শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৭, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বাস্তবতার গণমাধ্যম

সামিয়া রহমান
অনলাইন ভার্সন
বাস্তবতার গণমাধ্যম

প্রাচীন প্রবাদ বলে, ‘সত্য কথা বলে শয়তানকে অপমান কর।’ আচ্ছা বলুন তো আমাদের বিশাল ক্ষমতাধর বড় বড় গণমাধ্যমের সেই ক্ষমতা আর আছে কি? ক্ষমতাবানদের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে, কর্তৃত্ববাদীদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের নীতিনির্ধারকরা তাদের আত্মীয়তা-তোষণ নীতি বাদ দিয়ে আজ কতটা সত্য প্রকাশ করতে পারে বা পারছে- সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি আদৌ কি জানেন? জানেন কি, যা সত্য বলে জানছেন, শুনছেন তার আড়ালেও অনেক প্রবল মিথ্যা লুকিয়ে আছে? আছে ষড়যন্ত্র। জানেন কি, গণমাধ্যম আপনাকে ততটুকুই সংবাদ দেয় যতটুকু তার জন্য লাভজনক এবং সুবিধাজনক!

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ও লেখক, সাহিত্য সমালোচক হেনরি জেমস। তাঁকে অনেকেই সাহিত্যের বাস্তবতা ও আধুনিকতার যোগসূত্র বলে মনে করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একজন মানুষ অন্য মানুষের নামে তোমার কাছে কিছু বললে তাতে কান দিও না। সবকিছু নিজ হাতে যাচাই কর।’ আমাদের গণমাধ্যমগুলোর যাচাই-বাছাই করার বাস্তবতার পথটি কখন কোন সময়ে ‘কান নিয়েছে চিলে’ সিন্ডিকেটে পরিণত হলো! কেন কখন তারা প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারিতে ব্যস্ত হলো? সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করলে বিদেশ থেকে কাদের কাছে অর্থ আসে, আর সরকারের তোষামোদীতে কোন পদ মেলে- নিজেকেই প্রশ্ন করুন! আর এ স্রোতে নিজেকে মেলাতে না পারলেই আপনি কিন্তু হবেন বিরুদ্ধবাদী, শত্রু বা একঘরে। এক অফিসে সবাই ঘুষ খায়। কেউ বেশি খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু আপনি খাবেন না তো মরবেন!

জানেন কি, আজ যা পড়েন, যা দেখেন সবই ক্ষমতাবানদের ভাষ্য। না না, সরকারি মন্ত্রী-এমপিদের কথাই শুধু বলছি না। তারা বরং গণমাধ্যমের নজরদারিতেই থাকেন অনেকটা। বলছি কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতাবানদের কথা। সর্বত্র শক্তিশালী সিন্ডিকেটের কথা। সাধারণের মতামত, তথ্য-প্রমাণ, বাস্তবতা এখানে অসহায়। আমাদের বিখ্যাত গণমাধ্যমগুলো আদৌ এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে কি? নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো মূলধারার গণমাধ্যমও ক্ষমতাবানদের তোষণে বা বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলে দর্শক-পাঠক বাড়ায়? গণমাধ্যম এত ভীতু হলো কবে থেকে? গণমাধ্যমের আজ সেই অনুসন্ধানী রিপোর্ট কই? কেন গণমাধ্যম আজ কোনো তথ্য যাচাই-বাছাই না করে পছন্দসই ক্ষমতাবানদের তোষণেই ন্যস্ত? আর বিরুদ্ধবাদী বা শত্রুদের বিনাশেই ব্যস্ত? উত্তর দিতে পারছেন না তো!
আচ্ছা তাহলে আপনি বলুন তো, আমাদের গণমাধ্যমগুলো স্বাধীন না পরাধীন? উত্তরটির মধ্যেই পেয়ে যাবেন আমাদের গণমাধ্যমের আজকালকার ভূমিকা। গণমাধ্যম ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে সাহস করে সত্যি কথা বলতে পারছে না কেন? কয়টা গণমাধ্যম পারছে? ক্ষমতাবান বলতে কিন্তু শুধু সরকারকে বলছি না। সরকার ছাড়াও আজ সব কটি প্রতিষ্ঠানেরই নীতিনির্ধারকরা, উচ্চপদে অধিষ্ঠিতরা প্রবল ক্ষমতাবান ও ক্ষমতাধর। এ ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যায়ের দিকে গণমাধ্যমের আজ আর সাহস করে আঙুল তোলার ক্ষমতা নেই। তোষণে বা ভয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের সিন্ডিকেট তৈরি করে সংবাদ তৈরি করছে। অর্থ তো প্রয়োজন, প্রয়োজন পদ-পদবি, আনুকূল্য বা পৃষ্ঠপোষকতা। চামচামি এখন শ্রেষ্ঠ নীতি। প্রতিহিংসা এখন শ্রেষ্ঠ রীতি। এখন গণমাধ্যমের টার্গেট হয় বেছে বেছে। বিরুদ্ধবাদী বা অবলা বা ক্ষমতাহীন শত্রুদের প্রতি। ক্ষমতাধররা আড়ালেই থেকে যায়।

সারা জীবন শুনে এসেছি গণমাধ্যমের প্রধান দুটি সমস্যা। অর্থনৈতিক আর সরকারের কর্তৃত্ববাদী আচরণ। কিন্তু এর বাইরে গণমাধ্যমের নিজস্ব আচরণের যে নেতিবাচক ভূমিকা প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে আজ প্রবলভাবে বিদ্যমান তা কি খেয়াল করছি আমরা? গণমাধ্যমের এই শক্তিশালী প্ল্যাটফরমের সুবাদে নিজস্ব সুবিধা প্রাপ্তি, প্রতিহিংসা, আনুকূল্য, তাঁবেদারির বিরুদ্ধে, সব ন্যায়-অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের বস্তুনিষ্ঠতা আজ কোথায়? গণমাধ্যমগুলো অন্যের অন্যায়ের কথা তুলে ধরলেও প্রায় প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে যে প্রবলভাবে সিন্ডিকেট বিরাজমান, দর্শক-পাঠকদের তা ধারণার বাইরেই থেকে যায়। এ সিন্ডিকেট যে নিজেরাই বিভিন্ন অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত দর্শক-পাঠক বুঝতেও পারে না। গণমাধ্যমগুলো তাদের খবরই প্রকাশ করে যাদের সঙ্গে তাদের আত্মিক, আর্থিক, ক্ষমতার লেনদেন আছে। তারই বিরুদ্ধবাদ করে যাদের সঙ্গে বৈরী মনোভাব আছে। বিবেকবোধ, সেবা এ শব্দগুলো এখন আর গণমাধ্যমের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্তত বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। অবশ্যই সব গণমাধ্যম এক নয়। কেউ পাঠকপ্রিয়তা চায়, কেউ তোষণনীতিতে চলে, কেউ বিরুদ্ধাচরণ করে বাইরের পৃথিবীর ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা পায়, কেউ বা পদ-পদবির মোহে চলে। গণমাধ্যমগুলো এখন প্রতিবাদ করতে পারে, কিন্তু নিজস্ব সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে খবর প্রকাশের ক্ষমতা তাদের বিন্দুমাত্রও নেই।

গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নয়, সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার কাছে এখন শুধু গণমাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই পরাধীন মনে হয়। এ পরাধীনতা কিন্তু শুধু রাষ্ট্রীয় চাপে নয়, বরং অনেক বেশি প্রকট, দলাদলি, ক্ষমতা দখল আর হিংসা-প্রতিহিংসার ঘোর বলয়ে আবৃত।

তাহলে গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতা আদর্শের যে ধোয়া তুলি, তা আদৌ কতটা বাস্তববাদী? গণমাধ্যম সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নাকি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম? তথ্য পাওয়ার মাধ্যম হলে নিরপেক্ষতা কোথায়? আদর্শবাদী প্রতিষ্ঠান হলে শুধু একপাক্ষিক সংবাদ কেন? সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলে তোষণনীতি কেন? গণমাধ্যম এতটা নীতিবিবর্জিত হলো কবে থেকে?

তুরস্কের একটি বিখ্যাত গ্রামীণ প্রবাদ আছে, ‘কাককে মুখে তুলে খাওয়াতে গেলে সে তোমার চোখ উপড়ে খাবে।’ গণমাধ্যমগুলো কি আজ কাকে পরিণত হলো? কেন? ফেসবুকের জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে? আজ উন্নত বিশ্বেও ফেসুবকের চেয়ে টুইটার, ব্লগ বেশি জনপ্রিয়। অনলাইনে যেনতেনভাবে দর্শকের মনোযোগ তো সোশ্যাল মিডিয়ার অশিক্ষিত, এমনকি কুশিক্ষিত ছেলেমেয়েও করতে পারে। গণমাধ্যমও কি তবে সেই কুশিক্ষার পথে দৌড়াবে? নাকি নিজস্ব বিবেচনাবোধ এবং কিছুটা হলেও আদর্শের নুড়ি কুড়াবে, সেটা বোধহয় এখন গণমাধ্যমকেই বিবেচনা করতে হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যখন গণমাধ্যমগুলোর চরিত্রহীনতায় দর্শক-পাঠকই মুখ ফিরিয়ে নেবে তাদের থেকে।

অনেক প্রশ্ন। উত্তর বলার ক্ষমতা নেই। সুযোগই নেই। যেমন ক্ষমতা নেই কর্তৃত্ববাদী প্রতিষ্ঠানগুলোর পদ-পদবিধারী অমানুষ, লোভী, ষড়যন্ত্রকারীদের মানসিকতার ধরন তুলে ধরার, তেমনি করে জানা নেই এদের অনুসরণ করে চলা আমাদের প্রিয় গণমাধ্যমগুলোর নীতিভ্রষ্টতার কথা।

উত্তর যখন দেওয়ার ক্ষমতা নেই তখন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত জোকসকে গণমাধ্যমের মতো আচরণ করেই উল্টেপাল্টে দিয়ে লেখাটি শেষ করি-

দুর্নীতিতে জর্জরিত আফ্রিকান একটি দেশের মন্ত্রী গেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে। আয়োজকরা তাকে খুশি করতে সবচেয়ে দামি একটি সেলফোন উপহার দিতে চাইলেন। কোম্পানিটি যে মন্ত্রীকে কৌশলে ঘুষ দিতে চাচ্ছে গণমাধ্যম এটি ধরে ফেলল। মন্ত্রী মহোদয়ের চেহারায়ও খুব বিব্রত ভাব ফুটে উঠল। তিনি জিবে কামড় দিয়ে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে বললেন, এটা তো ঠিক নয়, আমি বিনামূল্যে কিছু নিতে পারি না। আমি এমন করলে দেশে দুর্নীতি আরও প্রশ্রয় পেয়ে যাবে যে গণমাধ্যমগুলো খামোখাই আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা লিখবে...

গণমাধ্যমের করিৎকর্মা সাংবাদিকরা দ্রুত উত্তর দিলেন, স্যার! সে ক্ষেত্রে আপনি আমাদের গণমাধ্যমকেই বরং সেলফোনটা উপহার দিন।

মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন, তাতে আমার কী লাভ?

সাংবাদিকের উত্তর, প্রচার আর প্রশংসা।

সেলফোন কোম্পানির মালিক বললেন, দরকার নেই গণমাধ্যমকে উপহার দেওয়ার। বরং মন্ত্রী মহোদয় আপনি শুভেচ্ছা মূল্য হিসেবে ৫টি ডলার দিন। তাহলে এটি আর উপহার থাকবে না। আপনি তখন বলতেই পারবেন যে, আপনি কিনে নিয়েছেন।

মন্ত্রী খুশি হয়ে বললেন, এটা একটা ভালো আইডিয়া। সে ক্ষেত্রে আমাকে দুটো মোবাইল সেটই দিন। একটা দেব গণমাধ্যমকে উপহার আর একটা তো নিজের টাকা দিয়েই কিনলাম। ওই যে দাম ৫ ডলার।

আমাদের গণমাধ্যমগুলো কি আজ ৫ ডলারের উপহারের ভাগাভাগিতে ব্যস্ত খেয়াল রাখবেন, গণমাধ্যমের বস্তুনিষ্ঠতার চেষ্টার অর্থ কিন্তু আলজাজিরার মতো মিথ্যা, বানোয়াট, অর্ধসত্য, পক্ষপাতদুষ্ট, মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে অতিকথন সংবাদ পরিবেশন করে ভুয়া এজেন্ডা তৈরি করা নয়। প্রতিটি গণমাধ্যমের নিজস্ব নীতিমালা আছে যা সর্বজনবিদিত। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন, ম্যালইনফরমেশন অন্তত বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় চলে না, নীতিমান প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় চলে না। মিসইনফরমেশন অর্থাৎ মিথ্যা তথ্য কিন্তু কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে তৈরি নয়, ডিজইনফরমেশন অর্থ ভুয়া তথ্য, যা শুধু মিথ্যাই নয়, কারও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে সাধিত হয়। আর ম্যালইনফরমেশন বলতে সেই অসৎ তথ্যকে বোঝাচ্ছি যে তথ্য বাস্তবতার আদলে তৈরি হলেও মূল প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান বা দেশের ক্ষতির উদ্দেশ্যে সাধিত হয়।

যেমন ধরুন আপনার পোষা বিড়ালটির পাঁচটি পা। এটি মিসইনফরমেশন। আবার ধরুন আপনার পোষা পাঁচ পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার মাছ খেয়ে গেছে, এটি ডিজইনফরমেশন। কিন্তু যদি বলেন আপনার পোষা চার পেয়ে বিড়ালটি আমার বাসার তালা ভেঙে নিজে নিজে ফ্রিজ খুলে মাছ খেয়ে গেছে, তাই তাকে শাস্তি দিতে হবে। তবে সেটি হবে ম্যালইনফরমেশন অর্থাৎ অসৎ তথ্য।

গণমাধ্যম বলি, সমাজ বলি, প্রতিষ্ঠান বলি- যত দিন এ মিথ্যা, ভুয়া আর অসৎ তথ্যের সঙ্গে আমাদের বসবাস থাকবে, তত দিন হয়তো চার পেয়ে বা পাঁচ পেয়ে বিড়ালের মাছের ষড়যন্ত্রের ভাগাভাগিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের চরিত্র নীতিহীনতায় দিন গুজরান করবে। অন্তত গণমাধ্যমের কাছে নিশ্চয়ই এটি কাম্য নয়।

লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম