শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলের হুইপ অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

তিনি বলেন, হাওর অধ্যুষিত প্রান্তিক জেলা সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান উপহার দিচ্ছেন। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে সবগুলো প্রতিষ্ঠানই দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জেলা সদরকে বঞ্চিত করে দুই কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে এতোগুলো প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ রহস্যজনক।

'জেলা সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে সুনামগঞ্জের সব মতপথের মানুষ আজ এক মঞ্চে এসে দাঁড়িয়েছেন। আমরা আমাদের আস্থার জায়গা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের দাবি জানাতে এই ট্রাফিক পয়েন্টে আজ সমবেত হয়েছি। হাওরের সমস্ত মানুষের সুবিধার জন্য প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন সুনামগঞ্জ জেলা সদরে স্থাপিত হয়। জেলা সদরের সঙ্গে সকল উপজেলার যোগাযোগ রয়েছে।'

মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জের পরিবর্তে জেলা সদরে স্থাপনের দাবিতে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পীর মিসবাহ বলেন, আপনাদের সন্তান ও প্রতিনিধি হিসেবে আমি কখনো রাজপথ ও সংসদে বোবা হয়ে থাকিনি, থাকবো না। গণমানুষের প্রাণের দাবি নিয়ে সংসদে সংশোধনী আনবো। ‘সুনামগঞ্জবাসীর’ ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

দাবির সঙ্গে একাত্মতা জানাতে বিভিন্ন স্থান থেকে মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার হাজারো মানুষ খণ্ডখণ্ড মিছিল নিয়ে যোগ দেন। এক পর্যায়ে মানববন্ধন জনসমাবেশে রূপ নেয়। প্রতিবাদী মানুষের পদভারে ভরে উঠে গোটা ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে তিন দিকের জনপথ। যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় জনস্রোতে।

এমপি পীর মিসবাহ আরও বলেন, সুনামগঞ্জের অধিকার বঞ্চিত মানুষেরা আজ বিক্ষুব্ধ। তাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমি অতীতে কথা দিয়েছিলাম মানুষের অধিকারের ব্যাপারে জাতীয় সংসদে ও রাজপথে কখনো বোবা নয় সরব থাকবো। এই তাগিদ থেকে আমি জেলাবাসীর পক্ষে আজ রাজপথে দাঁড়িয়েছি। আমরা জানি শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত মেগা প্রকল্প যদি নিয়ে যাওয়া হয় তবে শতবর্ষী এই সুনামগঞ্জ জেলা সদর অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যাবে। এতে আমাদের ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মৃত্যু হবে। হাওরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কোন দিন শেষ হবে না।

তিনি বলেন, পরিকল্পনামন্ত্রী আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনি শুধু শান্তিগঞ্জের মন্ত্রী নন। আপনি এই সুনামগঞ্জ তথা বাংলাদেশের মন্ত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে সম্মান দিয়েছেন, আমরাও আপনাকে সম্মান করি। প্রধানমন্ত্রী হাওরের মানুষকে ভালোবেসে এই সুনামগঞ্জের উন্নয়নে প্রকল্প দেন, যা কোন মন্ত্রী-এমপির দান-অনুদান নয়, এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার। আপনি সবকিছুই শান্তিগঞ্জে নিতে পারেন না। আপনি আমাদের প্রতি সুবিচার করুন, আমরা আপনাকে সম্মান করবো, স্মরণ রাখব। বঙ্গবন্ধুর মতো প্রধানমন্ত্রীও বলেন, আমার কাছে গোপালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ এক। প্রধানমন্ত্রীর এই দরদ, ভালোবাসা, উপহার নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

পীর মিসবাহ বলেন, যেহেতু হবিগঞ্জ, চাঁদপুরের বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধন করে জেলা সদরে স্থাপন করা হচ্ছে, তাই আমি সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছিলাম আমাদের বিশ্ববিদ্যায়টিও যোগাযোগ সুবিধা দিক থেকে এগিয়ে থাকা সদরে স্থাপিত হবে। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সভাপতি ও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে লিখিত আবেদন করেছিলাম জেলা সদরে যেনো বিশ্ববিদ্যালয় হয়। কিন্তু মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জানান, পরিকল্পনামন্ত্রী শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠার লিখিত আবেদনই দেননি, কোন মৌজায় হবে তাও নির্ধারণ করে দেন। সেদিন ব্যথিত হৃদয়ে সংসদ থেকে আমাকে বের হয়ে আসতে হয়েছিল। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য শিক্ষামন্ত্রী আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন।  

তিনি বলেন, সুনামগঞ্জে পরিকল্পনামন্ত্রীকে দেয়া স্টেডিয়ামের সংবর্ধনা সভায়ও সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুরোধ করেছিলাম আমি। সংসদেও অনেক বলেছি। ৮ তারিখ সংসদে বিল পাশের জন্য উত্থাপন হলে শান্তিগঞ্জ নয়, জেলা সদরে প্রতিষ্ঠার সংশোধনী দেবো। একই সঙ্গে আমাদের শেষ ভরসার স্থল প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবো সুনামগঞ্জের গণমানুষের প্রাণের দাবি গ্রহণ করে আমার সংশোধনীটি গ্রহণ করতে। আমার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী মানুষের প্রাণের দাবি রাখবেন। আমার প্রতি তার অগাধ স্নেহ রয়েছে।

তিনি বলেন, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী আপনি একজন সৎ ও সজ্জন মানুষ। এই যে সরকারে এতগুলো প্রতিষ্ঠান শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আপনাকে যারা মৌজা উল্লেখ করে দেন, কোন মৌজায় কোন প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হবে- সেসব মৌজায় নতুন করে ক্রয়সূত্রে কারা ভূমির মালিক হয়েছে, সেটি খতিয়ে দেখলে অনেক কিছুই আপনার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে।

বিরোধী দলের হুইপ বলেন, টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, বস্ত্র সচিব থাকতে ফণীভূষণ চৌধুরী ছাতকে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। কাজও অগ্রসর হয়। তিনি ক্যান্সারে মারা যান। এটা একদিন বিশ্ববিদ্যালয় হবে। সেটিও আজ শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এটা কী ন্যায় সঙ্গত? বিআরটিএ অফিস কাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দুটি বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র মুজিব কেল্লা- সবগুলো প্রতিষ্ঠানই জেলা সদরকে বঞ্চিত করে হয় শান্তিগঞ্জ, না হয় শান্তিগঞ্জের পাশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে কারণে আমরা বসে থাকতে পারি না। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া মেডিকেল কলেজ ও নামে জেলা সদরে হলেও শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে।

জেলার মন্ত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রীর সব উপহার শান্তিগঞ্জে নিলে জনগণ মানবে না। যারা বিভ্রান্তি ছড়ান আন্দোলন হলে বিশ্ববিদ্যালয় চলে যাবে তারা জানেন না এটা যাবে না। এটা প্রধানমন্ত্রীর দান। এখনো সময় আছে সদর জেলায় প্রতিষ্ঠার। পীর মিসবাহ জনগণের ন্যায্য দাবিতে গড়ে ওটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, বিভ্রান্তির পথ ছেড়ে ঐক্যকে সুসংহত করার দাবি জানান।  

তিনি বলেন, আমাদের অধিকার আদায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পথ আমাদের বেছে নিতে হয়েছে। যা কোন ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠির পক্ষে-বিপক্ষে নয়, জেলাবাসীর অধিকার আদায়ের পক্ষে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অধিকারের পক্ষে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাব।

পীর মিসবাহ পরিকল্পনামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, রেললাইন দিন, ধাবারগাও সেতু দিন, সুনামগঞ্জ আইনজীবী সমিতির ভবন দিন, সকল উপজেলায় উন্নয়ন দিন, সংবর্ধনা দেবো। এটা জেদাজেদি নয়, এটা মানুষের ন্যায্য দাবি, মেনে নিন। শিক্ষামন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে বলুন, জেলা সদরে রাখতে। সম্মান পাবেন।

মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন হাওর আন্দোলন নেতা মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি সাইফুল ইসলাম সমছু, সাবেক প্যানেল ময়ের মনির উদ্দিন মনির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ জুবের আহমদ অপু, জাপা নেতা আব্দুর রশিদ, মানবাধিকার আন্দোলন নেতা ফজলুল হক প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম