শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১১, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

প্রশাসনিক দায়িত্বে থেকে নিজেকে কেবল প্রশাসক মনে করা শিক্ষকের ভুল: অধ্যাপক শাহিনুর রহমান

আহসান নাইম
অনলাইন ভার্সন
প্রশাসনিক দায়িত্বে থেকে নিজেকে কেবল প্রশাসক মনে করা শিক্ষকের ভুল: অধ্যাপক শাহিনুর রহমান

২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম দফায় উপউপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শাহিনুর রহমান। প্রথম মেয়াদের সফল সমাপ্তির ধারাবহিকতায় ২০১৭ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তাকে পুনরায় নিয়োগ দেয় সরকার। গত ২২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদও সফলভাবে সম্পন্ন করেন তিনি। সম্প্রতি অধ্যাপক ড. মো. শাহিনুর রহমানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন: শিক্ষকতা ও উপ-উপাচার্য হিসেবে প্রশাসনে দায়িত্ব পালনের মধ্যে পার্থক্য কীভাবে দেখেন?

ড. শাহিনুর রহমান: শিক্ষকতা মানে শিক্ষার্থী আর ক্লাসরুমের সঙ্গে নিবিড় আত্মিক ও নৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে জ্ঞানের সেতু বন্ধন, লালন ও চর্চার এক চলমান প্রক্রিয়া। আর একজন শিক্ষক প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেলে তার দায়-দায়িত্ব আরও বেড়ে যায় ঠিকই; তবে মূল পেশা অর্থাৎ শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতেই হয়। এই দুই দায়িত্বই সুন্দরভাবে সমন্বয় করতে যিনি সফল হন তিনি হয়ে ওঠেন একজন সফল শিক্ষক ও প্রশাসক।

বা. প্র: অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ পদে আসীন কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতির বিষয় সামনে আসছে। বিষয়টি কিভাবে দেখছেন? 

ড. শাহিনুর রহমান: প্রথমত বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জ্ঞান-গবেষণার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রধান নির্বাহী হিসেবে সরকার একজন শিক্ষককেই নিয়োগ দেন। শিক্ষকদের কাছে জাতির প্রত্যাশা অন্যদের চেয়ে বেশি। কারণ, শিক্ষকরা জাতি গঠনের কারিগর। কোন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যখন অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে তখন তা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করার ভাষা হারিয়ে যায়। আমরা যদি নিজেদের শিক্ষক মনে না করে পদে আসীন হয়ে শুধু প্রশাসক মনে করি তখনই ভুল হবে। সরকার যোগ্য মনে করেই একজন শিক্ষককে উপাচার্যের দায়িত্ব দেন। তাই দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে উপাচার্যকে সততা, নৈতিকতা ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।

বা. প্র: ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ককে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ড. শাহিনুর রহমান: ছাত্র-শিক্ষকের মতো এমন মধুর সম্পর্ক পৃথিবীর কোথাও নেই। এই সম্পর্কটি পবিত্র, জ্ঞান-গবেষণার, জীবন গঠনের, নীতি ও নৈতিকতা শেখার এবং শেখানোর। কখনো কখনো অভিভাবক এবং সন্তানের সম্পর্ক এটি। শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষককেই অনুসরণ করে। একটি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েটদের সাফল্যেই পরিচিতি পায়। কর্মক্ষেত্রে গ্রাজুয়েটরা কেমন করছে এর মাধ্যমেই ব্রান্ডিং হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বড় এ্যাম্বাসেডর। তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোকবর্তিকাবাহী শুভেচ্ছাদূত। 

বা. প্র: উপউপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে একাডেমিক দায়িত্ব পালনে কতটুকু দায়িত্ববান ছিলেন আপনি?

ড. শাহিনুর রহমান: প্রথমত, আমি একজন শিক্ষক, তারপর আমি উপউপাচার্য। আমার মূল দায়িত্ব শিক্ষকতা। শিক্ষক ছাড়া কখনোই নিজেকে প্রশাসক মনে করিনি। একজন শিক্ষকের এমনটি মনে করাও অনুচিত। প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও আমি নিয়মিত ক্লাস নিয়েছি, শিক্ষকতায় কখনো বিঘ্ন ঘটেনি। আমি কখনো একজন শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য ভুলে যাইনি। দুই মেয়াদে উপউপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছি ঠিকই, কিন্তু ক্লাস ছিলো সবকিছুর আগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনাসহ শিক্ষার্থীদের সেবা দেয়াই ছিল আমার প্রধান লক্ষ্য।

বা. প্র: দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন। উপউপাচার্য হিসেবে আপনি কতটা সফল?

ড. শাহিনুর রহমান: আমি কতোটা সফল সেই উত্তর দিতে পারব না। আমার প্রিয় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সহকর্মীরা এটি বলতে পারবেন। তবে সর্বোচ্চ নিষ্ঠার সাথে আমি আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করেছি। এছাড়া আমার শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সহকর্মীদের সেবা দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আমি ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে সবসময় সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি, যার ফলে সুষ্ঠুভাবে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন পরিচালিত হয়েছে বলে আমি বিশ^াস করি। বিশ^বিদ্যালয়ে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্তরিক সহযোগিতা করেছেন- সবার প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।

বা.প্র: উপ-উপাচার্য হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করলেন। সরকারের কাছে আপনার প্রত্যাশা কী?

ড. শাহিনুর রহমান: মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, আমি সর্বোচ্চ নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছি। আমার ওপর আস্থা রাখায় আমি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যানের প্রতিও আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। শিক্ষকতা আমার পেশা ও একমাত্র কাজ। পেশার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কোন দায়িত্ব দেয়া হলে তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালনের চেষ্টা করব। 

বা. প্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কিছু বলবেন কী? 

ড. শাহিনুর রহমান: মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও একজন শিক্ষক হিসেবে বলতে চাই, স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে প্রত্যেকের উচিত দেশকে ভালোবাসা। আজকের তরুণ-তরুণীরা আগামীর বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে। বাস্তবসম্মত আধুনিক জ্ঞানলাভের পাশাপাশি আদর্শ মানুষ হিসেবে তাদের নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের মানুষকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে শিক্ষার্থীদের আগামীর বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী ৬৫৮ জন, হল সংসদে ১ হাজার ৪২৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী ৬৫৮ জন, হল সংসদে ১ হাজার ৪২৭
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
দুই দফা দাবিতে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান কর্মসূচি
কোটা নিয়ে মুখোমুখি দু’পক্ষ, আবারও উত্তপ্ত রাবি
কোটা নিয়ে মুখোমুখি দু’পক্ষ, আবারও উত্তপ্ত রাবি
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ
চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ
এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?
এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?
জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল
জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন
সর্বশেষ খবর
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন