শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৮, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

মুড়ির সাদা ঠোঙায় গল্প লিখে পাঠান মানিক

সাইফুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মুড়ির সাদা ঠোঙায় গল্প লিখে পাঠান মানিক

মানিকের বয়স তখন কত হবে? এই ধরুন মেরেকেটে ১৪ কিংবা ১৫। একদিন হঠাৎই বাড়ি থেকে নিখোঁজ! কয়েক দিন পেরিয়ে গেল মানিকের কোনো খোঁজ নেই। বাড়ির সবাই খোঁজাখুঁজি শুরু করলেন। মা নীরা সুন্দরী দেবী তো কেঁদেকেটে অস্থির। অনেক খোঁজার পর মানিককে পাওয়া গেল টাঙ্গাইলের একটি নদীর ধারে যে নৌকোগুলো নোঙর করা থাকে, সেখানকার মাঝিমাল্লাদের সঙ্গে। দুই বেলা তাদের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া, গল্পগুজব ও গানবাজনা করে দিব্যি রয়েছেন মানিক। অনেক বুঝিয়ে-সুঝিয়ে তবেই বাড়ি পাঠানো গেল তাকে। সেদিন হয়তো কেউই বুঝতে পারেনি মাঝির সঙ্গে, নদীর সঙ্গে ছেলেটির এই যে সম্পর্ক এ সম্পর্কের কারণেই একদিন জন্ম দেবেন ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ নামে বিখ্যাত এক উপন্যাসের।

এর ১১ কিংবা ১২ বছর পর অর্থাৎ ১৯৩৬ সালে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখলেন তাঁর অন্যতম কালজয়ী উপন্যাস ‘পদ্মা নদীর মাঝি’। সম্পূর্ণ উপন্যাসটি মানিক অবশ্য স্মৃতি থেকেই লিখেছিলেন। আরেক বিখ্যাত লেখক তারাপদ রায় অবশ্য তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, পদ্মা নদী নয় বরং ধলেশ্বরীর জেলে-মাঝিদেরই মানিক কাছ থেকে দেখেছিলেন। তারাপদ রায়ের বাবা ছিলেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সহপাঠী। এজন্যই হয়তো এ কথা জোর দিয়ে বলতে পেরেছেন তারাপদ রায়।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরের বর্তমান লৌহজংয়ে। আমার মতে, পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসের রসদ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় টাঙ্গাইলের ধলেশ্বরী নদীর মাঝিদের কাছ থেকে সংগ্রহ করলেও উপন্যাসের চরিত্রদের মুখের ভাষা কিন্তু বিক্রমপুরের মানুষের। কারণ আমার মায়ের বাবার বাড়িও বিক্রমপুর কি না সেজন্য বলছি। মানিকের বাবা-মা নিজেদের মধ্যে কথোপকথন নিশ্চয়ই বিক্রমপুরের আঞ্চলিক ভাষায়ই করতেন। আমরা দেখি পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসের গোড়াতেই কুবের খবর পায় তার একটি পুত্রসন্তান হয়েছে কিন্তু সে ঝাঁজিয়ে উঠে বলে, ‘পোলা দিয়া করুম কী, নিজগোর খাওন জোটে না, পোলা!’
দুই চোখ দিয়ে প্রকৃতি ও মানুষকে প্রগাঢ় করে দেখার শক্তি ও সামর্থ্য সবার থাকে না; কিন্তু মানিকের সেই শক্তি ও সামর্থ্য দুটোই ছিল। লেখালেখির জগতে মানিক কীভাবে এলেন সে গল্প হয়তো অনেকেরই জানা। তবে যেসব পাঠকের সেই কাহিনিটি অজানা তাদের জন্য সংক্ষেপে বলছি।

কলেজ ক্যান্টিনে একদিন মানিক ও তাঁর কতিপয় বন্ধু বসে আড্ডাবাজিতে মশগুল ছিলেন। তাদের মধ্যে হঠাৎ একজন বললেন, আজকাল পত্রিকার সম্পাদকরা নামিদামি লেখক ছাড়া কারও লেখা ছাপেন না। মানিক তাঁর সেই বন্ধুর কথায় একমত হলেন না। বললেন, ভালো লেখা হলে তাঁরা নিশ্চয়ই ছাপেন। তারপর সেই বন্ধুর সঙ্গে মানিক বাজি ধরলেন যে তিনি তাঁর লেখা গল্প ‘বিচিত্রা’য় ছাপাবেন। সে সময় কলকাতায় বিচিত্রা পত্রিকা ছিল অত্যন্ত বিখ্যাত এবং কেবল নামকরা লেখকরাই তাতে লিখতেন। বন্ধুর সঙ্গে বাজি ধরে মানিক লিখে ফেললেন তাঁর প্রথম গল্প ‘অতসী মামী’ এবং সেটি বিচিত্রার সম্পাদক বরাবর পাঠিয়ে দেন। গল্পের শেষে নাম স্বাক্ষর করেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় হিসেবে। সম্পাদক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় লেখাটি পাঠানোর চার মাস পর বিচিত্রায় ছাপেন। প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই গল্পটি বেশ পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় নামটি পরিচিত হয়ে ওঠে বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে। এর পর থেকে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখা পাঠাতে শুরু করেন তিনি। সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশের ফলে একাডেমিক পড়াশোনার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছিল তাঁর। শেষাবধি শিক্ষাজীবনের ইতি ঘটে। সাহিত্য রচনাকেই তিনি তাঁর মূল পেশা হিসেবে বেছে নেন।

পরীক্ষায় বরাবর ভালো রেজাল্ট। কিন্তু কলেজে পড়ার সময়ই জড়িয়ে পড়লেন সক্রিয় বাম রাজনীতিতে। সেই সঙ্গে দিনরাত সাহিত্যচর্চা। কলেজের লেখাপড়া শিকেয় উঠল। যে ছেলে আইএ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন সেই ছেলে কি না বিএসসিতে পরপর দুবার ফেল! তখন পড়াশোনার যাবতীয় খরচ চালাতেন তাঁর বড় ভাই। ছোট ভাইয়ের রাজনীতি করার খবর পেয়ে বড় ভাই চিঠিতে লিখলেন, ‘তোমাকে ওখানে পড়াশোনা করতে পাঠানো হয়েছে, ফেল কেন করেছ, তার কৈফিয়ত দাও।’ উত্তরে মানিক লিখলেন, ‘গল্প উপন্যাস পড়া, লেখা এবং রাজনীতি ছেড়ে দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’ প্রচণ্ড রেগে গিয়ে দাদা লিখলেন, ‘তোমার সাহিত্যচর্চার জন্য খরচ পাঠানো আমার পক্ষে সম্ভব নয়, নিজের পথ নিজে দেখ।’ টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিলেন দাদা। উত্তরে মানিক লিখলেন, ‘আপনি দেখে নেবেন, কালে কালে লেখার মাধ্যমেই আমি বাংলার লেখকদের মধ্যে প্রথম শ্রেণিতে স্থান করে নেব। রবীন্দ্রনাথ-শরৎচন্দ্রের সমপর্যায়ে আমার নাম ঘোষিত হবে।’

১৬ বছর বয়সে মাকে হারানোর পর এমনিই জীবন হয়ে উঠেছিল ছন্নছাড়া, এবার বড় ভাই টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেওয়ায় শুরু হলো প্রকৃত দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই। চলে এলেন আমহার্স্ট স্ট্রিটের একটি মেসে। বাবা রইলেন মুঙ্গেরে ছোট ভাই সুবোধের কাছে। দিনরাত এক করে নাওয়াখাওয়া ভুলে তখন মানিক শুধু লিখছেন আর প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।

১৯৩৫ সালে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় আক্রান্ত হলেন মৃগীরোগে। অত্যধিক শারীরিক মানসিক পরিশ্রম ও অতিরিক্ত উত্তেজনাই ছিল এর প্রধান কারণ। তবু তাঁকে লিখে যেতে হয়েছে, কারণ ‘আজ এখন ওষুধ খেয়ে ঘুমালে কাল উনুনে হাঁড়ি চড়বে না।’ এ রোগের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতেই শুরু করলেন অপরিমিত মদ্যপান। অতিরিক্ত এ মদ খাওয়াই একসময় তাঁর মৃত্যুর কারণ হয়েছিল। এর মধ্যেই বিখ্যাত চিকিৎসক বিধান রায়ের পরামর্শে বিয়ে করলেন। ছেলেমেয়ে হলো। বাবাকে নিয়ে এলেন নিজের কাছে।

বরানগরে গোপাললাল ঠাকুর স্ট্রিটে সবাই মিলে ঠাসাঠাসি করে কোনোমতে থাকা। এসব পরিস্থিতির মধ্যেই তিনি লিখে চলেছেন একের পর এক যুগান্তকারী রচনা। এত লেখালেখি করেও সংসার যেন আর চলে না। বাধ্য হলেন চাকরি নিতে। কিন্তু কিছুদিন পর সেই চাকরি থেকেও ইস্তফা দিলেন। আবার পুরোদমে লেখা শুরু, সঙ্গে দারিদ্র্য। সে দারিদ্র্য যে কী ভয়ংকর তা জানা যায় মানিকের ডায়েরির একটি পৃষ্ঠা পড়লে। স্ত্রী ডলি অর্থাৎ কমলা এক মৃত সন্তান প্রসব করেছেন, আর মানিক ডায়েরিতে লিখছেন, ‘বাচ্চা মরে যাওয়ায় ডলি অখুশি নয়। অনেক হাঙ্গামা থেকে বেঁচেছে। বলল, বাঁচা গেছে বাবা, আমি হিসাব করেছি বাড়ি ফিরে মাসখানেক বিশ্রাম করে রাঁধুনি বিদায় করে দেব। অনেক খরচ বাঁচবে।’

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারিদ্র্যের এক মর্মস্পর্শী বিবরণ পাওয়া যায় বিখ্যাত লেখক নরেন্দ্রনাথ মিত্রের স্মৃতিকথায়। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের কাছে নিশীথ নামে এক ভক্ত আসতেন প্রায়ই। সেই নিশীথ আবার মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়েরও অনেক কাছের মানুষ ছিলেন। নিশীথ একদিন নরেন্দ্রনাথ মিত্রকে বললেন, আমরা মানিকবাবুর জন্য একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে সেখান থেকে উপার্জিত কিছু টাকা তুলে দিতে চাই তাঁর হাতে। কিন্তু আমাদের সবারই ইচ্ছা মানিকবাবু যদি আবার কিছু মনে করেন এজন্য প্রস্তাবটা আপনি যদি করেন তাহলে ভালো হয়। অনেক অনুরোধ-উপরোধের পর অবশেষে রাজি হলেন নরেন্দ্রনাথ মিত্র।

নরেন্দ্রনাথ মিত্র লিখেছেন, ‘কিন্তু এ কি ঘরদোর, আসবাবপত্রের এ কি ছন্নছাড়া চেহারা! সস্তা এক জোড়া টেবিল চেয়ার। একপাশে আচ্ছাদনহীন একখানা তক্তপোশ। দেয়ালে ঠেস-দেওয়া কাচভাঙা আলমারিতে এলোমেলোভাবে রাখা একরাশ বই। বেশির ভাগই ছেঁড়াখোঁড়া পুরনো মাসিকপত্র। বইপত্রে পাণ্ডুলিপির এলোমেলো পাতায় অগোছালো অপরিচ্ছন্ন টেবিল। তক্তপোশের ওপর পাণ্ডুলিপির খানিকটা অংশ পড়ে আছে। আমি বিস্মিত হলাম। মানিকবাবুর ঘরের এ চেহারাই যেন সবচেয়ে মানানসই। এ যেন বাইরের ঘর নয়, স্রষ্টার মনের অন্দরমহল। সেখানে ঝড়ঝঞ্ঝা, বৃষ্টি-বিদ্যুতের বিরাম নেই। পা ঝুলিয়ে তক্তপোশের ওপর আমি আর নিশীথ পাশাপাশি বসলাম। মানিকবাবু চেয়ারটা ঘুরিয়ে নিয়ে আমাদের দিকে চেয়ে বললেন, কী ব্যাপার? ব্যাপার আগে না বলে গোড়ায় খানিকক্ষণ ভূমিকা করে নিয়ে বললাম, কেমন আছেন? মানিকবাবু সংক্ষেপে বললেন, ভালো। মাঝখানে শরীরটা বোধহয় খারাপ ছিল? তিনি তাড়াতাড়ি বললেন, এখন ভালো আছি। শরীরের কথা ছেড়ে সাহিত্যের কথা ধরলাম। বললাম, কী লিখছিলেন? মানিকবাবু বললেন, একটা উপন্যাস।

আমি বললাম, অনেক দিন গল্পটল্প কিছু লেখেন না। এ উপন্যাস শেষ করে বোধহয় কিছু লিখতে পারেন? মানিকবাবু বললেন, তার কি কোনো মানে আছে? উপন্যাস লিখতে লিখতে যদি ছোটগল্প লেখার ইচ্ছা হয় তাহলে গল্পই লিখব। উপন্যাস লিখলে বেশি টাকা পাব বলে কি উপন্যাসই লিখব? সংসারের প্রয়োজন, পাবলিশারের তাগিদ কিছুতেই লেখকের হাত-পা বেঁধে দিতে পারে না। আমি বললাম, সত্যিই তো, হাত বাঁধো পা বাঁধো, মন বাঁধে কে! তিনি একটু হেসে বললেন, চা হবে?

এবার মানিকবাবুকে বললাম নিশীথদের পরিকল্পনার কথা। তিনি শুনে বললেন, বেশ তো। কিন্তু দেখবেন মশাই, টাকা দেওয়ার আশা দিয়ে শেষ পর্যন্ত নিরাশ করবেন না যেন। আমি হয়তো-ও-টাকা হিসেবের মধ্যে ধরব কিন্তু শেষে দেখব সব ফাঁক। তাতে বড় অসুবিধে হয়। নিশীথ বলল, না না, তা হবে না। মানিকবাবুর এই স্থূল ধরনের কথায় আমি একটু বিস্মিত হলাম। ওর হয়তো টাকার প্রয়োজন খুবই বেশি। কিন্তু অমন করে বলাটা কি ঠিক হয়েছে? বলাটা ঠিক না হলেও তাঁর আশঙ্কাটা কিন্তু ঠিকই ছিল।’

এখানে একটি বিষয় উল্লেখ্য, বিখ্যাত লেখক নরেন্দ্র মিত্র এই যে বললেন, এমনভাবে বলাটা মানিকবাবুর কি ঠিক হলো? আসলে সত্যি বলতে লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন অন্য জগতের কিংবা অন্য চরিত্রের এক মানুষ। এখানে হয়তো দেখা যাচ্ছে কয়েকটি টাকার জন্য তিনি হাপিত্যেশ করছেন অথচ পৈতৃক বাড়ি বিক্রির পর নিজ অংশের যে ৮ হাজার টাকা পেয়েছিলেন তার পুরোটাই কমিউনিস্ট পার্টিকে দান করে দিয়েছিলেন তিনি। অথচ এই কমিউনিস্ট পার্টি তাঁর জন্য কিন্তু তেমন কিছুই করেনি। দারিদ্র্য তাঁকে এমনভাবে চারপাশ থেকে ঘিরে ধরেছিল যে মাঝে মাঝে লেখার কাগজটুকু কেনার সামর্থ্য তাঁর হতো না। একবার মুড়ির সাদা ঠোঙায় গল্প লিখে পাঠালেন পরিচয়-দফতরে। এত করেও সংসার বুঝি আর চলে না। বাড়িতে অশান্তি, স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া। রাজ্য সরকার থেকে কিছু অর্থ সাহায্যের প্রস্তাব এসেছিল। একবার বোধহয় সামান্য কিছু টাকা পাঠানোও হয়েছিল। কিন্তু মানিকের এক কথা, সরকারি সাহায্য নেবেন না। তিনি না কমিউনিস্ট! আচ্ছা যে কথা বলছিলাম সে কথায় আসি। নরেন্দ্রনাথ মিত্র আরও লিখেছেন, ‘যতদূর জানি নিশীথরা তাঁর হাতে কিছুই পৌঁছে দিতে পারেনি। উদ্যোগ আয়োজনে আর আর্টিস্টদের গাড়ি ভাড়ায় তাদের সব পুঁজি নিঃশেষ হয়েছিল। বিদায় নিয়ে আসার সময় বললাম, মানিকবাবু, আপনার কাছে আমাদের এখনো অনেক দাবি, অনেক প্রত্যাশা। আপনি শুধু আপনার নিজের নন, আপনার দ্বারা পুত্র-পরিবারেরও নন, আপনি বাংলাদেশের। আর সাহিত্যকে যদি দেশ দিয়ে না বাঁধি, তা হলে যে-কেন দেশের। মানিকবাবু চুপ করে রইলেন। আমার নভেলি ভাষা নাটকীয় ভঙ্গিতে তিনি মনে মনে হাসলেন কি না কী জানি।’

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
ইমেইল : [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে