শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৮

ভয়ঙ্কর ফাঁদ রাতের মাইক্রোবাসে

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
ভয়ঙ্কর ফাঁদ রাতের মাইক্রোবাসে

বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন আমানুল্লাহ। হঠাৎ সেই প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা প্রচণ্ড খারাপের দিকে যায়। অর্থ সংকটে পড়ে প্রতিষ্ঠানটি। দুই মাস ধরে স্টাফরা বেতন পাচ্ছেন না। ভীষণ চিন্তিত হয়ে পড়েন আমানুল্লাহ। বাড়ি ভাড়া, বাচ্চার স্কুলের বেতন, পরিবারের খরচ—সব মিলিয়ে একটা বড় ধরনের সমস্যায় পড়েন তিনি। কীভাবে কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধব যারা ছিলেন ইতিমধ্যে সবার কাছ থেকেই ধার-দেনা করে ফেলেছেন। এখন আর কোনো বন্ধু বাকি নেই। দ্বিতীয়বার কারও কাছ থেকে আর ধারও পাচ্ছেন না। এরই মধ্যে তার ছোট্ট মেয়েটি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে। ডাক্তার দেখাবেন, সেই অবস্থাও আর নেই। টঙ্গী থেকে বাসে চড়ে প্রতিদিন সকালে বনানীর অফিসে আসেন। কোনো কাজ নেই অফিসে। বেতনের জন্য অ্যাকাউন্টস অফিসারের কাছে ধরনা দেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হয় না। বাচ্চা অসুস্থ জেনেও অফিস থেকে কোনো সাহায্য পাচ্ছেন না। অফিস থেকে বেরিয়ে পড়েন অজানা উদ্দেশ্যে। রাতে ফেরেন। বাসায় স্ত্রী আর একমাত্র সন্তান কি খাচ্ছে না খাচ্ছে, সেই খোঁজও নিতে পারেন না তিনি। 

প্রতিদিন বাসা থেকে বেরোনোর আগে স্ত্রীকে বলেন, ‘চিন্তা করো না। আজ টাকা জোগাড় হবে। আমি ফোন দিলেই বিউটিকে নিয়ে চলে আসবা। ওকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাব। মেয়ে আমার অনেক কষ্ট পাচ্ছে।’ স্ত্রীও মাথা নেড়ে সায় দেন। বলেন, প্রতিদিনই তুমি বলে যাও, ফোনতো দাও না। সেই অনেক রাতে বাসায় ফিরো।’ মাথা নিচু করে বেরিয়ে যান আমানুল্লাহ। কিছু বলতে পারেন না। সেদিনও একই কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়ে যান আমানুল্লাহ। 

টঙ্গী থেকে বাসে চড়ে আমানুল্লাহ ভাবছিলেন আজ আর অফিসে যাবেন না। খামখা গিয়ে কী হবে। তার চেয়ে ভালো, ছোট বেলার বন্ধু সোয়েবের কাছেই আবারও যাই। দেখি ও কোনো টাকার ব্যবস্থা করতে পারে কিনা। পুরান ঢাকায় তার বন্ধু সোয়েবের বাসায় যান আমানুল্লাহ। সোয়েবের কাছে বলে, দোস্ত মেয়েটা অসুস্থ। আমাকে আরও কিছু টাকা দে। বেতন পেলে আগের টাকাসহ ফেরত দিব। এ কথা শুনে সোয়েব বিরক্ত হয়। বলেন, আমি আর কীভাবে দেব। আগের টাকাই তো ফেরত দিলি না। আমি ভাবছি তুই টাকা নিয়ে এসেছিস। এখন উল্টো টাকা চাচ্ছিস। আমার কাছে টাকা নেই। মন খারাপ করে বেরিয়ে পড়ে আমানুল্লাহ। ভিক্টোরিয়া পার্ক গিয়ে বসে থাকেন। দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেছে, টের পায়নি আমানুল্লাহ। হঠাৎ তার ফোন বেজে ওঠে। অফিসের ফোন। কী ব্যাপার! অফিসের ফোন কেন? ফোনের ওপাশ থেকে অ্যাকাউন্টস অফিসার তাকে বলল, আমানুল্লাহ সাহেব, আপনি একটু অফিসে আসবেন সময় করে। এমডি সাহেব শুনেছেন আপনার মেয়ে অসুস্থ। তাই এক মাসের বেতন আপনার জন্য রাখা আছে। নিয়ে যাবেন। আমানুল্লাহ নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিল না। আবারও জিজ্ঞাস করে কনফার্ম করলেন। পুরান ঢাকা থেকে বনানীর অফিস যেতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। অ্যাকাউন্টস কর্মকর্তা তখন বাইরে। অপেক্ষা করছেন তার জন্য। রাতে অ্যাকাউন্টস অফিসার আসার পর তিনি বেতন তুলেন। আমানুল্লাহর মুখে অনেকদিন পর হাসি ফুটল। টাকা পেয়েই স্ত্রীকে ফোন দিল আমানুল্লাহ। এই শুনছো, রেডি থেকো। রাত হয়ে গেছে। এরপরেও ডাক্তারকে পাওয়া যাবে। আমি আসতেছি বাসায়। ফোন পেয়ে স্ত্রী খুব খুশি। মেয়েকে নিয়ে আজ তারা ডাক্তারের কাছে যাবে। আট বছরের মেয়ে বিউটিও শুনে খুব খুশি। টাকা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন আমানুল্লাহ। 

বনানী কবরস্থানের রাস্তা দিয়ে মূল সড়কে হেঁটে আসেন তিনি। রাস্তা পেরিয়ে হাঁটতে হাঁটতে কাকলীর দিকে যাচ্ছেন। কিন্তু যানবাহন খুব একটা চোখে পড়ছে না। শুধু মানুষ আর মানুষ সেখানে। এমন সময় একটি মাইক্রোবাস এসে থামে তার সামনে। ভিতর থেকে একজন টঙ্গী টঙ্গী বলে ডাকছিলেন। দুজন লোক তাড়াহুড়ো করে মাইক্রোবাসে চড়ে বসল। তাদের দেখাদেখি আমানুল্লাহও। আমানুল্লাহ ভাবছেন, যাক তাড়াতাড়ি যাওয়া যাবে। ভাগ্যটা তার ভালো। মাইক্রোবাসটি একটু সামান্য যাওয়া মাত্রই পেছনের সিট থেকে একজন তার কাঁধে হাত রেখে বলে, কি ভাই ভালো আছেন। খামাখা চিৎকার চেঁচামেচি করে কোনো লাভ নেই। যা কিছু আছে বের করে দিলেই আমরা খুশি। এ কথা শুনে পাশের লোকের দিকে তাকিয়ে আমানুল্লাহ বলেন, দেখেছেন ভাই আমাকে কী বলছে এই লোকটা। কিন্তু যাকে বলছে সেই লোকটিও যে একই দলের সদস্য সেটা বুঝতে পারল তার কথাতে। লোকটি উল্টো বলল, যা বলছে, ঠিক মতো দিয়ে দে। নইলে গলা কেটে ফেলব। এ কথা বলেই লোকটি একটা চাপাতি দেখায় আমানুল্লাকে। তিনি বুঝতে পারেন, ছিনতাইকারী চক্রের মাইক্রোবাসে চড়ে বসেছেন তিনি। মাইক্রোবাসের যাত্রীবেশী ছিনতাইকারীরা তাকে মারধর করতে থাকে। পকেট থেকে টাকা ছিনিয়ে নেয়। ছিনিয়ে নেয় মোবাইল ফোনটাও। আমানুল্লাহ কাঁদতে থাকে। সবার পায়ে ধরে বলে, ভাই আমার মেয়েকে ডাক্তার দেখাব। কিন্তু কারও মন গলেনি। ভারী কোনো কিছু দিয়ে তার মাথায় আঘাত করে। গলগল করে রক্ত বেরোতে থাকে আমানুল্লাহর মাথা দিয়ে। ছিনতাইকারীরা বলে— যা, আগে তোকে ডাক্তার দেখা। এ কথা বলেই তাকে মাইক্রোবাস থেকে ফেলে দেয়। 

আমানুল্লাহ দেখতে পান, তিনি খিলক্ষেতে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন। লোকজন এগিয়ে আসে। মাইক্রোবাস ততক্ষণে হাওয়া। মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে বাসায় যখন ফিরে তখন মধ্যরাত। আমানুল্লাহ ভাবে, রাতে তার এভাবে মাইক্রোবাসে চড়ে বসাটা ঠিক হয়নি। অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে আমানুল্লাহ কোথায় যাবে আর ভেবে পাচ্ছিলেন না। 

আমানুল্লাহর ঘটনাটি কয়েকদিন আগের। কিন্তু এমন ঘটনা প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে রাতের শহরে। শুধু ঢাকা নয়, দেশের প্রধান শহরগুলোর রাতের রাজপথে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভয়ঙ্কর চক্র। যারা রাতের গাড়ি পার্টি নামে পরিচিত। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রাজধানীতে কর্মব্যস্ত মানুষের নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানোর অন্যতম সমস্যা হলো যানবাহনের স্বল্পতা। আর এই সমস্যাকে কাজে লাগিয়ে নগরীতে ছিনতাইয়ের ফাঁদ পাতছে বেশ কিছু সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্র। মাইক্রোবাসে যাত্রী পরিবহনের নামে সর্বস্ব লুটে নিচ্ছে এই ছিনতাইকারী চক্র। একটু আরামে ও দ্রুত অফিস বা গন্তব্যে পৌঁছানোর তাড়ায় অনেকটা অসাবধানতার কারণে ছিনতাইয়ের কবলে পড়ছেন যাত্রীরা। 

তবে পুলিশ বলছে আগের তুলনায় এ ধরনের ছিনতাইয়ের সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। নগরীর বিভিন্ন সড়কের মোড়ে অফিসের শুরুতে বা শেষে হাজারো মানুষকে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। পাবলিক পরিবহনের আশায় অপেক্ষা করতে হয় তাদের। গন্তব্যে পৌঁছাতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়। আর এই সুযোগকেই কাজে লাগায় ছিনতাইকারীরা। অপেক্ষমাণ যাত্রীদের সামনে মাইক্রোবাস নিয়ে ডাকাডাকি শুরু করে তারা। মাইক্রোবাসে লোক তোলা হয় টার্গেট করে। নির্ধারিত ব্যক্তি ওঠার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীতে পূর্ণ হয়ে যায় মাইক্রোবাস। ছেড়ে যায় গন্তব্যের পথে। মাঝ পথে গিয়ে টের পাওয়া যায়, টার্গেট ব্যক্তি ছাড়া বাকি সবার ভয়ঙ্কর রূপ বেরিয়ে আসে। প্রথমেই টার্গেট ব্যক্তিকে দুই পাশ থেকে দুজন শক্ত করে ধরে বসে। পেছন থেকে বা পাশ থেকে আরেকজন মুখ চেপে ধরে। কাউকে মারধর, কারও চোখে বিষাক্ত মলম ও মরিচের গুঁড়া জাতীয় পাউডার মেখে দেয়। এতে টার্গেট ব্যক্তির চোখে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, অনেকটা বেহুশ হওয়ার মতো অবস্থা। একই সঙ্গে চলে শারীরিক নির্যাতন। ছোট ছোট রড জাতীয় বস্তু বা হাতুড়ি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশের হাড়ে ও জয়েন্টে আঘাত করা হয়। এরপর কেড়ে নেওয়া হয় সঙ্গে থাকা মোবাইল, মানিব্যাগ, ল্যাপটপ সবকিছু। এ ছাড়া সঙ্গে থাকলে এটিএম কার্ড ও মোবাইল ব্যাংক থেকে টাকাও তুলে নেয় সংঘবদ্ধ চক্র। এরপর সুযোগ বোঝে মাইক্রোবাস থেকে ভুক্তভোগীকে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। 

রাজধানীর বনানী, মহাখালী, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, প্রেস ক্লাব, মতিঝিল, নিউমার্কেট এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাইকারী চক্র সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে। এরা ছিনতাইয়ের কাজে বেশিরভাগ সময় কালো কাচের মাইক্রোবাস ব্যবহার করে। যাতে গাড়ির ভিতরে কী হচ্ছে বাইরে থেকে দেখা না যায়। পথচারীরা এ ধরনের ঘটনার শিকার হলেও ঝামেলা এড়াতে থানায় কোনো মামলা করা হয় না বলে জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী। মতিঝিল এলাকায় মাইক্রোবাসে ছিনতাইয়ের শিকার হওয়া ব্যবসায়ী কাঁকন মাহমুদ জানান, তিনি রাতে অফিস শেষে বাসায় ফেরার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। কিন্তু বাস না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে একটি মাইক্রোতে ওঠেন। কিছুদূর যাওয়ার পর শুরু হয় আক্রমণ। তাকে মারধর করে কেড়ে নেওয়া হয় সঙ্গে থাকা সবকিছু। এমনকি এটিএম কার্ডটিও নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। তবে পাসওয়ার্ড ভুল দেওয়ায় কোনো টাকা উত্তোলন করতে পারেনি দুর্বৃত্তরা। এ ব্যাপারে কোনো মামলা বা জিডি করেননি তিনি। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) জনসংযোগ শাখার উপ-কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা এ ধরনের ছিনতাইকারী চক্রকে গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রেখেছি। ইতিমধ্যে কিছু গ্রেফতারও হয়েছে। এখন অনেকটাই কমে গেছে পুলিশের টহলের কারণে। তিনি যাত্রীদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘এসব ছিনতাই ঠেকাতে সবার আগে যাত্রীদের সচেতন হতে হবে। যে কোনো অপরিচিত মাইক্রোবাসে ওঠা যাবে না। কষ্ট হলেও পাবলিক পরিবহন যাতায়াতের জন্য সবচেয়ে বেশি নিরাপদ।

বিডিপ্রতিদিন/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের
বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের
রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ
রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স
আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ
নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস
বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে