শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩২, মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

দেশ সেরায় হ্যাটট্রিক রাজশাহী কলেজের

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
দেশ সেরায় হ্যাটট্রিক রাজশাহী কলেজের

টানা তিনবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিংয়ে দেশ সেরার খেতাব অর্জন করেছে রাজশাহী কলেজ। সোমবার কলেজ পারফরমেন্স র‌্যাংকিংয়ে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সেরা ৭৬টি কলেজের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে সেরা ৭২.৯৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছে রাজশাহী কলেজ। 

এর আগে ২০১৫ ও ২০১৬ সালের র‌্যাংকিংয়েও রাজশাহী কলেজ প্রথমস্থান অর্জন করে। সোমবার দুপুরে গাজীপুরস্থ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ এসব তথ্য তুলে ধরেন।

জাতীয় পর্যায়ে ‘প্রথম ৫ সেরা কলেজ’ ক্যাটাগরিতে রাজশাহী কলেজের পরে ৬৬.১৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে বরিশালের বিএম কলেজ, ৬৬.১১ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ, ৬৫.৯৬ পয়েন্টে চতুর্থ অবস্থানে পাবনা সরকারি অ্যাডওয়ার্ড কলেজ ও ৬৫.৭৯ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রংপুর কারমাইকেল কলেজ।

এছাড়া জাতীয় ভিত্তিক সর্বোচ্চ স্কোর অর্জনকারী সরকারি কলেজের মধ্যে সেরা অবস্থানে আছে রাজশাহী কলেজ। যার রেটিং পয়েন্ট ৭২.৯৬। অন্যদিকে ৬১.৮৪ পয়েন্ট নিয়ে সেরা বেসরকারি কলেজের মধ্যে সেরা হয়েছে ঢাকা কমার্স কলেজ। ৫৯.১০ পয়েন্ট নিয়ে সেরা মহিলা কলেজের গৌরব অর্জন করেছে ঢাকার লালমাটিয়া মহিলা কলেজ। এছাড়াও ৮টি আঞ্চলিক পর্যায়ে ৬৮টি সেরা কলেজ নির্বাচন করা হয়েছে।

রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রেই কলেজটির অবস্থান। কলেজের প্রধান ফটক পেরুতেই চোখে পড়বে দৃষ্টিনন্দন গাঢ় লাল দালান। পরতে পরতে ইতিহাস আর ঐতিহ্য ধারণ করছে রাজশাহী কলেজ। শতবর্ষী এ কলেজের প্রতিষ্ঠা ১৮৭৩ সালে। রয়েছে ঐতিহাসিক বেশ কিছু স্থাপনাও।

শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, প্রাচীন বাউলিয়া ইংলিশ স্কুল ও কলেজিয়েট স্কুলের হাত ধরেই আজকের রাজশাহী কলেজের যাত্রা। প্রতিষ্ঠার তিন বছরের মাথায় ১৮৭৮ সালে প্রথম গ্রেড মর্যাদা পায় কলেজটি। রাজশাহী কলেজ নামকরণ তখনকারই। উত্তরবঙ্গের প্রথম কলেজ হিসেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তির পর ওই বছরই চালু হয় বিএ কোর্স।

এরপর ১৮৮১ সালে স্নাতকোত্তর এবং ১৮৮৩ সালে যোগ হয় বিএল কোর্স। যদিও ১৯০৯ সালে মাস্টার্স কোর্স ও বিএল কোর্সের অধিভুক্তি বাতিল করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও অধিভুক্ত হয়।

এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মাস্টার্স ও সম্মান ডিগ্রি প্রদান করছে রাজশাহী কলেজ। চালু আছে উচ্চমাধ্যমিক পাঠক্রমও। তবে শিক্ষার্থী নথিভুক্তি বন্ধ হওয়ায় ১৯৯৬ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত বন্ধ ছিল এ কার্যক্রম। মাত্র ছয়জন ছাত্র নিয়ে যাত্রা শুরু করা রাজশাহী কলেজ এখন পরিণত হয়েছে দেশের সেরা বিদ্যাপীঠে।

কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক হবিবুর রহমান বলেন, বাঙালি ও বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশ রাজশাহী কলেজ। বিশেষ করে ভবনগুলো এনে দিয়েছে ঐতিহাসিক গুরুত্ব। কলেজের ঐতিহাসিক ভবনের কথা উঠতেই চলে আসে প্রশাসনিক ভবনের নাম। ১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত হয় এ ভবন। এটি ব্রিটিশ ভারতীয় উপনৈবশিক স্থাপত্যের অন্যতম নির্দশন।

ঐতিহ্যের এ ভবনটির চূড়ায় একসময় ছিল রোমান পুরাণের জ্ঞান ও চারুশিল্পের ভাস্কর্য প্যালাস-অ্যাথিনি। পরে একই আদলে আরও দুটো ভাস্কর্য হেমন্ত কুমারী ছাত্রাবাসে স্থাপিত হয়। এই চারটি ভাস্কর্যই মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দখলদার পাক বাহিনীর দোসরদের চাপে অপসারিত হয়। 

প্রশাসনিক ভবনটি কলেজের প্রথম নিজস্ব স্থাপত্যের নিদর্শন। এর জন্য ব্যয় হয় ৬০ হাজার ৭০৩ টাকা। পুঠিয়ার মহারাণী শরৎসুন্দরী দেবী ১০ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছিলেন এই সুদৃশ্য ইমারত নির্মাণে। মহারাণী কলেজের সীমানা প্রাচীর ও রেলিং নির্মাণেও অর্থ প্রদান করেছিলেন। তবে ১৯৩৩-৩৪ শিক্ষাবর্ষের প্রসপেকটাসে ভবন নির্মাণ ব্যয় মোট ৬১ হাজার ৭০৩ টাকার কথা উল্লেখ আছে।

জানা গেছে, ভবনটির নির্মাণ শেষে বাউলিয়া হাইস্কুল থেকে রাজশাহী কলেজের ক্লাসসমূহ এই নবনির্মিত ভবনে স্থানান্তরিত হয়। অনেকে ধারণা করেন, এই নতুন ভবনে ক্লাস শুরু হলে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চতর ক্লাসসমূহ চালুর বিষয় অনুমোদিত হয়।

প্রশাসন ভবনের সামনেই লোকজ বাংলার দেখা মেলে ‘রাজশাহীর চোখ’ টেরাকোটায়। আরেক টেরাকোটা ‘রক্তে ভেজা বর্ণমালা’ নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে দেশের প্রথম শহীদ মিনার। এ ভবনের পেছনে গাঁদা, ডালিয়া, জিনিয়া, ক্যালেন্ডুলার সৌরভে ভরে ওঠে ক্যাম্পাস।

শহীদ মিনার পেরিয়ে বামে বাঁক নিলেই চোখে পড়বে প্রশাসন ভবনের আদলেই গড়া আরেক ঐতিহাসিক ভবন। ভবটির সিঁড়ির উপরে সাদার উপরে কালো হরফে লেখা ‘হাজী মোহম্মাদ মহসিন’। এ ভবনের নামকরণ করা হয়েছে প্রখ্যাত এই দানবিরের নামেই। ১৮৮৮ সালে নির্মিত হয় এ ভবন। তখন হাজী মুহম্মদ মহসীন এটির নির্মাণে আর্থিক অনুদান দেন। তৎকালীন কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত মাদ্রাসা ভবন হিসেবে ব্যবহৃত এটি। পরে মাদ্রাসা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পর এ ভবনটি কলেজরই ভবন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।

ভবনটির সামনের রাস্তার ওপারে পুকুর। ভবনের সিঁড়ি দিয়ে উঠতেই ১০১ নম্বর কক্ষ। এটি বর্তমানে গ্যালারি কক্ষ নামেই পরিচিত। সভা-সেমিনার, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন কর্মশালা আয়োজন হচ্ছে এ কক্ষে। ভবনের ১০২ নম্বর কক্ষটি রাজশাহী কলেজ নাট্য সংসদের দফতর। পাশের ১০৩ নম্বর কক্ষটি রাজশাহী কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির দফতর। ভবনের ১০৯ ও ১১০ নম্বর কক্ষে রোভার স্কাউটের দফতর। এছাড়া ১০৭ ও ১০৮ নম্বর কক্ষে ব্যস্ত সময় কাটে বরেন্দ্র থিয়েটার এবং রাজশাহী কলেজ সংগীত চর্চা কেন্দ্রের কর্মীদের। তারা সবাই রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী। কলেজের সুবিশাল মাঠের একেবারেই দক্ষিণে আছে অধ্যক্ষের দোতলা বাসভবন।

এই ভবনটিতে উপ-মহাদেশের খ্যাতিমান শিক্ষাবিদগণ বসবাস করে গেছেন। কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষও এখানেই বসবাস করছেন। এটিও নির্মিত হয়েছে ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীতে।

কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান জানান, রাজশাহী কলেজ এ অঞ্চলের ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্মারক। তাই কলেজের ইতিহাস জানতেও শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করা হয়। এতে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি শিক্ষার্থীদের মাঝে থাকবেই। খুব বেশি হলে ইতিহাসের শিক্ষার্থী হিসেবে জানানো হয়েছে ভবটির নির্মাণ সাল ও কারা নির্মাণ করেছিলেন।

রাজশাহী কলেজের মাস্টার্সের পরীক্ষার্থী আরিফুল ইসলাম বলেন, র‌্যাংকিংয়ে রাজশাহী কলেজ তৃতীয় বারের মতো দেশসেরা হওয়ায় তিনি খুব আনন্দিত। সেরা কলেজে পড়তে পেরে তিনি গৌরববোধ করছেন। শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা, মনিটরিং, নিয়মিত কাস ও পরীক্ষা নেওয়া এবং সর্বোপরি কলেজের শিক্ষাবান্ধব পরিবেশের জন্য কলেজটি সেরা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ হবিবুর রহমান বলেন, এই গৌরব ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় অর্জন। ৪৭ পূর্ব ও পরে থেকে অদ্যাবধি এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী এই কলেজে ছিলেন তাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই অর্জন। বর্তমানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার প্রচেষ্টায় দেশ সেরার খেতাব ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। এ সফলতার জন্য আগামী শনিবার কলেজের ছুটি শেষ হলে তারা উৎসবের আয়োজন করবেন বলেও জানান অধ্যক্ষ।

রাজশাহী শহরে পদ্মা নদীর ধারে ৩৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত রাজশাহী কলেজ। পশ্চিম বঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য স্যার যদুনাথ সরকার, বৈজ্ঞানিক প্রথায় ইতিহাস চর্চার পথিকৃত অক্ষয় কুমার মৈত্র, সাবেক প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমান, পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়া, শিক্ষানুরাগী মাদার বখশ, জাতীয় চার নেতার একজন এএইচএম কামারুজ্জামানের মতো বরেণ্য ব্যক্তি ছিলেন এ কলেজের ছাত্র।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যা মামলায় বর্ষার জামিন নামঞ্জুর
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
ব্রাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ওয়েবসাইট নিয়ে নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

এই মাত্র | রাজনীতি

ক্যারিয়ার সেরা র‌্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ, মেহেদীরও উন্নতি
ক্যারিয়ার সেরা র‌্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ, মেহেদীরও উন্নতি

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ
ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড
মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক
যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১
গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল
ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা
কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা