অভিমান করে ঘর থেকে বের হয়ে নিরুদ্দেশ হন আজিজুর রহমান। এরপর অভিমানী ছেলেকে খুঁজতে খুঁজতে চলে যায় দিন, সপ্তাহ, মাস। অবশেষে আজ মঙ্গলবার ডিএনএতে পরীক্ষার মাধ্যমে মিলল আজিজুর রহমানের লাশ। গত ডিসেম্বরে পুকুরে ডুবে মারা যান আজিজ। এরপর বেওয়ারিশ হিসেবে তার লাশ দাফন করে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, গত বছরের নভেম্বরে বাসা থেকে নিরুদ্দেশ হন আজিজ। পরে ৩০ ডিসেম্বর পুকুরে ডুবে তার মৃত্যু হয়। বেওয়ারিশ হিসেবে তখন লাশ দাফন করে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম। ছেলের সন্ধান চেয়ে নিখোঁজের ডায়েরি করেন নুরুল আমিন। আজিজের ছবি থাকলেও সেই ছবিতে চেনা যাচ্ছিল না। তাই ডিএনএ টেস্ট করানো হয়। অবশেষে গতকাল আসে সেই টেস্টের ফলাফল। তাতে বাবার সাথে ৯৯.৯৯ শতাংশ মিলে যায় আজিজের ডিএনএ।
বিডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির