শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতিস্মারক

সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

স্মৃতিচিহ্ন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংরক্ষণের অভাবে মলিন লাল জিপ

হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত সেই লাল জিপ ব্যবহৃত হতো মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের কাজে। যুদ্ধের পর সেই জিপটির স্থান হয় হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। কিন্তু সেখানে যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে শুধু। এরপর সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় বাধাগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেই মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটিও।

হবিগঞ্জ। মুক্তিযুদ্ধের নানা স্মৃতি সেখানে জমা রয়েছে। সে স্মৃতি কথায় জড়িয়ে আছে কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীর নাম।  ভাষা আন্দোলনসহ ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য তিনি কারাভোগ করেন। তিনি ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে চুনারুঘাট-বাহুবল-শ্রীমঙ্গল আসন থেকে তদানীন্তন জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৭০। ১৯৭০-এর ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ওয়ারলেসে প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানিক চৌধুরী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর এই বীর মুক্তিযোদ্ধা হবিগঞ্জে প্রতিরোধ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। এ সময় তার নির্বাচনী এলাকার চা-শ্রমিকদের নিয়ে তিনি গঠন করেন বিশাল ‘তীরন্দাজ বাহিনী’। এ লক্ষ্যে হবিগঞ্জ সরকারি অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্র-গোলা বারুদ সংগ্রহ করে সিলেটের প্রথম ও দীর্ঘস্থায়ী শেরপুর-সাদীপুর যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। মুক্তিযুদ্ধের চার নম্বর সেক্টরে অসামান্য সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ প্রদান, খাদ্য সংগ্রহ এবং ভারত থেকে অস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে মানিক চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার বহুমুখী সাহসী ভূমিকার জন্য মুক্তিযুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ মেজর জেনারেল এম এ রব, বীর উত্তম তাকে ‘কমান্ড্যান্ট’ উপাধিতে ভূষিত করেন। কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কন্যা অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বর্তমান জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতা ও বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরীকে স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) ২০১৫ প্রদান করা হয়েছে। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপের গল্পটা আলাদা করেই বলতে হয়। হবিগঞ্জ জেলা প্রকাশক কার্যালয়ে এখনো পড়ে আছে সেই লাল জিপটি। যার সঙ্গে জড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঘটনাবহুল স্মৃতি। কড়া লাল রঙের জিপটি রোদ-বৃষ্টির ঝাপটা সইতে সইতে এখন বিবর্ণ। এখন একটি পলিথিনের ছাউনি দিয়ে কোনোমতে অবকাঠামো টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ প্রায় ৯ মাস যুদ্ধে দেশ স্বাধীন হয়। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৫ বছর। এর মধ্যেও সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়নি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত লাল জিপটির। খোলা আকাশের নিচে পরিচর্যাবিহীন ও অযত্ন- অবহেলায় জিপটি আজ জীর্ণদশায়। মুক্তিযুদ্ধকালীন ফোর হুইলার আট আসন বিশিষ্ট লাল টকটকে এ ‘টয়োটা’ জিপটি কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী ব্যবহার করে মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, এ জিপটিতে আরোহণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের উপ-অধিনায়ক জেনারেল এম এ রব, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারাও। তৎকালীন সময়ে জিপটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল, সাদিপুর, শেরপুর রণক্ষেত্র, ভারতের খোয়াই, আগরতলা ও কৈলাশ শহরসহ বিভিন্নস্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের যাতায়াত, অস্ত্র আদান-প্রদান এবং খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছিল। যুদ্ধের পর সেই জিপের স্থান হয় জেলার প্রশাসকের গ্যারেজে। সেখানে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছিল এটি। তারপর ‘চেতনায় ৭১ হবিগঞ্জ’ এর সদস্য সচিব বর্তমান মহিলা আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীর চেষ্টায় জিপটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ছাদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা হয়। এরপর এর উপরে কোনো শেড না থাকায় রোদ-বৃষ্টিতে নষ্টই হয়েছে শুধু। এরপর দফায় দফায় এটি সংরক্ষণের জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে অনেকবার বলেছেন কেয়া চৌধুরী। লাভ হয়নি। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে এই লাল জিপটি সংরক্ষণের জন্য দৌড়ঝাঁপ হলেও সবকিছুই যেন আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে যাচ্ছে বারবার। এদিকে অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে এই মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ স্মৃতি স্মারকটি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারকের মধ্যে একইভাবে সংরক্ষণের অভাবে অরক্ষিত রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্রাগারটি। মুক্তিযুদ্ধকালীন টেজারি অস্ত্রাগার বর্তমানে জেলা তথ্য অফিস। এমপি কেয়া চৌধুরী এ নিয়ে বলেন, ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (তার বার্তা) আসে তার পিতার কাছে। এ ঘোষণাপত্রসহ সংরক্ষণের অভাবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত জিপ, মুক্তিযুদ্ধের বহু স্মারক পড়ে রয়েছে হবিগঞ্জে। তাই তার পিতা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী কর্তৃক রেখে যাওয়া জমিতে জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ সফল করতে পরিকল্পনামন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলে তারা ইতিবাচক সাড়া দেন। এই জাদুঘরে স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা সম্ভব। আর নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাস জানতে পারবে। জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক সংরক্ষণ হবে। লাইব্রেরি, সেমিনার হল, কয়েকটি গ্যালারি। এ ছাড়া হবিগঞ্জের পুরাতন হাসপাতাল সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী সামগ্রীর দুর্লভ এক সংগ্রহশালা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এখানে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা স্বাধীনতা ঘোষণার মূল দলিল। রয়েছে যুদ্ধকালে বিভিন্ন সেক্টরের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকের নথি, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, গুলিবিদ্ধ গ্লাস, টিন, কাঠের টুকরো, গুলির ব্যাগ, পোশাক, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন চিঠিসহ নানাবিধ স্মারক। পৌনে দুই শতক জায়গার ওপর দীর্ঘদিনের চেষ্টায় জাদুঘরটি গড়ে তুলেছেন সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। ১০ বছর ধরে গ্রাম থেকে গ্রামে ঘরে ঘরে গিয়ে খুঁজে বের করছেন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন। এ ছাড়া জাদুঘরে বিভিন্ন সেক্টরের নীতিনির্ধারণী বৈঠকের নথি, ’৭২ সালে যুগভেরী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আব্বার সাক্ষাৎকার, প্রতিরোধযুদ্ধে তীরন্দাজবাহিনীর তীর-ধনুক, যুদ্ধের সময় হলদারপুর গ্রামে বিমান হামলায় গুলিবিদ্ধ বিভিন্ন জিনিস, মুছাপাড়া গ্রামের শহীদদের ব্যবহৃত আসবাব, গ্লাস, টাকার ব্যাগ, পাসপোর্ট, যুদ্ধকালীন আব্বার ব্যবহৃত দুরবিন, গুলির ব্যাগ, পোশাক, মুজিবকোট, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার বিভিন্ন মিটিংয়ের ছবি, বীরাঙ্গনা ও ভাষাসৈনিকদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস, ’৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময়কার মেয়েকে লেখা বাবার চিঠি, স্ত্রীকে লেখা স্বামীর চিঠি, যুদ্ধের সময় লুট হওয়া কাঁসার বাসন-কোসন, খড়ম, হুক্কা, মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত রেডিও, ১৯২৬ সালের এক বিয়ের শাড়ির টুকরোসহ অনেক কিছু আছে। এখনো খুঁজে যাচ্ছি।’ এমপি কেয়া চৌধুরী ২০০৬ সালে বীরাঙ্গনাদের নিয়ে কাজ শুরু করেন। ছয়জন বীরাঙ্গনাকে খুঁজে বের করে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। তারা এখন  গেজেটভুক্ত। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মারক  পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘২০০৯ সালে হবিগঞ্জে “চেতনায় ৭১” নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিই। সংগঠনটি ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। এ সংগঠনের মাধ্যমে জাদুঘর স্থাপনের উদ্যোগ নিলাম।’ কেয়া চৌধুরীর দাবি, এ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার যে মূল দলিল আছে তা আর কারও কাছে নেই। হবিগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধের এই স্মৃতিস্মারকগুলো সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখনই কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট না হলে এ সবই হারিয়ে যাবে কালের গহ্বরে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

১৬ মিনিট আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

৩৯ মিনিট আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা