শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

জন্মশতবর্ষের নৈবেদ্য

কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

বাংলা ছোটগল্পের ধারায় প্রবাদপ্রতিম কারিগর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেও রবীন্দ্র বলয় থেকে উত্তরণের জন্য কল্লোলীয় ভাবনায় যুক্ত হয়েছিলেন একঝাঁক তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী। রুশ বিপ্লবের প্রভাবে সেই ভাবনায় যুক্ত হয়েছিল মার্কসবাদী ধারণা। বিশ্ব পরিমণ্ডলের সাহিত্য বিষয় ও প্রকরণসহ বাংলা সাহিত্যে আলোচিত হতে থাকে তখন থেকেই। এরই সঙ্গে যুক্ত হয় ফ্রয়েডিয় ধারণা, প্রথম মহাসমর পরবর্তী ক্ষত-বিক্ষত সময়। বাংলা সাহিত্য যখন এসব কিছুকে ধারণ করে একটি পরিণত পথ বিনির্মাণের চেষ্টায় রত ঠিক সে সময়ের বুকে সৃষ্টি হয় আর একটি বড় ক্ষত, দ্বিতীয় মহাসমর। আর্থ-সামাজিক জীবন পতিত হয় বিপর্যের মুখে। মানুষের প্রতি মানুষের চরম অবিশ্বাস-ক্ষোভ-হতাশা এক ভিন্নতর জীবনবাস্তবতা রচনা করে।

রবীন্দ্র বলয়বিরোধী কল্লোলীয় ভাবনা এবং ঔপনিবেশিক শোষণের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন নরেন্দ্রনাথ মিত্র (১৯১৬-৭৫)। তার সঙ্গে একই সময়ে বাংলা কথাসাহিত্যে যুক্ত হওয়া অন্য দুজন গল্পকার হচ্ছেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুবোধ ঘোষ। সময় সচেতন ছিলেন এরা প্রত্যেকেই। তবে নরেন্দ্রনাথ মিত্র ছোটগল্প রচনায় বিশ্ব প্রেক্ষাপট কিংবা দেশীয় রাজনীতির বদলে মানবমনে ক্রিয়াশীল অনুভূতিলোকের গাঁথুনিতেই নিজেকে সচেষ্ট রেখেছিলেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমসাময়িক হয়েও তিনি স্বতন্ত্র মাত্রায় উদ্ভাসিত হতে পেরেছেন।  

উপন্যাস এবং ছোটগল্প বিনির্মাণে তুলনামূলক তিনি অধিক পারঙ্গমতার স্বাক্ষর রেখেছেন ছোটগল্প সৃষ্টিতে। এক কথায় তিনি ছিলেন বাংলা ছোটগল্পের সুনিপুণ কারিগর। তিনি মোট ৩৮টি উপন্যাস এবং ৫১টি ছোটগল্প গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার ছোটগল্পের বিষয় বিন্যস্ত হয়েছে প্রধানত দুটি উপাত্তকে অনুষঙ্গ করে। প্রেম এবং সামাজিক আলেখ্য তার ছোটগল্পের বিষয়ভূমি গড়ে তুলেছে। প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য লক্ষণীয়। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেম, অসম বয়সীদের প্রেম, পরকীয়া প্রেম এবং বিধবা রমণীদের প্রেম স্থান লাভ করেছে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোতে। সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক সমস্যা এবং রাজনীতিনির্ভর ছোটগল্প তার রচনার অন্যতম উপজীব্য হিসেবে বিবেচিত। প্রেম যে কখনোই কার্যকারণ সূত্রে বিচার্য নয়, তার মূল প্রোথিত হৃদয়ভূমে, গল্পকার সেই সত্যকে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। প্রত্যক্ষ করা সমাজ থেকে তুলে এনেছেন সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর বিষয়কাঠামো। তার ছোটগল্প পাঠান্তে প্রশান্তি অনুভূত হয়। কারণ তার গল্পের সমাপ্তি সাধারণত সব সময়ই হয়েছে জীবনের শুভ দিকের উন্মোচনের ভিতর দিয়ে। জীবনের কদর্য রূপটিকে ফুটিয়ে তোলার চেয়ে জীবনের ইতিবাচক দিকটিকে তিনি রূপায়ণ করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্র ‘গল্প লেখার গল্প’ শীর্ষক ভূমিকায় বলেছেন— ‘কিন্তু পিছন ফিরে তাকিয়ে বই না পড়ে যতদূর মনে পড়ে আমি দেখতে পাই ঘৃণা বিদ্বেষ ব্যঙ্গ বিদ্রূপ বৈরিতা আমাকে লেখায় প্রবৃত্ত করেনি। বরং বিপরীত দিকের প্রীতি, প্রেম, সৌহার্দ্য, স্নেহ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, পারিবারিক গণ্ডির ভিতরে ও বাইরে মানুষের সঙ্গে মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক, একের সঙ্গে অন্যের মিলিত হওয়ার দুর্বার আকাঙ্ক্ষা বার বার আমার গল্পের বিষয় হয়ে উঠেছে। তাতে পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। তা জেনেও আমি আমার সীমার বাইরে যেতে পারিনি।’  দ্বিতীয় মহাসমরকালীন তার গল্পজীবন শুরু এবং মহাসমর-পরবর্তী সময়েই তার পরিব্যাপ্তি।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র চারশতাধিক ছোটগল্প রচনা করেছেন। ছোটগল্প ভুবনের সমৃদ্ধিতে তার সৃষ্টি যতখানি অনবদ্য উজ্জ্বলতায় ভাস্বর, সমালোচকের দৃষ্টিতে তিনি ততখানি আভাসিত নন। তুলনামূলক অনেক অনালোচিত এই ছোটগল্পকার। তার প্রতিনিধিত্বকারী ছোটগল্পগুলোর মধ্যে ‘রস’, ‘পালঙ্ক’ ও ‘হেডমাস্টার’ গল্পের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। ‘রস’ চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে সওদাগর নামে হিন্দিতে। ‘মহানগর’ উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ করেছেন সত্যজিৎ রায়। তার অনেক গল্প ফরাসি, হিন্দি, মারাঠি, রুশ, ইংরেজি, ইতালিয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র মেধাবী ছাত্র ছিলেন। বিএ পাস করার পর তার আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা হয়নি। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি বিভন্ন পত্রিকায় কাজ করতেন। ক্যালকাটা ন্যাশনাল ব্যাংকে চাকরি করেছেন কিছুদিন। এ সময়ে একটি জাল চেক সই করার দায়ে তিনি বড় রকমের জটিলতায় পড়েছিলেন। তখন তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু মামলা চালানোর মতো তার সামর্থ্য ছিল না। তখন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সজনীকান্ত দাশ তাকে অনেকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। মামলার রায় নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পক্ষেই ছিল।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পারিবারিক আবহ ছিল শিল্প-সাহিত্যের অনুকূল। তার বাবা ছিলেন তার লেখার প্রেরণাশক্তি। স্মৃতিচারণে বাবা সম্পর্কে তার মন্তব্য হচ্ছে— ‘শুধু সাহিত্যপ্রীতি, শুধু যৎসামান্য লেখার শক্তি। শুধু নিজের যন্ত্রণাকে ভাষায় ব্যক্ত করার কথঞ্চিত ক্ষমতা। এই আমার উত্তরাধিকার।’ নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়ে ‘আহ্বান’ নামের একটি পত্রিকা বের করতেন। সেখানে তিনি ‘মুক্তার হার’ নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেই উপন্যাসটি তিনি আর পাননি। তারও আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াকালীন তিনি ডায়রিতে পারিবাবরিক ইতিবৃত্ত লিখেছিলেন। ১৯৩৬  সালে ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘মূক’ নামের তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। দেশ পত্রিকাতেই তার প্রথম গল্প ‘মৃত্যু ও জীবন’ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তিনি ধারাবাহিকভাবে গল্প-উপন্যাস লিখে গেছেন। ১৯৩৯ সালে ‘জোনাকি’ নামের তিনজনের একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের সঙ্গে অন্য দুজন লেখক ছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটভাই ধীরেন্দ্রনাথ মিত্র বড়ভাইয়ের ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সংশয়বাদিতার কথা উল্লেখ করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী— ‘দাদা বলত, ধর্মটর্ম আমিও মানি না। তবে কেউ যদি পুজো আর্চা করে আনন্দ পায় তাকে আমার ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতে ইচ্ছা করে না। একটা অবলম্বন পাওয়া নিয়ে কথা। কিছু একটা আশ্রয় করতে পারলে বাঁচাটা বোধ হয় সহজ হয়। আমাদের তো মনের সংশয়ই গেল না। বৈজ্ঞানিক মন নিয়ে ওসব বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মৃত্যুর পরে কী তা যতক্ষণ জানা না যাচ্ছে ততক্ষণ সবকিছু উড়িয়ে দিই কী করে?’

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটগল্পের বিষয়বৈচিত্র্যের প্রবণতা কয়েকটি দিকে ছিল। তিনি অনেক প্রেমের গল্প লিখেছেন। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেমের গল্পগুলো হচ্ছে— ‘দীপান্বিতা’, ‘বিকল্প’, ‘রূপলাগি’, ‘একটি নাগরিক প্রেমর উপাখ্যান’, ‘আরোগ্য’ প্রভৃতি। অসমবয়সীদের প্রেম নিয়ে গল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ‘পুনরুক্তি’, ‘ছাত্রী’, ‘প্রতিভূ’, ‘অভিসার’, ‘একটি ফুলকে ঘিরে’, ‘কোন দেবতাকে’ ইত্যদি। পরকীয়া প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে ‘পুরুষ’, ‘যৌথ’, ‘একূল-ওকূল’, ‘কুলফি বরফ’, ‘রস’, ‘সুহাসিনী’, ‘তরল আলতা’ প্রভৃতি।

নিম্নবিত্ত-বিত্তহীনদের সংকট নিয়ে লেখা গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘চোর’, ‘চাঁদমিঞা’, ‘আবরণ’, ‘কাঠগোলাপ’, ‘হেডমাস্টার’, ‘অভিনেত্রী’, ‘একপো দুধ’, ‘সম্ভ্রম’ প্রভৃতি। সামাজিক সমস্যা নিয়ে রচিত তার গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে, স্বখাত, রোগ, রসাভাস, সেতার, রত্নাবাঈ, বিদ্যুত্লতা ইত্যাদি। রাজনীতি নিয়ে তার গল্প সংখ্যা অনেক কম। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— পতাকা, শোক, অপঘাত, রাজপুরুষ ইত্যাদি। এসব প্রধান প্রধান বিষয়ের বাইরেও তার কিছু কিছু গল্প রয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পভাষা খুবই সহজ-সরল এবং সুখপাঠ্য। পাঠকের কোনোরূপ ক্লান্তি আসে না তার গল্পপাঠে। যেমন ‘ভুবন ডাক্তার’ শীর্ষক গল্পের কয়েকটি বাক্য— প্রথমে কতক্ষণ কোদালের শব্দ হয় ঝপ্ ঝপ্ ঝপ্—ঝপ্্ ঝপ্ ঝপ্। হৃৎপিণ্ডের শব্দ হয় ‘টিপ্ টিপ্ টিপ্—টিপ্ টিপ্ টিপ্’ কবরের বাঁধ খুলে যায়। গুঁড়ো গুঁড়ো রাশ রাশ, চাপ চাপ মাটি দুপাশে উথলে পড়তে পড়তে পথ খুলে দেয়। আর সেই অতল গভীর সুড়ঙ্গ পথ বেয়ে পা টিপে টিপে উঠে আসে পরমা সুন্দরী যৌবনবতী এক কন্যা।’ ঘটনার পরিপার্শ্ব বিবেচনা করে চরিত্র উপযোগী ভাষাকাঠামো বিনির্মাণেও তিনি পারঙ্গমতার পরিচয় দিয়েছেন। যেমন পালঙ্ক গল্পের রাজমোহন মকবুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন— ‘দুধে জল মিশাইছিস বইলা চিঠিতেও জল মিশাইছিস? তোর সবটাতেই জল, হারামজাদা?’ পালঙ্ক প্রসঙ্গে বলেন— ‘ও পালঙ্ক ভইরা আমি পেচ্ছাব করি, পেচ্ছাব করি।’ নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ভাষার সাবলীলতা-প্রাঞ্জলতা তার গল্পের প্রাণ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এ প্রসঙ্গে বলেন— ‘নরেন্দ্রনাথ মিত্রকে অনেকবার দেখার সুযোগ পেয়েছি এবং একটা ব্যাপার ভাবতে খুব অবাক লাগত যে, এত সুন্দর সহজ-সরল ভাষায় উনি কীভাবে গদ্য লিখতেন। গদ্য মানেই আমরা ভাবতাম কঠিন ভাষা, ভাষার মারপ্যাঁচ ইত্যাদির প্রয়োজন হয় বুঝি। কিন্তু ওর গদ্যের ভাষা ছিল ব্যতিক্রম।’

ফরিদপুরের ভাঙা উপজেলার সদরদি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশবিভাগের পর স্থায়ীভাবে কলকাতায় আবাস গড়ে তোলেন। কর্মজীবনের শুরুতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও জীবনের শেষ অবধি আনন্দবাজার পত্রিকার সহসম্পাদক পদে কর্মরত থেকেই মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। জন্মশতবর্ষে কালজয়ী এ কথা সাহিত্যিকের প্রতি বিনম্র প্রণতি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ
কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা
শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ
ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত
উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট
ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়