারকের মধ্যে একইভাবে সংরক্ষণের অভাবে অরক্ষিত রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটি। মুক্তিযুদ্ধকালীন টেজারি অস্ত্রাগার বর্তমানে জেলা তথ্য অফিস। এমপি কেয়া চৌধুরী এ নিয়ে বলেন, ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (তার বার্তা) আসে তার পিতার কাছে। এ ঘোষণাপত্রসহ সংরক্ষণের অভাবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত জিপ, মুক্তিযুদ্ধের বহু স্মারক পড়ে রয়েছে হবিগঞ্জে। তাই তার পিতা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কর্তৃক রেখে যাওয়া জমিতে জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ সফল করতে পরিকল্পনামন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলে তারা ইতিবাচক সাড়া দেন। এই জাদুঘরে স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা সম্ভব। আর নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাস জানতে পারবে। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক সংরক্ষণ হবে। লাইব্রেরি, সেমিনার হল, কয়েকটি গ্যালারি। এ ছাড়া হবিগঞ্জের পুরাতন হাসপাতাল সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী সামগ্রীর দুর্লভ এক সংগ্রহশালা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এখানে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা স্বাধীনতা ঘোষণার মূল দলিল। রয়েছে যুদ্ধকালে বিভিন্ন সেক্টরের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকের নথি, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, গুলিবিদ্ধ গ্লাস, টিন, কাঠের টুকরো, গুলির ব্যাগ, পোশাক, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন চিঠিসহ নানাবিধ স্মারক। পৌনে দুই শতক জায়গার ওপর দীর্ঘদিনের চেষ্টায় জাদুঘরটি গড়ে তুলেছেন সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। ১০ বছর ধরে গ্রাম থেকে গ্রামে ঘরে ঘরে গিয়ে খুঁজে বের করছেন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন। এ ছাড়া জাদুঘরে বিভিন্ন সেক্টরের নীতিনির্ধারণী বৈঠকের নথি, ’৭২ সালে যুগভেরী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আব্বার সাক্ষাৎকার, প্রতিরোধযুদ্ধে তীরন্দাজবাহিনীর তীর-ধনুক, যুদ্ধের সময় হলদারপুর গ্রামে বিমান হামলায় গুলিবিদ্ধ বিভিন্ন জিনিস, মুছাপাড়া গ্রামের শহীদদের ব্যবহৃত আসবাব, গ্লাস, টাকার ব্যাগ, পাসপোর্ট, যুদ্ধকালীন আব্বার ব্যবহৃত দুরবিন, গুলির ব্যাগ, পোশাক, মুজিবকোট, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার বিভিন্ন মিটিংয়ের ছবি, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ’৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময়কার মেয়েকে লেখা বাবার চিঠি, স্ত্রীকে লেখা স্বামীর চিঠি, যুদ্ধের সময় লুট হওয়া কাঁসার বাসন-কোসন, খড়ম, হুক্কা, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, ১৯২৬ সালের এক বিয়ের শাড়ির টুকরোসহ অনেক কিছু আছে। এখনো খুঁজে যাচ্ছি।’ এমপি কেয়া চৌধুরী ২০০৬ সালে বীরাঙ্গনাদের নিয়ে কাজ শুরু করেন। ছয়জন বীরাঙ্গনাকে খুঁজে বের করে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা এখন  গেজেটভুক্ত। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মারক  পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘২০০৯ সালে হবিগঞ্জে “চেতনায় ৭১” নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিই। সংগঠনটি ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। এ সংগঠনের মাধ্যমে জাদুঘর স্থাপনের উদ্যোগ নিলাম।’ কেয়া চৌধুরীর দাবি, এ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার যে মূল দলিল আছে তা আর কারও কাছে নেই। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতিস্মারকগুলো সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখনই কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট না হলে এ সবই হারিয়ে যাবে কালের গহ্বরে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা