শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৬, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ঢাবির ‘ঘ’ ইউনিট নিয়ে মতবিরোধ, চারুকলার জন্য ‘বিশেষ ব্যবস্থা’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঢাবির ‘ঘ’ ইউনিট নিয়ে মতবিরোধ, চারুকলার জন্য ‘বিশেষ ব্যবস্থা’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষায় চারুকলা অনুষদের জন্য ‘বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে’, তবে ‘ঘ’ ইউনিট থাকবে কি না, তা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের মতবিরোধ তৈরি হয়েছে। খবর বিডি নিউজের

ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ‘ভোগান্তি লাঘবের জন্য’ ২০২১-২২শিক্ষাবর্ষ থেকে ‘ঘ’ ইউনিট ও ‘চ’ ইউনিট বাতিল করে সব মিলিয়ে বিজ্ঞান, কলা ও ব্যবসা শিক্ষা-এই তিন ইউনিটে পরীক্ষা নিতে গত ৮ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির সভায় প্রস্তাব করেন উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান।

সভায় কয়েকজন ডিন সেই প্রস্তাবে সম্মতি দিলে বিভাগ পরিবর্তনের ‘ঘ’ ইউনিট এবং চারুকলার ‘চ’ ইউনিট বাতিলের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটের সভায় তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানান উপাচার্য।

তবে সংশ্লিষ্ট অনুষদের শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা না করে এবং সভার আলোচ্য সূচিতে বিষয়টি না রেখে হঠাৎ করে এমন প্রস্তাবে সমালোচনার মুখে পড়েছেন উপাচার্য।

এই প্রস্তাবকে অগ্রহণযোগ্য বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লেখালেখি, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের বিরোধীতা ও সংশ্লিষ্ট অনুষদের শিক্ষকদের আপত্তিতে এখন সুর পাল্টাচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ।

এখন তিনি বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় চারুকলা অনুষদসহ বিশেষায়িত বিভাগের জন্য ‘বিশেষ পদ্ধতিতে’ পরীক্ষা নেয়া হবে।

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বৃহস্পতিবার বলেন, “তিনটা ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে, একথা আমরা কখনও বলিনি। তিনটা ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া যায় কি না, সেটা বলা হয়েছে।

“আর বিশেষায়িত অনুষদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা তো অবশ্যই লাগবে। আমাদের এই সিদ্ধান্তগুলো তো সব সামনে নেওয়া হবে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকে ভর্তির ক্ষেত্রে উচ্চ মাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘ক’ ইউনিটে, মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘খ’ ইউনিটে এবং ব্যবসা শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের ‘গ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হত।

উচ্চ মাধ্যমিকের বিভাগ পরিবর্তনের জন্য বিজ্ঞান, কলা ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ইউনিটে আবেদনের যোগ্যতাপূরণ সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটে আবেদন করতে পারেন।

অন্যদিকে উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, কলা ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের যারা চারুকলা ভর্তি হতে চান, তাদেরকে ‘চ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত, নৃত্যকলা এবং থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগে মূলত খ ইউনিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। ভর্তি পরীক্ষার বহুনির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা পরে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তাদের পারদর্শিতা দেখানোর মাধ্যমে বিভাগগুলোতে ভর্তির সুযোগ পান।

উপাচার্য বলেন, “সংগীত, নৃত্যকলা ও নাট্যকলায় আমরা যেভাবে শিক্ষার্থী ভর্তি করি, চারুকলার জন্যও সে ধরনের পদ্ধতিই গ্রহণ করা হবে। এগুলো যেহেতু সৃজনশীল বিশেষায়িত ক্ষেত্র, ফলে এগুলোতে সেভাবেই ব্যবস্থা রাখতে হবে। ডিনরা আলোচনা করে কৌশল বের করবেন।”

এদিকে ডিনস কমিটির সভার ওই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে অনুষদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে আলাদা পরীক্ষা নিতে চান সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলার অনুষদের শিক্ষকরা। ‘ঘ’ ও ‘চ’ বাতিল হলে বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা যাচাইসহ অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের চাহিদার আলোকে যোগ্য শিক্ষার্থী বাছাইয়ে জটিলতা তৈরি হবে বলে মনে করছেন তারা।

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক সাদেকা হালিম বলেন, “ঘ ইউনিটের পরীক্ষা বাতিলের বিষয়টি সভার এজেন্ডার মধ্যে ছিল না। সভার শেষের দিকে হুট করে উপাচার্য তিনটি ইউনিটে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব করেন। তখন কলা ও আইন অনুষদের ডিন অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে সম্মতি দেন। কিন্তু আমি এই প্রস্তাবে একমত হইনি। কারণ অনুষদের শিক্ষকদের সাথে পূর্ব আলোচনা ছাড়াইে এধরনের প্রস্তাবে অগ্রহণযোগ্য।

“পরে আমরা ফ্যাকাল্টি মিটিং করেছি। আমাদের শিক্ষকরা এতে খুবই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন যে হুট করে, তড়িঘড়ি করে কেন এই সিদ্ধান্ত? ফ্যাকাল্টি মিটিংয়ে সর্বসম্মতিক্রমে আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে মতামত দিয়েছেন শিক্ষকরা। সেটা ঘ ইউনিট থাকবে, না অন্য নাম হবে সেটা ভিন্ন বিষয়।তবে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভর্তি পরীক্ষা নেবে এবং কীভাবে নেবে, স্বতন্ত্র ইউনিট হবে কি না, সেটা আমরা পরে বলব।”

‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা না হলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে মনে করেন অধ্যাপক সাদেকা হালিম।

তিনি বলেন, “আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ এক বছর চান্স না পেলে পরের বছরও ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারত। এখন যেহেতু সেটা নাই, সেখানে নিজ বিভাগ ছাড়াও সমন্বিতভাবে ঘ ইউনিটে আরও একটা ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারে। এখন সেই ইউনিট যদি তুলে দেওযা হয়, কেউ নিজ ইউনিটের পরীক্ষায় একবার খারাপ করলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার স্বপন্ তার শেষ হয়ে যাবে।

“তাছাড়া অনেক শিক্ষার্থী এসএসচি ও এইচএসসিতে পড়া আসা বিভাগ পরিবর্তন করে অন্য বিভাগে ট্রান্সফার হতে চায়। শিক্ষার্থীদের এই চয়েজে এন্ড অপশন তো বন্ধ করে দিতে পারি না “

বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক কাবেরী গায়েন ফেসবুকে লিখেছেন, “ইউনিট থাকা মানে শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বারের মতো পরীক্ষায় বসার সুযোগ। কলা, বিজ্ঞান, বাণিজ্য- মোটা দাগে এই তিন অনুষদের বাইরেও অর্থনীতি, সমাজ, রাষ্ট্র, যোগাযোগ, উন্নয়ন, জনপ্রশাসন অর্থাৎ সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনার নানা স্তরের পাঠ ও অনুধ্যানের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারা। সারা পৃথিবীতে যখন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত বিষয়গুলোকে অধিকতর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে, এমনকি বিজ্ঞানের অনেক বিষয়কে সামাজিক বিজ্ঞানের সঙ্গে সংযুক্ত করে পড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির এই সিদ্ধান্তে বিস্মিত হয়েছি। ঘ ইউনিটে পরীক্ষা অত্যন্ত পুরনো। হঠাৎ এমন কী ঘটলো যে এক মিটিংয়ে ডিনস কমিটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো! বিভাগগুলোর সঙ্গে আলোচনা না করেই এক মিটিংয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়! আশ্চর্য!”

চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, “আমরা ৭২ বছর ধরে চালু কলার জন্য আলাদা পরীক্ষা নিচ্ছি। চ ইউনিট নামে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে মাত্র পাঁচ-ছয় বছর ধরে। ইউনিট না থাকা অবস্থায়ও তো আমাদের আলাদা পরীক্ষা হয়েছে। কিন্তু এখন যদি ইউনিট বাতিল করা হয়, আমাদের তো আলাদা পরীক্ষা নেওয়া ছাড়া শিক্ষার্থী ভর্তি নিতে পারব না।

“আমাদের বিষয়টা সম্পর্ণ আলাদা। অন্য ইউনিটের সাথে আমাদের পরীক্ষা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এখানে ভর্তির সময় পুঁথিগত বিদ্যার চেয়ে সৃজনশীলতার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।”

তবে চারুকলা, নৃত্যকলা, সংগীত নাট্যকলার বিষয়গুলোকে সৃজনশীল উল্লেখ করে এসব বিষয়ে কীভাবে মেধাবীদের মূল্যায়ন করা যায়, তা নিয়ে কৌশল বের করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান তিনি।

“এ বিষয়টা নিয়ে আমি কোনো কথাই বলিনি সভায়। কারণ এবছর তো আর এটা বন্ধ হচ্ছে না। একটা বছর আরও সময় আছে। আমরা সৃজনশীল বিষয়গুলো নিয়ে আলাদা পরীক্ষা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে কথা বলব।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, “আমি ডিনস কমিটির সভায় ছিলাম না। তবে যে প্রস্তাবটা এসেছে,এটা হুট করে নয়। উচ্চ মাধ্যমিকের বিভাগ অনুযায়ী পরীক্ষার বিষয়টি নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে আলোচনা চলছিল। এখন প্রস্তাব আকারে এসেছে। এটা নিয়ে আরও আলোচনা-পর্যালোচনা হবে্।”

বিশ্ববিদ্যালয় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ বলেন,“বিষয়টা নিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে আলোচনা করে ভেবে-চিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।”

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ
গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ
সর্বশেষ খবর
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা