শিরোনাম
- শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
- সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
- উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
- আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
- সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
- ‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
- ২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
- মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
- ২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
- আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
- বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
- সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
- নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
- জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
- সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
- আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
- চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
- ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
- মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসে ঢাবির কর্মসূচি গ্রহণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আগামী ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস এবং ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এক সভায় এসব কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
সভায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহিদ সদস্যবৃন্দ, সকল শহিদ বুদ্ধিজীবী এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
কর্মসূচির মধ্য রয়েছে ১৪ ডিসেম্বর সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে উপাচার্য ভবনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভবনসমূহে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে। ওই দিন সকাল সাড়ে ছয়টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে জমায়েত, সকাল ৬টা ৩৫ মিনিটে উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণস্থ কবরস্থান, জগন্নাথ হল প্রাঙ্গণস্থ স্মৃতিসৌধ ও বিভিন্ন আবাসিক এলাকার স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ এবং মিরপুর শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। দিবসটি উপলক্ষ্যে সকাল ১১টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া, বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিয়াসহ বিভিন্ন হল মসজিদ ও উপাসনালয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত এবং শান্তি কামনায় দোয়া/প্রার্থনা করা হবে।
মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচি:
১৬ ডিসেম্বরও সকাল ৬.১৫ মিনিটে উপাচার্য ভবনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৫.৫০ মিনিটে উপাচার্য ভবন সংলগ্ন স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে জমায়েত হয়ে সকাল ৬টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন।
এছাড়াও সকাল ১০টা থেকে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে ‘বাঁধন’-এর উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, বিকেল ৪.১০টায় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ছায়ানটের যৌথ উদ্যোগে সঙ্গীতানুষ্ঠান, সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগ, নৃত্যকলা বিভাগ এবং থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের যৌথ ব্যবস্থাপনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের ব্যবস্থাপনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধ, মহান ভাষা আন্দোলন এবং মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কিত প্রামাণ্যচিত্র, তথ্যচিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শিত হবে। এছাড়া, হল প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিয়াসহ বিভিন্ন হল এবং আবাসিক এলাকার মসজিদে শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং দেশের সমৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য দোয়া করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য উপাসনালয়ে শহিদদের আত্মার শান্তি কামনা করে প্রার্থনাসভা অনুষ্ঠিত হবে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে কলা ভবন, কার্জন হল, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র ও স্মৃতি চিরন্তনসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আলোকসজ্জা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর