শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭

রাহিজা খানম ঝুনু

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

দেশের খ্যাতিমান নৃত্যশিল্পী রাহিজা খানম ঝুনু (জন্ম ২১ জুন ১৯৪৩)। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একুশে পদক ও বাংলা একাডেমির ফেলো হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান

 

 

আপনার জন্ম ও বেড়ে উঠার গল্প জানতে চাই।

১৯৪৩ সালের ২১ জুন সকাল ১০টায় মানিকগঞ্জে আমার জন্ম। আমার আব্বা আবু মোহাম্মদ আবদুল্লাহ খান, মা সফুরুন নেছা। আব্বা ছিলেন পুলিশ অফিসার। পরিবারের সবাই ছিল সংস্কৃতিমনা। আমাদের পরিবারে গোড়া থেকেই গান-বাজনা, কবিতা-আবৃত্তির চর্চা হতো। আব্বা ব্যস্ত সময় কাটাতেন। ছোটবেলায় বড় বোন মিনি, লিনি ও অন্য বোনেরা যখন গানের অনুশীলন করত আমি কান পেতে তা শুনতাম। আমার মা ও অন্য আত্মীয়-স্বজন বলাবলি করতেন—গানের তাল শুনে আমি নাকি বিছানায় তালে তালে হাত পা নড়াচড়া করতাম। বলা যেতে পারে আমি জন্মেছি একটি সাংস্কৃৃতিক পরিমণ্ডলে।

 

নাচ শিখতে শুরু করলেন কখন?

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হওয়ার কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে অনেক শিল্পী ভারতে চলে যায়। ফলে এখানকার সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেখা দেয় শূন্যতা। যা কোনোভাবেই পূরণীয় ছিল না। তখন ঢাকার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল ছিল খুব ছোট। বাড়িতে নিজে নিজেই নাচতাম। কলের গান বাজিয়ে বাড়ির উঠোনে কোমরে কাপড় বেঁধে চলত সে নাচ। কোনো কোনো সময় বাবা খুশি হয়ে নূপুর বা ঘুঙুরের পরিবর্তে চাবির গোছা পায়ে বেঁধে দিতেন। তবে নূপুরের মতো শব্দ নয়, নাচের তালে তালে চাবির গোছার শব্দ বেশ ভালোই লাগত। আমার বয়স যখন পাঁচ তখন আব্বা চাইলেন মেয়েকে এমন একটি স্কুলে ভর্তি করতে যেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি নাচ, গান শিখতে পারবে। অবশেষে আমাকে ভর্তি করানো হয় গেন্ডারিয়া বালিকা বিদ্যালয়ে (মনিজা রহমান গার্লস স্কুল)। এই স্কুলের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো প্রতি বছর পড়ালেখার পাশাপাশি স্কুলের ছাত্রীদের নিয়ে সংগীত, নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রীমতি বাসন্তী গুহঠাকুরতা নিজ উদ্যোগেই এসব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করতেন। তিনি ছিলেন ১৯৭১-এ শহীদ অধ্যাপক ড. জ্যোতিময় গুহঠাকুরতার স্ত্রী।

 

আপনি ওই সময় একটি নৃত্যনাট্যে অভিনয় করেছিলেন।

গেন্ডারিয়া স্কুলে ভর্তি হওয়ার আগে নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হয়েছিলাম। আব্বা তখন ছিলেন নারায়ণগঞ্জের পুলিশ ইন্সপেক্টর। ১৯৫২ সালে বদলি হয়ে আসেন ঢাকার মিলব্যারাক থানায় এবং থাকতেন ফরিদাবাদ। ১৯৫৫ সালের কথা, আমি তখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। আমাদের প্রধান শিক্ষিক বাসন্তী গুহঠাকুরতা স্থির করলেন ছাত্রীদের নিয়ে একটি নৃত্যনাট্য মঞ্চস্থ করবেন। রূপকথা ভিত্তিক ওই নৃত্যনাট্যটির নাম ছিল ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’। ঘুমন্ত রাজকন্যার বিভিন্ন চরিত্রের জন্য মেয়েদের বাছাই করা হলো। কিন্তু বিপত্তি দেখা দিল একটি পুরুষ চরিত্র নিয়ে। মেয়ে সেজে পুরুষ চরিত্রে নাচ করতে কেউ আগ্রহ দেখাল না। তখন আমি রাজি হলাম। পুরুষ চরিত্রটি ছিল রাখালের। তৎকালীন সদ্য প্রতিষ্ঠিত বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নাচের শিক্ষক শ্রী অজিত স্যান্নালকে নৃত্যনাট্য পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারপর বেশ কিছুদিন মহড়া হলো। নৃত্যনাট্যটি মঞ্চস্থ হওয়ার পর স্কুলে আমার পরিচিতি বেড়ে যায়। অজিত স্যান্নাল আমার আব্বাকে বললেন, ওকে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দিন। আমি বিনা বেতনে নাচ শেখাব। সেই ১৯৫৬ সালে বাফায় ভর্তি হলাম আর এখনো নাচের সঙ্গে যুক্ত আছি।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিল্পী আপনি, ওই সময়ের কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?

নৃত্যাচার্য বুলবুল চৌধুরীর মৃত্যুর পর ঢাকার ৭ নম্ব্বর ওয়াইজঘাটের ওয়াইজ হাউসে ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বুলবুল ললিতকলা একাডেমি। বুলবুল চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাজনীতিবিদ মাহমুদ নুরুল হুদা ও বুলবুলের স্ত্রী নৃত্যশিল্পী আফরোজা বুলবুল ছিলেন এর উদ্যোক্তা। ১৯৫৫ সালের ১ জুলাই প্রথম ক্লাস হয়। ১৯৫৬ সালে আমি নৃত্য শাখায় ভর্তি হই। আমার ভাই মোজাম্মেল সেতারে, ছোট বোন নীনা হামিদকে উচ্চাঙ্গসংগীতে এবং আমার আরেক বোন রুনুকে রবীন্দ্রসংগীত বিষয়ে ভর্তি করা হয়। তখন বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক ছিলেন নৃত্যশিল্পী অজিত সান্ন্যাল, সেতারে ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান, রবীন্দ্রসংগীতে নিখিল দেব, আধুনিক গানে আবদুল লতিফ, নজরুলসংগীতে বেদারউদ্দীন আহমদ, উচ্চাঙ্গসংগীতে বিমল বাবু। আব্বা অবসর নিলে আমরা শান্তিনগরে নিজেদের বাড়িতে চলে যাই। আমাদের পাশাপাশি থাকতেন পূর্ববঙ্গের এক সময়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী। তার স্ত্রী আনোয়ারা বাহার চৌধুরী ছিলেন উচ্চ শিক্ষিত এবং ভীষণ সংস্কৃতিমনা। তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার সন্তান সেলিনা বাহার জামান, ইকবাল বাহার চৌধুরীসহ সবাই এক সঙ্গে শান্তিনগর থেকে টাউন সার্ভিসে ওয়াইজঘাটে বাফায় ক্লাস করতে যেতাম। খুব আনন্দের ছিল সেই দিনগুলো।

 

চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইয়ের আগমন উপলক্ষে আপনারা বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।

চৌ এন লাই এসেছিলেন ১৯৫৬ সালে। তখন জিন্নাহ এভিনিউয়ে (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ) সদ্য গুলিস্তান সিনেমা হল হয়েছে। এখানে চৌ এন লাইয়ের সম্মানে বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করে পাক-চীন মৈত্রী সমিতি। সে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক আয়োজনের দায়িত্ব পড়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির ওপর। তখন আমরা ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’, ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’ পরিবেশন করি। ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’ নৃত্যনাট্যের সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন ভক্তিময় দাশগুপ্ত। আবহসংগীতে ছিলেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান এবং নৃত্যনাট্য পরিচালনায় ছিলেন অজিত সান্ন্যাল। ওই অনুষ্ঠানের পর আমাকে অনেকেই চিনে ফেলে। তখন থেকে বাফার সব অনুষ্ঠানে আমাকে রাখত। ১৯৫৭ সালের জানুয়ারি মাসে মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথের নৃত্যনাট্য ‘চণ্ডালিকা’। ভক্তিময় দাশগুপ্ত পরিচালিত এই নৃত্যনাট্যে আমার চরিত্র ছিল চুড়িওয়ালার। ওই নৃত্যনাট্যে চণ্ডালকন্যা প্রকৃতি সেজেছিল অঞ্জলি আর মা সেজেছিল মেহের আহমেদ, বৌদ্ধভিক্ষু আনন্দ হয়েছিল মন্দিরা নন্দী। আর দুধওয়ালার ভূমিকায় অভিনয় করেছিল শাহিদা আলতামাশ।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত অধিকাংশ নৃত্যনাট্যে আপনি অংশগ্রহণ করেছেন। কেমন ছিল সে অভিজ্ঞতা?

১৯৫৮ সালে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নৃত্য শিক্ষক অজিত সান্ন্যাল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে নিজ গ্রামে ফিরে গেলেন। তখন নতুন শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন মুম্বাই লিটল ব্যালে ট্রুপের নৃত্যশিল্পী জি এ মান্নান। তিনি যোগ দিয়েই পরিকল্পনা করলেন কবি জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত বই ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য হিসেবে মঞ্চস্থ করবেন। নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের গ্রন্থনা ও মূল পরিকল্পনায় ছিলেন কেএম মুজতবা (ময়না ভাই), সংগীত পরিচালনা করেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান। এ নৃত্যনাট্যের কেন্দ্রীয় দুই চরিত্র রূপাই চরিত্রে অংশ নেন নৃত্যগুরু জি এম মান্নান আর সাজু চরিত্রে আমি। কণ্ঠসংগীতে অংশ নেন বেদারউদ্দিন আহমেদ ও নীনা হামিদ। কবি জসীমউদ্দীন আমাদের প্রথম শো দেখতে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিশনে এসেছিলেন। পরবর্তীকালে নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের ৩২৫টি প্রদর্শনীতে আমি অংশগ্রহণ করি। সেই ৬০ দশকের শুরুতে তৎকালীন সরকার ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য পরিবেশনের জন্য আমাদের ইরাক ও ইরানে পাঠিয়েছিলেন। ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান শাহ পাহলবী ও তার পত্নী ফারাহ দীবা নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্য উপভোগ করেন এবং আমাকে ‘ব্যালেরিনা’ উপাধি দেন। সেদিন মনে হয়েছিল, বুলবুল ললিতকলা একাডেমি থেকে যে নাচ শিখেছি তা কিছুটা হলেও সার্থক হয়েছে। ইতিপূর্বে ১৯৬১ সালে বাফা থেকে শ্রেষ্ঠ নৃত্যশিল্পী হিসেবে স্বর্ণপদক পেয়েছিলাম। বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত মহুয়া, ক্ষুধিত পাষাণ, কাশ্মীর, হাজার তারের বীণা, নবান্ন, চণ্ডালিকা, চিত্রাঙ্গদা, অরুণাচলের পথে, মায়ার খেলা নৃত্যনাট্যে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অংশগ্রহণ করেছি।

 

আপনি টেলিভিশনেও নৃত্য পরিবেশন করেছেন।

১৯৬৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর এ দেশে টেলিভিশন চালু হয়। টেলিভিশন প্রতিষ্ঠার প্রথম থেকেই আমি নিয়মিত নৃত্যশিল্পী ও পরিচালক হিসেবে কাজ করেছি। তখন টেলিভিশনে সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচার হতো। ১৯৬৭ সালে টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করতে গিয়ে মজার একটি ঘটনা ঘটে। নাচের এক পর্যায়ে খুলে পড়ে আমার মাথার বেণি। সেটা পা দিয়ে সরিয়ে দেই। টিভি পর্দায় সেদিন অনাকাঙ্ক্ষিত এ মজার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন অসংখ্য দর্শক। ১৯৬৮ সালে টেলিভিশনের প্রযোজনায় শিল্পী নিজামুল হক ও আমার পরিচালনায় প্রচারিত হয় নৃত্যনাট্য ‘অরুণাচলের পথে’। এ নৃত্যনাট্যটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল।

 

আপনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক হিসেবেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন।

যেহেতু নৃত্যচর্চায় আমার কিছুটা নাম হয় এজন্য এক পর্যায়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে যোগ দেই। সেখানে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছি। কিছু শিল্পী তৈরির চেষ্টা করেছি। আমার ছাত্রদের মধ্যে কাজল ইব্রাহিম, সাইদা রহমান, লুবনা মারিয়ম, রেশমা শারমিন, হুমায়ুন কবীর, নিলী রহমান, জিনাত বরকতউল্লাহ, রীতা শবনম, মিনু, আমির হোসেন বাবু, ডলি ইকবাল, শেলী, সোহেল রহমান, কবিরুল ইসলাম রতন, শামীম আরা নীপা, তারানা হালিম, ফারহানা চৌধুরী বেবী প্রমুখ।

 

আপনি বেশ কয়েকটি নৃত্যনাট্যও পরিচালনা করেছেন।

হ্যাঁ। ড. এনামুল হক রচিত ‘সূর্যমুখী নদী’, ‘উত্তরণের দেশে’, ‘হাজার তারের বীণা’, নৃত্যনাট্য পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছি। মহান একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত নৃত্যনাট্য ‘উত্তরণের দেশে’, মহাজন মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত গীতিনৃত্যনাট্য ‘সূর্যমুখী নদী’ এবং শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় ‘দি ম্যালডি’ নৃত্যনাট্য পরিচালনা করি। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য ‘দেখব এবার জগত্টাকে’ পরিচালনা করি। এ ছাড়া বিভিন্ন বৃন্দনৃত্য ও কম্পোজিশন করেছি। যেগুলো মঞ্চে ও টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে।

 

নৃত্য বিষয়ক দুটি বইও লিখেছেন আপনি।

আমরা যখন নাচ শিখি তখন এখানে তেমন কোনো বই ছিল না। গুরুরা আমাদের যা শেখাতেন সেটাই আমরা তুলে রাখতাম। এজন্য নৃত্য বিষয়ে আরও জানার সুযোগ তৈরির জন্য ‘নৃত্যশিল্প’ ও ‘নৃত্যের রূপরেখা’ নামে দুটি বই লিখেছি।

 

আপনার পরিবারের কথা জানতে চাই।

আমার বিয়ে হয় ১৯৬৬ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ভালুকা নিবাসী আমান উল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি তিন বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আমার দুই মেয়ে লোপা ও বেবী। দুজনই নৃত্যশিল্পী। কিন্তু ১৯৯০ সালে লোপা হঠাৎ মারা যায়। এই দুঃখ আজও বয়ে বেড়াচ্ছি। দুই ছেলে আহসান ও আকরাম।

 

নৃত্যশিল্পের উন্নয়নে আপনি কী স্বপ্ন দেখেন?

বাংলাদেশের নাচের উন্নয়নে অজিত সান্ন্যাল, গওহর জামিল, জি এ মান্নান, আলতামাশ আহমেদসহ অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ১৯৭৮ সালে দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন শিল্পী গড়ে তোলে বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা। আমি এ সংস্থার সভাপতি হিসেবে অনেক দিন দায়িত্ব পালন করেছি। আমার ইচ্ছা দেশে একটি উন্নতমানের নৃত্য একাডেমি গড়ে উঠুক। যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ দেশের নাচের চর্চা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।

 

নবীন নৃত্যশিল্পীদের জন্য আপনার উপদেশ কী?

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে। একজন নৃত্যশিল্পীর দক্ষতা প্রমাণিত হয় মঞ্চে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা