শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৭, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বাস্তবতার গণমাধ্যম

সামিয়া রহমান
অনলাইন ভার্সন
বাস্তবতার গণমাধ্যম

প্রাচীন প্রবাদ বলে, ‘সত্য কথা বলে শয়তানকে অপমান কর।’ আচ্ছা বলুন তো আমাদের বিশাল ক্ষমতাধর বড় বড় গণমাধ্যমের সেই ক্ষমতা আর আছে কি? ক্ষমতাবানদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, কর্তৃত্ববাদীদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারকরা তাদের আত্মীয়তা-তোষণ নীতি বাদ দিয়ে আজ কতটা সত্য প্রকাশ করতে পারে বা পারছে- সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি আদৌ কি জানেন? জানেন কি, যা সত্য বলে জানছেন, শুনছেন তার আড়ালেও অনেক প্রবল মিথ্যা লুকিয়ে আছে? আছে ষড়যন্ত্র। জানেন কি, গণমাধ্যম আপনাকে ততটুকুই সংবাদ দেয় যতটুকু তার জন্য লাভজনক এবং সুবিধাজনক!

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ও লেখক, সাহিত্য সমালোচক হেনরি জেমস। তাঁকে অনেকেই সাহিত্যের বাস্তবতা ও আধুনিকতার যোগসূত্র বলে মনে করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন মানুষ অন্য মানুষের নামে তোমার কাছে কিছু বললে তাতে কান দিও না। সবকিছু নিজ হাতে যাচাই কর।’ আমাদের গণমাধ্যমগুলোর যাচাই-বাছাই করার বাস্তবতার পথটি কখন কোন সময়ে ‘কান নিয়েছে চিলে’ সিন্ডিকেটে পরিণত হলো! কেন কখন তারা প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারিতে ব্যস্ত হলো? সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করলে বিদেশ থেকে কাদের কাছে অর্থ আসে, আর সরকারের তোষামোদীতে কোন পদ মেলে- নিজেকেই প্রশ্ন করুন! আর এ স্রোতে নিজেকে মেলাতে না পারলেই আপনি কিন্তু হবেন বিরুদ্ধবাদী, শত্রু বা একঘরে। এক অফিসে সবাই ঘুষ খায়। কেউ বেশি খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু আপনি খাবেন না তো মরবেন!

জানেন কি, আজ যা পড়েন, যা দেখেন সবই ক্ষমতাবানদের ভাষ্য। না না, সরকারি মন্ত্রী-এমপিদের কথাই শুধু বলছি না। তারা বরং গণমাধ্যমের নজরদারিতেই থাকেন অনেকটা। বলছি কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতাবানদের কথা। সর্বত্র শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা। সাধারণের মতামত, তথ্য-প্রমাণ, বাস্তবতা এখানে অসহায়। আমাদের বিখ্যাত গণমাধ্যমগুলো আদৌ এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে কি? নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো মূলধারার গণমাধ্যমও ক্ষমতাবানদের তোষণে বা বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলে দর্শক-পাঠক বাড়ায়? গণমাধ্যম এত ভীতু হলো কবে থেকে? গণমাধ্যমের আজ সেই অনুসন্ধানী রিপোর্ট কই? কেন গণমাধ্যম আজ কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই না করে পছন্দসই ক্ষমতাবানদের তোষণেই ন্যস্ত? আর বিরুদ্ধবাদী বা শত্রুদের বিনাশেই ব্যস্ত? উত্তর দিতে পারছেন না তো!
আচ্ছা তাহলে আপনি বলুন তো, আমাদের গণমাধ্যমগুলো স্বাধীন না পরাধীন? উত্তরটির মধ্যেই পেয়ে যাবেন আমাদের গণমাধ্যমের আজকালকার ভূমিকা। গণমাধ্যম ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে সাহস করে সত্যি কথা বলতে পারছে না কেন? কয়টা গণমাধ্যম পারছে? ক্ষমতাবান বলতে কিন্তু শুধু সরকারকে বলছি না। সরকার ছাড়াও আজ সব কটি প্রতিষ্ঠানেরই নীতিনির্ধারকরা, উচ্চপদে অধিষ্ঠিতরা প্রবল ক্ষমতাবান ও ক্ষমতাধর। এ ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যায়ের দিকে গণমাধ্যমের আজ আর সাহস করে আঙুল তোলার ক্ষমতা নেই। তোষণে বা ভয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের সিন্ডিকেট তৈরি করে সংবাদ তৈরি করছে। অর্থ তো প্রয়োজন, প্রয়োজন পদ-পদবি, আনুকূল্য বা পৃষ্ঠপোষকতা। চামচামি এখন শ্রেষ্ঠ নীতি। প্রতিহিংসা এখন শ্রেষ্ঠ রীতি। এখন গণমাধ্যমের টার্গেট হয় বেছে বেছে। বিরুদ্ধবাদী বা অবলা বা ক্ষমতাহীন শত্রুদের প্রতি। ক্ষমতাধররা আড়ালেই থেকে যায়।

সারা জীবন শুনে এসেছি গণমাধ্যমের প্রধান দুটি সমস্যা। অর্থনৈতিক আর সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ। কিন্তু এর বাইরে গণমাধ্যমের নিজস্ব আচরণের যে নেতিবাচক ভূমিকা প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে আজ প্রবলভাবে বিদ্যমান তা কি খেয়াল করছি আমরা? গণমাধ্যমের এই শক্তিশালী প্ল্যাটফরমের সুবাদে নিজস্ব সুবিধা প্রাপ্তি, প্রতিহিংসা, আনুকূল্য, তাঁবেদারির বিরুদ্ধে, সব ন্যায়-অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বস্তুনিষ্ঠতা আজ কোথায়? গণমাধ্যমগুলো অন্যের অন্যায়ের কথা তুলে ধরলেও প্রায় প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে যে প্রবলভাবে সিন্ডিকেট বিরাজমান, দর্শক-পাঠকদের তা ধারণার বাইরেই থেকে যায়। এ সিন্ডিকেট যে নিজেরাই বিভিন্ন অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত দর্শক-পাঠক বুঝতেও পারে না। গণমাধ্যমগুলো তাদের খবরই প্রকাশ করে যাদের সঙ্গে তাদের আত্মিক, আর্থিক, ক্ষমতার লেনদেন আছে। তারই বিরুদ্ধবাদ করে যাদের সঙ্গে বৈরী মনোভাব আছে। বিবেকবোধ, সেবা এ শব্দগুলো এখন আর গণমাধ্যমের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্তত বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। অবশ্যই সব গণমাধ্যম এক নয়। কেউ পাঠকপ্রিয়তা চায়, কেউ তোষণনীতিতে চলে, কেউ বিরুদ্ধাচরণ করে বাইরের পৃথিবীর ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা পায়, কেউ বা পদ-পদবির মোহে চলে। গণমাধ্যমগুলো এখন প্রতিবাদ করতে পারে, কিন্তু নিজস্ব সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে খবর প্রকাশের ক্ষমতা তাদের বিন্দুমাত্রও নেই।

গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার কাছে এখন শুধু গণমাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই পরাধীন মনে হয়। এ পরাধীনতা কিন্তু শুধু রাষ্ট্রীয় চাপে নয়, বরং অনেক বেশি প্রকট, দলাদলি, ক্ষমতা দখল আর হিংসা-প্রতিহিংসার ঘোর বলয়ে আবৃত।

তাহলে গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতা আদর্শের যে ধোয়া তুলি, তা আদৌ কতটা বাস্তববাদী? গণমাধ্যম সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নাকি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম? তথ্য পাওয়ার মাধ্যম হলে নিরপেক্ষতা কোথায়? আদর্শবাদী প্রতিষ্ঠান হলে শুধু একপাক্ষিক সংবাদ কেন? সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলে তোষণনীতি কেন? গণমাধ্যম এতটা নীতিবিবর্জিত হলো কবে থেকে?

তুরস্কের একটি বিখ্যাত গ্রামীণ প্রবাদ আছে, ‘কাককে মুখে তুলে খাওয়াতে গেলে সে তোমার চোখ উপড়ে খাবে।’ গণমাধ্যমগুলো কি আজ কাকে পরিণত হলো? কেন? ফেসবুকের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে? আজ উন্নত বিশ্বেও ফেসুবকের চেয়ে টুইটার, ব্লগ বেশি জনপ্রিয়। অনলাইনে যেনতেনভাবে দর্শকের মনোযোগ তো সোশ্যাল মিডিয়ার অশিক্ষিত, এমনকি কুশিক্ষিত ছেলেমেয়েও করতে পারে। গণমাধ্যমও কি তবে সেই কুশিক্ষার পথে দৌড়াবে? নাকি নিজস্ব বিবেচনাবোধ এবং কিছুটা হলেও আদর্শের নুড়ি কুড়াবে, সেটা বোধহয় এখন গণমাধ্যমকেই বিবেচনা করতে হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যখন গণমাধ্যমগুলোর চরিত্রহীনতায় দর্শক-পাঠকই মুখ ফিরিয়ে নেবে তাদের থেকে।

অনেক প্রশ্ন। উত্তর বলার ক্ষমতা নেই। সুযোগই নেই। যেমন ক্ষমতা নেই কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ-পদবিধারী অমানুষ, লোভী, ষড়যন্ত্রকারীদের মানসিকতার ধরন তুলে ধরার, তেমনি করে জানা নেই এদের অনুসরণ করে চলা আমাদের প্রিয় গণমাধ্যমগুলোর নীতিভ্রষ্টতার কথা।

উত্তর যখন দেওয়ার ক্ষমতা নেই তখন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত জোকসকে গণমাধ্যমের মতো আচরণ করেই উল্টেপাল্টে দিয়ে লেখাটি শেষ করি-

দুর্নীতিতে জর্জরিত আফ্রিকান একটি দেশের মন্ত্রী গেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে। আয়োজকরা তাকে খুশি করতে সবচেয়ে দামি একটি সেলফোন উপহার দিতে চাইলেন। কোম্পানিটি যে মন্ত্রীকে কৌশলে ঘুষ দিতে চাচ্ছে গণমাধ্যম এটি ধরে ফেলল। মন্ত্রী মহোদয়ের চেহারায়ও খুব বিব্রত ভাব ফুটে উঠল। তিনি জিবে কামড় দিয়ে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে বললেন, এটা তো ঠিক নয়, আমি বিনামূল্যে কিছু নিতে পারি না। আমি এমন করলে দেশে দুর্নীতি আরও প্রশ্রয় পেয়ে যাবে যে গণমাধ্যমগুলো খামোখাই আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা লিখবে...

গণমাধ্যমের করিৎকর্মা সাংবাদিকরা দ্রুত উত্তর দিলেন, স্যার! সে ক্ষেত্রে আপনি আমাদের গণমাধ্যমকেই বরং সেলফোনটা উপহার দিন।

মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন, তাতে আমার কী লাভ?

সাংবাদিকের উত্তর, প্রচার আর প্রশংসা।

সেলফোন কোম্পানির মালিক বললেন, দরকার নেই গণমাধ্যমকে উপহার দেওয়ার। বরং মন্ত্রী মহোদয় আপনি শুভেচ্ছা মূল্য হিসেবে ৫টি ডলার দিন। তাহলে এটি আর উপহার থাকবে না। আপনি তখন বলতেই পারবেন যে, আপনি কিনে নিয়েছেন।

মন্ত্রী খুশি হয়ে বললেন, এটা একটা ভালো আইডিয়া। সে ক্ষেত্রে আমাকে দুটো মোবাইল সেটই দিন। একটা দেব গণমাধ্যমকে উপহার আর একটা তো নিজের টাকা দিয়েই কিনলাম। ওই যে দাম ৫ ডলার।

আমাদের গণমাধ্যমগুলো কি আজ ৫ ডলারের উপহারের ভাগাভাগিতে ব্যস্ত খেয়াল রাখবেন, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চেষ্টার অর্থ কিন্তু আলজাজিরার মতো মিথ্যা, বানোয়াট, অর্ধসত্য, পক্ষপাতদুষ্ট, মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে অতিকথন সংবাদ পরিবেশন করে ভুয়া এজেন্ডা তৈরি করা নয়। প্রতিটি গণমাধ্যমের নিজস্ব নীতিমালা আছে যা সর্বজনবিদিত। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন, ম্যালইনফরমেশন অন্তত বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় চলে না, নীতিমান প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় চলে না। মিসইনফরমেশন অর্থাৎ মিথ্যা তথ্য কিন্তু কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে তৈরি নয়, ডিজইনফরমেশন অর্থ ভুয়া তথ্য, যা শুধু মিথ্যাই নয়, কারও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। আর ম্যালইনফরমেশন বলতে সেই অসৎ তথ্যকে বোঝাচ্ছি যে তথ্য বাস্তবতার আদলে তৈরি হলেও মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান বা দেশের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সাধিত হয়।

যেমন ধরুন আপনার পোষা বিড়ালটির পাঁচটি পা। এটি মিসইনফরমেশন। আবার ধরুন আপনার পোষা পাঁচ পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার মাছ খেয়ে গেছে, এটি ডিজইনফরমেশন। কিন্তু যদি বলেন আপনার পোষা চার পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার তালা ভেঙে নিজে নিজে ফ্রিজ খুলে মাছ খেয়ে গেছে, তাই তাকে শাস্তি দিতে হবে। তবে সেটি হবে ম্যালইনফরমেশন অর্থাৎ অসৎ তথ্য।

গণমাধ্যম বলি, সমাজ বলি, প্রতিষ্ঠান বলি- যত দিন এ মিথ্যা, ভুয়া আর অসৎ তথ্যের সঙ্গে আমাদের বসবাস থাকবে, তত দিন হয়তো চার পেয়ে বা পাঁচ পেয়ে বিড়ালের মাছের ষড়যন্ত্রের ভাগাভাগিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের চরিত্র নীতিহীনতায় দিন গুজরান করবে। অন্তত গণমাধ্যমের কাছে নিশ্চয়ই এটি কাম্য নয়।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন