শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

মুসলিম বিশ্বের প্রাচীন পাঠাগার

বই সংগ্রহ ও জ্ঞানচর্চা মুসলিম ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পাঠাগার মুসলিম ঐতিহ্যের অংশ। যেখানে মলাটবন্দী রয়েছে সাহিত্য, বিজ্ঞান ও গবেষণাধর্মী কাজগুলো বই কিংবা নথিতে। যুগের পর যুগ ধরে সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিকাশে বইগুলো ভূমিকা রেখে চলেছে। সেসব বই নিয়ে গড়ে উঠেছে লাইব্রেরি। কয়েক শতাব্দী আগে চালু হওয়া প্রাচীন পাঠাগারগুলো ছড়িয়ে আছে বিশ্বময়। জ্ঞানচর্চা ও গবেষণায় মানব সভ্যতার উন্নয়ন ও বিকাশে সেরাদের কাতারে থাকা মুসলমানদের প্রতিষ্ঠিত পাঠাগার নিয়ে আজকের রকমারি... লিখেছেন- আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম বিশ্বের প্রাচীন পাঠাগার

হাউস অব উইজডম

 [ইরাক]

মধ্যযুগে ইসলামী সভ্যতার সবচেয়ে বড় বইয়ের ভাণ্ডারটি ছিল বাগদাদে। নাম বাইতুল হিকমাহ বা হাউস অব উইজডম। অষ্টম শতাব্দীতে নির্মিত পাঠাগারটি ছিল সে সময়ের জ্ঞানচর্চার মহামিলন ক্ষেত্র। যাকে হাউস অব উইজডম বা জ্ঞানের ভাণ্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। খলিফা হারুন-অর-রশিদ আব্বাসীয় রাজধানী বাগদাদে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তখন এর নাম ছিল ‘খাজানাতুল হিকমাহ।’ এরপর তাঁর ছেলে খলিফা আল মামুন ৮৩০ খ্রিস্টাব্দে প্রাচীন এই পাঠাগারটির পূর্ণতা দান করেন। ইতিহাসবিদদের মতে, খলিফা আল মামুনের যুগই ‘বায়তুল হিকমাহ’-এর স্বর্ণযুগ। আল মামুনের শাসনামলে মানমন্দির স্থাপিত হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানটি গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, চিকিৎসাবিজ্ঞান, আলকেমি, প্রাণিবিদ্যা, ভূগোল এবং মানচিত্রাঙ্কনবিদ্যাসহ বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানচর্চার অপ্রতিদ্বন্দ্বী স্থান হয়ে ওঠে। অসংখ্য পণ্ডিত ব্যক্তি এ গবেষণা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ‘বায়তুল হিকমাহ’-ই মুসলিম বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং এর মধ্য দিয়েই জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে গবেষণার আধুনিক ধারণার উদ্ভব ঘটে।

 

আলেকজান্দ্রিয়া লাইব্রেরি

 [মিসর]

আলেকজান্দ্রিয়া লাইব্রেরি বিশ্বের প্রাচীন, বৃহত্তম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগারগুলোর একটি। খ্রিস্টপূর্ব ২৮৮ অব্দে টলেমি-১, ফেলেরনের দিমিত্রিয়াসের তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা করেন বিখ্যাত এ পাঠাগার। এটি এথেন্সে অবস্থিত অ্যারিস্টটলের বক্তৃতাকক্ষের আদলে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৬০০ বছরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার আবিষ্কার ও দলিলের সাক্ষী হয়েই ছিল এই পাঠাগার। ধারণা করা হয়, ৭ লাখের মতো চামড়া বা কাগজে পেঁচানো প্রাচীন গ্রন্থ ছিল এখানে। ১ লাখেরও বেশি ছাপা বই কাঠের শেলফে সংরক্ষিত ছিল। যদিও পরবর্তীকালে পাঠাগারটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবারও গ্রন্থাগারটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ইউনেস্কোর সহায়তায় ১৯৯৫ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল এক প্রজেক্টের অধীনে লাইব্রেরিতে নির্মাণ করা হয় ৮০ লাখ বই রাখার মতো শেলফ ও ১১টি চৌবাচ্চায় প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটারজুড়ে মূল পাঠকক্ষটি। আছে বিশাল কনফারেন্স সেন্টার, চারটি মিউজিয়াম, চারটি গ্যালারি। বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র আছে সাতটি।

 

বায়তুল হিকমা

 [মিসর]

বায়তুল হিকমা মুসলিম বিশ্বের অন্যতম জ্ঞানচর্চা কেন্দ্র। মিসরের রাজধানী কায়রোতে অবস্থিত প্রাচীন গ্রন্থাগার এটি। ৯৮৮ সালে ফাতেমি খলিফা আল আজিজ এটি প্রতিষ্ঠা করেন। বিশাল এই সংগ্রহশালায় বহু পণ্ডিত ও বিদ্বানের আগমন ঘটত।

এই পাঠাগারে ১ লাখের মতো বই ছিল। ফাতেমি পাঠাগারের বিশালতা নিয়ে ঐতিহাসিক ইবনে আবি শামা রাওজাতাইন ফি আখবারিদ দাওলাতাইন গ্রন্থে লেখেন, এটা ছিল তৎকালের ‘সপ্তাশ্চর্যের’ একটি। কথিত আছে, কায়রোর রাজপ্রাসাদে (ফাতেমিদের রাষ্ট্রীয় ভবনে) এত বিশাল পাঠাগার ছিল যে, তৎকালে এর কোনো নজির ছিল না। এই পাঠাগারের অনন্য বৈশিষ্ট্য ছিল মূলকপির আধিক্য। একেকটা কিতাবের শতাধিক নুসখাও মজুদ ছিল। কথিত আছে, এক তাফসিরে তাবারিরই ১ হাজার ২০০ নুসখা (মূলকপি) ছিল। নুসখার আধিক্যের মতো মূলগ্রন্থের সংখ্যাও অনেক ছিল।

মদিনা লাইব্রেরি

 [সৌদি আরব]

আধুনিককালে আরবিতে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারকে ‘খাজানাতুল কুতুব’ (বইয়ের ভাণ্ডার) বলে অভিহিত করা হয়। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’ নামেই সর্বাধিক পরিচিত। ‘খাজাইনুল কুতুবিল আরাবিয়্যাহ’ গ্রন্থের লেখকের মতে, গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ৮৮৬ হিজরির ১৩ রমজানের অগ্নিকাণ্ডের আগে। সেই হিসাবে এই লাইব্রেরির বয়স সাড়ে ৫০০ বছরের বেশি। ১৩৫২ হিজরি সালে সৌদি আরবের ধর্ম ও ওয়াকফ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল ওবায়েদ মাদানির পরামর্শে, লাইব্রেরিকে ‘মাকতাবাতু মাসজিদিন নববী’ নামকরণ করা হয়। বিভিন্ন সময়ে এর অবস্থানেও এসেছে অনেক পরিবর্তন। অত্যাধুনিক কারিগরি ব্যবস্থাপনায় সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল করে সাজানো হয় গোটা লাইব্রেরিকে। কয়েক ভাগে বিভক্ত মনোরম এ লাইব্রেরিটি। মসজিদের ছাদের ওপর রয়েছে অধ্যয়ন কক্ষ। এতে আছে ৩৫৮টি সেলফ, এক লাখ বই এবং গবেষকদের জন্য ৩০০ চেয়ার। এতে আছে ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের সাহায্যে কম্পিউটারে অধ্যয়নের সুব্যবস্থা। পাণ্ডুলিপিসহ অসংখ্য গ্রন্থের বিপুল সমাহার। আছে নির্দিষ্ট অধ্যয়ন কক্ষ, সাময়িকী বিভাগ, দুর্লভ গ্রন্থ বিভাগ, নারীদের অধ্যয়ন কক্ষ ও বিশেষ সংগ্রহ বিভাগ রয়েছে। এখান থেকে বাঁধাই প্রকল্প, কিতাব ও পাণ্ডুলিপি মেরামত এবং সংরক্ষণ, হস্ত ও মেশিনে কিতাব লিখন করা যায়। এখানে ২৫ হাজার দুর্লভ কিতাবের বিশাল সংগ্রহের পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ হাজার এমফিল ও পিএইচডি গবেষণা গ্রন্থ। ১০ হাজারের বেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাসিক, ত্রৈমাসিক ও বার্ষিক সাময়িকী।

মক্কা লাইব্রেরি

 [সৌদি আরব]

বিশ্বের নামিদামি পাঠাগারগুলোর মধ্যে মক্কা লাইব্রেরি অন্যতম। আব্বাসী খলিফা মাহদির শাসনামলে সাফা-মারওয়া সাঈর থেকে পূর্ব পাশে ১৬০ হিজরিতে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানেই জন্ম নেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ১৩৫৭ হিজরি সালে বাদশাহ আবদুল আজিজ এর নামকরণ করেন ‘মাকতাবাতুল হারাম আল-মাক্কি’। প্রথমে এটি হারাম শরিফের একটি গম্বুজের অংশবিশেষ থাকলেও পরবর্তীতে গ্রন্থাগারটি হারাম শরিফের বাইরে স্থানান্তর করা হয়। বিশাল এই গ্রন্থাগারটির সংগ্রহে আছে পাঁচ লক্ষাধিক বই। এর মধ্যে ৮ হাজারের অধিক মুদ্রিত-অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি রয়েছে। দুর্লভ পাণ্ডুলিপি আছে ৫ হাজারের মতো। এখানে থাকা ইবনে নাদিমের (মৃত্যু ৪৩৮ হি.) ‘আল-ফিহরিস্ত’, আল্লামা হায়ছামির ‘মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপি পৃথিবীতে এই একটিই। মক্কা লাইব্রেরির বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এর পরিসেবা বিভাগটি সাধারণ পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত। লাইব্রেরির বিশাল হলরুমে রয়েছে ১ লাখেরও বেশি সংকলন। যে কোনো আগ্রহী পাঠক এসে মনোরম পরিবেশে অধ্যয়ন করতে পারেন। লাইব্রেরির পাণ্ডুলিপি বিভাগ নির্ধারিত করা হয়েছে গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য। গবেষণার জন্য এখানে আছে প্রায় ৬ হাজার ৮৪৭টি মূল পাণ্ডুলিপি। সেই সঙ্গে ৩৫৮টি অনারবি এবং ২ হাজার ৩১৪টি ফটো পাণ্ডুলিপিও রয়েছে। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশিক্ষণ বিভাগ, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি বিভাগ, মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, ফটো মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, হারামাইন স্টল, নারী বিভাগসহ আরও অনেক সুবিধা।

মাকতাবাতু কারাউইন

[মরক্কো]

বিশ্বের প্রাচীনতম গ্রন্থাগার আফ্রিকার মরক্কোতে অবস্থিত আল-কারাউইন। হাজার বছরের বেশি পুরাতন এ গ্রন্থাগার এখনো বিলিয়ে যাচ্ছে জ্ঞানের আলো। অসংখ্য মূল্যবান পাণ্ডুলিপির সমাহার রয়েছে এখানে। পাঠাগার নির্মাণের পর থেকে এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য জ্ঞানী-গুণী, পর্যটক ও ছাত্র-শিক্ষকরা আসতেন। ৮৫৯ সালে আরবের ধনাঢ্য নারী ফাতেমা আল ফিহরির ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেজ নগরীতে কারাউইন নামে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। সে বছরই মসজিদের আঙিনায় তিনি গড়ে তোলেন আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঠাগার। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৩৫৯ সাল পর্যন্ত একটানা চালু ছিল পাঠাগারটি। তবে বিভিন্ন সময়ের যুদ্ধে উপনিবেশবাদীদের দখল-বেদখলের ঘটনায় ফেজ শহর আঘাতপ্রাপ্ত হলেও আল-কারাউইন মোটামুটি অক্ষতই ছিল। কখনো কখনো বন্ধ থেকেছে বিশাল এ জ্ঞানের ভাণ্ডার। কয়েক প্রজন্ম ধরে পাঠাগারের রক্ষীরা এসব মূল্যবান তথ্য-উপাত্ত রেখেছেন তালাবদ্ধ। কিন্তু পাঠাগারের অবকাঠামোগত সমস্যা তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিকভাবে। ১৯১৩-৫৬ সাল পর্যন্ত ঔপনিবেশিক আমলে ফ্রান্স পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আরেকবার ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড় করায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা ও সনদ বিতরণ বন্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সব রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে। ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা লাভ করার পর কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন বাদশাহ মুহাম্মদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত, পদার্থ, রসায়নসহ বিভিন্ন বিজ্ঞান বিভাগ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তোলেন। ১৯৫৭ সালে খোলা হয় নারী শিক্ষার্থী বিভাগ। ১৯৬৩ সালে কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে মরক্কোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সম্প্রতি আল-কারাউইন পাঠাগারকে বাঁচাতে নতুন পদক্ষেপ নেয় মরক্কোর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। পাঠাগারটিকে পুনরায় চালু করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তারা নিয়োগ দেয় আজিজা চাউনি এবং তাঁর স্থাপত্য দলকে। প্রকৌশলীরা ভবনের ভিত্তি পুনরায় স্থাপন করেছেন। সেখানে নতুন করে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা চালু করেছেন এবং ভবনের সবুজ রঙের ছাদের প্রতিটি টাইলস আগের মতো দৃষ্টিনন্দন রূপে তৈরি করেছেন।

তেহরান বুক গার্ডেন

 [ইরান]

বিশ্বের নামিদামি সব লাইব্রেরিকে পেছনে ফেলে ১ লাখ ১০ হাজার বর্গমিটারের বিশাল জায়গা নিয়ে ইরানের রাজধানী তেহরানে নির্মিত হয়েছে তেহরান বুক গার্ডেন। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ধারণা করা হয়, ইরানের রাজধানী তেহরানে নির্মিত পাঠাগারটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি। তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আব্বাসাবাদ হিলসে এটি অবস্থিত। এখানে শিশুদের জন্য রয়েছে নির্ধারিত সেকশন। শুধু তাদের জন্যই রয়েছে ৪ লাখ বইয়ের বিশাল সংগ্রহ। এ লাইব্রেরির অন্যান্য অংশের মধ্যে রয়েছে মুভি থিয়েটার, সায়েন্স হল, ক্লাসরুম, একটি রেস্টুরেন্ট এবং একটি প্রার্থনা ঘর। আর মনোরম পরিবেশে পড়ার জন্য লাইব্রেরির ছাদে রয়েছে সবুজ পার্ক। ২০১৭ সালের জুলাইয়ে উদ্বোধন হওয়া লাইব্রেরিটি দেশের জন্য একটি বড় সাংস্কৃতিক আয়োজন। এ সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক সুযোগ গ্রহণ করে শিশুরা সর্বোত্তমভাবে গড়ে উঠবে বলে ধারণা দেশটির বোদ্ধাদের। তেহরান বুক গার্ডেনের প্রথম প্রস্তাব এসেছিল ২০০৪ সালে। এর আগে গিনেস বুক রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরির তকমা অর্জন করেছিল নিউইয়র্ক শহরের ফিফথ এভিনিউয়ের বার্নেস অ্যান্ড নোবেল। আয়তন ছিল ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুট। সেখানে দীর্ঘ ১২ মাইলজুড়ে বই রাখার সেলফ রয়েছে।

মাকতাবা দারুল উলুম দেওবন্দ

[ভারত]

ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দে অবস্থিত মাকতাবা দারুল উলুম পাঠাগার। দেওবন্দ মাদরাসাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল বিখ্যাত এ পাঠাগারটি। মূলত মাদরাসার ছাত্রদের পড়াশোনার সুবিধার জন্য মাকতাবা দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ এই নিজস্ব পাঠাগারটি স্থাপন করে। মাদরাসার পুরাতন দারুল হাদিসের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে দ্বিতীয় তলায় এর অবস্থান। পাঠাগারটি প্রথমে ছোট পরিসরে হলেও এখন এতে রয়েছে বিপুল পরিমাণে কিতাবের সমাহার। এমন কোনো বিষয় বাদ নেই, যার অন্তত একটি কিতাব বা পাণ্ডুলিপি নেই এখানে। আনুমানিক লক্ষাধিক কিতাব রয়েছে পাঠাগারটিতে। বাদশাহ আলমগীরের হাতে লেখা একটি কিতাবও আছে। আছে বিভিন্ন বিষয়ের নকশাসমৃদ্ধ দেয়ালিকা।

রাজা লাইব্রেরি রামপুর

[ভারত]

ভারত উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থাগারটি অবস্থিত ভারতের উত্তর প্রদেশে। তখন ছিল মুসলিম নবাব সাইয়েদ মুহাম্মদ সাইদ খানের শাসনামল (১৮৪০-৫৫)। তাঁর শাসনামলে গৌরবপ্রাপ্ত রাজকীয় গ্রন্থাগারের নাম ছিল ‘কুতুবখানা রিয়াসত-ই-রামপুর।’ ওই সময় এই কুতুবখানার জন্য ১ হাজার ৪০০ স্বর্ণমুদ্রা দিয়ে বই কেনা হয়। ১৮৭৯ সালে এই পাঠাগারে ৯ হাজার ৩৪৭টি ও ১৯২৭ সালে ২৪ হাজার ১১৭টি বই থাকার তথ্য পাওয়া যায়। বর্তমানে এখানে বইয়ের সংখ্যা লাখের কাছাকাছি। সংরক্ষিত আছে ১৫ হাজার বিরল পাণ্ডুলিপিও। এ সংগ্রহশালায় থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ হলো- হজরত আলী (রা.)-এর হাতে লেখা পবিত্র কোরআনের একটি কপি ও উর্দু ভাষায় পবিত্র কোরআনের প্রথম অনুবাদের পাণ্ডুলিপি। এ ছাড়া সংস্কৃত, উর্দু, পশতু, তামিল ভাষার বহু বই রয়েছে এই গ্রন্থাগারে। ভারত স্বাধীনের পর ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত একটি ট্রাস্টের হাতে এই গ্রন্থাগারের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সালের জুলাই থেকে ভারত সরকার প্রাচীনতম এই গ্রন্থাগারের দায়িত্ব নেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী
বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’
‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান
দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম
তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান
কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে
পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে

৫৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত
বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন
বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি
অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে