শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার এখনই সময়

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার এখনই সময়

পত্রিকার পাতায় দেখলাম সিনেমা হল মালিকদের সংগঠন ঘোষণা দিয়েছে, এপ্রিলের ১২ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য হল বন্ধ রাখবেন এবং এই দাবিটা আসছে, যখন গত এক বছরের মধ্যে  বেশ কয়েকটা ছবি ভালো ব্যবসা করল এবং সামনে শাকিব খানের একটা ছবিও আসছে।

তাদের দাবি মূলত ভারতীয় ছবির অবাধ আমদানি করতে দিতে হবে। সিনেমা হলকে বাঁচানোর জন্য এটাকেই তারা একমাত্র ওষুধ হিসেবে দেখছেন। এর আগে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পরও একবার এই দাবি উঠিয়েছিলেন তারা। সেবার কী পরিস্থিতিতে সরকার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো- সে আলাপে পরে যাচ্ছি।

প্রথমে বলে নেওয়া দরকার, সিনেমা হল মালিকদের যেন  লোকসান দিয়ে হল না চালাতে হয় সেটা আমরাও চাই। সিনেমা হল মালিক এবং সিনেমা নির্মাণশিল্পের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককেই একে অন্যের সংকট বুঝতে হবে। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে যেন একচেটিয়া কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয় সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।

এবার আসি তাদের আবিষ্কৃত ওষুধ সম্পর্কে। তারা ভাবছেন ভারতীয় ছবি এলেই তাদের সব সমস্যার সমাধান হবে, তাতে অন্যের সমস্যা যাই হোক। বলে নেওয়া দরকার, এই দাবি করা হচ্ছে মূলত সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটারগুলোকে বাঁচানোর জন্য।

তাহলে আমরা একটু খোদ ভারতের দিকেই তাকাই। দেখি আমাদের সিঙ্গেল স্ক্রিনকে বাঁচাতে যাদের সাহায্য নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে তাদের ওখানে সিঙ্গেল স্ক্রিনের কী অবস্থা। পশ্চিম বাংলাজুড়েই সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটার বন্ধের হিড়িক চলছে গত কয় বছর ধরেই। ২০১৫ সালে একযোগে চল্লিশটা সিঙ্গেল স্ক্রিন থিয়েটার বন্ধ হয়েছে পশ্চিম বাংলায়। ২০১৬ সালে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে। এটা শুধু ওই এক সালের বা কলকাতা শহরের ব্যাপার নয়। সিঙ্গেল স্ক্রিন যে ধুঁকছে এটা ক্রমাগত কয়েক বছরের ব্যাপার। প্রিয়া সিনেমা হলের মালিক অরিজিৎ দত্ত টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, তার মালিকানাধীন মফস্বলের পাঁচটা হলের লোকসান টানছেন প্রিয়া সিনেমা হলের আয় দিয়ে। ব্যারাকপুরের দেবশ্রী সিনেমা হলের মালিক কৌশিক  সেন বলেছেন, ২০১০ সাল থেকেই তার হলে দর্শক কমতে থাকে এবং তিনি লোকসান গুনতে থাকেন সপ্তাহে এক লাখ টাকা।

এই হচ্ছে খোদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা, যেখানে ভারতীয় ছবিই চলে, অন্য কিছু নয়। আমি জানি না বাঁচার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ওইসব সিনেমা হলের মালিক কোন দেশের সিনেমা আমদানির দাবি তুলবেন!

সমস্যাটা বোধহয় এত সাদাকালো নয়, যতটা সাদাকালো ভাবছেন আমাদের হল মালিক ভাইয়েরা। তাদের ভাবতে হবে, কেন সিঙ্গেল স্ক্রিন উঠে যাচ্ছে আর মাল্টিপ্লেক্সের সংখ্যা বাড়ছে। তাদের ভাবা দরকার, তারা সিনেমা হলের পরিবেশ ভালো করার জন্য গত দশ বছরে কত টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তাদের ভাবা দরকার, সরকার তাদের কর রেয়াতের যত সুযোগ দিয়েছে হলের পরিবেশ আপগ্রেড করার জন্য, তারা কি সেই সুযোগটা যথাযথ কাজে লাগিয়েছেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে যখন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে সিনেমা হল উন্নয়ন কমিটি করা হলো এবং সেই কমিটি থেকে হলের আধুনিকায়নের জন্য তিন শ্রেণিকে ৬০ লাখ, ৪০ লাখ এবং ২০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়ার কথা বলা হলো তখন কি তারা সেই সুযোগ গ্রহণ করেছিলেন? সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু এবং ক্যাথরিন মাসুদ তো সেই কমিটিতে ছিলেন।

তারা আমাকে বলেছেন, বারংবার যোগাযোগের পরও কারও এ বিষয়ে আগ্রহই পাওয়া যায়নি। সমস্যার আসল জায়গায় নজর না দিয়ে ঝোপের আশপাশে পিটাতে থাকলে কারোরই কাজে আসবে না।

এবার আসি ভারতীয় সিনেমা আমদানি প্রসঙ্গে আমার পরিষ্কার অবস্থানে। বাংলাদেশ সরকার চলচ্চিত্র নীতিমালা করার জন্য মতামত আহ্বান করলে আমি লিখিতভাবে সেখানে বলেছি, ভারতীয় সিনেমা আমদানি করা যেতেই পারে। কিন্তু সেটা একটা সীমার অধীনে থাকতে হবে। কোনো হলেই ভারতীয় ছবি মোট স্ক্রিনিং সøটের তিরিশ ভাগের বেশি চলতে পারবে না এবং সেই ছবি বাংলাদেশের ছবির মতো কর রেয়াতের সুযোগ পাবে না। এরকম একটা নীতির অধীনে ভারতের কেন, সারা পৃথিবীর ছবি আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য হতে হবে ভারতে আমাদের ছবি রপ্তানির ক্ষেত্রেও। সেখানে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে ন্যূনতম একটি রাজ্যে যেন বাংলাদেশের ছবি চালানোর ব্যবস্থা করা হয়। ডিস্ট্রিবিউটর নিচ্ছে না, হল মালিক চায় না, এসব বলে বাংলাদেশের ছবি মুক্তির পথ বন্ধ করা যাবে না। যদি আদান-প্রদান না হয় তাহলে আমার তো দরকার নেই আপনার সঙ্গে চুক্তির। মনে রাখতে হবে, চুক্তি সব সময়ই দুই পক্ষের লাভের হিসাব করেই হবে এবং এটাও মনে রাখতে হবে, সিনেমা এবং টুথপেস্ট একই পণ্য নয়। সারা দুনিয়াতেই এমনকি ভারতেও টুথপেস্ট এবং সাংস্কৃতিক পণ্য আলাদাভাবে দেখা হয়। নিজের দেশের, নিজের রাজ্যের সিনেমাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য তাই নানা নীতিমালা এবং কর রেয়াতের সুযোগ দেওয়া হয়।

আরও একটা কথা, শেলফ এবং সিনেমা হলের পার্থক্য ও রাজনীতিটা বুঝতে হবে।

শাহবাগের আজিজ মার্কেটে ভারত-চীন যে কোনো দেশের বই বিক্রি হতে পারে, নেটফ্লিক্সে হাজার হাজার ছবি একসঙ্গে থাকতে পারে, একটা টিভিতে ৬০টা চ্যানেল থাকতে পারে, সেখানে আমরা প্রতিযোগিতাও করতে পারি, কিন্তু সিনেমা হলে যদি বিদেশি ছবির জন্য স্ক্রিনিং সøট নির্দিষ্ট না করা হয়, তাহলে আমার দেশের সিনেমা শুক্রবারে হলই পাবে না! ভালো-খারাপ, প্রতিযোগিতা এসব তো দূরের কথা।

বাংলাদেশে গত কয় বছর ধরেই ধীরে ধীরে একটা নতুন ফিল্মমেকার প্রজন্মের আগমন ঘটছে। তারা প্রতি বছর বেশ কয়টা হিট ছবিও উপহার দিচ্ছে। এদের জন্য, দেশের সংস্কৃতির জন্য, সিনেমা নির্মাণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা জঞ্জালমুক্ত রাখা সরকারের দায়িত্ব। এমন কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে না যেটা এ ধারাকে বাধাগ্রস্ত করবে। মনে রাখবেন, ঢালাও হিন্দি ছবির বিরুদ্ধে লড়াই এখানকার সব ‘রিজিওনাল’ ভাষা ও সংস্কৃতির। যে কারণে এর আগেরবার যখন বাংলাদেশে ঢালাওভাবে হিন্দি ছবি আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তখন বাংলাদেশের চেয়েও বেশি ফুঁসে উঠেছিল কলকাতার ইন্ডাস্ট্রি। যার শীর্ষ নায়ক বাংলাদেশের তখনকার মন্ত্রী মহোদয়কে ফোন করে বলেছিলেন, চিরতরে ভাইয়ে ভাইয়ে মুখ দেখা বন্ধ হয়ে যাবে যদি বাংলাদেশ এ সিদ্ধান্ত নেয়। এর কারণ তারা হিন্দির দাপটে দিশাহারা। কলকাতার বাংলা ছবিকে কর কাঠামোজনিত কিছু সুবিধা দেওয়া ছাড়া হিন্দি ছবিকে আটকানোর তো কোনো সুযোগ তাদের হাতে নেই, কারণ তারা তো বৃহৎ ভারতেরই অংশ। আমাদের তো আর সেই অবস্থা নয়। আমরা যদি বাংলা সিনেমার জন্য বাজার কাঠামোটা রক্ষা করতে পারি, যদি ধীরে ধীরে কন্টেন্টে পরিবর্তন আনতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ আর পশ্চিমবঙ্গ মিলে সিনেমার একটা বড় বাজার হতে পারে। এই ছিল কলকাতার ইন্ডাস্ট্রির উপলব্ধি। যার সঙ্গে আমিও একমত।

শেষ করব একটি কথা বলে, বর্তমান সরকার এক দারুণ উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে বলে শুনতে পাচ্ছি। সেটা হলো দেশের ৬৪ জেলায় ৬৪টি মাল্টিসিনেপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। সিনেমার বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাধার এর চেয়ে বড় কোনো কাজ হতে পারে না। সরকারের এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের দিকে তাকিয়ে আছি।

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন