শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাশিয়ার ডায়েরি

ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

রাশেদুর রহমান, রাশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

মানচিত্রে কাজান ক্রেমলিনের পাশে দেখা গেল রেকা নদীর নাম। কিন্তু কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ আর প্রশ্বস্ত প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ভিতরে আসতেই চোখ জুড়িয়ে গেল ভলগা নদীর সৌন্দর্যে। মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল দুপুরের সূর্য। মেঘের আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এলেই ভলগা নদীর টলটলে পানি। তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন চলে যায় দূর বহু দূর। এই নদী ইউরোপের দীর্ঘতম। দানিউবের চেয়েও প্রায় এক হাজার কিলোমিটার লম্বা। কাস্পিয়ান সাগর থেকে উৎপন্ন হয়ে এই নদী রাশিয়ার বুক চিরে চলে গেছে দূর বহুদূর। রাশিয়ার বৃহৎ ২০টি শহরের ১১টি এই নদীর তীরেই অবস্থিত। এই কারণেই বুঝি ভলগা রাশিয়ার জাতীয় নদী। এই কারণেই বুঝি রাশানরা নদীটার নাম দিয়েছে ‘মাদার ভলগা’।

 

কাজানেও আছে ক্রেমলিন

লাল আর সোনালি রঙের সিংহাসন। পাশেই রাখা দীর্ঘ কারুকার্যখচিত লাঠি আর সাতরঙা মুকুট। এই সিংহাসন, এই লাঠি আর এই মুকুট মাথায় পরেই এক সময় তাতার সাম্রাজ্য শাসন করতেন চেঙ্গিস খানের বংশধররা। তাতার সম্প্রদায়ের খানদের এই উজ্জ্বল সিংহাসনের দিকে অমোঘ আকর্ষণে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল উলুঘ মোহাম্মদ খানের কথা। চেঙ্গিস খানের উত্তরপুরুষ উলুঘ মোহাম্মদ। বাগদাদ নগরী ধ্বংসকারী হালাকু খানের বংশধর তিনি। ভয়ঙ্কর যোদ্ধা জাতি হিসেবে পরিচিত এই তাতাররাই পরবর্তীতে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নিয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উলুঘ মোহাম্মদ খান তাদেরই একজন। পনের শতকে তাতারস্থানে খান সাম্রাজ্যের পত্তনকারী তিনিই। ১১৪ বছর খানদের রাজত্ব টিকে ছিল তাতারস্থানে। পরবর্তীতে জার সম্রাট আইভান দি টেরিবল তাতারস্তানকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেন। কিন্তু খান সাম্রাজ্যের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভালোভাবেই সংরক্ষণ করে রাখে জার সম্রাটরা। কাজান ক্রেমলিনের জাদুঘরে গিয়ে জানা গেল আরও অনেক তথ্য। জাদুঘরে প্রবেশ করতে সাধারণ টিকিটের প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলায় ঝুলানো কার্ড বিশেষ সুবিধা এনে দিল। বিনা টিকিটেই জাদুঘরে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল। পরিচালক এসে ঘুরিয়ে দেখালেন সবকিছু। রাশিয়ার ইতিহাসের সামগ্রিক একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব এই জাদুঘর থেকেই। এখানে আছে প্রস্তরযুগের নিদর্শন। আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অনেক কিছু। এই জাদুঘরে প্রবেশের আগে মুগ্ধ নয়নে দেখা হলো কাজান ক্রেমলিন।

মসজিদ, মন্দির, গির্জা নিয়ে কাজান ক্রেমলিন কমপ্লেক্স। নদীর পাশ ঘেঁষে দীর্ঘ সুপ্রশ্বস্ত দেয়াল। দেখেই বুঝা যায় শত্র“র আক্রমণ থেকে প্রাচীর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল এটাকে। স্থানে স্থানে পাহারাদারদের জন্য আছে বিশেষ ব্যবস্থা। দেয়ালের আড়ালে লুকিয়ে থেকে তীর-ধনুক নিয়ে শত্র“র আগমন অপেক্ষায় থাকত প্রহরীরা। কাজান ক্রেমলিনের মূল ভবনটা এখন গভর্নর হাউস হিসেবে ব্যবহƒত হয়। কাজান ক্রেমলিন মূলত আইভন দি টেরিবলের সময় তৈরি করা। এই স্থানে আগে ছিল কাজান খানদের দুর্গ। পরবর্তীতে জার আমলের প্রতীক হিসেবে এখানেই ক্রেমলিন তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই স্থানটা মুসলিম আর খ্রিস্টানদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের জন্য যেমন সুবিশাল চার্চ আছে। তেমনি আছে সুবিশাল মসজিদ। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে কুলশরিফ মসজিদটি। ২০০৫ সালের জুনে এই মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য মসজিদটির মূল ভিত তৈরি হয়েছিল ষোঢ়শ ও সপ্তদশ শতকে। কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ প্রাচীরে দাঁড়িয়ে ভলগা নদীর সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ইতিহাসের গভীরে এভাবেই হারিয়ে যাওয়া যায় অনায়াসে।

তবে কাজান মানেই কেবল ভলগা নয়। কেবল কাজান ক্রেমলিনও নয়। এটা রাশিয়ার তাতারস্তান রাজ্যের রাজধানী। হাজার বছরের পুরনো এই শহর ঘুরে দেখলে বিশ্বাস জাগে মনে, সত্যিই তাতারস্তান সুন্দর। তার চেয়েও সুন্দর ভলগা নদী। যার স্র্র্র্র্র্র্রোত হয়তবা মিশে গেছে গাঙ্গেয় অববাহিকায়!

 

ভলগার স্রোতে ভেসে সামারা দেখা

দূর দিগন্তে দেখা যায় সুউচ্চ পর্বত শ্রেণি। জিগোলস্কি পর্বতমালা ছড়িয়ে আছে রাশিয়ার এই অঞ্চল জুড়ে। সামারার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর চলে গেছে। আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে ভলগা নদীতে গিয়ে দেখা হলো সামারা শহর। শহরের পাশঘেঁষা পর্বতমালা আর ভলগা নদীর মন মাতানো সৌন্দর্য।

তলিওস্কি টাউনের মেয়ে সোফিয়া। শুকনো শরীর। সারা মুখে ছোপ ছোপ তিল। এতে তার সৌন্দর্য বেড়েছে বহুগুণে। মস্কোর স্কুল অব ইকোনমিকসে কেবল ভর্তি হলো। তার স্বপ্ন, এক দিন দেশের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে। দেশসেবা যে করতে পারবে সোফিয়া তার কিছু নমুনাও দেখাল। ফিফার ভলান্টিয়ার হিসেবে সিটি প্রেস সেন্টারে কাজ করে রুশ মেয়েটি। নৌ ভ্রমণে সঙ্গী হলো সোফিয়া। সামারা শহর সম্পর্কে কথা হলো অনেক। ইতিহাস ও ঐতিহ্য ভালই জানা আছে তার। রাশিয়ার বিভিন্ন লেখক নিয়ে কথা উঠল। লিও তলস্তয়ের হাজী মুরাদ পড়েছ? নাহ, সোফিয়া তা পড়েনি। তবে পুশকিনের বেশির ভাগ বই তার পড়া। নিকোলাই গগল কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কিও তার খুব পরিচিত। সোফিয়াকে দিয়ে বিচার করা যায় পুরো রাশিয়াকেই। ওদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যাওয়া যায় জ্ঞানের গভীর রাজ্যে। কিন্তু ভ্রমণের আনন্দ আর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা কী পাশাপাশি চলে! চলে না। সোফিয়া তাই প্রাণোচ্ছ্বল তরুণীর মতোই ভলগা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে চিনিয়ে দেয় সামারা শহরকে। ভলগা থেকে গঙ্গা (ফ্রম ভলগা টু গঙ্গা) বইয়ের নাম শুনেছ? সোফিয়া বইটির নাম জানে না। কিন্তু গঙ্গা নদীর নাম জানে। ভলগা হয়ত গঙ্গার কোন স্রোতের সঙ্গে মিশে আছে। ম্যাক্সিম গোর্কী থেকে লিও তলস্তয় হয়ে রাহুল সাংকৃত্যায়ন। আরও কত কী! সবই ভলগা নদীতে আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে।

চারদিকে পরিষ্কার পানি। ঢেউ খেলছে অবিরাম। স্রোত ছুটে চলেছে শহর থেকে শহরে। বন্দর থেকে বন্দরে। দূর দিগন্তে ওড়ে বেড়াচ্ছে পাখির দল। শিকারি পাখিরা ঢেউয়ের ফাঁকফোকর খুঁজে তুলে নিচ্ছে মাছ। হিমেল বাতাস। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ কিছু মুহূর্ত। নদীর স্রোত কত দূর চলে গেছে! সামারা থেকে কাজান। তারপর আরও অন্য কোনো দিকে। রাশিয়ার বিখ্যাত ১১টি শহরে।

সামার মানেই ভলগা নয় আবার কেবল জিগুলস্কি পর্বতমালাও নয়। এটুকুতে শহরটার পরিচয় শেষ হবে না। সামারা মানে, প্রথমবার মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস। সামারা মানে রুশদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। সামারা মানে নিষিদ্ধ শহর। আরও অনেক কিছু। স্টালিনের ব্যাঙ্কার। সমরকালীন রাজধানী! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শহরকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন স্টালিন। যুদ্ধ সেন্ট পিটার্সবার্গ আর মস্কো যুদ্ধ কবলিত হওয়ার পর এখান থেকেই দিক নির্দেশনা দিতেন তিনি। এই শহরটা দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল বিদেশিদের জন্য। কেন? কারণ, এখানে যেন কোন মার্কিন গুপ্তচর আসতে না পারে। এই শহরেই যে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র রাশিয়ার। নানান গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা কেন্দ্রগুলোও এখানে। ভলগা নদীর তীরঘেঁষা স্কয়ার অব গ্লোরিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল মূর্তিটি আকাশের দিকে দুহাত বাড়িয়ে রেখেছে। যেন সারা দুনিয়াকে পরম ভালোবাসায় আপন করে নিতে চাইছে। এই শহর যুদ্ধ তো কম দেখেনি। অতীতের সবকিছু ভুলে এক নতুন পৃথিবীর দিকে আহ্বান করে সামারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা