শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

জন্মশতবর্ষের নৈবেদ্য

কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কালোত্তীর্ণ গল্পকার নরেন্দ্রনাথ মিত্র

বাংলা ছোটগল্পের ধারায় প্রবাদপ্রতিম কারিগর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেও রবীন্দ্র বলয় থেকে উত্তরণের জন্য কল্লোলীয় ভাবনায় যুক্ত হয়েছিলেন একঝাঁক তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী। রুশ বিপ্লবের প্রভাবে সেই ভাবনায় যুক্ত হয়েছিল মার্কসবাদী ধারণা। বিশ্ব পরিমণ্ডলের সাহিত্য বিষয় ও প্রকরণসহ বাংলা সাহিত্যে আলোচিত হতে থাকে তখন থেকেই। এরই সঙ্গে যুক্ত হয় ফ্রয়েডিয় ধারণা, প্রথম মহাসমর পরবর্তী ক্ষত-বিক্ষত সময়। বাংলা সাহিত্য যখন এসব কিছুকে ধারণ করে একটি পরিণত পথ বিনির্মাণের চেষ্টায় রত ঠিক সে সময়ের বুকে সৃষ্টি হয় আর একটি বড় ক্ষত, দ্বিতীয় মহাসমর। আর্থ-সামাজিক জীবন পতিত হয় বিপর্যের মুখে। মানুষের প্রতি মানুষের চরম অবিশ্বাস-ক্ষোভ-হতাশা এক ভিন্নতর জীবনবাস্তবতা রচনা করে।

রবীন্দ্র বলয়বিরোধী কল্লোলীয় ভাবনা এবং ঔপনিবেশিক শোষণের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন নরেন্দ্রনাথ মিত্র (১৯১৬-৭৫)। তার সঙ্গে একই সময়ে বাংলা কথাসাহিত্যে যুক্ত হওয়া অন্য দুজন গল্পকার হচ্ছেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং সুবোধ ঘোষ। সময় সচেতন ছিলেন এরা প্রত্যেকেই। তবে নরেন্দ্রনাথ মিত্র ছোটগল্প রচনায় বিশ্ব প্রেক্ষাপট কিংবা দেশীয় রাজনীতির বদলে মানবমনে ক্রিয়াশীল অনুভূতিলোকের গাঁথুনিতেই নিজেকে সচেষ্ট রেখেছিলেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমসাময়িক হয়েও তিনি স্বতন্ত্র মাত্রায় উদ্ভাসিত হতে পেরেছেন।  

উপন্যাস এবং ছোটগল্প বিনির্মাণে তুলনামূলক তিনি অধিক পারঙ্গমতার স্বাক্ষর রেখেছেন ছোটগল্প সৃষ্টিতে। এক কথায় তিনি ছিলেন বাংলা ছোটগল্পের সুনিপুণ কারিগর। তিনি মোট ৩৮টি উপন্যাস এবং ৫১টি ছোটগল্প গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার ছোটগল্পের বিষয় বিন্যস্ত হয়েছে প্রধানত দুটি উপাত্তকে অনুষঙ্গ করে। প্রেম এবং সামাজিক আলেখ্য তার ছোটগল্পের বিষয়ভূমি গড়ে তুলেছে। প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য লক্ষণীয়। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেম, অসম বয়সীদের প্রেম, পরকীয়া প্রেম এবং বিধবা রমণীদের প্রেম স্থান লাভ করেছে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোতে। সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক সমস্যা এবং রাজনীতিনির্ভর ছোটগল্প তার রচনার অন্যতম উপজীব্য হিসেবে বিবেচিত। প্রেম যে কখনোই কার্যকারণ সূত্রে বিচার্য নয়, তার মূল প্রোথিত হৃদয়ভূমে, গল্পকার সেই সত্যকে তার প্রেমপ্রধান ছোটগল্পগুলোর আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। প্রত্যক্ষ করা সমাজ থেকে তুলে এনেছেন সামাজিক আলেখ্যনির্ভর ছোটগল্পগুলোর বিষয়কাঠামো। তার ছোটগল্প পাঠান্তে প্রশান্তি অনুভূত হয়। কারণ তার গল্পের সমাপ্তি সাধারণত সব সময়ই হয়েছে জীবনের শুভ দিকের উন্মোচনের ভিতর দিয়ে। জীবনের কদর্য রূপটিকে ফুটিয়ে তোলার চেয়ে জীবনের ইতিবাচক দিকটিকে তিনি রূপায়ণ করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। নরেন্দ্রনাথ মিত্র ‘গল্প লেখার গল্প’ শীর্ষক ভূমিকায় বলেছেন— ‘কিন্তু পিছন ফিরে তাকিয়ে বই না পড়ে যতদূর মনে পড়ে আমি দেখতে পাই ঘৃণা বিদ্বেষ ব্যঙ্গ বিদ্রূপ বৈরিতা আমাকে লেখায় প্রবৃত্ত করেনি। বরং বিপরীত দিকের প্রীতি, প্রেম, সৌহার্দ্য, স্নেহ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, পারিবারিক গণ্ডির ভিতরে ও বাইরে মানুষের সঙ্গে মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক, একের সঙ্গে অন্যের মিলিত হওয়ার দুর্বার আকাঙ্ক্ষা বার বার আমার গল্পের বিষয় হয়ে উঠেছে। তাতে পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। তা জেনেও আমি আমার সীমার বাইরে যেতে পারিনি।’  দ্বিতীয় মহাসমরকালীন তার গল্পজীবন শুরু এবং মহাসমর-পরবর্তী সময়েই তার পরিব্যাপ্তি।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র চারশতাধিক ছোটগল্প রচনা করেছেন। ছোটগল্প ভুবনের সমৃদ্ধিতে তার সৃষ্টি যতখানি অনবদ্য উজ্জ্বলতায় ভাস্বর, সমালোচকের দৃষ্টিতে তিনি ততখানি আভাসিত নন। তুলনামূলক অনেক অনালোচিত এই ছোটগল্পকার। তার প্রতিনিধিত্বকারী ছোটগল্পগুলোর মধ্যে ‘রস’, ‘পালঙ্ক’ ও ‘হেডমাস্টার’ গল্পের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। ‘রস’ চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে সওদাগর নামে হিন্দিতে। ‘মহানগর’ উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ করেছেন সত্যজিৎ রায়। তার অনেক গল্প ফরাসি, হিন্দি, মারাঠি, রুশ, ইংরেজি, ইতালিয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র মেধাবী ছাত্র ছিলেন। বিএ পাস করার পর তার আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা হয়নি। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি বিভন্ন পত্রিকায় কাজ করতেন। ক্যালকাটা ন্যাশনাল ব্যাংকে চাকরি করেছেন কিছুদিন। এ সময়ে একটি জাল চেক সই করার দায়ে তিনি বড় রকমের জটিলতায় পড়েছিলেন। তখন তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু মামলা চালানোর মতো তার সামর্থ্য ছিল না। তখন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সজনীকান্ত দাশ তাকে অনেকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। মামলার রায় নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পক্ষেই ছিল।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের পারিবারিক আবহ ছিল শিল্প-সাহিত্যের অনুকূল। তার বাবা ছিলেন তার লেখার প্রেরণাশক্তি। স্মৃতিচারণে বাবা সম্পর্কে তার মন্তব্য হচ্ছে— ‘শুধু সাহিত্যপ্রীতি, শুধু যৎসামান্য লেখার শক্তি। শুধু নিজের যন্ত্রণাকে ভাষায় ব্যক্ত করার কথঞ্চিত ক্ষমতা। এই আমার উত্তরাধিকার।’ নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়ে ‘আহ্বান’ নামের একটি পত্রিকা বের করতেন। সেখানে তিনি ‘মুক্তার হার’ নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেই উপন্যাসটি তিনি আর পাননি। তারও আগে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াকালীন তিনি ডায়রিতে পারিবাবরিক ইতিবৃত্ত লিখেছিলেন। ১৯৩৬  সালে ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘মূক’ নামের তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। দেশ পত্রিকাতেই তার প্রথম গল্প ‘মৃত্যু ও জীবন’ প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তিনি ধারাবাহিকভাবে গল্প-উপন্যাস লিখে গেছেন। ১৯৩৯ সালে ‘জোনাকি’ নামের তিনজনের একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের সঙ্গে অন্য দুজন লেখক ছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটভাই ধীরেন্দ্রনাথ মিত্র বড়ভাইয়ের ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সংশয়বাদিতার কথা উল্লেখ করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী— ‘দাদা বলত, ধর্মটর্ম আমিও মানি না। তবে কেউ যদি পুজো আর্চা করে আনন্দ পায় তাকে আমার ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করতে ইচ্ছা করে না। একটা অবলম্বন পাওয়া নিয়ে কথা। কিছু একটা আশ্রয় করতে পারলে বাঁচাটা বোধ হয় সহজ হয়। আমাদের তো মনের সংশয়ই গেল না। বৈজ্ঞানিক মন নিয়ে ওসব বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মৃত্যুর পরে কী তা যতক্ষণ জানা না যাচ্ছে ততক্ষণ সবকিছু উড়িয়ে দিই কী করে?’

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটগল্পের বিষয়বৈচিত্র্যের প্রবণতা কয়েকটি দিকে ছিল। তিনি অনেক প্রেমের গল্প লিখেছেন। অবিবাহিত নর-নারীর প্রেমের গল্পগুলো হচ্ছে— ‘দীপান্বিতা’, ‘বিকল্প’, ‘রূপলাগি’, ‘একটি নাগরিক প্রেমর উপাখ্যান’, ‘আরোগ্য’ প্রভৃতি। অসমবয়সীদের প্রেম নিয়ে গল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ‘পুনরুক্তি’, ‘ছাত্রী’, ‘প্রতিভূ’, ‘অভিসার’, ‘একটি ফুলকে ঘিরে’, ‘কোন দেবতাকে’ ইত্যদি। পরকীয়া প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে ‘পুরুষ’, ‘যৌথ’, ‘একূল-ওকূল’, ‘কুলফি বরফ’, ‘রস’, ‘সুহাসিনী’, ‘তরল আলতা’ প্রভৃতি।

নিম্নবিত্ত-বিত্তহীনদের সংকট নিয়ে লেখা গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘চোর’, ‘চাঁদমিঞা’, ‘আবরণ’, ‘কাঠগোলাপ’, ‘হেডমাস্টার’, ‘অভিনেত্রী’, ‘একপো দুধ’, ‘সম্ভ্রম’ প্রভৃতি। সামাজিক সমস্যা নিয়ে রচিত তার গল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে, স্বখাত, রোগ, রসাভাস, সেতার, রত্নাবাঈ, বিদ্যুত্লতা ইত্যাদি। রাজনীতি নিয়ে তার গল্প সংখ্যা অনেক কম। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— পতাকা, শোক, অপঘাত, রাজপুরুষ ইত্যাদি। এসব প্রধান প্রধান বিষয়ের বাইরেও তার কিছু কিছু গল্প রয়েছে।

নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্পভাষা খুবই সহজ-সরল এবং সুখপাঠ্য। পাঠকের কোনোরূপ ক্লান্তি আসে না তার গল্পপাঠে। যেমন ‘ভুবন ডাক্তার’ শীর্ষক গল্পের কয়েকটি বাক্য— প্রথমে কতক্ষণ কোদালের শব্দ হয় ঝপ্ ঝপ্ ঝপ্—ঝপ্্ ঝপ্ ঝপ্। হৃৎপিণ্ডের শব্দ হয় ‘টিপ্ টিপ্ টিপ্—টিপ্ টিপ্ টিপ্’ কবরের বাঁধ খুলে যায়। গুঁড়ো গুঁড়ো রাশ রাশ, চাপ চাপ মাটি দুপাশে উথলে পড়তে পড়তে পথ খুলে দেয়। আর সেই অতল গভীর সুড়ঙ্গ পথ বেয়ে পা টিপে টিপে উঠে আসে পরমা সুন্দরী যৌবনবতী এক কন্যা।’ ঘটনার পরিপার্শ্ব বিবেচনা করে চরিত্র উপযোগী ভাষাকাঠামো বিনির্মাণেও তিনি পারঙ্গমতার পরিচয় দিয়েছেন। যেমন পালঙ্ক গল্পের রাজমোহন মকবুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন— ‘দুধে জল মিশাইছিস বইলা চিঠিতেও জল মিশাইছিস? তোর সবটাতেই জল, হারামজাদা?’ পালঙ্ক প্রসঙ্গে বলেন— ‘ও পালঙ্ক ভইরা আমি পেচ্ছাব করি, পেচ্ছাব করি।’ নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ভাষার সাবলীলতা-প্রাঞ্জলতা তার গল্পের প্রাণ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এ প্রসঙ্গে বলেন— ‘নরেন্দ্রনাথ মিত্রকে অনেকবার দেখার সুযোগ পেয়েছি এবং একটা ব্যাপার ভাবতে খুব অবাক লাগত যে, এত সুন্দর সহজ-সরল ভাষায় উনি কীভাবে গদ্য লিখতেন। গদ্য মানেই আমরা ভাবতাম কঠিন ভাষা, ভাষার মারপ্যাঁচ ইত্যাদির প্রয়োজন হয় বুঝি। কিন্তু ওর গদ্যের ভাষা ছিল ব্যতিক্রম।’

ফরিদপুরের ভাঙা উপজেলার সদরদি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশবিভাগের পর স্থায়ীভাবে কলকাতায় আবাস গড়ে তোলেন। কর্মজীবনের শুরুতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকলেও জীবনের শেষ অবধি আনন্দবাজার পত্রিকার সহসম্পাদক পদে কর্মরত থেকেই মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। জন্মশতবর্ষে কালজয়ী এ কথা সাহিত্যিকের প্রতি বিনম্র প্রণতি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর