শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাশিয়ার ডায়েরি

ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

রাশেদুর রহমান, রাশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

মানচিত্রে কাজান ক্রেমলিনের পাশে দেখা গেল রেকা নদীর নাম। কিন্তু কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ আর প্রশ্বস্ত প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ভিতরে আসতেই চোখ জুড়িয়ে গেল ভলগা নদীর সৌন্দর্যে। মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল দুপুরের সূর্য। মেঘের আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এলেই ভলগা নদীর টলটলে পানি। তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন চলে যায় দূর বহু দূর। এই নদী ইউরোপের দীর্ঘতম। দানিউবের চেয়েও প্রায় এক হাজার কিলোমিটার লম্বা। কাস্পিয়ান সাগর থেকে উৎপন্ন হয়ে এই নদী রাশিয়ার বুক চিরে চলে গেছে দূর বহুদূর। রাশিয়ার বৃহৎ ২০টি শহরের ১১টি এই নদীর তীরেই অবস্থিত। এই কারণেই বুঝি ভলগা রাশিয়ার জাতীয় নদী। এই কারণেই বুঝি রাশানরা নদীটার নাম দিয়েছে ‘মাদার ভলগা’।

 

কাজানেও আছে ক্রেমলিন

লাল আর সোনালি রঙের সিংহাসন। পাশেই রাখা দীর্ঘ কারুকার্যখচিত লাঠি আর সাতরঙা মুকুট। এই সিংহাসন, এই লাঠি আর এই মুকুট মাথায় পরেই এক সময় তাতার সাম্রাজ্য শাসন করতেন চেঙ্গিস খানের বংশধররা। তাতার সম্প্রদায়ের খানদের এই উজ্জ্বল সিংহাসনের দিকে অমোঘ আকর্ষণে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল উলুঘ মোহাম্মদ খানের কথা। চেঙ্গিস খানের উত্তরপুরুষ উলুঘ মোহাম্মদ। বাগদাদ নগরী ধ্বংসকারী হালাকু খানের বংশধর তিনি। ভয়ঙ্কর যোদ্ধা জাতি হিসেবে পরিচিত এই তাতাররাই পরবর্তীতে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নিয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উলুঘ মোহাম্মদ খান তাদেরই একজন। পনের শতকে তাতারস্থানে খান সাম্রাজ্যের পত্তনকারী তিনিই। ১১৪ বছর খানদের রাজত্ব টিকে ছিল তাতারস্থানে। পরবর্তীতে জার সম্রাট আইভান দি টেরিবল তাতারস্তানকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেন। কিন্তু খান সাম্রাজ্যের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভালোভাবেই সংরক্ষণ করে রাখে জার সম্রাটরা। কাজান ক্রেমলিনের জাদুঘরে গিয়ে জানা গেল আরও অনেক তথ্য। জাদুঘরে প্রবেশ করতে সাধারণ টিকিটের প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলায় ঝুলানো কার্ড বিশেষ সুবিধা এনে দিল। বিনা টিকিটেই জাদুঘরে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল। পরিচালক এসে ঘুরিয়ে দেখালেন সবকিছু। রাশিয়ার ইতিহাসের সামগ্রিক একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব এই জাদুঘর থেকেই। এখানে আছে প্রস্তরযুগের নিদর্শন। আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অনেক কিছু। এই জাদুঘরে প্রবেশের আগে মুগ্ধ নয়নে দেখা হলো কাজান ক্রেমলিন।

মসজিদ, মন্দির, গির্জা নিয়ে কাজান ক্রেমলিন কমপ্লেক্স। নদীর পাশ ঘেঁষে দীর্ঘ সুপ্রশ্বস্ত দেয়াল। দেখেই বুঝা যায় শত্র“র আক্রমণ থেকে প্রাচীর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল এটাকে। স্থানে স্থানে পাহারাদারদের জন্য আছে বিশেষ ব্যবস্থা। দেয়ালের আড়ালে লুকিয়ে থেকে তীর-ধনুক নিয়ে শত্র“র আগমন অপেক্ষায় থাকত প্রহরীরা। কাজান ক্রেমলিনের মূল ভবনটা এখন গভর্নর হাউস হিসেবে ব্যবহƒত হয়। কাজান ক্রেমলিন মূলত আইভন দি টেরিবলের সময় তৈরি করা। এই স্থানে আগে ছিল কাজান খানদের দুর্গ। পরবর্তীতে জার আমলের প্রতীক হিসেবে এখানেই ক্রেমলিন তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই স্থানটা মুসলিম আর খ্রিস্টানদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের জন্য যেমন সুবিশাল চার্চ আছে। তেমনি আছে সুবিশাল মসজিদ। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে কুলশরিফ মসজিদটি। ২০০৫ সালের জুনে এই মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য মসজিদটির মূল ভিত তৈরি হয়েছিল ষোঢ়শ ও সপ্তদশ শতকে। কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ প্রাচীরে দাঁড়িয়ে ভলগা নদীর সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ইতিহাসের গভীরে এভাবেই হারিয়ে যাওয়া যায় অনায়াসে।

তবে কাজান মানেই কেবল ভলগা নয়। কেবল কাজান ক্রেমলিনও নয়। এটা রাশিয়ার তাতারস্তান রাজ্যের রাজধানী। হাজার বছরের পুরনো এই শহর ঘুরে দেখলে বিশ্বাস জাগে মনে, সত্যিই তাতারস্তান সুন্দর। তার চেয়েও সুন্দর ভলগা নদী। যার স্র্র্র্র্র্র্রোত হয়তবা মিশে গেছে গাঙ্গেয় অববাহিকায়!

 

ভলগার স্রোতে ভেসে সামারা দেখা

দূর দিগন্তে দেখা যায় সুউচ্চ পর্বত শ্রেণি। জিগোলস্কি পর্বতমালা ছড়িয়ে আছে রাশিয়ার এই অঞ্চল জুড়ে। সামারার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর চলে গেছে। আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে ভলগা নদীতে গিয়ে দেখা হলো সামারা শহর। শহরের পাশঘেঁষা পর্বতমালা আর ভলগা নদীর মন মাতানো সৌন্দর্য।

তলিওস্কি টাউনের মেয়ে সোফিয়া। শুকনো শরীর। সারা মুখে ছোপ ছোপ তিল। এতে তার সৌন্দর্য বেড়েছে বহুগুণে। মস্কোর স্কুল অব ইকোনমিকসে কেবল ভর্তি হলো। তার স্বপ্ন, এক দিন দেশের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে। দেশসেবা যে করতে পারবে সোফিয়া তার কিছু নমুনাও দেখাল। ফিফার ভলান্টিয়ার হিসেবে সিটি প্রেস সেন্টারে কাজ করে রুশ মেয়েটি। নৌ ভ্রমণে সঙ্গী হলো সোফিয়া। সামারা শহর সম্পর্কে কথা হলো অনেক। ইতিহাস ও ঐতিহ্য ভালই জানা আছে তার। রাশিয়ার বিভিন্ন লেখক নিয়ে কথা উঠল। লিও তলস্তয়ের হাজী মুরাদ পড়েছ? নাহ, সোফিয়া তা পড়েনি। তবে পুশকিনের বেশির ভাগ বই তার পড়া। নিকোলাই গগল কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কিও তার খুব পরিচিত। সোফিয়াকে দিয়ে বিচার করা যায় পুরো রাশিয়াকেই। ওদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যাওয়া যায় জ্ঞানের গভীর রাজ্যে। কিন্তু ভ্রমণের আনন্দ আর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা কী পাশাপাশি চলে! চলে না। সোফিয়া তাই প্রাণোচ্ছ্বল তরুণীর মতোই ভলগা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে চিনিয়ে দেয় সামারা শহরকে। ভলগা থেকে গঙ্গা (ফ্রম ভলগা টু গঙ্গা) বইয়ের নাম শুনেছ? সোফিয়া বইটির নাম জানে না। কিন্তু গঙ্গা নদীর নাম জানে। ভলগা হয়ত গঙ্গার কোন স্রোতের সঙ্গে মিশে আছে। ম্যাক্সিম গোর্কী থেকে লিও তলস্তয় হয়ে রাহুল সাংকৃত্যায়ন। আরও কত কী! সবই ভলগা নদীতে আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে।

চারদিকে পরিষ্কার পানি। ঢেউ খেলছে অবিরাম। স্রোত ছুটে চলেছে শহর থেকে শহরে। বন্দর থেকে বন্দরে। দূর দিগন্তে ওড়ে বেড়াচ্ছে পাখির দল। শিকারি পাখিরা ঢেউয়ের ফাঁকফোকর খুঁজে তুলে নিচ্ছে মাছ। হিমেল বাতাস। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ কিছু মুহূর্ত। নদীর স্রোত কত দূর চলে গেছে! সামারা থেকে কাজান। তারপর আরও অন্য কোনো দিকে। রাশিয়ার বিখ্যাত ১১টি শহরে।

সামার মানেই ভলগা নয় আবার কেবল জিগুলস্কি পর্বতমালাও নয়। এটুকুতে শহরটার পরিচয় শেষ হবে না। সামারা মানে, প্রথমবার মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস। সামারা মানে রুশদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। সামারা মানে নিষিদ্ধ শহর। আরও অনেক কিছু। স্টালিনের ব্যাঙ্কার। সমরকালীন রাজধানী! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শহরকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন স্টালিন। যুদ্ধ সেন্ট পিটার্সবার্গ আর মস্কো যুদ্ধ কবলিত হওয়ার পর এখান থেকেই দিক নির্দেশনা দিতেন তিনি। এই শহরটা দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল বিদেশিদের জন্য। কেন? কারণ, এখানে যেন কোন মার্কিন গুপ্তচর আসতে না পারে। এই শহরেই যে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র রাশিয়ার। নানান গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা কেন্দ্রগুলোও এখানে। ভলগা নদীর তীরঘেঁষা স্কয়ার অব গ্লোরিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল মূর্তিটি আকাশের দিকে দুহাত বাড়িয়ে রেখেছে। যেন সারা দুনিয়াকে পরম ভালোবাসায় আপন করে নিতে চাইছে। এই শহর যুদ্ধ তো কম দেখেনি। অতীতের সবকিছু ভুলে এক নতুন পৃথিবীর দিকে আহ্বান করে সামারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম