শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলের হুইপ অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

তিনি বলেন, হাওর অধ্যুষিত প্রান্তিক জেলা সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান উপহার দিচ্ছেন। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে সবগুলো প্রতিষ্ঠানই দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জেলা সদরকে বঞ্চিত করে দুই কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে এতোগুলো প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ রহস্যজনক।

'জেলা সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে সুনামগঞ্জের সব মতপথের মানুষ আজ এক মঞ্চে এসে দাঁড়িয়েছেন। আমরা আমাদের আস্থার জায়গা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের দাবি জানাতে এই ট্রাফিক পয়েন্টে আজ সমবেত হয়েছি। হাওরের সমস্ত মানুষের সুবিধার জন্য প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন সুনামগঞ্জ জেলা সদরে স্থাপিত হয়। জেলা সদরের সঙ্গে সকল উপজেলার যোগাযোগ রয়েছে।'

মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জের পরিবর্তে জেলা সদরে স্থাপনের দাবিতে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পীর মিসবাহ বলেন, আপনাদের সন্তান ও প্রতিনিধি হিসেবে আমি কখনো রাজপথ ও সংসদে বোবা হয়ে থাকিনি, থাকবো না। গণমানুষের প্রাণের দাবি নিয়ে সংসদে সংশোধনী আনবো। ‘সুনামগঞ্জবাসীর’ ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

দাবির সঙ্গে একাত্মতা জানাতে বিভিন্ন স্থান থেকে মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার হাজারো মানুষ খণ্ডখণ্ড মিছিল নিয়ে যোগ দেন। এক পর্যায়ে মানববন্ধন জনসমাবেশে রূপ নেয়। প্রতিবাদী মানুষের পদভারে ভরে উঠে গোটা ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে তিন দিকের জনপথ। যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় জনস্রোতে।

এমপি পীর মিসবাহ আরও বলেন, সুনামগঞ্জের অধিকার বঞ্চিত মানুষেরা আজ বিক্ষুব্ধ। তাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমি অতীতে কথা দিয়েছিলাম মানুষের অধিকারের ব্যাপারে জাতীয় সংসদে ও রাজপথে কখনো বোবা নয় সরব থাকবো। এই তাগিদ থেকে আমি জেলাবাসীর পক্ষে আজ রাজপথে দাঁড়িয়েছি। আমরা জানি শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত মেগা প্রকল্প যদি নিয়ে যাওয়া হয় তবে শতবর্ষী এই সুনামগঞ্জ জেলা সদর অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যাবে। এতে আমাদের ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মৃত্যু হবে। হাওরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কোন দিন শেষ হবে না।

তিনি বলেন, পরিকল্পনামন্ত্রী আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনি শুধু শান্তিগঞ্জের মন্ত্রী নন। আপনি এই সুনামগঞ্জ তথা বাংলাদেশের মন্ত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে সম্মান দিয়েছেন, আমরাও আপনাকে সম্মান করি। প্রধানমন্ত্রী হাওরের মানুষকে ভালোবেসে এই সুনামগঞ্জের উন্নয়নে প্রকল্প দেন, যা কোন মন্ত্রী-এমপির দান-অনুদান নয়, এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার। আপনি সবকিছুই শান্তিগঞ্জে নিতে পারেন না। আপনি আমাদের প্রতি সুবিচার করুন, আমরা আপনাকে সম্মান করবো, স্মরণ রাখব। বঙ্গবন্ধুর মতো প্রধানমন্ত্রীও বলেন, আমার কাছে গোপালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ এক। প্রধানমন্ত্রীর এই দরদ, ভালোবাসা, উপহার নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

পীর মিসবাহ বলেন, যেহেতু হবিগঞ্জ, চাঁদপুরের বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধন করে জেলা সদরে স্থাপন করা হচ্ছে, তাই আমি সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছিলাম আমাদের বিশ্ববিদ্যায়টিও যোগাযোগ সুবিধা দিক থেকে এগিয়ে থাকা সদরে স্থাপিত হবে। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সভাপতি ও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে লিখিত আবেদন করেছিলাম জেলা সদরে যেনো বিশ্ববিদ্যালয় হয়। কিন্তু মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জানান, পরিকল্পনামন্ত্রী শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠার লিখিত আবেদনই দেননি, কোন মৌজায় হবে তাও নির্ধারণ করে দেন। সেদিন ব্যথিত হৃদয়ে সংসদ থেকে আমাকে বের হয়ে আসতে হয়েছিল। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য শিক্ষামন্ত্রী আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন।  

তিনি বলেন, সুনামগঞ্জে পরিকল্পনামন্ত্রীকে দেয়া স্টেডিয়ামের সংবর্ধনা সভায়ও সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুরোধ করেছিলাম আমি। সংসদেও অনেক বলেছি। ৮ তারিখ সংসদে বিল পাশের জন্য উত্থাপন হলে শান্তিগঞ্জ নয়, জেলা সদরে প্রতিষ্ঠার সংশোধনী দেবো। একই সঙ্গে আমাদের শেষ ভরসার স্থল প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবো সুনামগঞ্জের গণমানুষের প্রাণের দাবি গ্রহণ করে আমার সংশোধনীটি গ্রহণ করতে। আমার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী মানুষের প্রাণের দাবি রাখবেন। আমার প্রতি তার অগাধ স্নেহ রয়েছে।

তিনি বলেন, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী আপনি একজন সৎ ও সজ্জন মানুষ। এই যে সরকারে এতগুলো প্রতিষ্ঠান শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আপনাকে যারা মৌজা উল্লেখ করে দেন, কোন মৌজায় কোন প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হবে- সেসব মৌজায় নতুন করে ক্রয়সূত্রে কারা ভূমির মালিক হয়েছে, সেটি খতিয়ে দেখলে অনেক কিছুই আপনার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে।

বিরোধী দলের হুইপ বলেন, টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, বস্ত্র সচিব থাকতে ফণীভূষণ চৌধুরী ছাতকে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। কাজও অগ্রসর হয়। তিনি ক্যান্সারে মারা যান। এটা একদিন বিশ্ববিদ্যালয় হবে। সেটিও আজ শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এটা কী ন্যায় সঙ্গত? বিআরটিএ অফিস কাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দুটি বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র মুজিব কেল্লা- সবগুলো প্রতিষ্ঠানই জেলা সদরকে বঞ্চিত করে হয় শান্তিগঞ্জ, না হয় শান্তিগঞ্জের পাশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে কারণে আমরা বসে থাকতে পারি না। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া মেডিকেল কলেজ ও নামে জেলা সদরে হলেও শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে।

জেলার মন্ত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রীর সব উপহার শান্তিগঞ্জে নিলে জনগণ মানবে না। যারা বিভ্রান্তি ছড়ান আন্দোলন হলে বিশ্ববিদ্যালয় চলে যাবে তারা জানেন না এটা যাবে না। এটা প্রধানমন্ত্রীর দান। এখনো সময় আছে সদর জেলায় প্রতিষ্ঠার। পীর মিসবাহ জনগণের ন্যায্য দাবিতে গড়ে ওটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, বিভ্রান্তির পথ ছেড়ে ঐক্যকে সুসংহত করার দাবি জানান।  

তিনি বলেন, আমাদের অধিকার আদায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পথ আমাদের বেছে নিতে হয়েছে। যা কোন ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠির পক্ষে-বিপক্ষে নয়, জেলাবাসীর অধিকার আদায়ের পক্ষে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অধিকারের পক্ষে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাব।

পীর মিসবাহ পরিকল্পনামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, রেললাইন দিন, ধাবারগাও সেতু দিন, সুনামগঞ্জ আইনজীবী সমিতির ভবন দিন, সকল উপজেলায় উন্নয়ন দিন, সংবর্ধনা দেবো। এটা জেদাজেদি নয়, এটা মানুষের ন্যায্য দাবি, মেনে নিন। শিক্ষামন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে বলুন, জেলা সদরে রাখতে। সম্মান পাবেন।

মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন হাওর আন্দোলন নেতা মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি সাইফুল ইসলাম সমছু, সাবেক প্যানেল ময়ের মনির উদ্দিন মনির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ জুবের আহমদ অপু, জাপা নেতা আব্দুর রশিদ, মানবাধিকার আন্দোলন নেতা ফজলুল হক প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর
সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর
সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড
সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
সর্বশেষ খবর
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন