শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামকে বলা হয় ১২ আউলিয়ার পুণ্যভূমি। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য সুদূর আরব ও অন্যান্য দেশ থেকে একাধিক সুফি-সাধক, পীর-আউলিয়া, ফকির-দরবেশ আসেন চট্টগ্রামে। কেউ কেউ কিছুকাল অবস্থান করে ফিরে যান নিজের জন্মভূমিতে। অনেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থেকে যান বন্দর নগরীতে। ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি ও আউলিয়ার মাজার রয়েছে এখানে। তাদের জীবনগাথা নিয়েই আজকের আয়োজন।

হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)। তাঁর জন্ম ইরানের বোস্তাম শহরে। তিনি ৮০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-মাতার দেওয়া নাম ছিল আবু ইয়াজিদ। বোস্তাম শহরের অধিবাসী হওয়ায় নামের শেষে বোস্তামী বসানো হয়। বাবার নাম অনুসারে তায়ফুর আবু ইয়াজিদ আল বোস্তামী উল্লেখ করেছেন ইতিহাসবিদগণ। আবার অনেকে সুলতান উল আরেফিন নামে আখ্যা দিয়েছেন তাঁকে। জানা যায়, তিনি অত্যন্ত মাতৃভক্ত ছিলেন। অনেকে ধারণা করেন, মাতৃভক্তের কারণে বায়েজিদ বোস্তামী ইসলামের সাধক ও প্রচারক হিসেবে বিখ্যাত হয়েছিলেন। তাঁর মাতৃভক্তি সম্পর্কে কিছু গল্প প্রচলিত আছে। এক গভীর রাতে মা ঘুম ভেঙে পানি খেতে চেয়েছিলেন বায়েজিদের কাছে। তখন ঘরে পানি ছিল না। দূরের ঝরনা থেকে পানি আনতে বের হন তিনি। পানি নিয়ে ঘরে ফেরার পর তিনি দেখেন মা ঘুমিয়ে পড়েছেন। মাকে ঘুম থেকে না ডেকে মাথার কাছে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন সারা রাত। মায়ের ঘুম ভাঙার পর জেগে দেখেন ছেলে পানির গ্লাস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ দৃশ্য দেখে মা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তখন তিনি মনভরে দোয়া করেন ছেলের জন্য। মাতৃভক্তির এই অনন্য উদাহরণ এখনো মানুষের মুখে মুখে।

বায়েজিদ বোস্তামী পুরো জীবনেই ইসলাম প্রচার ও সৃষ্টিকর্তার প্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেন। তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি-‘আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম, আল্লাহকে আমি জিজ্ঞাসা করছি, তাঁকে পাওয়ার পথ কী? তিনি বললেন, নিজেকে ত্যাগ কর, দেখবে পৌঁছে গিয়েছ।’ শৈববকাল থেকেই তিনি আল্লাহর ইবাদত ও মায়ের খেদমতে সময় কাটাতেন। তার পিতা-মাতাও জ্ঞানার্জনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। ছোটবেলায় তাঁর জ্ঞান শিক্ষার জন্য কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে পিতার অকাল মৃত্যুর পর মা বায়েজিদ বোস্তামীর শিক্ষা কার্যক্রম সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন। তিনি ১১৩ জন শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেন। তাঁর শিক্ষকের মধ্যে ছিলেন ইরানের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সুফি সাধক হজরত ইমাম সাদিক (রহ.) ও হজরত শফিক বলখি (রহ.)।

বায়েজিদ বোস্তামী ঠিক কত সালে চট্টগ্রামে এসেছিলেন তার কোনো প্রামাণিক তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে মধ্যযুগের কবি সৈয়দ সুলতান তাঁর কবিতায় এক সুফি-সাধকের কথা উল্লেখ করেছেন। বায়েজিদ বোস্তামীকে যেহেতু সুলতান উল আরেফিন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয় তাই শাহ সুলতান হিসেবে সুলতান উল আরেফিনকে ধরে নেওয়া হয়। জনশ্রুতি আছে, ইসলাম প্রচার করতে বায়েজিদ বোস্তামী চট্টগ্রামে এসে মানব সেবায় সম্পৃক্ত হন। তিনি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চট্টগ্রাম ত্যাগ করেন। আর চলে যাওয়ার আগে তিনি অনুসারী ও ভক্তকুলের অনুরোধে কনিষ্ঠ আঙুল কেটে কয়েক ফোঁটা রক্ত মাটিতে ফেলেন। পরবর্তীতে রক্তের ফোঁটা পড়া ওই জায়গায় ভক্তকুল গড়ে তোলে মাজার।  ৮৭৭ সালে ১৩১ বছর বয়সে মহান এই সুফি বায়েজিদ বোস্তামী সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন। ইরানের বোস্তাম শহরেই তাঁকে দাফন করা হয়।

জনশ্রুতি আছে, হজরত বায়েজিদ বোস্তামী নিজেই এখানে মাজার তৈরির নির্দেশ দেন।

১৮৩১ সালে হজরত বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় একটি দেয়ালঘেরা আঙিনা আবিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তা বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার হিসেবে জিয়ারত করে আসছেন ভক্ত-অনুসারীরা। মাজারের পাদদেশে রয়েছে একটি বিশাল পুকুর। যাতে রয়েছে বিরল প্রজাতির কাছিম। যাকে ভক্ত-অনুসারীরা মাজারি ও গজারি নামেই ডাকেন। এখনো প্রতিদিন দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার দর্শনে আসেন।  তারা প্রার্থনা করেন।

 

হজরত শাহ আমানত (রহ.)

হজরত শাহ আমানত (রহ.) ছিলেন ইরাকের অধিবাসী। ১৬৮০ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে ধারণা করা হয়। তাঁর পিতার নাম হজরত নিয়ামত শাহ (রহ.)। বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর ছিলেন হজরত শাহ আমানত (রহ)। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন বংশ পরম্পরায় সুফি, পীর-আউলিয়া। শিশুকাল থেকেই তিনি সৃষ্টিকর্তার সাধনায় মশগুল ছিলেন। অল্প বয়সে ইসলাম প্রচার ও কঠিন সাধনায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সংসারের মায়া ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জ্ঞানার্জনের জন্য ভারতবর্ষে আসেন। কিছু দিন বসবাস করেন বিহারে। এরপর প্রখ্যাত পীর হজরত শহীদ (রহ.)-এর সান্নিধ্য পেতে চলে যান কাশ্মীর। সেখানে হজরত শহীদ (রহ.)-এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ এক যুগ তাঁর সান্নিধ্যে থেকে অর্জন করেন আধ্যাত্মিক জ্ঞান। গুরুর নির্দেশে বেরিয়ে পড়েন ইসলাম প্রচারে। ধারণা করা হয়, ১৭৯৩ সালে আসেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। তিনি নিজের পরিচয় গোপন রেখে চট্টগ্রাম আদালতে চাকরি নেন পাখা টানার (এক সময় বৈদ্যুতিক পাখার বিকল্প হিসেবে পাখা টেনে বাতাস করা হতো)। দিনের বেলায় তিনি চাকরি শেষে রাতে লালদীঘির পূর্বপাড়ে ছোট্ট কুটিরে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকতেন। তাঁর জীবনযাপন ছিল সাধারণ। আচার-আচরণ ছিল নম্র। তিনি অসহায় মানুষকে নানান সহায়তা করতেন। অচিরেই তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে এলাকাজুড়ে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে ‘মিয়া সাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। অল্প সময়ে অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী তৈরি হয় তাঁর। নিজের অনুসারীদের ন্যায়ের পথে চলা, হালাল আয়, অধিক ইবাদত ও সৎ উপদেশ দিতেন।  এক সময় ভক্তকুলের মাঝে প্রকাশ পেতে থাকে তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি। আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পাওয়ার পর তিনি চট্টগ্রাম আদালতে আর চাকরি করেননি। চাকরি ছেড়ে ইসলাম প্রচার এবং মানবকল্যাণে নিজেকে পুরোপুরি নিয়োজিত করেন। হজরত শাহ আমানত (রহ.) সব সময় ইহরামের কাপড়ের মতো সাদা কাপড় পরতেন। ইসলামের এই মহান সাধক হজরত শাহ আমানত (রহ.) ১৮০৬ সালে ১২৫ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁকে লালদীঘির পূর্বপাড়ে  বর্তমান খানকাহ শরিফে দাফন করা হয়। তাঁর খানকায় দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ আসেন। তারা দোয়া পাঠ করেন। দান করেন মুক্তহস্তে। প্রতি বছর তাঁর খানকায় ওরস হয়। সেখানে দান-খয়রাতের পাশাপাশি ভক্তকুল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।

 

হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (রহ.)

চট্টগ্রামের প্রখ্যাত মাইজভান্ডার দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী। তিনি মাইজভান্ডার তরিকারও প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর পূর্বপুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন গৌড়ি ইসলাম প্রচার করতে ১৫৭৫ সালে চট্টগ্রামে এসে পটিয়ায় বসতি স্থাপন করেন। তাঁর পুত্র সৈয়দ আবদুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিম নগরে ইমামতির দায়িত্ব নিয়ে বসতি স্থাপন করেন। তাঁর প্রপৌত্র মাওলানা সৈয়দ মতি উল্লাহর ঔরসে ১৮২৬ সালে জন্ম হয় সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর। শিশুকালে পিতা ও গ্রামীণ মক্তবে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ শুরু করেন। এক সময় উচ্চ শিক্ষার জন্য তাঁকে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় পাঠানো হয়।

কৃতিত্বের সঙ্গে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করে যশোর জেলার কাজী (বিচারক) হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু কিছুতেই তাতে মন বসছিল না তাঁর। কাজীর চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে যোগ দেন করেন শিক্ষকতায়। যোগদান করেন কলকাতার মুন্সি বুয়ালি মাদ্রাসায়। এ সময় মুন্সেফি অধ্যায়নও শুরু করেন। সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর পীর ছিলেন বড় পীর আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরী লাহোরি। পীরের তরিকতি বড় ভাই হজরত শাহ সৈয়দ দেলাওর আলীর কাছেও বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন। শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির কাছে বাইয়াত গ্রহণ করার পর শুরু করেন আধ্যাত্মিক সাধনা। কিছুকাল কঠোর সাধনার পর ১৮৫৭ সালে শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির নির্দেশে নিজ গ্রাম ফটিকছড়িতে ফিরে আসেন।

গ্রামের বাড়িতে এসেই শুরু করেন আধ্যাত্মিক চর্চা। অল্প সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খ্যাতি। স্থানীয় লোকজন দোয়া নিতে আসতে শুরু করেন তাঁর সান্নিধ্যে এসে। একে একে আশপাশ মহকুমা ও জেলায় ছড়িয়ে পড়ে হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর নাম। হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী শুধু আধ্যত্মিক জগতের অন্যতম সম্রাট নন, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন একটি স্বতন্ত্র তরিকা। কাদেরিয়া তরিকা অনুবর্তনে আলাদা একটি তরিকা প্রতিষ্ঠিত করে নাম দেন মাইজভান্ডারী তরিকা। মূলত কোরআন ও হাদিসভিত্তিক ইসলামের মৌলিক ভাবাদর্শের অনুসরণে একটি তরিকা মাইজভান্ডারী তরিকা।

অন্যান্য তরিকার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক বৈশিষ্ট্যগুলো একত্র করা হয়েছে মাইজভান্ডারী তরিকায়। মাইজভান্ডারী তরিকা কাদেরিয়া সিলসিলার তরিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই তরিকায় বাইয়াত প্রদানের সময় কাদেরিয়া তরিকা অনুসরণ করা হয়।

১৯০৬ সালে সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী। প্রতি বছরের ১০ মাঘ হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওই ওরসে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ভক্ত হাজির হন। এ ছাড়া প্রতিদিনই বহু ভক্তের পদচারণায় মুখরিত থাকে মাইজভান্ডার দরবার প্রাঙ্গণ।

 

হজরত শাহ মোহছেন (রহ.)

আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ).। আধ্যাত্মিক জগতের এই খ্যাতিমান ব্যক্তির জন্ম ইয়েমেনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। ইসলামী মনীষীর কাছ থেকে পান্ডিত্ব লাভ করে মনোনিবেশ করেন ইসলাম প্রচারে। শিক্ষা, শিল্প এবং সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের গৌড় রাজ্য। মোহছেন আউলিয়া গৌড় রাজ্যে কিছুদিন অবস্থান করার পর স্থির করেন পূর্ববঙ্গে আসার। তিনি পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশে এসেছেন তা জানা না গেলেও প্রখ্যাত সুফি হজরত বদর শাহ (রহ.)-এর সঙ্গে তিনি চট্টগ্রাম আসেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। পানিপথেই তিনি চট্টগ্রামে আসেন। কথিত আছে, তিনি একটি পাথরকে নৌকা বানিয়ে পানিপথে ভারত থেকে চট্টগ্রাম আসেন। বন্দরনগরীতে এসে কর্ণফুলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দেয়াং পাহাড়ে আস্তানা গড়েন। সেখানে শুরু করেন ইসলাম প্রচার। অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার খবর ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। বিভিন্ন বই-পুস্তকে উল্লেখ রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার নানান অলৌকিক ঘটনা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- কোনো একদিন গ্রামের নির্জন মাঠে এক বোবা ছেলে গরু-ছাগল দেখাশোনা করছিল। এ পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন সুফি-সাধক মোহছেন আউলিয়া। ওই রাখাল বালকটিকে দেখেই কিছু জিজ্ঞাসা করেন। কিন্তু বালকটি বোবা হওয়ায় কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মোহছেন আউলিয়া এ সময় বালকটির মুখের ওপর হাত রাখেন। সঙ্গে সঙ্গে রাখাল বালকটি কথা বলতে শুরু করে। তিনি তখন রাখাল বালকটিকে বললেন তার পিতা-মাতাকে ডেকে আনতে। সে বাড়িতে গিয়ে যখন পিতা-মাতার সঙ্গে কথা বলা শুরু করল, তখন এলাকার সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়। তার এ অলৌকিক ক্ষমতা দেখে দলে দলে মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকেন। অল্প সময়ের মধ্যে হাজার হাজার ভক্তকুল তৈরি হয় হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.)-এর। ১৫৬৫ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। তারপর তাকে আনোয়ারা উপজেলার ঝিউরী গ্রামে সমাধিস্থ করা হয়। কিন্তু শঙ্খ নদের ভাঙনের কবলে পড়লে সেই সমাধি পরে স্থানান্তর করা হয় আনোয়ারার বটতলীতে। বর্তমানে ওখানে রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার। প্রতিদিনই হাজার হাজার ভক্তের আগমন ঘটে মাজারে। এ ছাড়া প্রতি বছর আষাঢ় মাসে বার্ষিক ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওরসে লাখো ভক্তের আগমন হয় মাজার প্রাঙ্গণ।

 

চট্টগ্রামের অন্যান্য আউলিয়া

ইসলাম প্রচার করতে আরবের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পীর-আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে। তাঁদের মধ্যে একজন হচ্ছেন শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (রহ.)। তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও ফরিদপুরে ইসলাম প্রচার করেন। চট্টগ্রামে শেখ ফরিদউদ্দিন চশমা নামেই পরিচিত। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের পাঠপাটান জেলায় তার মাজার শরিফ রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলাম প্রচার করেন শাহ বদর আউলিয়া।

১২ আউলিয়ার মধ্যে বদর আউলিয়াকেই প্রধান হিসেবে সম্মান দেখানো হয়। চট্টগ্রামের বকশিরহাটের কাছে বদরপট্টি বা বদরপটি গলিতে তাঁর মাজার অবস্থিত।

এ ছাড়া হজরত গরিব উল্লাহ শাহ (রহ.), হজরত মোল্লা মিছকিন শাহ (রহ), হজরত বদনা শাহ (রহ.) প্রকাশ শফি শাহ (রহ), হজরত আনার উল্লাহ শাহজী (রহ), হজরত ইয়াসিন আউলিয়া (রহ.), হজরত শাহা চান্দ আউলিয়া (রহ.), জিয়াউল হক মাইজভা-ারী (রহ.), হজরত শাহজাহান শাহ (রহ.), হজরত আজিজুল হক আল কাদেরী (রহ.), হজরত আমির শাহ (রহ.), আমিরুজ্জামান মাইজভান্ডারী (রহ.), হজরত টাক শাহ (রহ.), হজরত আকবর শাহ (রহ.), হজরত নজির শাহ (রহ.), হজরত জঙ্গি শাহ (রহ.), হজরত শাহ আবদুল বাসেত (রহ.), হজরত শাহ চাঁন্দ আউলিয়া (রহ.) কাতাল পীর (রহ.), হজরত খলিলুর রহমান শাহ (রহ.), হজরত আবদুল আজিজ পাঠুনটুলি (রহ.)সহ অসংখ্য পীর আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা