শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

জন্মশতবর্ষের নৈবেদ্য

কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

বাংলা ছোটগল্পের ধারায় প্রবাদপ্রতিম কারিগর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেও রবীন্দ্র বলয় থেকে উত্তরণের জন্য কল্লোলীয় ভাবনায় যুক্ত হয়েছিলেন একঝাঁক তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী। রুশ বিপ্লবের প্রভাবে সেই ভাবনায় যুক্ত হয়েছিল মার্কসবাদী ধারণা। বিশ্ব পরিমণ্ডলের সাহিত্য বিষয় ও প্রকরণসহ বাংলা সাহিত্যে আলোচিত হতে থাকে তখন থেকেই। এরই সঙ্গে যুক্ত হয় ফ্রয়েডিয় ধারণা, প্রথম মহাসমর পরবর্তী ক্ষত-বিক্ষত সময়। বাংলা সাহিত্য যখন এসব কিছুকে ধারণ করে একটি পরিণত পথ বিনির্মাণের চেষ্টায় রত ঠিক সে সময়ের বুকে সৃষ্টি হয় আর একটি বড় ক্ষত, দ্বিতীয় মহাসমর। আর্থ-সামাজিক জীবন পতিত হয় বিপর্যের মুখে। মানুষের প্রতি মানুষের চরম অবিশ্বাস-ক্ষোভ-হতাশা এক ভিন্নতর জীবনবাস্তবতা রচনা করে।

রবীন্দ্র বলয়বিরোধী কল্লোলীয় ভাবনা এবং ঔপনিবেশিক শোষণের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন নরেন্দ্রনাথ মিত্র (১৯১৬-৭৫)। তার সঙ্গে একই সময়ে বাংলা কথাসাহিত্যে যুক্ত হওয়া অন্য দুজন গল্পকার হচ্ছেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুবোধ ঘোষ। সময় সচেতন ছিলেন এরা প্রত্যেকেই। তবে নরেন্দ্রনাথ মিত্র ছোটগল্প রচনায় বিশ্ব প্রেক্ষাপট কিংবা দেশীয় রাজনীতির বদলে মানবমনে ক্রিয়াশীল অনুভূতিলোকের গাঁথুনিতেই নিজেকে সচেষ্ট রেখেছিলেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমসাময়িক হয়েও তিনি স্বতন্ত্র মাত্রায় উদ্ভাসিত হতে পেরেছেন।  

উপন্যাস এবং ছোটগল্প বিনির্মাণে তুলনামূলক তিনি অধিক পারঙ্গমতার স্বাক্ষর রেখেছেন ছোটগল্প সৃষ্টিতে। এক কথায় তিনি ছিলেন বাংলা ছোটগল্পের সুনিপুণ কারিগর। তিনি মোট ৩৮টি উপন্যাস এবং ৫১টি ছোটগল্প গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার ছোটগল্পের বিষয় বিন্যস্ত হয়েছে প্রধানত দুটি উপাত্তকে অনুষঙ্গ করে। প্রেম এবং সামাজিক আলেখ্য তার ছোটগল্পের বিষয়ভূমি গড়ে তুলেছে। প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য লক্ষণীয়। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেম, অসম বয়সীদের প্রেম, পরকীয়া প্রেম এবং বিধবা রমণীদের প্রেম স্থান লাভ করেছে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোতে। সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক সমস্যা এবং রাজনীতিনির্ভর ছোটগল্প তার রচনার অন্যতম উপজীব্য হিসেবে বিবেচিত। প্রেম যে কখনোই কার্যকারণ সূত্রে বিচার্য নয়, তার মূল প্রোথিত হৃদয়ভূমে, গল্পকার সেই সত্যকে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। প্রত্যক্ষ করা সমাজ থেকে তুলে এনেছেন সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর বিষয়কাঠামো। তার ছোটগল্প পাঠান্তে প্রশান্তি অনুভূত হয়। কারণ তার গল্পের সমাপ্তি সাধারণত সব সময়ই হয়েছে জীবনের শুভ দিকের উন্মোচনের ভিতর দিয়ে। জীবনের কদর্য রূপটিকে ফুটিয়ে তোলার চেয়ে জীবনের ইতিবাচক দিকটিকে তিনি রূপায়ণ করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্র ‘গল্প লেখার গল্প’ শীর্ষক ভূমিকায় বলেছেন— ‘কিন্তু পিছন ফিরে তাকিয়ে বই না পড়ে যতদূর মনে পড়ে আমি দেখতে পাই ঘৃণা বিদ্বেষ ব্যঙ্গ বিদ্রূপ বৈরিতা আমাকে লেখায় প্রবৃত্ত করেনি। বরং বিপরীত দিকের প্রীতি, প্রেম, সৌহার্দ্য, স্নেহ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, পারিবারিক গণ্ডির ভিতরে ও বাইরে মানুষের সঙ্গে মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক, একের সঙ্গে অন্যের মিলিত হওয়ার দুর্বার আকাঙ্ক্ষা বার বার আমার গল্পের বিষয় হয়ে উঠেছে। তাতে পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। তা জেনেও আমি আমার সীমার বাইরে যেতে পারিনি।’  দ্বিতীয় মহাসমরকালীন তার গল্পজীবন শুরু এবং মহাসমর-পরবর্তী সময়েই তার পরিব্যাপ্তি।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র চারশতাধিক ছোটগল্প রচনা করেছেন। ছোটগল্প ভুবনের সমৃদ্ধিতে তার সৃষ্টি যতখানি অনবদ্য উজ্জ্বলতায় ভাস্বর, সমালোচকের দৃষ্টিতে তিনি ততখানি আভাসিত নন। তুলনামূলক অনেক অনালোচিত এই ছোটগল্পকার। তার প্রতিনিধিত্বকারী ছোটগল্পগুলোর মধ্যে ‘রস’, ‘পালঙ্ক’ ও ‘হেডমাস্টার’ গল্পের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। ‘রস’ চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে সওদাগর নামে হিন্দিতে। ‘মহানগর’ উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ করেছেন সত্যজিৎ রায়। তার অনেক গল্প ফরাসি, হিন্দি, মারাঠি, রুশ, ইংরেজি, ইতালিয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র মেধাবী ছাত্র ছিলেন। বিএ পাস করার পর তার আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা হয়নি। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি বিভন্ন পত্রিকায় কাজ করতেন। ক্যালকাটা ন্যাশনাল ব্যাংকে চাকরি করেছেন কিছুদিন। এ সময়ে একটি জাল চেক সই করার দায়ে তিনি বড় রকমের জটিলতায় পড়েছিলেন। তখন তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু মামলা চালানোর মতো তার সামর্থ্য ছিল না। তখন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সজনীকান্ত দাশ তাকে অনেকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। মামলার রায় নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পক্ষেই ছিল।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পারিবারিক আবহ ছিল শিল্প-সাহিত্যের অনুকূল। তার বাবা ছিলেন তার লেখার প্রেরণাশক্তি। স্মৃতিচারণে বাবা সম্পর্কে তার মন্তব্য হচ্ছে— ‘শুধু সাহিত্যপ্রীতি, শুধু যৎসামান্য লেখার শক্তি। শুধু নিজের যন্ত্রণাকে ভাষায় ব্যক্ত করার কথঞ্চিত ক্ষমতা। এই আমার উত্তরাধিকার।’ নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়ে ‘আহ্বান’ নামের একটি পত্রিকা বের করতেন। সেখানে তিনি ‘মুক্তার হার’ নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেই উপন্যাসটি তিনি আর পাননি। তারও আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াকালীন তিনি ডায়রিতে পারিবাবরিক ইতিবৃত্ত লিখেছিলেন। ১৯৩৬  সালে ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘মূক’ নামের তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। দেশ পত্রিকাতেই তার প্রথম গল্প ‘মৃত্যু ও জীবন’ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তিনি ধারাবাহিকভাবে গল্প-উপন্যাস লিখে গেছেন। ১৯৩৯ সালে ‘জোনাকি’ নামের তিনজনের একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের সঙ্গে অন্য দুজন লেখক ছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটভাই ধীরেন্দ্রনাথ মিত্র বড়ভাইয়ের ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সংশয়বাদিতার কথা উল্লেখ করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী— ‘দাদা বলত, ধর্মটর্ম আমিও মানি না। তবে কেউ যদি পুজো আর্চা করে আনন্দ পায় তাকে আমার ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতে ইচ্ছা করে না। একটা অবলম্বন পাওয়া নিয়ে কথা। কিছু একটা আশ্রয় করতে পারলে বাঁচাটা বোধ হয় সহজ হয়। আমাদের তো মনের সংশয়ই গেল না। বৈজ্ঞানিক মন নিয়ে ওসব বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মৃত্যুর পরে কী তা যতক্ষণ জানা না যাচ্ছে ততক্ষণ সবকিছু উড়িয়ে দিই কী করে?’

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটগল্পের বিষয়বৈচিত্র্যের প্রবণতা কয়েকটি দিকে ছিল। তিনি অনেক প্রেমের গল্প লিখেছেন। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেমের গল্পগুলো হচ্ছে— ‘দীপান্বিতা’, ‘বিকল্প’, ‘রূপলাগি’, ‘একটি নাগরিক প্রেমর উপাখ্যান’, ‘আরোগ্য’ প্রভৃতি। অসমবয়সীদের প্রেম নিয়ে গল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ‘পুনরুক্তি’, ‘ছাত্রী’, ‘প্রতিভূ’, ‘অভিসার’, ‘একটি ফুলকে ঘিরে’, ‘কোন দেবতাকে’ ইত্যদি। পরকীয়া প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে ‘পুরুষ’, ‘যৌথ’, ‘একূল-ওকূল’, ‘কুলফি বরফ’, ‘রস’, ‘সুহাসিনী’, ‘তরল আলতা’ প্রভৃতি।

নিম্নবিত্ত-বিত্তহীনদের সংকট নিয়ে লেখা গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘চোর’, ‘চাঁদমিঞা’, ‘আবরণ’, ‘কাঠগোলাপ’, ‘হেডমাস্টার’, ‘অভিনেত্রী’, ‘একপো দুধ’, ‘সম্ভ্রম’ প্রভৃতি। সামাজিক সমস্যা নিয়ে রচিত তার গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে, স্বখাত, রোগ, রসাভাস, সেতার, রত্নাবাঈ, বিদ্যুত্লতা ইত্যাদি। রাজনীতি নিয়ে তার গল্প সংখ্যা অনেক কম। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— পতাকা, শোক, অপঘাত, রাজপুরুষ ইত্যাদি। এসব প্রধান প্রধান বিষয়ের বাইরেও তার কিছু কিছু গল্প রয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পভাষা খুবই সহজ-সরল এবং সুখপাঠ্য। পাঠকের কোনোরূপ ক্লান্তি আসে না তার গল্পপাঠে। যেমন ‘ভুবন ডাক্তার’ শীর্ষক গল্পের কয়েকটি বাক্য— প্রথমে কতক্ষণ কোদালের শব্দ হয় ঝপ্ ঝপ্ ঝপ্—ঝপ্্ ঝপ্ ঝপ্। হৃৎপিণ্ডের শব্দ হয় ‘টিপ্ টিপ্ টিপ্—টিপ্ টিপ্ টিপ্’ কবরের বাঁধ খুলে যায়। গুঁড়ো গুঁড়ো রাশ রাশ, চাপ চাপ মাটি দুপাশে উথলে পড়তে পড়তে পথ খুলে দেয়। আর সেই অতল গভীর সুড়ঙ্গ পথ বেয়ে পা টিপে টিপে উঠে আসে পরমা সুন্দরী যৌবনবতী এক কন্যা।’ ঘটনার পরিপার্শ্ব বিবেচনা করে চরিত্র উপযোগী ভাষাকাঠামো বিনির্মাণেও তিনি পারঙ্গমতার পরিচয় দিয়েছেন। যেমন পালঙ্ক গল্পের রাজমোহন মকবুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন— ‘দুধে জল মিশাইছিস বইলা চিঠিতেও জল মিশাইছিস? তোর সবটাতেই জল, হারামজাদা?’ পালঙ্ক প্রসঙ্গে বলেন— ‘ও পালঙ্ক ভইরা আমি পেচ্ছাব করি, পেচ্ছাব করি।’ নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ভাষার সাবলীলতা-প্রাঞ্জলতা তার গল্পের প্রাণ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এ প্রসঙ্গে বলেন— ‘নরেন্দ্রনাথ মিত্রকে অনেকবার দেখার সুযোগ পেয়েছি এবং একটা ব্যাপার ভাবতে খুব অবাক লাগত যে, এত সুন্দর সহজ-সরল ভাষায় উনি কীভাবে গদ্য লিখতেন। গদ্য মানেই আমরা ভাবতাম কঠিন ভাষা, ভাষার মারপ্যাঁচ ইত্যাদির প্রয়োজন হয় বুঝি। কিন্তু ওর গদ্যের ভাষা ছিল ব্যতিক্রম।’

ফরিদপুরের ভাঙা উপজেলার সদরদি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশবিভাগের পর স্থায়ীভাবে কলকাতায় আবাস গড়ে তোলেন। কর্মজীবনের শুরুতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও জীবনের শেষ অবধি আনন্দবাজার পত্রিকার সহসম্পাদক পদে কর্মরত থেকেই মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। জন্মশতবর্ষে কালজয়ী এ কথা সাহিত্যিকের প্রতি বিনম্র প্রণতি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন