শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, শুক্রবার, ০৮ জুন, ২০১৮ আপডেট:

ইবিতে শিক্ষক নিয়োগ

পছন্দের প্রার্থী বাছাইয়ের কৌশল লিখিত পরীক্ষা!

ইবি প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
পছন্দের প্রার্থী বাছাইয়ের কৌশল লিখিত পরীক্ষা!

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে যোগ্যদের নয়, পছন্দের প্রার্থীদের বাছাইয়ের কৌশল হিসেবে ভূমিকা পালন করছে লিখিত পরীক্ষা। যোগ্যপ্রার্থী বাছাই এ লিখিত পরীক্ষা পদ্ধতি প্রণয়ন করা হলেও তা এখন পছন্দের প্রার্থীদের বাছাইয়ের কৌশলে পরিণত হয়েছে। 

মেধাবী, ভালো রেজাল্টধারী এবং যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষা থেকে বাদ দিলে সমালোচনায় পড়তে হয়। সেজন্য মৌখিক পরীক্ষার আগে লিখিত থেকে মেধাবীদের বাদ দিয়ে পছন্দের প্রার্থীদের নির্বাচিত করা হচ্ছে। পছন্দের প্রার্থী না হওয়ায় গোল্ড মেডেলিস্ট কিংবা ১ম শ্রেনীতে ১ম, ২য় মেধাধারীদের কৌশলে লিখিত পরীক্ষায় ফেল দেখানো হচ্ছে। 

লিখিত পরীক্ষার ফলে নম্বর প্রকাশ না ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কয়েকজন প্রার্থী। তারা জানান, ভালো পরীক্ষা দিয়ে কিভাবে তারা ফেল কওে সেটাই তাদের প্রশ্ন। বিগত কয়েকটি শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডের লিখিত পরীক্ষা বিশ্লেষন করলে দেখা যায় গোল্ড মেডেলিস্ট কিংবা ১ম শ্রেনীতে ১ম, ২য় মেধাধারীদেরও ফেল করানো হয়েছে। 

গত ৩ জুন তারিখে ফার্মেসি বিভাগের নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে চারটি পদের বিপরীতে আবেদন করেন প্রায় অর্ধশতাধিক প্রার্থী। এদের মধ্যে ৩১ জনকে লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য অনুমদোন দেওয়া হয় । গত রোববার অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় ৩১জনের মধ্যে ২৫জন প্রার্থী অংশ গ্রহণ করেন। এদের মধ্যে ১৫ জনকে লিখিত পরীক্ষায় উত্তির্ণ দেখানো হয়। বাকী ১০ জনকে লিখিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য দেখানো হয়। তবে কে কত মার্ক পেয়েছে? বরাবরের মতই তা প্রকাশ  করেনি নিয়োগ বোর্ড। 

অভিযোগ রয়েছে, তড়িঘড়ি করে এর আগে চারটি বিভাগেই একই দিনে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগের উদ্দ্যেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সর্বমোট ১০০ নম্বর নির্ধারণ করে। এর মধ্যে লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪২, মৌখিক ৪০ এবং একাডেমিক রেজাল্টের জন্য ১৮ নম্বর নির্ধারণ করা হয়।

পরীক্ষার পাশকৃত প্রার্থী এবং পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকরীদের তালিকা বিশ্লেষন করে দেখা যায়, যে দশ জনকে অকৃতকার্য দেখানো হয়েছে তদের মধ্যে অনেকেই মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতায় এগিয়ে। 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল্ড মেডেলিস্ট মো: সরোয়ার হোসেন। জীবনের সকল পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ। পাশাপাশি পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন জাপানের ইউনিভার্সিটি অব সুকুবা থেকে। এছাড়া ২৩ টি আন্তজার্তিক প্রকাশনার পাশাপাশি বর্তমানে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যলয়ের চলতি নিয়োগ বোর্ডে ফার্মেসি বিভাগে সহকারী অধ্যাপক পদে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে লিখিত পরীক্ষায় তাকে অকৃতকার্য দেখানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শিক্ষা জীবনে অন্য সকল প্রার্থীদের চেয়ে আমি এগিয়ে ছিলাম। আমার লিখিত পরীক্ষা অনেক ভালো হয়েছিলো। কিন্তু কি হলো বুঝলাম না। আমার কাছে মনে হয়েছে লিখিত পরীক্ষা একটি আইওয়াশের মতো।’   

এছাড়া, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক পদে শিমুল সুলতানা নামের এক প্রার্থী যার রেজাল্টে যিনি ইবির ইলেক্ট্রনিক্স ও ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে মেধাতালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন। এছাড়া বুয়েট এ পিএইচডি ডিগ্রীতে অধ্যাযনরত। তিনিও লিখিত পরীক্ষায় বাদ পড়েছেন তবে যদিও অনেক কম রেজাল্টধারীরা সুযোগ পেয়েছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২ ফেব্রুয়ারি ২ পদের বিপরীতে পরিসংখ্যান বিভাগ, ৪ ফেব্রুয়ারি ৪ পদের বিপরীতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ৩ পদের বিপরীতে মার্কেটিং এবং ৫ ফেব্রুয়ারি ৪ পদের বিপরীতে অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক নিয়োগ নির্বাচনি বোর্ড অনুষ্ঠিত হয়। নিয়োগ বোর্ডের পূর্বে প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়। 

অভিযোগ রয়েছে, প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হলেও ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকলেই মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তখনই সকল প্রার্থী কিভাবে মৌখিক পরীক্ষায় সুযোগের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠে।  

বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্নদের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের সুযোগ দেওয়া হয়। এই বিভাগ গুলোর নিয়োগ মেধার থেকে রাজনৈতিক বা আত্মীয়তার সম্পর্কই দেখা হচ্ছে বেশি। 

এছাড়া বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আসা সুপারিশধারী প্রার্থীদেরকেও লিখিত পরীক্ষায় ফেল করানোর অভিযোগ উঠেছে। সুপারিশকারীকে সহজে জবাব দিতে এই কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিনিয়র শিক্ষক দু:খ প্রকাশ করে বলেন, ‘মেধাবীরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হোক সেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। মেধাবীরা নিয়োগ পেলে তারা মূল ধারার রাজনীতির সাথে যুক্ত না থেকে গবেষণা ও একাডেমিক কার্যক্রমে বেশি যুক্ত থাকবে। যেটা রাজনৈতিক বিবেচনার প্রার্থীরা করবে না।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন উর রশিদ আসকারী বলেন, ‘লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীদের যাচাই করে মৌখিক পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সকল নিয়োগে মেধাবীদের অগ্রাদিকার দেওয়া হচ্ছে।’

 

বিডি প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তৃতীয় আন্তর্জাতিক ব্যবসা অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তৃতীয় আন্তর্জাতিক ব্যবসা অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
পরিবর্তন হলো সিকৃবির ৬টি হলের নাম
পরিবর্তন হলো সিকৃবির ৬টি হলের নাম
সর্বশেষ খবর
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু
ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ
ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া
মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক