শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামকে বলা হয় ১২ আউলিয়ার পুণ্যভূমি। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য সুদূর আরব ও অন্যান্য দেশ থেকে একাধিক সুফি-সাধক, পীর-আউলিয়া, ফকির-দরবেশ আসেন চট্টগ্রামে। কেউ কেউ কিছুকাল অবস্থান করে ফিরে যান নিজের জন্মভূমিতে। অনেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থেকে যান বন্দর নগরীতে। ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি ও আউলিয়ার মাজার রয়েছে এখানে। তাদের জীবনগাথা নিয়েই আজকের আয়োজন।

হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)। তাঁর জন্ম ইরানের বোস্তাম শহরে। তিনি ৮০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-মাতার দেওয়া নাম ছিল আবু ইয়াজিদ। বোস্তাম শহরের অধিবাসী হওয়ায় নামের শেষে বোস্তামী বসানো হয়। বাবার নাম অনুসারে তায়ফুর আবু ইয়াজিদ আল বোস্তামী উল্লেখ করেছেন ইতিহাসবিদগণ। আবার অনেকে সুলতান উল আরেফিন নামে আখ্যা দিয়েছেন তাঁকে। জানা যায়, তিনি অত্যন্ত মাতৃভক্ত ছিলেন। অনেকে ধারণা করেন, মাতৃভক্তের কারণে বায়েজিদ বোস্তামী ইসলামের সাধক ও প্রচারক হিসেবে বিখ্যাত হয়েছিলেন। তাঁর মাতৃভক্তি সম্পর্কে কিছু গল্প প্রচলিত আছে। এক গভীর রাতে মা ঘুম ভেঙে পানি খেতে চেয়েছিলেন বায়েজিদের কাছে। তখন ঘরে পানি ছিল না। দূরের ঝরনা থেকে পানি আনতে বের হন তিনি। পানি নিয়ে ঘরে ফেরার পর তিনি দেখেন মা ঘুমিয়ে পড়েছেন। মাকে ঘুম থেকে না ডেকে মাথার কাছে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন সারা রাত। মায়ের ঘুম ভাঙার পর জেগে দেখেন ছেলে পানির গ্লাস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ দৃশ্য দেখে মা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তখন তিনি মনভরে দোয়া করেন ছেলের জন্য। মাতৃভক্তির এই অনন্য উদাহরণ এখনো মানুষের মুখে মুখে।

বায়েজিদ বোস্তামী পুরো জীবনেই ইসলাম প্রচার ও সৃষ্টিকর্তার প্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেন। তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি-‘আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম, আল্লাহকে আমি জিজ্ঞাসা করছি, তাঁকে পাওয়ার পথ কী? তিনি বললেন, নিজেকে ত্যাগ কর, দেখবে পৌঁছে গিয়েছ।’ শৈববকাল থেকেই তিনি আল্লাহর ইবাদত ও মায়ের খেদমতে সময় কাটাতেন। তার পিতা-মাতাও জ্ঞানার্জনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। ছোটবেলায় তাঁর জ্ঞান শিক্ষার জন্য কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে পিতার অকাল মৃত্যুর পর মা বায়েজিদ বোস্তামীর শিক্ষা কার্যক্রম সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন। তিনি ১১৩ জন শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেন। তাঁর শিক্ষকের মধ্যে ছিলেন ইরানের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সুফি সাধক হজরত ইমাম সাদিক (রহ.) ও হজরত শফিক বলখি (রহ.)।

বায়েজিদ বোস্তামী ঠিক কত সালে চট্টগ্রামে এসেছিলেন তার কোনো প্রামাণিক তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে মধ্যযুগের কবি সৈয়দ সুলতান তাঁর কবিতায় এক সুফি-সাধকের কথা উল্লেখ করেছেন। বায়েজিদ বোস্তামীকে যেহেতু সুলতান উল আরেফিন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয় তাই শাহ সুলতান হিসেবে সুলতান উল আরেফিনকে ধরে নেওয়া হয়। জনশ্রুতি আছে, ইসলাম প্রচার করতে বায়েজিদ বোস্তামী চট্টগ্রামে এসে মানব সেবায় সম্পৃক্ত হন। তিনি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চট্টগ্রাম ত্যাগ করেন। আর চলে যাওয়ার আগে তিনি অনুসারী ও ভক্তকুলের অনুরোধে কনিষ্ঠ আঙুল কেটে কয়েক ফোঁটা রক্ত মাটিতে ফেলেন। পরবর্তীতে রক্তের ফোঁটা পড়া ওই জায়গায় ভক্তকুল গড়ে তোলে মাজার।  ৮৭৭ সালে ১৩১ বছর বয়সে মহান এই সুফি বায়েজিদ বোস্তামী সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন। ইরানের বোস্তাম শহরেই তাঁকে দাফন করা হয়।

জনশ্রুতি আছে, হজরত বায়েজিদ বোস্তামী নিজেই এখানে মাজার তৈরির নির্দেশ দেন।

১৮৩১ সালে হজরত বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় একটি দেয়ালঘেরা আঙিনা আবিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তা বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার হিসেবে জিয়ারত করে আসছেন ভক্ত-অনুসারীরা। মাজারের পাদদেশে রয়েছে একটি বিশাল পুকুর। যাতে রয়েছে বিরল প্রজাতির কাছিম। যাকে ভক্ত-অনুসারীরা মাজারি ও গজারি নামেই ডাকেন। এখনো প্রতিদিন দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার দর্শনে আসেন।  তারা প্রার্থনা করেন।

 

হজরত শাহ আমানত (রহ.)

হজরত শাহ আমানত (রহ.) ছিলেন ইরাকের অধিবাসী। ১৬৮০ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে ধারণা করা হয়। তাঁর পিতার নাম হজরত নিয়ামত শাহ (রহ.)। বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর ছিলেন হজরত শাহ আমানত (রহ)। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন বংশ পরম্পরায় সুফি, পীর-আউলিয়া। শিশুকাল থেকেই তিনি সৃষ্টিকর্তার সাধনায় মশগুল ছিলেন। অল্প বয়সে ইসলাম প্রচার ও কঠিন সাধনায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সংসারের মায়া ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জ্ঞানার্জনের জন্য ভারতবর্ষে আসেন। কিছু দিন বসবাস করেন বিহারে। এরপর প্রখ্যাত পীর হজরত শহীদ (রহ.)-এর সান্নিধ্য পেতে চলে যান কাশ্মীর। সেখানে হজরত শহীদ (রহ.)-এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ এক যুগ তাঁর সান্নিধ্যে থেকে অর্জন করেন আধ্যাত্মিক জ্ঞান। গুরুর নির্দেশে বেরিয়ে পড়েন ইসলাম প্রচারে। ধারণা করা হয়, ১৭৯৩ সালে আসেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। তিনি নিজের পরিচয় গোপন রেখে চট্টগ্রাম আদালতে চাকরি নেন পাখা টানার (এক সময় বৈদ্যুতিক পাখার বিকল্প হিসেবে পাখা টেনে বাতাস করা হতো)। দিনের বেলায় তিনি চাকরি শেষে রাতে লালদীঘির পূর্বপাড়ে ছোট্ট কুটিরে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকতেন। তাঁর জীবনযাপন ছিল সাধারণ। আচার-আচরণ ছিল নম্র। তিনি অসহায় মানুষকে নানান সহায়তা করতেন। অচিরেই তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে এলাকাজুড়ে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে ‘মিয়া সাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। অল্প সময়ে অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী তৈরি হয় তাঁর। নিজের অনুসারীদের ন্যায়ের পথে চলা, হালাল আয়, অধিক ইবাদত ও সৎ উপদেশ দিতেন।  এক সময় ভক্তকুলের মাঝে প্রকাশ পেতে থাকে তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি। আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পাওয়ার পর তিনি চট্টগ্রাম আদালতে আর চাকরি করেননি। চাকরি ছেড়ে ইসলাম প্রচার এবং মানবকল্যাণে নিজেকে পুরোপুরি নিয়োজিত করেন। হজরত শাহ আমানত (রহ.) সব সময় ইহরামের কাপড়ের মতো সাদা কাপড় পরতেন। ইসলামের এই মহান সাধক হজরত শাহ আমানত (রহ.) ১৮০৬ সালে ১২৫ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁকে লালদীঘির পূর্বপাড়ে  বর্তমান খানকাহ শরিফে দাফন করা হয়। তাঁর খানকায় দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ আসেন। তারা দোয়া পাঠ করেন। দান করেন মুক্তহস্তে। প্রতি বছর তাঁর খানকায় ওরস হয়। সেখানে দান-খয়রাতের পাশাপাশি ভক্তকুল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।

 

হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (রহ.)

চট্টগ্রামের প্রখ্যাত মাইজভান্ডার দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী। তিনি মাইজভান্ডার তরিকারও প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর পূর্বপুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন গৌড়ি ইসলাম প্রচার করতে ১৫৭৫ সালে চট্টগ্রামে এসে পটিয়ায় বসতি স্থাপন করেন। তাঁর পুত্র সৈয়দ আবদুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিম নগরে ইমামতির দায়িত্ব নিয়ে বসতি স্থাপন করেন। তাঁর প্রপৌত্র মাওলানা সৈয়দ মতি উল্লাহর ঔরসে ১৮২৬ সালে জন্ম হয় সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর। শিশুকালে পিতা ও গ্রামীণ মক্তবে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ শুরু করেন। এক সময় উচ্চ শিক্ষার জন্য তাঁকে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় পাঠানো হয়।

কৃতিত্বের সঙ্গে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করে যশোর জেলার কাজী (বিচারক) হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু কিছুতেই তাতে মন বসছিল না তাঁর। কাজীর চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে যোগ দেন করেন শিক্ষকতায়। যোগদান করেন কলকাতার মুন্সি বুয়ালি মাদ্রাসায়। এ সময় মুন্সেফি অধ্যায়নও শুরু করেন। সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর পীর ছিলেন বড় পীর আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরী লাহোরি। পীরের তরিকতি বড় ভাই হজরত শাহ সৈয়দ দেলাওর আলীর কাছেও বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন। শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির কাছে বাইয়াত গ্রহণ করার পর শুরু করেন আধ্যাত্মিক সাধনা। কিছুকাল কঠোর সাধনার পর ১৮৫৭ সালে শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির নির্দেশে নিজ গ্রাম ফটিকছড়িতে ফিরে আসেন।

গ্রামের বাড়িতে এসেই শুরু করেন আধ্যাত্মিক চর্চা। অল্প সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খ্যাতি। স্থানীয় লোকজন দোয়া নিতে আসতে শুরু করেন তাঁর সান্নিধ্যে এসে। একে একে আশপাশ মহকুমা ও জেলায় ছড়িয়ে পড়ে হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর নাম। হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী শুধু আধ্যত্মিক জগতের অন্যতম সম্রাট নন, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন একটি স্বতন্ত্র তরিকা। কাদেরিয়া তরিকা অনুবর্তনে আলাদা একটি তরিকা প্রতিষ্ঠিত করে নাম দেন মাইজভান্ডারী তরিকা। মূলত কোরআন ও হাদিসভিত্তিক ইসলামের মৌলিক ভাবাদর্শের অনুসরণে একটি তরিকা মাইজভান্ডারী তরিকা।

অন্যান্য তরিকার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক বৈশিষ্ট্যগুলো একত্র করা হয়েছে মাইজভান্ডারী তরিকায়। মাইজভান্ডারী তরিকা কাদেরিয়া সিলসিলার তরিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই তরিকায় বাইয়াত প্রদানের সময় কাদেরিয়া তরিকা অনুসরণ করা হয়।

১৯০৬ সালে সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী। প্রতি বছরের ১০ মাঘ হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওই ওরসে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ভক্ত হাজির হন। এ ছাড়া প্রতিদিনই বহু ভক্তের পদচারণায় মুখরিত থাকে মাইজভান্ডার দরবার প্রাঙ্গণ।

 

হজরত শাহ মোহছেন (রহ.)

আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ).। আধ্যাত্মিক জগতের এই খ্যাতিমান ব্যক্তির জন্ম ইয়েমেনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। ইসলামী মনীষীর কাছ থেকে পান্ডিত্ব লাভ করে মনোনিবেশ করেন ইসলাম প্রচারে। শিক্ষা, শিল্প এবং সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের গৌড় রাজ্য। মোহছেন আউলিয়া গৌড় রাজ্যে কিছুদিন অবস্থান করার পর স্থির করেন পূর্ববঙ্গে আসার। তিনি পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশে এসেছেন তা জানা না গেলেও প্রখ্যাত সুফি হজরত বদর শাহ (রহ.)-এর সঙ্গে তিনি চট্টগ্রাম আসেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। পানিপথেই তিনি চট্টগ্রামে আসেন। কথিত আছে, তিনি একটি পাথরকে নৌকা বানিয়ে পানিপথে ভারত থেকে চট্টগ্রাম আসেন। বন্দরনগরীতে এসে কর্ণফুলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দেয়াং পাহাড়ে আস্তানা গড়েন। সেখানে শুরু করেন ইসলাম প্রচার। অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার খবর ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। বিভিন্ন বই-পুস্তকে উল্লেখ রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার নানান অলৌকিক ঘটনা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- কোনো একদিন গ্রামের নির্জন মাঠে এক বোবা ছেলে গরু-ছাগল দেখাশোনা করছিল। এ পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন সুফি-সাধক মোহছেন আউলিয়া। ওই রাখাল বালকটিকে দেখেই কিছু জিজ্ঞাসা করেন। কিন্তু বালকটি বোবা হওয়ায় কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মোহছেন আউলিয়া এ সময় বালকটির মুখের ওপর হাত রাখেন। সঙ্গে সঙ্গে রাখাল বালকটি কথা বলতে শুরু করে। তিনি তখন রাখাল বালকটিকে বললেন তার পিতা-মাতাকে ডেকে আনতে। সে বাড়িতে গিয়ে যখন পিতা-মাতার সঙ্গে কথা বলা শুরু করল, তখন এলাকার সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়। তার এ অলৌকিক ক্ষমতা দেখে দলে দলে মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকেন। অল্প সময়ের মধ্যে হাজার হাজার ভক্তকুল তৈরি হয় হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.)-এর। ১৫৬৫ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। তারপর তাকে আনোয়ারা উপজেলার ঝিউরী গ্রামে সমাধিস্থ করা হয়। কিন্তু শঙ্খ নদের ভাঙনের কবলে পড়লে সেই সমাধি পরে স্থানান্তর করা হয় আনোয়ারার বটতলীতে। বর্তমানে ওখানে রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার। প্রতিদিনই হাজার হাজার ভক্তের আগমন ঘটে মাজারে। এ ছাড়া প্রতি বছর আষাঢ় মাসে বার্ষিক ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওরসে লাখো ভক্তের আগমন হয় মাজার প্রাঙ্গণ।

 

চট্টগ্রামের অন্যান্য আউলিয়া

ইসলাম প্রচার করতে আরবের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পীর-আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে। তাঁদের মধ্যে একজন হচ্ছেন শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (রহ.)। তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও ফরিদপুরে ইসলাম প্রচার করেন। চট্টগ্রামে শেখ ফরিদউদ্দিন চশমা নামেই পরিচিত। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের পাঠপাটান জেলায় তার মাজার শরিফ রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলাম প্রচার করেন শাহ বদর আউলিয়া।

১২ আউলিয়ার মধ্যে বদর আউলিয়াকেই প্রধান হিসেবে সম্মান দেখানো হয়। চট্টগ্রামের বকশিরহাটের কাছে বদরপট্টি বা বদরপটি গলিতে তাঁর মাজার অবস্থিত।

এ ছাড়া হজরত গরিব উল্লাহ শাহ (রহ.), হজরত মোল্লা মিছকিন শাহ (রহ), হজরত বদনা শাহ (রহ.) প্রকাশ শফি শাহ (রহ), হজরত আনার উল্লাহ শাহজী (রহ), হজরত ইয়াসিন আউলিয়া (রহ.), হজরত শাহা চান্দ আউলিয়া (রহ.), জিয়াউল হক মাইজভা-ারী (রহ.), হজরত শাহজাহান শাহ (রহ.), হজরত আজিজুল হক আল কাদেরী (রহ.), হজরত আমির শাহ (রহ.), আমিরুজ্জামান মাইজভান্ডারী (রহ.), হজরত টাক শাহ (রহ.), হজরত আকবর শাহ (রহ.), হজরত নজির শাহ (রহ.), হজরত জঙ্গি শাহ (রহ.), হজরত শাহ আবদুল বাসেত (রহ.), হজরত শাহ চাঁন্দ আউলিয়া (রহ.) কাতাল পীর (রহ.), হজরত খলিলুর রহমান শাহ (রহ.), হজরত আবদুল আজিজ পাঠুনটুলি (রহ.)সহ অসংখ্য পীর আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা