শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার এখনই সময়

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার এখনই সময়

পত্রিকার পাতায় দেখলাম সিনেমা হল মালিকদের সংগঠন ঘোষণা দিয়েছে, এপ্রিলের ১২ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য হল বন্ধ রাখবেন এবং এই দাবিটা আসছে, যখন গত এক বছরের মধ্যে  বেশ কয়েকটা ছবি ভালো ব্যবসা করল এবং সামনে শাকিব খানের একটা ছবিও আসছে।

তাদের দাবি মূলত ভারতীয় ছবির অবাধ আমদানি করতে দিতে হবে। সিনেমা হলকে বাঁচানোর জন্য এটাকেই তারা একমাত্র ওষুধ হিসেবে দেখছেন। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পরও একবার এই দাবি উঠিয়েছিলেন তারা। সেবার কী পরিস্থিতিতে সরকার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো- সে আলাপে পরে যাচ্ছি।

প্রথমে বলে নেওয়া দরকার, সিনেমা হল মালিকদের যেন  লোকসান দিয়ে হল না চালাতে হয় সেটা আমরাও চাই। সিনেমা হল মালিক এবং সিনেমা নির্মাণশিল্পের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককেই একে অন্যের সংকট বুঝতে হবে। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে যেন একচেটিয়া কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয় সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।

এবার আসি তাদের আবিষ্কৃত ওষুধ সম্পর্কে। তারা ভাবছেন ভারতীয় ছবি এলেই তাদের সব সমস্যার সমাধান হবে, তাতে অন্যের সমস্যা যাই হোক। বলে নেওয়া দরকার, এই দাবি করা হচ্ছে মূলত সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটারগুলোকে বাঁচানোর জন্য।

তাহলে আমরা একটু খোদ ভারতের দিকেই তাকাই। দেখি আমাদের সিঙ্গেল স্ক্রিনকে বাঁচাতে যাদের সাহায্য নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে তাদের ওখানে সিঙ্গেল স্ক্রিনের কী অবস্থা। পশ্চিম বাংলাজুড়েই সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটার বন্ধের হিড়িক চলছে গত কয় বছর ধরেই। ২০১৫ সালে একযোগে চল্লিশটা সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটার বন্ধ হয়েছে পশ্চিম বাংলায়। ২০১৬ সালে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে। এটা শুধু ওই এক সালের বা কলকাতা শহরের ব্যাপার নয়। সিঙ্গেল স্ক্রিন যে ধুঁকছে এটা ক্রমাগত কয়েক বছরের ব্যাপার। প্রিয়া সিনেমা হলের মালিক অরিজিৎ দত্ত টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, তার মালিকানাধীন মফস্বলের পাঁচটা হলের লোকসান টানছেন প্রিয়া সিনেমা হলের আয় দিয়ে। ব্যারাকপুরের দেবশ্রী সিনেমা হলের মালিক কৌশিক  সেন বলেছেন, ২০১০ সাল থেকেই তার হলে দর্শক কমতে থাকে এবং তিনি লোকসান গুনতে থাকেন সপ্তাহে এক লাখ টাকা।

এই হচ্ছে খোদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা, যেখানে ভারতীয় ছবিই চলে, অন্য কিছু নয়। আমি জানি না বাঁচার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ওইসব সিনেমা হলের মালিক কোন দেশের সিনেমা আমদানির দাবি তুলবেন!

সমস্যাটা বোধহয় এত সাদাকালো নয়, যতটা সাদাকালো ভাবছেন আমাদের হল মালিক ভাইয়েরা। তাদের ভাবতে হবে, কেন সিঙ্গেল স্ক্রিন উঠে যাচ্ছে আর মাল্টিপ্লেক্সের সংখ্যা বাড়ছে। তাদের ভাবা দরকার, তারা সিনেমা হলের পরিবেশ ভালো করার জন্য গত দশ বছরে কত টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তাদের ভাবা দরকার, সরকার তাদের কর রেয়াতের যত সুযোগ দিয়েছে হলের পরিবেশ আপগ্রেড করার জন্য, তারা কি সেই সুযোগটা যথাযথ কাজে লাগিয়েছেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে যখন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে সিনেমা হল উন্নয়ন কমিটি করা হলো এবং সেই কমিটি থেকে হলের আধুনিকায়নের জন্য তিন শ্রেণিকে ৬০ লাখ, ৪০ লাখ এবং ২০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়ার কথা বলা হলো তখন কি তারা সেই সুযোগ গ্রহণ করেছিলেন? সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু এবং ক্যাথরিন মাসুদ তো সেই কমিটিতে ছিলেন।

তারা আমাকে বলেছেন, বারংবার যোগাযোগের পরও কারও এ বিষয়ে আগ্রহই পাওয়া যায়নি। সমস্যার আসল জায়গায় নজর না দিয়ে ঝোপের আশপাশে পিটাতে থাকলে কারোরই কাজে আসবে না।

এবার আসি ভারতীয় সিনেমা আমদানি প্রসঙ্গে আমার পরিষ্কার অবস্থানে। বাংলাদেশ সরকার চলচ্চিত্র নীতিমালা করার জন্য মতামত আহ্বান করলে আমি লিখিতভাবে সেখানে বলেছি, ভারতীয় সিনেমা আমদানি করা যেতেই পারে। কিন্তু সেটা একটা সীমার অধীনে থাকতে হবে। কোনো হলেই ভারতীয় ছবি মোট স্ক্রিনিং সøটের তিরিশ ভাগের বেশি চলতে পারবে না এবং সেই ছবি বাংলাদেশের ছবির মতো কর রেয়াতের সুযোগ পাবে না। এরকম একটা নীতির অধীনে ভারতের কেন, সারা পৃথিবীর ছবি আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য হতে হবে ভারতে আমাদের ছবি রপ্তানির ক্ষেত্রেও। সেখানে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে ন্যূনতম একটি রাজ্যে যেন বাংলাদেশের ছবি চালানোর ব্যবস্থা করা হয়। ডিস্ট্রিবিউটর নিচ্ছে না, হল মালিক চায় না, এসব বলে বাংলাদেশের ছবি মুক্তির পথ বন্ধ করা যাবে না। যদি আদান-প্রদান না হয় তাহলে আমার তো দরকার নেই আপনার সঙ্গে চুক্তির। মনে রাখতে হবে, চুক্তি সব সময়ই দুই পক্ষের লাভের হিসাব করেই হবে এবং এটাও মনে রাখতে হবে, সিনেমা এবং টুথপেস্ট একই পণ্য নয়। সারা দুনিয়াতেই এমনকি ভারতেও টুথপেস্ট এবং সাংস্কৃতিক পণ্য আলাদাভাবে দেখা হয়। নিজের দেশের, নিজের রাজ্যের সিনেমাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য তাই নানা নীতিমালা এবং কর রেয়াতের সুযোগ দেওয়া হয়।

আরও একটা কথা, শেলফ এবং সিনেমা হলের পার্থক্য ও রাজনীতিটা বুঝতে হবে।

শাহবাগের আজিজ মার্কেটে ভারত-চীন যে কোনো দেশের বই বিক্রি হতে পারে, নেটফ্লিক্সে হাজার হাজার ছবি একসঙ্গে থাকতে পারে, একটা টিভিতে ৬০টা চ্যানেল থাকতে পারে, সেখানে আমরা প্রতিযোগিতাও করতে পারি, কিন্তু সিনেমা হলে যদি বিদেশি ছবির জন্য স্ক্রিনিং সøট নির্দিষ্ট না করা হয়, তাহলে আমার দেশের সিনেমা শুক্রবারে হলই পাবে না! ভালো-খারাপ, প্রতিযোগিতা এসব তো দূরের কথা।

বাংলাদেশে গত কয় বছর ধরেই ধীরে ধীরে একটা নতুন ফিল্মমেকার প্রজন্মের আগমন ঘটছে। তারা প্রতি বছর বেশ কয়টা হিট ছবিও উপহার দিচ্ছে। এদের জন্য, দেশের সংস্কৃতির জন্য, সিনেমা নির্মাণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা জঞ্জালমুক্ত রাখা সরকারের দায়িত্ব। এমন কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে না যেটা এ ধারাকে বাধাগ্রস্ত করবে। মনে রাখবেন, ঢালাও হিন্দি ছবির বিরুদ্ধে লড়াই এখানকার সব ‘রিজিওনাল’ ভাষা ও সংস্কৃতির। যে কারণে এর আগেরবার যখন বাংলাদেশে ঢালাওভাবে হিন্দি ছবি আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তখন বাংলাদেশের চেয়েও বেশি ফুঁসে উঠেছিল কলকাতার ইন্ডাস্ট্রি। যার শীর্ষ নায়ক বাংলাদেশের তখনকার মন্ত্রী মহোদয়কে ফোন করে বলেছিলেন, চিরতরে ভাইয়ে ভাইয়ে মুখ দেখা বন্ধ হয়ে যাবে যদি বাংলাদেশ এ সিদ্ধান্ত নেয়। এর কারণ তারা হিন্দির দাপটে দিশাহারা। কলকাতার বাংলা ছবিকে কর কাঠামোজনিত কিছু সুবিধা দেওয়া ছাড়া হিন্দি ছবিকে আটকানোর তো কোনো সুযোগ তাদের হাতে নেই, কারণ তারা তো বৃহৎ ভারতেরই অংশ। আমাদের তো আর সেই অবস্থা নয়। আমরা যদি বাংলা সিনেমার জন্য বাজার কাঠামোটা রক্ষা করতে পারি, যদি ধীরে ধীরে কন্টেন্টে পরিবর্তন আনতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ আর পশ্চিমবঙ্গ মিলে সিনেমার একটা বড় বাজার হতে পারে। এই ছিল কলকাতার ইন্ডাস্ট্রির উপলব্ধি। যার সঙ্গে আমিও একমত।

শেষ করব একটি কথা বলে, বর্তমান সরকার এক দারুণ উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে বলে শুনতে পাচ্ছি। সেটা হলো দেশের ৬৪ জেলায় ৬৪টি মাল্টিসিনেপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাধার এর চেয়ে বড় কোনো কাজ হতে পারে না। সরকারের এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের দিকে তাকিয়ে আছি।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা