শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫

পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

ভালোবাসার মানবিক অনুভূতি ও আবেগকেন্দ্রীক অভিজ্ঞতা এবং উদারতা, সহানুভূতি, স্নেহ এবং বিপরীতের ভালোর জন্য নিঃস্বার্থ-উদ্বেগ প্রকাশে যেমন প্রস্ফুটিত হয়। তেমনই বিশেষ কোনো মানুষ বা প্রাণির জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশও ঘটে। মানুষ ও প্রাণীর এমনই এক ভালোভাসার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার সন্ধানপুর ইউনিয়নের কুশারিয়া গ্রামের বাসিন্দা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক লিটন মিয়া।

লিটন মিয়ার অকৃত্রিম ভালোবাসায় সারা দিয়ে কুড়িয়ে পাওয়া বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু পোষ মেনেছে। কুড়িয়ে পাওয়া বন্য সজারুর সাথে তার ও এলাকার লোকজনেরও দারুণ সখ্যতা গড়ে উঠেছে। প্রাণীটি দিনরাত লোকালয়ে ইচ্ছেমতো ঘুরে বাড়ির এদিক-সেদিক দৌঁড়ে বেড়াচ্ছে। প্রায় ১১ মাস আগে রমজানের পঞ্চম রাতে ঘাটাইল-সাগরদদিঘী স্থানীয় সড়কে কুড়িয়ে পেয়ে কুশারিয়ায় নিজের বাড়িতে আনার পর থেকে সজারুর ছানাটিকে পরম যত্নে লালন-পালন করছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক লিটন। ভালোবাসা পেয়ে বর্তমানে প্রাণীটি অবিশ্বাস্য পোষ মেনে পরিবারের সদস্যের মতো বসবাস করছে।

ঘাটাইলের সন্ধানপুর ইউনিয়নের কুশারিয়া গ্রামে লিটনের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির এপার-ওপার দৌঁড়ে বেড়াচ্ছে সজারুর ছানা। কেউ চলার পথে বাধা দিলে পুরো শরীরের কাঁটাগুলো মেলে ধরছে। আদরে গায়ে হাত বুলিয়ে দিলে আনন্দ পাচ্ছে। প্রতিদিন দুপুর ও বিকালে গর্ত থেকে বের হয়ে বাড়ির আশপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রাণীটি দেখতে উৎসুক জনতা লিটনের বাড়িতে ভিড় করছে। কুড়িয়ে পাওয়া বন্য সজারু ছানাটির নাম রেখেছেন ‘পাগলা’।

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক লিটন মিয়া বলেন, ‘পাগলা’ বলে ডাক দিলে সজারুটি খাবারের জন্য ছুটে আসে। পেছন পেছন যেতে বললে সে পোষা অন্য প্রাণীর মতো সাথে সাথে চলতে থাকে। পোষ মানা সজারু ‘পাগলা’ সাধারণত কলা, আলু, ফুলকপি, বাধাকপি, পাউরুটি, ভাত, দুধ, বিস্কুট ইত্যাদি খেতে বেশি পছন্দ করে।

লিটন মিয়া জানান, প্রায় ১১ মাস আগে রমজানের পঞ্চম রাতে ঘাটাইল-সাগরদিঘী সড়কের পাশে কুশারিয়া এলাকায় একটা কলার বাগানে ভেজা পড়ে থাকা অবস্থায় সম্ভবত দুই-চারদিন বয়সের সজারুর ছানাটিকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরিবারের সদস্যরা সবাই মিলে পরিচর্যার মাধ্যমে অসুস্থ সজারু ছানাটিকে পরম যত্নে সুস্থ করে তোলা হয়। এরপর থেকে সজারু ছানাটি পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে আনন্দে তাদের সঙ্গে বসবাস করছে। ঘরের ভেতর খড় দিয়ে থাকা ও ঘুমানোর জন্য জায়গা তৈরি করে দিয়েছিলেন। কিন্তু সজারু ছানাটি সেখানে না ঘুমিয়ে ঘরের বাইরে একটা জায়গায় মাটির নিচে নিজেই সুরঙ্গ তৈরি করে সুন্দরভাবে বসবাস করছে।

সজারু ছানার প্রেমিক লিটন মিয়া জানান, একেবারে অল্প বয়স থেকে সজারু ছানাটি তার সংস্পর্শে থাকার সুযোগে সেও যেমন পোষ মেনেছে-ঠিক তেমনই ওটার প্রতিও এতোদিনে একটা মায়া জন্ম নিয়েছে। প্রতিদিন দুপুরে সজারু ছানাটি গর্ত থেকে বের হয়ে তার হাতে খাবার খেয়ে গর্তে চলে যায়। আবার বিকালে বের হয়ে বাড়ির ঘরে এবং আশপাশের দোকানপাটেও ঘুড়ে বেড়ায়। গভীর রাত পর্যন্ত সজারু ছানাটি আশপাশে লোকালয়ে খেলাধুলা ও ছোটাছুটি করে খাবার খায়। সবার কাছে ছানাটি একটা আদরের পোষ্য প্রাণী হিসেবে কোনো সমস্যা ছাড়াই বসবাস করছে।

বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশে সজারুর সংখ্যা এক সময় বেশ ছিল, তবে বর্তমানে অবস্থা বিপন্ন। সজারু বাদামি, ছাই কিংবা সাদা বা মিশ্র রঙের হয়ে থাকে। শরীরে ১৪ থেকে ২৮ সেন্টিমিটার পর্যন্ত কাঁটা থাকে এবং ওজন ১০ থেকে ১৮ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী সজারু একটি সংরক্ষিত প্রজাতি এবং এর শিকার বা হত্যা আইনগত দণ্ডনীয় অপরাধ।

টাঙ্গাইল জেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সজারু একদিকে হিংস্র ও অন্যদিকে ভিত একটি প্রাণী। মানুষ বা বনের অন্য প্রাণীদের ভীষণ ভয় পায়। অত্যন্ত ছোট অবস্থায় পেয়ে আদর-যত্ন পাওয়ায় ওটা পোষ মেনে থাকতে পারে। তবে ওটা পোষ মানার কোনো প্রাণী নয়। অটোরিকশা চালকের ক্ষেত্রে অনেকটা না মেনে নেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে।

টাঙ্গাইলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ডক্টর আবু নাসের মোহসিন হোসেন জানান, সজারু একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী সজারু একটি সংরক্ষিত প্রজাতি এবং এর শিকার বা হত্যা আইনগত দণ্ডনীয় অপরাধ। তিনি অটোরিকশা চালকের বাড়িতে লোক পাঠিয়ে সজারুটিকে এনে বনে অবমুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। ওটা তিনি কোনোভাবেই লালন-পালন বা পোষা প্রাণীর মতো নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন না।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট
চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা
বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার
কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম