শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

জন্মশতবর্ষের নৈবেদ্য

কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

বাংলা ছোটগল্পের ধারায় প্রবাদপ্রতিম কারিগর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেও রবীন্দ্র বলয় থেকে উত্তরণের জন্য কল্লোলীয় ভাবনায় যুক্ত হয়েছিলেন একঝাঁক তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী। রুশ বিপ্লবের প্রভাবে সেই ভাবনায় যুক্ত হয়েছিল মার্কসবাদী ধারণা। বিশ্ব পরিমণ্ডলের সাহিত্য বিষয় ও প্রকরণসহ বাংলা সাহিত্যে আলোচিত হতে থাকে তখন থেকেই। এরই সঙ্গে যুক্ত হয় ফ্রয়েডিয় ধারণা, প্রথম মহাসমর পরবর্তী ক্ষত-বিক্ষত সময়। বাংলা সাহিত্য যখন এসব কিছুকে ধারণ করে একটি পরিণত পথ বিনির্মাণের চেষ্টায় রত ঠিক সে সময়ের বুকে সৃষ্টি হয় আর একটি বড় ক্ষত, দ্বিতীয় মহাসমর। আর্থ-সামাজিক জীবন পতিত হয় বিপর্যের মুখে। মানুষের প্রতি মানুষের চরম অবিশ্বাস-ক্ষোভ-হতাশা এক ভিন্নতর জীবনবাস্তবতা রচনা করে।

রবীন্দ্র বলয়বিরোধী কল্লোলীয় ভাবনা এবং ঔপনিবেশিক শোষণের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন নরেন্দ্রনাথ মিত্র (১৯১৬-৭৫)। তার সঙ্গে একই সময়ে বাংলা কথাসাহিত্যে যুক্ত হওয়া অন্য দুজন গল্পকার হচ্ছেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুবোধ ঘোষ। সময় সচেতন ছিলেন এরা প্রত্যেকেই। তবে নরেন্দ্রনাথ মিত্র ছোটগল্প রচনায় বিশ্ব প্রেক্ষাপট কিংবা দেশীয় রাজনীতির বদলে মানবমনে ক্রিয়াশীল অনুভূতিলোকের গাঁথুনিতেই নিজেকে সচেষ্ট রেখেছিলেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমসাময়িক হয়েও তিনি স্বতন্ত্র মাত্রায় উদ্ভাসিত হতে পেরেছেন।  

উপন্যাস এবং ছোটগল্প বিনির্মাণে তুলনামূলক তিনি অধিক পারঙ্গমতার স্বাক্ষর রেখেছেন ছোটগল্প সৃষ্টিতে। এক কথায় তিনি ছিলেন বাংলা ছোটগল্পের সুনিপুণ কারিগর। তিনি মোট ৩৮টি উপন্যাস এবং ৫১টি ছোটগল্প গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার ছোটগল্পের বিষয় বিন্যস্ত হয়েছে প্রধানত দুটি উপাত্তকে অনুষঙ্গ করে। প্রেম এবং সামাজিক আলেখ্য তার ছোটগল্পের বিষয়ভূমি গড়ে তুলেছে। প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য লক্ষণীয়। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেম, অসম বয়সীদের প্রেম, পরকীয়া প্রেম এবং বিধবা রমণীদের প্রেম স্থান লাভ করেছে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোতে। সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক সমস্যা এবং রাজনীতিনির্ভর ছোটগল্প তার রচনার অন্যতম উপজীব্য হিসেবে বিবেচিত। প্রেম যে কখনোই কার্যকারণ সূত্রে বিচার্য নয়, তার মূল প্রোথিত হৃদয়ভূমে, গল্পকার সেই সত্যকে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। প্রত্যক্ষ করা সমাজ থেকে তুলে এনেছেন সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর বিষয়কাঠামো। তার ছোটগল্প পাঠান্তে প্রশান্তি অনুভূত হয়। কারণ তার গল্পের সমাপ্তি সাধারণত সব সময়ই হয়েছে জীবনের শুভ দিকের উন্মোচনের ভিতর দিয়ে। জীবনের কদর্য রূপটিকে ফুটিয়ে তোলার চেয়ে জীবনের ইতিবাচক দিকটিকে তিনি রূপায়ণ করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্র ‘গল্প লেখার গল্প’ শীর্ষক ভূমিকায় বলেছেন— ‘কিন্তু পিছন ফিরে তাকিয়ে বই না পড়ে যতদূর মনে পড়ে আমি দেখতে পাই ঘৃণা বিদ্বেষ ব্যঙ্গ বিদ্রূপ বৈরিতা আমাকে লেখায় প্রবৃত্ত করেনি। বরং বিপরীত দিকের প্রীতি, প্রেম, সৌহার্দ্য, স্নেহ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, পারিবারিক গণ্ডির ভিতরে ও বাইরে মানুষের সঙ্গে মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক, একের সঙ্গে অন্যের মিলিত হওয়ার দুর্বার আকাঙ্ক্ষা বার বার আমার গল্পের বিষয় হয়ে উঠেছে। তাতে পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। তা জেনেও আমি আমার সীমার বাইরে যেতে পারিনি।’  দ্বিতীয় মহাসমরকালীন তার গল্পজীবন শুরু এবং মহাসমর-পরবর্তী সময়েই তার পরিব্যাপ্তি।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র চারশতাধিক ছোটগল্প রচনা করেছেন। ছোটগল্প ভুবনের সমৃদ্ধিতে তার সৃষ্টি যতখানি অনবদ্য উজ্জ্বলতায় ভাস্বর, সমালোচকের দৃষ্টিতে তিনি ততখানি আভাসিত নন। তুলনামূলক অনেক অনালোচিত এই ছোটগল্পকার। তার প্রতিনিধিত্বকারী ছোটগল্পগুলোর মধ্যে ‘রস’, ‘পালঙ্ক’ ও ‘হেডমাস্টার’ গল্পের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। ‘রস’ চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে সওদাগর নামে হিন্দিতে। ‘মহানগর’ উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ করেছেন সত্যজিৎ রায়। তার অনেক গল্প ফরাসি, হিন্দি, মারাঠি, রুশ, ইংরেজি, ইতালিয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র মেধাবী ছাত্র ছিলেন। বিএ পাস করার পর তার আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা হয়নি। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি বিভন্ন পত্রিকায় কাজ করতেন। ক্যালকাটা ন্যাশনাল ব্যাংকে চাকরি করেছেন কিছুদিন। এ সময়ে একটি জাল চেক সই করার দায়ে তিনি বড় রকমের জটিলতায় পড়েছিলেন। তখন তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু মামলা চালানোর মতো তার সামর্থ্য ছিল না। তখন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সজনীকান্ত দাশ তাকে অনেকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। মামলার রায় নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পক্ষেই ছিল।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পারিবারিক আবহ ছিল শিল্প-সাহিত্যের অনুকূল। তার বাবা ছিলেন তার লেখার প্রেরণাশক্তি। স্মৃতিচারণে বাবা সম্পর্কে তার মন্তব্য হচ্ছে— ‘শুধু সাহিত্যপ্রীতি, শুধু যৎসামান্য লেখার শক্তি। শুধু নিজের যন্ত্রণাকে ভাষায় ব্যক্ত করার কথঞ্চিত ক্ষমতা। এই আমার উত্তরাধিকার।’ নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়ে ‘আহ্বান’ নামের একটি পত্রিকা বের করতেন। সেখানে তিনি ‘মুক্তার হার’ নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেই উপন্যাসটি তিনি আর পাননি। তারও আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াকালীন তিনি ডায়রিতে পারিবাবরিক ইতিবৃত্ত লিখেছিলেন। ১৯৩৬  সালে ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘মূক’ নামের তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। দেশ পত্রিকাতেই তার প্রথম গল্প ‘মৃত্যু ও জীবন’ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তিনি ধারাবাহিকভাবে গল্প-উপন্যাস লিখে গেছেন। ১৯৩৯ সালে ‘জোনাকি’ নামের তিনজনের একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের সঙ্গে অন্য দুজন লেখক ছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটভাই ধীরেন্দ্রনাথ মিত্র বড়ভাইয়ের ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সংশয়বাদিতার কথা উল্লেখ করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী— ‘দাদা বলত, ধর্মটর্ম আমিও মানি না। তবে কেউ যদি পুজো আর্চা করে আনন্দ পায় তাকে আমার ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতে ইচ্ছা করে না। একটা অবলম্বন পাওয়া নিয়ে কথা। কিছু একটা আশ্রয় করতে পারলে বাঁচাটা বোধ হয় সহজ হয়। আমাদের তো মনের সংশয়ই গেল না। বৈজ্ঞানিক মন নিয়ে ওসব বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মৃত্যুর পরে কী তা যতক্ষণ জানা না যাচ্ছে ততক্ষণ সবকিছু উড়িয়ে দিই কী করে?’

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটগল্পের বিষয়বৈচিত্র্যের প্রবণতা কয়েকটি দিকে ছিল। তিনি অনেক প্রেমের গল্প লিখেছেন। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেমের গল্পগুলো হচ্ছে— ‘দীপান্বিতা’, ‘বিকল্প’, ‘রূপলাগি’, ‘একটি নাগরিক প্রেমর উপাখ্যান’, ‘আরোগ্য’ প্রভৃতি। অসমবয়সীদের প্রেম নিয়ে গল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ‘পুনরুক্তি’, ‘ছাত্রী’, ‘প্রতিভূ’, ‘অভিসার’, ‘একটি ফুলকে ঘিরে’, ‘কোন দেবতাকে’ ইত্যদি। পরকীয়া প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে ‘পুরুষ’, ‘যৌথ’, ‘একূল-ওকূল’, ‘কুলফি বরফ’, ‘রস’, ‘সুহাসিনী’, ‘তরল আলতা’ প্রভৃতি।

নিম্নবিত্ত-বিত্তহীনদের সংকট নিয়ে লেখা গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘চোর’, ‘চাঁদমিঞা’, ‘আবরণ’, ‘কাঠগোলাপ’, ‘হেডমাস্টার’, ‘অভিনেত্রী’, ‘একপো দুধ’, ‘সম্ভ্রম’ প্রভৃতি। সামাজিক সমস্যা নিয়ে রচিত তার গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে, স্বখাত, রোগ, রসাভাস, সেতার, রত্নাবাঈ, বিদ্যুত্লতা ইত্যাদি। রাজনীতি নিয়ে তার গল্প সংখ্যা অনেক কম। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— পতাকা, শোক, অপঘাত, রাজপুরুষ ইত্যাদি। এসব প্রধান প্রধান বিষয়ের বাইরেও তার কিছু কিছু গল্প রয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পভাষা খুবই সহজ-সরল এবং সুখপাঠ্য। পাঠকের কোনোরূপ ক্লান্তি আসে না তার গল্পপাঠে। যেমন ‘ভুবন ডাক্তার’ শীর্ষক গল্পের কয়েকটি বাক্য— প্রথমে কতক্ষণ কোদালের শব্দ হয় ঝপ্ ঝপ্ ঝপ্—ঝপ্্ ঝপ্ ঝপ্। হৃৎপিণ্ডের শব্দ হয় ‘টিপ্ টিপ্ টিপ্—টিপ্ টিপ্ টিপ্’ কবরের বাঁধ খুলে যায়। গুঁড়ো গুঁড়ো রাশ রাশ, চাপ চাপ মাটি দুপাশে উথলে পড়তে পড়তে পথ খুলে দেয়। আর সেই অতল গভীর সুড়ঙ্গ পথ বেয়ে পা টিপে টিপে উঠে আসে পরমা সুন্দরী যৌবনবতী এক কন্যা।’ ঘটনার পরিপার্শ্ব বিবেচনা করে চরিত্র উপযোগী ভাষাকাঠামো বিনির্মাণেও তিনি পারঙ্গমতার পরিচয় দিয়েছেন। যেমন পালঙ্ক গল্পের রাজমোহন মকবুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন— ‘দুধে জল মিশাইছিস বইলা চিঠিতেও জল মিশাইছিস? তোর সবটাতেই জল, হারামজাদা?’ পালঙ্ক প্রসঙ্গে বলেন— ‘ও পালঙ্ক ভইরা আমি পেচ্ছাব করি, পেচ্ছাব করি।’ নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ভাষার সাবলীলতা-প্রাঞ্জলতা তার গল্পের প্রাণ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এ প্রসঙ্গে বলেন— ‘নরেন্দ্রনাথ মিত্রকে অনেকবার দেখার সুযোগ পেয়েছি এবং একটা ব্যাপার ভাবতে খুব অবাক লাগত যে, এত সুন্দর সহজ-সরল ভাষায় উনি কীভাবে গদ্য লিখতেন। গদ্য মানেই আমরা ভাবতাম কঠিন ভাষা, ভাষার মারপ্যাঁচ ইত্যাদির প্রয়োজন হয় বুঝি। কিন্তু ওর গদ্যের ভাষা ছিল ব্যতিক্রম।’

ফরিদপুরের ভাঙা উপজেলার সদরদি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশবিভাগের পর স্থায়ীভাবে কলকাতায় আবাস গড়ে তোলেন। কর্মজীবনের শুরুতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও জীবনের শেষ অবধি আনন্দবাজার পত্রিকার সহসম্পাদক পদে কর্মরত থেকেই মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। জন্মশতবর্ষে কালজয়ী এ কথা সাহিত্যিকের প্রতি বিনম্র প্রণতি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

এই মাত্র | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে