শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
সুফি-সাধকের চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামকে বলা হয় ১২ আউলিয়ার পুণ্যভূমি। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য সুদূর আরব ও অন্যান্য দেশ থেকে একাধিক সুফি-সাধক, পীর-আউলিয়া, ফকির-দরবেশ আসেন চট্টগ্রামে। কেউ কেউ কিছুকাল অবস্থান করে ফিরে যান নিজের জন্মভূমিতে। অনেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থেকে যান বন্দর নগরীতে। ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি ও আউলিয়ার মাজার রয়েছে এখানে। তাদের জীবনগাথা নিয়েই আজকের আয়োজন।

হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)। তাঁর জন্ম ইরানের বোস্তাম শহরে। তিনি ৮০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-মাতার দেওয়া নাম ছিল আবু ইয়াজিদ। বোস্তাম শহরের অধিবাসী হওয়ায় নামের শেষে বোস্তামী বসানো হয়। বাবার নাম অনুসারে তায়ফুর আবু ইয়াজিদ আল বোস্তামী উল্লেখ করেছেন ইতিহাসবিদগণ। আবার অনেকে সুলতান উল আরেফিন নামে আখ্যা দিয়েছেন তাঁকে। জানা যায়, তিনি অত্যন্ত মাতৃভক্ত ছিলেন। অনেকে ধারণা করেন, মাতৃভক্তের কারণে বায়েজিদ বোস্তামী ইসলামের সাধক ও প্রচারক হিসেবে বিখ্যাত হয়েছিলেন। তাঁর মাতৃভক্তি সম্পর্কে কিছু গল্প প্রচলিত আছে। এক গভীর রাতে মা ঘুম ভেঙে পানি খেতে চেয়েছিলেন বায়েজিদের কাছে। তখন ঘরে পানি ছিল না। দূরের ঝরনা থেকে পানি আনতে বের হন তিনি। পানি নিয়ে ঘরে ফেরার পর তিনি দেখেন মা ঘুমিয়ে পড়েছেন। মাকে ঘুম থেকে না ডেকে মাথার কাছে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন সারা রাত। মায়ের ঘুম ভাঙার পর জেগে দেখেন ছেলে পানির গ্লাস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ দৃশ্য দেখে মা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তখন তিনি মনভরে দোয়া করেন ছেলের জন্য। মাতৃভক্তির এই অনন্য উদাহরণ এখনো মানুষের মুখে মুখে।

বায়েজিদ বোস্তামী পুরো জীবনেই ইসলাম প্রচার ও সৃষ্টিকর্তার প্রেমে নিজেকে উৎসর্গ করেন। তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি-‘আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম, আল্লাহকে আমি জিজ্ঞাসা করছি, তাঁকে পাওয়ার পথ কী? তিনি বললেন, নিজেকে ত্যাগ কর, দেখবে পৌঁছে গিয়েছ।’ শৈববকাল থেকেই তিনি আল্লাহর ইবাদত ও মায়ের খেদমতে সময় কাটাতেন। তার পিতা-মাতাও জ্ঞানার্জনের ওপর জোর দিয়েছিলেন। ছোটবেলায় তাঁর জ্ঞান শিক্ষার জন্য কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে পিতার অকাল মৃত্যুর পর মা বায়েজিদ বোস্তামীর শিক্ষা কার্যক্রম সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন। তিনি ১১৩ জন শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেন। তাঁর শিক্ষকের মধ্যে ছিলেন ইরানের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সুফি সাধক হজরত ইমাম সাদিক (রহ.) ও হজরত শফিক বলখি (রহ.)।

বায়েজিদ বোস্তামী ঠিক কত সালে চট্টগ্রামে এসেছিলেন তার কোনো প্রামাণিক তথ্য আমাদের জানা নেই। তবে মধ্যযুগের কবি সৈয়দ সুলতান তাঁর কবিতায় এক সুফি-সাধকের কথা উল্লেখ করেছেন। বায়েজিদ বোস্তামীকে যেহেতু সুলতান উল আরেফিন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয় তাই শাহ সুলতান হিসেবে সুলতান উল আরেফিনকে ধরে নেওয়া হয়। জনশ্রুতি আছে, ইসলাম প্রচার করতে বায়েজিদ বোস্তামী চট্টগ্রামে এসে মানব সেবায় সম্পৃক্ত হন। তিনি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চট্টগ্রাম ত্যাগ করেন। আর চলে যাওয়ার আগে তিনি অনুসারী ও ভক্তকুলের অনুরোধে কনিষ্ঠ আঙুল কেটে কয়েক ফোঁটা রক্ত মাটিতে ফেলেন। পরবর্তীতে রক্তের ফোঁটা পড়া ওই জায়গায় ভক্তকুল গড়ে তোলে মাজার।  ৮৭৭ সালে ১৩১ বছর বয়সে মহান এই সুফি বায়েজিদ বোস্তামী সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন। ইরানের বোস্তাম শহরেই তাঁকে দাফন করা হয়।

জনশ্রুতি আছে, হজরত বায়েজিদ বোস্তামী নিজেই এখানে মাজার তৈরির নির্দেশ দেন।

১৮৩১ সালে হজরত বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় একটি দেয়ালঘেরা আঙিনা আবিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তা বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার হিসেবে জিয়ারত করে আসছেন ভক্ত-অনুসারীরা। মাজারের পাদদেশে রয়েছে একটি বিশাল পুকুর। যাতে রয়েছে বিরল প্রজাতির কাছিম। যাকে ভক্ত-অনুসারীরা মাজারি ও গজারি নামেই ডাকেন। এখনো প্রতিদিন দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার দর্শনে আসেন।  তারা প্রার্থনা করেন।

 

হজরত শাহ আমানত (রহ.)

হজরত শাহ আমানত (রহ.) ছিলেন ইরাকের অধিবাসী। ১৬৮০ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন বলে ধারণা করা হয়। তাঁর পিতার নাম হজরত নিয়ামত শাহ (রহ.)। বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর ছিলেন হজরত শাহ আমানত (রহ)। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন বংশ পরম্পরায় সুফি, পীর-আউলিয়া। শিশুকাল থেকেই তিনি সৃষ্টিকর্তার সাধনায় মশগুল ছিলেন। অল্প বয়সে ইসলাম প্রচার ও কঠিন সাধনায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সংসারের মায়া ত্যাগ করে আধ্যাত্মিক জ্ঞানার্জনের জন্য ভারতবর্ষে আসেন। কিছু দিন বসবাস করেন বিহারে। এরপর প্রখ্যাত পীর হজরত শহীদ (রহ.)-এর সান্নিধ্য পেতে চলে যান কাশ্মীর। সেখানে হজরত শহীদ (রহ.)-এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। দীর্ঘ এক যুগ তাঁর সান্নিধ্যে থেকে অর্জন করেন আধ্যাত্মিক জ্ঞান। গুরুর নির্দেশে বেরিয়ে পড়েন ইসলাম প্রচারে। ধারণা করা হয়, ১৭৯৩ সালে আসেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। তিনি নিজের পরিচয় গোপন রেখে চট্টগ্রাম আদালতে চাকরি নেন পাখা টানার (এক সময় বৈদ্যুতিক পাখার বিকল্প হিসেবে পাখা টেনে বাতাস করা হতো)। দিনের বেলায় তিনি চাকরি শেষে রাতে লালদীঘির পূর্বপাড়ে ছোট্ট কুটিরে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকতেন। তাঁর জীবনযাপন ছিল সাধারণ। আচার-আচরণ ছিল নম্র। তিনি অসহায় মানুষকে নানান সহায়তা করতেন। অচিরেই তাঁর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে এলাকাজুড়ে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে ‘মিয়া সাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। অল্প সময়ে অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী তৈরি হয় তাঁর। নিজের অনুসারীদের ন্যায়ের পথে চলা, হালাল আয়, অধিক ইবাদত ও সৎ উপদেশ দিতেন।  এক সময় ভক্তকুলের মাঝে প্রকাশ পেতে থাকে তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি। আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পাওয়ার পর তিনি চট্টগ্রাম আদালতে আর চাকরি করেননি। চাকরি ছেড়ে ইসলাম প্রচার এবং মানবকল্যাণে নিজেকে পুরোপুরি নিয়োজিত করেন। হজরত শাহ আমানত (রহ.) সব সময় ইহরামের কাপড়ের মতো সাদা কাপড় পরতেন। ইসলামের এই মহান সাধক হজরত শাহ আমানত (রহ.) ১৮০৬ সালে ১২৫ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁকে লালদীঘির পূর্বপাড়ে  বর্তমান খানকাহ শরিফে দাফন করা হয়। তাঁর খানকায় দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর মানুষ আসেন। তারা দোয়া পাঠ করেন। দান করেন মুক্তহস্তে। প্রতি বছর তাঁর খানকায় ওরস হয়। সেখানে দান-খয়রাতের পাশাপাশি ভক্তকুল আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।

 

হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (রহ.)

চট্টগ্রামের প্রখ্যাত মাইজভান্ডার দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা হজরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী। তিনি মাইজভান্ডার তরিকারও প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর পূর্বপুরুষ সৈয়দ হামিদ উদ্দিন গৌড়ি ইসলাম প্রচার করতে ১৫৭৫ সালে চট্টগ্রামে এসে পটিয়ায় বসতি স্থাপন করেন। তাঁর পুত্র সৈয়দ আবদুল কাদের ফটিকছড়ি থানার আজিম নগরে ইমামতির দায়িত্ব নিয়ে বসতি স্থাপন করেন। তাঁর প্রপৌত্র মাওলানা সৈয়দ মতি উল্লাহর ঔরসে ১৮২৬ সালে জন্ম হয় সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর। শিশুকালে পিতা ও গ্রামীণ মক্তবে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ শুরু করেন। এক সময় উচ্চ শিক্ষার জন্য তাঁকে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় পাঠানো হয়।

কৃতিত্বের সঙ্গে আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করে যশোর জেলার কাজী (বিচারক) হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু কিছুতেই তাতে মন বসছিল না তাঁর। কাজীর চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে যোগ দেন করেন শিক্ষকতায়। যোগদান করেন কলকাতার মুন্সি বুয়ালি মাদ্রাসায়। এ সময় মুন্সেফি অধ্যায়নও শুরু করেন। সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর পীর ছিলেন বড় পীর আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরী লাহোরি। পীরের তরিকতি বড় ভাই হজরত শাহ সৈয়দ দেলাওর আলীর কাছেও বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন। শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির কাছে বাইয়াত গ্রহণ করার পর শুরু করেন আধ্যাত্মিক সাধনা। কিছুকাল কঠোর সাধনার পর ১৮৫৭ সালে শেখ সৈয়দ আবু শাহমা মুহাম্মদ ছালেহ আল কাদেরি লাহোরির নির্দেশে নিজ গ্রাম ফটিকছড়িতে ফিরে আসেন।

গ্রামের বাড়িতে এসেই শুরু করেন আধ্যাত্মিক চর্চা। অল্প সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খ্যাতি। স্থানীয় লোকজন দোয়া নিতে আসতে শুরু করেন তাঁর সান্নিধ্যে এসে। একে একে আশপাশ মহকুমা ও জেলায় ছড়িয়ে পড়ে হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর নাম। হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী শুধু আধ্যত্মিক জগতের অন্যতম সম্রাট নন, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন একটি স্বতন্ত্র তরিকা। কাদেরিয়া তরিকা অনুবর্তনে আলাদা একটি তরিকা প্রতিষ্ঠিত করে নাম দেন মাইজভান্ডারী তরিকা। মূলত কোরআন ও হাদিসভিত্তিক ইসলামের মৌলিক ভাবাদর্শের অনুসরণে একটি তরিকা মাইজভান্ডারী তরিকা।

অন্যান্য তরিকার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক বৈশিষ্ট্যগুলো একত্র করা হয়েছে মাইজভান্ডারী তরিকায়। মাইজভান্ডারী তরিকা কাদেরিয়া সিলসিলার তরিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই তরিকায় বাইয়াত প্রদানের সময় কাদেরিয়া তরিকা অনুসরণ করা হয়।

১৯০৬ সালে সৃষ্টিকর্তার ডাকে সাড়া দেন হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারী। প্রতি বছরের ১০ মাঘ হজরত সৈয়দ আহমদ মাইজভান্ডারীর ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওই ওরসে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ভক্ত হাজির হন। এ ছাড়া প্রতিদিনই বহু ভক্তের পদচারণায় মুখরিত থাকে মাইজভান্ডার দরবার প্রাঙ্গণ।

 

হজরত শাহ মোহছেন (রহ.)

আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচার করতে আসা বিখ্যাত সুফি-সাধকের একজন হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ).। আধ্যাত্মিক জগতের এই খ্যাতিমান ব্যক্তির জন্ম ইয়েমেনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। ইসলামী মনীষীর কাছ থেকে পান্ডিত্ব লাভ করে মনোনিবেশ করেন ইসলাম প্রচারে। শিক্ষা, শিল্প এবং সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের গৌড় রাজ্য। মোহছেন আউলিয়া গৌড় রাজ্যে কিছুদিন অবস্থান করার পর স্থির করেন পূর্ববঙ্গে আসার। তিনি পূর্ববঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশে এসেছেন তা জানা না গেলেও প্রখ্যাত সুফি হজরত বদর শাহ (রহ.)-এর সঙ্গে তিনি চট্টগ্রাম আসেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। পানিপথেই তিনি চট্টগ্রামে আসেন। কথিত আছে, তিনি একটি পাথরকে নৌকা বানিয়ে পানিপথে ভারত থেকে চট্টগ্রাম আসেন। বন্দরনগরীতে এসে কর্ণফুলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দেয়াং পাহাড়ে আস্তানা গড়েন। সেখানে শুরু করেন ইসলাম প্রচার। অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার খবর ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। বিভিন্ন বই-পুস্তকে উল্লেখ রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার নানান অলৌকিক ঘটনা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- কোনো একদিন গ্রামের নির্জন মাঠে এক বোবা ছেলে গরু-ছাগল দেখাশোনা করছিল। এ পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন সুফি-সাধক মোহছেন আউলিয়া। ওই রাখাল বালকটিকে দেখেই কিছু জিজ্ঞাসা করেন। কিন্তু বালকটি বোবা হওয়ায় কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মোহছেন আউলিয়া এ সময় বালকটির মুখের ওপর হাত রাখেন। সঙ্গে সঙ্গে রাখাল বালকটি কথা বলতে শুরু করে। তিনি তখন রাখাল বালকটিকে বললেন তার পিতা-মাতাকে ডেকে আনতে। সে বাড়িতে গিয়ে যখন পিতা-মাতার সঙ্গে কথা বলা শুরু করল, তখন এলাকার সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়। তার এ অলৌকিক ক্ষমতা দেখে দলে দলে মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে থাকেন। অল্প সময়ের মধ্যে হাজার হাজার ভক্তকুল তৈরি হয় হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.)-এর। ১৫৬৫ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। তারপর তাকে আনোয়ারা উপজেলার ঝিউরী গ্রামে সমাধিস্থ করা হয়। কিন্তু শঙ্খ নদের ভাঙনের কবলে পড়লে সেই সমাধি পরে স্থানান্তর করা হয় আনোয়ারার বটতলীতে। বর্তমানে ওখানে রয়েছে হজরত শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার। প্রতিদিনই হাজার হাজার ভক্তের আগমন ঘটে মাজারে। এ ছাড়া প্রতি বছর আষাঢ় মাসে বার্ষিক ওরস অনুষ্ঠিত হয়। ওরসে লাখো ভক্তের আগমন হয় মাজার প্রাঙ্গণ।

 

চট্টগ্রামের অন্যান্য আউলিয়া

ইসলাম প্রচার করতে আরবের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পীর-আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে। তাঁদের মধ্যে একজন হচ্ছেন শেখ ফরিদ উদ্দিন গঞ্জেশকর (রহ.)। তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও ফরিদপুরে ইসলাম প্রচার করেন। চট্টগ্রামে শেখ ফরিদউদ্দিন চশমা নামেই পরিচিত। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের পাঠপাটান জেলায় তার মাজার শরিফ রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলাম প্রচার করেন শাহ বদর আউলিয়া।

১২ আউলিয়ার মধ্যে বদর আউলিয়াকেই প্রধান হিসেবে সম্মান দেখানো হয়। চট্টগ্রামের বকশিরহাটের কাছে বদরপট্টি বা বদরপটি গলিতে তাঁর মাজার অবস্থিত।

এ ছাড়া হজরত গরিব উল্লাহ শাহ (রহ.), হজরত মোল্লা মিছকিন শাহ (রহ), হজরত বদনা শাহ (রহ.) প্রকাশ শফি শাহ (রহ), হজরত আনার উল্লাহ শাহজী (রহ), হজরত ইয়াসিন আউলিয়া (রহ.), হজরত শাহা চান্দ আউলিয়া (রহ.), জিয়াউল হক মাইজভা-ারী (রহ.), হজরত শাহজাহান শাহ (রহ.), হজরত আজিজুল হক আল কাদেরী (রহ.), হজরত আমির শাহ (রহ.), আমিরুজ্জামান মাইজভান্ডারী (রহ.), হজরত টাক শাহ (রহ.), হজরত আকবর শাহ (রহ.), হজরত নজির শাহ (রহ.), হজরত জঙ্গি শাহ (রহ.), হজরত শাহ আবদুল বাসেত (রহ.), হজরত শাহ চাঁন্দ আউলিয়া (রহ.) কাতাল পীর (রহ.), হজরত খলিলুর রহমান শাহ (রহ.), হজরত আবদুল আজিজ পাঠুনটুলি (রহ.)সহ অসংখ্য পীর আউলিয়ার আগমন ঘটে চট্টগ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলা: আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলা: আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন
বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিও হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি কমিয়ে ১৫০ টাকা করার সিদ্ধান্ত
বিও হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি কমিয়ে ১৫০ টাকা করার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ডিএমপির নিরাপত্তা বিষয়ক ১৮ পরামর্শ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ডিএমপির নিরাপত্তা বিষয়ক ১৮ পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে নদীতে অভিযান, জব্দ জাল ও চাই
চাঁদপুরে নদীতে অভিযান, জব্দ জাল ও চাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় খেলতে গিয়ে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় খেলতে গিয়ে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেশাদার সাংবাদিকদের ঐক্যে নতুন পথচলা পঞ্চগড়ে
পেশাদার সাংবাদিকদের ঐক্যে নতুন পথচলা পঞ্চগড়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাপুর হাটের আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
সোনাপুর হাটের আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধর্মের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চায় বিএনপি: আমিনুল
সব ধর্মের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই কাজ করতে চায় বিএনপি: আমিনুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা
আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা

শোবিজ