শিরোনাম
- ‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
- বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
- ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
- মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
- ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
- জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
- বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
- আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
- গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
- পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
- সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
- সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
- গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
- ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
- সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
- কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- বাড়ল সোনার দাম
- বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
- দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ১৬ এপ্রিল
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তিন দশক আগে ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সামনে সগিরা মোর্শেদ সালাম হত্যা মামলায় অভিযোগ (চার্জ) গঠনের শুনানি পিছিয়ে আগামী ১৬ এপ্রিল নতুন দিন ধার্য করেছেন আদালত। রবিবার এ মামলার চার্জ শুনানির জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সময় আবেদন করেন। পরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন- সগিরার ভাসুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী (৭০), তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা শাহিন (৬৪), শাহিনের ভাই আনাছ মাহমুদ রেজওয়ান (৫৯) ও মারুফ রেজা (৫৯)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদ ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তের কবলে পড়েন। একপর্যায়ে দৌড় দিলে তাকে গুলি করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে সগিরা মোর্শেদ মারা যান। সেদিনই রমনা থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন তার স্বামী সালাম চৌধুরী। প্রত্যক্ষদর্শী রিকশাচালক জড়িত দুজনের কথা বললেও মিন্টু ওরফে মন্টু নামের একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ১৯৯১ সালের ১৭ জানুয়ারি মন্টুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলায় সাতজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। বাদীপক্ষের সাক্ষ্যে আসামি মন্টু ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদুল হাসানের নিকটাত্মীয় মারুফ রেজার নাম আসে। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯১ সালের ২৩ মে বিচারিক আদালত অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে মারুফ রেজা হাইকোর্টে আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯১ সালের ২ জুলাই হাইকোর্ট রুল দিয়ে অধিকতর তদন্তের আদেশ স্থগিত করেন। পরের বছরের ২৭ আগস্ট অপর এক আদেশে হাইকোর্ট ওই রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ান। এতে থমকে যায় মামলার কার্যক্রম। বিষয়টি নজরে এলে ওই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের জন্য উদ্যোগ নেয় রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি নিয়ে গত বছরের ২৬ জুন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ মামলার অধিকতর তদন্ত আদেশে ইতিপূর্বে দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন। একই সঙ্গে ৬০ দিনের মধ্যে ওই মামলার অধিকতর তদন্ত শেষ করতে পিবিআইকে নির্দেশ দেন। পরে পিবিআই তদন্ত করে আদালতে অভিযোপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে সগিরা মোর্শেদার ভাশুর, ভাশুরের স্ত্রী ও শ্যালক মিলে তাকে (সগিরা) হত্যার পরিকল্পনা করেন। তারা ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে তাকে হত্যা করান। এটি কোনো ছিনতাইয়ের ঘটনা ছিল না।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর