শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামকে বলা হয় ১২ আউলিয়ার পুণ্যভূমি। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য সুদূর আরব ও অন্যান্য দেশ থেকে একাধিক সুফি-সাধক, পীর-আউলিয়া, ফকির-দরবেশ আসেন চট্টগ্রামে। কেউ কেউ কিছুকাল অবস্থান করে ফিরে যান নিজের জন্মভূমিতে। অনেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থেকে যান বন্দর নগরীতে। ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি ও আউলিয়ার মাজার রয়েছে এখানে। তাদের জীবনগাথা নিয়েই আজকের আয়োজন।

হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)। তাঁর জন্ম ইরানের বোস্তাম শহরে। তিনি ৮০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-মাতার দেওয়া নাম ছিল আবু ইয়াজিদ। বোস্তাম শহরের অধিবাসী হওয়ায় নামের শেষে বোস্তামী বসানো হয়। বাবার নাম অনুসারে তায়ফুর আবু ইয়াজিদ আল বোস্তামী উল্লেখ করেছেন ইতিহাসবিদগণ। আবার অনেকে সুলতান উল আরেফিন নামে আখ্যা দিয়েছেন তাঁকে। জানা যায়, তিনি অত্যন্ত মাতৃভক্ত ছিলেন। অনেকে ধারণা করেন, মাতৃভক্তের কারণে বায়েজিদ বোস্তামী ইসলামের সাধক ও প্রচারক হিসেবে বিখ্যাত হয়েছিলেন। তাঁর মাতৃভক্তি সম্পর্কে কিছু গল্প প্রচলিত আছে। এক গভীর রাতে মা ঘুম ভেঙে পানি খেতে চেয়েছিলেন বায়েজিদের কাছে। তখন ঘরে পানি ছিল না। দূরের ঝরনা থেকে পানি আনতে বের হন তিনি। পানি নিয়ে ঘরে ফেরার পর তিনি দেখেন মা ঘুমিয়ে পড়েছেন। মাকে ঘুম থেকে না ডেকে মাথার কাছে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন সারা রাত। মায়ের ঘুম ভাঙার পর জেগে দেখেন ছেলে পানির গ্লাস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ দৃশ্য দেখে মা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তখন তিনি মনভরে দোয়া করেন ছেলের জন্য। মাতৃভক্তির এই অনন্য উদাহরণ এখনো মানুষের মুখে মুখে।

বায়েজিদ বোস্তামী পুরো জীবনেই ইসলাম প্রচার ও সৃষ্টিকর্তার প্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেন। তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি-‘আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম, আল্লাহকে আমি জিজ্ঞাসা করছি, তাঁকে পাওয়ার পথ কী? তিনি বললেন, নিজেকে ত্যাগ কর, দেখবে পৌঁছে গিয়েছ।’ শৈববকাল থেকেই তিনি আল্লাহর ইবাদত ও মায়ের খেদমতে সময় কাটাতেন। তার পিতা-মাতাও জ্ঞানার্জনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। ছোটবেলায় তাঁর জ্ঞান শিক্ষার জন্য কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে পিতার অকাল মৃত্যুর পর মা বায়েজিদ বোস্তামীর শিক্ষা কার্যক্রম সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন। তিনি ১১৩ জন শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেন। তাঁর শিক্ষকের মধ্যে ছিলেন ইরানের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সুফি সাধক হজরত ইমাম সাদিক (রহ.) ও হজরত শফিক বলখি (রহ.)।

বায়েজিদ বোস্তামী ঠিক কত সালে চট্টগ্রামে এসেছিলেন তার কোনো প্রামাণিক তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে মধ্যযুগের কবি সৈয়দ সুলতান তাঁর কবিতায় এক সুফি-সাধকের কথা উল্লেখ করেছেন। বায়েজিদ বোস্তামীকে যেহেতু সুলতান উল আরেফিন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয় তাই শাহ সুলতান হিসেবে সুলতান উল আরেফিনকে ধরে নেওয়া হয়। জনশ্রুতি আছে, ইসলাম প্রচার করতে বায়েজিদ বোস্তামী চট্টগ্রামে এসে মানব সেবায় সম্পৃক্ত হন। তিনি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চট্টগ্রাম ত্যাগ করেন। আর চলে যাওয়ার আগে তিনি অনুসারী ও ভক্তকুলের অনুরোধে কনিষ্ঠ আঙুল কেটে কয়েক ফোঁটা রক্ত মাটিতে ফেলেন। পরবর্তীতে রক্তের ফোঁটা পড়া ওই জায়গায় ভক্তকুল গড়ে তোলে মাজার।  ৮৭৭ সালে ১৩১ বছর বয়সে মহান এই সুফি বায়েজিদ বোস্তামী সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন। ইরানের বোস্তাম শহরেই তাঁকে দাফন করা হয়।

জনশ্রুতি আছে, হজরত বায়েজিদ বোস্তামী নিজেই এখানে মাজার তৈরির নির্দেশ দেন।

১৮৩১ সালে হজরত বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় একটি দেয়ালঘেরা আঙিনা আবিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তা বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার হিসেবে জিয়ারত করে আসছেন ভক্ত-অনুসারীরা। মাজারের পাদদেশে রয়েছে একটি বিশাল পুকুর। যাতে রয়েছে বিরল প্রজাতির কাছিম। যাকে ভক্ত-অনুসারীরা মাজারি ও গজারি নামেই ডাকেন। এখনো প্রতিদিন দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার দর্শনে আসেন।  তারা প্রার্থনা করেন।

 

হজরত শাহ আমানত (রহ.)

হজরত শাহ আমানত (রহ.) ছিলেন ইরাকের অধিবাসী। ১৬৮০ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে ধারণা করা হয়। তাঁর পিতার নাম হজরত নিয়ামত শাহ (রহ.)। বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর ছিলেন হজরত শাহ আমানত (রহ)। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন বংশ পরম্পরায় সুফি, পীর-আউলিয়া। শিশুকাল থেকেই তিনি সৃষ্টিকর্তার সাধনায় মশগুল ছিলেন। অল্প বয়সে ইসলাম প্রচার ও কঠিন সাধনায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সংসারের মায়া ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জ্ঞানার্জনের জন্য ভারতবর্ষে আসেন। কিছু দিন বসবাস করেন বিহারে। এরপর প্রখ্যাত পীর হজরত শহীদ (রহ.)-এর সান্নিধ্য পেতে চলে যান কাশ্মীর। সেখানে হজরত শহীদ (রহ.)-এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ এক যুগ তাঁর সান্নিধ্যে থেকে অর্জন করেন আধ্যাত্মিক জ্ঞান। গুরুর নির্দেশে বেরিয়ে পড়েন ইসলাম প্রচারে। ধারণা করা হয়, ১৭৯৩ সালে আসেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। তিনি নিজের পরিচয় গোপন রেখে চট্টগ্রাম আদালতে চাকরি নেন পাখা টানার (এক সময় বৈদ্যুতিক পাখার বিকল্প হিসেবে পাখা টেনে বাতাস করা হতো)। দিনের বেলায় তিনি চাকরি শেষে রাতে লালদীঘির পূর্বপাড়ে ছোট্ট কুটিরে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকতেন। তাঁর জীবনযাপন ছিল সাধারণ। আচার-আচরণ ছিল নম্র। তিনি অসহায় মানুষকে নানান সহায়তা করতেন। অচিরেই তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে এলাকাজুড়ে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে ‘মিয়া সাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। অল্প সময়ে অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী তৈরি হয় তাঁর। নিজের অনুসারীদের ন্যায়ের পথে চলা, হালাল আয়, অধিক ইবাদত ও সৎ উপদেশ দিতেন।  এক সময় ভক্তকুলের মাঝে প্রকাশ পেতে থাকে তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি। আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পাওয়ার পর তিনি চট্টগ্রাম আদালতে আর চাকরি করেননি। চাকরি ছেড়ে ইসলাম প্রচার এবং মানবকল্যাণে নিজেকে পুরোপুরি নিয়োজিত করেন। হজরত শাহ আমানত (রহ.) সব সময় ইহরামের কাপড়ের মতো সাদা কাপড় পরতেন। ইসলামের এই মহান সাধক হজরত শাহ আমানত (রহ.) ১৮০৬ সালে ১২৫ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁকে লালদীঘির পূর্বপাড়ে  বর্তমান খানকাহ শরিফে দাফন করা হয়। তাঁর খানকায় দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ আসেন। তারা দোয়া পাঠ করেন। দান করেন মুক্তহস্তে। প্রতি বছর তাঁর খানকায় ওরস হয়। সেখানে দান-খয়রাতের পাশাপাশি ভক্তকুল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।

 

হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (রহ.)

চট্টগ্রামের প্রখ্যাত মাইজভান্ডার দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী। তিনি মাইজভান্ডার তরিকারও প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর পূর্বপুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন গৌড়ি ইসলাম প্রচার করতে ১৫৭৫ সালে চট্টগ্রামে এসে পটিয়ায় বসতি স্থাপন করেন। তাঁর পুত্র সৈয়দ আবদুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিম নগরে ইমামতির দায়িত্ব নিয়ে বসতি স্থাপন করেন। তাঁর প্রপৌত্র মাওলানা সৈয়দ মতি উল্লাহর ঔরসে ১৮২৬ সালে জন্ম হয় সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর। শিশুকালে পিতা ও গ্রামীণ মক্তবে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ শুরু করেন। এক সময় উচ্চ শিক্ষার জন্য তাঁকে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় পাঠানো হয়।

কৃতিত্বের সঙ্গে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করে যশোর জেলার কাজী (বিচারক) হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু কিছুতেই তাতে মন বসছিল না তাঁর। কাজীর চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে যোগ দেন করেন শিক্ষকতায়। যোগদান করেন কলকাতার মুন্সি বুয়ালি মাদ্রাসায়। এ সময় মুন্সেফি অধ্যায়নও শুরু করেন। সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর পীর ছিলেন বড় পীর আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরী লাহোরি। পীরের তরিকতি বড় ভাই হজরত শাহ সৈয়দ দেলাওর আলীর কাছেও বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন। শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির কাছে বাইয়াত গ্রহণ করার পর শুরু করেন আধ্যাত্মিক সাধনা। কিছুকাল কঠোর সাধনার পর ১৮৫৭ সালে শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির নির্দেশে নিজ গ্রাম ফটিকছড়িতে ফিরে আসেন।

গ্রামের বাড়িতে এসেই শুরু করেন আধ্যাত্মিক চর্চা। অল্প সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খ্যাতি। স্থানীয় লোকজন দোয়া নিতে আসতে শুরু করেন তাঁর সান্নিধ্যে এসে। একে একে আশপাশ মহকুমা ও জেলায় ছড়িয়ে পড়ে হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর নাম। হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী শুধু আধ্যত্মিক জগতের অন্যতম সম্রাট নন, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন একটি স্বতন্ত্র তরিকা। কাদেরিয়া তরিকা অনুবর্তনে আলাদা একটি তরিকা প্রতিষ্ঠিত করে নাম দেন মাইজভান্ডারী তরিকা। মূলত কোরআন ও হাদিসভিত্তিক ইসলামের মৌলিক ভাবাদর্শের অনুসরণে একটি তরিকা মাইজভান্ডারী তরিকা।

অন্যান্য তরিকার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক বৈশিষ্ট্যগুলো একত্র করা হয়েছে মাইজভান্ডারী তরিকায়। মাইজভান্ডারী তরিকা কাদেরিয়া সিলসিলার তরিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই তরিকায় বাইয়াত প্রদানের সময় কাদেরিয়া তরিকা অনুসরণ করা হয়।

১৯০৬ সালে সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী। প্রতি বছরের ১০ মাঘ হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওই ওরসে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ভক্ত হাজির হন। এ ছাড়া প্রতিদিনই বহু ভক্তের পদচারণায় মুখরিত থাকে মাইজভান্ডার দরবার প্রাঙ্গণ।

 

হজরত শাহ মোহছেন (রহ.)

আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ).। আধ্যাত্মিক জগতের এই খ্যাতিমান ব্যক্তির জন্ম ইয়েমেনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। ইসলামী মনীষীর কাছ থেকে পান্ডিত্ব লাভ করে মনোনিবেশ করেন ইসলাম প্রচারে। শিক্ষা, শিল্প এবং সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের গৌড় রাজ্য। মোহছেন আউলিয়া গৌড় রাজ্যে কিছুদিন অবস্থান করার পর স্থির করেন পূর্ববঙ্গে আসার। তিনি পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশে এসেছেন তা জানা না গেলেও প্রখ্যাত সুফি হজরত বদর শাহ (রহ.)-এর সঙ্গে তিনি চট্টগ্রাম আসেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। পানিপথেই তিনি চট্টগ্রামে আসেন। কথিত আছে, তিনি একটি পাথরকে নৌকা বানিয়ে পানিপথে ভারত থেকে চট্টগ্রাম আসেন। বন্দরনগরীতে এসে কর্ণফুলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দেয়াং পাহাড়ে আস্তানা গড়েন। সেখানে শুরু করেন ইসলাম প্রচার। অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার খবর ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। বিভিন্ন বই-পুস্তকে উল্লেখ রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার নানান অলৌকিক ঘটনা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- কোনো একদিন গ্রামের নির্জন মাঠে এক বোবা ছেলে গরু-ছাগল দেখাশোনা করছিল। এ পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন সুফি-সাধক মোহছেন আউলিয়া। ওই রাখাল বালকটিকে দেখেই কিছু জিজ্ঞাসা করেন। কিন্তু বালকটি বোবা হওয়ায় কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মোহছেন আউলিয়া এ সময় বালকটির মুখের ওপর হাত রাখেন। সঙ্গে সঙ্গে রাখাল বালকটি কথা বলতে শুরু করে। তিনি তখন রাখাল বালকটিকে বললেন তার পিতা-মাতাকে ডেকে আনতে। সে বাড়িতে গিয়ে যখন পিতা-মাতার সঙ্গে কথা বলা শুরু করল, তখন এলাকার সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়। তার এ অলৌকিক ক্ষমতা দেখে দলে দলে মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকেন। অল্প সময়ের মধ্যে হাজার হাজার ভক্তকুল তৈরি হয় হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.)-এর। ১৫৬৫ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। তারপর তাকে আনোয়ারা উপজেলার ঝিউরী গ্রামে সমাধিস্থ করা হয়। কিন্তু শঙ্খ নদের ভাঙনের কবলে পড়লে সেই সমাধি পরে স্থানান্তর করা হয় আনোয়ারার বটতলীতে। বর্তমানে ওখানে রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার। প্রতিদিনই হাজার হাজার ভক্তের আগমন ঘটে মাজারে। এ ছাড়া প্রতি বছর আষাঢ় মাসে বার্ষিক ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওরসে লাখো ভক্তের আগমন হয় মাজার প্রাঙ্গণ।

 

চট্টগ্রামের অন্যান্য আউলিয়া

ইসলাম প্রচার করতে আরবের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পীর-আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে। তাঁদের মধ্যে একজন হচ্ছেন শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (রহ.)। তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও ফরিদপুরে ইসলাম প্রচার করেন। চট্টগ্রামে শেখ ফরিদউদ্দিন চশমা নামেই পরিচিত। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের পাঠপাটান জেলায় তার মাজার শরিফ রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলাম প্রচার করেন শাহ বদর আউলিয়া।

১২ আউলিয়ার মধ্যে বদর আউলিয়াকেই প্রধান হিসেবে সম্মান দেখানো হয়। চট্টগ্রামের বকশিরহাটের কাছে বদরপট্টি বা বদরপটি গলিতে তাঁর মাজার অবস্থিত।

এ ছাড়া হজরত গরিব উল্লাহ শাহ (রহ.), হজরত মোল্লা মিছকিন শাহ (রহ), হজরত বদনা শাহ (রহ.) প্রকাশ শফি শাহ (রহ), হজরত আনার উল্লাহ শাহজী (রহ), হজরত ইয়াসিন আউলিয়া (রহ.), হজরত শাহা চান্দ আউলিয়া (রহ.), জিয়াউল হক মাইজভা-ারী (রহ.), হজরত শাহজাহান শাহ (রহ.), হজরত আজিজুল হক আল কাদেরী (রহ.), হজরত আমির শাহ (রহ.), আমিরুজ্জামান মাইজভান্ডারী (রহ.), হজরত টাক শাহ (রহ.), হজরত আকবর শাহ (রহ.), হজরত নজির শাহ (রহ.), হজরত জঙ্গি শাহ (রহ.), হজরত শাহ আবদুল বাসেত (রহ.), হজরত শাহ চাঁন্দ আউলিয়া (রহ.) কাতাল পীর (রহ.), হজরত খলিলুর রহমান শাহ (রহ.), হজরত আবদুল আজিজ পাঠুনটুলি (রহ.)সহ অসংখ্য পীর আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম