সরকার ও বেপজার সিদ্ধান্তের আলোকে চট্টগ্রমে পোশাক কারখানাসহ রফতানিমুখী শতাধিক কারখানা চালু করা হয়েছে। এতে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী শ্রমিকদের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানার বেপজা কর্তৃপক্ষ।
রবিবার সকাল থেকে চট্টগ্রামের তিনটি ইপিজেড এবং নগরীর শিল্পাঞ্চল নাসিরাবাদ, কালুরঘাট এলাকায় বিজিএমইএ, বিকেএমইএর শতভাগ রফতানিমুখী কারখানায় যাদের কাজের অর্ডার রয়েছে, তারা সীমিত পরিসরে কারখানা চালু করেছে।
বেপজার মহাব্যবস্থাপক খুরশীদ আলম বলেন, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে রফতানি আদেশ আছে এমন কারখানা সীমিত পরিসরে চালু হয়েছে। সিইপিজেডের অর্ধশতাধিক কারখানায় এ প্রক্রিয়ায় কাজ শুরু হয়েছে। এখানে মোট কারখানা রয়েছে ১৫৮টি। কিছু কারখানা ১৫-৪৫ দিনের লে অফের আবেদন করেছিলো। কর্ণফুলী ইপিজেডে কারখানা রয়েছে ৪১টি। এ ছাড়া কর্ণফুলী-আনোয়ারা থানাধীন কোরিয়ান ইপিজেডে অনেক সু-কারখানা রয়েছে যেগুলো চালু করা হয়েছে।
বিকেএমইএ সূত্রে জানা গেছে, কাট্টলী, কর্ণফুলী নদীর পাড়, কালুরঘাট বিসিক শিল্প এলাকা, নন্দীর হাট, বারিক বিল্ডিংসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় ২৭টি কারখানায় কাজ চলছে। বিকেএমইএর কমপ্লায়েন্স টিম শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সাবান পানির ব্যবস্থা ইত্যাদি মনিটরিং করছে।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার/ফারুক তাহের