শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৩৩, বৃহস্পতিবার, ৩১ মে, ২০১৮ আপডেট:

'আম' নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তোলপাড়!

রাবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
'আম' নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তোলপাড়!

বস্তাভরে গাছ থেকে আম লুট করার সময় আনোয়ার হোসেন আনু নামের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক শিক্ষার্থীকে পুলিশে সোপর্দ করা নিয়ে ক্যাম্পাসে তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। 

শিক্ষার্থীকে পুলিশে দেয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচর্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহার নামে ‘অপপ্রচারণা’ চালানো হচ্ছে বলে দাবি করছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সদস্যরা।

তারা বলছে, আনু নামের ছেলেটিকে পুলিশে দেয়ার সঙ্গে উপ-উপাচার্যের কোনো সম্পর্ক নেই। অস্বাভাবিক আচরণের জন্য পুলিশ সদস্যরা আনুকে থানায় নিয়ে গেছলো।

নগরীরর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ক্যাম্পাস থেকে আমি খবর পাই সেখানে দু-একটি ছেলে খুবই অসংলগ্ন আচরণ করছে। তখন আমি সেখানে ফোর্স পাঠাই। এছাড়াও আমি খোঁজ নিয়ে জেনেছি ওই ছেলেটা মাদকাসক্ত। তাই আমরা নিজেরাই ছেলেটাকে থানায় নিয়ে আসি। পরবর্তীতে প্রক্টরের জিম্মায় ওই ছেলেকে ছেড়েও দেয়া হয়েছে। তবে কে বা কারা প্রো-ভিসিকে নিয়ে একটা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। তাছাড়া ছেলেটাকে থানায় নিয়ে আসার পর প্রো-ভিসি স্যার নিজেই আমাকে কয়েকবার ফোন দিয়ে ছেলেটাকে ছেড়ে দেয়ার জন্য বলেছিলেন। 

ক্যাম্পাস সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সন্ধ্যায় পুরাতন ফোকলোর এলাকার বাগান থেকে আম পাড়ছিল পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসার্চ বিভাগের শিক্ষার্থী আনু এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী পলাশ। ওই সময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতরের প্রশাসক ড.এফ এম আলী হায়দার। তিনি আনু ও পলাশকে ডেকে গাছগুলো লিজ হয়েছে জানিয়ে আম পাড়তে নিষেধ করেন। 

এ সময় শিক্ষকের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে আনু। পরে শিক্ষক আলী হায়দার বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহাকে জানান। এসময় আনুর অস্বাভাবিক আচরণ দেখে পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে যায়। ঘটনা শোনার পর আনুকে ছাড়াতে থানায় যান সাংস্কৃতিক জোটের নেতাকর্মীরা

এনময় থানায় আনু পুলিশকে জানায়, অল্প বয়সে তার বাবা-মার মধ্যে পারিবারিক কলহের কারণে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তাকে তার এক আত্মীয় অভাবের সংসারে কোনও রকম লালন পালন করে স্কুল পাশ করান। এরপর তিনি প্রাইভেট টিউশনি যোগাড় করে নিজের চেষ্টাতেই ইন্টার পাশ করেন। ফল ভালো হওয়ায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পপুলেশন সায়েন্সে ভর্তি হন। এরমধ্যে পরিবারের সাথে তার যোগাযোগ যতটুকু ছিল ততটুকুও ছিন্ন হয়ে যায়। রমজান শুরুর কয়েক মাস আগে থেকে তার হাতে কোনো টিউশনি নেই। ক্যাম্পাস ও এর আশেপাশের  বিভিন্ন দোকান থেকে বাকিতে খেয়ে দিন পার করছিলেন। ক্ষুধা নিবারণের জন্যই তিনি আম পেড়েছিলেন।

এমন হৃদয় বিদারক ঘটনা শুনার পর ক্ষুব্ধ হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক জোটের কর্মীরা। গাছ থেকে আম পাড়ার অভিযোগ উপ-উপাচার্য শিক্ষার্থীকে পুলিশে দিয়েছে বলে ফেসবুকে প্রচার করা হয়। সেই সঙ্গে আনুর হৃদয় বিদারক সেই ঘটনাটিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়।  কয়েকটি পত্রিকাও এনিয়ে সংবাদ প্রচার করে।

তবে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক ড. এফ এম আলী হায়দার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসলে ঘটনার সঙ্গে প্রো-ভিসি স্যারের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আমি পশ্চিমপাড়া থেকে জুবেরি ভবনের দিকে আসছিলাম। আমি জুবেরি ভবনের কাছে এসে দেখি-ভবনের উত্তর দিকের বাগান থেকে দুটি ছেলে বস্তায় করে আম নিয়ে যাচ্ছে। তখন তাদেরকে আমি দাঁড়াতে বলি। তারা কেন বস্তায় করে আম পেড়েছে সেই বিষয়টি আমি জানতে চাই। প্রত্যুত্তরে তারা আমার সাথে খুবেই অস্বাভাবিক আচরণ করে। তখন আমি তাদেরকে সেখানে দাঁড় করে রেখে প্রো-ভিসি স্যারকে ফোন করি। পরে স্যার সেখানে এসে তাদের কাছে এতোগুলো আম কেন পেড়েছে তা জানতে চান। প্রো-ভিসি স্যারের সঙ্গেও ওই শিক্ষার্থী খুব বাজে আচরণ করে। তার এই ধরণের আচরণ দেখে আমাদের ধারণা হয়েছিল যে, ছেলেটি মাদকাসক্ত হতে পারে। তাই সেখানে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা নিজেরাই ওই শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে যায়।’

ঘটনার আরেক প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্রলীগের সহসভাপতি জাকিরুল ইসলাম জ্যাক জানান, আনু সেখানে স্যারদের সঙ্গে যে অস্বাভাবিক আচরণ করেছিল তাতে উপস্থিত সকলেই মনে করছিল ছেলেটা হয়তো নেসাগ্রস্ত। তাই পুলিশ সদস্যরাই আনুকে থানায় নিয়ে গেছলো। 

জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আনু ছেলেটার আচরণে যে অস্বাভাবিকতা ছিল তা দেখে পুলিশ সদস্যরা তাকে থানায় নিয়ে গেছলো। তারপরও কেউ কেউ আমাকে দোষারোপ করছে যে-আমি ওই ছেলেকে পুলিশে দিয়েছে। কিন্তু কেন তারা আমার নামে এই মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছি না। ছেলেটাকে যখন থানায় নিয়ে গিয়েছিলো তারপর নিজেই তার বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছি। থানা থেকে ছেড়ে দেয়ার জন্য পুলিশকে বলেছি। কিভাবে ছেলেটার পুর্নাবসন করা যায় সেটা নিয়ে আমরা আলোচনা করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু তার আগেই আমাকে নিয়ে গুজব রটানো শুরু হলো।

তবে আনোয়ার হোসেন আনুর মাদক গ্রহণের বিষয়টি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ছাত্রমৈত্রির সভাপতি ফিদেল মনির। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘আমাদের কমিটিতে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্বে ছিল আনু। কমিটি ঘোষণার পর থেকে দেখি আনু সাংগাঠনিক কাজে তৎপর না। পাশাপাশি সে মাদকে আসক্ত। মাদক ছাড়ার জন্য তাকে আমরা বেশ কয়েকবার বলেছিলাম। কিন্তু সে কোনোভাবেই মাদক ছাড়তে পারছিল না। তাই তাকে আমরা গত ১ মার্চ দল থেকে বহিষ্কার করি।’

এদিকে আনুর কয়েক সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পরিবারে আর্থিক সমস্যা থাকায় তার চাচাতো ভাই ইয়াকুব আলী তাকে পড়াশোনার খরচ দিতেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর পরিবারের লোকেরা জানতে পারেন আনু মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। তাকে অনেকবার নিষেধ করা সত্ত্বেও সে নেশা না ছাড়ায় তার ভাই ইয়াকুব তাকে টাকা দেয়া বন্ধ করেন।

এবিষয়ে আনুর চাচাতো ভাই ইয়াকুব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমিও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলাম। সেখানে আমি আমি খোঁজ নিয়ে শুনেছি আনু মাদকাসক্তক। তাকে নেশা ছাড়ার জন্য কয়েকবার বলাও হয়েছিল। কিন্তু সে নেশা ছাড়েনি। তাই তার পড়াশুনার খরচ দেয়া আমি বন্ধ করে দিয়েছি।’

তবে স্কুল-কলেজে থাকাকালীন আনোয়ার হোসেন আনু খুবেই ভাল স্বভাবের ছেলে ছিল বলে দাবি তার এলাকার সহপাঠী রোহান ইসলাম। তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকে আনু খুব ভাল ছেলে বলে জেনেছি। স্কুল-কলেজে সে কখনো মাদকাসক্ত ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পারিবারিক কারণেই হয়তো সে পথভ্রস্ত হয়েছে।

আনুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রথমবর্ষে পড়ার সময় আনু কখনো নেশা করছে বলে আমার জানা নেই। তবে পারিবারিব টেনশনে দ্বিতীয় বর্ষে ওঠার পর থেকেই সে অস্বাভাবিক জীবনে চলে যায়। তাকে যদি ঠিকমতো পুর্নবাসন করা যায়, তবে সে অবশ্যই আবার  স্বাাভাবিক জীবনে ফিরে  আসবে।

এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য আনোয়ার হোসেন আনুর ফোনে কয়েকবার ফোন করা হলে তার  ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।


বিডি প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা
মা

সাহিত্য

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে