শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না : এমপি পীর মিসবাহ

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলের হুইপ অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দরদ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

তিনি বলেন, হাওর অধ্যুষিত প্রান্তিক জেলা সুনামগঞ্জের মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান উপহার দিচ্ছেন। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে সবগুলো প্রতিষ্ঠানই দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জেলা সদরকে বঞ্চিত করে দুই কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে এতোগুলো প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ রহস্যজনক।

'জেলা সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে সুনামগঞ্জের সব মতপথের মানুষ আজ এক মঞ্চে এসে দাঁড়িয়েছেন। আমরা আমাদের আস্থার জায়গা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের দাবি জানাতে এই ট্রাফিক পয়েন্টে আজ সমবেত হয়েছি। হাওরের সমস্ত মানুষের সুবিধার জন্য প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন সুনামগঞ্জ জেলা সদরে স্থাপিত হয়। জেলা সদরের সঙ্গে সকল উপজেলার যোগাযোগ রয়েছে।'

মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শান্তিগঞ্জের পরিবর্তে জেলা সদরে স্থাপনের দাবিতে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পীর মিসবাহ বলেন, আপনাদের সন্তান ও প্রতিনিধি হিসেবে আমি কখনো রাজপথ ও সংসদে বোবা হয়ে থাকিনি, থাকবো না। গণমানুষের প্রাণের দাবি নিয়ে সংসদে সংশোধনী আনবো। ‘সুনামগঞ্জবাসীর’ ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

দাবির সঙ্গে একাত্মতা জানাতে বিভিন্ন স্থান থেকে মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার হাজারো মানুষ খণ্ডখণ্ড মিছিল নিয়ে যোগ দেন। এক পর্যায়ে মানববন্ধন জনসমাবেশে রূপ নেয়। প্রতিবাদী মানুষের পদভারে ভরে উঠে গোটা ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে তিন দিকের জনপথ। যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় জনস্রোতে।

এমপি পীর মিসবাহ আরও বলেন, সুনামগঞ্জের অধিকার বঞ্চিত মানুষেরা আজ বিক্ষুব্ধ। তাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমি অতীতে কথা দিয়েছিলাম মানুষের অধিকারের ব্যাপারে জাতীয় সংসদে ও রাজপথে কখনো বোবা নয় সরব থাকবো। এই তাগিদ থেকে আমি জেলাবাসীর পক্ষে আজ রাজপথে দাঁড়িয়েছি। আমরা জানি শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত মেগা প্রকল্প যদি নিয়ে যাওয়া হয় তবে শতবর্ষী এই সুনামগঞ্জ জেলা সদর অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যাবে। এতে আমাদের ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মৃত্যু হবে। হাওরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কোন দিন শেষ হবে না।

তিনি বলেন, পরিকল্পনামন্ত্রী আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। আপনি শুধু শান্তিগঞ্জের মন্ত্রী নন। আপনি এই সুনামগঞ্জ তথা বাংলাদেশের মন্ত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে সম্মান দিয়েছেন, আমরাও আপনাকে সম্মান করি। প্রধানমন্ত্রী হাওরের মানুষকে ভালোবেসে এই সুনামগঞ্জের উন্নয়নে প্রকল্প দেন, যা কোন মন্ত্রী-এমপির দান-অনুদান নয়, এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার। আপনি সবকিছুই শান্তিগঞ্জে নিতে পারেন না। আপনি আমাদের প্রতি সুবিচার করুন, আমরা আপনাকে সম্মান করবো, স্মরণ রাখব। বঙ্গবন্ধুর মতো প্রধানমন্ত্রীও বলেন, আমার কাছে গোপালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ এক। প্রধানমন্ত্রীর এই দরদ, ভালোবাসা, উপহার নিয়ে কেউ অবিচার করতে পারেন না।

পীর মিসবাহ বলেন, যেহেতু হবিগঞ্জ, চাঁদপুরের বিশ্ববিদ্যালয় সংশোধন করে জেলা সদরে স্থাপন করা হচ্ছে, তাই আমি সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছিলাম আমাদের বিশ্ববিদ্যায়টিও যোগাযোগ সুবিধা দিক থেকে এগিয়ে থাকা সদরে স্থাপিত হবে। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সভাপতি ও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীকে লিখিত আবেদন করেছিলাম জেলা সদরে যেনো বিশ্ববিদ্যালয় হয়। কিন্তু মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জানান, পরিকল্পনামন্ত্রী শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠার লিখিত আবেদনই দেননি, কোন মৌজায় হবে তাও নির্ধারণ করে দেন। সেদিন ব্যথিত হৃদয়ে সংসদ থেকে আমাকে বের হয়ে আসতে হয়েছিল। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য শিক্ষামন্ত্রী আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন।  

তিনি বলেন, সুনামগঞ্জে পরিকল্পনামন্ত্রীকে দেয়া স্টেডিয়ামের সংবর্ধনা সভায়ও সদরে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুরোধ করেছিলাম আমি। সংসদেও অনেক বলেছি। ৮ তারিখ সংসদে বিল পাশের জন্য উত্থাপন হলে শান্তিগঞ্জ নয়, জেলা সদরে প্রতিষ্ঠার সংশোধনী দেবো। একই সঙ্গে আমাদের শেষ ভরসার স্থল প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবো সুনামগঞ্জের গণমানুষের প্রাণের দাবি গ্রহণ করে আমার সংশোধনীটি গ্রহণ করতে। আমার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী মানুষের প্রাণের দাবি রাখবেন। আমার প্রতি তার অগাধ স্নেহ রয়েছে।

তিনি বলেন, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী আপনি একজন সৎ ও সজ্জন মানুষ। এই যে সরকারে এতগুলো প্রতিষ্ঠান শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আপনাকে যারা মৌজা উল্লেখ করে দেন, কোন মৌজায় কোন প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হবে- সেসব মৌজায় নতুন করে ক্রয়সূত্রে কারা ভূমির মালিক হয়েছে, সেটি খতিয়ে দেখলে অনেক কিছুই আপনার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে।

বিরোধী দলের হুইপ বলেন, টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, বস্ত্র সচিব থাকতে ফণীভূষণ চৌধুরী ছাতকে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। কাজও অগ্রসর হয়। তিনি ক্যান্সারে মারা যান। এটা একদিন বিশ্ববিদ্যালয় হবে। সেটিও আজ শান্তিগঞ্জে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এটা কী ন্যায় সঙ্গত? বিআরটিএ অফিস কাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, দুটি বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র মুজিব কেল্লা- সবগুলো প্রতিষ্ঠানই জেলা সদরকে বঞ্চিত করে হয় শান্তিগঞ্জ, না হয় শান্তিগঞ্জের পাশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে কারণে আমরা বসে থাকতে পারি না। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া মেডিকেল কলেজ ও নামে জেলা সদরে হলেও শান্তিগঞ্জের দুই কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে।

জেলার মন্ত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রীর সব উপহার শান্তিগঞ্জে নিলে জনগণ মানবে না। যারা বিভ্রান্তি ছড়ান আন্দোলন হলে বিশ্ববিদ্যালয় চলে যাবে তারা জানেন না এটা যাবে না। এটা প্রধানমন্ত্রীর দান। এখনো সময় আছে সদর জেলায় প্রতিষ্ঠার। পীর মিসবাহ জনগণের ন্যায্য দাবিতে গড়ে ওটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, বিভ্রান্তির পথ ছেড়ে ঐক্যকে সুসংহত করার দাবি জানান।  

তিনি বলেন, আমাদের অধিকার আদায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পথ আমাদের বেছে নিতে হয়েছে। যা কোন ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠির পক্ষে-বিপক্ষে নয়, জেলাবাসীর অধিকার আদায়ের পক্ষে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অধিকারের পক্ষে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাব।

পীর মিসবাহ পরিকল্পনামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, রেললাইন দিন, ধাবারগাও সেতু দিন, সুনামগঞ্জ আইনজীবী সমিতির ভবন দিন, সকল উপজেলায় উন্নয়ন দিন, সংবর্ধনা দেবো। এটা জেদাজেদি নয়, এটা মানুষের ন্যায্য দাবি, মেনে নিন। শিক্ষামন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে বলুন, জেলা সদরে রাখতে। সম্মান পাবেন।

মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন হাওর আন্দোলন নেতা মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি সাইফুল ইসলাম সমছু, সাবেক প্যানেল ময়ের মনির উদ্দিন মনির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ জুবের আহমদ অপু, জাপা নেতা আব্দুর রশিদ, মানবাধিকার আন্দোলন নেতা ফজলুল হক প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন