শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৮, রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৭

বেরোবিতে শিক্ষক সংকটে অসহনীয় সেশনজট

সৌম্য সরকার, বেরোবি প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
বেরোবিতে শিক্ষক সংকটে অসহনীয় সেশনজট

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) শিক্ষক সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রায় নয় হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ২১টি বিভাগে রয়েছেন মাত্র ১৪৪ জন শিক্ষক। এর মধ্যে ২৪ জন শিক্ষক বিভিন্ন মেয়াদের শিক্ষা ছুটিতে রয়েছেন।

দেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ২০০৮ সালের ১২ই অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৯ সালের ৪ এপ্রিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও বাড়ছে না শিক্ষক সংখ্যা। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার নয় বছর পরেও অভিজ্ঞ শিক্ষক তো দূরের কথা শিক্ষক সংকটই মেটাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬২ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে রয়েছেন মাত্র একজন শিক্ষক। 

ইউজিসির সূত্রমতে, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:৪, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:৮, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:১৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:১৫,এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:২৮ এবং বেগম রোকেয়া বিশ্বদ্যিালয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত-১:৬২, যা দেশের সব সরকারি বিশ্বদ্যিালয়ের তুলনায় অপ্রতুল।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্র জানায়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে স্নাতক-স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। কিন্তু পাঠদানের জন্য শিক্ষক রয়েছেন মাত্র ১৪৪ জন। এর মধ্যে ২৪ জন শিক্ষক রয়েছেন বিভিন্ন মেয়াদের শিক্ষা ছুটিতে। বাকি ১২০ জনের অনেকেই বিভাগীয় প্রধান, হলের প্রভোস্টসহ বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজে জড়িত।

বিভাগগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ছুটিতে থাকা শীর্ষ বিভাগগুলো হলো ইংরেজি বিভাগের ৭জন শিক্ষকের ৩জন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ৭জন শিক্ষকের ২জন, রসায়ন বিভাগের ৮জন শিক্ষকের ২জন ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৯জন শিক্ষকের ৩জন আছেন বিভিন্ন মেয়াদের শিক্ষা ছুটিতে। এছাড়াও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ২জন, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে ১জন, উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের ১জন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১জন, গণিত বিভাগের ১জন, পরিসংখ্যান বিভাগের ১জন, ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন্স বিভাগের ১জন,  দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা বিভাগের ৩জন, ম্যানেজম্যান্ট স্টাডিজ বিভাগের ১জন, মার্কেটিং বিভাগের ২জন। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতি চালু থাকায় এসব বিভাগের একজন শিক্ষককেই নিতে হচ্ছে ১০-১২টি কোর্স। ফলে যেমন ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম তেমনি শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ৬টি ব্যাচের প্রায় ৪০০ জন শিক্ষার্থীর বর্তমানে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র চারজন। এরমধ্যে একজন আছেন শিক্ষা ছুটিতে। বাকি তিনজন শিক্ষক দিয়েই চলছে ৬টি ব্যাচের পাঠদান।

বেরোবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং  গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তাবিউর রহমান প্রধান বলেন, “প্রত্যেক বিভাগে অপর্যাপ্ত শিক্ষক থাকায় সেশনজটের অন্যতম কারণ। শিক্ষকেরা আপ্রাণ চেষ্টা করেও সেশনজট কমাতে হিমশিম খাচ্ছে। এজন্য প্রতিটি বিবাগে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে অনেকটা নিরসন সম্ভব। আশা করি বর্তমান প্রশাসন এ ব্যাপারে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করবে।” 

অপরদিকে ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সাতটি ব্যাচের ৪৩০ জন শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষক রয়েছেন মাত্র চারজন। ফলে, মাত্র চারজন শিক্ষক দিয়েই চলছে সাতটি ব্যাচের পাঠদান। এতে একজন শিক্ষককেই নিতে হচ্ছে ১০-১২ টি কোর্স।

ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজটের মূল কারণ শিক্ষক স্বল্পতা। শ্রীঘ্রই প্রত্যেকটি বিভাগে পর্যাপ্ত সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ না দিলে সেশনজট কমানো সম্ভব হবে না।” 

এদিকে, গত নয় বছরে যে পরিমাণে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে সেই অনুপাতে শিক্ষক নিয়োগ না দেওয়ায় এই সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ফলে ৬ মাস থেকে আড়াই বছরের সেশনজটের বোঝা নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বিভাগগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম। আর সেশনজটের কারণে শিক্ষার্থীরা বিসিএস (বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস) সহ অন্যান্য চাকুরীর নিয়োগের পরীক্ষায় সময়মত অংশ নিতে পারছে না। অন্যদিকে দেরীতে অনার্স শেষ হওয়ার কারণে সরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে বয়স নিয়ে জটিলতায় পড়ার আশঙ্কা তৈরী হয়েছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে।

তবে জটের দুর্ভোগ সবচেয়ে বেশী পোহাতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ, রাসায়ন, বাংলা, ইংরেজী, ইতিহাস, ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশনস ইঞ্জিনিয়ারিংসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের। প্রতিটি সেমিস্টার নির্ধারিত ৬ মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও একটি সেমিস্টার শেষ হতে সময় লাগছে ১০ থেকে ১২ মাস। সেমিস্টারের নিয়ম অনুযায়ী সময়মতো ক্লাস ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হওয়ায় এবং বিলম্বে ফল প্রকাশ করায় সেশনজটের দুর্ভোগ দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তাদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাদেরকে সেশনজট মুক্ত করবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ এর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

বিডিপ্রতিদিন/ ১৫ অক্টোবর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
সর্বশেষ খবর
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ