শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দশ বছরেও নেই অগ্রগতি

আকতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
দশ বছরেও নেই অগ্রগতি

দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯২ সালে। ৩০ বছরের ব্যবধানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা এখন ১০৯টি। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তার ঘটলেও গুণগত মানে তেমন উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। 

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ৪৮তম বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে- গত ১০ বছরেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আশানুরূপ অগ্রগতি হয়নি। বরং অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনিয়মই নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে! গবেষণায় অনীহা, সনদ-বাণিজ্য, অনুমোদনহীন শাখা ক্যাম্পাস পরিচালনা, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে দ্বন্দ্বসহ অনেক সমস্যাতেই জর্জরিত কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বছরের পর বছর আর্থিক প্রতিবেদন জমা না দেওয়া স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর।

ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০১২ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ৬০টি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৩ লাখ ১৪ হাজার ৬৪০ জন। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২১ সালে ১০৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৩ লাখ ১০ হাজার ১০৭ জন। সে হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৮টি বাড়লেও মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা না বেড়ে বরং কমেছে। উচ্চশিক্ষা স্তরে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বাড়লেও তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। একসময় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উল্লেখযোগ্য হারে বিদেশি শিক্ষার্থী থাকলেও সে আগ্রহেও ভাটা পড়েছে। দেখা গেছে, ২০১২ সালে বিদেশি ছাত্র-ছাত্রী ছিল ১ হাজার ৬৪২ জন। ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৯৭৭ জন। 

কিন্তু ২০২১ সালের তথ্য নিয়ে দেখা গেছে, বছরটিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল মাত্র ১ হাজার ৬০৪ জন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার নিম্নমান, শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সময় আন্দোলনে জড়ানো ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি ঢুকে যাওয়ায় বিদেশিদের এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহ কমছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। এ ছাড়া ব্যয়ের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, গড় হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০২১ সালে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় করেছে ৮৫ হাজার ২০২ টাকা। অথচ ২০১৪ সালে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় ছিল ১ লাখ ৭ হাজার ৪৩০ টাকা। বছর বছর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো টিউশন ফি বাড়ালেও অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে নেতিবাচক চিত্র দেখা গেছে। 

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরুর আড়াই যুগ পার হলেও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খন্ডকালীন শিক্ষকের ওপর নির্ভর করছে। ২০২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খন্ডকালীন শিক্ষক ছিল ৩ হাজার ৩১১ জন। খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার কারণে যখন-তখন ছাঁটাই, বেতন কম দেওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ ওঠে হরহামেশা। ফলে মেধাবীরাও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার ক্ষেত্রে তেমন আগ্রহ দেখান না। 

ইউজিসির তথ্য বলছে, ২০২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত গড় হিসাবে সন্তোষজনক (একজন শিক্ষকের বিপরীতে ২০) হলেও অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত কাক্সিক্ষত মানে ছিল না। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স, এনপিআই ইউনিভার্সিটিসহ আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। 

ইউজিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক কার্যক্রম তথা শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, কুইন্স ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা। এসবের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ বা ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা সমস্যা দূর করতে অন্তত একবার সভার আয়োজন করবে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ। কিন্তু বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এক বছরে একবারও গুরুত্বপূর্ণ এই কমিটির কোনো বৈঠকই করেনি। এর মধ্যে রয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। 

এছাড়া এক বছরেও অর্থ কমিটির কোনো বৈঠক হয়নি এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, নর্থ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষাবিদরা বলছেন, গুরুত্বপূর্ণ কমিটির এক বছরেও বৈঠক না হওয়ায় এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক ক্ষেত্রেই নিয়মের ব্যত্যয় হচ্ছে। 

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, অনেক আগ থেকেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সনদ-বাণিজ্য, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, যোগ্য শিক্ষক না থাকাসহ অনেক সমস্যা এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। বর্তমানে ১০৮টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। অথচ মানের দিক দিয়ে চিন্তা করলে ২০ থেকে ২৫টির বেশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকা উচিত নয়। 

এ শিক্ষাবিদ বলেন, এখন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অনেক সচেতন। তারাও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে অনীহা প্রকাশ করছেন। কারণ তারা জানেন এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে অর্জিত সনদের কোনো মূল্য নেই। আর অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। 

ইউজিসি প্রাণপণ চেষ্টা করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়মের মধ্যে রাখতে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সময়মতো সহযোগিতা না পাওয়ায় এটি সব সময় সম্ভব হয় না। আর মন্ত্রণালয়েরও এ ক্ষেত্রে সক্ষমতার অভাব রয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য ইউজিসির ক্ষমতায়ন বা শিক্ষাবিদদের নেতৃত্বে একটি উচ্চশিক্ষা কমিশন করার পক্ষে মত দেন তিনি।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম