শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাশিয়ার ডায়েরি

ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

রাশেদুর রহমান, রাশিয়া থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভলগা নদীর তীরে কাজান ও সামারা শহরে

মানচিত্রে কাজান ক্রেমলিনের পাশে দেখা গেল রেকা নদীর নাম। কিন্তু কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ আর প্রশ্বস্ত প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ভিতরে আসতেই চোখ জুড়িয়ে গেল ভলগা নদীর সৌন্দর্যে। মেঘের আড়ালে লুকোচুরি খেলছিল দুপুরের সূর্য। মেঘের আড়াল ছেড়ে বেরিয়ে এলেই ভলগা নদীর টলটলে পানি। তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন চলে যায় দূর বহু দূর। এই নদী ইউরোপের দীর্ঘতম। দানিউবের চেয়েও প্রায় এক হাজার কিলোমিটার লম্বা। কাস্পিয়ান সাগর থেকে উৎপন্ন হয়ে এই নদী রাশিয়ার বুক চিরে চলে গেছে দূর বহুদূর। রাশিয়ার বৃহৎ ২০টি শহরের ১১টি এই নদীর তীরেই অবস্থিত। এই কারণেই বুঝি ভলগা রাশিয়ার জাতীয় নদী। এই কারণেই বুঝি রাশানরা নদীটার নাম দিয়েছে ‘মাদার ভলগা’।

 

কাজানেও আছে ক্রেমলিন

লাল আর সোনালি রঙের সিংহাসন। পাশেই রাখা দীর্ঘ কারুকার্যখচিত লাঠি আর সাতরঙা মুকুট। এই সিংহাসন, এই লাঠি আর এই মুকুট মাথায় পরেই এক সময় তাতার সাম্রাজ্য শাসন করতেন চেঙ্গিস খানের বংশধররা। তাতার সম্প্রদায়ের খানদের এই উজ্জ্বল সিংহাসনের দিকে অমোঘ আকর্ষণে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মনে পড়ল উলুঘ মোহাম্মদ খানের কথা। চেঙ্গিস খানের উত্তরপুরুষ উলুঘ মোহাম্মদ। বাগদাদ নগরী ধ্বংসকারী হালাকু খানের বংশধর তিনি। ভয়ঙ্কর যোদ্ধা জাতি হিসেবে পরিচিত এই তাতাররাই পরবর্তীতে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নিয়ে পৃথিবীর নানা স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উলুঘ মোহাম্মদ খান তাদেরই একজন। পনের শতকে তাতারস্থানে খান সাম্রাজ্যের পত্তনকারী তিনিই। ১১৪ বছর খানদের রাজত্ব টিকে ছিল তাতারস্থানে। পরবর্তীতে জার সম্রাট আইভান দি টেরিবল তাতারস্তানকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেন। কিন্তু খান সাম্রাজ্যের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভালোভাবেই সংরক্ষণ করে রাখে জার সম্রাটরা। কাজান ক্রেমলিনের জাদুঘরে গিয়ে জানা গেল আরও অনেক তথ্য। জাদুঘরে প্রবেশ করতে সাধারণ টিকিটের প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলায় ঝুলানো কার্ড বিশেষ সুবিধা এনে দিল। বিনা টিকিটেই জাদুঘরে প্রবেশাধিকার পাওয়া গেল। পরিচালক এসে ঘুরিয়ে দেখালেন সবকিছু। রাশিয়ার ইতিহাসের সামগ্রিক একটা ধারণা পাওয়া সম্ভব এই জাদুঘর থেকেই। এখানে আছে প্রস্তরযুগের নিদর্শন। আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার অনেক কিছু। এই জাদুঘরে প্রবেশের আগে মুগ্ধ নয়নে দেখা হলো কাজান ক্রেমলিন।

মসজিদ, মন্দির, গির্জা নিয়ে কাজান ক্রেমলিন কমপ্লেক্স। নদীর পাশ ঘেঁষে দীর্ঘ সুপ্রশ্বস্ত দেয়াল। দেখেই বুঝা যায় শত্র“র আক্রমণ থেকে প্রাচীর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল এটাকে। স্থানে স্থানে পাহারাদারদের জন্য আছে বিশেষ ব্যবস্থা। দেয়ালের আড়ালে লুকিয়ে থেকে তীর-ধনুক নিয়ে শত্র“র আগমন অপেক্ষায় থাকত প্রহরীরা। কাজান ক্রেমলিনের মূল ভবনটা এখন গভর্নর হাউস হিসেবে ব্যবহƒত হয়। কাজান ক্রেমলিন মূলত আইভন দি টেরিবলের সময় তৈরি করা। এই স্থানে আগে ছিল কাজান খানদের দুর্গ। পরবর্তীতে জার আমলের প্রতীক হিসেবে এখানেই ক্রেমলিন তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই স্থানটা মুসলিম আর খ্রিস্টানদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের জন্য যেমন সুবিশাল চার্চ আছে। তেমনি আছে সুবিশাল মসজিদ। ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে কুলশরিফ মসজিদটি। ২০০৫ সালের জুনে এই মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়। অবশ্য মসজিদটির মূল ভিত তৈরি হয়েছিল ষোঢ়শ ও সপ্তদশ শতকে। কাজান ক্রেমলিনের সুউচ্চ প্রাচীরে দাঁড়িয়ে ভলগা নদীর সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ইতিহাসের গভীরে এভাবেই হারিয়ে যাওয়া যায় অনায়াসে।

তবে কাজান মানেই কেবল ভলগা নয়। কেবল কাজান ক্রেমলিনও নয়। এটা রাশিয়ার তাতারস্তান রাজ্যের রাজধানী। হাজার বছরের পুরনো এই শহর ঘুরে দেখলে বিশ্বাস জাগে মনে, সত্যিই তাতারস্তান সুন্দর। তার চেয়েও সুন্দর ভলগা নদী। যার স্র্র্র্র্র্র্রোত হয়তবা মিশে গেছে গাঙ্গেয় অববাহিকায়!

 

ভলগার স্রোতে ভেসে সামারা দেখা

দূর দিগন্তে দেখা যায় সুউচ্চ পর্বত শ্রেণি। জিগোলস্কি পর্বতমালা ছড়িয়ে আছে রাশিয়ার এই অঞ্চল জুড়ে। সামারার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর চলে গেছে। আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে ভলগা নদীতে গিয়ে দেখা হলো সামারা শহর। শহরের পাশঘেঁষা পর্বতমালা আর ভলগা নদীর মন মাতানো সৌন্দর্য।

তলিওস্কি টাউনের মেয়ে সোফিয়া। শুকনো শরীর। সারা মুখে ছোপ ছোপ তিল। এতে তার সৌন্দর্য বেড়েছে বহুগুণে। মস্কোর স্কুল অব ইকোনমিকসে কেবল ভর্তি হলো। তার স্বপ্ন, এক দিন দেশের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে। দেশসেবা যে করতে পারবে সোফিয়া তার কিছু নমুনাও দেখাল। ফিফার ভলান্টিয়ার হিসেবে সিটি প্রেস সেন্টারে কাজ করে রুশ মেয়েটি। নৌ ভ্রমণে সঙ্গী হলো সোফিয়া। সামারা শহর সম্পর্কে কথা হলো অনেক। ইতিহাস ও ঐতিহ্য ভালই জানা আছে তার। রাশিয়ার বিভিন্ন লেখক নিয়ে কথা উঠল। লিও তলস্তয়ের হাজী মুরাদ পড়েছ? নাহ, সোফিয়া তা পড়েনি। তবে পুশকিনের বেশির ভাগ বই তার পড়া। নিকোলাই গগল কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কিও তার খুব পরিচিত। সোফিয়াকে দিয়ে বিচার করা যায় পুরো রাশিয়াকেই। ওদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যাওয়া যায় জ্ঞানের গভীর রাজ্যে। কিন্তু ভ্রমণের আনন্দ আর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা কী পাশাপাশি চলে! চলে না। সোফিয়া তাই প্রাণোচ্ছ্বল তরুণীর মতোই ভলগা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে চিনিয়ে দেয় সামারা শহরকে। ভলগা থেকে গঙ্গা (ফ্রম ভলগা টু গঙ্গা) বইয়ের নাম শুনেছ? সোফিয়া বইটির নাম জানে না। কিন্তু গঙ্গা নদীর নাম জানে। ভলগা হয়ত গঙ্গার কোন স্রোতের সঙ্গে মিশে আছে। ম্যাক্সিম গোর্কী থেকে লিও তলস্তয় হয়ে রাহুল সাংকৃত্যায়ন। আরও কত কী! সবই ভলগা নদীতে আনন্দভ্রমণে বেরিয়ে।

চারদিকে পরিষ্কার পানি। ঢেউ খেলছে অবিরাম। স্রোত ছুটে চলেছে শহর থেকে শহরে। বন্দর থেকে বন্দরে। দূর দিগন্তে ওড়ে বেড়াচ্ছে পাখির দল। শিকারি পাখিরা ঢেউয়ের ফাঁকফোকর খুঁজে তুলে নিচ্ছে মাছ। হিমেল বাতাস। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ কিছু মুহূর্ত। নদীর স্রোত কত দূর চলে গেছে! সামারা থেকে কাজান। তারপর আরও অন্য কোনো দিকে। রাশিয়ার বিখ্যাত ১১টি শহরে।

সামার মানেই ভলগা নয় আবার কেবল জিগুলস্কি পর্বতমালাও নয়। এটুকুতে শহরটার পরিচয় শেষ হবে না। সামারা মানে, প্রথমবার মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস। সামারা মানে রুশদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। সামারা মানে নিষিদ্ধ শহর। আরও অনেক কিছু। স্টালিনের ব্যাঙ্কার। সমরকালীন রাজধানী! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শহরকেই রাজধানী বানিয়েছিলেন স্টালিন। যুদ্ধ সেন্ট পিটার্সবার্গ আর মস্কো যুদ্ধ কবলিত হওয়ার পর এখান থেকেই দিক নির্দেশনা দিতেন তিনি। এই শহরটা দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল বিদেশিদের জন্য। কেন? কারণ, এখানে যেন কোন মার্কিন গুপ্তচর আসতে না পারে। এই শহরেই যে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র রাশিয়ার। নানান গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা কেন্দ্রগুলোও এখানে। ভলগা নদীর তীরঘেঁষা স্কয়ার অব গ্লোরিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল মূর্তিটি আকাশের দিকে দুহাত বাড়িয়ে রেখেছে। যেন সারা দুনিয়াকে পরম ভালোবাসায় আপন করে নিতে চাইছে। এই শহর যুদ্ধ তো কম দেখেনি। অতীতের সবকিছু ভুলে এক নতুন পৃথিবীর দিকে আহ্বান করে সামারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

এই মাত্র | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা