কোরবানির পশু জবাইকরণের জন্য কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন (কুসিক) নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে ১৯১টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মধ্যে অধিকাংশই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ। কুসিকের দেওয়া নির্ধারিত স্থানে কোরবানির পশু জাবাইয়ের কার্যক্রম নিশ্চিত করার লক্ষে ওয়ার্ড কাউন্সিলর, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ এবং বর্জ্য অপসারণ সংশ্লিষ্টদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন মেয়র। সোমবার সিটি কর্পোরেশনের অতীন্দ্র মোহন রায় সম্মেলন কক্ষে কুসিকের মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর সভাপতিত্বে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় মেয়র বলেন, কুসিকের দেওয়া স্থানের বাইরে গিয়ে জনগণের চলাচলের পথে সড়ক, মহাসড়ক ও রেলপথে কোরবানির হাট বসানো এবং পশু জবাই করা যাবে না। আমরা ২৭টি ওয়ার্ডে ১৯১টি জায়গায় পশু জবাইয়ের করতে স্থান নির্ধারণ করেছি। বাড়ির আঙ্গিনায় পশু জবাই করলে নিজ দায়িত্বে দ্রুত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করতে হবে। এছাড়া পশুর রক্ত ও পরিত্যক্ত বর্জ্য অপসারণ বা পুঁতে ফেলতে হবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অনুপম বড়ুয়া, প্রকৌশলী আবদুস সালম, শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরী, সিনিয়র সাংবাদিক আবুল হাসানাত বাবুলসহ কুসিকের কাউন্সিলরবৃন্দ।
বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব