শিরোনাম
- হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
- ‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
- বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
- ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
- মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
- ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
- জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
- আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
- গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
- পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
- সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
- সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
- গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
- ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
- সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
- কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- বাড়ল সোনার দাম
- বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
পুরোহিত হত্যা মামলায় চার জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

পঞ্চগড়ের সোনাপাতা এলাকার শ্রী শ্রী সন্ত গৌড়ীয় মঠের প্রধান পুরোহিত যজ্ঞেশ্বরকে গলাকেটে হত্যার মামলার রায়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) চার সদস্যেকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ রবিবার সকালে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক অনুপ কুমার রায় এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গিরা হলেন- শীর্ষ জঙ্গি নেতা জাহাঙ্গীর ওরফে রাজীব গান্ধী, রাজিবুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন ও রমজান আলী। তাদের মধ্যে রাজিবুল ইসলাম পলাতক আছেন। অন্য তিনজন রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন। একইসঙ্গে মামলার ৫ নম্বর আসামি হারেজ আলী ও ৬ নম্বর আসামি খলিলুর রহমানকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়। তাদের জেল থেকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে অপর দু’টি মামলায় সাক্ষগ্রহণ শুরু হয় এবং একই সঙ্গে হত্যা মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১৮ সালের ১৭ জানুয়ারি ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে হত্যামামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১০ আসামির মধ্যে চারজন বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে পঞ্চগড়ের দেবিগঞ্জ উপজেলা সদরের চীন-মৈত্রী সেতু সংলগ্ন সোনাপাতা এলাকায় পুরোহিত যজ্ঞেশ্বর রায়কে গলাকেটে হত্যা করা হয়। ওই সময় গুলিবিদ্ধ হন একই মঠের আরেক সেবক। এ ঘটনায় ১০ জনকে আসামি করে হত্যামামলা দায়ের করেন নিহতের বড় ভাই রবীন্দ্রনাথ রায়। পরে আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে আরও দুটি মামলা দায়ের করে দেবিগঞ্জ থানা পুলিশ।
পিপি এন্তাজুল হক বাবু জানান, পঞ্চগড় জেলা ও দায়রা জজ আদালতে চাঞ্চল্যকর হত্যামামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। পরবর্তীতে মামলাটি বিচারের জন্য রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর