শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাশিয়ার ডায়েরি

ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

রাশেদুর রহমান, রাশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

মানচিত্রে কাজান ক্রেমলিনের পাশে দেখা গেল রেকা নদীর নাম। কিন্তু কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ আর প্রশ্বস্ত প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ভিতরে আসতেই চোখ জুড়িয়ে গেল ভলগা নদীর সৌন্দর্যে। মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল দুপুরের সূর্য। মেঘের আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এলেই ভলগা নদীর টলটলে পানি। তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন চলে যায় দূর বহু দূর। এই নদী ইউরোপের দীর্ঘতম। দানিউবের চেয়েও প্রায় এক হাজার কিলোমিটার লম্বা। কাস্পিয়ান সাগর থেকে উৎপন্ন হয়ে এই নদী রাশিয়ার বুক চিরে চলে গেছে দূর বহুদূর। রাশিয়ার বৃহৎ ২০টি শহরের ১১টি এই নদীর তীরেই অবস্থিত। এই কারণেই বুঝি ভলগা রাশিয়ার জাতীয় নদী। এই কারণেই বুঝি রাশানরা নদীটার নাম দিয়েছে ‘মাদার ভলগা’।

 

কাজানেও আছে ক্রেমলিন

লাল আর সোনালি রঙের সিংহাসন। পাশেই রাখা দীর্ঘ কারুকার্যখচিত লাঠি আর সাতরঙা মুকুট। এই সিংহাসন, এই লাঠি আর এই মুকুট মাথায় পরেই এক সময় তাতার সাম্রাজ্য শাসন করতেন চেঙ্গিস খানের বংশধররা। তাতার সম্প্রদায়ের খানদের এই উজ্জ্বল সিংহাসনের দিকে অমোঘ আকর্ষণে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল উলুঘ মোহাম্মদ খানের কথা। চেঙ্গিস খানের উত্তরপুরুষ উলুঘ মোহাম্মদ। বাগদাদ নগরী ধ্বংসকারী হালাকু খানের বংশধর তিনি। ভয়ঙ্কর যোদ্ধা জাতি হিসেবে পরিচিত এই তাতাররাই পরবর্তীতে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নিয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উলুঘ মোহাম্মদ খান তাদেরই একজন। পনের শতকে তাতারস্থানে খান সাম্রাজ্যের পত্তনকারী তিনিই। ১১৪ বছর খানদের রাজত্ব টিকে ছিল তাতারস্থানে। পরবর্তীতে জার সম্রাট আইভান দি টেরিবল তাতারস্তানকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেন। কিন্তু খান সাম্রাজ্যের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভালোভাবেই সংরক্ষণ করে রাখে জার সম্রাটরা। কাজান ক্রেমলিনের জাদুঘরে গিয়ে জানা গেল আরও অনেক তথ্য। জাদুঘরে প্রবেশ করতে সাধারণ টিকিটের প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলায় ঝুলানো কার্ড বিশেষ সুবিধা এনে দিল। বিনা টিকিটেই জাদুঘরে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল। পরিচালক এসে ঘুরিয়ে দেখালেন সবকিছু। রাশিয়ার ইতিহাসের সামগ্রিক একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব এই জাদুঘর থেকেই। এখানে আছে প্রস্তরযুগের নিদর্শন। আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অনেক কিছু। এই জাদুঘরে প্রবেশের আগে মুগ্ধ নয়নে দেখা হলো কাজান ক্রেমলিন।

মসজিদ, মন্দির, গির্জা নিয়ে কাজান ক্রেমলিন কমপ্লেক্স। নদীর পাশ ঘেঁষে দীর্ঘ সুপ্রশ্বস্ত দেয়াল। দেখেই বুঝা যায় শত্র“র আক্রমণ থেকে প্রাচীর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল এটাকে। স্থানে স্থানে পাহারাদারদের জন্য আছে বিশেষ ব্যবস্থা। দেয়ালের আড়ালে লুকিয়ে থেকে তীর-ধনুক নিয়ে শত্র“র আগমন অপেক্ষায় থাকত প্রহরীরা। কাজান ক্রেমলিনের মূল ভবনটা এখন গভর্নর হাউস হিসেবে ব্যবহƒত হয়। কাজান ক্রেমলিন মূলত আইভন দি টেরিবলের সময় তৈরি করা। এই স্থানে আগে ছিল কাজান খানদের দুর্গ। পরবর্তীতে জার আমলের প্রতীক হিসেবে এখানেই ক্রেমলিন তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই স্থানটা মুসলিম আর খ্রিস্টানদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের জন্য যেমন সুবিশাল চার্চ আছে। তেমনি আছে সুবিশাল মসজিদ। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে কুলশরিফ মসজিদটি। ২০০৫ সালের জুনে এই মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য মসজিদটির মূল ভিত তৈরি হয়েছিল ষোঢ়শ ও সপ্তদশ শতকে। কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ প্রাচীরে দাঁড়িয়ে ভলগা নদীর সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ইতিহাসের গভীরে এভাবেই হারিয়ে যাওয়া যায় অনায়াসে।

তবে কাজান মানেই কেবল ভলগা নয়। কেবল কাজান ক্রেমলিনও নয়। এটা রাশিয়ার তাতারস্তান রাজ্যের রাজধানী। হাজার বছরের পুরনো এই শহর ঘুরে দেখলে বিশ্বাস জাগে মনে, সত্যিই তাতারস্তান সুন্দর। তার চেয়েও সুন্দর ভলগা নদী। যার স্র্র্র্র্র্র্রোত হয়তবা মিশে গেছে গাঙ্গেয় অববাহিকায়!

 

ভলগার স্রোতে ভেসে সামারা দেখা

দূর দিগন্তে দেখা যায় সুউচ্চ পর্বত শ্রেণি। জিগোলস্কি পর্বতমালা ছড়িয়ে আছে রাশিয়ার এই অঞ্চল জুড়ে। সামারার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর চলে গেছে। আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে ভলগা নদীতে গিয়ে দেখা হলো সামারা শহর। শহরের পাশঘেঁষা পর্বতমালা আর ভলগা নদীর মন মাতানো সৌন্দর্য।

তলিওস্কি টাউনের মেয়ে সোফিয়া। শুকনো শরীর। সারা মুখে ছোপ ছোপ তিল। এতে তার সৌন্দর্য বেড়েছে বহুগুণে। মস্কোর স্কুল অব ইকোনমিকসে কেবল ভর্তি হলো। তার স্বপ্ন, এক দিন দেশের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে। দেশসেবা যে করতে পারবে সোফিয়া তার কিছু নমুনাও দেখাল। ফিফার ভলান্টিয়ার হিসেবে সিটি প্রেস সেন্টারে কাজ করে রুশ মেয়েটি। নৌ ভ্রমণে সঙ্গী হলো সোফিয়া। সামারা শহর সম্পর্কে কথা হলো অনেক। ইতিহাস ও ঐতিহ্য ভালই জানা আছে তার। রাশিয়ার বিভিন্ন লেখক নিয়ে কথা উঠল। লিও তলস্তয়ের হাজী মুরাদ পড়েছ? নাহ, সোফিয়া তা পড়েনি। তবে পুশকিনের বেশির ভাগ বই তার পড়া। নিকোলাই গগল কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কিও তার খুব পরিচিত। সোফিয়াকে দিয়ে বিচার করা যায় পুরো রাশিয়াকেই। ওদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যাওয়া যায় জ্ঞানের গভীর রাজ্যে। কিন্তু ভ্রমণের আনন্দ আর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা কী পাশাপাশি চলে! চলে না। সোফিয়া তাই প্রাণোচ্ছ্বল তরুণীর মতোই ভলগা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে চিনিয়ে দেয় সামারা শহরকে। ভলগা থেকে গঙ্গা (ফ্রম ভলগা টু গঙ্গা) বইয়ের নাম শুনেছ? সোফিয়া বইটির নাম জানে না। কিন্তু গঙ্গা নদীর নাম জানে। ভলগা হয়ত গঙ্গার কোন স্রোতের সঙ্গে মিশে আছে। ম্যাক্সিম গোর্কী থেকে লিও তলস্তয় হয়ে রাহুল সাংকৃত্যায়ন। আরও কত কী! সবই ভলগা নদীতে আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে।

চারদিকে পরিষ্কার পানি। ঢেউ খেলছে অবিরাম। স্রোত ছুটে চলেছে শহর থেকে শহরে। বন্দর থেকে বন্দরে। দূর দিগন্তে ওড়ে বেড়াচ্ছে পাখির দল। শিকারি পাখিরা ঢেউয়ের ফাঁকফোকর খুঁজে তুলে নিচ্ছে মাছ। হিমেল বাতাস। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ কিছু মুহূর্ত। নদীর স্রোত কত দূর চলে গেছে! সামারা থেকে কাজান। তারপর আরও অন্য কোনো দিকে। রাশিয়ার বিখ্যাত ১১টি শহরে।

সামার মানেই ভলগা নয় আবার কেবল জিগুলস্কি পর্বতমালাও নয়। এটুকুতে শহরটার পরিচয় শেষ হবে না। সামারা মানে, প্রথমবার মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস। সামারা মানে রুশদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। সামারা মানে নিষিদ্ধ শহর। আরও অনেক কিছু। স্টালিনের ব্যাঙ্কার। সমরকালীন রাজধানী! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শহরকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন স্টালিন। যুদ্ধ সেন্ট পিটার্সবার্গ আর মস্কো যুদ্ধ কবলিত হওয়ার পর এখান থেকেই দিক নির্দেশনা দিতেন তিনি। এই শহরটা দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল বিদেশিদের জন্য। কেন? কারণ, এখানে যেন কোন মার্কিন গুপ্তচর আসতে না পারে। এই শহরেই যে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র রাশিয়ার। নানান গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা কেন্দ্রগুলোও এখানে। ভলগা নদীর তীরঘেঁষা স্কয়ার অব গ্লোরিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল মূর্তিটি আকাশের দিকে দুহাত বাড়িয়ে রেখেছে। যেন সারা দুনিয়াকে পরম ভালোবাসায় আপন করে নিতে চাইছে। এই শহর যুদ্ধ তো কম দেখেনি। অতীতের সবকিছু ভুলে এক নতুন পৃথিবীর দিকে আহ্বান করে সামারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা